শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

বিশেষ সাক্ষাৎকার

এক বছরে সরকার গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে : মির্জা ফখরুল

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
এক বছরে সরকার গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে : মির্জা ফখরুল

বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ‘ভয়ঙ্কর’ ফ্যাসিবাদের খপ্পরে পড়েছে বলে দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, দেশে এখন গণতন্ত্রের লেশমাত্র নেই। সব গণতান্ত্রিক ও সাংবিধাকি প্রতিষ্ঠান আজ ধ্বংসের মুখোমুখি। রাজনীতি এখন ক্ষমতাসীন দলের এক ব্যক্তি ও পরিবারকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। কার্যত, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ভয়ঙ্কর ফ্যাসিবাদের খপ্পরে। গত সোমবার বিকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমাদের দুর্ভাগ্য যে, এ দেশে একদিন স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছিল, গণতান্ত্রিক চেতনাকে সামনে রেখে। সেই চেতনা আজ ভুলুণ্ঠিত। সরকার গত এক বছরে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কাঠামোকেও ধ্বংস করেছে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান যেমন বিচারবিভাগ, নির্বাহী বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণ করা হয়েছে। এ থেকে উত্তরণে জনগণের একটি জবাবদিহি সরকার প্রয়োজন। এ জন্য গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দিতে হবে। সবার অংশগ্রহণে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে ভোট দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। বর্তমান সরকারের এক বছরের শাসনামল মূল্যায়ন করতে গিয়ে বিএনপি মহাসচিব ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে নানা ব্যর্থতা ও দুঃশাসনের চিত্র তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতিবিরোধী অভিযানকে ‘আইওয়াশ’ বলেও সমালোচনা করেন। অবশ্য দুই বছর ধরে কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি না হওয়ায় নিজেদের ‘ব্যর্থতা’ও স্বীকার করেন।

বর্তমান সরকারের এক বছরের শাসনকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন এমন প্রশ্নে মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান যে সরকার আছে তারা ‘বৈধ’ সরকার নয়। তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার নয়। তাদের কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। তারা যে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেনি, তা শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বই জানে। এ সরকারকে আমরা কখনই বৈধ সরকার হিসেবে স্বীকার করি না। তাদের এক বছরের শাসনে সমস্যার কোনো সমাধান হয়নি। দেশে সংকট আরও বাড়িয়েছে। রাজনৈতিক সংকট আরও বেড়েছে। এক বছরে গণতন্ত্র ও বিচার বিভাগকে ধ্বংস করা হয়েছে। অন্যান্য সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোও ধ্বংস করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। একদলীয় শাসনকে পুরোপুরি পাকাপোক্ত করার জন্য তারা এক বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছে। এ সরকার ক্ষমতায় টিকে আছে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে শুধু বন্দুকের জোরে। সরকার বলছে এক বছরে অনেক উন্নয়ন কাজ করেছে। অনেক মেগা প্রকল্প দৃশ্যমান। সরকারের এই উন্নয়নকে কীভাবে দেখেন? এমন প্রশ্নে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন ছিল, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বাস করা, একটি মুক্ত সমাজে বাস করা। সেই প্রজেক্ট থেকেইতো সরকার সরে এসেছে। নির্বাচন মানেই বাংলাদেশের মানুষ মনে করে, ভালো পরিবেশে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট। একজন যোগ্য জনপ্রতিনিধিকে নির্বাচিত করতে চায়। সেই ব্যবস্থাও সরকার শেষ করে দিয়েছে। উন্নয়নের যেসব কথা সরকার বলছে, এগুলোর বাস্তবে কোনো ভিত্তি নেই। তারা জাতীয় প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর নামে ‘ডাহা মিথ্যা’ কথা বলছে। প্রবৃদ্ধিই যদি এত বেশি হবে তাহলে গার্মেন্ট শিল্প বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কেন? বিদেশে জনশক্তি রপ্তানিতে ধস কেন। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ নেই কেন? কৃষি উৎপাদন নিম্নমুখী কেন? উন্নয়নের সব সূচক নিম্নগামী কেন?

প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, এটাও একটা ‘আইওয়াশ’। এখন দুর্নীতি বন্ধ কেন? দুর্নীতি এখন সারা দেশে এমনভাবে ছড়িয়েছে যে, এটা হুটহাট করে কয়েকদিনেই বন্ধ করতে পারবে না সরকার। কারণ, এ সরকারের দুর্নীতি এখন অনেক গভীরে। এটা করতে গেলে থলের বিড়াল বেরিয়ে যাবে। কিন্তু সরকার দুর্নীতি নির্মূলের কথা বলে পরিস্থিতিকে ভিন্ন দিকে নিয়ে যাচ্ছে। নিজেরা সস্তা বাহবা পেতে চায়। তারা কাদের ধরেছে? সবতো চুনোপুঁটি। রাঘববোয়াল কাউকে কি ধরেছে? বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দুই বছর ধরে জেলে। আইনি প্রক্রিয়ায় তার মুক্তি এখনো হয়নি। আপনারা রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচিও দিচ্ছেন। কোনো সফলতা নেই কেন? এমন প্রশ্নে বিএনপির এই নেতা বলেন, আমরা আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছি। রাজপথে লড়ছি। কিন্তু রাষ্ট্রীয় জুলুম নির্যাতনে আমরা আন্দোলনে সফল হতে পারছি না-এটা সত্যি। কারণ, ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচার রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে আমাদের আন্দোলন কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে। আমাদের অন্তত ৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে প্রায় ৩৫ লাখ মামলার বোঝা। তারপরও আমরা আইনিভাবে লড়ছি। কিন্তু একটি রাষ্ট্রের সঙ্গে ফ্যাসিবাদী সরকার থাকলে তখন গণতান্ত্রিক দলের জন্য সবকিছুই জটিল হয়ে পড়ে। সেই কারণে এখন পর্যন্ত বেগম জিয়াকে মুক্ত করার জন্য রাজনৈতিক সফলতা অর্জন করতে পারিনি। তবে বেগম জিয়া ও গণতন্ত্র মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত এ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলবে। এক্ষেত্রে সাংগঠনিক কোনো ব্যর্থতা আছে কিনা জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, আমি মনে করি, এক্ষেত্রে সাংগঠনিক ব্যর্থতা বিন্দুমাত্র নেই। এ ধরনের স্বৈরাচারী সরকার ও রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করার সরকারের শাসনামলে সংগঠন খুব একটা মুখ্য নয়। পৃথিবীর ইতিহাসে খুব কম আছে একটি ফ্যাসিবাদী সরকারের সঙ্গে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল খুব সহজে লড়াই করতে পারে-তা মনে করার কোনো কারণ নেই।

বিএনপি কি এখন ঐক্যবদ্ধ? দলের নেতৃত্ব কীভাবে চলে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বিএনপি অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যখন জেলে যান, তখন অনেকেই মনে করেছিলেন, বিএনপি ভেঙে যাবে। বিএনপির অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। কিন্তু তা হয়নি। আমরা এখন যা কিছু সিদ্ধান্ত নেই, সবই যৌথভাবে নেওয়া হয়। এখানে একক কারও সিদ্ধান্তে বিএনপি চলে না। লন্ডন থেকে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রতি সপ্তাহেই স্থায়ী কমিটির সঙ্গে নীতিনির্ধারণী বৈঠক করেন। এ ছাড়াও বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের সব শীর্ষ নেতার সঙ্গে শলাপরামর্শ করেই নানা কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়।

একটা উদ্যোগও যৌথ সিদ্ধান্তের বাইরে হয় না। আর বিএনপি নেতৃত্ব সংকটে নেই। সংকট মূলত রাজনৈতিক ও এ সরকারের। বিএনপিতে নেতৃত্ব সংকট এটা গণমাধ্যমের সৃষ্টি। কিন্তু আওয়ামী লীগ যে গণতন্ত্রসহ সব ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছে তাদের নিয়ে গণমাধ্যম খুব একটা বলতে চায় না। ঢাকার দুই সিটিতে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থী দিয়েছেন। কীভাবে দেখছেন সিটি ভোট। এমন প্রশ্নে বিএনপি মহাসচিব বলেন, নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও আমরা বেগম জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি আন্দোলনের অংশ হিসেবে সিটি ভোটে অংশ নিয়েছি। আমাদের জোর করে হারিয়ে দেওয়া হবে সেটাও আমরা আশঙ্কা করছি। ভোটের শুরুতেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। নির্বাচন কমিশনের চোখের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমাদের একজন কাউন্সিলর প্রার্র্থীকে গ্রেফতার করেছে। প্রতিনিয়ত বিএনপির প্রার্থীদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। প্রচারণার সময় না হলেও আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীরা ঠিকই প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এগুলো নির্বাচন কমিশন দেখেও দেখে না, শুনেও শুনে না।  সিটি ভোটে ইভিএম ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট। এটা বাতিল করতে হবে। নির্বাচন কমিশন ইভিএমের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিঃশব্দ ভোট কারচুপির ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। তারপরও রাজধানীর ভোটারদের বলব, আপনাদের যে কোনো পরিস্থিতিতে ভোটকেন্দ্রে যেতে হবে। যে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়ে আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করতে হবে। আমরা দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে আপনাদের সঙ্গে আছি। ভোটের ফলাফল হাতে না পাওয়া পর্যন্ত আমরা লড়ে যাব। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন স্বাধীনতার ঘোষক। রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা। বিএনপি একটি মুক্তিযোদ্ধাদের দল। সেই হিসেবে বিএনপির ওপর দায়িত্বও আছে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করব, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী সফলভাবে পালন করার।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা