শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব

পাপ নাকি কখনো চাপা দেওয়া যায় না। তারিক সিদ্দিকের ক্ষেত্রে ঘটনাটা পুরোপুরি সত্য। তারিক সিদ্দিক যে দুর্নীতিবাজ, তিনি যে সশস্ত্র বাহিনীর কেনাকাটা করে কমিশন করেছেন, তিনি অর্থ ছাড়া কোনো কাজই করেন না এবং কমিশন ছাড়া কারও জন্য কোনো কিছু করেন না- সেটি দেশের মানুষ সবাই জানত। সবাই তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতির অপকর্ম এবং ঘৃণ্য তৎপরতার কথা জানত। এমনকি তৎকালীন সরকারের মধ্যেও তার দুর্নীতি নিয়ে কানাঘুষা হতো। কিন্তু কেউ প্রকাশ্যে তার বিরুদ্ধে মুখ খোলার সাহস পেত না। তিনি শুধু দুর্নীতিবাজই ছিলেন না, তিনি ছিলেন একজন পৈশাচিক নরপশু। এটাই সবাই জানত। কিন্তু তারিক সিদ্দিক যেহেতু গুম এবং হত্যার একজন নির্দেশদাতা, সেজন্য তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বলার সাহস পেত না। তারিক সিদ্দিক কারও ওপর রুষ্ট হলে হয় তাকে গুম হতে হতো অথবা যেতে হতো ‘আয়না ঘরে’। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও তারিক সিদ্দিকের অপকর্মের কথা সবাই জানত। আর তারিক সিদ্দিক নিজেও জানতেন যে, আওয়ামী লীগ পতন হওয়ার পর তার এসব অপকর্মের কাহিনি দেশের জনগণ জানবে। তার এই দেশে থাকা সম্ভব হবে না। এ কারণেই বিদেশের নাগরিকত্বের জন্য বিভিন্ন সময়ে তিনি চেষ্টা করেছিলেন। ২০১৩ সালে যখন নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে উত্তাল গণ আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল, সেই সময় তারিক সিদ্দিক সপরিবারে বিদেশ পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। কারণ সেই সময় দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছিল উত্তপ্ত। সব বিরোধী দল নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছিল। এ সময় তারিক সিদ্দিক সপরিবারে মাল্টার নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেন। তিনি এ আবেদন করার পর মাল্টা তাদের দেশের নিয়ম অনুযায়ী তার আয়ের উৎস এবং অন্য বিষয়গুলো তদন্ত করে। মাল্টাতে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা দিয়ে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান রয়েছে। বহু মানুষ এটি গ্রহণ করে থাকে। কিন্তু সেই অর্থের সুনির্দিষ্ট উৎস বলতে হয়। কিন্তু তারিক সিদ্দিক যখন ২০১৩ সালের ১৮ অক্টোবর এ আবেদন করেন তখন মাল্টা সরকারের অভিবাসন বিভাগ তারিক সিদ্দিক, স্ত্রী শাহীন সিদ্দিক এবং মেয়ে বুশরা সিদ্দিকের আয়ের উৎস কী তা সম্পর্কে জানতে চায়। তারিক সিদ্দিক কিছু ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে তার আয়ের উৎস জানানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ওই বছরের ডিসেম্বর মাসে মাল্টার নাগরিকত্ব নাকচ করে দেওয়া হয়। শুধু তিনি নয়, তার স্ত্রীকেও নাগরিকত্ব দিতে অস্বীকৃতি জানায় মাল্টা।

এরপর ২০১৫ সালে আইনজীবীর মাধ্যমে কাগজপত্র ঠিক করে তিনি আবেদন করেন। কিন্তু সেই আবেদনও নাকচ হয়ে যায়। অর্থ পাচার, দুর্নীতি, প্রতারণা ঘুষের অভিযোগ থাকায় তার নাগরিকত্বের আবেদন দুই বারই প্রত্যাখ্যাত হয়েছে বলে মাল্টা অভিবাসন সংস্থা জানিয়েছে। এ বিষয়টি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিনান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। শাহীন সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টি থেকে নির্বাচিত এমপি এবং সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যক্রমের দায়িত্বে থাকা ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের চাচি এবং তারেক সিদ্দিকের স্ত্রী। ফিনান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালে মাল্টার নাগরিকত্ব বিনিয়োগ প্রকল্প পরিচালনা থাকা ‘হেনলি অ্যান্ড পার্টনারস’ নামে একটি সংস্থা শাহীন সিদ্দিকের আবেদন ফিরিয়ে দেয়। এ সংস্থাটি সে সময় বিদেশি নাগরিকদের মাল্টার নাগরিকত্ব দেওয়ার বিষয়ে কাজ করত। ফিনান্সিয়াল টাইমসের কাছে আসা এ সংক্রান্ত নথিপত্র তথ্য অনুযায়ী শাহীন সিদ্দিক ঢাকায় প্রচ্ছায় নামে একটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারপারসন ছিলেন। এ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অবৈধ জমি দখলের অভিযোগ রয়েছে। ২০১২ সালে প্রচ্ছায় সংস্থার নামে শাহীন সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ঢাকায় মূল্যবান জমি দখলের অভিযোগ ওঠে। ২০১৬ সালে তিনি এসব জমি বিক্রি করে দেন। অভিযোগ আছে, তিনি তার স্বামী তারিক সিদ্দিকের ক্ষমতার অপব্যবহার করে এসব জমি দখল করেন এবং সুযোগ বুঝে বিক্রি করেন। এ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পর একাধিক গণমাধ্যম রোষানোলে পড়েছিল। এসব প্রতিবেদন মাল্টার কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছিল। এ অভিবাসন সংস্থা শাহীন সিদ্দিকের আবেদন প্রত্যাখ্যান করে দেয়। এরপরও তারিক সিদ্দিক তার চেষ্টা অব্যাহত রাখেন। ২০১৫ সালের মার্চে প্রচ্ছায় কথা উল্লেখ না করে নিজেকে আর্ট অব প্রেস লিমিটেডের মালিক হিসেবে আবেদন করেন। শাহীন সিদ্দিক এবং তার মেয়ে বুশরা সিদ্দিকের জন্যও মাল্টায় আবেদন করেন। মাল্টার দ্বিতীয় আবেদনে বুশরাকে ইংল্যান্ডের নাগরিক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। তিনি লন্ডনে শিক্ষার্থী হিসেবে পড়াশোনা করছিলেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স একজন কর্মচারী এক ইমেলে জানান, মাল্টা কর্তৃপক্ষ এ প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চায়। যাচাই-বাছাই শেষে ওই বছরের শেষ দিকে শাহীন সিদ্দিক ও বুশরা সিদ্দিকের দ্বিতীয় আবেদনও বাতিল করা হয়। মাল্টা সরকারের একটি গেজেটে নিশ্চিত করা হয় শাহীন সিদ্দিক এবং বুশরা সিদ্দিক কেউই দেশটির নাগরিকত্ব পাননি। এই প্রত্যাখ্যানের নথিতে বলা হয়, আবেদন ফর্মে শাহীন সিদ্দিক মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের একটি ব্যাংকের তথ্য জমা দেন। তার ওই অ্যাকাউন্টে ২৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার ছিল, যে আবেদনের মাত্র দুই মাস আগে তার অ্যাকাউন্টে জমা হয়। এ বিপুল পরিমাণ অর্থের উৎস সম্পর্কে নথিতে কোনো কিছু উল্লেখ ছিল না। উল্লেখ্য যে, মাল্টার নাগরিকত্ব না পেলেও তারিক সিদ্দিক, তার স্ত্রী শাহীন সিদ্দিক এবং মেয়ে বুশরা সিদ্দিক তিনজনই মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোম স্কিমের মাধ্যমে সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি পেয়েছেন। একই সঙ্গে তারিক সিদ্দিক দুবাইতে পারমানেন্ট রেসিডেন্সি গ্রহণ করেছেন। দুবাইয়ে তার বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, তারিক সিদ্দিক দুবাইতে একটি সিকিউরিটি সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের অন্যতম কর্ণধার এক এগারোর অন্যতম নাটের গুরু মেজর জেনারেল আমিন ওরফে বিহারী আমিন। তিনি এ কোম্পানিতে উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন ২০১০ সাল থেকে। দুবাইতে তারিক সিদ্দিক বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছেন। দুবাইতে তার একাধিক ফ্ল্যাট এবং দোকান রয়েছে বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে নিশ্চিত তথ্য এসেছে। দুবাই ছাড়াও সিঙ্গাপুরে তারিক সিদ্দিকের বিনিয়োগের খবর পাওয়া গেছে। ২০১৭ সালে আজিজ খানের মাধ্যমে তারিক সিদ্দিক সিঙ্গাপুরে ৬ হাজার স্কয়ার ফিটের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট তৈরি করেন। এ ফ্ল্যাটটি তারিক সিদ্দিককে আজিজ খান উপহার দিয়েছেন বলে জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় সিঙ্গাপুরে এলে এ বাড়িতে থাকেন। এ বাড়িতে সবকিছু গোছানো আছে। তারিক সিদ্দিকও সেখানে যান এবং অবস্থান করেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়াও তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরা সিদ্দিক ব্রিটিশ নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন ২০১৯ সালে। তারিক সিদ্দিক এবং তার স্ত্রীও ব্রিটেনে অবস্থান করছেন। যেখানে তারিক সিদ্দিকের স্ত্রীর নামে একটি ফ্ল্যাট আছে। এ তিনটি দেশ ছাড়াও তুরস্কে তারিক সিদ্দিকের বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগের খবর পাওয়া গেছে। সেই দেশটির বিদেশিদের বিনিয়োগ সংক্রান্ত নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, সেখানে তারিক সিদ্দিক শত কোটি ডলারের বেশি বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেছেন। এসব বিনিয়োগের মধ্যে রয়েছে হোটেল ব্যবস্থাপনা, খাদ্য এবং পরিবহন খাত। তারিক সিদ্দিক বিভিন্ন সময় তুরস্কে গেছেন বলেও একাধিক সূত্র বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিশ্চিত করেছে। এ ছাড়াও তারিক সিদ্দিকের স্ত্রীর নামে কানাডার ভ্যাঙ্কুয়েভারে বাড়ি রয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা যখন কানাডাতে অবস্থান করতেন, সেই সময় এ বাড়িটি ক্রয় করা হয়। এটি প্রথমে সায়মার প্রাক্তন স্বামীর নামে থাকলেও পরবর্তীতে তা ২০২০ সালে তারিক সিদ্দিকের স্ত্রীর নামে হস্তান্তর করা হয়। এ ছাড়াও টরন্টোতে সায়মার সাবেক স্বামীর নামে একটি রেস্টুরেন্ট, পরবর্তীতে তারিক সিদ্দিকের স্ত্রীর নামে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তারিক সিদ্দিক এভাবে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এসব সম্পত্তি হলো লুটের সম্পত্তি। আর এ কারণেই বিশ্বে তারিক সিদ্দিক বাংলাদেশের দুর্নীতির একজন বরপুত্র হিসেবে পরিচিত। সারা বিশ্ব জানে যে তারিক সিদ্দিক একজন দুর্নীতিবাজ, দুর্নীতির টাকায় তিনি বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস
একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস

পূর্ব-পশ্চিম