শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

অগ্নিসন্ত্রাস

কাঁদলেন-কাঁদালেন চাইলেন বিচার

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কাঁদলেন-কাঁদালেন চাইলেন বিচার

বিগত ২০১৩-১৫ সালে বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোলবোমা হামলা ও হামলা-পরবর্তী দুর্বিষহ দিনের বর্ণনা করতে গিয়ে আহত ব্যক্তি ও স্বজন হারানো পরিবারের সদস্যরা কাঁদলেন, কাঁদালেন সবাইকে।

চাইলেন বিচার। রাজধানীর জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে গতকাল আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‘অগ্নিসন্ত্রাসের আর্তনাদ : বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের খন্ডচিত্র’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে ক্ষতিগ্রস্ত এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা দুঃখ-দুর্দশার কথা বলেন। আক্রান্ত ও নিহতদের স্বজনদের আহাজারিতে নিজের আবেগ ও অশ্রু সংবরণ করতে পারেননি বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বারবার অশ্রুসজল প্রধানমন্ত্রীকে নিজের চশমা খুলে কান্নাভেজা চোখ মুছতে দেখা যায়। মিলনায়তন জুড়ে সৃষ্টি হয় এক বেদনাবিধুর পরিবেশ। এ অনুষ্ঠানে ক্ষতিপূরণ ও বিচার চাইলেন পঁচাত্তর-পরবর্তী সেনাশাসক  জিয়াউর রহমানের সময়ে সামরিক আদালতে দন্ডিত বিমান বাহিনীর সদস্যদের পরিবারের সদস্যরাও। সাধারণত কোনো অনুষ্ঠানে মূল মঞ্চে রাখা হয় প্রধান অতিথি ও অতিথিদের আসনের ব্যবস্থা। কিন্তু গতকালের অনুষ্ঠানটি ছিল সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। ২০১৩-১৫ সালে বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোলবোমা ও অগ্নিসন্ত্রাসে ক্ষতিগ্রস্তরাই ছিলেন মূল মঞ্চে। প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার সদস্য, কূটনীতিক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা ছিলেন দর্শক সারিতে। মঞ্চে উপস্থিত ব্যক্তিদের মধ্যে পেট্রোলবোমা হামলায় কেউ হারিয়েছেন স্বামী, কেউ সন্তান। আবার কেউ হামলার শিকার হয়ে চিকিৎসা করতে গিয়ে আয়রোজগারের অক্ষমতায় হয়েছেন নিঃস্ব। কেউবা হামলার শিকার হয়ে হারিয়েছেন চাকরিও। আবার কেউ হারিয়েছেন জিয়ার সামরিক আদালতের বিচারে দন্ডিত জন্মদাতা পিতাকে। রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোলবোমা, অগ্নিসন্ত্রাসের শিকার হয়ে আহত হন সালাউদ্দিন ভূইয়া। সেদিনের স্মৃতি স্মরণ করে তিনি বলেন, আমি ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডে একটি দোকানে কাজ করতাম। কাজ শেষে বাসায় ফেরার জন্য বাসে রওনা দিই। আমাদের বাস যাত্রাবাড়ী পৌঁছলে বিএনপি-জামায়াতের লোকজন পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করে। পেট্রোলবোমা হামলায় আমার মুখ ও হাত পুড়ে যায়। সালাউদ্দিন বলেন, আমি খুব সুদর্শন ছিলাম, যেখানে চাকরির জন্য যেতাম কাজ পেতাম। এখন আমাকে দেখে কেউ কাজ দেয় না। আমার কাজ করার শক্তি আছে, কিন্তু কেউ কাজ দেয় না। আমার পাশে কেউ বসে না। সবাই ভাবে আমি পাগল। আমার মনে অনেক কষ্ট... বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন সালাউদ্দিন। এরপর আবার বলেন, আজকে মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দেখে আমার সব দুঃখ ভুলে গেছি। তিনি বলেন, আমার দুই ছেলে, এবার তারা এইচএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে, তাদের একটা কিছুর ব্যবস্থা করুন। আমাকে একটু কাজের ব্যবস্থা করে দিন। তিনি বলেন, আমরা আর জামায়াত-বিএনপিকে ক্ষমতায় দেখতে চাই না। কারণ তারা দেশের মানুষকে পুড়িয়ে মারে। পেশায় গাড়িচালক রমজান আলী। ৩৮ বছর ধরে কাভার্ড ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাচ্ছেন। ২০১৩ সালের কোনো একদিন ঢাকা থেকে মালামাল নিয়ে রওনা হলেন গাজীপুরের পথে। সঙ্গে ১৪ বছরের ছেলে মনির হোসেন। গাজীপুরে পৌঁছে একটি স’মিলের পাশে গাড়িটি পার্ক করে রাখেন রমজান। গাড়িতে তখন মনির ঘুমাচ্ছিল। বাবা রমজান ভাবলেন, ছেলেকে একটি অটোরিকশায় করে বাড়ি পাঠিয়ে দিলেই ভালো হয়, কিন্তু অটোরিকশা ডাকার প্রস্তুতির মধ্যেই তিনি দেখতে পেলেন দাউদাউ করে জ্বলছে তার কাভার্ড ভ্যান। পেট্রোলবোমা কেড়ে নিয়ে যায় তার আদরের ধন। সন্তানহারা রমজান বলেন, ‘আমি তো রাজনীতি করি না। আমি তো খেটে খাওয়া মানুষ। আমার চোখের সামনে আমার ছেলেকে পেট্রোলবোমার আগুন জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দিল, কিন্তু আমি সন্তানকে বাঁচাতে পারলাম না। এর চেয়ে কষ্ট আর নেই।’ ওই সময় দর্শক আসনে বসে থাকা প্রধানমন্ত্রীকেও কাঁদতে দেখা যায়। নিজ সন্তান হত্যায় যারা দায়ী, প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাদের বিচার চাইলেন রমজান। প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার ছেলের মায়ের মাথায় আপনি একটু হাত বুলিয়ে দেন।’ রমজানের স্ত্রীকে নিয়ে আসা হয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে। ২০১৩ সালে মাদারীপুর থেকে ঢাকা আসার পথে আগুনে পুড়ে মারা যায় ১৭ বছরের নাহিদ। তার মা রুনি বেগমও যোগ দিয়েছিলেন অনুষ্ঠানে। তিনি বলেন, ‘আমার সন্তানকে দেখতে পারি নাই, দেখার সুযোগ পাইনি বিএনপি-জামায়াতের কারণে।’ সন্তানহারা মা আর্তনাদ করে বলেন, ‘সন্তান হত্যার বিচার পাইনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আমার সন্তান হত্যার বিচার চাই। আপনে আমার মা, আমি আপনার সন্তান। আমার সন্তান হত্যার বিচার আপনে করবেন। আমার মায়ের কাছে অনুরোধ করতে পারি।’ রাজনৈতিক সহিংসতা মোকাবিলায় রাজধানীর কাঁচপুরে দায়িত্ব পালন করছিলেন বিজিবির সুবেদার নায়ক শাহ আলম। তার স্ত্রী নাসরিন আক্তার আলেয়া বলেন, ওই সময় বিএনপি-জামায়াতের একটি মিছিল যাচ্ছিল। কোনো উসকানি ছাড়াই শাহ আলমকে সাপের মতো পিটিয়ে মারা হয়। বুকভরা বেদনা নিয়ে শাহ আলমের স্ত্রী নাসরিন আক্তার আলেয়া বলেন, ‘তাকে জামায়াতের সন্ত্রাসীরা এমনভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছে, যা মানুষ করতে পারে না। এরা মানুষ না, জানোয়ার, কেমন সন্ত্রাসী, তা শুধু তারাই বলতে পারে।’ ‘যতদিন বেঁচে থাকব এই যন্ত্রণা কখনো ভুলতে পারব না’- উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে স্বামীহারা এই নারী বলেন, ‘আমার স্বামী তো রাজনীতি করে নাই। তার তো কোনো অপরাধ ছিল না। সে তো দেশের কাজে নিয়োজিত ছিল। তাকে কেন এভাবে হত্যা করা হলো?’ প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আকুতি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই। যারা আমার স্বামীকে হত্যা করেছে, তাদের কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি চাই। আমি চাই আমার মতো কোনো নারী যেন এই বাংলাদেশে সন্ত্রাসীদের হাতে স্বামীকে হারিয়ে বিধবা না হয়। কোনো সন্তান যেন পিতৃহারা না হয়।’ আলেয়া যখন কথাগুলো বলছিলেন, তখন প্রধানমন্ত্রীকে খুব ভারাক্রান্ত দেখাচ্ছিল। ট্রাক ড্রাইভার রফিকুল ইসলাম ঢাকা থেকে মালামাল নিয়ে ছুটলেন ঠাকুরগাঁওয়ের পথে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা নাগাদ রফিকুল পৌঁছালেন দিনাজপুরের কাহারুল থানার ভাঁদগাওয়ে। সেখানেই চারদিক থেকে তাকে পেট্রোলবোমা ছোড়া হয়। পুড়ে যায় রফিকুলের গোটা শরীর। মৃত্যু গহ্বর থেকে বেঁচে ফিরলেও সারা শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছেন সেই ক্ষত। তিনি বলেন, ‘সন্তানের মুখে খাবার ও লেখাপড়ার খরচ দিতে পারি না বলেই সেদিন গাড়ি নিয়ে বের হয়েছিলাম।’ সেদিনের ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন রফিকুল। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ আমাকে বাঁচাও। আমার চারটি মেয়ে, কোনো ছেলে নেই। এই যে জামায়াত-বিএনপি, এত জঘন্য! কাঁদতে কাঁদতে রফিকুল বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি এর বিচার চাই।’ ২০১৩ সালের ৩১ মার্চ। রাজশাহীর বোয়ালিয়ার সাহেববাজারে পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলেন সাব ইন্সপেক্টর মকবুল হোসেন। তার দিকে ছোড়া হলো হাতবোমা। মুহূর্তে উড়ে গেল দুটি হাত। সারা শরীর ক্ষত-বিক্ষত। মকুবল বলেন, ‘পুলিশের সদস্য হিসেবে গর্বিত। মানুষের সেবায় নিজের জীবন বিলিয়ে দিতেও কার্পণ্য করি না। আমি আহত হয়েছি, পঙ্গুত্ববরণ করেছি, কিন্তু মনোবল হারাইনি।’ এখনো কিছু জামায়াতের পক্ষের সাংবাদিকরা তার পেছনে লেগে আছে বলে অভিযোগ করেন মকবুল। তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে নামে-বেনামে পুলিশ সদও দপ্তরে চিঠি পাঠানো হচ্ছে। মকবুল আরও বলেন, ‘আমাকে হয়রানি করছে। আমার পদোন্নতি বন্ধ করে দিয়েছে, কিন্তু আমি মনোবল হারাইনি।’ পুলিশ কনস্টেবল জাকারিয়াকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। জাকারিয়ার স্ত্রী মায়া বেগম বলেন, আমার স্বামীকে হত্যা করেছে। আমার দুটি ছেলে আছে, তাদের একটা ব্যবস্থা করবেন। আমার সুস্থতার ব্যবস্থা করবেন। ফটো সাংবাদিক আবু সাঈদ তামান্না সেদিনের স্মৃতি স্মরণ করে বলেন, সেদিন আমি মৃত্যুর মুখে পড়ে যাই। আমার কাছে একটা ফোন আসে যে তারা পেট্রোলবোমা বিতরণ করছে। তারা আমার উপস্থিতি টের পেয়ে তাড়া করে ছুরিকাঘাত করে। আমরা কাজের সুন্দর পরিবেশ চাই। বিএনপি-জামায়াত এখন আবার শুরু করেছে। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। স্বামীহারা বিনা সুলতানা বলেন, ২০১৩ সালের ৪ নভেম্বর পেট্রোলবোমা হামলায় আমার স্বামী মারা যান। আমার দুটিা সন্তান আছে। আমার সন্তানদের বাঁচাতে গার্মেন্টে কাজ শুরু করি। আমি ১৪-১৫ ঘণ্টা ডিউটি করে সন্তানদের বাঁচানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমার সন্তানরা কী অপরাধ করেছে? আমার সন্তানরা স্কুলে গিয়েছিল, বাড়িতে ফেরার আগে আমার স্বামীর লাশ চলে আসে। তিনি বলেন, গার্মেন্ট মালিকরা আমাকে কাজের সুযোগ করে দিয়েছেন। যারা আমার মতো অসহায়কে কাজের সুযোগ দিয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আমি আমার সন্তানদের মানুষ করব। যারা এই বোমা হামলার সঙ্গে জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য খোদেজা নাসরিন আক্তার বলেন, ২০১৩ সালের ২৮ নভেম্বর সন্ধ্যা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে ভয়ংকর মুহূর্ত। আমি হাই কোর্ট থেকে বাসায় যাওয়ার সময় বাসটি যখন শাহবাগের শিশুপার্ক এলাকায় এলো তখন বিএনপি-জামায়াতের লোকজন পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করে। আমার হাত মাকড়সার জালের মতো পুড়ে যায়।

আমাকে একজন রিকশাচালক ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যান। আমি এখনো সেই যন্ত্রণা নিয়ে চলছি। আমাদের সবার আকুতি, জামায়াত-বিএনপির নৈরাজ্যের বিচার চাই। প্রয়োজনে আমি সাক্ষী দেব। ১৯৭৭ সালে বিমান বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা মোবারক আলী। তাকে বিচারের নামে প্রহসন করে ঝুলানো হলো ফাঁসির দড়িতে। তার কন্যা মমতাজ বেগম বলেন, আমার বয়স যখন ৬ মাস তখন আমার বাবাকে খুনি জিয়াউর রহমান ফাঁসি দেয়। কী দোষ ছিল আমার পিতার? কী দোষ ছিল আমার? কেন আমি বাবার আদর থেকে বঞ্চিত হলাম? কেন বাবাকে দেখতে পেলাম না- বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন মমতা। হাতে থাকা পিতার ছবি দেখিয়ে বলেন, এই যে ছবি দেখছেন, উনি আমার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোবারক আলী। আমার বাবার কবর কোথায়? জানি না, তার মৃত্যু তারিখটাও জানি না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনিও এতিম, আমিও এতিম। আমার বাবা হত্যার বিচার চাই। সবার কাছে বিচার চাই। আমি ন্যায়বিচার দেখে যেতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
শ্রীমঙ্গলে কলেজছাত্র খুন : গ্রেফতার ২
শ্রীমঙ্গলে কলেজছাত্র খুন : গ্রেফতার ২

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাইওয়ে থানার ওসিসহ ৬ জনকে প্রত্যাহার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাইওয়ে থানার ওসিসহ ৬ জনকে প্রত্যাহার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন
ঠাকুরগাঁওয়ে ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রবাসে এনআইডি সেবা: যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে
প্রবাসে এনআইডি সেবা: যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বর্ষণে হাটু পানি বেনাপোল স্থলবন্দরে
টানা বর্ষণে হাটু পানি বেনাপোল স্থলবন্দরে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় বৃক্ষ মেলা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান শুরু
বরগুনায় বৃক্ষ মেলা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান শুরু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত হবে: রিজওয়ানা হাসান
তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত হবে: রিজওয়ানা হাসান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবিতে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় তদন্ত কমিটি
ইবিতে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের ওপর হতাশ ট্রাম্প, তবুও সম্পর্ক শেষ করেননি!
পুতিনের ওপর হতাশ ট্রাম্প, তবুও সম্পর্ক শেষ করেননি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় টানা বৃষ্টিতে ডুবছে কৃষকের স্বপ্ন
কলাপাড়ায় টানা বৃষ্টিতে ডুবছে কৃষকের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ হবে : আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ হবে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর পৌরসভার ১২৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
চাঁদপুর পৌরসভার ১২৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'নোটস্ অন জুলাই' পোস্টকার্ডের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতিকথা সংগ্রহ
'নোটস্ অন জুলাই' পোস্টকার্ডের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতিকথা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুব দ্রুতই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
খুব দ্রুতই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২
চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে
শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা