শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

চিকিৎসার সময় ডাক্তারের কাছে রোগীর যেসব অধিকার থাকে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চিকিৎসার সময় ডাক্তারের কাছে রোগীর যেসব অধিকার থাকে

বাংলাদেশে চিকিৎসক এবং রোগীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি, বাগবিতণ্ডা এমনকি সংঘর্ষের ঘটনা প্রায়ই শোনা যায়। এসব কারণে মারামারি, হাসপাতাল ভাঙচুর এবং মামলা ঘটনাও ঘটে।

রোগীদের অভিযোগ, চিকিৎসকরা তাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন না, প্রশ্নের জবাব দেন না এবং যথেষ্ট সময় দেন না। হাসপাতালে ভর্তি রোগীরাও তাদের চিকিৎসার ব্যাপারে পর্যাপ্ত তথ্য পান না।

অপরদিকে চিকিৎসকদের অভিযোগ, অনেক সময় রোগীরা তাদের রোগের ব্যাপারে সঠিক তথ্য দেন না।

এমন প্রেক্ষাপটে আজ পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক রোগী সুরক্ষা দিবস।

কিন্তু হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার সময় একজন রোগীর কী কী অধিকার থাকে? বাংলাদেশে রোগীরা সেসব অধিকারের ব্যাপারে কতটা সচেতন? বাংলাদেশে এসব অধিকার রক্ষার চর্চায় বা কতটা হয়? রোগী এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কী করা উচিত?

কয়েকটি ঘটনা

মিরপুরের বাসিন্দা সোমা সাহার পিতা কয়েক বছর আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পর ঢাকার একটি সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

তিনি বলছিলেন, ‘’প্রতিদিন সকালে যখন বড় ডাক্তার রাউন্ডে আসতেন, তখন আমাদের সবাইকে ওয়ার্ড থেকে বের হয়ে যেতে বলা হতো। তিনি চলে যাবার পর একজন জুনিয়র ফাইলে ওষুধ, টেস্ট ইত্যাদি লিখে দিতেন। পরে সেটা দেখে নার্স আমাদের ওষুধ আনতে বলতেন। কিন্তু রোগীর উন্নতি কতটা হচ্ছে, কোন ওষুধ কেন দেয়া হচ্ছে, সেটা কখনোই আমাদের বলা হতো না। জুনিয়রদের কাছে জিজ্ঞেস করলে তারাও বিরক্ত হতেন।‘’

এরকম অভিজ্ঞতা যে শুধু তার একার হয়েছে তা নয়।

শামিমা আক্তারের বাচ্চা ছেলের মাথা ফেটে গেলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেলাই করার পর সার্জারি ওয়ার্ডের চিকিৎসক কোনো কথা না শুনেই অ্যান্টিবায়োটিক আর কিছু ওষুধ লিখে দেন। ওষুধগুলোর কোনটার কি কাজ, জানতে চাইলে সেই চিকিৎসক চিৎকার করে বলেন, বাইরে ওষুধের দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন।

শুধু সরকারি হাসপাতালেই নয়, উন্নত চিকিৎসার জন্য অনেকে অর্থ খরচ করে যেসব বেসরকারি হাসপাতালে যান, সেখানেও রোগীদের অভিযোগ রয়েছে যে, তাদের চিকিৎসা, ওষুধ বা অপারেশনের ব্যাপারে ঠিক মতো অবহিত করা হয় না। এমনকি চেম্বারে চিকিৎসকরাও রোগীদের কথা ভালোভাবে না শুনেই চিকিৎসাপত্র দেন বলে অভিযোগ আছে।

নাজমা আক্তার ঢাকার একটি পাকস্থলীর সমস্যা নিয়ে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।

তিনি বলছেন, ‘’চিকিৎসক এসে রোগী দেখে যাওয়ার পর তার জুনিয়র এসে আমাদের জানাতেন, এই করতে হবে, ওই টেস্ট করতে হবে। কিন্তু মূল চিকিৎসক কখনো ভালোভাবে কথাও  বলতেন না। প্রতিদিন অনেকগুলো করে টেস্ট করতে দিতেন। কিন্তু সেসব টেস্ট কেন করা হচ্ছে, আদৌ দরকার আছে কিনা, তার কোন ব্যাখ্যা কখনো পাই নি।‘’

দুই বছর আগে অক্টোবরে ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে ঢাকার একটি নামী বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ভিকারুননিসার ছাত্রী আফরিন হক। একদিন পরেই তার মৃত্যু হয়। চিকিৎসকরা পরিবারের সঙ্গে কোনরকম আলোচনা না করেই তার লাইফ সাপোর্ট সরিয়ে নিয়েছিলেন বলে পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেন।

রোগী ও চিকিৎসকের সম্পর্ক নিয়ে ধারণার অভাব

বাংলাদেশের একটি বেসরকারি হাসপাতালের কর্ণধার এবং জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. লেলিন চৌধুরী বলছেন, বাংলাদেশে রোগী এবং চিকিৎসক পরস্পরের প্রতি যে দায়বদ্ধতা, ডাক্তার এবং রোগীর সম্পর্ক যে অলিখিত বোঝাপড়ার একটি সম্পর্ক, সেই সম্পর্কে তাদের কারো ধারণা নেই।

‘রোগী যখন কোন বিষয়ে ডাক্তারের সহযোগিতা প্রার্থী হন, ডাক্তার সেটা দেখেন কর্তৃত্ববাদী দৃষ্টিকোণ থেকে। অর্থাৎ আমি বললাম, আপনি এটা করুন। আসলে হওয়া উচিত, ডাক্তার তার লব্ধ জ্ঞানকে রোগীর কাছে রোগীর মতো করে উপস্থাপন করবেন। সেটা করতে গেলে তার সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে।’

‌'একই সঙ্গে রোগীকেও মনে রাখতে হবে, তিনি যে বিষয়টির জন্য চিকিৎসকের সহযোগিতা প্রার্থী হয়েছেন, সেই বিষয়টি তাকে বুঝে নিতে হবে। অর্থাৎ চিকিৎসকের সেবাটা নেয়ার জন্য, যোগাযোগ করার জন্য তাকেও প্রস্তুতি নিতে হবে।’

তিনি বলছেন, চিকিৎসক এবং রোগীর এই যোগাযোগের জায়গাটা বাংলাদেশে একটি ঘাটতি রয়েছে বলে তাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির ঘটনা ঘটে। তখন একে অপরের প্রতি দোষারোপের ঘটনা ঘটে।

পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের চেয়ারপারসন ডা. শারমিন ইয়াসমিন বলছেন, ‘নিজেদের এসব অধিকারের ব্যাপারে রোগীরাও সচেতন নন বা জানেন না। ফলে তারা তাদের অধিকার দাবী করতে পারেন না বা আদায় করে নিতে পারছেন না। তাদের জানতে চাইতে হবে। সেই ব্যাপারে তাদেরও সচেতন হওয়া দরকার। তখন আমাদের ভেতর ট্রেন্ডটা চালু হবে।’

কোথাও কোথাও চার্টার আকারে রোগী চিকিৎসকের অধিকার, দায়িত্বের কথা লেখা থাকে, কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কোন প্রটোকল অনুসরণ করা হয় বলে এই জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের জানা নেই।

চিকিৎসা সেবা নিতে গিয়ে রোগীর কী কী অধিকার রয়েছে?

পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের চেয়ারপার্সন ডা. শারমিন ইয়াসমিন বলছেন, বিশ্বের যেকোনো যেদেশেই রোগীদের প্রধান অধিকার হচ্ছে চিকিৎসা সেবা সংক্রান্ত তথ্য প্রাপ্তির অধিকার।

অর্থাৎ তাকে কি চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে, কার কাছ থেকে নিচ্ছেন, সেটার জন্য কেমন খরচ হবে, কী ওষুধ দেয়া হচ্ছে বা হবে, কোনটা করলে ভালো হবে, না করলে কি কি সমস্যা হতে পারে, শারীরিক কোনো অসুবিধা হতে পারে কি না, এমনকি মানসিক কোনো সমস্যা হতে পারে কি না- প্রতিটি তথ্য রোগী বা তাদের স্বজনদের জানার অধিকার রয়েছে।

সেবা পাওয়ার সময় তার যদি কোনোরকম ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকে, সেটাও তাকে আগে থেকে অবহিত করতে হবে।

ডা. শারমিন ইয়াসমিন বলছেন, "হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে চিকিৎসক, নার্স- যেই হোক, রোগী বা তার অ্যাটেন্ডডেন্টের যদি কোন প্রশ্ন থাকে, সেটার উত্তর তাকে দিতে হবে। সেটা অবশ্যই তাদের নিশ্চিত করতে হবে।"

"একজন রোগীর অধিকার রয়েছে বেছে নেয়ার যে, সেই ওই চিকিৎসা নেবেন নাকি নেবেন না," বলছেন ডা. ইয়াসমিন।

কিন্তু এসব অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশে অনেক ঘাটতি রয়েছে বলে বলছেন এই জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ।

বাংলাদেশে রোগীদের অধিকার কতটা রক্ষা হয়?

বাংলাদেশে ভুল চিকিৎসা বা রোগীদের অধিকার রক্ষা নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোন আইন নেই।

রোগীরা ভুল চিকিৎসার শিকার হলে ফৌজদারি বিভিন্ন আইনের আশ্রয় নিতে পারেন। কোন নির্দিষ্ট চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিলে অভিযোগ জানাতে পারেন। এক্ষেত্রে তদন্ত করে বিএমডিসি চিকিৎসকের লাইসেন্স বাতিল করতে পারেন, যদিও এরকম ঘটনা খুব একটা শোনা যায় না।

হাসপাতাল বা চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসা, অবহেলা, হয়রানি বা প্রতারণার শিকার হলে ফৌজদারি বিভিন্ন আইনের আশ্রয় নিতে পারেন বা মামলা করতে পারেন।

কিন্তু স্বাস্থ্য সেবার অধিকার ক্ষুণ্ণ হলে শুধুমাত্র একটি জায়গায় গিয়ে অভিযোগ জানালে প্রতিকার পাওয়া যাবে, কোন ব্যবস্থা বা গাইডলাইন এখনো বাংলাদেশে নেই বলে জানিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

ফলে অধিকার ক্ষুণ্ণ, অবহেলা বা ভুল চিকিৎসার কারণে কারো শাস্তি, ক্ষতিপূরণ প্রাপ্তির উদাহরণ অত্যন্ত বিরল।

বাংলাদেশে রোগীর অধিকার রক্ষায় কী করা যেতে পারে?

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের রোগীদের অধিকার রক্ষা এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি স্বতন্ত্র বডি বা সংস্থা থাকা উচিত। যাদের কাছ হবে চিকিৎসা সেবা বিষয়ে কোন অভিযোগ পেলে উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে ব্যবস্থা নেয়া।

বিশেষজ্ঞ ডা. লেলিন চৌধুরী বলছেন, আমরা অনেক দিন ধরেই এরকম একটি বডি তৈরি করার জন্য দাবি করে আসছি। কোন রোগী বা স্বজন যদি মনে করেন, তাদের অধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে, যথাযথ আচরণ করা হয়নি, তাহলে তারা সেখানে অভিযোগ জানাতে পারবেন। ধরা গেল, সাত কার্যদিবসের মধ্যে উভয়পক্ষের শুনানির মাধ্যমে যৌক্তিকভাবে সমাধান করা হবে।

কিন্তু এরকম কোনো নিয়ম, আইন বা দফতর এখনো বাংলাদেশে নেই।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদফতরের হাসপাতাল বিভাগের পরিচালক ডা. ফরিদ উদ্দিন মিয়া বিবিসি বাংলাকে বলছেন, সরকারি-বেসরকারি কোন হাসপাতাল বা চিকিৎসকের বিরুদ্ধে যদি কারো কোন অভিযোগ থাকে, সেটা আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেই।

স্বাস্থ্য অধিদফতরে মহাপরিচালক বরাবর লিখিত আকারে এরকম অভিযোগ দেয়া যেতে পারে বলে তিনি জানান।

তবে চিকিৎসক-রোগীদের সম্পর্ক নিয়ে অভিযোগ, সংবাদ পত্রপত্রিকায় ছাপা হলেও অধিদপ্তরে এরকম অভিযোগ জমা পড়ার ঘটনা বিরল।

কিন্তু হাসপাতাল, চিকিৎসকের বিরুদ্ধে রোগীদের অভিযোগ দেখার জন্য সুনির্দিষ্ট একটি দপ্তর তৈরির বিষয় পরিকল্পনায় থাকলেও এখনো গঠিত হয়নি বলে তিনি জানান।

পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ডা. শারমিন ইয়াসমিন বলছেন, রোগীদের অধিকার রক্ষায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। তাদের হাসপাতালের নীতিমালার মধ্যে এসব বিষয় রাখতে হবে, সেটার প্রয়োগ করতে হবে। রোগীদের তথ্য প্রাপ্তির বিষয়টা তাদের নিশ্চিত করতে হবে।

ডা. লেলিন চৌধুরী পরামর্শ দিয়ে বলছেন, বাংলাদেশে যখন চিকিৎসকরা পড়াশোনা শেষ করে যখন রোগী দেখার জন্য লাইসেন্স পান, তার আগে অন্তত ১০ দিন বা ১৫ দিনের একটা ওরিয়েন্টশন কোর্স করানো উচিত, যেখানে থাকবে তিনি যখন পেশাজীবন শুরু করবেন, তখন কীভাবে রোগী-চিকিৎসকের সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত।

এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশেও সুনির্দিষ্ট একটা গাইডলাইন তৈরি করা উচিত, যেখানে রোগী এবং চিকিৎসক, উভয়েরই অধিকার, দায়িত্ব এবং সুরক্ষার বিষয়গুলো উল্লেখ থাকবে বলে তিনি করেন।

মি. চৌধুরী জানান, তার হাসপাতালে তাদের তো করে একটি স্ট্যান্ডার্ড প্রটোকল অনুসরণ করা হয়। যাতে রোগী এবং চিকিৎসক, উভয়ের মধ্যে একটি যোগাযোগের ব্যবস্থা থাকে। সেখানে রোগীদের তথ্য দেয়া এবং রোগীর কাছ থেকে তথ্য নেয়া, উভয় ব্যবস্থাই রয়েছে।

তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, আইসিইউতে সকালে সন্ধ্যায় রোগীদের ব্রিফ করা হয়। এ ছাড়া একজন কর্মকর্তাকে সার্বক্ষণিকভাবে দায়িত্ব দেয়া আছে যার কাজ রোগী এবং স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়গুলো নিশ্চিত করা।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হাসপাতালের রোগীদের অধিকার বেশ পরিষ্কারভাবে বলা আছে। অন্যদিকে রোগীদের দায়িত্ব সম্পর্কেও অবহিত করা হয়। ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে রোগীদের অধিকার সম্পর্কে বলা হয়েছে:

>> জাতি, ধর্ম, বর্ণ, জাতিগত উৎস, বয়স ও লিঙ্গ নির্বিশেষে পরিচর্যা পাওয়ার
>> সেবা প্রদানকারী সব ব্যক্তির নাম, পরিচয় এবং পেশাদারি মর্যাদা জানার এবং তাঁদের দায়িত্ববান ডাক্তার সম্পর্কে জানার
>> চিকিৎসা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশগ্রহণ করা
>> চিকিৎসা গ্রহণ করা বা প্রত্যাখ্যান করার অধিকার
>> চিকিৎসা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার
>> কোনোরকম মৌখিক, শারীরিক, মানসিক লাঞ্ছনা, হয়রানি বা অবহেলা মুক্ত চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তি
>> তাদের ব্যক্তিগত সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় বা আধ্যাত্মিক এবং সামাজিক মূল্যবোধ ও বিশ্বাসের সম্মান
>> রোগের প্রকৃতি, সম্ভাব্য ঝুঁকি, সুবিধা, বিকল্প, অপ্রত্যাশিত ফলাফল ও খরচ সহ তাদের স্বাস্থ্যের অবস্থা জানার এবং তাঁদের স্বাস্থ্য পরিচর্যা সিদ্ধান্তে পূর্ণভাবে অংশগ্রহণের
>> হাসপাতাল নীতি অনুযায়ী ভিজিটর অ্যাকসেস করার
>> পরিচর্যার গুণমান সম্পর্কে অভিযোগ বা আপত্তি প্রকাশের এবং বৈষম্য বা বঞ্চিত হওয়ার কোনো ভীতি ছাড়াই প্রতিবাদ করার এবং তাঁদের অভিযোগের তাৎক্ষণিক ও সৌজন্যমূলক প্রতিক্রিয়া পাওয়ার
>> তাদের মেডিকেল রেকর্ডে যেসব তথ্য আছে তা অনুরোধের পর অ্যাকসেস করার
>> যে কোনো চিকিৎসার খরচ সম্পর্কে তথ্যের অনুরোধ ও তা পাওয়ার এবং অনুরোধের ভিত্তিতে বিলের ব্যাখ্যা পাওয়ার
>> মেডিকেল পরামর্শের বিরুদ্ধে ডিসচার্জ এবং পরিচর্যা প্রত্যাখ্যানের
>> কোনোরকম ভীতি ছাড়াই হাসপাতাল বা হাসপাতালের বাইরের কোন দ্বিতীয় কোন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ

রোগীর দায়িত্ব
>> উপযুক্ত পরিচর্যা পাওয়ার জন্য ব্যক্তিগত ও পরিবারের যাবতীয় প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান
>> চিকিৎসা সেবা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাঁদের অংশগ্রহণ এবং সম্মত পরিচর্যা মেনে চলা
>> হাসপাতাল নিয়ম মেনে চলা যেমন ধূমপান নিষেধ ও ভিজিটর সংক্রান্ত নীতি
>> স্বাস্থ্য সেবার জন্য আর্থিক দায়িত্ব গ্রহণ এবং তৎক্ষণাৎ বিল নিষ্পত্তি করা

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ


 

এই বিভাগের আরও খবর
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়