শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৬, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১

পৃথিবীর সবচেয়ে গোপনীয় ও রহস্যময় স্থান

রণক ইকরাম
অনলাইন ভার্সন
পৃথিবীর সবচেয়ে গোপনীয় ও রহস্যময় স্থান

অজানাকে জানার চেষ্টায় প্রতিনিয়ত গবেষণা করে যাচ্ছে মানুষ। বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে সেই গবেষণায় সাফল্যও এসেছে অনেক। তবুও পৃথিবীতে অনেক রহস্যই থেকে গেছে অজানা, আবার নিয়মের বেড়াজালে মানুষও তৈরি করেছে গোপনীয়তা ও রহস্য। পৃথিবীজুড়ে এমন কতগুলো সিক্রেট প্লেস বা গোপন স্থান রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে বাইরের পৃথিবী তেমন কিছুই জানে না। এ জায়গাগুলোয় প্রবেশাধিকার একেবারেই সংরক্ষিত। কেউ অনেক চেষ্টা করলেও সেখানে যেতে পারবে না। শুধু নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পারে এই জায়গাগুলোর ভিতরে ঢুকতে। কেবল তারাই জানে এর ভিতরে কী হয়, কীভাবে হয়।  আর বাইরের মানুষজন কেবল মুখরোচক গল্পই ফাঁদে। রাষ্ট্রীয় সিক্রেট এজেন্সি, প্রাইভেট কমিউনিটি থেকে শুরু করে ধর্মীয় স্থাপনা পর্যন্ত রয়েছে এ তালিকায়।  বিশ্বের সবচেয়ে গোপন, নিষিদ্ধ ও রহস্যময় স্থানগুলো নিয়ে আজকের রকমারি-


মস্কো মেট্রো-২
রাশিয়ান আন্ডারগ্রাউন্ড সিক্রেট জোন

কারও কারও দৃষ্টিতে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে গোপনীয় ও রহস্যময় স্থান। রাশিয়ায় অবস্থিত সিক্রেট জোন মস্কো মেট্রো-২ এর সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আন্ডারগ্রাউন্ড সিটি। মাটির নিচে পুরো একটি শহর অথচ কারও জানা নেই এখানে কারা থাকে, কী করে, দেখতে কেমন ইত্যাদি। এ সম্পর্কে বাইরের পৃথিবীর কারও কোনো ধারণা নেই। এই সিক্রেট সিটির আয়তন, উদ্দেশ্য ও কর্মকান্ড সবই টপ সিক্রেট। তবে স্থানটির অস্তিত্ব মোটেও স্বীকার করে না রাশিয়ান সরকার। মূলত গোপনীয়তার কারণেই এর অস্তিত্ব অস্বীকার করা হয়। যেহেতু রাশিয়ানদের গোপন তৎপরতাগুলোর অনেক কিছুই এখান থেকে চালানো হয়, তাই রাশিয়ান সরকার কোনোমতেই চাইবে না পৃথিবীর কাছে সেগুলো প্রকাশ হয়ে পড়ুক। তাই পুরো জায়গাটিকে কোনো প্রকার স্বীকৃতি না দিয়ে অস্তিত্বহীন করে রাখাটাই বুদ্ধিমানের কাজ মনে করছে কর্তৃপক্ষ। ধারণা করা হয়, এই আন্ডারওয়ার্ল্ড সিটি তৈরি হয়েছিল স্টালিনের আমলে। আর এখান থেকেই রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা এফএসবি তাদের যাবতীয় কর্মকান্ড পরিচালনা করে।

আন্ডারওয়ার্ল্ড সিটির অস্তিত্বে বিশ্বাস করে এমন মানুষের দাবি, এই আন্ডারওয়ার্ল্ড সিটি ক্রেমলিনের সঙ্গে এফএসবি হেডকোয়ার্টারের  সংযোগ স্থাপন করে আছে।

 
রাফ মেনওয়িথ হিল
সবচেয়ে সুরক্ষিত পাহাড়

এটি পৃথিবীর সবচেয়ে সুরক্ষিত পাহাড়। পৃথিবীর বাঘা বাঘা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে এই জায়গাটির গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। এটি ইংল্যান্ডের ইয়র্কশায়ারে অবস্থিত পৃথিবীর সবচেয়ে সুরক্ষিত গোপন পাহাড়গুলোর একটি। এখানে একটি ব্রিটিশ সামরিক ঘাঁটি রয়েছে, যেখান থেকে ব্রিটিশদের যাবতীয় গোপন গোয়েন্দা কার্যক্রম চালানো হয়। ধারণা করা হয়, এখানকার ব্রিটিশ সামরিক বেসের সঙ্গে বিশ্বখ্যাত গুপ্তচর নেটওয়ার্ক ‘ইখেলন গ্লোবাল স্পাই নেটওয়ার্কিং’-এর যোগাযোগ রয়েছে। এটি কেবল ইংল্যান্ডকেই গোয়েন্দা সাহায্য দিচ্ছে এমন নয়, বরং বন্ধুদেশ আমেরিকাও এর সঙ্গে যুক্ত। আমেরিকার সংশ্লিষ্টতার কারণে জায়গাটির প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা যেমন বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে নিরাপত্তাও। এখানকার চারপাশে এত জটিল ও বেশি স্তরের নিরাপত্তা রয়েছে যে, খুব সহজে সেটি ডিঙিয়ে বাইরে পৌঁছা সম্ভব নয়। ধারণা করা হয়, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ইলেকট্রনিক্স মনিটরিং স্টেশনের অবস্থান এখানেই। আর সেই মনিটরিং স্টেশন এত বেশি পাওয়ারফুল যে, এখান থেকে অনেক দেশের সব টেলিফোন এবং বেতার যোগাযোগ মনিটরিং করা সম্ভব। তবে রাফ মেনওয়াদ হিলের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ যেটি, সেটি হচ্ছে- বাণিজ্যিক গুপ্তচরবৃত্তি।  অভিযোগ রয়েছে, এখান থেকে টাকার বিনিময়ে নানা দেশের কাছে বিভিন্ন রকমের গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করা হয়।

 
এরিয়া ৫১
এলিয়েন গবেষণার কেন্দ্র!

এরিয়া ৫১ পৃথিবীর সবচেয়ে গোপন স্থানগুলোর একটি। এর অবস্থান আমেরিকার নেভাদা মরুভূমিতে। এটি মূলত একটি সামরিক ঘাঁটি যার কর্মীরা সরাসরি প্রেসিডেন্টের কাছে দায়বদ্ধ। এ এলাকায় সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। এই এরিয়ার বাইরেও চারদিকে বিশাল এলাকাজুড়ে তৈরি করা হয়েছে নো ম্যানস ল্যান্ড। যেখানে সাইনবোর্ডে স্পষ্ট লেখা আছে- সাধারণ কেউ সংরক্ষিত এলাকার দিকে প্রবেশের চেষ্টা করলেই তাকে গুলি করা হবে। ধারণা করা হয়, আমেরিকার সবচেয়ে বড় বড় বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা, গোপন গবেষণা সব কিছুই এখান থেকে পরিচালিত হয়। অস্ত্রশস্ত্র তৈরি, অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজ ও যুদ্ধবিমান তৈরির জন্য এ ঘাঁটিকে ব্যবহার করা হয়। পত্র-পত্রিকায় নানা সময়ে এ জায়গাটিকে কেন্দ্র করে নানা মুখরোচক খবর বেরোলেও আমেরিকান সরকার সেগুলোকে বরাবরই এড়িয়ে গেছে। মাঝখানে খবর বেরোয়, ইউএফও সমেত একটি এলিয়েন ধরা পড়েছে। আর সেই এলিয়েনের শরীরের ব্যবচ্ছেদ ঘটানো হয় এ এলাকার ভিতরেই। বেশ কিছু বিজ্ঞানীর দাবি- আমেরিকানদের ভিনগ্রহী প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে যে গবেষণা চলছে তার পুরোটাই এখান থেকে পরিচালিত হয়। বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে এখান থেকে ভিনগ্রহীদের সঙ্গে যোগাযোগও করা হয়েছে বলে দাবি করেন অনেকে। মূলত সিআইএ ও আমেরিকার এলিয়েন গবেষণার কেন্দ্র মনে করা হয় এরিয়া ৫১ কে। এ নিয়ে নানা সময় নানা খবর বের হলেও সরকার বারবারই সেগুলো অস্বীকার করে এসেছে। ১৯৬৯ সালে চন্দ্র বিজয় নিয়ে যে বিতর্ক, তার সঙ্গেও জড়িয়ে আছে এরিয়া-৫১ এর নাম। সন্দেহবাদীদের দাবি, চন্দ্রাভিযানের পুরো ঘটনাটি এখানকার নেভাদা মরুভূমিতে অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে ক্যামেরায় ধারণ করা।  যেহেতু এ স্থানটি সম্পর্কে কারও কাছেই কোনো পরিষ্কার ধারণা নেই, তাই এ সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছুই বলা যায় না। কঠোর নিরাপত্তা আর গোপনীয়তার কারণে বছরের পর বছর এটি মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছে।

হোয়াইট জেন্টলম্যানস ক্লাব
বিশ্বের সবচেয়ে অভিজাত ক্লাব

পৃথিবীর সবচেয়ে অভিজাত ক্লাবের খেতাবধারী এই ক্লাবটি ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডনে অবস্থিত। এটি সারা বিশ্বের সব ভিভিআইপিদের ক্লাব হিসেবে স্বীকৃত। কোনো নারী এই ক্লাবের সদস্য হতে পারেন না। রাজপরিবারের লোকজন, রাজনৈতিক বা ব্যবসা ক্ষেত্রে প্রভাবশালী না হলে কেবল টাকা থাকলেই এ ক্লাবের সদস্য হওয়া যায় না। এর বাইরে কেউ এই ক্লাবের সদস্য হতে চাইলে ব্যাপক কাঠখড় পোড়াতে হয়। নানা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্লাবের সদস্যপদ পাওয়া যায়। এখানকার ক্লাবটি কঠোর গোপনীয়তা ও আভিজাত্যের জন্য বিখ্যাত হলেও এই ক্লাবের বাজির বই বা বেটিং বুক বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত। এই বই এখানকার সদস্যদের নানা রকম উদ্ভট বাজি ধরার অনুমোদন দেয়।  সাধারণের কাছে এটি এক অপার রহস্য।

 
ক্লাব ৩৩ ডিজনিল্যান্ড
সংরক্ষিত অভিজাত ক্লাব

বিশ্বের অন্যতম সেরা বিনোদন স্পট ও অ্যামিউজমেন্ট পার্ক হিসেবে ডিজনিল্যান্ডের আলাদা একটি পরিচয় রয়েছে। শুধু বিনোদনের জন্যই পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে প্রায় প্রতিদিন মানুষ ছুটে আসেন ডিজনিল্যান্ডে। মূল ডিজনিল্যান্ড সবার জন্য উন্মুক্ত হলেও এখানকার একটি স্থান খুবই গোপন। এখানে চাইলেই কেউ ঢুকতে পারে না। এটি হচ্ছে সংরক্ষিতদের জন্য অভিজাত ক্লাব ৩৩। ডিজনিল্যান্ডের নিউ অরলিন্স স্কয়ারে অবস্থিত ক্লাব ৩৩ নেহাতই একটি ব্যক্তিগত ক্লাব। আর এই ক্লাবটি ভীষণভাবে সংরক্ষিত করে রাখা হয়। এখানে প্রায় সব সময় মদ বিক্রি হয়। তবে কাগজে-কলমে মদের কোনো উল্লেখ নেই। দাফতরিকভাবে মদের ব্যাপারটিকে একেবারেই চেপে যাওয়া হয়েছে। এই ক্লাবের সদস্য হওয়াটাও চাট্টিখানি কথা নয়। আপনি এখনই যদি সদস্য হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন, তাহলে আপনাকে প্রচুর টাকা গুনতে হবে। আর টাকা গুনলেই যে সদস্যপদ মিলবে সেটাও ঠিক নয়। কারণ আজকে আবেদন করলে সব কিছু যাচাই-বাছাই শেষে যদি রেজাল্ট পজিটিভ হয়, তাহলেও এখানকার সদস্য হতে প্রায় ১৪ বছর সময় লাগবে। জনসাধারণ ও অন্যদের জন্য এই জায়গাটিতে প্রবেশ নিষেধ। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখানে সুনির্দিষ্ট কাজ এবং সুনির্দিষ্ট অনুমোদন ব্যতিরেকে প্রবেশ করতে পারে না। আর এ কারণেই এই স্থানটি ঘিরে তৈরি হয়েছে রহস্য।


আইস গ্র্যান্ড শ্রিন
জাপানে পবিত্র মঠের সমাহার

এই জায়গাটি সমগ্র বিশ্বের কাছে আরেকটি বিস্ময় ও রহস্যের নাম। এটি জাপানে অবস্থিত। আইস গ্র্যান্ড শ্রিন যেমন জাপানের সবচেয়ে গোপনীয় স্থান, তেমনি এটি সেখানকার সর্বোচ্চ পবিত্র স্থান। আইস গ্র্যান্ড আসলে জাপানের ১০০টিরও বেশি মঠের সমষ্টি যা কিনা খ্রিস্টপূর্ব ৪ অব্দে নির্মাণ করা হয়েছিল। এ জায়গাটির ভিতরে সাধারণ কারও প্রবেশাধিকার নেই। আর ইতিহাসবিদ ও গবেষকদের মতে, এককালের জাপান সাম্রাজ্যের অনেক পুরনো এবং মূল্যবান নিদর্শন এখানে সংরক্ষিত রয়েছে। রয়েছে অনেক জরুরি নথিপত্রও যা কখনই বিশ্বের সামনে আসেনি। আইস গ্র্যান্ড শ্রিন বিশ্ববাসীর সামনে উন্মুক্ত হলে বিশ্বসভ্যতা ও ইতিহাসের অনেক দিকই ভিন্নমাত্রা পেত বলে গবেষকরা মনে করেন। কিন্তু সেটি একেবারেই অসম্ভব। কেননা সাধারণ কেউই এ পবিত্র জায়গাটিতে প্রবেশ করতে পারেন না। শুধু পুজারি অথবা জাপানের রাজপরিবারের লোকজন নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে এখানে প্রবেশ করতে পারেন। এতকাল ধরে জাপানের রাজকীয় পরিবার আর প্রিস্ট ছাড়া আজ পর্যন্ত কেউ এখানে ঢুকতে পারেনি। এই শ্রিনটি প্রতি ২০ বছর পরপর ভেঙে আবার নতুন করে তৈরি করা হয়। আর এ ক্ষেত্রেও অবলম্বন করা হয় কঠোর নিরাপত্তা আর তীব্র গোপনীয়তা। মূলত পবিত্রতা ও গোপনীয়তা  এত বেশি ভক্তি ও শ্রদ্ধার মধ্য দিয়ে পালন করা হয় যে, এই স্থানের রহস্য উন্মোচন একেবারেই অসম্ভব।

ভ্যাটিকান আর্কাইভ
বিশ্ব ইতিহাসের সাক্ষী

তালিকায় থাকা সবচেয়ে শক্তপোক্ত নামটি সম্ভবত ভ্যাটিকান সিটি। কারণ এখানকার গোপনীয়তা ও রহস্যময়তা নিয়ে কারও কোনো প্রশ্ন নেই, কারও কোনো দ্বিধা বা সংশয় নেই। প্রকৃত অর্থেই এটি রহস্য এবং গোপনীয়তার নগরী। আর যুগ যুগ ধরেই মানুষের আগ্রহ আর রহস্যের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে এই ভ্যাটিকান সিটি। পৃথিবীর ইতিহাসে অনেক পটপরিবর্তন ও গুরুত্বপূর্ণ সব ঘটনাপ্রবাহের সাক্ষী এই ভ্যাটিকান সিটি। আর ভ্যাটিকান সিটির ভিতর সবচেয়ে রহস্যের জায়গাটি হলো ভ্যাটিকান সিটি আর্কাইভ বা সংগ্রহশালা। জায়গাটিকে বলা হয়, ‘স্টোর হাউস অব সিক্রেট’। অর্থাৎ গোপনীয়তার সংগ্রহশালা। এই জায়গাটিতে সাধারণ তো নয়ই, ভ্যাটিকান সিটির স্কলাররাও ঢোকার অনুমতি পান না। খুব অল্প সংখ্যক স্কলার বা পন্ডিতেরই এখানে ঢোকার সৌভাগ্য হয় বা হয়েছে। তাও মহামান্য পোপের অনুমতি ছাড়া সেটি একেবারেই অসম্ভব। অত্যন্ত সুরক্ষিত এই জায়গাটিকে পবিত্রতার দিক থেকেও আলাদা গুরুত্ব দেওয়া হয়।

এখানে প্রায় ৮৪ হাজার বই আছে আর এই জায়গাটি প্রায় ৮৪ কি.মি দীর্ঘ। ধারণা করা হয় খ্রিস্টান, মিশনারি, প্যাগান আরও অনেক ধর্ম আর মতবাদের অনেক গোপন ডকুমেন্ট এখানে সংরক্ষিত আছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের এই গ্রন্থাগারে প্রবেশের অধিকার নেই। ভ্যাটিকান সিটির আইন অমান্য করা বা গ্রন্থাগারের গোপনীয়তা ভাঙার চেষ্টা কেউ কখনো করেনি।  তাই গোপনীয়তাই ভ্যাটিকানের সবচেয়ে বড় রহস্য।

রুম ৩৯
নর্থ কোরিয়ান সিক্রেট এজেন্সি

নাম রুম থার্টি নাইন হলেও আদতে এখানে কোনো কক্ষের নাম বলা হচ্ছে না। এটি আসলে একটি সিক্রেট সংস্থা। এর হেডকোয়ার্টারকে বিশ্বের অন্যতম রহস্যমন্ডিত ও গোপন এলাকা ধরা হয়। এটি হচ্ছে উত্তর কোরিয়ার একটি গোপন সংগঠন। ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংগঠনটির কার্যক্রম এবং এর বিচরণক্ষেত্র সম্পর্কে এখনো কোনো পরিষ্কার ধারণা নেই। তবে প্রচলিত ধারণা অনুসারে উ. কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে গোপনীয়তা রেখে এটি পরিচালিত হয়। অনেকের দাবি, বিশ্বের বহু বড় অপরাধের সঙ্গে জড়িত রয়েছে রুম ৩৯। এরা বিশ্ববাজারে নকল আমেরিকান ডলার ছেড়ে আলোড়ন তোলে। যদিও নকল আমেরিকান ডলারের সঙ্গে এ সংগঠনের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণ করা যায়নি, এরপরও এই সুপার ডলার কেলেঙ্কারির পেছনে এদেরই দায়ী করা হয়। সুপার ডলার হচ্ছে আমেরিকান ডলারের নকল ভার্সন অথবা জাল ডলার যা কিনা পৃথিবীর সব গোয়েন্দা সংস্থা আর আমেরিকার মতো দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। আর এসব ডলার এতই নিখুঁত যে, দেখতে একেবারে মূল ডলারের মতোই লাগত। শুধু তাই নয়, উন্নতমানের কটন-লিনেন বেন্ড দিয়ে তৈরি এই ডলারে আমেরিকার মুদ্রার অনেক সিকিউরিটি ফিচারও সংযুক্ত ছিল।  এ ছাড়াও বিশ্বজুড়ে বড় রকমের অস্ত্র কেনাবেচা ও সুইস ব্যাংকের কিছু অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পৃথিবীজুড়ে বড় রকমের ইন্স্যুরেন্স ফ্রডের জন্য এ সংস্থাকে দায়ী করা হয়।

 
ভ্যালবার্ড সিড ভল্ট
বিশ্বের সবচেয়ে বড় বীজভান্ডার

এটি দারুণ প্রয়োজনীয় এক জায়গা। এর অবস্থান নরওয়ের প্রত্যন্ত এক দ্বীপে। এখানকার সুরক্ষা ব্যবস্থা চরম। জায়গাটির ভল্ট প্রায় ১২০ মিটার লম্বা। বরফে ঢাকা পাহাড়ের মাঝে কিছুটা গোপনভাবে লুকিয়ে রাখা এই জায়গাটি Doomsday Vault নামেও পরিচিত! জায়গাটি অভিনব এক পরিকল্পনায় তৈরি। এখানে পৃথিবীর প্রায় সব ধরনের গাছের বীজ সম্পূর্ণ সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, সব সময়ই পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নতুন নতুন গাছের বীজ এনে সংরক্ষণ করে রাখা হচ্ছে। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী পৃথিবীতে যে কোনো সময় বড় কোনো দুর্যোগ কিংবা বিপত্তি আসতে পারে। ধ্বংস হয়ে যেতে পারে সব কিছু। সেখান থেকে পুনরায় জীবনের জয়গান গাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস হচ্ছে গাছ। মূলত সেই ধ্বংসযজ্ঞ থেকে পৃথিবীকে পুনর্নির্মাণের জন্যই অভিনব এই উদ্যোগ। গোপন এই বীজভান্ডার সাধারণের জন্য উন্মুক্ত নয়।  কেবল নির্দিষ্ট কিছু গবেষক ও বিজ্ঞানী এখানে প্রবেশ করতে পারেন। বাইরের মানুষের কাছে এটিও এক বড় রহস্য।
  
গোল্ড ভল্ট
ব্যাংক অব ইংল্যান্ড

সব ধরনের ভল্টেই দারুণ গোপনীয়তা রাখা হয়। আর ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সোনা রাখার এই ভল্টটি পৃথিবীর অন্যতম বড় ভল্ট। এখানে প্রায় ৫ হাজার টন সোনা রাখা আছে! এখানে প্রবেশ করতে হলে বোমা-রোধক একটা দরজা পেরোতে হয়। সেটা পার হতে হলে ব্যবহৃত হয় উচ্চ-মানের কণ্ঠস্বর চেনার মতো এক ব্যবস্থা। এ রকম নানা ধরনের নিরাপত্তাবেষ্টিত স্থানটির গোপনীয়তাও শীর্ষ পর্যায়ের।
 

ফোর্ট নক্স
আমেরিকার জাতীয় সম্পদভান্ডার

ফোর্ট নক্স আমেরিকানদের তৈরি নিজস্ব সম্পদভান্ডার। এখানে আমেরিকার প্রায় সব মূল্যবান জাতীয় সম্পদ সংরক্ষিত আছে। জায়গাটি অন্যান্য সুরক্ষা ব্যবস্থার পাশাপাশি প্রায় ৩০ হাজার সৈন্য দ্বারা সুরক্ষিত।


গুগল ডাটা সেন্টার
সবচেয়ে গোপন ডাটা সেন্টার

গুগল ছাড়া আমাদের একটি দিনও কল্পনা করা যায় না। পৃথিবীর প্রায় সব মানুষেরই কিছু না কিছু তথ্য গুগলের কাছে রয়েছে। সেই তথ্যগুলো গুগলে সংরক্ষিত। আর এর বাইরেও রয়েছে বিলিয়ন বিলিয়ন ডাটা। ৬০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত ডালাসে অবস্থিত এই গুগল ডাটা সেন্টারটি সর্বোচ্চ গোপনীয়তা বজায় রাখে। এখানে কারও প্রবেশাধিকার নেই, এমনকি খোদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টেরও! তবে রাষ্ট্রীয় আইন মেনেই এখানকার গোপনীয়তা বজায় রাখা হচ্ছে। গুগলের এই ডাটা সেন্টারের গোপনীয়তা রক্ষার জন্য তাদের প্রশিক্ষিত বাহিনী রয়েছে! এই ডাটা সেন্টারের সিকিউরিটি ও গোপনীয়তা সিনেমার গল্পকেও হার মানিয়ে দেবে। 

পাইন গ্যাপ

অস্ট্রেলিয়ার এরিয়া ৫১
আমেরিকার যেমন এরিয়া ৫১, তেমনি অস্ট্রেলিয়ার পাইন গ্যাপ। তাই কেউ কেউ এটিকে অস্ট্রেলিয়ার এরিয়া ৫১ বলেও অভিহিত করেন। অস্ট্রেলিয়ান সরকারের অধীনে এখানকার সবচেয়ে গোপন তথ্যভান্ডার ও গোপন সব কর্মকান্ডের কেন্দ্র পাইন গ্যাপ। এই জায়গার ওপর দিয়ে কেউ বিমান নিয়েও উড়ে যেতে পারে না। জনসাধারণের জন্য নিষিদ্ধ এই এলাকাটি সর্বোচ্চ নিরাপত্তাবেষ্টিত এলাকা।
 

হ্যাভেন কো

ডিজিটাল সিক্রেট জোন
এই জায়গাটি মূলত ইংল্যান্ডে। এটি একটি পুরনো বিমান ঘাঁটি। ২০২০ সালে সৃষ্ট জায়গাটি যুক্তরাজ্যের অন্যতম গোপনীয় ও নিষিদ্ধ এলাকা হিসেবে খ্যাত। এই নিষিদ্ধ জায়গায় বহু প্রতিষ্ঠানের ভিপিএন, সার্ভার, এনক্রিপশান কোড ও প্রক্সি রাখা আছে। কারও যদি হ্যাভেন কো-তে কাজ করতে হয়, তাহলে কোনো রকমের স্প্যাম, হ্যাকিং বা শিশু সংক্রান্ত কোনো অশ্লীল জিনিস থাকলে চলবে না। এটিকে ডিজিটাল সিক্রেট জোন হিসেবে অভিহিত করা হয়।
 

পোভেগ্লিয়া

হন্টেড জোন
তালিকার এই জায়গাটি যেন ভূতের আখড়া। এটি ইতালির ‘মোস্ট হন্টেড প্লেস’। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী এখানে অশরীরী আত্মার আনাগোনা বেশি। এমনকি অশরীরীদের কারণে মৃত্যু ঝুঁকিও অনেক বেশি। এই জায়গাটিতে উনিশ শতকে মানসিক রোগীদের চিকিৎসা করা হতো। এই দ্বীপটি বহু বছর ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। সেখানে এক চিকিৎসক নাকি রোগীদের ওপর গবেষণা করতেন! এর পরই রটনা শুরু হতে থাকে। বিশেষ অনুমতিপত্র ছাড়া এখানে প্রবেশ নিষেধ। জায়গাটির নিরাপত্তাও অন্যান্য গোপনীয় স্থানের মতোই কঠোরভাবে বজায় রাখা হচ্ছে।
 

রাশিয়ার মেজগোরে

নিউক্লিয়ার মিসাইল সাইট
এটি রাশিয়ার একটি শহর। সেখানকার উরাল পর্বতের কাছে ছোট্ট শহরটি তৈরি হয়েছে ১৯৭৯ সালে। সাধারণের জন্য নিষিদ্ধ এই শহরটিকে নিউক্লিয়ার মিসাইল সাইট মনে করা হয়। সেনাবেষ্টিত শহরটি সম্পর্কে এমন ধারণা বরাবরই উড়িয়ে দিয়েছে রাশিয়া। ক্রেমলিনের দাবি- এটিতে খনি রয়েছে, আর কিছু নয়।

 
কিন শির সমাধি

পারদ আর অভিশাপের ভয়
চীনের প্রথম সম্রাট ও কিন রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা কিন শি হুয়াং-এর মৃত্যুর পর তাকে পিরামিডের নিচে সমাহিত করা হয়। প্রায় ২ হাজার বছর আগের এই সমাধিস্থলটি পৃথিবীর সর্বকালের শ্রেষ্ঠ আবিষ্কারগুলোর মধ্যে একটি। সশস্ত্র প্রহরা রয়েছে এখানে। সাধারণের প্রবেশ নিষেধ। কেউ বলেন, সমাধিস্থলে রয়েছে পারদের সমাহার, যা ক্ষতিকারক। কেউ বলেন, সমাধিস্থ করা হয়নি নাকি কিছু মৃতদেহ।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস

সম্পাদকীয়