শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

লম্বা ছুটিতে ঝামেলাহীন ঈদযাত্রা

নাড়ির টানে ঘরমুখো মানুষ, ফাঁকা রাজধানী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
লম্বা ছুটিতে ঝামেলাহীন ঈদযাত্রা

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে পাঁচ দিনের লম্বা ছুটি শুরু হয়েছে গতকাল। রোজা ৩০টি হলে এ ছুটি গড়াবে ছয় দিনে। ঈদের আগে আজ বৃহস্পতিবার শেষ কর্মদিবস নির্ধারিত থাকলেও এ দিনটি সরকারি ছুটি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে গতকালই ছুটি শুরু হয়েছে সরকারি অফিসগুলোয়। বেসরকারি বিভিন্ন দফতরেও ছুটি শুরু হয়েছে সরকারি ছুটির সঙ্গে সংগতি রেখে। দীর্ঘ ছুটি হওয়ায় এবারের ঈদযাত্রাও তুলনামূলক ঝামেলাহীন। নাড়ির টানে ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রায় রাজধানী এখন একেবারেই ফাঁকা। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও আকাশ পথে বাড়ি ফিরছে মানুষ। গাবতলী, মহাখালী ও যাত্রাবাড়ীতে যাত্রীর চাপ থাকলেও যানজট বা ভোগান্তির চিত্র নেই। রাজধানীর বাইরে থেকেও আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও জেলা প্রতিনিধিরা স্বস্তির ঈদযাত্রার খবর জানিয়েছেন। ঈদে বাড়ি ফেরা উপলক্ষে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। তবে কোথাও যানজটের খবর পাওয়া যায়নি। স্বাভাবিক গতিতেই চলছে যানবাহন। মহাসড়কে দূরপাল্লার বাসের পাশাপাশি বেড়েছে ব্যক্তিগত গাড়ির চলাচল। সড়কে বিপুলসংখ্যক মোটরসাইকেল ও প্রাইভেটকার চলতে দেখা গেছে। রাজধানী থেকে ট্রেনগুলোও সময়মতো ছাড়ছে। নেই চিরচেনা ভিড়। স্ট্যান্ডিং টিকিটও ছিল সীমিত। কিছু ট্রেন বিলম্বে ছাড়লেও বেশির ভাগ ট্রেন সময়মতো ঢাকা ছেড়ে গেছে। তবে ট্রেনগুলোয় বাড়তি যাত্রী দেখা গেছে। প্রতি বছর ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ঈদযাত্রায় গাড়ির দীর্ঘ যানজট থাকলেও এবার তেমন চিত্র নেই। স্বস্তির মধ্য দিয়েই ঈদে ঘরমুখো মানুষ বাড়ি ফিরছে। ব্যক্তিগত যানবাহন, মোটরসাইকেল, বাস ও ট্রেনে যে যেভাবে পারছে বাড়ি ফিরছে। টাঙ্গাইলের পুলিশ প্রশাসন ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। মহাসড়কে ৮ শতাধিক পুলিশ সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছেন।

আমাদের গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়লেও নেই যানজট। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গী থেকে চান্দনা চৌরাস্তা পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার সড়কে নেই চিরচেনা যানজট। বুধবার সকাল থেকে সড়কে পর্যাপ্ত গণপরিবহন দেখা গেলেও যাত্রীসংখ্যা ছিল তুলনামূলক কম। এ ছাড়া ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রা ত্রিমোড় দিয়ে অনেকটা স্বাভাবিক গতিতে গাড়ি চলাচল করছে। বিকালে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। এদিকে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি দূর করে বাড়ি ফেরা নিশ্চিত করতে এবং অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে দায়িত্ব পালন করছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন, জেলা ও হাইওয়ে পুলিশের সদস্যরা। শিল্পপুলিশ সূত্র জানান, টঙ্গী ও গাজীপুরের পোশাক কারখানাগুলোয় গত বিকালে ছুটি হয়। ফলে আজ সকাল থেকে সড়কে যাত্রীর চাপ বাড়বে। মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কঙ্কণ কুমার বিশ্বাস বলেন, ঈদযাত্রায় মানুষের ঘরে ফেরা নির্বিঘ্ন ও নিশ্চিত করতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ভবানীপুর থেকে জৈনাবাজার পর্যন্ত ২২ কিলোমিটার তিনটি টহল টিম কাজ করছে। পাশাপাশি মোবাইল টিমসহ একটি রেকার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক বিভাগ) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে ও যানজট নিরসনে মহাসড়কে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১ হাজার সদস্য কাজ করছেন। তিনি বলেন, টঙ্গী থেকে গাজীপুর চান্দনা চৌরাস্তা পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার সড়ককে যানজটমুক্ত রাখতে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

আমাদের টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, উত্তরবঙ্গসহ ২৩ জেলার ৯২টি সড়কের যানবাহন টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করে থাকে। ঈদের সময় এ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল ৮-১০ গুণ বেড়ে যায়। এ কারণে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়। তবে এ ঈদযাত্রায় মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারছে। ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে গাজীপুরের চন্দ্রা পর্যন্ত ৭০ কিলোমিটার এলাকায় চার লেনসহ দুই পাশে ছোট যানবাহন চলাচলের জন্য আরও দুটি সার্ভিস লেনের কাজ শেষ হয়েছে অনেক আগেই। এতে গাজীপুরের চন্দ্রা থেকে কালিহাতীর এলেঙ্গা পর্যন্ত দৃষ্টিনন্দন চার লেন মহাসড়কের সুফল ভোগ করছেন এ মহাসড়কে চলাচলকারী যাত্রীরা। তবে এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব পর্যন্ত প্রায় ১৩ কিলোমিটার রাস্তা এখনো চার লেনে উন্নীত হয়নি। ফলে দুর্ভোগ পিছু ছাড়েনি উত্তরবঙ্গের ২৩ জেলার যাত্রীদের। এ ১৩ কিলোমিটারে যাতে ঈদে ঘরমুখো মানুষকে ভোগান্তিতে পড়তে না হয় সেজন্য প্রশাসন উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী যানবাহনগুলো ভূঞাপুর সংযোগ সড়ক দিয়ে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করে পাঠাচ্ছে। আর ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী যানবাহনগুলোর জন্য এ ১৩ কিলোমিটার সড়ক একমুখী করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৪০ কিলোমিটার সড়কে ঈদযাত্রায় দুর্ভোগের আশঙ্কা রয়েছে। যদিও সড়ক ও জনপথ বিভাগ জানিয়েছে, ইতোমধ্যে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১৬ কিলোমিটার অংশে দুর্ভোগ কমিয়ে আনাসহ সড়কটি স্বাভাবিক যান চলাচলের উপযোগী করে তুলতে কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। মূলত চার লেন প্রকল্পের কাজের কারণে সড়কের বেহাল দশা থাকায় এ আশঙ্কার সৃষ্টি। ২০২০ সালের মার্চে শুরু হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫০.৫৮ কিলোমিটার চার লেন সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের কাজ। তবে নানা জটিলতায় বৃহৎ এ প্রকল্পের কাজে রয়েছে অনেকটাই ধীরগতি। সরাইল খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আকুল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, যানজট নিরসনে চালক ও হেলপারদের সচেতন করতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি হাইওয়ে পুলিশের সাতটি টিম সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে যানজট নিরসনে কাজ করছে।

বগুড়া থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, ঈদযাত্রায় যানজটের দুর্ভোগ লাঘবে মহাসড়কে নজরদারি বৃদ্ধি করেছে জেলা প্রশাসন। মহাসড়কে চলাচলের সময় শৃঙ্খলা যেন ভঙ্গ না হয় সে বিষয়ে কাজ শুরু হয়েছে। ঈদের যাত্রায় দুর্ভোগ কমাতে খুলে দেওয়া হয়েছে চার লেনের আন্ডারপাস, ওভারপাসগুলো। এতে বগুড়াসহ উত্তরের জেলার বাসিন্দারা দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন। ছিনতাই, অজ্ঞান পার্টি, সড়ক দুর্ঘটনা, টিকিট কালোবাজারি, যানজট, যানবাহন বিকলতার কবলে পড়ে যাত্রীদের যেন দুর্ভোগ পোহাতে না হয় সেজন্য জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সড়ক বিভাগ, পুলিশ বিভাগ, হাইওয়ে পুলিশ বিভাগের সমন্বয়ে ২৪ ঘণ্টার নিরাপত্তাও প্রদান করে যাচ্ছে।

আমাদের রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথ পাড়ি দিয়ে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে। ঈদে এ রুটে ২০টি ফেরি চলাচল করছে। গতকাল সকাল থেকে স্বাভাবিকভাবে যাত্রীরা নৌপথ পাড়ি দিয়ে দৌলতদিয়া প্রান্ত দিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় যাতায়াত করেন। গতকাল সকালে ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায়, দৌলতদিয়া প্রান্ত দিয়ে দূরপাল্লার বাসের তুলনায় ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেলের চাপ কিছুটা বেশি। সবাই স্বস্তিতে বাড়ি যাচ্ছেন। যাত্রীরা জানান, এবারের ঈদযাত্রা স্বস্তির। তবে তীব্র গরমে কষ্ট হচ্ছে। যানজট পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ফেরিঘাটের পাটুরিয়া প্রান্তে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকতে হয়নি। দৌলতদিয়া প্রান্তে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন রয়েছে। প্রথম দিন অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া যায়নি। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট কর্তৃপক্ষ জানায়, ঈদযাত্রায় তাদের মোটরসাইকেলে পারাপার একটি চ্যালেঞ্জ ছিল। পদ্মা সেতু দিয়ে মোটরসাইকেল পারাপার হওয়ায় সমস্যা অনেকটাই কেটে গেছে। যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে ঈদে ২০টি ফেরি ও ২২টি লঞ্চ দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে চলাচল করছে।

আমাদের মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, পদ্মা সেতুর সুফলে স্বচ্ছন্দে বাড়ি ফিরছে দক্ষিণাঞ্চলের ঘরমুখো লাখো মানুষ। নেই ঘাটে বসে থাকার বিড়ম্বনা। মুহূর্তেই পদ্মা নদী পাড়ি দিয়ে বাড়ি ফিরছে লাখো মানুষ। পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাজধানী ছাড়ছে দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার লাখ লাখ মানুষ। পদ্মা সেতুর সুফলের কারণে কাউকেই বসে থাকতে হচ্ছে না মাওয়া ঘাটে। সরাসরি ঢাকা থেকে গাড়িতে চড়ে পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ছুটে যাচ্ছেন বাড়ির পথে। এ যেন স্বস্তির বাড়ি ফেরা। এদিকে গতকাল পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল নিষিদ্ধ থাকার কারণে দুটি ফেরির মাধ্যমে শিমুলিয়া ঘাট থেকে মোটরসাইকেল ও যাত্রী পারাপার করা হয়। তবে আজ থেকে পদ্মা সেতুতে আবারও মোটরসাইকেল চলাচলের খবরে স্বস্তি ফিরেছে বাইকারদের মধ্যে। শরীয়তপুরগামী রেহানা বেগম বলেন, ‘এর আগে ঈদে এই শিমুলিয়া ঘাটে এসে অনেক কষ্ট করেছি। সকাল থেকে ফেরির অভাবে দুই দিন বসে থাকতে হতো। আর এখন মুহূর্তেই পদ্মা পাড়ি দিয়ে চলে যেতে পারি বাড়িতে। এখন বিড়ম্বনার আর ভয় নেই।’

আমাদের কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হয়ে কুমিল্লাসহ দেশের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলের মানুষ ঘরে ফিরতে শুরু করেছে। কুমিল্লার ১০৫ কিলোমিটার মহাসড়কের কোথাও যানজটের খবর পাওয়া যায়নি। সরেজমিনে দেখা গেছে, চৌদ্দগ্রাম, মিয়াবাজার, পদুয়ার বাজার, আলেখার চর, ক্যান্টনমেন্ট, নিমসার, চান্দিনা, গৌরীপুর ও দাউদকান্দি এলাকায় যানজট নেই। কুমিল্লাগামী প্রাইভেটকারের যাত্রী ইমাম হাছান খোকন বলেন, ‘ঢাকা থেকে পরিবার নিয়ে কুমিল্লার লাকসামে এসেছি। কুমিল্লা অংশের কোথাও যানজট পাইনি। তবে নারায়ণগঞ্জের মদনপুরে কিছু যানজট ছিল।’ হাইওয়ে কুমিল্লা রিজিয়ন পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, ঈদুল ফিতর কেন্দ্র করে ঘরমুখো মানুষের নিরাপদ ও স্বস্তির ঈদযাত্রা নিশ্চিত করতে হাইওয়ে পুলিশ নিরলস কাজ করছে। ২২টি থানার ৬৪টি প্যাট্রোল টিমের পাশাপাশি কাজ করছে ৩০টি কুইক রেসপন্স টিম। হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের পাশাপাশি এবারও বিশেষ ইউনিফর্মে মহাসড়কে কাজ করবেন হাইওয়ে কমিউনিটি পুলিশিংয়ের ১০০ প্রশিক্ষিত সদস্য।

আমাদের ভাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ও ঢাকা-বরিশাল, ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ভাঙ্গা এলাকায় যানবাহনের চাপ আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। মঙ্গলবার রাত থেকে এ চাপ বাড়তে থাকে। গতকাল সারা দিনই যানবাহনের চাপ ছিল সড়কে। তবে কোনো জটের সৃষ্টি হয়নি। এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গার বগাইল টোল প্লাজায় গতকাল দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো জট দেখা যায়নি। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তৈমুর ইসলাম বলেন, ‘মঙ্গলবার রাত থেকে গাড়ির চাপ বেড়েছে। সড়ক যানজটমুক্ত রাখতে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।’ এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গার বগাইল টোল প্লাজার ম্যানেজার মো. মাহমুদুল আহসান বলেন, ‘আমাদের ১২টি লেন কাজ করছে। জট নেই। মাঝে মাঝে ভিড় হচ্ছে। তবে গতকাল সকালে মোটরসাইকেলের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। এক্সপ্রেসওয়েতে সার্বক্ষণিক প্যাট্রোল টিম কাজ করছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিলেন বাবা
৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিলেন বাবা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানুষ শেষ পর্যন্ত বিএনপির দিকেই তাকিয়ে আছে : মান্না
মানুষ শেষ পর্যন্ত বিএনপির দিকেই তাকিয়ে আছে : মান্না

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুপার লিগে খেলবেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে খেলবেন সাকিব

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড
হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা
মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজবাড়ীতে শোক মিছিল
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজবাড়ীতে শোক মিছিল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ চোটে মাঠের বাইরে ৫ মাস, দুশ্চিন্তায় বায়ার্ন-মুসিয়ালা
ভয়াবহ চোটে মাঠের বাইরে ৫ মাস, দুশ্চিন্তায় বায়ার্ন-মুসিয়ালা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
সরাইলে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চতুর্থ বারের মতো বাবা, উচ্ছ্বসিত নেইমার
চতুর্থ বারের মতো বাবা, উচ্ছ্বসিত নেইমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় খেলার মাঠেই মারা গেলেন গোলরক্ষক
মালয়েশিয়ায় খেলার মাঠেই মারা গেলেন গোলরক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন
শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রেনাডা টেস্ট: লড়াই জমিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া
গ্রেনাডা টেস্ট: লড়াই জমিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক
২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাউফলে আছে নানারকম গুণ
কাউফলে আছে নানারকম গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা