শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

বিশেষ সাক্ষাৎকার

এক বছরে সরকার গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে : মির্জা ফখরুল

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
এক বছরে সরকার গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে : মির্জা ফখরুল

বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ‘ভয়ঙ্কর’ ফ্যাসিবাদের খপ্পরে পড়েছে বলে দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, দেশে এখন গণতন্ত্রের লেশমাত্র নেই। সব গণতান্ত্রিক ও সাংবিধাকি প্রতিষ্ঠান আজ ধ্বংসের মুখোমুখি। রাজনীতি এখন ক্ষমতাসীন দলের এক ব্যক্তি ও পরিবারকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। কার্যত, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ভয়ঙ্কর ফ্যাসিবাদের খপ্পরে। গত সোমবার বিকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমাদের দুর্ভাগ্য যে, এ দেশে একদিন স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছিল, গণতান্ত্রিক চেতনাকে সামনে রেখে। সেই চেতনা আজ ভুলুণ্ঠিত। সরকার গত এক বছরে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কাঠামোকেও ধ্বংস করেছে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান যেমন বিচারবিভাগ, নির্বাহী বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণ করা হয়েছে। এ থেকে উত্তরণে জনগণের একটি জবাবদিহি সরকার প্রয়োজন। এ জন্য গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দিতে হবে। সবার অংশগ্রহণে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে ভোট দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। বর্তমান সরকারের এক বছরের শাসনামল মূল্যায়ন করতে গিয়ে বিএনপি মহাসচিব ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে নানা ব্যর্থতা ও দুঃশাসনের চিত্র তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতিবিরোধী অভিযানকে ‘আইওয়াশ’ বলেও সমালোচনা করেন। অবশ্য দুই বছর ধরে কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি না হওয়ায় নিজেদের ‘ব্যর্থতা’ও স্বীকার করেন।

বর্তমান সরকারের এক বছরের শাসনকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন এমন প্রশ্নে মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান যে সরকার আছে তারা ‘বৈধ’ সরকার নয়। তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার নয়। তাদের কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। তারা যে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেনি, তা শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বই জানে। এ সরকারকে আমরা কখনই বৈধ সরকার হিসেবে স্বীকার করি না। তাদের এক বছরের শাসনে সমস্যার কোনো সমাধান হয়নি। দেশে সংকট আরও বাড়িয়েছে। রাজনৈতিক সংকট আরও বেড়েছে। এক বছরে গণতন্ত্র ও বিচার বিভাগকে ধ্বংস করা হয়েছে। অন্যান্য সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোও ধ্বংস করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। একদলীয় শাসনকে পুরোপুরি পাকাপোক্ত করার জন্য তারা এক বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছে। এ সরকার ক্ষমতায় টিকে আছে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে শুধু বন্দুকের জোরে। সরকার বলছে এক বছরে অনেক উন্নয়ন কাজ করেছে। অনেক মেগা প্রকল্প দৃশ্যমান। সরকারের এই উন্নয়নকে কীভাবে দেখেন? এমন প্রশ্নে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন ছিল, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বাস করা, একটি মুক্ত সমাজে বাস করা। সেই প্রজেক্ট থেকেইতো সরকার সরে এসেছে। নির্বাচন মানেই বাংলাদেশের মানুষ মনে করে, ভালো পরিবেশে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট। একজন যোগ্য জনপ্রতিনিধিকে নির্বাচিত করতে চায়। সেই ব্যবস্থাও সরকার শেষ করে দিয়েছে। উন্নয়নের যেসব কথা সরকার বলছে, এগুলোর বাস্তবে কোনো ভিত্তি নেই। তারা জাতীয় প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর নামে ‘ডাহা মিথ্যা’ কথা বলছে। প্রবৃদ্ধিই যদি এত বেশি হবে তাহলে গার্মেন্ট শিল্প বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কেন? বিদেশে জনশক্তি রপ্তানিতে ধস কেন। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ নেই কেন? কৃষি উৎপাদন নিম্নমুখী কেন? উন্নয়নের সব সূচক নিম্নগামী কেন?

প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, এটাও একটা ‘আইওয়াশ’। এখন দুর্নীতি বন্ধ কেন? দুর্নীতি এখন সারা দেশে এমনভাবে ছড়িয়েছে যে, এটা হুটহাট করে কয়েকদিনেই বন্ধ করতে পারবে না সরকার। কারণ, এ সরকারের দুর্নীতি এখন অনেক গভীরে। এটা করতে গেলে থলের বিড়াল বেরিয়ে যাবে। কিন্তু সরকার দুর্নীতি নির্মূলের কথা বলে পরিস্থিতিকে ভিন্ন দিকে নিয়ে যাচ্ছে। নিজেরা সস্তা বাহবা পেতে চায়। তারা কাদের ধরেছে? সবতো চুনোপুঁটি। রাঘববোয়াল কাউকে কি ধরেছে? বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দুই বছর ধরে জেলে। আইনি প্রক্রিয়ায় তার মুক্তি এখনো হয়নি। আপনারা রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচিও দিচ্ছেন। কোনো সফলতা নেই কেন? এমন প্রশ্নে বিএনপির এই নেতা বলেন, আমরা আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছি। রাজপথে লড়ছি। কিন্তু রাষ্ট্রীয় জুলুম নির্যাতনে আমরা আন্দোলনে সফল হতে পারছি না-এটা সত্যি। কারণ, ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচার রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে আমাদের আন্দোলন কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে। আমাদের অন্তত ৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে প্রায় ৩৫ লাখ মামলার বোঝা। তারপরও আমরা আইনিভাবে লড়ছি। কিন্তু একটি রাষ্ট্রের সঙ্গে ফ্যাসিবাদী সরকার থাকলে তখন গণতান্ত্রিক দলের জন্য সবকিছুই জটিল হয়ে পড়ে। সেই কারণে এখন পর্যন্ত বেগম জিয়াকে মুক্ত করার জন্য রাজনৈতিক সফলতা অর্জন করতে পারিনি। তবে বেগম জিয়া ও গণতন্ত্র মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত এ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলবে। এক্ষেত্রে সাংগঠনিক কোনো ব্যর্থতা আছে কিনা জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, আমি মনে করি, এক্ষেত্রে সাংগঠনিক ব্যর্থতা বিন্দুমাত্র নেই। এ ধরনের স্বৈরাচারী সরকার ও রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করার সরকারের শাসনামলে সংগঠন খুব একটা মুখ্য নয়। পৃথিবীর ইতিহাসে খুব কম আছে একটি ফ্যাসিবাদী সরকারের সঙ্গে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল খুব সহজে লড়াই করতে পারে-তা মনে করার কোনো কারণ নেই।

বিএনপি কি এখন ঐক্যবদ্ধ? দলের নেতৃত্ব কীভাবে চলে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বিএনপি অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যখন জেলে যান, তখন অনেকেই মনে করেছিলেন, বিএনপি ভেঙে যাবে। বিএনপির অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। কিন্তু তা হয়নি। আমরা এখন যা কিছু সিদ্ধান্ত নেই, সবই যৌথভাবে নেওয়া হয়। এখানে একক কারও সিদ্ধান্তে বিএনপি চলে না। লন্ডন থেকে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রতি সপ্তাহেই স্থায়ী কমিটির সঙ্গে নীতিনির্ধারণী বৈঠক করেন। এ ছাড়াও বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের সব শীর্ষ নেতার সঙ্গে শলাপরামর্শ করেই নানা কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়।

একটা উদ্যোগও যৌথ সিদ্ধান্তের বাইরে হয় না। আর বিএনপি নেতৃত্ব সংকটে নেই। সংকট মূলত রাজনৈতিক ও এ সরকারের। বিএনপিতে নেতৃত্ব সংকট এটা গণমাধ্যমের সৃষ্টি। কিন্তু আওয়ামী লীগ যে গণতন্ত্রসহ সব ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছে তাদের নিয়ে গণমাধ্যম খুব একটা বলতে চায় না। ঢাকার দুই সিটিতে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থী দিয়েছেন। কীভাবে দেখছেন সিটি ভোট। এমন প্রশ্নে বিএনপি মহাসচিব বলেন, নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও আমরা বেগম জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি আন্দোলনের অংশ হিসেবে সিটি ভোটে অংশ নিয়েছি। আমাদের জোর করে হারিয়ে দেওয়া হবে সেটাও আমরা আশঙ্কা করছি। ভোটের শুরুতেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। নির্বাচন কমিশনের চোখের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমাদের একজন কাউন্সিলর প্রার্র্থীকে গ্রেফতার করেছে। প্রতিনিয়ত বিএনপির প্রার্থীদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। প্রচারণার সময় না হলেও আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীরা ঠিকই প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এগুলো নির্বাচন কমিশন দেখেও দেখে না, শুনেও শুনে না।  সিটি ভোটে ইভিএম ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট। এটা বাতিল করতে হবে। নির্বাচন কমিশন ইভিএমের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিঃশব্দ ভোট কারচুপির ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। তারপরও রাজধানীর ভোটারদের বলব, আপনাদের যে কোনো পরিস্থিতিতে ভোটকেন্দ্রে যেতে হবে। যে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়ে আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করতে হবে। আমরা দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে আপনাদের সঙ্গে আছি। ভোটের ফলাফল হাতে না পাওয়া পর্যন্ত আমরা লড়ে যাব। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন স্বাধীনতার ঘোষক। রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা। বিএনপি একটি মুক্তিযোদ্ধাদের দল। সেই হিসেবে বিএনপির ওপর দায়িত্বও আছে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করব, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী সফলভাবে পালন করার।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৪১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা