শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

বিশেষ সাক্ষাৎকার

এক বছরে সরকার গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে : মির্জা ফখরুল

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
এক বছরে সরকার গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে : মির্জা ফখরুল

বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ‘ভয়ঙ্কর’ ফ্যাসিবাদের খপ্পরে পড়েছে বলে দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, দেশে এখন গণতন্ত্রের লেশমাত্র নেই। সব গণতান্ত্রিক ও সাংবিধাকি প্রতিষ্ঠান আজ ধ্বংসের মুখোমুখি। রাজনীতি এখন ক্ষমতাসীন দলের এক ব্যক্তি ও পরিবারকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। কার্যত, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ভয়ঙ্কর ফ্যাসিবাদের খপ্পরে। গত সোমবার বিকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমাদের দুর্ভাগ্য যে, এ দেশে একদিন স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছিল, গণতান্ত্রিক চেতনাকে সামনে রেখে। সেই চেতনা আজ ভুলুণ্ঠিত। সরকার গত এক বছরে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কাঠামোকেও ধ্বংস করেছে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান যেমন বিচারবিভাগ, নির্বাহী বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণ করা হয়েছে। এ থেকে উত্তরণে জনগণের একটি জবাবদিহি সরকার প্রয়োজন। এ জন্য গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দিতে হবে। সবার অংশগ্রহণে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে ভোট দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। বর্তমান সরকারের এক বছরের শাসনামল মূল্যায়ন করতে গিয়ে বিএনপি মহাসচিব ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে নানা ব্যর্থতা ও দুঃশাসনের চিত্র তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতিবিরোধী অভিযানকে ‘আইওয়াশ’ বলেও সমালোচনা করেন। অবশ্য দুই বছর ধরে কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি না হওয়ায় নিজেদের ‘ব্যর্থতা’ও স্বীকার করেন।

বর্তমান সরকারের এক বছরের শাসনকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন এমন প্রশ্নে মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান যে সরকার আছে তারা ‘বৈধ’ সরকার নয়। তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার নয়। তাদের কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। তারা যে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেনি, তা শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বই জানে। এ সরকারকে আমরা কখনই বৈধ সরকার হিসেবে স্বীকার করি না। তাদের এক বছরের শাসনে সমস্যার কোনো সমাধান হয়নি। দেশে সংকট আরও বাড়িয়েছে। রাজনৈতিক সংকট আরও বেড়েছে। এক বছরে গণতন্ত্র ও বিচার বিভাগকে ধ্বংস করা হয়েছে। অন্যান্য সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোও ধ্বংস করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। একদলীয় শাসনকে পুরোপুরি পাকাপোক্ত করার জন্য তারা এক বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছে। এ সরকার ক্ষমতায় টিকে আছে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে শুধু বন্দুকের জোরে। সরকার বলছে এক বছরে অনেক উন্নয়ন কাজ করেছে। অনেক মেগা প্রকল্প দৃশ্যমান। সরকারের এই উন্নয়নকে কীভাবে দেখেন? এমন প্রশ্নে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন ছিল, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বাস করা, একটি মুক্ত সমাজে বাস করা। সেই প্রজেক্ট থেকেইতো সরকার সরে এসেছে। নির্বাচন মানেই বাংলাদেশের মানুষ মনে করে, ভালো পরিবেশে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট। একজন যোগ্য জনপ্রতিনিধিকে নির্বাচিত করতে চায়। সেই ব্যবস্থাও সরকার শেষ করে দিয়েছে। উন্নয়নের যেসব কথা সরকার বলছে, এগুলোর বাস্তবে কোনো ভিত্তি নেই। তারা জাতীয় প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর নামে ‘ডাহা মিথ্যা’ কথা বলছে। প্রবৃদ্ধিই যদি এত বেশি হবে তাহলে গার্মেন্ট শিল্প বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কেন? বিদেশে জনশক্তি রপ্তানিতে ধস কেন। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ নেই কেন? কৃষি উৎপাদন নিম্নমুখী কেন? উন্নয়নের সব সূচক নিম্নগামী কেন?

প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, এটাও একটা ‘আইওয়াশ’। এখন দুর্নীতি বন্ধ কেন? দুর্নীতি এখন সারা দেশে এমনভাবে ছড়িয়েছে যে, এটা হুটহাট করে কয়েকদিনেই বন্ধ করতে পারবে না সরকার। কারণ, এ সরকারের দুর্নীতি এখন অনেক গভীরে। এটা করতে গেলে থলের বিড়াল বেরিয়ে যাবে। কিন্তু সরকার দুর্নীতি নির্মূলের কথা বলে পরিস্থিতিকে ভিন্ন দিকে নিয়ে যাচ্ছে। নিজেরা সস্তা বাহবা পেতে চায়। তারা কাদের ধরেছে? সবতো চুনোপুঁটি। রাঘববোয়াল কাউকে কি ধরেছে? বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দুই বছর ধরে জেলে। আইনি প্রক্রিয়ায় তার মুক্তি এখনো হয়নি। আপনারা রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচিও দিচ্ছেন। কোনো সফলতা নেই কেন? এমন প্রশ্নে বিএনপির এই নেতা বলেন, আমরা আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছি। রাজপথে লড়ছি। কিন্তু রাষ্ট্রীয় জুলুম নির্যাতনে আমরা আন্দোলনে সফল হতে পারছি না-এটা সত্যি। কারণ, ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচার রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে আমাদের আন্দোলন কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে। আমাদের অন্তত ৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে প্রায় ৩৫ লাখ মামলার বোঝা। তারপরও আমরা আইনিভাবে লড়ছি। কিন্তু একটি রাষ্ট্রের সঙ্গে ফ্যাসিবাদী সরকার থাকলে তখন গণতান্ত্রিক দলের জন্য সবকিছুই জটিল হয়ে পড়ে। সেই কারণে এখন পর্যন্ত বেগম জিয়াকে মুক্ত করার জন্য রাজনৈতিক সফলতা অর্জন করতে পারিনি। তবে বেগম জিয়া ও গণতন্ত্র মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত এ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলবে। এক্ষেত্রে সাংগঠনিক কোনো ব্যর্থতা আছে কিনা জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, আমি মনে করি, এক্ষেত্রে সাংগঠনিক ব্যর্থতা বিন্দুমাত্র নেই। এ ধরনের স্বৈরাচারী সরকার ও রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করার সরকারের শাসনামলে সংগঠন খুব একটা মুখ্য নয়। পৃথিবীর ইতিহাসে খুব কম আছে একটি ফ্যাসিবাদী সরকারের সঙ্গে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল খুব সহজে লড়াই করতে পারে-তা মনে করার কোনো কারণ নেই।

বিএনপি কি এখন ঐক্যবদ্ধ? দলের নেতৃত্ব কীভাবে চলে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বিএনপি অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যখন জেলে যান, তখন অনেকেই মনে করেছিলেন, বিএনপি ভেঙে যাবে। বিএনপির অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। কিন্তু তা হয়নি। আমরা এখন যা কিছু সিদ্ধান্ত নেই, সবই যৌথভাবে নেওয়া হয়। এখানে একক কারও সিদ্ধান্তে বিএনপি চলে না। লন্ডন থেকে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রতি সপ্তাহেই স্থায়ী কমিটির সঙ্গে নীতিনির্ধারণী বৈঠক করেন। এ ছাড়াও বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের সব শীর্ষ নেতার সঙ্গে শলাপরামর্শ করেই নানা কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়।

একটা উদ্যোগও যৌথ সিদ্ধান্তের বাইরে হয় না। আর বিএনপি নেতৃত্ব সংকটে নেই। সংকট মূলত রাজনৈতিক ও এ সরকারের। বিএনপিতে নেতৃত্ব সংকট এটা গণমাধ্যমের সৃষ্টি। কিন্তু আওয়ামী লীগ যে গণতন্ত্রসহ সব ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছে তাদের নিয়ে গণমাধ্যম খুব একটা বলতে চায় না। ঢাকার দুই সিটিতে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থী দিয়েছেন। কীভাবে দেখছেন সিটি ভোট। এমন প্রশ্নে বিএনপি মহাসচিব বলেন, নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও আমরা বেগম জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি আন্দোলনের অংশ হিসেবে সিটি ভোটে অংশ নিয়েছি। আমাদের জোর করে হারিয়ে দেওয়া হবে সেটাও আমরা আশঙ্কা করছি। ভোটের শুরুতেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। নির্বাচন কমিশনের চোখের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমাদের একজন কাউন্সিলর প্রার্র্থীকে গ্রেফতার করেছে। প্রতিনিয়ত বিএনপির প্রার্থীদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। প্রচারণার সময় না হলেও আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীরা ঠিকই প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এগুলো নির্বাচন কমিশন দেখেও দেখে না, শুনেও শুনে না।  সিটি ভোটে ইভিএম ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট। এটা বাতিল করতে হবে। নির্বাচন কমিশন ইভিএমের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিঃশব্দ ভোট কারচুপির ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। তারপরও রাজধানীর ভোটারদের বলব, আপনাদের যে কোনো পরিস্থিতিতে ভোটকেন্দ্রে যেতে হবে। যে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়ে আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করতে হবে। আমরা দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে আপনাদের সঙ্গে আছি। ভোটের ফলাফল হাতে না পাওয়া পর্যন্ত আমরা লড়ে যাব। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন স্বাধীনতার ঘোষক। রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা। বিএনপি একটি মুক্তিযোদ্ধাদের দল। সেই হিসেবে বিএনপির ওপর দায়িত্বও আছে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করব, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী সফলভাবে পালন করার।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন