শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

শীর্ষ ব্যবসায়ীদের হত্যার পরিকল্পনা

দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের নীলনকশা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের নীলনকশা

দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলার পর এবার তাদের পরিকল্পিতভাবে হত্যাচেষ্টা শুরু হয়েছে। কিলিং মিশন সফল করতে বিভিন্ন কৌশলে ভাড়াটে খুনিরা ব্যবসায়ীদের আশপাশে থাকার চেষ্টা করছে। এতে দেশের ব্যবসায়ী সমাজের মধ্যে গভীর উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ী নেতারা বলেছেন, বেসরকারি খাত ধ্বংস করতে রাষ্ট্রবিরোধী একটি চক্র তাদের নীলনকশা বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে। তারই অংশ হিসেবে হয়রানিমূলক মামলার পাশাপাশি হত্যাচেষ্টা শুরু হয়েছে। সর্বশেষ দেশের শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তা পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে একাধিকবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে।

জানা গেছে, দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী গ্রুপ বসুন্ধরা দেশের অর্থনীতির বিকাশ এবং বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে অসামান্য অবদান রাখছে। বসুন্ধরা গ্রুপ এক এক করে ৪০টির বেশি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছে। এসব শিল্পকারখানা ও প্রতিষ্ঠানে ৭০ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।

এর কয়েক মাস আগে ঢাকার বোট ক্লাবের সাবেক সভাপতি ব্যবসায়ী নাসির ইউ মাহমুদকে নানাভাবে হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে জেলে ঢোকানো হয়। পরে তিনি জামিন পেলেও নায়িকা পরীমণির দায়ের করা হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা থেকে এখনো অব্যাহতি পাননি। সে সময় নাসির ইউ মাহমুদকে সামাজিকভাবেও হেয় প্রতিপন্ন করা হয়। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করা হয়। এর পেছনেও কোনো এক কুচক্রী মহল রয়েছে যাদের ক্ষমতার হাত অনেক লম্বা। রাষ্ট্রের সুযোগ-সুবিধার অপব্যবহার  করে এ চক্রটি পরিকল্পিতভাবে ব্যবসায়ীদের ফাঁদে ফেলে ফায়দা লোটার ধান্দা করছে বলে অভিযোগ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি নতুন বিষয় নয়। স্বাধীনতার পর থেকে এমনকি ২০০৭ সালে ১/১১-এর সময়ও ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি করা হয়েছিল। সে সময় তাদের কাছ থেকে জোরপূর্বক বিপুল পরিমাণ টাকাও আদায় করা হয়েছিল। অন্যায়ভাবে জেলে নেওয়া হয়েছিল স্বনামখ্যাত অনেক ব্যবসায়ীকে। ফলে সে সময় স্থবির হয়ে পড়ে ছিল দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও সামগ্রিক অর্থনীতি। তবে এখন তারা আর শুধু হয়রানিতেই থেমে নেই। কুচক্রীরা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ করতে রাষ্ট্রেরই বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার আড়ালে ভাড়াটে খুনি নিয়োগ করে ব্যবসায়ীদের হত্যার পরিকল্পনা করে আসছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশের শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য আবারও হুমকির সম্মুখীন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। করোনা মহামারীর আঘাতে এমনিতেই সারা বিশ্বের অর্র্থনীতি বিপর্যস্ত। করোনা অচলাবস্থার পর বাংলাদেশের অর্থনীতি যখন ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ঠিক সেই মুহূর্তে শুরু হয়েছে দেশবিরোধী কুচক্রী মহলের গভীর ষড়যন্ত্র। তারা ব্যবসায়ীদের হত্যার নীলনকশা এঁকেছে। যার মাধ্যমে মূলত দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিকেই বাধাগ্রস্ত করতে চায় এ কুচক্রী মহল।

কুচক্রীদের পরিকল্পনা ছিল গত শুক্রবার জুমার নামাজের সময় আনভীরকে গুলি করে হত্যার। ওই দিনই বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার সাউতুল কোরআন মাদরাসা ও এতিমখানা থেকে সন্দেহভাজন হিসেবে সাইফুল ইসলাম সাদ (২৩) নামে চট্টগ্রামের পটিয়ার এক যুবককে আটক করে রাজধানীর ভাটারা থানা পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাদ জানান, শুক্রবার (৫ নভেম্বর) পবিত্র জুমার নামাজ চলাকালে সায়েম সোবহান আনভীরকে গুলি করে হত্যার প্রস্তুতি ছিল তার। পটিয়ার সংসদ সদস্য হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এবং তার ছেলে নাজমুল করিম ওরফে শারুন চৌধুরীর নির্দেশে হত্যার এ পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেন তিনি। তার আগে দুধের মধ্যে বিষ মিশিয়ে এবং ছুরিকাঘাতে হত্যার ষড়যন্ত্র করে ব্যর্থ হয়েছে চক্রটি। এ ঘটনার পর সারা দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনায় শিল্পপতিরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। একের পর এক মামলার পর হত্যাচেষ্টার মতো ঘটনা রুখতে না পারলে দেশের অর্থনীতি আবার গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বাধাগ্রস্ত হবে রপ্তানি ও শিল্পায়ন। ছন্দপতন ঘটবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে। ব্যাহত হবে সরকারের প্রত্যাশিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন।

কৃষির পর ব্যবসা-বাণিজ্যই দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। অথচ ব্যবসায়ীদেরই নানাভাবে হয়রানি ও হত্যার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। আবার এ হত্যাকান্ডের মূল পরিকল্পনাকারীরা নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এমনকি রাষ্ট্রের নানা সুযোগ-সুবিধা নিয়ে তারা দেশের উন্নয়নে যাঁরা ভূমিকা রাখছেন তাঁদেরই নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এতে শুধু ব্যবসায়ীদেরই ক্ষতি হচ্ছে না, বরং দেশ ও দেশের অর্থনীতি আজ হুমকির মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। কেননা শীর্ষ ব্যবসায়ীরাই বেসরকারি খাতের অর্থনীতি সচল রেখেছেন। এমনকি যে কোনো ধরনের মহামারী, খরা, বন্যা বা সংকট উত্তরণে সরকারের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছে বেসরকারি খাতই। আবার এ বেসরকারি খাতেই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান। পাশাপাশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বেসরকারি খাতের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এভাবে ব্যবসায়ীদের খুনের পরিকল্পনা করা হলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

উদ্যোক্তাদের জানমালের নিরাপত্তা দিতে হবে : আইবিএফবি সভাপতি হুমায়ুন রশীদ

ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের (আইবিএফবি) সভাপতি হুমায়ুন রশীদ এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘আমরা চাই ব্যবসায়ীরা যেন সুষ্ঠু পরিবেশে ব্যবসা করেন। তা হলেই দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট হতে পারে। নীতিগত সহায়তার মাধ্যমে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে এবং একই সঙ্গে রাষ্ট্রকে ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বসুন্ধরা দেশে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে। সুতরাং সরকারের কর্তব্য তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাতে তারা বর্তমান এবং ভবিষ্যতের বিনিয়োগে আতঙ্কিত না হন।’ যে কোনো বিনিয়োগকারীর কোনো সমস্যা হলে তা যথাযথভাবে খতিয়ে দেখা উচিত বলে জানান এই ব্যবসায়ী।

তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে হত্যার এ ধরনের জঘন্য প্রচেষ্টার নিন্দা জানান। তিনি বলেন, ‘১/১১-এর জরুরি সময়ে কোনো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ছিল না, কিন্তু এখন আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সে অনুযায়ী সঠিকভাবে কাজ করছে। তাই আমরা চাই প্রকৃত ঘটনায় অপরাধীর শাস্তি হোক।’

এ কুচক্রী মহলকে আইনের আওতায় আনতে হবে : রিহ্যাব সহসভাপতি কামাল মাহমুদ

রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশনের (বিহ্যাব) প্রথম সহসভাপতি কামাল মাহমুদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এ কুচক্রী মহল যে-ই হোক না কেন তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। তাদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। এটা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক, উদ্বেগজনক ঘটনা। বসুন্ধরা গ্রুপের মতো একটি শীর্ষ ব্যবসায়ী গ্রুপের এমডিকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা মানেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করা। যাঁরা দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন, দেশের মানুষের কর্মসংস্থান করছেন, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য টিকিয়ে রাখছেন তাঁদের হত্যার পরিকল্পনা করা খুবই দুঃসাহসিক কাজ। এটা যারা করেছে তারা নিশ্চই কোনো না কোনো পক্ষের স্বার্থে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর এর ফলে হুমকির মুখে পড়বে দেশের আর্থিক খাত। বসুন্ধরা গ্রুপের এমডিকে হত্যার ষড়যন্ত্রের ঘটনায় আমরা ব্যবসায়ী সমাজ বিস্মিত, ক্ষুব্ধ, উদ্বিগ্ন। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। প্রতিবাদ জানাই। একই সঙ্গে এর পেছনে যারা রয়েছে তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি।’

স্বার্থান্বেষী মহল অর্থনীতি বাধাগ্রস্ত করতে চায় : বিএলডিএ মহাসচিব মোস্তফা কামাল মহীউদ্দিন

বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএলডিএ) মহাসচিব মোস্তফা কামাল মহীউদ্দিন বলেন, ‘একটি স্বার্থান্বেষী মহল দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। দেশের বড় গ্রুপগুলো নিজেদের সবকিছু বিসর্জন দিয়ে চেষ্টা করছে কর্মসংস্থান সৃষ্টির। কিন্তুক্রমেই তাদের মর্যাদা ও নিরাপত্তা কমে যাচ্ছে। সব পক্ষ ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। পদে পদে তাঁদের হয়রানির মুখে পড়তে হচ্ছে। সম্মান নিয়ে চলার জন্য সব জায়গায় আপস করে চলতে হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের মর্যাদা বিবেচনা না করে কখন কে কোন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে একটা মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে দেবে এ নিয়েই উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। সামাজিকভাবে হেয় করা, গ্রেফতার করা, জেলে দেওয়ার ঘটনা অহরহ হচ্ছে।’

এই উদ্যোক্তা বলেন, ‘দেশের প্রতি ভালোবাসা ও দায়ববদ্ধতা থেকে ব্যবসায়ীরা সব সময় দেশে বিনিয়োগ করতে চান। অনেক ব্যবসায়ী এমন অপমানের ভয়ে দেশ ছেড়ে যাচ্ছেন। দেশে বিনিয়োগও করছেন না, দেশে থাকতে চাচ্ছেন না। নিরাপত্তাহীন, সম্মানহীন ও মূল্যায়নহীন সমাজে বসবাস করতে চাইলেও মর্যাদা পাবেন না- এমন আশঙ্কা বিরাজ করছে। এ পরিস্থিতির যদি অবসান না হয় তাহলে আমাদের কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিদেশে ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা দেওয়া হয়, যেহেতু তারা বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন। সামাজিকভাবে ব্যবসায়ীদের সম্মানিত করা হয়। কিন্তু দেশে বিশেষভাবে যারা অনুগ্রহপ্রাপ্ত তারা ছাড়া প্রকৃত ও সাধারণ ব্যবসায়ীদের অবদানের যথাযথ স্বীকৃতি নেই।’ বিএলডিএ মহাসচিব আরও বলেন, ‘কেউ যদি আইন ভঙ্গ করে তার আইনের আওতায় বিচার হবে। কিন্তু স্পষ্টত ষড়যন্ত্রমূলকভাবে কাউকে ফাঁসালে সেখানে কেন প্রটেকশন পাওয়া যাবে না? সমাজের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী যাঁরা সমাজে অবদান রেখে চলেছেন তাঁদের যদি হয়রানি করা হয় তাহলে অন্য ব্যবসায়ীরাও নেতিবাচক বার্তা পান। এ পরিস্থিতি যদি সরকারের সংশ্লিষ্ট ও সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে গভীরভাবে না দেখা হয় তাহলে দেশের কর্মসংস্থান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন কোনো কিছুর পরিণতি শুভ হবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা