শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৬, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের একক ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ

দুই সংস্কার প্রতিবেদন জমা
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের একক ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ

আদালতের চূড়ান্ত রায়ে দণ্ডিত অপরাধীকে রাষ্ট্রপতির বা নির্বাহী বিভাগ কর্তৃক ক্ষমা প্রদর্শনের একচ্ছত্র ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে বোর্ড প্রতিষ্ঠার সুপারিশ করেছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। ওই বোর্ডের সুপারিশের ভিত্তিতে ক্ষমা প্রদর্শনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। প্রায় ৩৫২ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদনে বিচার বিভাগের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিতে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠা, বিচারাঙ্গন রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখা, মোবাইল কোর্টে দণ্ড দেওয়ার পরিবর্তে শুধু জরিমানার বিধান করা, আদালতের বিকেন্দ্রীকরণসহ ৩২ বিষয়ে সুপারিশ তুলে ধরা হয়েছে। গতকাল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে এ প্রতিবেদন তুলে দেন বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান। এ সময় কমিশনের অন্য সাত সদস্য উপস্থিত ছিলেন। প্রতিবেদন দাখিল শেষে কমিশনের অন্যতম সদস্য সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মাসদার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা আমাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। প্রতিবেদন দাখিল শেষে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের একটি বৈঠকও হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কাজের প্রশংসা করেছেন।

কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন হাই কোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, সাবেক বিচারপতি মো. ফরিদ আহমদ শিবলী, সুপ্রিম কোর্টের সাবেক রেজিস্ট্রার সৈয়দ আমিনুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজ হক সুপণ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানিম হোসেইন শাওন এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আরমান হোসাইন। এ প্রতিবেদনের ৩২ বিষয়ের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি নিয়োগ ও শৃঙ্খলা, অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়োগ ও চাকরির শর্তাবলি, স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস, স্বতন্ত্র ফৌজদারি তদন্ত সার্ভিস, বিচার বিভাগসংশ্লিষ্ট সংবিধান সংশোধন, অধস্তন আদালতের সাংগঠনিক কাঠামো, বিচার বিভাগের আর্থিক স্বাধীনতা, বিচার কার্যক্রমে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, অধস্তন আদালতের ভৌত অবকাঠামো, আদালত ব্যবস্থাপনা অন্যতম। এ ছাড়া বিচারপ্রার্থীদের হয়রানি, বিচার বিভাগের দুর্নীতি প্রতিরোধ, আইনগত সহায়তা, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি, মামলাজট হ্রাস, গ্রাম আদালত, আইনের সংস্কার, বিচারক ও সহায়ক জনবলের প্রশিক্ষণ, আইন পেশার সংস্কার, আইন শিক্ষার সংস্কার, মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা প্রতিরোধ, বিচারহীনতার সংস্কৃতি এবং সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধ উন্নয়নেও সুপারিশ তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিচারকদের ছুটি, বিভিন্ন দিবস উদ্যাপন, আদালতে প্রকাশ্যে পরবর্তী তারিখ ঘোষণা না করা, আইনজীবীর মৃত্যুতে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ রাখা ইত্যাদি কারণে বিচারপ্রার্থীরা যে হয়রানির শিকার হন, তা বন্ধ করতে হবে।

দণ্ডিত অপরাধীকে ক্ষমায় ছয় সদস্যের বোর্ড : চূড়ান্ত রায়ে দণ্ডিত অপরাধীকে রাষ্ট্রপতির বা নির্বাহী বিভাগ কর্তৃক ক্ষমা প্রদর্শনের একক ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে অ্যাটর্নি জেনারেলকে চেয়ারম্যান করে একটি বোর্ড গঠনের সুপারিশ করা হয়েছে। বোর্ডে সদস্য হিসেবে জাতীয় সংসদ মনোনীত সরকারদলীয় একজন সংসদ সদস্য, বিরোধীদলীয় একজন সংসদ সদস্য, কারা মহাপরিদর্শক, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মনোনীত একজন সিভিল সার্জন ও একজন মনোবিদকে রাখতে বলা হয়েছে। কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ক্ষমা প্রদানের এ ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে রাজনৈতিক বিবেচনায়। চূড়ান্ত বিচার শেষের আগে একই ব্যক্তিকে দুবার ক্ষমা করার ঘটনাও ঘটেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপ্রধানদের ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতা একটি স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা। পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপ্রধানকে অপরাধীর শাস্তি হ্রাস কিংবা ক্ষমা প্রদর্শনের এ স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানেও সে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে আমাদের রাষ্ট্রপতিরা সে ক্ষমতা প্রয়োগ করছেন। তবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রপ্রধান কর্তৃক এ শাস্তি হ্রাস বা ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতা ব্যবহারের কিছু নিয়মনীতি লিখিত বা অলিখিতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এসব নিয়মনীতির পেছনে বিভিন্ন দেশের উচ্চ আদালতেরও ব্যাপক ভূমিকা আছে।

ক্ষমা প্রদানের বিষয়ে বর্তমান আইনি বিধান তুলে ধরে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে দ  মার্জনা, দ  মওকুফ, দ  হ্রাস, দ  স্থগিত এবং দ  বিলম্বের বিষয়গুলো বাংলাদেশের সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ এবং ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১, ৪০২ ও ৪০২ক ধারা অনুসারে পরিচালিত হয়।

 

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এ ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সরকার যে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতার অপব্যবহার করছে তা সর্বজনবিদিত। রাজনৈতিক বিবেচনায় বিচারকাজ শেষ হওয়ার আগেই ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছে, একই অপরাধীকে দুবার ক্ষমা প্রদর্শনের ঘটনাও ঘটেছে। ক্ষমা প্রদর্শনের এ ঘটনাগুলো আমাদের দেশে আইনের শাসনের ধারণা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।

এ বিষয়ে আইন করার সুপারিশ করে কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমা প্রদার্শন আইন নামে একটি আইন প্রণয়ন করতে হবে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতাসহ অন্য সব নির্বাহী ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতা এ আইনের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হবে। এ আইনের মাধ্যমেই গঠিত হবে ক্ষমা প্রদর্শন বোর্ড।

ওই বোর্ডের সুপারিশের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি বা সংশ্লিষ্ট নির্বাহী দপ্তরের ক্ষমা প্রদর্শনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। আর ক্ষমা প্রদর্শনের সুপারিশ দেওয়ার ক্ষেত্রে বোর্ডকে নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে। ক্ষমাপ্রার্থী দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তি নির্ধারিত ফরমে অ্যাটর্নি জেনারেলের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতিবরাবর ক্ষমা প্রদর্শনের আবেদন করবেন। সব আবেদন যাচাইবাছাই করে অ্যাটর্নি জেনারেল ক্ষমা প্রদর্শনের বোর্ডের সভা আহ্বান করবেন বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

৩০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৪৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে