শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৫, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার

মাইনাস টু ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই

কায়সার কামাল
শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মাইনাস টু ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই

বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেছেন, মাইনাস টুর ষড়যন্ত্র করে লাভ হবে না। ইতোমধ্যে প্রমাণিত হয়েছে, খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে অপরিহার্য। তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার তাদের শাসনামলে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে। পাচারকৃত টাকা দিয়ে তারা এখন দেশ অস্থিতিশীল করার চক্রান্তে লিপ্ত। দেশ স্থিতিশীল করাটাই অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি আরও বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে বিএনপি যে কোনো সময় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আপনাদের প্রত্যাশা সম্পর্কে জানতে চাই।

কায়সার কামাল : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা আকাশসম। মানুষের প্রত্যাশা ছিল বলেই স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। গত ১৬-১৭টি বছর শুধু বিএনপি নয়, দেশের মানুষের ওপর নির্যাতনের স্টিমরোলার চালানো হয়েছে। দেশের জনগণের দেশের প্রায় সব ক্ষেত্রেই পরিবর্তনের প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে। এ পরিবর্তনের সূচনা অন্তর্বর্তী সরকারের মাধ্যমে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি কোন কোন সংস্কারের প্রতি বেশি গুরুত্ব আরোপ করছে?

কায়সার কামাল : রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য ২০২৩ সালের ১১ জুলাই বিএনপি ৩১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এ ৩১ দফার বাস্তবায়ন বিএনপির রাজনৈতিক অঙ্গীকার। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, রাষ্ট্র সংস্কার কোনো স্থিতিশীল বিষয় নয়। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সংস্কারেরও পরিবর্তন হয়। পরিবর্তনশীল সমাজের সঙ্গে যখন যেটা প্রয়োজন সে সংস্কার বিএনপি করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেছেন, ‘ক্ষমতায় গেলে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে।’ এটা কীভাবে সম্ভব?

কায়সার কামাল : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তারেক রহমান ঘোষণা করেছিলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে ক্রিয়াশীল সব রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে একটা জাতীয় সরকার হবে।’ গত ১৬-১৭ বছরে দেশ প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। রাষ্ট্র মেরামতের যারা অংশীদার আছে রাষ্ট্র গঠনে তাদের প্রত্যেকের অংশগ্রহণ প্রয়োজন। শুধু রাজনৈতিক দল নয়, দলের বাইরেও বাংলাদেশে অনেক দেশপ্রেমিক নাগরিক ও প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্ব আছেন। তাঁদের সমন্বয়েই দেশ বিনির্মাণ করতে হবে। ১৯৭১-এর স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ যে ভুল করেছিল, ২০২৪-এর দ্বিতীয় স্বাধীনতার পরে তারেক রহমান পুনরায় সে ভুলটা করতে চাইছেন না। এজন্যই তিনি বলেছেন, ইটস আ রেইনবো স্টেট। রেইনবো ন্যাশন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবি উঠছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

কায়সার কামাল : প্রতিটি রাজনৈতিক দল রাজনীতি করে জনগণের স্বার্থে, জনগণের কল্যাণে। বাংলাদেশের জনগণ ইতোমধ্যে প্রমাণ করেছে রাজনৈতিক দল হিসেবে তারা কাকে চায় আর কাকে চায় না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য বিএনপি কতটুকু প্রস্তুত?

কায়সার কামাল : বিএনপি সব সময় দাবি জানিয়ে এসেছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের মাধ্যমে নির্বাচন। ২০১১ সালের আগে থেকেই আমরা এ দাবি করে আসছি। বিএনপির এ দাবি যে জনপ্রিয় এবং দেশের স্বার্থে তা প্রমাণিত হয়েছে ২০১৮ ও ২০২৪-এর নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে বিএনপির দাবি, তারা যেন যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেয়। তারা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছে যৌক্তিক সময়টা কতটুকু। বিএনপি একটি গণমুখী দল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে বিএনপি যে কোনো সময় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সরকারের পক্ষে কি সংবিধান সংস্কার করা সম্ভব?

কায়সার কামাল : সংবিধান পরিবর্তন, পরিবর্ধন এও রাষ্ট্র মেরামতেরই অংশ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সংবিধানের পরিবর্তন, পরিবর্ধন হবে। রাষ্ট্র বা মানুষের প্রয়োজনে সংবিধান। তাত্ত্বিকভাবে সংবিধান সংশোধনের জন্য সংসদ প্রয়োজন। নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমেই সংবিধান সংশোধন করা যেতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্র-জনতার আন্দোলন আপনি কীভাবে দেখেন? এতে বিএনপির অবদান কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

কায়সার কামাল : বিএনপির অবদান কী ছিল তার বিচার করবে দেশের মানুষ। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন বিএনপি শুরু করেছিল। তার ধারাবাহিকতায় অন্যান্য রাজনৈতিক দল সুসংগঠিত হয়েছে। ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছেন। অবদানের কথা বলে কাউকে বড়-ছোট করার বিষয় নয়। প্রত্যেকের লক্ষ্য ছিল স্বৈরাচারী শাসনের পতন। এ লক্ষ্য সামনে রেখে কেউ দুই দিন আগে রাস্তায় নেমেছে, কেউ দুই দিন পরে। প্রত্যেকের প্রতিই বিএনপি শ্রদ্ধাশীল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলো কোন পর্যায়ে আছে?

কায়সার কামাল : উনাদের দুজনের বিরুদ্ধে অনেক মামলা করা হয়েছে। প্রতিটি মামলাই মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, যা ইতোমধ্যে প্রমাণিত হয়েছে। প্রচলিত আইন এবং আদালতের প্রতি তাঁদের বিশ্বাস আছে। উনারা আইনগতভাবেই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করবেন। কিছু মামলা এরই মধ্যে নিষ্পত্তি হয়েছে। প্রতিটি মামলাই আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তি হবে। আমরা কৃতজ্ঞ যে, রাষ্ট্র বুঝতে পেরেছে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি অবিচার করা হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন?

কায়সার কামাল : নেতা-কর্মীসহ দেশের লাখো মানুষ তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় আছে। প্রত্যেকের প্রত্যাশার প্রতি তারেক রহমান শ্রদ্ধাশীল। দেশে ফেরার বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিশ্চয়ই তিনি যথাসময়ে নেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্ররা রাজনৈতিক দল গঠন করছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

কায়সার কামাল : যে-কারও রাজনৈতিক দল গঠনের অধিকার আছে। ছাত্ররা দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের মাধ্যমে জুলাই বিপ্লব ঘটিয়েছেন। ছাত্ররা তো আর রাজনৈতিক দল করতে পারবেন না। তারা ছাত্রদল করতে পারবেন। তো যেসব ছাত্র এখন আর ছাত্র নেই, অর্থাৎ পড়াশোনা শেষ করেছেন তারা রাজনৈতিক দল করতে পারেন। যারা নিয়মিত ছাত্র জাতীয় রাজনীতিতে তাদের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু এটা দেশের মানুষ বিবেচনা করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শেখ হাসিনাসহ বিদেশে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী নেতাদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের দাবি তোলা হচ্ছে...

কায়সার কামাল : বিচারের দাবি নয়, বরং রাষ্ট্রের প্রয়োজনে বিচার হতে হবে। কারণ তাঁদের যদি বিচার না হয় ভবিষ্যতে আরেক ফ্যাসিজমের জন্ম হতে পারে। তাঁদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার হতে হবে, যাতে এ প্রজন্ম তাদের জীবদ্দশায় বাংলাদেশে যেন আর কোনো ফ্যাসিজমের শিকার না হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রাজনৈতিক মহলে মাইনাস টু নিয়ে আলোচনা চলছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

কায়সার কামাল : রাজনীতিতে সব সময়ই এটা আলোচনার বিষয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ বিষয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন নিশ্চয়ই এর কোনো যথার্থতা আছে। কিন্তু ইতোমধ্যে প্রমাণিত হয়েছে, খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান দেশের রাজনীতিতে অপরিহার্য। যারা এসব বিষয় নিয়ে কথা বলেন তারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছেন। ষড়যন্ত্র করে ওয়ান-ইলেভেনেও লাভ হয়নি, এখনও হবে না ইনশাল্লাহ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদের মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

কায়সার কামাল : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সংকট সংক্রান্ত প্রস্তাব গৃহীত
জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সংকট সংক্রান্ত প্রস্তাব গৃহীত
র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা
র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা
মাটি মেশানো কয়লায় মেঘনার জালিয়াতি ধরতে তদন্ত কমিটি
মাটি মেশানো কয়লায় মেঘনার জালিয়াতি ধরতে তদন্ত কমিটি
প্রধান বিচারপতি অক্সফোর্ডের ফেলো
প্রধান বিচারপতি অক্সফোর্ডের ফেলো
ব্যবসায়ী ও যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
ব্যবসায়ী ও যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার মিশনে ভারত
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার মিশনে ভারত
নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব
নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব
দুর্নীতি-অপচয়ে রেলে লোকসান
দুর্নীতি-অপচয়ে রেলে লোকসান
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অস্পষ্ট
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অস্পষ্ট
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সামরিক সম্পর্ক জোরদার হবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সামরিক সম্পর্ক জোরদার হবে
চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত
চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত
সর্বশেষ খবর
আইপিএল: রিয়ান পরাগের বিব্রতকর রেকর্ড
আইপিএল: রিয়ান পরাগের বিব্রতকর রেকর্ড

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

না ফেরার দেশে একুশে পদকপ্রাপ্ত লোকসঙ্গীত শিল্পী সুষমা দাশ
না ফেরার দেশে একুশে পদকপ্রাপ্ত লোকসঙ্গীত শিল্পী সুষমা দাশ

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা
রাজবাড়ীতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ৯০ পরিবারকে সহায়তা
জয়পুরহাটে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ৯০ পরিবারকে সহায়তা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বিনম্র শ্রদ্ধায় শহীদদের স্মরণ
চট্টগ্রামে বিনম্র শ্রদ্ধায় শহীদদের স্মরণ

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুনিদের বিচার, সংস্কার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে: অধ্যক্ষ ইউনুস
খুনিদের বিচার, সংস্কার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে: অধ্যক্ষ ইউনুস

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

'খুনিদের বিচার, সংস্কার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে'
'খুনিদের বিচার, সংস্কার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে'

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনার মৃত্যুর নাটকীয় মোড়, দেহরক্ষী গ্রেফতার
ম্যারাডোনার মৃত্যুর নাটকীয় মোড়, দেহরক্ষী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহাজীদের জীবনের গল্প ‘মাস্তুল’
জাহাজীদের জীবনের গল্প ‘মাস্তুল’

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাপ ডাউনলোড করার পর ফোন হ্যাং হলে কী করবেন?
অ্যাপ ডাউনলোড করার পর ফোন হ্যাং হলে কী করবেন?

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিথুয়ানিয়ায় হঠাৎ চার মার্কিন সৈন্য নিখোঁজ
লিথুয়ানিয়ায় হঠাৎ চার মার্কিন সৈন্য নিখোঁজ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যমুখী বাগান যেন বিনোদন কেন্দ্র
সূর্যমুখী বাগান যেন বিনোদন কেন্দ্র

৪৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাটোরে সাংবাদিকদের নিয়ে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল
নাটোরে সাংবাদিকদের নিয়ে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডে নাম উঠে গেল ম্যাক্সওয়েলের
অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডে নাম উঠে গেল ম্যাক্সওয়েলের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কবজি ব্যথা: কারণ ও করণীয়
কবজি ব্যথা: কারণ ও করণীয়

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মাঠ পর্যায়ে গেলে বোঝা যায় মানুষ কী চায় : সারজিস
মাঠ পর্যায়ে গেলে বোঝা যায় মানুষ কী চায় : সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্যারিস দূতাবাসে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৫ উদযাপিত
প্যারিস দূতাবাসে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৫ উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শারীরিক যোগ্যতা সুস্বাস্থ্যের মাপকাঠি
শারীরিক যোগ্যতা সুস্বাস্থ্যের মাপকাঠি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খুলনা জেলা বিএনপির ৬১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি গঠন
খুলনা জেলা বিএনপির ৬১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান
বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দে‌শে এখ‌নও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
দে‌শে এখ‌নও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তঃসীমান্ত বায়ুদূষণ মোকাবিলায় কার্যকর আঞ্চলিক পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
আন্তঃসীমান্ত বায়ুদূষণ মোকাবিলায় কার্যকর আঞ্চলিক পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদ ফিরতি ট্রেনযাত্রা: আজ বিক্রি হচ্ছে ৬ এপ্রিলের টিকিট
ঈদ ফিরতি ট্রেনযাত্রা: আজ বিক্রি হচ্ছে ৬ এপ্রিলের টিকিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হামাসের মুখপাত্র নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হামাসের মুখপাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ মার্চ)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ মার্চ)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের কথা বলে দ্বিচারিতা করা হচ্ছে: ইশরাক
বিচারের কথা বলে দ্বিচারিতা করা হচ্ছে: ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়া ১০ বছর পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ করবেন
খালেদা জিয়া ১০ বছর পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সমস্যার সমাধান সংসদেই হতে হবে: আমীর খসরু
সব সমস্যার সমাধান সংসদেই হতে হবে: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’
‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অস্পষ্ট : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অস্পষ্ট : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের পর এশিয়া থেকে বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে ইরান
জাপানের পর এশিয়া থেকে বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার কাছে নাকানিচুবানি খাওয়ায় ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক
আর্জেন্টিনার কাছে নাকানিচুবানি খাওয়ায় ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের আদলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে কমিউটার ট্রেন চালু
মেট্রোরেলের আদলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে কমিউটার ট্রেন চালু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১২ অমুক্তিযোদ্ধার
স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১২ অমুক্তিযোদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান
বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে
ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান
তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনার এই জয় বাংলাদেশেরও : ফার্নান্দেস
আর্জেন্টিনার এই জয় বাংলাদেশেরও : ফার্নান্দেস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী : গোলাম পরওয়ার
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী : গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড, ২৪ দিনেই এলো ২৭৫ কোটি ডলার
রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড, ২৪ দিনেই এলো ২৭৫ কোটি ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা না উঠলে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে যাবে না
নিষেধাজ্ঞা না উঠলে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে যাবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি
অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩ দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
আগামী ৩ দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন
গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা এভাবে প্রতিপক্ষকে কখনো অসম্মান করিনি : ডি পল
আমরা এভাবে প্রতিপক্ষকে কখনো অসম্মান করিনি : ডি পল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ
বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল
আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর এবং চব্বিশ আলাদা কিছু নয় : নাহিদ ইসলাম
একাত্তর এবং চব্বিশ আলাদা কিছু নয় : নাহিদ ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইসিসির এলিট প্যানেলে নতুন দুই আম্পায়ার, বাদ পড়লেন দুই অভিজ্ঞ
আইসিসির এলিট প্যানেলে নতুন দুই আম্পায়ার, বাদ পড়লেন দুই অভিজ্ঞ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

সম্পাদকীয়

হেরে না যাওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান বললেন ভারতীয় কোচ
হেরে না যাওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান বললেন ভারতীয় কোচ

মাঠে ময়দানে

টার্গেট কিলিংয়ে লাশের সারি
টার্গেট কিলিংয়ে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে আশায় তিস্তাপাড়ের মানুষ
প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে আশায় তিস্তাপাড়ের মানুষ

নগর জীবন

জরুরি সংস্কার প্রশাসনিকভাবেই
জরুরি সংস্কার প্রশাসনিকভাবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁধার কেটে আলোর পথে
আঁধার কেটে আলোর পথে

মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রায় উত্তরাঞ্চলবাসীর ভোগান্তি বাড়ছে
ঈদযাত্রায় উত্তরাঞ্চলবাসীর ভোগান্তি বাড়ছে

নগর জীবন

ঈদযাত্রায় এখনো স্বাচ্ছন্দ্য
ঈদযাত্রায় এখনো স্বাচ্ছন্দ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি
শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি

নগর জীবন

চার বছর পর ঈদ নাটকে আফজাল-মৌ
চার বছর পর ঈদ নাটকে আফজাল-মৌ

শোবিজ

২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস
২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

তিন বছরের প্রকল্প ১০ বছরে!
তিন বছরের প্রকল্প ১০ বছরে!

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম্পত্য কলহ নিয়ে হানিফ সংকেত
দাম্পত্য কলহ নিয়ে হানিফ সংকেত

শোবিজ

অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে সাবিনা ইয়াসমিন
অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রজনি শবেকদর
হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রজনি শবেকদর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব

মাঠে ময়দানে

র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা
র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের আগে ভারত সফর চেয়েছিলেন ড. ইউনূস
চীনের আগে ভারত সফর চেয়েছিলেন ড. ইউনূস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বিভাজন সৃষ্টি করছে
দেশে বিভাজন সৃষ্টি করছে

নগর জীবন

ভাত না খেয়ে ২১ বছর
ভাত না খেয়ে ২১ বছর

দেশগ্রাম

নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব
নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন সফরে ড. ইউনূস
চীন সফরে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু কিছু বিচার করে যেতে চাই
কিছু কিছু বিচার করে যেতে চাই

নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত
চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইডির চেয়ার দখল করে চাকরি হারালেন বিএমডিএ প্রকৌশলী
ইডির চেয়ার দখল করে চাকরি হারালেন বিএমডিএ প্রকৌশলী

নগর জীবন

বিশ্ব মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
বিশ্ব মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা তারেক রহমানের

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশীদারি এগিয়ে নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত
অংশীদারি এগিয়ে নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা