শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৬, শনিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

দেশে ফিরে যা বললেন অনন্য মামুন

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
দেশে ফিরে যা বললেন অনন্য মামুন

গতকাল শুক্রবার রাতে দেশে ফিরেছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। প্রায় দুই সপ্তাহ মালয়েশিয়া পুলিশের কাস্টডিতে ছিলেন তিনি। এই দুই সপ্তাহে নানা চড়াই উতরাইয়ের মুখোমুখি হয়েছেন মামুন। এ সব বিষয়ে দেশে ফিরে বিস্তারিত কথা বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে। মামুনের দেওয়া পুরো বক্তব্যটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো:

মালয়েশিয়ায় গত আট থেকে ১০ বছর যাবৎ প্রফেশনালি টিকিট সেল কোনো শো'তেই হয়নি। এ সময়ে যে সব শো হয়েছে বিভিন্ন সংগঠনের অল্প সব ফ্রি শো। লাস্ট একটা শো হয়েছিল, সেই শোতে মমতাজ আপা গিয়েছিলেন। আর সেই শোতে মারামারি হয় এবং শো বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে মামলা মোকাদ্দমা হয়। এরপর থেকে কমার্শিয়াল কোনো শো হয়নি। আমারও মালয়েশিয়াতে কোনো শো করার পরিকল্পানা ছিল না। আমারই এক বন্ধু রয়েছে সম্পদ। ও যাওয়ার পর বললো, ওমানে আপনি একটা সাকসেসফুল শো করছেন, মালয়েশিয়ায় একটা করেন ভালো লাগবে। আমি বললাম ওকে, আমার করতে সমস্যা নেই। আমি মালয়েশিয়াতে গেলাম, তারপর শো গুটিয়ে নিয়ে আসলাম। 

'ক্যাম টু দ্য পয়েন্ট' -আমি যেটা নিয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছি, সেটা হলো কত বড় গেমিং ছিল। আমি অনন্য মামুন। আমার সাথে একটা কোম্পানি স্পন্সর ছিল। আমার সাথে একটি বেসরকারি টিভিও ছিল। তারা আমাদের মিডিয়া পার্টনার ছিল। তার মানে কি সেই  টিভি ওই কাজের সাথে জড়িত। একটি স্পনসর কোম্পানির দায়িত্ব কি? লাইভ টেকনোলজির সাথে একটা কোম্পানি টাইটেল স্পন্সর করছে। টাইটেল স্পন্সরের কারণে তারা আমাকে একটা টাকা দিয়ে হেল্প করেছে। এবং তারা এই শো-এর সাথে জড়িয়েছে। এর বাইরে কিছুই না।

কিন্তু যেটা হলো সেটা, আমি যখন শো করতে গেলাম তখন সবাই আমাকে বাধা দেওয়া চেষ্টা করলো। এরপর শো-এর তিন দিন আগে অচেনা নম্বর থেকে একটা ফোন আসে এবং বলে, মামুন ভাই মালয়েশিয়াতে শো করতে গেলে ৫০ হাজার রিংগিত দিতে হবে। তখন বললাম, আমি আপনাকে চিনিও না জানিও না। শো করতে এসেছি, কেন টাকা দিতে হবে? তখন ওই প্রান্তে থেকে লোকটি বলল, আচ্ছা ভাই আমি দেখব, আপনি কীভাবে শো করেন। 

এরপর শো-এর দুদিন আগে রাতের বেলা রেস্টুরেন্টে খেতে গেলাম, সেখানে ৫/৭ জন অপরিচিত লোক আসল, যারা প্রথমেই এসে বললো মামুন ভাই, শো করতে হলে আমাদের ৫০০ টিকিট ফ্রি দিতে হবে। কেন দিতে হবে রিজনটা কি? তখন তারা বললো, মালয়েশিয়া শো করবেন আমাদের টিকিট দেবেন না? বললাম, আমি কি কারও টাকা দিতে শো করছি। এটা কমার্শিয়াল শো। কমার্শিয়াল শো কাউকে টিকিট দেয় না। এটা নিয়ে অনেক কিছু হলো। আমি কিন্তু প্রত্যেকটি বিষয় খুবই স্বাভাবিকভাবে নিয়েছি। এটা সিরিয়াসভাবে নেওয়ার কিছু নেই। একটা বড় কাজ করতে গেলে এমন অনেক কিছু আসতে পারে। আমার শো শুরু করলাম। আর্টিস্টদের একটা বিরূপ ক্ষোভ ছিল সেটা হলো ইমিগ্রেশন নিয়ে...

আমার আর্টিস্টরা ল্যান্ড করলো ৫টা ২০ মিনিটে এবং অফিসারদের শিফটিং হয় ৭টায়। এ সময় বাংলাদেশি ইমিগ্রেশনের যে ভিসা দেখেন সেই অফিসারটা চলে গিয়েছিল। নতুন অফিসার যখন আসলো তখন পৌনে ৮টা। অর্থাৎ তখন আর্টিস্টরা কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করছে। কারণ কাউন্টারে কোনো লোক ছিল না। তখন থেকে সবাই একটু বিরক্ত মনোভাব। এই বিরক্ত মনোভাবের দায় আমি নিতে পারি না। এটা ইমিগ্রেশনের দায়িত্ব, আমার না। যাই হোক, ইমিগ্রেশন শেষ করে আমাদের একটা পলিসি ছিল যে আমরা অনুশীলন করব। আমারা লাইট চেক করব, সাউন্ড চেক করব। যেহেতু ২৩ তারিখে আমাদের শো, আর আমরা ২৩ তারিখ সকালে সেখানে গিয়ে পৌঁছাই। ইমিগ্রেশন শেষ করে হোটেল ঢুকতে ঢুকতে সবার প্রায় একটা-দেড়টা বেজে যায়। ওখানে একটা লোকাল কোম্পানি সাপোর্ট দিচ্ছিল, কোথায় থাকবে ও কিভাবে থাকবে... এটা তাদের দায়িত্ব ছিল। তারা একজন কণ্ঠশিল্পীর জন্য যে অ্যাপার্টমেন্টের ব্যবস্থা করছিল সেটা তার পছন্দ হয়নি। তিনি সঙ্গে সঙ্গে আমাকে ফোন দেন, আমি গিয়ে অন্য একটা হোটেলে রাখার ব্যবস্থা করি। এরপর সবাই যে যার মতো শো নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলাম। শো-শুরু হওয়ার পর ৭ মিনিট বন্ধ ছিল। কারণ সেখানে দু'টি গ্রুপের মধ্যে বসা নিয়ে একটা গণ্ডগোল শুরু হয়। ওখানে দুটি গ্রুপ রয়েছে, আমি তাদের নাম বলতে চাইনা। কারণ পুলিশ বিষয়টা নিয়ে এখনও তদন্ত করছে। তাই নাম বলা ঠিক হবে না। এরপর যথারীতি শো শেষ হলো।

ওই দিন রাত তিনটায় সেই কণ্ঠশিল্পীর ফ্লাইট ছিল। তাকে বিমানে তুলে দিয়ে বাসায় ফিরে ঘুমাই। পরদিন বেলা ১২টার দিকে ঘুম থেকে উঠলাম। কিন্তু তখন শুনি নীরব-ইমন-রানাসহ আর্টিস্টরা যে অ্যাপার্টমেন্টে ছিল, ফাজলামি করতে গিয়ে সেখানকার একটা জানালার গ্লাস ভেঙে ফেলেছে কে বা কারা। এ ঘটনায় অ্যাপার্টমেন্টের মালিক থানায় একটা অভিযোগ করেছে। আমি বিষয়টা স্বাভাবিকভাবেই নেই। উনি অভিযোগ করতেই পারেন। কারণ মালয়েশিয়ার নিয়মই এরকম। তখন আমার লোকাল পার্টনারকে বললাম, ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিতে। তারপর একটা ফোন আসে এবং বলে মামুন ভাই পুলিশ এসে সবার পাসপোর্ট চাচ্ছে। এখানে একটা গুজব ছড়ায় যায় যে, আমরা নাকি সবার পাসপোর্ট আটকে রাখছি। কিন্তু বিষয়টা এমন না। প্রফেশনাল ভিসায় গেলে তারা ভিসায় একটা সিল মেরে দেয়, যেটা মালয়েশিয়ার পুত্রজায়া শহরের অফিস থেকে নিতে হয়। একটা লোককে দিয়ে মিথ্যা কথা বলা হয়েছে যে কেউ খাবার পায় নাই, যেটা মিথ্যা কথা। আর একটা রুমের মধ্যে ৪০ জন মানুষ কেমন করে থাকে। ওইটা একটা অ্যাপার্টমেন্ট, ওখানে রুমের কিন্তু কোনো সিস্টেম নেই। আর্টিস্টরা যে অ্যাপার্টমেন্টে ছিল সেখানে পাঁচটা করে রুম ছিল। মালয়েশিয়ায় যারা থাকেন তারা সবাই জানে। পুলিশ পাসপোর্ট চেক করলো। এরপর রিটার্ন টিকিট দেখলো। সন্ধ্যা ৬টার দিকে পুলিশ বলল, যে আয়োজন করছে তাকে আসতে হবে। তদন্ত করার জন্য আসছি, আমরা তদন্ত করব।

এর মধ্যে আমি অ্যাপার্টমেন্টের মালিককে জিজ্ঞাসা করলাম। এই ঘটনা, আপনি কি কোনো পুলিশি অভিযোগ করেছেন? উনি বলল, আমি কেন পুলিশে অভিযোগ করব, এখানে তো কেউ কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটনায় নাই। এবং কোনো জানালার গ্লাসও ভাঙেনি। তখন আমি ৬টার দিকে পরিষ্কার হলাম। এইটা কেউ ষড়যন্ত্র করছে। খুব সুন্দর একটা পরিকল্পনা ছিল তাদের। 

'র' অদ্যক্ষরের একজন সংগীত শিল্পীও ছিল এই শো'তে। সে কীভাবে গেছে না গেছে এটা আমার চেয়ে সে ভালো জানে। সেই আমাকে অনুরোধ করে, মামুন ভাই আমাকে একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দেন। কিছুই দিতে হবে না। নিজের টাকায় টিকিট কেটে সে মালয়েশিয়ায় গেছে। আমরা কিন্তু তাকে টিকিট কেটে দেইনি। অথচ সেও মনে হয় অনেককে বিভ্রান্ত করেছে।

তারপর আমি পুলিশের কাছে যাই। পুলিশ আমাদের বলে, তোমাদের কমিউনিটি (বাঙালি) থেকে এরকম একটা অভিযোগ করা হয়েছে যে, তোমরা এখানে ই-লিগ্যাল পাসপোর্ট এবং ই-লিগ্যাল ভিসায় আসছো। সুতরাং এটার তদন্ত করব। আমি যখন থানায় গেছি তখন রাত ৮টা কিংবা ৯টা। আর ঘটনার সূত্রপাত বেলা ১২টার দিকে। ফলে আমার হাতে কিন্তু ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা সময় ছিল। কিন্তু যদি এসব ই-লিগ্যাল হতো আমি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে সোজা বিমানবন্দর গিয়ে একটা টিকিট কেটে ঢাকায় ফিরতে পারতাম। আমি কিন্তু ওইটা করিনি, কারণ আমার মধ্যে ওই রকম কিছুই ছিল না। কারণ আমার প্রত্যেকটা কাগজ সম্পূর্ণ বৈধ-এখানে ইলিগ্যাল কিছু নেই। আমি থানায় যাওয়ার আগে আমাকে নিষেধ করা হয়েছিল যে মামুন ভাই আপনি যাবেন না, বর্তমানে মালয়েশিয়া পুলিশ কিন্তু এরকম ঝামেলা করতেছে। কিন্তু আমি আর্টিস্টদের কথা ভেবে গেছি। আর তারাই ঢাকায় ফিরে বড় বড় কথা বলতেছে।  আর আমি না যাওয়া মানে, আমরা সত্যি অপরাধ করছি, আর একারণে আমি পালিয়েছি। আমি পুলিশের কাছে গেলাম, পুলিশ আ্মাকে সন্দেহজনকভাবে গ্রেফতার করলো। কিন্তু অনেকেই এই বিষয়টাই এড়িয়ে গেল। এরপর আমি মানব পাচারে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করছি বলে ছড়িয়ে পড়লো। এর প্রমাণ কি কেউ দেখাতে পারবে? এরপর পুলিশ ১৪ দিনের একটা রিমান্ড নেয়। এই রিমান্ড আর বাংলাদেশের রিমান্ড এক নয়। রিমান্ড মানে মারা না কিংবা কাটা না। মানে এই ১৪ দিনে তারা আমাদের কাগজপত্র বৈধ কিনা এইসব বিষয় পরীক্ষা করবে। ১৪ দিন পরে তারা মামলা কোর্টে উঠাবে এবং কোর্টে রিপোর্ট পেশ করবে। এরপর কোর্ট যদি মনে করে অন্যায়কারী, তাহলে শাস্তি দেবে। আবার যদি মনে করে নির্দোষ, তাহলে মুক্তি দেবে। এটা মালয়েশিয়ার বিচার প্রক্রিয়া এবং এই ১৪ দিন কোনো আত্মীয় স্বজন ও আইনজীবী যোগাযোগ করতে পারবে না।

তারপর যেটা হলো, তিনদিন পর আই-ও (তদন্ত কর্মকর্তা) অফিসার এসে প্রত্যেকটা জিনিস চেক করলো। এরপর একটা কথাই বললো, তোমাদের অনেকেই না বুঝে লাফালাফি করেছে। আটকে জিজ্ঞাসাবাদ করা মালয়েশিয়ার নীতি। এটা তারা করতেই পারে। এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, নেপাল বলো, ভারত বলো কিংবা ভিয়েতনাম বলো ইন্দোনেশিয়া বলো সবদেশের মানুষকে আমরা এভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করি, এটা মালয়েশিয়ার নিজস্ব পলিসি। আমরা তোমাদের দোষী সাব্যস্ত করেনি।  

সবচেয়ে বড় কথা, তারা কিন্তু আমাদের ব্ল্যাকলিস্টেড বা নিয়মানুযায়ী ১৪ দিন পর যে কোর্টে তোলার কথা সেটাও করেনি। পুলিশ বললো তোমাদের তো দোষ খুঁজে পাচ্ছি না তা কীভাবে কোর্টে তুলবো। আর তুলেই বা কী বলব। একটা জায়গা তাদেরকে আরও বেশি বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে সেটা হলো আমাদের প্রত্যেকটা আর্টিস্টদের রিটার্ন টিকিট ছিল। প্রত্যোকটা লোকের বৈধ ভিসা ছিল। কারণ আমি যদি রিটার্ন টিকিট ক্রস করি তাহলে আপনি আমাকে গ্রেফতার করতে পারেন, এর আগে তারা আমাদের গ্রেফতার করতে পারে না। সেই যুক্তিতে তারা আমাদের ছেড়ে দিছে। তাদের বাংলাদেশ দূতাবাসে একটা পেসার পাঠানোর কথা, যে সন্দেহবশত তাদের গ্রেফতার করছিলাম তাদের বিরুদ্ধে সে ধরনের কোনো অভিযোগ পাইনি। আসলে এরকম কোনো কিছু করেনি। 

সবশেষ পুলিশ আমাদের বলছে, কেউ একজন তোমাদের উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়াই হয়রানি করার জন্য এটা করেছে। সবার একটা ধারণা ছিল, আমি একটা শো করে ৩ থেকে সাড়ে ৩ কোটি লাভ করছি। তাই তারা আমার কাছে টাকা দাবি করছিল। তারা ধারণা করেছিল স্পন্সর কোম্পানিকে যদি জব্দ করতে পারি তাহলে একটা মোটা অংকের টাকা পেতে পারি। কিন্তু তাতে তারা ব্যর্থ হওয়ার পর ওই পক্ষটি চিন্তা করে পরবর্তীতে আমরা যাতে শো করতে না পারি, একটা হয়রানি করানো। আর যারা এটা প্লান করে করেছে, পুলিশ তদন্ত করছে সেটা বের হবে। কিন্তু আমার কথা আমি হেরে যাওয়ার মানুষ না। সব কাগজপত্র রেডি করতেছি, এপ্রিলে আবারও বড় একটি শো করবো মালয়েশিয়ায়।

(মামুনের দেওয়া পুরো বক্তব্যের অডিও সংরক্ষিত রয়েছে)

বিডি-প্রতিদিন/১৩ জানুয়ারি, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
পাকিস্তানি ফ্যাশন ডিজাইনারের সঙ্গে ছবি তুলে বিপাকে কারিনা
পাকিস্তানি ফ্যাশন ডিজাইনারের সঙ্গে ছবি তুলে বিপাকে কারিনা
নতুন রূপে ‘ফিরছেন’ ববি
নতুন রূপে ‘ফিরছেন’ ববি
পর্দায় জমজমাট অক্ষয়-পরেশ রাওয়াল কেমিস্ট্রি, বাস্তবে কেমন?
পর্দায় জমজমাট অক্ষয়-পরেশ রাওয়াল কেমিস্ট্রি, বাস্তবে কেমন?
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদের ‘আবির গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদের ‘আবির গুলাল’
সর্বশেষ খবর
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম