শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

টাকায় মেলে জাহাজ চালানোর সার্টিফিকেট

মাস্টার-সুকানির বদলে চালক কেবিন বয়, অদক্ষদের হাতে যাত্রীর জীবন, দায়ীদের বিচার হয় না
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
টাকায় মেলে জাহাজ চালানোর সার্টিফিকেট

বিআইডব্লিউটিএ থেকে টাকায় মেলে জাহাজ চালানোর সার্টিফিকেট। এ ছাড়া সরকারি এ সংস্থাটির বিরুদ্ধে রয়েছে দায়িত্বে অবহেলার বিস্তর অভিযোগ। যদিও এমন অভিযোগ অমূলক বলে দাবি করেছেন বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর যুগ্ম-পরিচালক (বন্দর ও পরিবহন) আজমল হুদা মিঠু সরকার। অন্যদিকে মাস্টার নির্দেশনা দেন, সুকানি নৌযান পরিচালনা করেন, আর ইঞ্জিন নিয়ন্ত্রণ করেন ড্রাইভার- এই তিনজনের সমন্বয়ের মাধ্যমেই চলে বড়-ছোট নৌযান। কিন্তু মাস্টার-সুকানির বদলে নৌযান চালাচ্ছেন কেবিনবয়। প্রশিক্ষণবিহীন অদক্ষ মাস্টার, সুকানি এবং ড্রাইভারের সমন্বয় না হওয়ায় প্রায়ই ঘটছে নৌ-দুর্ঘটনা। এতে প্রাণহানি হচ্ছে, চিরতরে পঙ্গু হচ্ছেন অনেকে। ক্ষতি হচ্ছে বিপুল সম্পদের।

বরিশাল নদীবন্দর থেকে গতকাল সকাল ১০টার দিকে যাত্রী নিয়ে হিজলা উপজেলা গন্তব্যের দিকে ছেড়ে যায় এমভি সোহেলী নামে একটি নৌযান। নিয়ম অনুযায়ী একটি নৌযান গন্তব্যে ছেড়ে যাওয়ার আগে সেটির জন্য প্রযোজ্য মাস্টার, সুকানি ও ড্রাইভার। তা আছে কিনা সেটি তদারক করার কথা বিআইডব্লিউটিএর একজন ট্রাফিক পরিদর্শকের। কিন্তু ওই নৌযানটি গন্তব্যে ছেড়ে যাওয়ার আগমুহূর্তে এসব তদারক করতে দেখা যায়নি কোনো ট্রাফিক পরিদর্শককে। শুধু সোহেলী নয়, বরিশাল নদীবন্দর থেকে ঢাকাসহ দূরপাল্লার স্থানীয় রুটগুলোতে ছেড়ে যাওয়া কোনো লঞ্চের মাস্টার, সুকানি ও ড্রাইভার যথাযথভাবে আছ কিনা সেটি তদারক করা হয় না বলে জানিয়েছেন বরিশাল-বোরহানউদ্দিন রুটের একটি লঞ্চের মাস্টার মো. মিলন। তদারকি না থাকায় অদক্ষদের দিয়ে নৌযান চালানোয় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এতে যাত্রীরা হতাহত হওয়া ছাড়াও ক্ষতি হচ্ছে বিপুল সম্পদের।

বরিশাল নদীবন্দরে হুমায়ুন কবির নামে একজন যাত্রী জানান, ঢাকার দুর্ঘটনার চিত্র দেখলে যে-কেউ বুঝতে পারে যে, অদক্ষদের দিয়ে ময়ূর-২ লঞ্চটি চালানো হচ্ছিল। মানুষের জীবন-সম্পদ রক্ষায় অভিজ্ঞ মাস্টার, সুকানি ও ড্রাইভার দিয়ে যাত্রীবাহী নৌযান চালানোর দাবি জানান তিনি। এদিকে প্রশিক্ষণবিহীন অদক্ষরা লঞ্চ চালানোর দায়িত্ব পাওয়ার জন্য টাকার বিনিময়ে মাস্টার, সুকানি ও ড্রাইভার সার্টিফিকেট কিনছেন বলে অভিযোগ করেছেন অভিজ্ঞ নৌযান মাস্টাররা। তাদের দাবি, বিগত সময় (নৌ-পরিবহনমন্ত্রী মো. শাহজাহান খানের আমলে) টাকার বিনিময়ে ৯০ ভাগ সার্টিফিকেট এসেছে। অথচ যারা লঞ্চ চালাতে চালাতে ২০ থেকে ৩০ বছরের অভিজ্ঞ কিন্তু লেখাপড়া কম বা অশিক্ষিত, তাদের সার্টিফিকেট দেওয়া হয় না। নৌ সেক্টরে দীর্ঘদিন ধরে এই অনিয়ম-দুর্নীতি চলে আসছে বলে অভিযোগ করেন বরিশাল-ঢাকা রুটের এমভি সুন্দরবন-১১ লঞ্চের মাস্টার মো. আলমগীর হোসেন। তার দাবি, যতবার দুর্ঘটনা ঘটে ততবার তদন্ত কমিটি হয়। অথচ যারা সার্টিফিকেট বাণিজ্যের জন্য দায়ী তারাই থাকেন তদন্ত কমিটির দায়িত্বে! এ কারণে কোনো দুর্ঘটনার আজ পর্যন্ত দৃষ্টান্তমূলক বিচার কিংবা সুপারিশ কার্যকর হয়নি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বরিশাল নদীবন্দরের একজন প্রবীণ নৌযান শ্রমিক বলেন, তিনি গত ৩০ বছরে অন্তত চারবার মাস্টার হওয়ার পরীক্ষা দিয়েছেন। চাকরি করেন বাংলাদেশের নৌযানে, অথচ পরীক্ষায় জিজ্ঞাসা করা হয় ভারত, লন্ডন ও সিঙ্গাপুরের নৌ-সংক্রান্ত প্রশ্ন। কারণ তিনি টাকা দিতে পারেন না। এ কারণে তিনি মাস্টারও হতে পারেননি। তার মতো অনেকে দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে প্রথম শ্রেণির মাস্টার পদে উন্নীত হওয়ার পরীক্ষা দিলেও বারবার তাদের ফেল করিয়ে দেওয়া হয় শুধু দালালের মাধ্যমে না যাওয়ার কারণে। প্রথম শ্রেণির নৌযান মাস্টার মো. নুরুল ইসলাম মোল্লা জানান, দূরপাল্লা রুটের বেশির ভাগ লঞ্চে দুজন করে প্রথম শ্রেণির মাস্টার থাকেন। কিন্তু স্থানীয় রুটের লঞ্চগুলোতে কোনো প্রশিক্ষিত মাস্টার নিয়োগ দেওয়া হয় না। একজন কেরানি আর একজন সুকানি মিলেই নৌযান চালান। কেরানি যাত্রীদের টিকিট কেটে মাস্টার ব্রিজে এসে সুকানিকে নির্দেশনা দেন। কিন্তু সুকানিও প্রশিক্ষিত না হওয়ায় প্রায়ই ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটে। প্রাণহানি হয়। আরেক প্রথম শ্রেণির মাস্টার জালাল আহমেদ বলেন, ছোট লঞ্চগুলোতে অভিজ্ঞ মাস্টার নিয়োগ দেওয়া হয় না বেশি বেতন দিতে হবে এই ভয়ে। ফলে কেরানিরা টিকিট কাটেন। তারাই আবার লঞ্চ চালান। এ কারণে দুর্ঘটনা অনিবার্য। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে টাকার বিনিময়ে নৌযান চালানোর সার্টিফিকেট পাওয়া যায়- জোর দিয়ে বলেন অভিজ্ঞ মাস্টার জালাল আহমেদ। তৃতীয় শ্রেণির মাস্টার মো. সবুজ জানান, চোখের সামনে যাদের কেবিনবয় কিংবা লস্করের চাকরি করতে দেখেছেন, কোনো ধরনের প্রশিক্ষণ ছাড়াই হঠাৎ দেখেন তারা মাস্টার হয়ে গেছেন। কিন্তু কীভাবে- জানতে চাইলে সবুজসহ দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির অন্য মাস্টাররা জানান, দালালের মাধ্যমে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা দিলে যে-কেউ মাস্টারের সার্টিফিকেট আনতে পারবে। এতে কোনো দক্ষতা কিংবা প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না। এটা নৌ সেক্টরে ওপেন সিক্রেট। তারা মনে করেন, ঢাকার দুর্ঘটনার জন্য দুই লঞ্চের অদক্ষ মাস্টাররা দায়ী এবং বিআইডব্লিউটিএ কোনোভাবে এ দায় এড়াতে পারেন না। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ যাত্রী কল্যাণ সংস্থার পরিচালক ও বরিশাল জেলা লঞ্চ মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আজিজুল হক আক্কাস বলেন, দু-একটি লঞ্চ ফাঁকেজোকে অভিজ্ঞ মাস্টার, সুকানি কিংবা ড্রাইভার ছাড়া চলতে পারে। বেশির ভাগ লঞ্চ অভিজ্ঞদের দিয়ে পরিচালনা করা হয়। তিনি বলেন, ‘টাকার বিনিময়ে মাস্টার-সুকানি-ড্রাইভার সার্টিফিকেট পাওয়ার কথা সঠিক নয়। তারা বলুক কাকে তারা টাকা দিয়েছে, দে আর লায়ার।’ তার সুরেই বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর যুগ্ম-পরিচালক (বন্দর ও পরিবহন) আজমল হুদা মিঠু সরকার বলেন, কোনো নৌযান গন্তব্যে যাওয়ার আগে সেটির মাস্টার, সুকানি আছে কিনা পরীক্ষা করে তবেই তাকে ছাড়ার অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকে। বিশেষ ক্ষেত্রে দু-একটি লঞ্চে মাস্টার না থাকতে পারে। তবে সেসব লঞ্চ সুকানিরাই চালাতে পারেন। ঢালাওভাবে অদক্ষ ও অপ্রশিক্ষিতদের মাস্টার সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে, এটা বাহুল্য কথা বলে দাবি এই বন্দর কর্মকর্তার। নৌ-দুর্ঘটনা রোধে বিআইডব্লিউটিএ বরিশালের মাস্টারদের প্রতি তিন মাস পর মোটিভেশনাল স্পেস দিয়ে থাকে। তাদের নৌযান চালানোর জন্য নানা পরামর্শমূলক দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। এ কারণে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় বরিশালে নৌ-দুর্ঘটনা কম বলে দাবি করেন নদীবন্দর কর্মকর্তা আজমল হুদা মিঠু।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা