শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৮, সোমবার, ০৯ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আনন্দবাজারের প্রতিবেদন

জগৎ শেঠদের কাছ থেকে ধার নিতেন রাজা-জমিদাররাও, কোথায় গেল সেই বিপুল সম্পদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জগৎ শেঠদের কাছ থেকে ধার নিতেন রাজা-জমিদাররাও, কোথায় গেল সেই বিপুল সম্পদ

অষ্টাদশ শতকে বাংলার ইতিহাসে বিখ্যাত ধনী ‘জগৎ শেঠ’ কোনও এক জন ব্যক্তি নন। ‘জগৎ শেঠ’ একটি পারিবারিক উপাধি। বিপুল ধনসম্পদ ও সেই সুবাদে প্রভূত রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগকারী এই পরিবারটির আবাস ছিল সেই সময়কার সুবা বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদে।

জগৎ শেঠরা আদতে বাংলার মানুষ নন। তাদের আদি নিবাস রাজস্থানের জোধপুরের নাগোর অঞ্চলে। প্রথমে তাঁরা শ্বেতাম্বর জৈন ধর্মাবলম্বী ছিলেন। পরে বৈষ্ণব ধর্ম গ্রহণ করেন। আরও পরে তাঁরা আবার জৈনধর্ম নেন।

এই বংশে প্রাচীন ইতিহাস ঘাঁটতে বসলে দেখা যায়, হীরানন্দ সাহু নামে এক ব্যক্তি জোধপুর থকে ভাগ্য অন্বেষণে পাটনায় আসেন। অসম্ভব দরিদ্র হীরানন্দ মনের দুঃখে দিন কাটাতেন। এমন সময়ে এক দিন তিনি পটনা শহরের কাছে একটি জঙ্গলে প্রবেশ করেন। সেখানে কারও আর্তনাদ শুনতে পেয়ে তা অনুসরণ করে একটি ভাঙা প্রাসাদে পৌঁছন। তার ভিতর থেকেই সেই আওয়াজ আসছিল। সেখানে দেখেন এক মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধ যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন। হীরানন্দ তার যথাসাধ্য সেবা করলেও সেই বৃদ্ধ মারা যান। মৃত্যুর আগে তিনি হীরানন্দকে এক গুপ্তধনের সন্ধান দিয়ে যান।

সেই গুপ্তধনের মধ্যে নাকি ছিল প্রচুর স্বর্ণমুদ্রা। এই সোনাই হীরানন্দের বংশকে ধনী করে তোলে। হীরানন্দ তার সাত ছেলেকে ভারতের সাতটি জায়গায় গদিয়ান করে দেন। কনিষ্ঠ পুত্র মানিকচাঁদ আসেন মুর্শিদাবাদে। তিনিই জগৎ শেঠ বংশের প্রতিষ্ঠাতা।

এক সময়ে বাংলার রাজধানী ঢাকায় স্থানান্তরিত হয়। মানিকচাঁদ ঢাকাতেও তার গদি স্থাপন করেন। মূলত তেজারতি বা বলা ভাল, ব্যাঙ্কিং ছিল মানিকচাঁদের ব্যবসা। তখন বাংলা মুঘল শাসনাধীন। নবাব পদে আসীন মুঘল বংশীয় আজিম-উস-শান। মুর্শিদকুলি খান তাঁর দেওয়ান মাত্র। এই সময় নবাবের সঙ্গে দেওয়ানের মনোমালিন্য হয়। মুর্শিদকুলি মুর্শিদাবাদে চলে আসেন। মানিকচাঁদও তাঁর সঙ্গে চলে আসেন।

ক্রমে মানিকচাঁদ মুর্শিদকুলির অন্যতম প্রধান পরামর্শদাতা হয়ে ওঠেন। সঙ্গে সঙ্গে তারও শ্রীবৃদ্ধি ঘটতে থাকে। কথিত আছে, মুর্শিদকুলি বাংলা-বিহার উড়িষ্যার নিজামতি পদ লাভ করে মুর্শিদাবাদে টাঁকশাল স্থাপন করেছিলেন। সেই টাঁকশালের প্রধান পরামর্শদাতা ছিলেন মানিকচাঁদ।

মুর্শিদকুলিই মানিকচাঁদের জন্য ‘শেঠ’ উপাধি জোগাড় করে দেন তৎকালীন দিল্লির বাদশা ফারুখশিয়রের কাছ থেকে। বিনিময়ে মানিকচাঁদ মুর্শিদকুলিকে বিপুল অর্থ দিয়েছিলেন বলে কথিত আছে। তিনিই ভাগীরথীর পূর্ব তীরে প্রাসাদ নির্মাণ করেন, যা আজও একটি দ্রষ্টব্য স্থান।


মানিকচাঁদ অপুত্রক ছিলেন। তাই তিনি নিজের ভাগ্নে ফতেচাঁদকে দত্তক নেন। ফতেচাঁদই প্রথম ‘জগৎ শেঠ’ নামে পরিচিত হন। ইতিমধ্যে মুর্শিদকুলির মৃত্যু হলে তাঁর জামাতা সুজাউদ্দিন বাংলার সুবেদার হন। জগৎ শেঠ ফতেচাঁদ তাঁর প্রধান পরামর্শদাতাদের অন্যতম হয়ে ওঠেন। ফতেচাঁদের সহায়তাতেই সুজাউদ্দিন দেড় কোটি টাকা রাজস্ব হিসেবে দিল্লিতে পাঠাতে পেরেছিলেন। বোঝাই যাচ্ছে, জগৎ শেঠ এর মধ্যেই কী পরিমাণ আর্থিক সম্পদের মালিক হয়ে উঠেছিলেন।

মৃত্যুর আগে সুজাউদ্দিন তাঁর ছেলে সরফরাজ খানকে জগৎ শেঠের পরামর্শ মেনে চলার উপদেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু ভোগবিলাসে আসক্ত সরফরাজ তা মানেননি। উলটে জগৎ শেঠ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের তিনি জনসমক্ষে অপমান করতে শুরু করেন। অপমানিতদের মধ্যে আজিমাবাদের শাসনকর্তা আলিবর্দি খানও ছিলেন। আলিবর্দি তাঁর দাদা হাজি আহমদ ও জগৎ শেঠের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে সরফরাজকে সিংহাসনচ্যুত করেন।

১৭৪৪ সালে ফতেচাঁদ মারা যান। তাঁর তিন ছেলে আনন্দচাঁদ, দয়াচাঁদ ও মহাচাঁদ। আনন্দচাঁদ ও দয়াচাঁদ অল্প বয়সেই মারা গিয়েছিলেন। ফলে বিপুল ধন-সম্পত্তির উত্তরাধিকার এসে পড়ে পৌত্র মহতাবচাঁদ ও স্বরূপচাঁদের উপর। দিল্লির বাদশাহের কাছ থেকে মহতাব ‘জগৎ শেঠ’ উপাধি লাভ করেন। স্বরূপচাঁদ লাভ করেন ‘মহারাজ’ উপাধি।

এই সময়েই জগৎ শেঠদের আর্থিক প্রতিপত্তি বিশেষ পর্যায়ে ওঠে। তাদের গদিতে সর্বদাই ১০ কোটি টাকার কারবার চলত, উল্লেখ করেছেন ‘মুর্শিদাবাদ কাহিনী’-র লেখক নিখিলনাথ রায়। শুধু নবাব নন, তাঁদের খাতক ছিলেন বড় বড় জমিদার, মহাজন ও অন্য ব্যবসায়ীরাও।

ক্রমে ইংরেজ ও ফরাসি বণিকরাও জগৎ শেঠের কাছ থেকে টাকা ধার নিতে শুরু করেন। জগৎ শেঠের নিয়মিত আনাগোনা শুরু হয় কলকাতা ও চন্দননগরে। ইংরেজ ও ফরাসি বণিকদের বিলাসবহুল জীবন যাপনের জন্য অনেক ধার দিতেন মহতাবচাঁদ। বলাই বাহুল্য, সেটা ঘটত চড়া সুদের বিনিময়ে।

আলিবর্দি খান নবাব হওয়ার পর বাংলায় মরাঠি বর্গীদের আক্রমণ ঘটে। নিরন্তর যুদ্ধ চালাতে হয় নবাবকে। এই যুদ্ধের খরচও অনেকাংশে ঋণ হিসেবে দিয়েছিলেন জগৎ শেঠ মহাতাব। বর্গীদের আক্রমণ আলিবর্দি সাফল্যের সঙ্গেই রুখতে পেরেছিলেন। তবে এর পিছনে যে জগৎ শেঠের একটা বড় ভুমিকা রয়েছে, তা সুবে বাংলায় কারও জানতে বাকি ছিল না। এই সময় বাংলার অভ্যন্তরীণ বাজারেরও নিয়ন্তা হয়ে ওঠেন জগৎ শেঠ।

জগৎ শেঠ এই সময় থেকে বাংলার অনেক জমিদারকে তাঁর খাতকে পরিণত করেন। বাংলার নবাবের রাজস্ব নীতি ছিল ভয়ানক কড়া। রাজস্ব অনাদায়ে আলিবর্দী জমিদারদের কঠোর শাস্তি দিয়েছেন, এমন নজিরও প্রচুর। এই কারণে দ্রুত টাকা জোগাড় করতে জমিদাররা জগৎ শেঠের দ্বারস্থ হতে শুরু করেন। জগৎ শেঠও তাঁর চড়া সুদের বিনিময়ে ঋণ দেন। অনেক সময়ে তাঁদের জামিনদার হয়ে নবাবের সঙ্গে বিবাদের মীমাংসা করেন।

এই সময়েই জগৎ শেঠ পরিবারের বৈভব বাড়তে থাকে। কিন্তু আলিবর্দির পর যখন সিরাজউদ্দৌলা নবাব হন, তখন জগৎ শেঠদের ভাগ্যের চাকা অন্য দিকে ঘুরতে শুরু করেছে। মোহনলালকে দেওয়ান হিসবে নিয়োগ করেন সিরাজ। মোহনলালের সঙ্গে জগৎ শেঠের সম্পর্ক ভাল ছিল না। ও দিকে ইংরেজদের হয়ে সাফাই গাইতে গিয়ে জগৎ শেঠ সিরাজের কাছে অপমানিত হন। সিরাজ নাকি জনসমক্ষে তাঁকে একটি চড় মারেন।

আহত বাঘ জগৎ শেঠ এ বার লিপ্ত হন সিরাজ-বিরোধী ষড়যন্ত্রে। লর্ড ক্লাইভের সঙ্গে সেই ষড়যন্ত্রে অংশ নেন সিরাজের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে বিরক্ত বাংলার বেশ কিছু বিখ্যাত জমিদারও। জানা যায়, মিরজাফর এবং ঘসেটি বেগমও জগৎ শেঠের উদ্যোগেই এই ষড়যন্ত্রের অংশীদার হয়ে ওঠেন।

পলাশীর যুদ্ধে সিরাজের পরাজয়ের পরে জগৎ শেঠ ইংরেজদের আসল রূপ বুঝতে পারেন। কিতু তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। মীরজাফরের পরে বাংলার নবাবি তখতে বসেন মীর কাসিম। স্বাধীনচেতা নবাবের সঙ্গে ইংরেজদের সংঘাত বাধে। ১৭৬৪-এ বক্সারের যুদ্ধে পরাজিত মীর কাশিম জগৎ শেঠ মহাতাবচাঁদ ও স্বরূপচাঁদকে বন্দি করে মুঙ্গেরে নিয়ে যান এবং পরবর্তী সময়ে তাঁদের হত্যা করেন।

বাংলার এই ব্যাঙ্কার পরিবারকে ঘিরে অনেক কিংবদন্তি, অনেক রহস্য। বহু আলোছায়া ঘিরে রয়েছে মুর্শিদাবাদে অবস্থিত জগৎ শেঠদের প্রাসাদকে ঘিরেও। পল্লবিত রয়েছে গুপ্তধন সংক্রান্ত নানা কাহিনিও। আজ এই প্রাসাদ একটি সংগ্রহশালা।

জগৎ শেঠের প্রাসাদে রয়েছে এমন কিছু জিনিস যা তাদের বৈভবের সাক্ষ্য বহন করে। বহুমূল্য আসবাব, অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদি ছড়িয়ে রয়েছে সারা বাড়িতেই। কিন্তু সেই সঙ্গে রয়েছে কিছু রহস্যও। প্রাসাদে ঢোকার মুখেই রয়েছে এক গোপন সুড়ঙ্গের প্রবেশমুখ। যে সুড়ঙ্গটি কাঠগোলা বাগানের সঙ্গে যুক্ত। মনে রাখা দরকার, জগৎ শেঠরা ছিলেন জৈন ধর্মাবলম্বী। আর কাঠগোলা বাগান আসলে জিয়াগঞ্জের ধনী ব্যবসায়ী জৈন ধর্মাবলম্বী দুগার পরিবারের প্রাসাদ।

জগৎ শেঠের প্রাসাদে রয়েছে ভূগর্ভস্থ কক্ষ। মাটির নীচের এই ঘরগুলিতেই নাকি সঞ্চিত থাকত জগৎ শেঠ পরিবারের টাকা-পয়সা, সোনা-দানা।

বিংশ শতকের গোড়ার দিক পর্যন্ত এই পরিবারের উপাধি হিসেবে ‘জগৎ শেঠ’ ব্যবহৃত হয়েছে। ১৯ শতকে লর্ড বেন্টিঙ্কের সময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তৎকালীন জগৎ শেঠ ইন্দ্রচাঁদকে বছরে ১২০০ পাউন্ড পেনশন দিত বলে জানা যায়। সে কালের হিসেবে অঙ্কটা খুব কম নয়।

ঠিক কী পরিমাণ সম্পদের অধিকারী ছিল এই পরিবার, তা আজ আর জানা যায় না। জগৎ শেঠের প্রাসাদে রাখা জিনিসপত্র এবং সেই প্রাসাদ ও বাগানের সৌন্দর্য থেকে খানিক আন্দাজ পাওয়া যায় মাত্র। কোথায় গেল সেই বিপুল সম্পদ? উত্তর মেলে না।

জগৎ শেঠ প্রাসাদে রাখা রয়েছে কৌতূহল জাগানো বেশ কিছু জিনিস। তার মধ্যে রয়েছে লর্ড ক্লাইভের পোশাক। রয়েছে বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য এক অতি উচ্চমানের মসলিন কাপড়ও। কিন্তু এর কোনোটিই জগৎ শেঠের কিংবদন্তিতুল্য বৈভবের সাক্ষ্য হিসেবে যথেষ্ট নয়।

এই প্রাসাদের অন্যতম রহস্যময় বস্তুটি হল একটি আয়না। কেউ যদি এই আয়নার সামনে দাঁড়ান, তিনি নিজের মুখ দেখতে পান না। দেহের অন্যান্য অংশ দেখা গেলেও খুব আশ্চর্যজনক ভাবে এই মুখ দেখতে না পারার ব্যাপারটা আসলে আয়না নির্মাতাদের কৃৎকৌশল। কিন্তু জগৎ শেঠ পরিবারের ইতিহাসের দিকে তাকালে এই আয়নাকে বড় বেশি প্রতীকী বলে মনে হয়। বাংলার ইতিহাসের অন্যতম প্রধান কলঙ্কের সঙ্গে জড়িত জগৎ শেঠের আয়না যেন লুকিয়ে ফেলতে চায় অনেক কিছু। আয়নার ‘পিছনে’ কী রয়েছে যেমন জানা যায় না, তেমনই আয়নার সামনে দাঁড়ানো মানুষও আত্মপরিচয় হারিয়ে ফেলেন। হারিয়ে যায় বাংলার ইতিহাসের এক অকথিত অধ্যায়।

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়