শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব

পাপ নাকি কখনো চাপা দেওয়া যায় না। তারিক সিদ্দিকের ক্ষেত্রে ঘটনাটা পুরোপুরি সত্য। তারিক সিদ্দিক যে দুর্নীতিবাজ, তিনি যে সশস্ত্র বাহিনীর কেনাকাটা করে কমিশন করেছেন, তিনি অর্থ ছাড়া কোনো কাজই করেন না এবং কমিশন ছাড়া কারও জন্য কোনো কিছু করেন না- সেটি দেশের মানুষ সবাই জানত। সবাই তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতির অপকর্ম এবং ঘৃণ্য তৎপরতার কথা জানত। এমনকি তৎকালীন সরকারের মধ্যেও তার দুর্নীতি নিয়ে কানাঘুষা হতো। কিন্তু কেউ প্রকাশ্যে তার বিরুদ্ধে মুখ খোলার সাহস পেত না। তিনি শুধু দুর্নীতিবাজই ছিলেন না, তিনি ছিলেন একজন পৈশাচিক নরপশু। এটাই সবাই জানত। কিন্তু তারিক সিদ্দিক যেহেতু গুম এবং হত্যার একজন নির্দেশদাতা, সেজন্য তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বলার সাহস পেত না। তারিক সিদ্দিক কারও ওপর রুষ্ট হলে হয় তাকে গুম হতে হতো অথবা যেতে হতো ‘আয়না ঘরে’। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও তারিক সিদ্দিকের অপকর্মের কথা সবাই জানত। আর তারিক সিদ্দিক নিজেও জানতেন যে, আওয়ামী লীগ পতন হওয়ার পর তার এসব অপকর্মের কাহিনি দেশের জনগণ জানবে। তার এই দেশে থাকা সম্ভব হবে না। এ কারণেই বিদেশের নাগরিকত্বের জন্য বিভিন্ন সময়ে তিনি চেষ্টা করেছিলেন। ২০১৩ সালে যখন নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে উত্তাল গণ আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল, সেই সময় তারিক সিদ্দিক সপরিবারে বিদেশ পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। কারণ সেই সময় দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছিল উত্তপ্ত। সব বিরোধী দল নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছিল। এ সময় তারিক সিদ্দিক সপরিবারে মাল্টার নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেন। তিনি এ আবেদন করার পর মাল্টা তাদের দেশের নিয়ম অনুযায়ী তার আয়ের উৎস এবং অন্য বিষয়গুলো তদন্ত করে। মাল্টাতে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা দিয়ে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান রয়েছে। বহু মানুষ এটি গ্রহণ করে থাকে। কিন্তু সেই অর্থের সুনির্দিষ্ট উৎস বলতে হয়। কিন্তু তারিক সিদ্দিক যখন ২০১৩ সালের ১৮ অক্টোবর এ আবেদন করেন তখন মাল্টা সরকারের অভিবাসন বিভাগ তারিক সিদ্দিক, স্ত্রী শাহীন সিদ্দিক এবং মেয়ে বুশরা সিদ্দিকের আয়ের উৎস কী তা সম্পর্কে জানতে চায়। তারিক সিদ্দিক কিছু ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে তার আয়ের উৎস জানানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ওই বছরের ডিসেম্বর মাসে মাল্টার নাগরিকত্ব নাকচ করে দেওয়া হয়। শুধু তিনি নয়, তার স্ত্রীকেও নাগরিকত্ব দিতে অস্বীকৃতি জানায় মাল্টা।

এরপর ২০১৫ সালে আইনজীবীর মাধ্যমে কাগজপত্র ঠিক করে তিনি আবেদন করেন। কিন্তু সেই আবেদনও নাকচ হয়ে যায়। অর্থ পাচার, দুর্নীতি, প্রতারণা ঘুষের অভিযোগ থাকায় তার নাগরিকত্বের আবেদন দুই বারই প্রত্যাখ্যাত হয়েছে বলে মাল্টা অভিবাসন সংস্থা জানিয়েছে। এ বিষয়টি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিনান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। শাহীন সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টি থেকে নির্বাচিত এমপি এবং সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যক্রমের দায়িত্বে থাকা ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের চাচি এবং তারেক সিদ্দিকের স্ত্রী। ফিনান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালে মাল্টার নাগরিকত্ব বিনিয়োগ প্রকল্প পরিচালনা থাকা ‘হেনলি অ্যান্ড পার্টনারস’ নামে একটি সংস্থা শাহীন সিদ্দিকের আবেদন ফিরিয়ে দেয়। এ সংস্থাটি সে সময় বিদেশি নাগরিকদের মাল্টার নাগরিকত্ব দেওয়ার বিষয়ে কাজ করত। ফিনান্সিয়াল টাইমসের কাছে আসা এ সংক্রান্ত নথিপত্র তথ্য অনুযায়ী শাহীন সিদ্দিক ঢাকায় প্রচ্ছায় নামে একটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারপারসন ছিলেন। এ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অবৈধ জমি দখলের অভিযোগ রয়েছে। ২০১২ সালে প্রচ্ছায় সংস্থার নামে শাহীন সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ঢাকায় মূল্যবান জমি দখলের অভিযোগ ওঠে। ২০১৬ সালে তিনি এসব জমি বিক্রি করে দেন। অভিযোগ আছে, তিনি তার স্বামী তারিক সিদ্দিকের ক্ষমতার অপব্যবহার করে এসব জমি দখল করেন এবং সুযোগ বুঝে বিক্রি করেন। এ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পর একাধিক গণমাধ্যম রোষানোলে পড়েছিল। এসব প্রতিবেদন মাল্টার কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছিল। এ অভিবাসন সংস্থা শাহীন সিদ্দিকের আবেদন প্রত্যাখ্যান করে দেয়। এরপরও তারিক সিদ্দিক তার চেষ্টা অব্যাহত রাখেন। ২০১৫ সালের মার্চে প্রচ্ছায় কথা উল্লেখ না করে নিজেকে আর্ট অব প্রেস লিমিটেডের মালিক হিসেবে আবেদন করেন। শাহীন সিদ্দিক এবং তার মেয়ে বুশরা সিদ্দিকের জন্যও মাল্টায় আবেদন করেন। মাল্টার দ্বিতীয় আবেদনে বুশরাকে ইংল্যান্ডের নাগরিক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। তিনি লন্ডনে শিক্ষার্থী হিসেবে পড়াশোনা করছিলেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স একজন কর্মচারী এক ইমেলে জানান, মাল্টা কর্তৃপক্ষ এ প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চায়। যাচাই-বাছাই শেষে ওই বছরের শেষ দিকে শাহীন সিদ্দিক ও বুশরা সিদ্দিকের দ্বিতীয় আবেদনও বাতিল করা হয়। মাল্টা সরকারের একটি গেজেটে নিশ্চিত করা হয় শাহীন সিদ্দিক এবং বুশরা সিদ্দিক কেউই দেশটির নাগরিকত্ব পাননি। এই প্রত্যাখ্যানের নথিতে বলা হয়, আবেদন ফর্মে শাহীন সিদ্দিক মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের একটি ব্যাংকের তথ্য জমা দেন। তার ওই অ্যাকাউন্টে ২৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার ছিল, যে আবেদনের মাত্র দুই মাস আগে তার অ্যাকাউন্টে জমা হয়। এ বিপুল পরিমাণ অর্থের উৎস সম্পর্কে নথিতে কোনো কিছু উল্লেখ ছিল না। উল্লেখ্য যে, মাল্টার নাগরিকত্ব না পেলেও তারিক সিদ্দিক, তার স্ত্রী শাহীন সিদ্দিক এবং মেয়ে বুশরা সিদ্দিক তিনজনই মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোম স্কিমের মাধ্যমে সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি পেয়েছেন। একই সঙ্গে তারিক সিদ্দিক দুবাইতে পারমানেন্ট রেসিডেন্সি গ্রহণ করেছেন। দুবাইয়ে তার বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, তারিক সিদ্দিক দুবাইতে একটি সিকিউরিটি সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের অন্যতম কর্ণধার এক এগারোর অন্যতম নাটের গুরু মেজর জেনারেল আমিন ওরফে বিহারী আমিন। তিনি এ কোম্পানিতে উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন ২০১০ সাল থেকে। দুবাইতে তারিক সিদ্দিক বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছেন। দুবাইতে তার একাধিক ফ্ল্যাট এবং দোকান রয়েছে বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে নিশ্চিত তথ্য এসেছে। দুবাই ছাড়াও সিঙ্গাপুরে তারিক সিদ্দিকের বিনিয়োগের খবর পাওয়া গেছে। ২০১৭ সালে আজিজ খানের মাধ্যমে তারিক সিদ্দিক সিঙ্গাপুরে ৬ হাজার স্কয়ার ফিটের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট তৈরি করেন। এ ফ্ল্যাটটি তারিক সিদ্দিককে আজিজ খান উপহার দিয়েছেন বলে জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় সিঙ্গাপুরে এলে এ বাড়িতে থাকেন। এ বাড়িতে সবকিছু গোছানো আছে। তারিক সিদ্দিকও সেখানে যান এবং অবস্থান করেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়াও তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরা সিদ্দিক ব্রিটিশ নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন ২০১৯ সালে। তারিক সিদ্দিক এবং তার স্ত্রীও ব্রিটেনে অবস্থান করছেন। যেখানে তারিক সিদ্দিকের স্ত্রীর নামে একটি ফ্ল্যাট আছে। এ তিনটি দেশ ছাড়াও তুরস্কে তারিক সিদ্দিকের বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগের খবর পাওয়া গেছে। সেই দেশটির বিদেশিদের বিনিয়োগ সংক্রান্ত নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, সেখানে তারিক সিদ্দিক শত কোটি ডলারের বেশি বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেছেন। এসব বিনিয়োগের মধ্যে রয়েছে হোটেল ব্যবস্থাপনা, খাদ্য এবং পরিবহন খাত। তারিক সিদ্দিক বিভিন্ন সময় তুরস্কে গেছেন বলেও একাধিক সূত্র বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিশ্চিত করেছে। এ ছাড়াও তারিক সিদ্দিকের স্ত্রীর নামে কানাডার ভ্যাঙ্কুয়েভারে বাড়ি রয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা যখন কানাডাতে অবস্থান করতেন, সেই সময় এ বাড়িটি ক্রয় করা হয়। এটি প্রথমে সায়মার প্রাক্তন স্বামীর নামে থাকলেও পরবর্তীতে তা ২০২০ সালে তারিক সিদ্দিকের স্ত্রীর নামে হস্তান্তর করা হয়। এ ছাড়াও টরন্টোতে সায়মার সাবেক স্বামীর নামে একটি রেস্টুরেন্ট, পরবর্তীতে তারিক সিদ্দিকের স্ত্রীর নামে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তারিক সিদ্দিক এভাবে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এসব সম্পত্তি হলো লুটের সম্পত্তি। আর এ কারণেই বিশ্বে তারিক সিদ্দিক বাংলাদেশের দুর্নীতির একজন বরপুত্র হিসেবে পরিচিত। সারা বিশ্ব জানে যে তারিক সিদ্দিক একজন দুর্নীতিবাজ, দুর্নীতির টাকায় তিনি বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মাঝ আকাশ থেকে ফিরল বিমানের আবুধাবি ফ্লাইট
মাঝ আকাশ থেকে ফিরল বিমানের আবুধাবি ফ্লাইট
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
কিছু বন্ধু আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছেন
কিছু বন্ধু আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছেন
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে সরকার ব্যর্থ
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে সরকার ব্যর্থ
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
সর্বশেষ খবর
স্কটল্যান্ডে শুরু স্পাইডারম্যানের নতুন সিনেমার শুটিং
স্কটল্যান্ডে শুরু স্পাইডারম্যানের নতুন সিনেমার শুটিং

এই মাত্র | শোবিজ

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ঝরবে বজ্রবৃষ্টি
আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ঝরবে বজ্রবৃষ্টি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে পরীক্ষায় পাস করলো শুধু লিডসের পিচ
ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে পরীক্ষায় পাস করলো শুধু লিডসের পিচ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কত ফলোয়ারে মিলবে ইনস্টাগ্রামে লাইভ করার অনুমতি?
কত ফলোয়ারে মিলবে ইনস্টাগ্রামে লাইভ করার অনুমতি?

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুপ থাকা কেন জরুরি?
চুপ থাকা কেন জরুরি?

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে: সিইসি
নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে: সিইসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভবিষ্যতে কি–বোর্ড ও মাউস ছাড়াই চলবে কম্পিউটার, জানাল মাইক্রোসফট
ভবিষ্যতে কি–বোর্ড ও মাউস ছাড়াই চলবে কম্পিউটার, জানাল মাইক্রোসফট

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গোসাইরহাটে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
গোসাইরহাটে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএমপি কমিশনারের নামে ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট, সতর্ক পুলিশের
সিএমপি কমিশনারের নামে ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট, সতর্ক পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই ব্রাজিলিয়ানের গোলে লেভারকুসেনকে হারালো চেলসি
দুই ব্রাজিলিয়ানের গোলে লেভারকুসেনকে হারালো চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ
চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে ফেরার পাঁচ মাসের মধ্যে নাসা ছাড়লেন মহাকাশচারী
পৃথিবীতে ফেরার পাঁচ মাসের মধ্যে নাসা ছাড়লেন মহাকাশচারী

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকচক্র ভাঙতে সহায়তা করলো কথা বলা তোতা পাখি
মাদকচক্র ভাঙতে সহায়তা করলো কথা বলা তোতা পাখি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ দলের ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু
অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ দলের ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল শিশুর
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ভালো রাখতে যা করবেন
স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ভালো রাখতে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পেয়ারা পাতায় লুকিয়ে আছে অনেক ঔষধি গুনাগুন
পেয়ারা পাতায় লুকিয়ে আছে অনেক ঔষধি গুনাগুন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জয় দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
জয় দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম‍্যাচ নিষিদ্ধ ফ্লিক, সঙ্গে জরিমানা ২০ হাজার ইউরো
এক ম‍্যাচ নিষিদ্ধ ফ্লিক, সঙ্গে জরিমানা ২০ হাজার ইউরো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজেকে খুঁজে ফেরার গল্পে ‘ঘোমটা’
নিজেকে খুঁজে ফেরার গল্পে ‘ঘোমটা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের
ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে
রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ
নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা