শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৬, শনিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

দেশে ফিরে যা বললেন অনন্য মামুন

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
দেশে ফিরে যা বললেন অনন্য মামুন

গতকাল শুক্রবার রাতে দেশে ফিরেছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। প্রায় দুই সপ্তাহ মালয়েশিয়া পুলিশের কাস্টডিতে ছিলেন তিনি। এই দুই সপ্তাহে নানা চড়াই উতরাইয়ের মুখোমুখি হয়েছেন মামুন। এ সব বিষয়ে দেশে ফিরে বিস্তারিত কথা বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে। মামুনের দেওয়া পুরো বক্তব্যটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো:

মালয়েশিয়ায় গত আট থেকে ১০ বছর যাবৎ প্রফেশনালি টিকিট সেল কোনো শো'তেই হয়নি। এ সময়ে যে সব শো হয়েছে বিভিন্ন সংগঠনের অল্প সব ফ্রি শো। লাস্ট একটা শো হয়েছিল, সেই শোতে মমতাজ আপা গিয়েছিলেন। আর সেই শোতে মারামারি হয় এবং শো বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে মামলা মোকাদ্দমা হয়। এরপর থেকে কমার্শিয়াল কোনো শো হয়নি। আমারও মালয়েশিয়াতে কোনো শো করার পরিকল্পানা ছিল না। আমারই এক বন্ধু রয়েছে সম্পদ। ও যাওয়ার পর বললো, ওমানে আপনি একটা সাকসেসফুল শো করছেন, মালয়েশিয়ায় একটা করেন ভালো লাগবে। আমি বললাম ওকে, আমার করতে সমস্যা নেই। আমি মালয়েশিয়াতে গেলাম, তারপর শো গুটিয়ে নিয়ে আসলাম। 

'ক্যাম টু দ্য পয়েন্ট' -আমি যেটা নিয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছি, সেটা হলো কত বড় গেমিং ছিল। আমি অনন্য মামুন। আমার সাথে একটা কোম্পানি স্পন্সর ছিল। আমার সাথে একটি বেসরকারি টিভিও ছিল। তারা আমাদের মিডিয়া পার্টনার ছিল। তার মানে কি সেই  টিভি ওই কাজের সাথে জড়িত। একটি স্পনসর কোম্পানির দায়িত্ব কি? লাইভ টেকনোলজির সাথে একটা কোম্পানি টাইটেল স্পন্সর করছে। টাইটেল স্পন্সরের কারণে তারা আমাকে একটা টাকা দিয়ে হেল্প করেছে। এবং তারা এই শো-এর সাথে জড়িয়েছে। এর বাইরে কিছুই না।

কিন্তু যেটা হলো সেটা, আমি যখন শো করতে গেলাম তখন সবাই আমাকে বাধা দেওয়া চেষ্টা করলো। এরপর শো-এর তিন দিন আগে অচেনা নম্বর থেকে একটা ফোন আসে এবং বলে, মামুন ভাই মালয়েশিয়াতে শো করতে গেলে ৫০ হাজার রিংগিত দিতে হবে। তখন বললাম, আমি আপনাকে চিনিও না জানিও না। শো করতে এসেছি, কেন টাকা দিতে হবে? তখন ওই প্রান্তে থেকে লোকটি বলল, আচ্ছা ভাই আমি দেখব, আপনি কীভাবে শো করেন। 

এরপর শো-এর দুদিন আগে রাতের বেলা রেস্টুরেন্টে খেতে গেলাম, সেখানে ৫/৭ জন অপরিচিত লোক আসল, যারা প্রথমেই এসে বললো মামুন ভাই, শো করতে হলে আমাদের ৫০০ টিকিট ফ্রি দিতে হবে। কেন দিতে হবে রিজনটা কি? তখন তারা বললো, মালয়েশিয়া শো করবেন আমাদের টিকিট দেবেন না? বললাম, আমি কি কারও টাকা দিতে শো করছি। এটা কমার্শিয়াল শো। কমার্শিয়াল শো কাউকে টিকিট দেয় না। এটা নিয়ে অনেক কিছু হলো। আমি কিন্তু প্রত্যেকটি বিষয় খুবই স্বাভাবিকভাবে নিয়েছি। এটা সিরিয়াসভাবে নেওয়ার কিছু নেই। একটা বড় কাজ করতে গেলে এমন অনেক কিছু আসতে পারে। আমার শো শুরু করলাম। আর্টিস্টদের একটা বিরূপ ক্ষোভ ছিল সেটা হলো ইমিগ্রেশন নিয়ে...

আমার আর্টিস্টরা ল্যান্ড করলো ৫টা ২০ মিনিটে এবং অফিসারদের শিফটিং হয় ৭টায়। এ সময় বাংলাদেশি ইমিগ্রেশনের যে ভিসা দেখেন সেই অফিসারটা চলে গিয়েছিল। নতুন অফিসার যখন আসলো তখন পৌনে ৮টা। অর্থাৎ তখন আর্টিস্টরা কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করছে। কারণ কাউন্টারে কোনো লোক ছিল না। তখন থেকে সবাই একটু বিরক্ত মনোভাব। এই বিরক্ত মনোভাবের দায় আমি নিতে পারি না। এটা ইমিগ্রেশনের দায়িত্ব, আমার না। যাই হোক, ইমিগ্রেশন শেষ করে আমাদের একটা পলিসি ছিল যে আমরা অনুশীলন করব। আমারা লাইট চেক করব, সাউন্ড চেক করব। যেহেতু ২৩ তারিখে আমাদের শো, আর আমরা ২৩ তারিখ সকালে সেখানে গিয়ে পৌঁছাই। ইমিগ্রেশন শেষ করে হোটেল ঢুকতে ঢুকতে সবার প্রায় একটা-দেড়টা বেজে যায়। ওখানে একটা লোকাল কোম্পানি সাপোর্ট দিচ্ছিল, কোথায় থাকবে ও কিভাবে থাকবে... এটা তাদের দায়িত্ব ছিল। তারা একজন কণ্ঠশিল্পীর জন্য যে অ্যাপার্টমেন্টের ব্যবস্থা করছিল সেটা তার পছন্দ হয়নি। তিনি সঙ্গে সঙ্গে আমাকে ফোন দেন, আমি গিয়ে অন্য একটা হোটেলে রাখার ব্যবস্থা করি। এরপর সবাই যে যার মতো শো নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলাম। শো-শুরু হওয়ার পর ৭ মিনিট বন্ধ ছিল। কারণ সেখানে দু'টি গ্রুপের মধ্যে বসা নিয়ে একটা গণ্ডগোল শুরু হয়। ওখানে দুটি গ্রুপ রয়েছে, আমি তাদের নাম বলতে চাইনা। কারণ পুলিশ বিষয়টা নিয়ে এখনও তদন্ত করছে। তাই নাম বলা ঠিক হবে না। এরপর যথারীতি শো শেষ হলো।

ওই দিন রাত তিনটায় সেই কণ্ঠশিল্পীর ফ্লাইট ছিল। তাকে বিমানে তুলে দিয়ে বাসায় ফিরে ঘুমাই। পরদিন বেলা ১২টার দিকে ঘুম থেকে উঠলাম। কিন্তু তখন শুনি নীরব-ইমন-রানাসহ আর্টিস্টরা যে অ্যাপার্টমেন্টে ছিল, ফাজলামি করতে গিয়ে সেখানকার একটা জানালার গ্লাস ভেঙে ফেলেছে কে বা কারা। এ ঘটনায় অ্যাপার্টমেন্টের মালিক থানায় একটা অভিযোগ করেছে। আমি বিষয়টা স্বাভাবিকভাবেই নেই। উনি অভিযোগ করতেই পারেন। কারণ মালয়েশিয়ার নিয়মই এরকম। তখন আমার লোকাল পার্টনারকে বললাম, ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিতে। তারপর একটা ফোন আসে এবং বলে মামুন ভাই পুলিশ এসে সবার পাসপোর্ট চাচ্ছে। এখানে একটা গুজব ছড়ায় যায় যে, আমরা নাকি সবার পাসপোর্ট আটকে রাখছি। কিন্তু বিষয়টা এমন না। প্রফেশনাল ভিসায় গেলে তারা ভিসায় একটা সিল মেরে দেয়, যেটা মালয়েশিয়ার পুত্রজায়া শহরের অফিস থেকে নিতে হয়। একটা লোককে দিয়ে মিথ্যা কথা বলা হয়েছে যে কেউ খাবার পায় নাই, যেটা মিথ্যা কথা। আর একটা রুমের মধ্যে ৪০ জন মানুষ কেমন করে থাকে। ওইটা একটা অ্যাপার্টমেন্ট, ওখানে রুমের কিন্তু কোনো সিস্টেম নেই। আর্টিস্টরা যে অ্যাপার্টমেন্টে ছিল সেখানে পাঁচটা করে রুম ছিল। মালয়েশিয়ায় যারা থাকেন তারা সবাই জানে। পুলিশ পাসপোর্ট চেক করলো। এরপর রিটার্ন টিকিট দেখলো। সন্ধ্যা ৬টার দিকে পুলিশ বলল, যে আয়োজন করছে তাকে আসতে হবে। তদন্ত করার জন্য আসছি, আমরা তদন্ত করব।

এর মধ্যে আমি অ্যাপার্টমেন্টের মালিককে জিজ্ঞাসা করলাম। এই ঘটনা, আপনি কি কোনো পুলিশি অভিযোগ করেছেন? উনি বলল, আমি কেন পুলিশে অভিযোগ করব, এখানে তো কেউ কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটনায় নাই। এবং কোনো জানালার গ্লাসও ভাঙেনি। তখন আমি ৬টার দিকে পরিষ্কার হলাম। এইটা কেউ ষড়যন্ত্র করছে। খুব সুন্দর একটা পরিকল্পনা ছিল তাদের। 

'র' অদ্যক্ষরের একজন সংগীত শিল্পীও ছিল এই শো'তে। সে কীভাবে গেছে না গেছে এটা আমার চেয়ে সে ভালো জানে। সেই আমাকে অনুরোধ করে, মামুন ভাই আমাকে একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দেন। কিছুই দিতে হবে না। নিজের টাকায় টিকিট কেটে সে মালয়েশিয়ায় গেছে। আমরা কিন্তু তাকে টিকিট কেটে দেইনি। অথচ সেও মনে হয় অনেককে বিভ্রান্ত করেছে।

তারপর আমি পুলিশের কাছে যাই। পুলিশ আমাদের বলে, তোমাদের কমিউনিটি (বাঙালি) থেকে এরকম একটা অভিযোগ করা হয়েছে যে, তোমরা এখানে ই-লিগ্যাল পাসপোর্ট এবং ই-লিগ্যাল ভিসায় আসছো। সুতরাং এটার তদন্ত করব। আমি যখন থানায় গেছি তখন রাত ৮টা কিংবা ৯টা। আর ঘটনার সূত্রপাত বেলা ১২টার দিকে। ফলে আমার হাতে কিন্তু ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা সময় ছিল। কিন্তু যদি এসব ই-লিগ্যাল হতো আমি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে সোজা বিমানবন্দর গিয়ে একটা টিকিট কেটে ঢাকায় ফিরতে পারতাম। আমি কিন্তু ওইটা করিনি, কারণ আমার মধ্যে ওই রকম কিছুই ছিল না। কারণ আমার প্রত্যেকটা কাগজ সম্পূর্ণ বৈধ-এখানে ইলিগ্যাল কিছু নেই। আমি থানায় যাওয়ার আগে আমাকে নিষেধ করা হয়েছিল যে মামুন ভাই আপনি যাবেন না, বর্তমানে মালয়েশিয়া পুলিশ কিন্তু এরকম ঝামেলা করতেছে। কিন্তু আমি আর্টিস্টদের কথা ভেবে গেছি। আর তারাই ঢাকায় ফিরে বড় বড় কথা বলতেছে।  আর আমি না যাওয়া মানে, আমরা সত্যি অপরাধ করছি, আর একারণে আমি পালিয়েছি। আমি পুলিশের কাছে গেলাম, পুলিশ আ্মাকে সন্দেহজনকভাবে গ্রেফতার করলো। কিন্তু অনেকেই এই বিষয়টাই এড়িয়ে গেল। এরপর আমি মানব পাচারে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করছি বলে ছড়িয়ে পড়লো। এর প্রমাণ কি কেউ দেখাতে পারবে? এরপর পুলিশ ১৪ দিনের একটা রিমান্ড নেয়। এই রিমান্ড আর বাংলাদেশের রিমান্ড এক নয়। রিমান্ড মানে মারা না কিংবা কাটা না। মানে এই ১৪ দিনে তারা আমাদের কাগজপত্র বৈধ কিনা এইসব বিষয় পরীক্ষা করবে। ১৪ দিন পরে তারা মামলা কোর্টে উঠাবে এবং কোর্টে রিপোর্ট পেশ করবে। এরপর কোর্ট যদি মনে করে অন্যায়কারী, তাহলে শাস্তি দেবে। আবার যদি মনে করে নির্দোষ, তাহলে মুক্তি দেবে। এটা মালয়েশিয়ার বিচার প্রক্রিয়া এবং এই ১৪ দিন কোনো আত্মীয় স্বজন ও আইনজীবী যোগাযোগ করতে পারবে না।

তারপর যেটা হলো, তিনদিন পর আই-ও (তদন্ত কর্মকর্তা) অফিসার এসে প্রত্যেকটা জিনিস চেক করলো। এরপর একটা কথাই বললো, তোমাদের অনেকেই না বুঝে লাফালাফি করেছে। আটকে জিজ্ঞাসাবাদ করা মালয়েশিয়ার নীতি। এটা তারা করতেই পারে। এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, নেপাল বলো, ভারত বলো কিংবা ভিয়েতনাম বলো ইন্দোনেশিয়া বলো সবদেশের মানুষকে আমরা এভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করি, এটা মালয়েশিয়ার নিজস্ব পলিসি। আমরা তোমাদের দোষী সাব্যস্ত করেনি।  

সবচেয়ে বড় কথা, তারা কিন্তু আমাদের ব্ল্যাকলিস্টেড বা নিয়মানুযায়ী ১৪ দিন পর যে কোর্টে তোলার কথা সেটাও করেনি। পুলিশ বললো তোমাদের তো দোষ খুঁজে পাচ্ছি না তা কীভাবে কোর্টে তুলবো। আর তুলেই বা কী বলব। একটা জায়গা তাদেরকে আরও বেশি বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে সেটা হলো আমাদের প্রত্যেকটা আর্টিস্টদের রিটার্ন টিকিট ছিল। প্রত্যোকটা লোকের বৈধ ভিসা ছিল। কারণ আমি যদি রিটার্ন টিকিট ক্রস করি তাহলে আপনি আমাকে গ্রেফতার করতে পারেন, এর আগে তারা আমাদের গ্রেফতার করতে পারে না। সেই যুক্তিতে তারা আমাদের ছেড়ে দিছে। তাদের বাংলাদেশ দূতাবাসে একটা পেসার পাঠানোর কথা, যে সন্দেহবশত তাদের গ্রেফতার করছিলাম তাদের বিরুদ্ধে সে ধরনের কোনো অভিযোগ পাইনি। আসলে এরকম কোনো কিছু করেনি। 

সবশেষ পুলিশ আমাদের বলছে, কেউ একজন তোমাদের উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়াই হয়রানি করার জন্য এটা করেছে। সবার একটা ধারণা ছিল, আমি একটা শো করে ৩ থেকে সাড়ে ৩ কোটি লাভ করছি। তাই তারা আমার কাছে টাকা দাবি করছিল। তারা ধারণা করেছিল স্পন্সর কোম্পানিকে যদি জব্দ করতে পারি তাহলে একটা মোটা অংকের টাকা পেতে পারি। কিন্তু তাতে তারা ব্যর্থ হওয়ার পর ওই পক্ষটি চিন্তা করে পরবর্তীতে আমরা যাতে শো করতে না পারি, একটা হয়রানি করানো। আর যারা এটা প্লান করে করেছে, পুলিশ তদন্ত করছে সেটা বের হবে। কিন্তু আমার কথা আমি হেরে যাওয়ার মানুষ না। সব কাগজপত্র রেডি করতেছি, এপ্রিলে আবারও বড় একটি শো করবো মালয়েশিয়ায়।

(মামুনের দেওয়া পুরো বক্তব্যের অডিও সংরক্ষিত রয়েছে)

বিডি-প্রতিদিন/১৩ জানুয়ারি, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!
এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!
স্টার সিনেপ্লেক্সে স্কারলেট বনাম জম্বিদের ভয়াল লড়াই
স্টার সিনেপ্লেক্সে স্কারলেট বনাম জম্বিদের ভয়াল লড়াই
মেলবোর্নে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন আমির খান
মেলবোর্নে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন আমির খান
১৭ বছর পর ফের পর্দায় অক্ষয়-সাইফ জুটি
১৭ বছর পর ফের পর্দায় অক্ষয়-সাইফ জুটি
হলিউডে বিশেষ সম্মান পেলেন দীপিকা
হলিউডে বিশেষ সম্মান পেলেন দীপিকা
অ্যান্টি-এজিং ট্রিটমেন্টেই শেফালির সর্বনাশ?
অ্যান্টি-এজিং ট্রিটমেন্টেই শেফালির সর্বনাশ?
‘মেগাস্টার’ বিতর্ক: শাকিব ভক্তদের যা বললেন জাহিদ হাসান
‘মেগাস্টার’ বিতর্ক: শাকিব ভক্তদের যা বললেন জাহিদ হাসান
সালমানের বিগ বসে এবার অংশ নিচ্ছে ‘এআই পুতুল’
সালমানের বিগ বসে এবার অংশ নিচ্ছে ‘এআই পুতুল’
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
বিনোদন জগতের জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম ‘News24 Entertainment’
বিনোদন জগতের জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম ‘News24 Entertainment’
সর্বশেষ খবর
রাবির ফোকলোর বিভাগ সংস্কার দাবি
রাবির ফোকলোর বিভাগ সংস্কার দাবি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

'বিশ্রামে থাকো দিয়োগো এবং আন্দ্রে, তোমাদের মিস করবো'
'বিশ্রামে থাকো দিয়োগো এবং আন্দ্রে, তোমাদের মিস করবো'

১৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতি বাড়ছে, জুলাই ও আগস্টে তিনটি দিন হবে একটু ছোট
পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতি বাড়ছে, জুলাই ও আগস্টে তিনটি দিন হবে একটু ছোট

৪৪ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় পরকীয়া প্রেমিকসহ স্ত্রীর যাবজ্জীবন
ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় পরকীয়া প্রেমিকসহ স্ত্রীর যাবজ্জীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ মাসেই মার্কিন অ্যাপাচে হেলিকপ্টার হাতে পাচ্ছে ভারত
এ মাসেই মার্কিন অ্যাপাচে হেলিকপ্টার হাতে পাচ্ছে ভারত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মক্ষম সন্তানকে হারিয়ে অভাবে দিন পার করছেন শহীদ জুয়েলের মা-বাবা
কর্মক্ষম সন্তানকে হারিয়ে অভাবে দিন পার করছেন শহীদ জুয়েলের মা-বাবা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পাখি বন জলাভূমির প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে সমাবেশ
নেত্রকোনায় পাখি বন জলাভূমির প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচনের মাধ্যমেই গণতন্ত্রের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: খোকন
নির্বাচনের মাধ্যমেই গণতন্ত্রের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: খোকন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় ৪ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় ৪ দিনের রিমান্ডে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ এপ্রিল ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন
২ এপ্রিল ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘাড়ের ওপর বটি পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ঘাড়ের ওপর বটি পড়ে প্রাণ গেল শিশুর

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!
এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াইহাজারে ৪ দোকানিকে অর্থদণ্ড
আড়াইহাজারে ৪ দোকানিকে অর্থদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার সিনেপ্লেক্সে স্কারলেট বনাম জম্বিদের ভয়াল লড়াই
স্টার সিনেপ্লেক্সে স্কারলেট বনাম জম্বিদের ভয়াল লড়াই

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেলবোর্নে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন আমির খান
মেলবোর্নে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন আমির খান

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

উলটচন্ডালের লালহলুদ শোভা হারিয়ে যাচ্ছে
উলটচন্ডালের লালহলুদ শোভা হারিয়ে যাচ্ছে

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েলি হামলায় গাজার হাসপাতালের পরিচালক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজার হাসপাতালের পরিচালক নিহত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর ফের পর্দায় অক্ষয়-সাইফ জুটি
১৭ বছর পর ফের পর্দায় অক্ষয়-সাইফ জুটি

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

পাটগ্রাম থানা চত্ত্বরে দুষ্কৃতিকারী-পুলিশ সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত ২০
পাটগ্রাম থানা চত্ত্বরে দুষ্কৃতিকারী-পুলিশ সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত ২০

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কব্জিকাটা গ্রুপের অন্যতম প্রধান টুন্ডা বাবু গ্রেফতার
কব্জিকাটা গ্রুপের অন্যতম প্রধান টুন্ডা বাবু গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ ডেপুটি জেলারকে একযোগে বদলি
৩৩ ডেপুটি জেলারকে একযোগে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন