শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

মৌলিক পাণ্ডুলিপি সংকটে ঢাকার মঞ্চ

প্রিন্ট ভার্সন
মৌলিক পাণ্ডুলিপি সংকটে ঢাকার মঞ্চ

নাট্যকর্মীদের আন্দোলনের জন্য বাংলাদেশে মঞ্চনাটকে সফলতা এসেছে। তবে বর্তমানে মঞ্চ প্রদর্শনী নিয়ে নানা সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। দর্শক সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য দরকার মহড়াকক্ষ, মিলনায়তন, তরুণ নাট্যকার-নির্দেশক, নাট্যকর্মী এবং মৌলিক পান্ডুলিপি। মঞ্চে বড় দলের প্রভাব ও হল বরাদ্দ নিয়ে জটিলতা থাকলেও পান্ডুলিপির অভাবে দর্শক মঞ্চ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। ঢাকার মঞ্চনাট্যাঙ্গনে এই পাণ্ডুলিপি সংকট ও এর থেকে উত্তরণের পথ খুঁজেছেন- পান্থ আফজাল

 

পান্ডুলিপি নাট্যচর্চার জন্য অন্যতম প্রধান উপাদান। এ ক্ষেত্রে অনেক আগে থেকেই আমাদের মঞ্চে বিদেশি নাট্যকারের নাটক অনুবাদ বা রূপান্তর করে পান্ডুলিপি করার একটা ধারা চালু রয়েছে। তবে কোনো বিদেশি নাটক দেশজ আদলে নিয়ে এলে সেখানে নিজস্ব সংস্কৃতিকে কতটা প্রাধান্য দেওয়া হয় তা  দেখার বিষয়! সম্প্রতি সে জায়গা থেকে বেরিয়ে এসে মৌলিক ও বিষয়-বৈচিত্র্যের কিছু পান্ডুলিপি আমাদের মঞ্চাঙ্গনকে উৎসাহিত করলেও এখনো দেশীয় মৌলিক পান্ডুলিপি সংকট রয়েই গেছে। এ বিষয়ে নাট্যজন নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু বলেন, ‘সব মাধ্যমেই পা-ুলিপি সংকট রয়েছে। তা টেলিভিশন নাটক, মঞ্চ বা অন্য যে কোনো মাধ্যম হোক না কেন। মঞ্চনাটক লেখার সংকট আছে। মঞ্চে সৃজনশীল লেখার অভাব রয়েছে।’ এক্ষেত্রে তরুণ নাট্যকার ও নির্দেশকদের যে কোনো কাজে উৎসাহ প্রদান না করাকে দায়ী করে বিশিষ্ট নাট্যনির্দেশক ও অভিনেতা আজাদ আবুল কালাম বলেন, ‘আমার মতে এখনকার সময় তরুণ নাট্যকার ও নির্দেশক যারা আছেন সবাই অনেক ভালো করছেন। তাদের কাজ এখন বিশ্বমানের বলা চলে। আমাদের বড় সমস্যা হচ্ছে, তারা যে ভালো ভালো কাজ করছে তার জন্য উৎসাহ দেওয়ার কেউ নেই। তাদের অনুপ্রেরণা আমরা দিতে চাই না। সেজন্য তারা তাদের ঠিকমতো মেলে ধরতে পারছে না।’ মঞ্চনাটক প্রদর্শনীর জন্য যেমন দরকার নির্দেশক, মহড়াকক্ষ বা মিলনায়তন, তেমনি দরকার নিজস্ব ও বৈচিত্র্যপূর্ণ পান্ডুলিপি। এটির সংকট ইদানীং চরম আকার ধারণ করেছে। এদিকে নতুন নাটক মঞ্চায়নে পান্ডুলিপি সংকটের পর বড় বাধা হিসেবে অনেকে দেখছেন বড় দলের প্রভাবকে। কেউ কেউ বলছেন, ‘ছোট দলগুলোকে নিয়মিত নাটক মঞ্চস্থ করতে হলে যোগ্যতার পরীক্ষা দিতে হয় বারবার। আর এক্ষেত্রে বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সদস্যভুক্ত নাট্যদলগুলোর মধ্যে থিয়েটার মঞ্চে বড় কয়েকটি দলেরই প্রভাব বেশি দেখা যায়। ছোট দলগুলোর প্রতিভা ও সাংগঠনিক সবলতা থাকা সত্ত্বেও ঠিকমতো পাচ্ছে না মঞ্চ আর মহড়াকক্ষ। ঠিকমতো প্রযোজনা মঞ্চস্থ না করতে পারার কারণে নাট্যকর্মীরা হতাশ হয়ে থিয়েটারে নিয়মিত চর্চায় আসতে আগ্রহী হচ্ছে না। নতুন পান্ডুলিপি লিখে বা সংগ্রহ করে এত বাধা পেরিয়ে নাটক প্রদর্শনী করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে সবাই। নাট্যজন আসাদুজ্জামান নূর ঢাকাই মঞ্চে পান্ডুলিপি সংকটকে প্রাধান্য দিয়ে বলেন, ‘সব মাধ্যমেই পান্ডুলিপি সংকট রয়েছে। তা টেলিভিশন নাটক, মঞ্চ বা অন্য যে কোনো মাধ্যমেই হোক না কেন। মঞ্চনাটক নিয়ে লেখার সংকট আছে। মঞ্চ তো দেশের বাইরের জায়গা নয়, সমাজের বাইরের জায়গা নয়। ভালো তো সব জায়গায় হয় না, যদি সব স্থান ঠিক থাকে তাহলে অবশ্যই ভালো কিছুই হবে। আমাদের মঞ্চে  সৃজনশীল লেখার অভাব রয়েছে। দেশীয় বা মৌলিক পান্ডুলিপি আমরা তেমন করে মঞ্চে পাচ্ছি না।’ বিশিষ্ট নাট্যাভিনেতা মামুনুর রশীদ বলেন, ‘মৌলিক পান্ডুলিপির অভাব তো আছেই। তার পরেও তো হচ্ছে মঞ্চনাটক। আজকাল ভালো নাটকও হচ্ছে। তবে ভালো নাট্যকারের অভাব। আমরা অকালে তিনজন ভালো নাট্যকারকে হারিয়েছি। আবদুল্লাহ আল মামুন, সেলিম আল দীন ও সৈয়দ শামসুল হক মঞ্চের জন্য কিছু পান্ডুলিপি করে গেছেন। সেগুলো নিয়েই কাজ হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। এখন তো তেমন ভালো নাট্যকার নেই বললেই চলে। তরুণ কিছু নাট্যকার লিখছে, তবে এদের সংখ্যা খুবই কম।’ মঞ্চ অভিনেতা ও নির্দেশক অলোক বসু এই সংকটকে একটু দেখছেন ভিন্নভাবে। তিনি বলেন, ‘আসলে এই সমস্যা মৌলিক পাণ্ডুলিপির ক্ষেত্রে যতটা না তার থেকে আমরা একটু বাড়িয়ে দেখি। গত ৪০ বছরে আমরা মঞ্চনাটকের পান্ডুলিপি পেয়েছি বেশ। সৈয়দ শামসুল হক, সেলিম আল দীনসহ অনেকেই অনেক ভালো ভালো পাণ্ডুলিপি রেখে গেছেন। সৈয়দ শামসুল হকের মঞ্চের ওপর প্রায় ৮-১০টি স্ক্রিপ্ট রয়েছে। মৌলিক নাটক আছে কিন্তু তা নিয়ে তেমন কাজ হচ্ছে না। অনেক প্রতিশ্রুতিশীল লেখক আছে। মান্নান হীরা, মাসুম আজিজ, মাসুম রেজা, রুমা মোদকসহ অনেক ভালো পাণ্ডুলিপি লেখক আছে আমাদের। সংকট আছে কিন্তু তা আবিষ্কারের অভাব।’ তরুণ অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্দেশক মুক্তনীল বলেন, ‘আমাদের থিয়েটার যাত্রালগ্ন থেকেই এই  মৌলিক পাণ্ডুলিপি সংকটে ছিল। আমরা কিন্তু মঞ্চের জন্য যথেষ্ট পাণ্ডুলিপি পাইনি। অন্যদিকে আমরা অস্বীকার করতে পারব না যে, মঞ্চনাটক নিয়ে যারা কাজ করছেন তাদের সংখ্যা কম। রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময় সৈয়দ শামসুল হক, আবদুল্লাহ আল মামুন ও সেলিম আল দীন স্যারের লেখা ছাড়া তেমন উল্লেখযোগ্য পাণ্ডুলিপি আমরা পাইনি। বেশির ভাগই মঞ্চে এসেছে বিদেশি নাটকের অনুবাদ। আমরা এখন মৌলিক পাণ্ডুলিপি হাতড়ে বেড়াচ্ছি। নতুনদের মধ্যে নিজস্বতা তেমন করে পাচ্ছি না। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ভাবনার ভগ্নাংশের অংশবিশেষ একত্রিত করে আমরা কাজ করছি এখন। যা মৌলিক ভাবনার কোনো অংশবিশেষ নয়।’ প্রতিভাবান অভিনেতা রামিজ রাজু বলেন, ‘আমার কাছে খুব বেশি সংকট বলে মনে হয় না। তবে রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী আমাদের এই মঞ্চের প্রতি যাদের অবদান ছিল তারা আজ নেই। নতুনদের কাজ তেমন করে আমরা পাচ্ছি না। অনেকেই লিখছে কিন্তু দর্শকদের কাছে তাদের আবেদন খুবই কম। এক্ষেত্রে আমি মনে করি, দেশীয় মৌলিক নাটকের আবেদন রেখে মঞ্চনাটকের পাণ্ডুলিপিকে আধুনিকায়ন করতে হবে। পাণ্ডুলিপি সংকট তখনই হবে যখন তা নিয়ে কাজ কম হবে।’ অভিনেতা ও নির্দেশক জাহিদ রিপন বলেন, ‘আমাদের দেশের নাট্য আন্দোলন বেগবান করতে হলে অবশ্যই মৌলিক কিছু লাগবে। সেক্ষেত্রে মৌলিক অথচ দেশীয় পা-ুলিপির প্রয়োজন যথেষ্ট। আমাদের দেশে মঞ্চনাটক গতিশীল হচ্ছে। কিন্তু পাণ্ডুলিপি সংকট এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি।’ নাট্যকার, অভিনেতা ও নির্দেশক আসাদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি মনে করি, তেমন মৌলিক পাণ্ডুলিপি সংকট নেই। আমাদের মঞ্চনির্ভর কাজ কম হচ্ছে অন্যান্য মাধ্যমের তুলনায়। নতুন-পুরনো অনেক পাণ্ডুলিপি আমাদের আছে কিন্তু আমরা সেগুলো নিয়ে কাজ করছি না। আমাদের কিছু ভালো ভালো লেখক রয়েছেন।  তারা সবাই কিন্তু ভালো ভালো মৌলিক নাটক লিখছেন। তবে আমরা মানসম্মত নাটক না পাওয়ায় বিদেশি অনুবাদনির্ভর নাটকের দিকে ঝুঁকছি। আমাদের সবাইকে বসতে হবে। তবেই ভালো পাণ্ডুলিপি মঞ্চে আনতে পারব।’ অভিনেত্রী ও নির্দেশক জয়িতা মহলানবীশ  বলেন, ‘আমি মনে করি, দেশীয় মৌলিক পাণ্ডুলিপির অভাব আছে। অনেকেই কিন্তু মৌলিক কিছু পাণ্ডুলিপি লিখে গেছেন। আগের সেই পাণ্ডুলিপি নিয়েই কাজ করছি। এখনকার সময়ে সায়মন জাকারিয়া, আনন জামান, শুভাশিস সিনহা, রুবাইয়াৎ আহমেদ, মুক্তনীল, সাহমান মৈশান, বদরুজ্জামান আলমগীরসহ অনেকেই ভালো লিখছেন। মঞ্চে নতুনদের মৌলিক পাণ্ডুলিপিনির্ভর কাজ তেমন আসছে না। এ জন্য তারা লেখার আগ্রহ হারাচ্ছে। মঞ্চে আসলে নতুন নাট্যকারদের মৌলিক পাণ্ডুলিপির কাজ বেশি বেশি আসা প্রয়োজন।  তাহলে এই সংকট কেটে যাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা