শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

পাচার অর্থের তথ্য সংগ্রহ

সুইজারল্যান্ড কানাডা মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন গোয়েন্দারা

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
সুইজারল্যান্ড কানাডা মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন গোয়েন্দারা

বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে গিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে সরকার। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদনে বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচারের তথ্য উঠে এলেও সুইস ব্যাংকসহ অন্যান্য যেসব দেশে অর্থ পাচার হয়েছে সেসব দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে সহজে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বাংলাদেশের অভিযুক্ত অর্থ পাচারকারীদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোতে আর্থিক বা কর গোয়েন্দা কর্মকর্তা পাঠানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা, নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গঠিত ওয়ার্কিং কমিটি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। আগামীকাল সোমবার আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে এ বিষয়ে সভা হওয়ার কথা রয়েছে।

সূত্র জানায়, সুইজারল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, যেখানে বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে- সেসব দেশ থেকে অর্থ উদ্ধারের সম্ভাবনা, চ্যালেঞ্জ ও সুপারিশ সংবলিত একটি প্রতিবেদন তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), দুর্নীতি দমন কমিশন, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে গঠিত একটি কমিটি। ওই কমিটির সমন্বয় সভায় সম্প্রতি পাচারকৃত অর্থ উদ্ধারের চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। এর মধ্যে ডুয়াল ক্রিমিনালিটি, তথ্য সংগ্রহে দীর্ঘসূত্রিতা ও পাচারকারীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা গ্রহণ না করাসহ বিভিন্ন আইনি জটিলতা তুলে ধরা হয়। ওই সভায় এসব জটিলতা নিরসনে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশি মিশনে স্বল্প সময়ের জন্য কর গোয়েন্দা পাঠানোর প্রস্তাব ওঠে আসে। বলা হয়, এসব কর গোয়েন্দা সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর বাংলাদেশ মিশনে ২ থেকে ৩ মাসের জন্য কাজ করে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ ও অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবেন। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনার বিষয়টি অত্যন্ত জটিল এবং সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া। যেসব দেশে অর্থ পাচার হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে, সেসব দেশের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি ছাড়া এসব বিষয়ে কেউ কোনো ধরনের তথ্য দিতে চায় না। রয়েছে আইনগত জটিলতাও। একটি অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে গেলে ওই বিষয়টি নিয়ে ধারাবাহিকভাবে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করতে হয়। এজন্য সংশ্লিষ্ট দেশগুলোতে অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অর্র্থ পাচারের তথ্য সংগ্রহের লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট আর্থিক বা কর গোয়েন্দাকে অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।

জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা আঙ্কটাড গত নভেম্বরে যে রিপোর্ট দিয়েছে সে অনুযায়ী, বাংলাদেশে বছরে যত টাকা কর আদায় হয়, তার প্রায় ৩৬ শতাংশের সমান বিদেশে পাচার হয়ে যায়। সংস্থাটি বলেছে, আমদানি-রপ্তানির মাধ্যমে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে সিংহভাগ অর্থ পাচার করা হচ্ছে। এর আগে ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্র্যাটি (জিএফআই) গত বছরের জানুয়ারিতে যে রিপোর্ট প্রকাশ করে সেখানেও অর্থ  পাচারের বিষয়ে বাংলাদেশের নাম ওপরের দিকে তালিকাভুক্ত হয়। বিশ্বের ১৪৮টি দেশের মধ্যে অর্থ পাচারের দিক থেকে ১৯তম স্থানে ছিল বাংলাদেশের নাম। জিএফআইর ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৪ সালে বাংলাদেশ থেকে ৯১১ কোটি ডলার বা সাড়ে ৭৬ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছিল। তবে সংশ্লিষ্টদের ধারণা, সাম্প্রতিক সময়ে অর্থ পাচারের এই পরিমাণ বাড়ছে। ২০১৭ সালের নভেম্বরে ফাঁস হয় প্যারাডাইস পেপারসের ১ কোটি ৩৪ লাখ নথি। ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্ট (আইসিআইজে) ওই নথি তদন্ত করে। দেখা যায়, উত্তর আটলান্টিক সাগর তীরের ছোট্ট দেশ বারমুডায় নামমাত্র কর দিয়ে নামে-বেনামে কোম্পানি গঠন করে মূলধন পাচারের তালিকায় অন্যদের সঙ্গে কয়েকজন বাংলাদেশি প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর নামও ওঠে আসে। ওই সময় এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট দেশের কাছে তথ্য চেয়েও পায়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে থেমে নেই রাষ্ট্রীয় দফতরগুলো। এদিকে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন বা এর ফলাফল নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের সাবেক উপপ্রধান ম. মাহফুজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমার মনে হয় না বিদেশে কর গোয়েন্দা পাঠিয়ে পাচারকৃত অর্থ  ফেরত আনার বিষয়ে কোনো কাজ হবে। এ ধরনের কোনো কর্মকর্তা গিয়ে তথ্য চাইলেও পাবে না। কারণ এটি খুবই জটিল প্রক্রিয়া। তিনি বলেন, দুই প্রক্রিয়ায় পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনা সম্ভব। প্রথমত, পাচারের ব্যাপারে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেতে হবে। ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে দেশের আদালতে রাষ্ট্রপক্ষকে মামলা করতে হবে। স্থানীয় আদালতে পাচার হওয়া অর্থ  ফেরত আনার পক্ষে রায় দিতে হবে। আদালতের এ রায়ের কপি অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস থেকে যে দেশে অর্থ পাচার করা হয়েছে ওই দেশের অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিসকে অবহিত করতে হবে। সংশ্লিষ্ট দেশের অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস অর্থ ফেরত দেওয়া যায় কিনা তা নিয়ে ওই দেশের আদালতে মামলা করবে। অর্থ ফেরত  দেওয়ার ব্যাপারে আইনি জটিলতা না থাকলে সংশ্লিষ্ট দেশের আদালত থেকে পাচারকৃত অর্থ ফেরত দেওয়ার বিষয়ে রায় প্রদান করবে। এর পরই কেবল পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার প্রক্রিয়া শুরু হবে। উপরন্তু ওপরের প্রক্রিয়াটি কেবলমাত্র সরকারি টাকা বা দুর্নীতি করে টাকা পাচার করার ক্ষেত্রে কাজে লাগবে। এর বাইরে আমদানি-রপ্তানি বা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে অর্থ পাচারের বিষয়ে তথ্য পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এসব তথ্য কোনো ব্যাংক দেয় না, কোনো আইনও নেই। এক্ষেত্রে তথ্য সংগ্রহের কোনো সুযোগ থাকলে  কেন্দ্রীয় ব্যাংক চিঠি দিয়েই সেই তথ্য পেতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮

১০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
বৃহস্পতিবার ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : দুইদিনে মনোনয়ন সংগ্রহ ২০ প্রার্থীর
ডাকসু নির্বাচন : দুইদিনে মনোনয়ন সংগ্রহ ২০ প্রার্থীর

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরে ‘কাচ্চি ভাই’কে লাখ টাকা জরিমানা
ফরিদপুরে ‘কাচ্চি ভাই’কে লাখ টাকা জরিমানা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ছেড়ে ম্যানসিটিতে যাচ্ছেন দোন্নারুমা?
পিএসজি ছেড়ে ম্যানসিটিতে যাচ্ছেন দোন্নারুমা?

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দুই গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দুই গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ির ছাদ ভেদ করে পড়া ‘ম্যাকডোনাফ উল্কাপিণ্ড’ নিয়ে গবেষণা
বাড়ির ছাদ ভেদ করে পড়া ‘ম্যাকডোনাফ উল্কাপিণ্ড’ নিয়ে গবেষণা

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মাদারীপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
মাদারীপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ মহাসচিবের জলবায়ু পরিবর্তন যুব উপদেষ্টা পরিষদে বাংলাদেশের ফারজানা
জাতিসংঘ মহাসচিবের জলবায়ু পরিবর্তন যুব উপদেষ্টা পরিষদে বাংলাদেশের ফারজানা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া থেকে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া থেকে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাদরাসা এমপিওভুক্তি নিয়ে সুখবর দিলেন সচিব
মাদরাসা এমপিওভুক্তি নিয়ে সুখবর দিলেন সচিব

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আগস্টের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৫ কোটি ডলার
আগস্টের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৫ কোটি ডলার

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইদহে এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
ঝিনাইদহে এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার নতুন কমিটি গঠন
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার নতুন কমিটি গঠন

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার পানি বিপদসীমার ওপরে, রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
তিস্তার পানি বিপদসীমার ওপরে, রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরভবনের ফটক ঘেরাও করে ফুটপাত দখলমুক্তের দাবি
নগরভবনের ফটক ঘেরাও করে ফুটপাত দখলমুক্তের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোংলায় ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে চিকুনগুনিয়ার প্রকোপ
মোংলায় ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে চিকুনগুনিয়ার প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ঝুঁকি নিয়ে পদ্মা-মেঘনায় যাত্রী পারাপার
চাঁদপুরে ঝুঁকি নিয়ে পদ্মা-মেঘনায় যাত্রী পারাপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও জাতীয় দলে ফিরছেন লেভানডস্কি
আবারও জাতীয় দলে ফিরছেন লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি ঘণ্টায় শতাধিক উল্কাপাত দেখার সুযোগ
প্রতি ঘণ্টায় শতাধিক উল্কাপাত দেখার সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজা ইস্যুতে ফের সোচ্চার হলেন বিশ্বখ্যাত পপ তারকা ম্যাডোনা
গাজা ইস্যুতে ফের সোচ্চার হলেন বিশ্বখ্যাত পপ তারকা ম্যাডোনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা