শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

ভূমি জালিয়াতির আখড়া কেরানীগঞ্জ

রেকর্ডবহির্ভূত জাল দলিলেই হচ্ছে নামজারি!

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
রেকর্ডবহির্ভূত জাল দলিলেই হচ্ছে নামজারি!

জমিজমা নিয়ে হয়রানি কমাতে সরকার ভূমিসেবা ডিজিটালাইজডসহ নানা সংস্কার পদক্ষেপ নিলেও ভূমি অফিসগুলোর শর্ষের ভূত কিছুতেই যাচ্ছে না। পদ্মা সেতুর কারণে জমির দাম বাড়ায় কেরানীগঞ্জের ভূমি অফিসগুলো যেন দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। দালাল ও দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীর যোগসাজশে একজনের জমি বিক্রি করে ফেলছেন আরেকজন। জমির দালাল, দলিল লেখক, এমনকি ভূমি অফিসের বিভিন্ন কর্মচারীর হাতব্যাগেই থাকছে সাব-রেজিস্ট্রারসহ বিভিন্ন কর্মকর্তার সিলমোহর।

নকল স্বাক্ষর ও সিলমোহরে এক ঘণ্টায় তৈরি হচ্ছে জাল দলিল। সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে রেকর্ডভুক্ত না হলেও সেই দলিলের ভিত্তিতে যাচাই-বাছাই ছাড়াই একজনের জমি নামজারি হয়ে যাচ্ছে অন্যের নামে।

এদিকে জমি হারিয়ে শত শত মানুষ দ্বারস্থ হচ্ছেন সহকারী কমিশনারের (ভূমি) দফতরে। জমি উদ্ধারে প্রতি মাসে জমা পড়ছে অসংখ্য মিসকেস। ভুক্তভোগীরা বলছেন, টাকা খরচ করলেই যে কোনো জমির দলিল নিজের নামে করিয়ে নেওয়া যাচ্ছে। নামজারিও হচ্ছে। জমি নিয়ে যত বেশি ঝামেলা তত বেশি মিসকেস, তত বেশি আর্থিক সুবিধা নেওয়ার সুযোগ।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভূমি জালিয়াতিতে নেমে রাতারাতি কোটিপতি বনে গেছেন কেরানীগঞ্জের অনেকে। একই সঙ্গে তারা বিত্তশালী করেছেন জালিয়াতিতে সহযোগিতাকারী ভূমি অফিসের দালাল ও দুর্নীতিগ্রস্ত অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে। প্রতারকের খপ্পরে পড়ে পৈতৃকভিটা হারানো কয়েকজনের অভিযোগের সূত্র ধরে খোঁজ নিতে গেলে দেখা যায়, শুধু হতদরিদ্রের জমি নয়, একটি কোম্পানির কেনা প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকা বাজারমূল্যের ৪৫ শতক জমি জাল দলিলের মাধ্যমে নিজেদের নামে নামজারি করিয়ে ফেলেছেন উপজেলাজুড়ে ভূমি জালিয়াতির হোতা হিসেবে পরিচিত মো. আবু সাঈদ ও মো. আবু হোসেন নামে দুই ভাই। দলিলটি সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে রেকর্ডভুক্ত না হলেও ভূমি অফিসের দালালদের সহযোগিতায় সেই দলিলের ভিত্তিতেই ইকুরিয়া মৌজার ওই ৪৫ শতক জমি তাদের নামে নামজারি হয়েছে। বর্তমানে জমিটি আবার প্রকৃত মালিকের দখলে যাওয়ার আগেই তা বিক্রির চেষ্টা করছেন আবু সাঈদ ও আবু হোসেন।

শুভাঢ্যা ইউনিয়ন ভূমি অফিস, সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০০৬ সালের ২৫ জুন ৮৫৯৭ নম্বর আমমোক্তার দলিলের মাধ্যমে হানিফ হাওলাদারকে আমমোক্তার নিয়োগ করেন ইকুরিয়া পূর্ব মধ্যপাড়ার আবু সাঈদ ও আবু হোসেন। ওই বছরের ২৯ জুন আমমোক্তারনামা দলিলের মাধ্যমে হানিফ হাওলাদার ইকুরিয়া মৌজায় ২৩৭ নম্বর আরএস খতিয়ানের (এসএ দাগ-১৩) ১৪, ১৫, ১৬, ১৭ নম্বর আরএস দাগের ৪৫ শতাংশ জমি ঢাকা মাল্টি এগ্রিকালচারাল কমপ্লেক্স লিমিটেডের কাছে সাফ কবলা দলিলমূলে (দলিল নম্বর ৯১৩৯) বিক্রি করেন। ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে জমিটি ওই কোম্পানির অনুকূলে নামজারি হয়। খরিদসূত্রে মালিক হয়ে ৪৬ নম্বর জোতে নামজারি ও জমাভাগ করে তখন থেকে মালিকানা ভোগ ও দখলে আছে ঢাকা মাল্টি এগ্রিকালচারাল কমপ্লেক্স লিমিটেড। নিয়মিত খাজনাও পরিশোধ করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। ২০২০ সালে হঠাৎ জমিটি আবার আবু সাঈদ ও আবু হোসেনের নামে নামজারি হয়ে যায়। সহকারী কমিশনারের (ভূমি) দফতরে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ২০১৯ সালের ২৪ জুলাই ৫৭৮৪ নম্বর বিনিময় দলিলের ভিত্তিতে ওই নামজারিটি হয়েছে, যে দলিলে দেখানো হয়েছে ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট লি. (ইডব্লিউপিডি) নামের একটি কোম্পানিকে সমপরিমাণ জমি অন্য কোথাও দিয়ে ইকুরিয়ার ওই ৪৫ শতক জমি পেয়েছেন ওই দুই ভাই। দলিলের রেকর্ড খুঁজতে কেরানীগঞ্জ (দক্ষিণ) সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গেলে চোখ কপালে ওঠে। যে দলিলের ভিত্তিতে আবু সাঈদ ও আবু হোসেনের নামে ওই ৪৫ শতক জমির নামজারি করে ভূমি অফিস, সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের রেকর্ডে নেই সেই দলিলের অস্তিত্ব। তবে একই তারিখের এবং একই সিরিয়ালের (৫৭৮৪) একটি দলিল সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে রেকর্ডভুক্ত পাওয়া যায়, যা অন্য একটি আমমোক্তার দলিল, কোনো বিনিময় দলিল নয়।

সাব-রেজিস্ট্রার মো. শাহাজাহান আলী নিশ্চিত করেন, রেকর্ডভুক্ত ৫৭৮৪ নম্বর দলিলটি আবু সাঈদ ও আবু হোসেন নামের কারও নয়। এটি ইডব্লিউপিডি থেকে শহীদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকে দেওয়া আমমোক্তার দলিল। রেকর্ডহীন দলিলের ভিত্তিতে কীভাবে আবু সাঈদ ও আবু হোসেনের নামে নামজারি হলো তা ভূমি অফিস বলতে পারবে।

এদিকে জমিটির প্রকৃত মালিক খুঁজতে শুভাঢ্যা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে গিয়ে নিবন্ধন বইয়ে দেখা যায়, ইকুরিয়া মৌজায় ২৩৭ নম্বর আরএস খতিয়ানের ৪৬ নম্বর জোতের (এসএ দাগ-১৩) ১৪, ১৫, ১৬, ১৭ নম্বর আরএস দাগের জমির সর্বশেষ মালিক ছিল ঢাকা মাল্টি এগ্রিকালচারাল কমপ্লেক্স লিমিটেড। অথচ আবু সাঈদ ও আবু হোসেন ইডব্লিউপিডির কাছ থেকে জমিটি বিনিময়সূত্রে পেয়েছেন বলে তাদের জাল দলিলে উল্লেখ করেছেন। এক প্রতিষ্ঠানের জমি অন্য প্রতিষ্ঠান থেকে কীভাবে বিনিময় করে নেওয়া সম্ভব এবং সেই নামজারির প্রস্তাবে কীভাবেই বা স্বাক্ষর হয় এমন প্রশ্নে ওই অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা রণজিৎ চন্দ্র নাথ বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। এখানে বড় ধরনের কোনো ভুল হয়তো হয়ে গেছে। যিনি নামজারির প্রস্তাবে স্বাক্ষর করেছেন তিনি হয়তো অফিসের বিশ্বস্ত কারও সুপারিশে সরল বিশ্বাসে এটা করেছেন। জমির প্রকৃত মালিক মিসকেস করলে জাল দলিলের ভিত্তিতে হওয়া নামজারি বাতিল হয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘এ ধরনের ভুয়া দলিলের ভিত্তিতে নামজারির আবেদন মাঝেমধ্যেই হাতে আসে। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করি দেখেশুনে নামজারির প্রস্তাব দিতে।’

সরেজমিন ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জমিটি বিক্রির জন্য সম্প্রতি অনেকের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন আবু সাঈদ ও আবু হোসেন। জমিটির কাছে গেলে হাজির হন স্থানীয় স্বপন আলী শেখ, শামসুল হক, রমজান আলীসহ অনেকে। তারা বলেন, ‘এত দিন শুনেছি এ জমি ঢাকা মাল্টি এগ্রিকালচার নামের একটি কোম্পানির। এখন শুনছি এটা আবু সাঈদ ও আবু হোসেনের। মজিবর নামের এক দালাল এসব অপকর্মের নাটের গুরু। সে জাল দলিলের ওস্তাদ।’ এ ব্যাপারে আবু হোসেনকে পাওয়া না গেলেও কথা হয় আবু সাঈদের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমার জমি আমি উদ্ধার করেছি। এখন বিক্রি করব। ১৫ জন থেকে টাকা নিয়েছি তবে কাউকে এখনো দলিল দিইনি। আমি জীবনে কাউকে আমমোক্তার নিয়োগ করিনি। জমিও বিক্রি করিনি। নতুন কোনো দলিলও করিনি। বাপ-দাদার জমি এখন নিজেদের নামে খারিজ করেছি।’

এদিকে নতুন দলিল না করা ও আগে জমি বিক্রি না করা নিয়ে তার বক্তব্যের অসত্যতার প্রমাণ পূর্বে ইউনিয়ন ভূমি অফিস ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) দফতর থেকে মিললেও আমমোক্তার নিয়োগ না করার বিষয়টি জানতে কেরানীগঞ্জ মডেল সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে পাওয়া যায় ২০০৬ সালে আবু সাঈদের দেওয়া আমমোক্তার দলিলের প্রমাণ। ২০০৬ সালের ফিস বইয়ের ৮৬৩৭ ক্রমিক নম্বরে লিপিবদ্ধ ৮৫৯৭ নম্বর দলিলে মো. আবু সাঈদ আমমোক্তার নিয়োগ করেন।

এদিকে যে জাল দলিলের ভিত্তিতে ঢাকা মাল্টি এগ্রিকালচারাল কমপ্লেক্স লিমিটেডের নামজারি কেটে ওই দুই ভাইয়ের নামে নামজারি হয়েছে, সেই দলিলের একাধিক স্থানে সাব-রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষরে নেই মিল। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, দলিলের সব স্বাক্ষরই জাল। তবে ওই ভুয়া দলিলের ভিত্তিতে নামজারির প্রস্তাবে স্বাক্ষর করেন ভূমি অফিসের সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তা। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কেরানীগঞ্জ রাজস্ব সার্কেলের (দক্ষিণ) কানুনগো মো. নাজমুল হোসেন বলেন, ‘এখানে প্রতিদিন অসংখ্য দলিল আসে নামজারি প্রস্তাবের জন্য। সব যাচাই করা সম্ভব হয় না। সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে ওই দলিল রেকর্ডভুক্ত কি না তা-ও দেখা সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে মিসকেস করলে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নেব।’ কেরানীগঞ্জ রাজস্ব সার্কেলের (দক্ষিণ) বর্তমান সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আবু রিয়াদ বলেন, ‘দলিল জাল হলে নামজারিরও ভিত্তি নেই। ভুক্তভোগী মিসকেস করলে আমরা দ্রুত সমাধান দেব। প্রতি মাসে প্রচুর মিসকেস জমা পড়ছে। ভূমির তথ্য পুরোপুরি ডিজিটাল হয়ে গেলে তখন তথ্য যাচাই সহজ হয়ে যাবে।’ এদিকে প্রায় ১৫ বছর আগে ক্রয়, নামজারি ও খাজনা পরিশোধ সূত্রে জমিটির মালিকানা ভোগ করা ঢাকা মাল্টি এগ্রিকালচারাল কমপ্লেক্স লিমিটেডের কর্মকর্তারা বলছেন, ‘কারও মালিকানার জমি অন্যের নামে নামজারির আগে আইনগতভাবে নোটিস দিতে হয়। এত বড় একটা জমি অথচ আমাদের কোনো নোটিসই দেওয়া হয়নি!’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম