শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

বিশেষ সাক্ষাৎকার

এক বছরে সরকার গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে : মির্জা ফখরুল

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
এক বছরে সরকার গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে : মির্জা ফখরুল

বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ‘ভয়ঙ্কর’ ফ্যাসিবাদের খপ্পরে পড়েছে বলে দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, দেশে এখন গণতন্ত্রের লেশমাত্র নেই। সব গণতান্ত্রিক ও সাংবিধাকি প্রতিষ্ঠান আজ ধ্বংসের মুখোমুখি। রাজনীতি এখন ক্ষমতাসীন দলের এক ব্যক্তি ও পরিবারকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। কার্যত, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ভয়ঙ্কর ফ্যাসিবাদের খপ্পরে। গত সোমবার বিকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমাদের দুর্ভাগ্য যে, এ দেশে একদিন স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছিল, গণতান্ত্রিক চেতনাকে সামনে রেখে। সেই চেতনা আজ ভুলুণ্ঠিত। সরকার গত এক বছরে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কাঠামোকেও ধ্বংস করেছে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান যেমন বিচারবিভাগ, নির্বাহী বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণ করা হয়েছে। এ থেকে উত্তরণে জনগণের একটি জবাবদিহি সরকার প্রয়োজন। এ জন্য গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দিতে হবে। সবার অংশগ্রহণে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে ভোট দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। বর্তমান সরকারের এক বছরের শাসনামল মূল্যায়ন করতে গিয়ে বিএনপি মহাসচিব ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে নানা ব্যর্থতা ও দুঃশাসনের চিত্র তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতিবিরোধী অভিযানকে ‘আইওয়াশ’ বলেও সমালোচনা করেন। অবশ্য দুই বছর ধরে কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি না হওয়ায় নিজেদের ‘ব্যর্থতা’ও স্বীকার করেন।

বর্তমান সরকারের এক বছরের শাসনকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন এমন প্রশ্নে মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান যে সরকার আছে তারা ‘বৈধ’ সরকার নয়। তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার নয়। তাদের কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। তারা যে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেনি, তা শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বই জানে। এ সরকারকে আমরা কখনই বৈধ সরকার হিসেবে স্বীকার করি না। তাদের এক বছরের শাসনে সমস্যার কোনো সমাধান হয়নি। দেশে সংকট আরও বাড়িয়েছে। রাজনৈতিক সংকট আরও বেড়েছে। এক বছরে গণতন্ত্র ও বিচার বিভাগকে ধ্বংস করা হয়েছে। অন্যান্য সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোও ধ্বংস করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। একদলীয় শাসনকে পুরোপুরি পাকাপোক্ত করার জন্য তারা এক বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছে। এ সরকার ক্ষমতায় টিকে আছে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে শুধু বন্দুকের জোরে। সরকার বলছে এক বছরে অনেক উন্নয়ন কাজ করেছে। অনেক মেগা প্রকল্প দৃশ্যমান। সরকারের এই উন্নয়নকে কীভাবে দেখেন? এমন প্রশ্নে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন ছিল, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বাস করা, একটি মুক্ত সমাজে বাস করা। সেই প্রজেক্ট থেকেইতো সরকার সরে এসেছে। নির্বাচন মানেই বাংলাদেশের মানুষ মনে করে, ভালো পরিবেশে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট। একজন যোগ্য জনপ্রতিনিধিকে নির্বাচিত করতে চায়। সেই ব্যবস্থাও সরকার শেষ করে দিয়েছে। উন্নয়নের যেসব কথা সরকার বলছে, এগুলোর বাস্তবে কোনো ভিত্তি নেই। তারা জাতীয় প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর নামে ‘ডাহা মিথ্যা’ কথা বলছে। প্রবৃদ্ধিই যদি এত বেশি হবে তাহলে গার্মেন্ট শিল্প বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কেন? বিদেশে জনশক্তি রপ্তানিতে ধস কেন। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ নেই কেন? কৃষি উৎপাদন নিম্নমুখী কেন? উন্নয়নের সব সূচক নিম্নগামী কেন?

প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, এটাও একটা ‘আইওয়াশ’। এখন দুর্নীতি বন্ধ কেন? দুর্নীতি এখন সারা দেশে এমনভাবে ছড়িয়েছে যে, এটা হুটহাট করে কয়েকদিনেই বন্ধ করতে পারবে না সরকার। কারণ, এ সরকারের দুর্নীতি এখন অনেক গভীরে। এটা করতে গেলে থলের বিড়াল বেরিয়ে যাবে। কিন্তু সরকার দুর্নীতি নির্মূলের কথা বলে পরিস্থিতিকে ভিন্ন দিকে নিয়ে যাচ্ছে। নিজেরা সস্তা বাহবা পেতে চায়। তারা কাদের ধরেছে? সবতো চুনোপুঁটি। রাঘববোয়াল কাউকে কি ধরেছে? বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দুই বছর ধরে জেলে। আইনি প্রক্রিয়ায় তার মুক্তি এখনো হয়নি। আপনারা রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচিও দিচ্ছেন। কোনো সফলতা নেই কেন? এমন প্রশ্নে বিএনপির এই নেতা বলেন, আমরা আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছি। রাজপথে লড়ছি। কিন্তু রাষ্ট্রীয় জুলুম নির্যাতনে আমরা আন্দোলনে সফল হতে পারছি না-এটা সত্যি। কারণ, ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচার রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে আমাদের আন্দোলন কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে। আমাদের অন্তত ৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে প্রায় ৩৫ লাখ মামলার বোঝা। তারপরও আমরা আইনিভাবে লড়ছি। কিন্তু একটি রাষ্ট্রের সঙ্গে ফ্যাসিবাদী সরকার থাকলে তখন গণতান্ত্রিক দলের জন্য সবকিছুই জটিল হয়ে পড়ে। সেই কারণে এখন পর্যন্ত বেগম জিয়াকে মুক্ত করার জন্য রাজনৈতিক সফলতা অর্জন করতে পারিনি। তবে বেগম জিয়া ও গণতন্ত্র মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত এ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলবে। এক্ষেত্রে সাংগঠনিক কোনো ব্যর্থতা আছে কিনা জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, আমি মনে করি, এক্ষেত্রে সাংগঠনিক ব্যর্থতা বিন্দুমাত্র নেই। এ ধরনের স্বৈরাচারী সরকার ও রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করার সরকারের শাসনামলে সংগঠন খুব একটা মুখ্য নয়। পৃথিবীর ইতিহাসে খুব কম আছে একটি ফ্যাসিবাদী সরকারের সঙ্গে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল খুব সহজে লড়াই করতে পারে-তা মনে করার কোনো কারণ নেই।

বিএনপি কি এখন ঐক্যবদ্ধ? দলের নেতৃত্ব কীভাবে চলে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বিএনপি অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যখন জেলে যান, তখন অনেকেই মনে করেছিলেন, বিএনপি ভেঙে যাবে। বিএনপির অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। কিন্তু তা হয়নি। আমরা এখন যা কিছু সিদ্ধান্ত নেই, সবই যৌথভাবে নেওয়া হয়। এখানে একক কারও সিদ্ধান্তে বিএনপি চলে না। লন্ডন থেকে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রতি সপ্তাহেই স্থায়ী কমিটির সঙ্গে নীতিনির্ধারণী বৈঠক করেন। এ ছাড়াও বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের সব শীর্ষ নেতার সঙ্গে শলাপরামর্শ করেই নানা কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়।

একটা উদ্যোগও যৌথ সিদ্ধান্তের বাইরে হয় না। আর বিএনপি নেতৃত্ব সংকটে নেই। সংকট মূলত রাজনৈতিক ও এ সরকারের। বিএনপিতে নেতৃত্ব সংকট এটা গণমাধ্যমের সৃষ্টি। কিন্তু আওয়ামী লীগ যে গণতন্ত্রসহ সব ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছে তাদের নিয়ে গণমাধ্যম খুব একটা বলতে চায় না। ঢাকার দুই সিটিতে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থী দিয়েছেন। কীভাবে দেখছেন সিটি ভোট। এমন প্রশ্নে বিএনপি মহাসচিব বলেন, নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও আমরা বেগম জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি আন্দোলনের অংশ হিসেবে সিটি ভোটে অংশ নিয়েছি। আমাদের জোর করে হারিয়ে দেওয়া হবে সেটাও আমরা আশঙ্কা করছি। ভোটের শুরুতেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। নির্বাচন কমিশনের চোখের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমাদের একজন কাউন্সিলর প্রার্র্থীকে গ্রেফতার করেছে। প্রতিনিয়ত বিএনপির প্রার্থীদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। প্রচারণার সময় না হলেও আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীরা ঠিকই প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এগুলো নির্বাচন কমিশন দেখেও দেখে না, শুনেও শুনে না।  সিটি ভোটে ইভিএম ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট। এটা বাতিল করতে হবে। নির্বাচন কমিশন ইভিএমের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিঃশব্দ ভোট কারচুপির ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। তারপরও রাজধানীর ভোটারদের বলব, আপনাদের যে কোনো পরিস্থিতিতে ভোটকেন্দ্রে যেতে হবে। যে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়ে আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করতে হবে। আমরা দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে আপনাদের সঙ্গে আছি। ভোটের ফলাফল হাতে না পাওয়া পর্যন্ত আমরা লড়ে যাব। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন স্বাধীনতার ঘোষক। রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা। বিএনপি একটি মুক্তিযোদ্ধাদের দল। সেই হিসেবে বিএনপির ওপর দায়িত্বও আছে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করব, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী সফলভাবে পালন করার।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা