শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৮, সোমবার, ০৯ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আনন্দবাজারের প্রতিবেদন

জগৎ শেঠদের কাছ থেকে ধার নিতেন রাজা-জমিদাররাও, কোথায় গেল সেই বিপুল সম্পদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জগৎ শেঠদের কাছ থেকে ধার নিতেন রাজা-জমিদাররাও, কোথায় গেল সেই বিপুল সম্পদ

অষ্টাদশ শতকে বাংলার ইতিহাসে বিখ্যাত ধনী ‘জগৎ শেঠ’ কোনও এক জন ব্যক্তি নন। ‘জগৎ শেঠ’ একটি পারিবারিক উপাধি। বিপুল ধনসম্পদ ও সেই সুবাদে প্রভূত রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগকারী এই পরিবারটির আবাস ছিল সেই সময়কার সুবা বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদে।

জগৎ শেঠরা আদতে বাংলার মানুষ নন। তাদের আদি নিবাস রাজস্থানের জোধপুরের নাগোর অঞ্চলে। প্রথমে তাঁরা শ্বেতাম্বর জৈন ধর্মাবলম্বী ছিলেন। পরে বৈষ্ণব ধর্ম গ্রহণ করেন। আরও পরে তাঁরা আবার জৈনধর্ম নেন।

এই বংশে প্রাচীন ইতিহাস ঘাঁটতে বসলে দেখা যায়, হীরানন্দ সাহু নামে এক ব্যক্তি জোধপুর থকে ভাগ্য অন্বেষণে পাটনায় আসেন। অসম্ভব দরিদ্র হীরানন্দ মনের দুঃখে দিন কাটাতেন। এমন সময়ে এক দিন তিনি পটনা শহরের কাছে একটি জঙ্গলে প্রবেশ করেন। সেখানে কারও আর্তনাদ শুনতে পেয়ে তা অনুসরণ করে একটি ভাঙা প্রাসাদে পৌঁছন। তার ভিতর থেকেই সেই আওয়াজ আসছিল। সেখানে দেখেন এক মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধ যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন। হীরানন্দ তার যথাসাধ্য সেবা করলেও সেই বৃদ্ধ মারা যান। মৃত্যুর আগে তিনি হীরানন্দকে এক গুপ্তধনের সন্ধান দিয়ে যান।

সেই গুপ্তধনের মধ্যে নাকি ছিল প্রচুর স্বর্ণমুদ্রা। এই সোনাই হীরানন্দের বংশকে ধনী করে তোলে। হীরানন্দ তার সাত ছেলেকে ভারতের সাতটি জায়গায় গদিয়ান করে দেন। কনিষ্ঠ পুত্র মানিকচাঁদ আসেন মুর্শিদাবাদে। তিনিই জগৎ শেঠ বংশের প্রতিষ্ঠাতা।

এক সময়ে বাংলার রাজধানী ঢাকায় স্থানান্তরিত হয়। মানিকচাঁদ ঢাকাতেও তার গদি স্থাপন করেন। মূলত তেজারতি বা বলা ভাল, ব্যাঙ্কিং ছিল মানিকচাঁদের ব্যবসা। তখন বাংলা মুঘল শাসনাধীন। নবাব পদে আসীন মুঘল বংশীয় আজিম-উস-শান। মুর্শিদকুলি খান তাঁর দেওয়ান মাত্র। এই সময় নবাবের সঙ্গে দেওয়ানের মনোমালিন্য হয়। মুর্শিদকুলি মুর্শিদাবাদে চলে আসেন। মানিকচাঁদও তাঁর সঙ্গে চলে আসেন।

ক্রমে মানিকচাঁদ মুর্শিদকুলির অন্যতম প্রধান পরামর্শদাতা হয়ে ওঠেন। সঙ্গে সঙ্গে তারও শ্রীবৃদ্ধি ঘটতে থাকে। কথিত আছে, মুর্শিদকুলি বাংলা-বিহার উড়িষ্যার নিজামতি পদ লাভ করে মুর্শিদাবাদে টাঁকশাল স্থাপন করেছিলেন। সেই টাঁকশালের প্রধান পরামর্শদাতা ছিলেন মানিকচাঁদ।

মুর্শিদকুলিই মানিকচাঁদের জন্য ‘শেঠ’ উপাধি জোগাড় করে দেন তৎকালীন দিল্লির বাদশা ফারুখশিয়রের কাছ থেকে। বিনিময়ে মানিকচাঁদ মুর্শিদকুলিকে বিপুল অর্থ দিয়েছিলেন বলে কথিত আছে। তিনিই ভাগীরথীর পূর্ব তীরে প্রাসাদ নির্মাণ করেন, যা আজও একটি দ্রষ্টব্য স্থান।


মানিকচাঁদ অপুত্রক ছিলেন। তাই তিনি নিজের ভাগ্নে ফতেচাঁদকে দত্তক নেন। ফতেচাঁদই প্রথম ‘জগৎ শেঠ’ নামে পরিচিত হন। ইতিমধ্যে মুর্শিদকুলির মৃত্যু হলে তাঁর জামাতা সুজাউদ্দিন বাংলার সুবেদার হন। জগৎ শেঠ ফতেচাঁদ তাঁর প্রধান পরামর্শদাতাদের অন্যতম হয়ে ওঠেন। ফতেচাঁদের সহায়তাতেই সুজাউদ্দিন দেড় কোটি টাকা রাজস্ব হিসেবে দিল্লিতে পাঠাতে পেরেছিলেন। বোঝাই যাচ্ছে, জগৎ শেঠ এর মধ্যেই কী পরিমাণ আর্থিক সম্পদের মালিক হয়ে উঠেছিলেন।

মৃত্যুর আগে সুজাউদ্দিন তাঁর ছেলে সরফরাজ খানকে জগৎ শেঠের পরামর্শ মেনে চলার উপদেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু ভোগবিলাসে আসক্ত সরফরাজ তা মানেননি। উলটে জগৎ শেঠ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের তিনি জনসমক্ষে অপমান করতে শুরু করেন। অপমানিতদের মধ্যে আজিমাবাদের শাসনকর্তা আলিবর্দি খানও ছিলেন। আলিবর্দি তাঁর দাদা হাজি আহমদ ও জগৎ শেঠের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে সরফরাজকে সিংহাসনচ্যুত করেন।

১৭৪৪ সালে ফতেচাঁদ মারা যান। তাঁর তিন ছেলে আনন্দচাঁদ, দয়াচাঁদ ও মহাচাঁদ। আনন্দচাঁদ ও দয়াচাঁদ অল্প বয়সেই মারা গিয়েছিলেন। ফলে বিপুল ধন-সম্পত্তির উত্তরাধিকার এসে পড়ে পৌত্র মহতাবচাঁদ ও স্বরূপচাঁদের উপর। দিল্লির বাদশাহের কাছ থেকে মহতাব ‘জগৎ শেঠ’ উপাধি লাভ করেন। স্বরূপচাঁদ লাভ করেন ‘মহারাজ’ উপাধি।

এই সময়েই জগৎ শেঠদের আর্থিক প্রতিপত্তি বিশেষ পর্যায়ে ওঠে। তাদের গদিতে সর্বদাই ১০ কোটি টাকার কারবার চলত, উল্লেখ করেছেন ‘মুর্শিদাবাদ কাহিনী’-র লেখক নিখিলনাথ রায়। শুধু নবাব নন, তাঁদের খাতক ছিলেন বড় বড় জমিদার, মহাজন ও অন্য ব্যবসায়ীরাও।

ক্রমে ইংরেজ ও ফরাসি বণিকরাও জগৎ শেঠের কাছ থেকে টাকা ধার নিতে শুরু করেন। জগৎ শেঠের নিয়মিত আনাগোনা শুরু হয় কলকাতা ও চন্দননগরে। ইংরেজ ও ফরাসি বণিকদের বিলাসবহুল জীবন যাপনের জন্য অনেক ধার দিতেন মহতাবচাঁদ। বলাই বাহুল্য, সেটা ঘটত চড়া সুদের বিনিময়ে।

আলিবর্দি খান নবাব হওয়ার পর বাংলায় মরাঠি বর্গীদের আক্রমণ ঘটে। নিরন্তর যুদ্ধ চালাতে হয় নবাবকে। এই যুদ্ধের খরচও অনেকাংশে ঋণ হিসেবে দিয়েছিলেন জগৎ শেঠ মহাতাব। বর্গীদের আক্রমণ আলিবর্দি সাফল্যের সঙ্গেই রুখতে পেরেছিলেন। তবে এর পিছনে যে জগৎ শেঠের একটা বড় ভুমিকা রয়েছে, তা সুবে বাংলায় কারও জানতে বাকি ছিল না। এই সময় বাংলার অভ্যন্তরীণ বাজারেরও নিয়ন্তা হয়ে ওঠেন জগৎ শেঠ।

জগৎ শেঠ এই সময় থেকে বাংলার অনেক জমিদারকে তাঁর খাতকে পরিণত করেন। বাংলার নবাবের রাজস্ব নীতি ছিল ভয়ানক কড়া। রাজস্ব অনাদায়ে আলিবর্দী জমিদারদের কঠোর শাস্তি দিয়েছেন, এমন নজিরও প্রচুর। এই কারণে দ্রুত টাকা জোগাড় করতে জমিদাররা জগৎ শেঠের দ্বারস্থ হতে শুরু করেন। জগৎ শেঠও তাঁর চড়া সুদের বিনিময়ে ঋণ দেন। অনেক সময়ে তাঁদের জামিনদার হয়ে নবাবের সঙ্গে বিবাদের মীমাংসা করেন।

এই সময়েই জগৎ শেঠ পরিবারের বৈভব বাড়তে থাকে। কিন্তু আলিবর্দির পর যখন সিরাজউদ্দৌলা নবাব হন, তখন জগৎ শেঠদের ভাগ্যের চাকা অন্য দিকে ঘুরতে শুরু করেছে। মোহনলালকে দেওয়ান হিসবে নিয়োগ করেন সিরাজ। মোহনলালের সঙ্গে জগৎ শেঠের সম্পর্ক ভাল ছিল না। ও দিকে ইংরেজদের হয়ে সাফাই গাইতে গিয়ে জগৎ শেঠ সিরাজের কাছে অপমানিত হন। সিরাজ নাকি জনসমক্ষে তাঁকে একটি চড় মারেন।

আহত বাঘ জগৎ শেঠ এ বার লিপ্ত হন সিরাজ-বিরোধী ষড়যন্ত্রে। লর্ড ক্লাইভের সঙ্গে সেই ষড়যন্ত্রে অংশ নেন সিরাজের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে বিরক্ত বাংলার বেশ কিছু বিখ্যাত জমিদারও। জানা যায়, মিরজাফর এবং ঘসেটি বেগমও জগৎ শেঠের উদ্যোগেই এই ষড়যন্ত্রের অংশীদার হয়ে ওঠেন।

পলাশীর যুদ্ধে সিরাজের পরাজয়ের পরে জগৎ শেঠ ইংরেজদের আসল রূপ বুঝতে পারেন। কিতু তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। মীরজাফরের পরে বাংলার নবাবি তখতে বসেন মীর কাসিম। স্বাধীনচেতা নবাবের সঙ্গে ইংরেজদের সংঘাত বাধে। ১৭৬৪-এ বক্সারের যুদ্ধে পরাজিত মীর কাশিম জগৎ শেঠ মহাতাবচাঁদ ও স্বরূপচাঁদকে বন্দি করে মুঙ্গেরে নিয়ে যান এবং পরবর্তী সময়ে তাঁদের হত্যা করেন।

বাংলার এই ব্যাঙ্কার পরিবারকে ঘিরে অনেক কিংবদন্তি, অনেক রহস্য। বহু আলোছায়া ঘিরে রয়েছে মুর্শিদাবাদে অবস্থিত জগৎ শেঠদের প্রাসাদকে ঘিরেও। পল্লবিত রয়েছে গুপ্তধন সংক্রান্ত নানা কাহিনিও। আজ এই প্রাসাদ একটি সংগ্রহশালা।

জগৎ শেঠের প্রাসাদে রয়েছে এমন কিছু জিনিস যা তাদের বৈভবের সাক্ষ্য বহন করে। বহুমূল্য আসবাব, অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদি ছড়িয়ে রয়েছে সারা বাড়িতেই। কিন্তু সেই সঙ্গে রয়েছে কিছু রহস্যও। প্রাসাদে ঢোকার মুখেই রয়েছে এক গোপন সুড়ঙ্গের প্রবেশমুখ। যে সুড়ঙ্গটি কাঠগোলা বাগানের সঙ্গে যুক্ত। মনে রাখা দরকার, জগৎ শেঠরা ছিলেন জৈন ধর্মাবলম্বী। আর কাঠগোলা বাগান আসলে জিয়াগঞ্জের ধনী ব্যবসায়ী জৈন ধর্মাবলম্বী দুগার পরিবারের প্রাসাদ।

জগৎ শেঠের প্রাসাদে রয়েছে ভূগর্ভস্থ কক্ষ। মাটির নীচের এই ঘরগুলিতেই নাকি সঞ্চিত থাকত জগৎ শেঠ পরিবারের টাকা-পয়সা, সোনা-দানা।

বিংশ শতকের গোড়ার দিক পর্যন্ত এই পরিবারের উপাধি হিসেবে ‘জগৎ শেঠ’ ব্যবহৃত হয়েছে। ১৯ শতকে লর্ড বেন্টিঙ্কের সময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তৎকালীন জগৎ শেঠ ইন্দ্রচাঁদকে বছরে ১২০০ পাউন্ড পেনশন দিত বলে জানা যায়। সে কালের হিসেবে অঙ্কটা খুব কম নয়।

ঠিক কী পরিমাণ সম্পদের অধিকারী ছিল এই পরিবার, তা আজ আর জানা যায় না। জগৎ শেঠের প্রাসাদে রাখা জিনিসপত্র এবং সেই প্রাসাদ ও বাগানের সৌন্দর্য থেকে খানিক আন্দাজ পাওয়া যায় মাত্র। কোথায় গেল সেই বিপুল সম্পদ? উত্তর মেলে না।

জগৎ শেঠ প্রাসাদে রাখা রয়েছে কৌতূহল জাগানো বেশ কিছু জিনিস। তার মধ্যে রয়েছে লর্ড ক্লাইভের পোশাক। রয়েছে বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য এক অতি উচ্চমানের মসলিন কাপড়ও। কিন্তু এর কোনোটিই জগৎ শেঠের কিংবদন্তিতুল্য বৈভবের সাক্ষ্য হিসেবে যথেষ্ট নয়।

এই প্রাসাদের অন্যতম রহস্যময় বস্তুটি হল একটি আয়না। কেউ যদি এই আয়নার সামনে দাঁড়ান, তিনি নিজের মুখ দেখতে পান না। দেহের অন্যান্য অংশ দেখা গেলেও খুব আশ্চর্যজনক ভাবে এই মুখ দেখতে না পারার ব্যাপারটা আসলে আয়না নির্মাতাদের কৃৎকৌশল। কিন্তু জগৎ শেঠ পরিবারের ইতিহাসের দিকে তাকালে এই আয়নাকে বড় বেশি প্রতীকী বলে মনে হয়। বাংলার ইতিহাসের অন্যতম প্রধান কলঙ্কের সঙ্গে জড়িত জগৎ শেঠের আয়না যেন লুকিয়ে ফেলতে চায় অনেক কিছু। আয়নার ‘পিছনে’ কী রয়েছে যেমন জানা যায় না, তেমনই আয়নার সামনে দাঁড়ানো মানুষও আত্মপরিচয় হারিয়ে ফেলেন। হারিয়ে যায় বাংলার ইতিহাসের এক অকথিত অধ্যায়।

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস

সম্পাদকীয়

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ