শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ওরা ভয়ঙ্কর কিলার গ্রুপ

শিশু অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় । না পেলে হত্যা, লাশ গুম । অর্ধশতাধিক রোমহর্ষক অপরাধ । লাশের সন্ধানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা ভয়ঙ্কর কিলার গ্রুপ

নিষ্ঠুর, নৃশংস। রীতিমতো গা শিউরে ওঠা কাহিনী। নিষ্পাপ শিশুদের পেট কেটে নদীতে ভাসিয়ে দিতেও এতটুকু হাত কাঁপে না তাদের। কোমলমতি শিশুদের অপহরণের পর চাহিদা অনুযায়ী মুক্তিপণ না পেলে বিদেশে পাচার করে দেয় ওরা। দেশময় ছড়িয়ে আছে ভয়ঙ্কর শিশু অপহরণকারী চক্রের সদস্যরা। বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার আন্তর্জাতিক অপহরণকারী চক্রের ছয় সদস্যের জবানিতে বেরিয়ে আসছে রোমহর্ষক, হৃদয়বিদারক এসব কাহিনী। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন নারী সদস্যও। দুই বছর ধরে অন্তত ২০ শিশুকে অপহরণের কথা স্বীকার করেছেন তারা। তবে র‌্যাব কর্মকর্তাদের ধারণা, চক্রটি অর্ধশতাধিক শিশুকে অপহরণ ও খুনের সঙ্গে জড়িত।

তদন্ত সূত্র বলছে, গ্রেফতারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন, তারা সংঘবদ্ধ শিশু অপহরণ ও পাচারকারী সিন্ডিকেটের সদস্য। শিশু অপহরণের উদ্দেশ্যে যাত্রাবাড়ী, সায়েদাবাদ, নারায়ণগঞ্জ, চিটাগং রোডের বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ড, কমলাপুর রেলস্টেশন এবং ঢাকা সদরঘাট এলাকায় এরা ছদ্মবেশে মাইক্রোবাসে ঘুরে বেড়ান। সুযোগ বুঝে জনসমাগম এলাকায় কোনো শিশু পরিবার থেকে সামান্য বিচ্ছিন্ন হতে দেখলেই সেই শিশুকে ছো মেরে মাইক্রোবাসে তুলে নেন। মুহূর্তেই ওই শিশুর শরীরে চেতনানাশক ওষুধ প্রয়োগ করেন। অজ্ঞান হয়ে পড়ে শিশুটি। পরে তাদের আস্তানায় নিয়ে ওই শিশুকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করেন। আবার অনেক শিশুর পাসপোর্ট করে অসুস্থতার কাগজপত্র সংগ্রহ করে বিদেশে চিকিৎসার কারণ দেখিয়ে নিয়ে যান কিংবা শিশুকে নানা ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে ব্রেনওয়াশ করে পাচারের জন্য বিদেশে নিয়ে যান। প্রতি শিশুর জন্য তারা ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা পেয়ে থাকেন। র‌্যাব সূত্র ও অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২৭ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জের বন্দর এলাকায়  বাড়ির সামনের রাস্তায় সকাল ৯টার দিকে হাঁটাহাঁটি করছিল আট বছরের ছেলে মো. বায়েজিদ। ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিল অপহরণকারীদের মাইক্রোবাস। বায়েজিদের মুখে চেতনানাশক দ্রব্যমিশ্রিত রুমাল চেপে ধরে ছো মেরে গাড়িতে উঠিয়ে নেন তারা। পরে বায়েজিদকে নিয়ে যান গ্রেফতারকৃত জাকিরের সিদ্ধিরগঞ্জ নিমাই কাশারীর বাড়িতে। এরপর অপহরণকারীরা তার পরিবারের কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে বলেন, মুক্তিপণ না দিলে ওই শিশুকে মেরে ফেলবেন। একপর‌্যায়ে ৮ জানুয়ারি তার বাবা মো. ডালিম বন্দর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। নম্বর-৩৭১। একই সঙ্গে এ বিষয়টি র‌্যাব-১১-কে জানান তিনি। সর্বশেষ ৭ ফেব্রুয়ারি র‌্যাবের একাধিক টিম রাজধানীর সায়েদাবাদ, চিটাগং রোড এবং নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে অপহরণকারী চক্রের দলনেতা জাকির হোসেনসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করে তিন রাউন্ড গুলি, একটি ম্যাগাজিনসহ একটি পিস্তল, দুটি চাকু, একটি চাপাতি, ১ হাজার ২০ পিস ইয়াবা, অপহূত শিশুদের অজ্ঞান করার জন্য ব্যবহূত ২৫টি চেতনানাশক ইনজেকশন, ১৪টি সিরিঞ্জ ও ১৭টি মোবাইল ফোন সেট। গ্রেফতার অন্যরা হলেন জাকিরের স্ত্রী মর্জিনা বেগম ওরফে বানেছা, মোহাম্মদ হোসেন সাগর ওরফে বেলু ওরফে দেলু, টিটু, জেসমিন বেগম ও আসলাম আল আমিন। উদ্ধার হওয়ার আগ পর্যন্ত বায়েজিদকে জাকিরের বাড়িতেই চেতনানাশক ওষুধ দিয়ে রাখা হতো। র‌্যাব-১১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এরা সত্যিই পাষণ্ড। এ চক্রের ২০ থেকে ২৫ জন সদস্য রয়েছেন। গত দুই বছরে ১৭ জনকে অপহরণ করেছেন বলে তারা জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন। এর মধ্যে দুই শিশুকে খুন করে নদীতে ভাসিয়ে দিয়েছেন। মুক্তিপণ নিয়ে আট শিশুকে ছেড়ে দিয়েছেন। ছয়জনকে বিদেশে পাচার করেছেন। তিনি বলেন, ‘এ মামলাটির তদন্তভার নেওয়ার জন্য আমরা আবেদন করেছি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। পরে রিমান্ডে নিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে আরও তথ্য বেরিয়ে আসবে বলে আমরা মনে করছি।’ তিনি জানান, অপহরণের কাজে ব্যবহূত মাইক্রোবাসের চালক কবীরও এই সিন্ডিকেটের সদস্য। তাকে গ্রেফতার কিংবা মাইক্রোবাসটিও জব্দ করা সম্ভব হয়নি।

জানা গেছে, অপহরণের পর কখনো কখনো মুক্তিপণ দেওয়ার পরও ভিকটিমকে হস্তান্তরের সময় ধরা পড়ে যাওয়ার ভয়ে তারা শিশুদের হত্যা করে লাশ গুম করে ফেলতেন। সাইনবোর্ড থেকে অপহূত শিশু আকাশ এবং নারায়ণগঞ্জের ভুলতা থেকে অপহূত শিশু নাজমুলকে পেট কেটে ইটের বস্তায় করে শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ার কথা ইতিমধ্যেই স্বীকার করেছেন গ্রেফতারকৃতরা। তারা বলেছেন, ওই দুই শিশুর শরীরে অতিরিক্ত মাত্রায় চেতনানাশক ওষুধ প্রয়োগের কারণে তাদের জ্ঞান ফিরছিল না। ধরা পড়ার ভয়ে তারা শিশু দুটির পেট কেটে কাঁচপুর ব্রিজসংলগ্ন শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসিয়ে দেন।

র‌্যাব সূত্র বলছে, এ চক্রটি অপহূত শিশুদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রির ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত রয়েছে বলে তাদের কাছে তথ্য এসেছে। সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য ওমানে অবস্থানকারী শাহাবুদ্দিনের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে তারা শিশু পাচার করেন। এজন্য শাহাবুদ্দিনের বিশ্বস্ত মনির, জহির ও জেসমিনের কাছে শিশুদের হস্তান্তর করা হয়। এ চক্রের সদস্যরা সাধারণত নিজেদের পরিচিত ও আত্মীয়স্বজনকেই দলে ভেড়ান। তারা জল-স্থলসহ বিভিন্ন রুটে যাত্রীবেশে শিশুদের অপহরণ করেন।

জানা গেছে, মেহেদী হাসান (১১) নামের এক শিশুকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার জালকুড়ি থেকে অপহরণ করেন এ চক্রের সদস্যরা। মেহেদীর বাবা একজন ফেরিওয়ালা। তার কাছ থেকেও ১৫ হাজার টাকা নেন বলে এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন মেহেদীর বাবা মো. আলম।

৪ জানুয়ারি ঝালকাঠির ভাতকাঠি থেকে রাকিব হোসেন ইরান (৮) নামের এক শিশুকে অপহরণ করেন এ চক্রের সদস্যরা। পরে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। তবে দরিদ্র গাড়িচালক বাবা আবদুল জলিল ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের একটি অ্যাকাউন্টে মোটা অঙ্কের টাকা তাদের দিতে বাধ্য হন। মুক্তিপণ পেয়ে দুই দিন পর রাকিবকে তারা ছেড়ে দেন বলে জানিয়েছেন জলিল।

র‌্যাব বলছে, মুক্তিপণ নিয়ে যাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে আট শিশুর নাম জানা গেছে। তারা হলো বরিশালের মো. ইমন (১৩), ঝালকাঠির রাকিব হোসেন ইরান (৮), ভোলার আবু সুফিয়ান নিলয় (১৩), ফরিদপুরের রিয়াজুল কবির (১২), যাত্রাবাড়ীর অটিস্টিক শিশু সানি (৬), গাজীপুরের জুবায়ের ইসলাম (১৪), নাজমুল (১০) ও বরিশালের মেহেদী (১০)। বিদেশে পাচার করা হয়েছে এমন শিশুদের নাম পাওয়া গেলেও তাদের পুরো ঠিকানা গতকাল পর্যন্ত পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন র‌্যাব-১১-এর অধিনায়ক। এরা হলো হৃদয় (৮), সুমন (৬), আনন্দ (৭), আল আমিন (৮), শুভ (৭) ও ইমন (১৪)।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে