শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

শীর্ষ ব্যবসায়ীদের হত্যার পরিকল্পনা

দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের নীলনকশা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের নীলনকশা

দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলার পর এবার তাদের পরিকল্পিতভাবে হত্যাচেষ্টা শুরু হয়েছে। কিলিং মিশন সফল করতে বিভিন্ন কৌশলে ভাড়াটে খুনিরা ব্যবসায়ীদের আশপাশে থাকার চেষ্টা করছে। এতে দেশের ব্যবসায়ী সমাজের মধ্যে গভীর উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ী নেতারা বলেছেন, বেসরকারি খাত ধ্বংস করতে রাষ্ট্রবিরোধী একটি চক্র তাদের নীলনকশা বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে। তারই অংশ হিসেবে হয়রানিমূলক মামলার পাশাপাশি হত্যাচেষ্টা শুরু হয়েছে। সর্বশেষ দেশের শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তা পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে একাধিকবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে।

জানা গেছে, দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী গ্রুপ বসুন্ধরা দেশের অর্থনীতির বিকাশ এবং বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে অসামান্য অবদান রাখছে। বসুন্ধরা গ্রুপ এক এক করে ৪০টির বেশি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছে। এসব শিল্পকারখানা ও প্রতিষ্ঠানে ৭০ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।

এর কয়েক মাস আগে ঢাকার বোট ক্লাবের সাবেক সভাপতি ব্যবসায়ী নাসির ইউ মাহমুদকে নানাভাবে হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে জেলে ঢোকানো হয়। পরে তিনি জামিন পেলেও নায়িকা পরীমণির দায়ের করা হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা থেকে এখনো অব্যাহতি পাননি। সে সময় নাসির ইউ মাহমুদকে সামাজিকভাবেও হেয় প্রতিপন্ন করা হয়। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করা হয়। এর পেছনেও কোনো এক কুচক্রী মহল রয়েছে যাদের ক্ষমতার হাত অনেক লম্বা। রাষ্ট্রের সুযোগ-সুবিধার অপব্যবহার  করে এ চক্রটি পরিকল্পিতভাবে ব্যবসায়ীদের ফাঁদে ফেলে ফায়দা লোটার ধান্দা করছে বলে অভিযোগ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি নতুন বিষয় নয়। স্বাধীনতার পর থেকে এমনকি ২০০৭ সালে ১/১১-এর সময়ও ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি করা হয়েছিল। সে সময় তাদের কাছ থেকে জোরপূর্বক বিপুল পরিমাণ টাকাও আদায় করা হয়েছিল। অন্যায়ভাবে জেলে নেওয়া হয়েছিল স্বনামখ্যাত অনেক ব্যবসায়ীকে। ফলে সে সময় স্থবির হয়ে পড়ে ছিল দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও সামগ্রিক অর্থনীতি। তবে এখন তারা আর শুধু হয়রানিতেই থেমে নেই। কুচক্রীরা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ করতে রাষ্ট্রেরই বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার আড়ালে ভাড়াটে খুনি নিয়োগ করে ব্যবসায়ীদের হত্যার পরিকল্পনা করে আসছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশের শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য আবারও হুমকির সম্মুখীন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। করোনা মহামারীর আঘাতে এমনিতেই সারা বিশ্বের অর্র্থনীতি বিপর্যস্ত। করোনা অচলাবস্থার পর বাংলাদেশের অর্থনীতি যখন ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ঠিক সেই মুহূর্তে শুরু হয়েছে দেশবিরোধী কুচক্রী মহলের গভীর ষড়যন্ত্র। তারা ব্যবসায়ীদের হত্যার নীলনকশা এঁকেছে। যার মাধ্যমে মূলত দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিকেই বাধাগ্রস্ত করতে চায় এ কুচক্রী মহল।

কুচক্রীদের পরিকল্পনা ছিল গত শুক্রবার জুমার নামাজের সময় আনভীরকে গুলি করে হত্যার। ওই দিনই বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার সাউতুল কোরআন মাদরাসা ও এতিমখানা থেকে সন্দেহভাজন হিসেবে সাইফুল ইসলাম সাদ (২৩) নামে চট্টগ্রামের পটিয়ার এক যুবককে আটক করে রাজধানীর ভাটারা থানা পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাদ জানান, শুক্রবার (৫ নভেম্বর) পবিত্র জুমার নামাজ চলাকালে সায়েম সোবহান আনভীরকে গুলি করে হত্যার প্রস্তুতি ছিল তার। পটিয়ার সংসদ সদস্য হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এবং তার ছেলে নাজমুল করিম ওরফে শারুন চৌধুরীর নির্দেশে হত্যার এ পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেন তিনি। তার আগে দুধের মধ্যে বিষ মিশিয়ে এবং ছুরিকাঘাতে হত্যার ষড়যন্ত্র করে ব্যর্থ হয়েছে চক্রটি। এ ঘটনার পর সারা দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনায় শিল্পপতিরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। একের পর এক মামলার পর হত্যাচেষ্টার মতো ঘটনা রুখতে না পারলে দেশের অর্থনীতি আবার গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বাধাগ্রস্ত হবে রপ্তানি ও শিল্পায়ন। ছন্দপতন ঘটবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে। ব্যাহত হবে সরকারের প্রত্যাশিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন।

কৃষির পর ব্যবসা-বাণিজ্যই দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। অথচ ব্যবসায়ীদেরই নানাভাবে হয়রানি ও হত্যার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। আবার এ হত্যাকান্ডের মূল পরিকল্পনাকারীরা নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এমনকি রাষ্ট্রের নানা সুযোগ-সুবিধা নিয়ে তারা দেশের উন্নয়নে যাঁরা ভূমিকা রাখছেন তাঁদেরই নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এতে শুধু ব্যবসায়ীদেরই ক্ষতি হচ্ছে না, বরং দেশ ও দেশের অর্থনীতি আজ হুমকির মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। কেননা শীর্ষ ব্যবসায়ীরাই বেসরকারি খাতের অর্থনীতি সচল রেখেছেন। এমনকি যে কোনো ধরনের মহামারী, খরা, বন্যা বা সংকট উত্তরণে সরকারের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছে বেসরকারি খাতই। আবার এ বেসরকারি খাতেই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান। পাশাপাশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বেসরকারি খাতের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এভাবে ব্যবসায়ীদের খুনের পরিকল্পনা করা হলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

উদ্যোক্তাদের জানমালের নিরাপত্তা দিতে হবে : আইবিএফবি সভাপতি হুমায়ুন রশীদ

ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের (আইবিএফবি) সভাপতি হুমায়ুন রশীদ এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘আমরা চাই ব্যবসায়ীরা যেন সুষ্ঠু পরিবেশে ব্যবসা করেন। তা হলেই দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট হতে পারে। নীতিগত সহায়তার মাধ্যমে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে এবং একই সঙ্গে রাষ্ট্রকে ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বসুন্ধরা দেশে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে। সুতরাং সরকারের কর্তব্য তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাতে তারা বর্তমান এবং ভবিষ্যতের বিনিয়োগে আতঙ্কিত না হন।’ যে কোনো বিনিয়োগকারীর কোনো সমস্যা হলে তা যথাযথভাবে খতিয়ে দেখা উচিত বলে জানান এই ব্যবসায়ী।

তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে হত্যার এ ধরনের জঘন্য প্রচেষ্টার নিন্দা জানান। তিনি বলেন, ‘১/১১-এর জরুরি সময়ে কোনো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ছিল না, কিন্তু এখন আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সে অনুযায়ী সঠিকভাবে কাজ করছে। তাই আমরা চাই প্রকৃত ঘটনায় অপরাধীর শাস্তি হোক।’

এ কুচক্রী মহলকে আইনের আওতায় আনতে হবে : রিহ্যাব সহসভাপতি কামাল মাহমুদ

রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশনের (বিহ্যাব) প্রথম সহসভাপতি কামাল মাহমুদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এ কুচক্রী মহল যে-ই হোক না কেন তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। তাদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। এটা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক, উদ্বেগজনক ঘটনা। বসুন্ধরা গ্রুপের মতো একটি শীর্ষ ব্যবসায়ী গ্রুপের এমডিকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা মানেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করা। যাঁরা দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন, দেশের মানুষের কর্মসংস্থান করছেন, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য টিকিয়ে রাখছেন তাঁদের হত্যার পরিকল্পনা করা খুবই দুঃসাহসিক কাজ। এটা যারা করেছে তারা নিশ্চই কোনো না কোনো পক্ষের স্বার্থে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর এর ফলে হুমকির মুখে পড়বে দেশের আর্থিক খাত। বসুন্ধরা গ্রুপের এমডিকে হত্যার ষড়যন্ত্রের ঘটনায় আমরা ব্যবসায়ী সমাজ বিস্মিত, ক্ষুব্ধ, উদ্বিগ্ন। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। প্রতিবাদ জানাই। একই সঙ্গে এর পেছনে যারা রয়েছে তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি।’

স্বার্থান্বেষী মহল অর্থনীতি বাধাগ্রস্ত করতে চায় : বিএলডিএ মহাসচিব মোস্তফা কামাল মহীউদ্দিন

বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএলডিএ) মহাসচিব মোস্তফা কামাল মহীউদ্দিন বলেন, ‘একটি স্বার্থান্বেষী মহল দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। দেশের বড় গ্রুপগুলো নিজেদের সবকিছু বিসর্জন দিয়ে চেষ্টা করছে কর্মসংস্থান সৃষ্টির। কিন্তুক্রমেই তাদের মর্যাদা ও নিরাপত্তা কমে যাচ্ছে। সব পক্ষ ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। পদে পদে তাঁদের হয়রানির মুখে পড়তে হচ্ছে। সম্মান নিয়ে চলার জন্য সব জায়গায় আপস করে চলতে হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের মর্যাদা বিবেচনা না করে কখন কে কোন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে একটা মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে দেবে এ নিয়েই উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। সামাজিকভাবে হেয় করা, গ্রেফতার করা, জেলে দেওয়ার ঘটনা অহরহ হচ্ছে।’

এই উদ্যোক্তা বলেন, ‘দেশের প্রতি ভালোবাসা ও দায়ববদ্ধতা থেকে ব্যবসায়ীরা সব সময় দেশে বিনিয়োগ করতে চান। অনেক ব্যবসায়ী এমন অপমানের ভয়ে দেশ ছেড়ে যাচ্ছেন। দেশে বিনিয়োগও করছেন না, দেশে থাকতে চাচ্ছেন না। নিরাপত্তাহীন, সম্মানহীন ও মূল্যায়নহীন সমাজে বসবাস করতে চাইলেও মর্যাদা পাবেন না- এমন আশঙ্কা বিরাজ করছে। এ পরিস্থিতির যদি অবসান না হয় তাহলে আমাদের কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিদেশে ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা দেওয়া হয়, যেহেতু তারা বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন। সামাজিকভাবে ব্যবসায়ীদের সম্মানিত করা হয়। কিন্তু দেশে বিশেষভাবে যারা অনুগ্রহপ্রাপ্ত তারা ছাড়া প্রকৃত ও সাধারণ ব্যবসায়ীদের অবদানের যথাযথ স্বীকৃতি নেই।’ বিএলডিএ মহাসচিব আরও বলেন, ‘কেউ যদি আইন ভঙ্গ করে তার আইনের আওতায় বিচার হবে। কিন্তু স্পষ্টত ষড়যন্ত্রমূলকভাবে কাউকে ফাঁসালে সেখানে কেন প্রটেকশন পাওয়া যাবে না? সমাজের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী যাঁরা সমাজে অবদান রেখে চলেছেন তাঁদের যদি হয়রানি করা হয় তাহলে অন্য ব্যবসায়ীরাও নেতিবাচক বার্তা পান। এ পরিস্থিতি যদি সরকারের সংশ্লিষ্ট ও সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে গভীরভাবে না দেখা হয় তাহলে দেশের কর্মসংস্থান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন কোনো কিছুর পরিণতি শুভ হবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা