শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

শীর্ষ ব্যবসায়ীদের হত্যার পরিকল্পনা

দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের নীলনকশা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের নীলনকশা

দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলার পর এবার তাদের পরিকল্পিতভাবে হত্যাচেষ্টা শুরু হয়েছে। কিলিং মিশন সফল করতে বিভিন্ন কৌশলে ভাড়াটে খুনিরা ব্যবসায়ীদের আশপাশে থাকার চেষ্টা করছে। এতে দেশের ব্যবসায়ী সমাজের মধ্যে গভীর উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ী নেতারা বলেছেন, বেসরকারি খাত ধ্বংস করতে রাষ্ট্রবিরোধী একটি চক্র তাদের নীলনকশা বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে। তারই অংশ হিসেবে হয়রানিমূলক মামলার পাশাপাশি হত্যাচেষ্টা শুরু হয়েছে। সর্বশেষ দেশের শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তা পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে একাধিকবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে।

জানা গেছে, দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী গ্রুপ বসুন্ধরা দেশের অর্থনীতির বিকাশ এবং বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে অসামান্য অবদান রাখছে। বসুন্ধরা গ্রুপ এক এক করে ৪০টির বেশি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছে। এসব শিল্পকারখানা ও প্রতিষ্ঠানে ৭০ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।

এর কয়েক মাস আগে ঢাকার বোট ক্লাবের সাবেক সভাপতি ব্যবসায়ী নাসির ইউ মাহমুদকে নানাভাবে হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে জেলে ঢোকানো হয়। পরে তিনি জামিন পেলেও নায়িকা পরীমণির দায়ের করা হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা থেকে এখনো অব্যাহতি পাননি। সে সময় নাসির ইউ মাহমুদকে সামাজিকভাবেও হেয় প্রতিপন্ন করা হয়। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করা হয়। এর পেছনেও কোনো এক কুচক্রী মহল রয়েছে যাদের ক্ষমতার হাত অনেক লম্বা। রাষ্ট্রের সুযোগ-সুবিধার অপব্যবহার  করে এ চক্রটি পরিকল্পিতভাবে ব্যবসায়ীদের ফাঁদে ফেলে ফায়দা লোটার ধান্দা করছে বলে অভিযোগ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি নতুন বিষয় নয়। স্বাধীনতার পর থেকে এমনকি ২০০৭ সালে ১/১১-এর সময়ও ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি করা হয়েছিল। সে সময় তাদের কাছ থেকে জোরপূর্বক বিপুল পরিমাণ টাকাও আদায় করা হয়েছিল। অন্যায়ভাবে জেলে নেওয়া হয়েছিল স্বনামখ্যাত অনেক ব্যবসায়ীকে। ফলে সে সময় স্থবির হয়ে পড়ে ছিল দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও সামগ্রিক অর্থনীতি। তবে এখন তারা আর শুধু হয়রানিতেই থেমে নেই। কুচক্রীরা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ করতে রাষ্ট্রেরই বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার আড়ালে ভাড়াটে খুনি নিয়োগ করে ব্যবসায়ীদের হত্যার পরিকল্পনা করে আসছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশের শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য আবারও হুমকির সম্মুখীন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। করোনা মহামারীর আঘাতে এমনিতেই সারা বিশ্বের অর্র্থনীতি বিপর্যস্ত। করোনা অচলাবস্থার পর বাংলাদেশের অর্থনীতি যখন ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ঠিক সেই মুহূর্তে শুরু হয়েছে দেশবিরোধী কুচক্রী মহলের গভীর ষড়যন্ত্র। তারা ব্যবসায়ীদের হত্যার নীলনকশা এঁকেছে। যার মাধ্যমে মূলত দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিকেই বাধাগ্রস্ত করতে চায় এ কুচক্রী মহল।

কুচক্রীদের পরিকল্পনা ছিল গত শুক্রবার জুমার নামাজের সময় আনভীরকে গুলি করে হত্যার। ওই দিনই বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার সাউতুল কোরআন মাদরাসা ও এতিমখানা থেকে সন্দেহভাজন হিসেবে সাইফুল ইসলাম সাদ (২৩) নামে চট্টগ্রামের পটিয়ার এক যুবককে আটক করে রাজধানীর ভাটারা থানা পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাদ জানান, শুক্রবার (৫ নভেম্বর) পবিত্র জুমার নামাজ চলাকালে সায়েম সোবহান আনভীরকে গুলি করে হত্যার প্রস্তুতি ছিল তার। পটিয়ার সংসদ সদস্য হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এবং তার ছেলে নাজমুল করিম ওরফে শারুন চৌধুরীর নির্দেশে হত্যার এ পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেন তিনি। তার আগে দুধের মধ্যে বিষ মিশিয়ে এবং ছুরিকাঘাতে হত্যার ষড়যন্ত্র করে ব্যর্থ হয়েছে চক্রটি। এ ঘটনার পর সারা দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনায় শিল্পপতিরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। একের পর এক মামলার পর হত্যাচেষ্টার মতো ঘটনা রুখতে না পারলে দেশের অর্থনীতি আবার গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বাধাগ্রস্ত হবে রপ্তানি ও শিল্পায়ন। ছন্দপতন ঘটবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে। ব্যাহত হবে সরকারের প্রত্যাশিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন।

কৃষির পর ব্যবসা-বাণিজ্যই দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। অথচ ব্যবসায়ীদেরই নানাভাবে হয়রানি ও হত্যার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। আবার এ হত্যাকান্ডের মূল পরিকল্পনাকারীরা নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এমনকি রাষ্ট্রের নানা সুযোগ-সুবিধা নিয়ে তারা দেশের উন্নয়নে যাঁরা ভূমিকা রাখছেন তাঁদেরই নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এতে শুধু ব্যবসায়ীদেরই ক্ষতি হচ্ছে না, বরং দেশ ও দেশের অর্থনীতি আজ হুমকির মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। কেননা শীর্ষ ব্যবসায়ীরাই বেসরকারি খাতের অর্থনীতি সচল রেখেছেন। এমনকি যে কোনো ধরনের মহামারী, খরা, বন্যা বা সংকট উত্তরণে সরকারের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছে বেসরকারি খাতই। আবার এ বেসরকারি খাতেই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান। পাশাপাশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বেসরকারি খাতের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এভাবে ব্যবসায়ীদের খুনের পরিকল্পনা করা হলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

উদ্যোক্তাদের জানমালের নিরাপত্তা দিতে হবে : আইবিএফবি সভাপতি হুমায়ুন রশীদ

ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের (আইবিএফবি) সভাপতি হুমায়ুন রশীদ এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘আমরা চাই ব্যবসায়ীরা যেন সুষ্ঠু পরিবেশে ব্যবসা করেন। তা হলেই দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট হতে পারে। নীতিগত সহায়তার মাধ্যমে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে এবং একই সঙ্গে রাষ্ট্রকে ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বসুন্ধরা দেশে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে। সুতরাং সরকারের কর্তব্য তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাতে তারা বর্তমান এবং ভবিষ্যতের বিনিয়োগে আতঙ্কিত না হন।’ যে কোনো বিনিয়োগকারীর কোনো সমস্যা হলে তা যথাযথভাবে খতিয়ে দেখা উচিত বলে জানান এই ব্যবসায়ী।

তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে হত্যার এ ধরনের জঘন্য প্রচেষ্টার নিন্দা জানান। তিনি বলেন, ‘১/১১-এর জরুরি সময়ে কোনো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ছিল না, কিন্তু এখন আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সে অনুযায়ী সঠিকভাবে কাজ করছে। তাই আমরা চাই প্রকৃত ঘটনায় অপরাধীর শাস্তি হোক।’

এ কুচক্রী মহলকে আইনের আওতায় আনতে হবে : রিহ্যাব সহসভাপতি কামাল মাহমুদ

রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশনের (বিহ্যাব) প্রথম সহসভাপতি কামাল মাহমুদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এ কুচক্রী মহল যে-ই হোক না কেন তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। তাদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। এটা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক, উদ্বেগজনক ঘটনা। বসুন্ধরা গ্রুপের মতো একটি শীর্ষ ব্যবসায়ী গ্রুপের এমডিকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা মানেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করা। যাঁরা দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন, দেশের মানুষের কর্মসংস্থান করছেন, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য টিকিয়ে রাখছেন তাঁদের হত্যার পরিকল্পনা করা খুবই দুঃসাহসিক কাজ। এটা যারা করেছে তারা নিশ্চই কোনো না কোনো পক্ষের স্বার্থে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর এর ফলে হুমকির মুখে পড়বে দেশের আর্থিক খাত। বসুন্ধরা গ্রুপের এমডিকে হত্যার ষড়যন্ত্রের ঘটনায় আমরা ব্যবসায়ী সমাজ বিস্মিত, ক্ষুব্ধ, উদ্বিগ্ন। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। প্রতিবাদ জানাই। একই সঙ্গে এর পেছনে যারা রয়েছে তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি।’

স্বার্থান্বেষী মহল অর্থনীতি বাধাগ্রস্ত করতে চায় : বিএলডিএ মহাসচিব মোস্তফা কামাল মহীউদ্দিন

বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএলডিএ) মহাসচিব মোস্তফা কামাল মহীউদ্দিন বলেন, ‘একটি স্বার্থান্বেষী মহল দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। দেশের বড় গ্রুপগুলো নিজেদের সবকিছু বিসর্জন দিয়ে চেষ্টা করছে কর্মসংস্থান সৃষ্টির। কিন্তুক্রমেই তাদের মর্যাদা ও নিরাপত্তা কমে যাচ্ছে। সব পক্ষ ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। পদে পদে তাঁদের হয়রানির মুখে পড়তে হচ্ছে। সম্মান নিয়ে চলার জন্য সব জায়গায় আপস করে চলতে হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের মর্যাদা বিবেচনা না করে কখন কে কোন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে একটা মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে দেবে এ নিয়েই উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। সামাজিকভাবে হেয় করা, গ্রেফতার করা, জেলে দেওয়ার ঘটনা অহরহ হচ্ছে।’

এই উদ্যোক্তা বলেন, ‘দেশের প্রতি ভালোবাসা ও দায়ববদ্ধতা থেকে ব্যবসায়ীরা সব সময় দেশে বিনিয়োগ করতে চান। অনেক ব্যবসায়ী এমন অপমানের ভয়ে দেশ ছেড়ে যাচ্ছেন। দেশে বিনিয়োগও করছেন না, দেশে থাকতে চাচ্ছেন না। নিরাপত্তাহীন, সম্মানহীন ও মূল্যায়নহীন সমাজে বসবাস করতে চাইলেও মর্যাদা পাবেন না- এমন আশঙ্কা বিরাজ করছে। এ পরিস্থিতির যদি অবসান না হয় তাহলে আমাদের কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিদেশে ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা দেওয়া হয়, যেহেতু তারা বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন। সামাজিকভাবে ব্যবসায়ীদের সম্মানিত করা হয়। কিন্তু দেশে বিশেষভাবে যারা অনুগ্রহপ্রাপ্ত তারা ছাড়া প্রকৃত ও সাধারণ ব্যবসায়ীদের অবদানের যথাযথ স্বীকৃতি নেই।’ বিএলডিএ মহাসচিব আরও বলেন, ‘কেউ যদি আইন ভঙ্গ করে তার আইনের আওতায় বিচার হবে। কিন্তু স্পষ্টত ষড়যন্ত্রমূলকভাবে কাউকে ফাঁসালে সেখানে কেন প্রটেকশন পাওয়া যাবে না? সমাজের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী যাঁরা সমাজে অবদান রেখে চলেছেন তাঁদের যদি হয়রানি করা হয় তাহলে অন্য ব্যবসায়ীরাও নেতিবাচক বার্তা পান। এ পরিস্থিতি যদি সরকারের সংশ্লিষ্ট ও সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে গভীরভাবে না দেখা হয় তাহলে দেশের কর্মসংস্থান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন কোনো কিছুর পরিণতি শুভ হবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়