শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৬, শনিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

দেশে ফিরে যা বললেন অনন্য মামুন

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
দেশে ফিরে যা বললেন অনন্য মামুন

গতকাল শুক্রবার রাতে দেশে ফিরেছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। প্রায় দুই সপ্তাহ মালয়েশিয়া পুলিশের কাস্টডিতে ছিলেন তিনি। এই দুই সপ্তাহে নানা চড়াই উতরাইয়ের মুখোমুখি হয়েছেন মামুন। এ সব বিষয়ে দেশে ফিরে বিস্তারিত কথা বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে। মামুনের দেওয়া পুরো বক্তব্যটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো:

মালয়েশিয়ায় গত আট থেকে ১০ বছর যাবৎ প্রফেশনালি টিকিট সেল কোনো শো'তেই হয়নি। এ সময়ে যে সব শো হয়েছে বিভিন্ন সংগঠনের অল্প সব ফ্রি শো। লাস্ট একটা শো হয়েছিল, সেই শোতে মমতাজ আপা গিয়েছিলেন। আর সেই শোতে মারামারি হয় এবং শো বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে মামলা মোকাদ্দমা হয়। এরপর থেকে কমার্শিয়াল কোনো শো হয়নি। আমারও মালয়েশিয়াতে কোনো শো করার পরিকল্পানা ছিল না। আমারই এক বন্ধু রয়েছে সম্পদ। ও যাওয়ার পর বললো, ওমানে আপনি একটা সাকসেসফুল শো করছেন, মালয়েশিয়ায় একটা করেন ভালো লাগবে। আমি বললাম ওকে, আমার করতে সমস্যা নেই। আমি মালয়েশিয়াতে গেলাম, তারপর শো গুটিয়ে নিয়ে আসলাম। 

'ক্যাম টু দ্য পয়েন্ট' -আমি যেটা নিয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছি, সেটা হলো কত বড় গেমিং ছিল। আমি অনন্য মামুন। আমার সাথে একটা কোম্পানি স্পন্সর ছিল। আমার সাথে একটি বেসরকারি টিভিও ছিল। তারা আমাদের মিডিয়া পার্টনার ছিল। তার মানে কি সেই  টিভি ওই কাজের সাথে জড়িত। একটি স্পনসর কোম্পানির দায়িত্ব কি? লাইভ টেকনোলজির সাথে একটা কোম্পানি টাইটেল স্পন্সর করছে। টাইটেল স্পন্সরের কারণে তারা আমাকে একটা টাকা দিয়ে হেল্প করেছে। এবং তারা এই শো-এর সাথে জড়িয়েছে। এর বাইরে কিছুই না।

কিন্তু যেটা হলো সেটা, আমি যখন শো করতে গেলাম তখন সবাই আমাকে বাধা দেওয়া চেষ্টা করলো। এরপর শো-এর তিন দিন আগে অচেনা নম্বর থেকে একটা ফোন আসে এবং বলে, মামুন ভাই মালয়েশিয়াতে শো করতে গেলে ৫০ হাজার রিংগিত দিতে হবে। তখন বললাম, আমি আপনাকে চিনিও না জানিও না। শো করতে এসেছি, কেন টাকা দিতে হবে? তখন ওই প্রান্তে থেকে লোকটি বলল, আচ্ছা ভাই আমি দেখব, আপনি কীভাবে শো করেন। 

এরপর শো-এর দুদিন আগে রাতের বেলা রেস্টুরেন্টে খেতে গেলাম, সেখানে ৫/৭ জন অপরিচিত লোক আসল, যারা প্রথমেই এসে বললো মামুন ভাই, শো করতে হলে আমাদের ৫০০ টিকিট ফ্রি দিতে হবে। কেন দিতে হবে রিজনটা কি? তখন তারা বললো, মালয়েশিয়া শো করবেন আমাদের টিকিট দেবেন না? বললাম, আমি কি কারও টাকা দিতে শো করছি। এটা কমার্শিয়াল শো। কমার্শিয়াল শো কাউকে টিকিট দেয় না। এটা নিয়ে অনেক কিছু হলো। আমি কিন্তু প্রত্যেকটি বিষয় খুবই স্বাভাবিকভাবে নিয়েছি। এটা সিরিয়াসভাবে নেওয়ার কিছু নেই। একটা বড় কাজ করতে গেলে এমন অনেক কিছু আসতে পারে। আমার শো শুরু করলাম। আর্টিস্টদের একটা বিরূপ ক্ষোভ ছিল সেটা হলো ইমিগ্রেশন নিয়ে...

আমার আর্টিস্টরা ল্যান্ড করলো ৫টা ২০ মিনিটে এবং অফিসারদের শিফটিং হয় ৭টায়। এ সময় বাংলাদেশি ইমিগ্রেশনের যে ভিসা দেখেন সেই অফিসারটা চলে গিয়েছিল। নতুন অফিসার যখন আসলো তখন পৌনে ৮টা। অর্থাৎ তখন আর্টিস্টরা কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করছে। কারণ কাউন্টারে কোনো লোক ছিল না। তখন থেকে সবাই একটু বিরক্ত মনোভাব। এই বিরক্ত মনোভাবের দায় আমি নিতে পারি না। এটা ইমিগ্রেশনের দায়িত্ব, আমার না। যাই হোক, ইমিগ্রেশন শেষ করে আমাদের একটা পলিসি ছিল যে আমরা অনুশীলন করব। আমারা লাইট চেক করব, সাউন্ড চেক করব। যেহেতু ২৩ তারিখে আমাদের শো, আর আমরা ২৩ তারিখ সকালে সেখানে গিয়ে পৌঁছাই। ইমিগ্রেশন শেষ করে হোটেল ঢুকতে ঢুকতে সবার প্রায় একটা-দেড়টা বেজে যায়। ওখানে একটা লোকাল কোম্পানি সাপোর্ট দিচ্ছিল, কোথায় থাকবে ও কিভাবে থাকবে... এটা তাদের দায়িত্ব ছিল। তারা একজন কণ্ঠশিল্পীর জন্য যে অ্যাপার্টমেন্টের ব্যবস্থা করছিল সেটা তার পছন্দ হয়নি। তিনি সঙ্গে সঙ্গে আমাকে ফোন দেন, আমি গিয়ে অন্য একটা হোটেলে রাখার ব্যবস্থা করি। এরপর সবাই যে যার মতো শো নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলাম। শো-শুরু হওয়ার পর ৭ মিনিট বন্ধ ছিল। কারণ সেখানে দু'টি গ্রুপের মধ্যে বসা নিয়ে একটা গণ্ডগোল শুরু হয়। ওখানে দুটি গ্রুপ রয়েছে, আমি তাদের নাম বলতে চাইনা। কারণ পুলিশ বিষয়টা নিয়ে এখনও তদন্ত করছে। তাই নাম বলা ঠিক হবে না। এরপর যথারীতি শো শেষ হলো।

ওই দিন রাত তিনটায় সেই কণ্ঠশিল্পীর ফ্লাইট ছিল। তাকে বিমানে তুলে দিয়ে বাসায় ফিরে ঘুমাই। পরদিন বেলা ১২টার দিকে ঘুম থেকে উঠলাম। কিন্তু তখন শুনি নীরব-ইমন-রানাসহ আর্টিস্টরা যে অ্যাপার্টমেন্টে ছিল, ফাজলামি করতে গিয়ে সেখানকার একটা জানালার গ্লাস ভেঙে ফেলেছে কে বা কারা। এ ঘটনায় অ্যাপার্টমেন্টের মালিক থানায় একটা অভিযোগ করেছে। আমি বিষয়টা স্বাভাবিকভাবেই নেই। উনি অভিযোগ করতেই পারেন। কারণ মালয়েশিয়ার নিয়মই এরকম। তখন আমার লোকাল পার্টনারকে বললাম, ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিতে। তারপর একটা ফোন আসে এবং বলে মামুন ভাই পুলিশ এসে সবার পাসপোর্ট চাচ্ছে। এখানে একটা গুজব ছড়ায় যায় যে, আমরা নাকি সবার পাসপোর্ট আটকে রাখছি। কিন্তু বিষয়টা এমন না। প্রফেশনাল ভিসায় গেলে তারা ভিসায় একটা সিল মেরে দেয়, যেটা মালয়েশিয়ার পুত্রজায়া শহরের অফিস থেকে নিতে হয়। একটা লোককে দিয়ে মিথ্যা কথা বলা হয়েছে যে কেউ খাবার পায় নাই, যেটা মিথ্যা কথা। আর একটা রুমের মধ্যে ৪০ জন মানুষ কেমন করে থাকে। ওইটা একটা অ্যাপার্টমেন্ট, ওখানে রুমের কিন্তু কোনো সিস্টেম নেই। আর্টিস্টরা যে অ্যাপার্টমেন্টে ছিল সেখানে পাঁচটা করে রুম ছিল। মালয়েশিয়ায় যারা থাকেন তারা সবাই জানে। পুলিশ পাসপোর্ট চেক করলো। এরপর রিটার্ন টিকিট দেখলো। সন্ধ্যা ৬টার দিকে পুলিশ বলল, যে আয়োজন করছে তাকে আসতে হবে। তদন্ত করার জন্য আসছি, আমরা তদন্ত করব।

এর মধ্যে আমি অ্যাপার্টমেন্টের মালিককে জিজ্ঞাসা করলাম। এই ঘটনা, আপনি কি কোনো পুলিশি অভিযোগ করেছেন? উনি বলল, আমি কেন পুলিশে অভিযোগ করব, এখানে তো কেউ কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটনায় নাই। এবং কোনো জানালার গ্লাসও ভাঙেনি। তখন আমি ৬টার দিকে পরিষ্কার হলাম। এইটা কেউ ষড়যন্ত্র করছে। খুব সুন্দর একটা পরিকল্পনা ছিল তাদের। 

'র' অদ্যক্ষরের একজন সংগীত শিল্পীও ছিল এই শো'তে। সে কীভাবে গেছে না গেছে এটা আমার চেয়ে সে ভালো জানে। সেই আমাকে অনুরোধ করে, মামুন ভাই আমাকে একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দেন। কিছুই দিতে হবে না। নিজের টাকায় টিকিট কেটে সে মালয়েশিয়ায় গেছে। আমরা কিন্তু তাকে টিকিট কেটে দেইনি। অথচ সেও মনে হয় অনেককে বিভ্রান্ত করেছে।

তারপর আমি পুলিশের কাছে যাই। পুলিশ আমাদের বলে, তোমাদের কমিউনিটি (বাঙালি) থেকে এরকম একটা অভিযোগ করা হয়েছে যে, তোমরা এখানে ই-লিগ্যাল পাসপোর্ট এবং ই-লিগ্যাল ভিসায় আসছো। সুতরাং এটার তদন্ত করব। আমি যখন থানায় গেছি তখন রাত ৮টা কিংবা ৯টা। আর ঘটনার সূত্রপাত বেলা ১২টার দিকে। ফলে আমার হাতে কিন্তু ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা সময় ছিল। কিন্তু যদি এসব ই-লিগ্যাল হতো আমি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে সোজা বিমানবন্দর গিয়ে একটা টিকিট কেটে ঢাকায় ফিরতে পারতাম। আমি কিন্তু ওইটা করিনি, কারণ আমার মধ্যে ওই রকম কিছুই ছিল না। কারণ আমার প্রত্যেকটা কাগজ সম্পূর্ণ বৈধ-এখানে ইলিগ্যাল কিছু নেই। আমি থানায় যাওয়ার আগে আমাকে নিষেধ করা হয়েছিল যে মামুন ভাই আপনি যাবেন না, বর্তমানে মালয়েশিয়া পুলিশ কিন্তু এরকম ঝামেলা করতেছে। কিন্তু আমি আর্টিস্টদের কথা ভেবে গেছি। আর তারাই ঢাকায় ফিরে বড় বড় কথা বলতেছে।  আর আমি না যাওয়া মানে, আমরা সত্যি অপরাধ করছি, আর একারণে আমি পালিয়েছি। আমি পুলিশের কাছে গেলাম, পুলিশ আ্মাকে সন্দেহজনকভাবে গ্রেফতার করলো। কিন্তু অনেকেই এই বিষয়টাই এড়িয়ে গেল। এরপর আমি মানব পাচারে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করছি বলে ছড়িয়ে পড়লো। এর প্রমাণ কি কেউ দেখাতে পারবে? এরপর পুলিশ ১৪ দিনের একটা রিমান্ড নেয়। এই রিমান্ড আর বাংলাদেশের রিমান্ড এক নয়। রিমান্ড মানে মারা না কিংবা কাটা না। মানে এই ১৪ দিনে তারা আমাদের কাগজপত্র বৈধ কিনা এইসব বিষয় পরীক্ষা করবে। ১৪ দিন পরে তারা মামলা কোর্টে উঠাবে এবং কোর্টে রিপোর্ট পেশ করবে। এরপর কোর্ট যদি মনে করে অন্যায়কারী, তাহলে শাস্তি দেবে। আবার যদি মনে করে নির্দোষ, তাহলে মুক্তি দেবে। এটা মালয়েশিয়ার বিচার প্রক্রিয়া এবং এই ১৪ দিন কোনো আত্মীয় স্বজন ও আইনজীবী যোগাযোগ করতে পারবে না।

তারপর যেটা হলো, তিনদিন পর আই-ও (তদন্ত কর্মকর্তা) অফিসার এসে প্রত্যেকটা জিনিস চেক করলো। এরপর একটা কথাই বললো, তোমাদের অনেকেই না বুঝে লাফালাফি করেছে। আটকে জিজ্ঞাসাবাদ করা মালয়েশিয়ার নীতি। এটা তারা করতেই পারে। এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, নেপাল বলো, ভারত বলো কিংবা ভিয়েতনাম বলো ইন্দোনেশিয়া বলো সবদেশের মানুষকে আমরা এভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করি, এটা মালয়েশিয়ার নিজস্ব পলিসি। আমরা তোমাদের দোষী সাব্যস্ত করেনি।  

সবচেয়ে বড় কথা, তারা কিন্তু আমাদের ব্ল্যাকলিস্টেড বা নিয়মানুযায়ী ১৪ দিন পর যে কোর্টে তোলার কথা সেটাও করেনি। পুলিশ বললো তোমাদের তো দোষ খুঁজে পাচ্ছি না তা কীভাবে কোর্টে তুলবো। আর তুলেই বা কী বলব। একটা জায়গা তাদেরকে আরও বেশি বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে সেটা হলো আমাদের প্রত্যেকটা আর্টিস্টদের রিটার্ন টিকিট ছিল। প্রত্যোকটা লোকের বৈধ ভিসা ছিল। কারণ আমি যদি রিটার্ন টিকিট ক্রস করি তাহলে আপনি আমাকে গ্রেফতার করতে পারেন, এর আগে তারা আমাদের গ্রেফতার করতে পারে না। সেই যুক্তিতে তারা আমাদের ছেড়ে দিছে। তাদের বাংলাদেশ দূতাবাসে একটা পেসার পাঠানোর কথা, যে সন্দেহবশত তাদের গ্রেফতার করছিলাম তাদের বিরুদ্ধে সে ধরনের কোনো অভিযোগ পাইনি। আসলে এরকম কোনো কিছু করেনি। 

সবশেষ পুলিশ আমাদের বলছে, কেউ একজন তোমাদের উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়াই হয়রানি করার জন্য এটা করেছে। সবার একটা ধারণা ছিল, আমি একটা শো করে ৩ থেকে সাড়ে ৩ কোটি লাভ করছি। তাই তারা আমার কাছে টাকা দাবি করছিল। তারা ধারণা করেছিল স্পন্সর কোম্পানিকে যদি জব্দ করতে পারি তাহলে একটা মোটা অংকের টাকা পেতে পারি। কিন্তু তাতে তারা ব্যর্থ হওয়ার পর ওই পক্ষটি চিন্তা করে পরবর্তীতে আমরা যাতে শো করতে না পারি, একটা হয়রানি করানো। আর যারা এটা প্লান করে করেছে, পুলিশ তদন্ত করছে সেটা বের হবে। কিন্তু আমার কথা আমি হেরে যাওয়ার মানুষ না। সব কাগজপত্র রেডি করতেছি, এপ্রিলে আবারও বড় একটি শো করবো মালয়েশিয়ায়।

(মামুনের দেওয়া পুরো বক্তব্যের অডিও সংরক্ষিত রয়েছে)

বিডি-প্রতিদিন/১৩ জানুয়ারি, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত কাজ জীবনের রং কেড়ে নেয়: এ আর রহমান
অতিরিক্ত কাজ জীবনের রং কেড়ে নেয়: এ আর রহমান
খুব তাড়াতাড়ি আমাকে সিনেমায় দেখা যাবে : তানজিন তিশা
খুব তাড়াতাড়ি আমাকে সিনেমায় দেখা যাবে : তানজিন তিশা
যে কারণে আইনি বিপাকে শাহরুখ কন্যা সুহানা
যে কারণে আইনি বিপাকে শাহরুখ কন্যা সুহানা
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
মায়ের পদাঙ্কে জাহ্নবী, আসছে ‘চালবাজ’ সিনেমার রিমেক
মায়ের পদাঙ্কে জাহ্নবী, আসছে ‘চালবাজ’ সিনেমার রিমেক
পরিবারের অবলম্বন হয়ে ওঠা তরুণের গল্প ‘মায়ার বাঁধন’
পরিবারের অবলম্বন হয়ে ওঠা তরুণের গল্প ‘মায়ার বাঁধন’
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
‘মানুষ অনেক কিছু বলবে’— কেন বললেন নুসরাত ফারিয়া
‘মানুষ অনেক কিছু বলবে’— কেন বললেন নুসরাত ফারিয়া
সর্বশেষ খবর
গাজীপুর সিটির ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডকে শিশুশ্রম মুক্ত এলাকা ঘোষণা
গাজীপুর সিটির ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডকে শিশুশ্রম মুক্ত এলাকা ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে তুলার গুদামে আগুন
নারায়ণগঞ্জে তুলার গুদামে আগুন

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক খুন
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক খুন

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ভোলায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ঘণ্টা পর কুড়িলের সড়ক ছাড়লেন পোশাক শ্রমিকরা
চার ঘণ্টা পর কুড়িলের সড়ক ছাড়লেন পোশাক শ্রমিকরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে টাইগাররা, একাদশে ৫ পরিবর্তন
হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে টাইগাররা, একাদশে ৫ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা ৩৩ হাজার ছুঁই ছুঁই
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা ৩৩ হাজার ছুঁই ছুঁই

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে আলাদা সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
রূপগঞ্জে আলাদা সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪৪৫
ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪৪৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির অগ্রযাত্রা রুখতে পারবে না : নবীউল্লাহ নবী
কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির অগ্রযাত্রা রুখতে পারবে না : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে হঠাৎ ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে
নাটোরে হঠাৎ ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ইজিবাইক ছিনতাই, গ্রেফতার ১
দিনাজপুরে ইজিবাইক ছিনতাই, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় সহিংস বিক্ষোভে কমপক্ষে নিহত ১০
ইন্দোনেশিয়ায় সহিংস বিক্ষোভে কমপক্ষে নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'জনগণের সেবা করে আওয়ামী লীগকে জবাব দিতে চাই'
'জনগণের সেবা করে আওয়ামী লীগকে জবাব দিতে চাই'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন সবুজ ট্রেনেই ভ্রমণ করেন উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা?
কেন সবুজ ট্রেনেই ভ্রমণ করেন উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-লিটনদের উন্নতি
র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-লিটনদের উন্নতি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুর সঙ্গে অশালীন আচরণ, ইজিবাইক চালকের কারাদণ্ড
শিশুর সঙ্গে অশালীন আচরণ, ইজিবাইক চালকের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
যশোরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা