শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সংকটের শেষ নেই হাসপাতালে

ঠাঁই নেই আইসিইউতে, মিলছে না সাধারণ শয্যা, অক্সিজেন সংকটে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে রোগী ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ ও মৃত্যু হার বাড়াচ্ছে উদ্বেগ, সেবা পাচ্ছে না অন্য জটিল রোগীরাও
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের শেষ নেই হাসপাতালে

কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা আমির হোসেনের (৬০) জ্বর, কাশিসহ করোনার বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিলে নমুনা টেস্ট করতে দেন স্বজনরা। ৪ এপ্রিল করোনা পজিটিভ রিপোর্ট এলে স্বজনদের দুশ্চিন্তা বেড়ে যায়। এর মধ্যে শ্বাসকষ্ট শুরু হয় তার। রোগী নিয়ে হাসপাতালের দুয়ারে ঘুরতে থাকেন স্বজনরা। পাঁচটি হাসপাতাল ঘুরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মেলে একটি শয্যা।

রোগীর স্বজন আল আমিন চৌধুরী বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর ওষুধ, ইনজেকশন শুরু হয়। কিন্তু রোগীর শ্বাসকষ্ট বেড়েই চলছিল। সাধারণ শয্যায় কেন্দ্রীয়ভাবে অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা না থাকায় সিলিন্ডারের জন্য ছোটাছুটি শুরু হয়। অনেক খুঁজে বিভিন্ন জায়গায় অনুরোধ করে একটি অক্সিজেন সিলিন্ডার মিললেও কিছুক্ষণের মধ্যেই তা শেষ হয়ে যায়। অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে থাকেন রোগী। ভোরের দিকে একজন চিকিৎসক এসে বলেন দ্রুত রোগীকে আইসিইউতে নিতে হবে। কিন্তু রাজধানীর ১০টি সরকারি হাসপাতালে খুঁজে একটি আইসিইউর ব্যবস্থা আমরা  করতে পারিনি। একসময় অক্সিজেনের জন্য ছটফট করতে করতে আমাদের চোখের সামনে রোগী মারা যান। শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে দায়িত্বরতরা জানিয়েছিলেন কোনো আইসিইউ ফাঁকা নেই। অথচ স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া হয়েছে চারটি আইসিইউ ফাঁকা, গতকালও দেখানো হয়েছে তিনটি ফাঁকা আইসিইউ। কিন্তু রোগী নিয়ে গেলে মিলছে না আইসিইউ।

শুধু এই রোগী নন, কভিড-ননকভিড সব রোগীই পড়েছেন বিপাকে। সিএনজি কিংবা অ্যাম্বুলেন্সে হাসপাতালের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছেন রোগের কঠিন যন্ত্রণা নিয়ে। একটি সিটের জন্য তাদের কাতর অপেক্ষা। গত রাতে একজন প্রবীণ সাংবাদিক ঢাকার চারটি হাসপাতাল ঘুরেছেন একটি বেডের জন্য। রাতভর পুরো ঢাকা শহর ঘুরে অবশেষে পঞ্চম হাসপাতালে গিয়ে মিলেছে একটি বেড। অনেক রোগীর কপালে তাও জুটছে না। হাসপাতালের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরতেই নিভে আসছে জীবনপ্রদীপ। করোনা রোগীর চাপ বাড়তে থাকায় এবং সংক্রমণের ভয়ে অন্য জটিল রোগীরাও সেবা পাচ্ছেন না। প্রয়োজনে মিলছে না আইসিইউ। তাই করোনা আক্রান্ত না হলেও অন্য রোগে সেবা না পেয়ে রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে।

গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হন। এরপর বাড়তে থাকে সংক্রমণ। জুন-জুলাইতে সংক্রমণ গতি ছিল ঊর্ধ্বমুখী। জুলাইতে সর্বোচ্চ ৬৪ জনের মৃত্যু হয়। কিন্তু এ রেকর্ড ভেঙে গত বৃহস্পতিবার দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে ৭৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর সংক্রমণে প্রতিদিনই তৈরি হচ্ছে রেকর্ড। গতকালও মারা গেছেন ৬৩ জন, আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৪৬২ জন। এ বিপুল পরিমাণ রোগীর চিকিৎসা দিতে হাসপাতালগুলোয় তৈরি হচ্ছে ভয়াবহ সংকট। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে আক্রান্ত হওয়ার তিন দিন পার না হতেই অনেক রোগীর শারীরিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে। ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ফুসফুস। শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছে রোগী। প্রয়োজন হচ্ছে হাই ফ্লো অক্সিজেন ও আইসিইউর। কিন্তু শয্যা সংকটে মিলছে না চিকিৎসা। এর মধ্যে স্বাস্থ্যকর্মীরাও আক্রান্ত হচ্ছেন। অনেক চিকিৎসক, নার্স দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হচ্ছেন। ফলে স্বল্প জনবল, স্বল্প শয্যায় বিপুলসংখ্যক রোগীকে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো।

করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতিতে দেশের বড় সরকারি সাত হাসপাতাল এবং বেসরকারি সাত হাসপাতালের কোথাও নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) শয্যা ফাঁকা নেই। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যায়, কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের ১৬, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতলের ১০, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভারের ১৬, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের ৬, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১৯, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের ১৫ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ বেডের সব কটিতে রোগী ভর্তি রয়েছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২০ বেডের আইসিইউতে রোগী ভর্তি আছেন ২১ জন। বেডের অতিরিক্ত রোগী ভর্তি সেখানে। কেবল নতুন স্থাপিত শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১০টি আইসিইউ বেডের মধ্যে ফাঁকা রয়েছে মাত্র চারটি। সরকারি ১০ হাসপাতালের মোট ১৩২টি আইসিইউ বেডের মধ্যে ফাঁকা রয়েছে মাত্র তিনটি, রোগী ভর্তি আছেন ১২৯ জন।

এত দিন বেসরকারি হাসপাতালগুলোর আইসিইউতে কিছুটা ফাঁকা থাকলেও সেখানেও ফাঁকা বেডের সংখ্যা শূন্য হতে শুরু করেছে। আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২২, আসগর আলী হাসপাতালের ১৮, ইবনে সিনা হাসপাতালের ৭, ইউনাইটেড হাসপাতালের ১৫, ইম্পালস হাসপাতালের ৫২, এ এম জেড হাসপাতালের ১০ ও বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালের ৯টি বেডের সব কটিতে রোগী ভর্তি আছেন। কেবল স্কয়ার হাসপাতালের ১৯ বেডের মধ্যে চারটি এবং এভারকেয়ার হাসপাতালের ২১টির মধ্যে ১০টি বেড ফাঁকা রয়েছে। হাসপাতালগুলোর ১৭৩টি আইসিইউ বেডে রোগী ভর্তি আছেন ১৫৯ জন এবং বেড ফাঁকা রয়েছে মাত্র ১৪টি। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তালিকাভুক্ত সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলোর মোট ৩০৫টি আইসিইউ বেডে রোগী ভর্তি আছেন ২৮৮ জন এবং বেড ফাঁকা রয়েছে মাত্র ১৭টি। ঢাকা ছাড়া এত দিন দেশের অন্য হাসপাতালগুলোয় আইসিইউ বেড ফাঁকা থাকলেও সেখানে রোগী ভর্তি হতে শুরু করেছে, কমতে শুরু করেছে ফাঁকা বেডের সংখ্যা। সারা দেশের অন্য হাসপাতালগুলোয় আইসিইউ বেড রয়েছে ৬০০, তাতে রোগী ভর্তি আছেন ৪৪৫ জন এবং বেড ফাঁকা রয়েছে ১৫৫টি। গতকাল সারা দেশের করোনা রোগীদের জন্য শয্যা ছিল ৯ হাজার ৯৯২টি, আইসিইউ ছিল ৬০০। ঢাকার হাসপাতালে শয্যা ছিল ৩ হাজার ৬২২টি, আইসিইউ ছিল ৩০৫টি।

এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. ফরিদ হোসেন মিঞা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ বছরের মার্চে করোনাভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আমরা রাজধানীর হাসপাতালগুলোয় আরও ১০০ আইসিইউ শয্যা সংযুক্ত করছি। এর মধ্যেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ১০টি করে আইসিইউ শয্যা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া মহাখালী ডিএনসিসি মার্কেট হাসপাতালে আইসিইউ শয্যা বাড়ানোর কাজ চলছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘হাসপাতালে আইসিইউ শয্যা বাড়ানো সমস্যা নয়, সমস্যা দক্ষ জনবলের। আইসিইউ ইউনিট চালানোর জন্য বিশেষ দক্ষ চিকিৎসক, নার্স ও ব্রাদার প্রয়োজন। আমাদের জনবলের সংকট এখনো রয়েছে।’

এ বছর মার্চের শুরু থেকে করোনা সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী। ২৮ ফেব্রুয়ারি রোগী শনাক্তের হার ছিল ২ দশমিক ৮৭ শতাংশ। পর দিন ১ মার্চ শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়ায় ৪ দশমিক ৩১। গতকাল করোনা সংক্রমণের হার ছিল ২৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ৩১ হাজার ৬৫৪টি নমুনা পরীক্ষা করে ৭ হাজার ৪৬২ জনের শরীরে করোনার জীবাণু পাওয়া গেছে। গত তিন দিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২১ হাজার ৯৪২ জন। অথচ সারা দেশে সাধারণ শয্যা আছে ৯ হাজার ৯৯২টি। অধিকাংশ করোনা রোগী বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর মধ্যে যেসব রোগীর হাসপাতালে চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ছে তারা পড়ছেন বিপাকে। হাসপাতালে শয্যা না পেয়ে অবস্থার অবনতি হচ্ছে রোগীর। বাড়ছে করোনায় মৃত্যু। গত তিন দিনে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২০০ জন। এ ব্যাপারে কভিড-১৯বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এক বছরের বেশি সময় ধরে করোনার সঙ্গে আমাদের লড়াই চলছে। গত বছরও হাসপাতালে আইসিইউ সংকট ছিল, এ বছরও আছে। ২৮টি জেলায় আইসিইউ আছে, ৩৬টি জেলায় নেই। এ জেলার রোগীরা বাঁচার আশায় ঢাকায় আসছেন। ঢাকায় তো সংক্রমণ বেশি, আগে থেকেই সংকট আছে। রোগীরা এত পথ পাড়ি দিয়ে এসে দেখছেন আইসিইউ নেই। আইসিইউ সংকটে, অক্সিজেনের অভাবে রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটছে, বাড়ছে মৃত্যু। সময় গেলেও আমাদের অবস্থার পরিবর্তন হয়নি।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা