শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৬, শনিবার, ২৭ জুন, ২০২০ আপডেট:

চীনকে কোণঠাসা করতে ভারতকে যেভাবে সাহায্য করবে আমেরিকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনকে কোণঠাসা করতে ভারতকে যেভাবে সাহায্য করবে আমেরিকা

ভারত-চীন সীমান্ত সংঘাতকে কেন্দ্র করে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যাওয়া বিচিত্র নয়। চীনের অনমনীয় আগ্রাসন নীতির কারণে ঘটনার গতিপ্রকৃতি কিন্তু সেদিকেই এগোচ্ছে। পূর্ব লাদাখে ভারত-চীন দু’পক্ষই সেনা বাড়ানোয় এমনিতেই উত্তেজনা চরমে রয়েছে। এরপর যদি আমেরিকা ভারতের পাশে দাঁড়ায়, তাহলে অবধারিতভাবেই কিন্তু তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যাবে।

গলওয়ান সংঘাত পরবর্তী পরিস্থিতিতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের যে সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে, তা বিশ্বের অন্যান্য শক্তিধর দেশগুলোও বুঝছে। কিন্তু, কেউ-ই প্রকাশ্যে চীনকে তার আগ্রাসন নিয়ে কিছু বলছে না। রাশিয়া এখনও পর্যন্ত মুখ বন্ধই খেখেছে। 

গলওয়ান সংঘাতের পর ভারত-চীন দু’পক্ষকে নিয়ে বসার চেষ্টা করেও শেষ পর্যন্ত পিছিয়ে যায় রাশিয়া। কারণ, না ভারত, না চীন কেউই তৃতীয়পক্ষের হস্তক্ষেপে রাজি হয়নি। বর্তমান পরিস্থিতিতে রাশিয়া কাকে শেষ পর্যন্ত সমর্থন করবে, কার পাশে গিয়ে দাঁড়াবে, তা নিয়ে ধোঁয়াশায় রয়েছে গোটা বিশ্ব। এমনকি রাশিয়া নিজেও চিন্তায় রয়েছে। তার কারণ ভারত তার পুরনো বন্ধু। অন্যদিকে, চীনের সঙ্গেও রাশিয়ার সম্পর্ক এখন ভাল। তাই রাশিয়া পুরনো মিত্র নাকি নয়া মিত্রের পাশে দাঁড়াবে তা এখনও ঠিক করে উঠতে পারেনি।

ভারতের পাশে আমেরিকা দাঁড়ালে সেক্ষেত্রে পাকিস্তান ও উত্তর কোরিয়া দাঁড়াবে চীনের পিছনে। ভারত-চীন যুদ্ধ যদি শেষ পর্যন্ত বেধেই যায় সেক্ষেত্রে শুধু আমেরিকা নয়, জাপান, অস্ট্রেলিয়াও ভারতের পক্ষ নিয়ে যুদ্ধের ময়দানে নেমে পড়বে। এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি তাতে ভারত-চীন যুদ্ধ এড়ানো কিন্তু এবার মুশকিল। কৃটনৈতিক ও সামরিক স্তরে আলোচনার মাধ্যমে ভারত মীমাংসায় আগ্রহ দেখালেও চীন কিন্তু ভারতের জমি আঁকড়ে বসে রয়েছে। গলওয়ান উপত্যকায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে তারা ৮০০ মিটার দূরে রয়েছে বলে দাবি করলেও উপগ্রহ চিত্র কিন্তু সে কথা বলছে না। ভারতীয় ভূ-খণ্ডের যে অংশ চীন অবৈধভাবে দখল করে স্থায়ী কাঠোমো গড়ে তুলেছে, সেখান থেকে সরার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

ভারত যে চীনের এই দখলদারি এবার মানবে না, তা লাদাখ সীমান্তে যুদ্ধের প্রস্তুতিতেই পরিষ্কার। শুধু গলওয়ানের জমি নয়, লাদাখ থেকে কেড়ে নেওয়া আকসাই চীনের জমিও ভারত এবার বুঝে নিতে চায়। ১৯৬২ সালের যুদ্ধের পর থেকেই আকসাই চীন তাদের দখলে রেখেছে বেইজিং। বিশেষত, এমন একটা পরিস্থিতিতে যখন আমেরিকার মতো শক্তিধর বন্ধু পাশে রয়েছে।

তবে, আমেরিকার শক্তিতে ভরসা করেই যে ভারত যুদ্ধে নামবে, তা কিন্তু নয়। চীনকে মোকাবিলায় ভারতের শক্তি কিন্ত কম নেই। লাদাখে ইতিমধ্যে তিন বাহিনীর ১৫ হাজারেরও বিশে সৈন্য মোতায়েন রয়েছে। পার্বত্য এলাকায় ভারতের এই ১৫ হাজার সৈন্যের মোকাবিলায় চীনের অন্তত ৫ লাখ সেনা লাগবে। এমনটাই মনে করেন সমর বিশেষজ্ঞরা।

চীনের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে ভারতের অত্যন্ত শক্তিধর ভীষ্ম ট্যাংকও লাদাখে অপেক্ষা করছে। লাদাখ সীমান্তের অবহ চাক্ষুষ করতে ভারতের সেনাপ্রধান নিজে কয়েক দিন আগে ঘুরে গেছেন। ফিল্ড কম্যান্ডারদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এখন উপরতলা থেকে খালি নির্দেশের অপেক্ষা।

এর মধ্যে চীন আর একবার কোনওভাবে প্ররোচানা দিলে তা বারুদে আগুন পড়ার মতোই হবে। সেনাকে ফ্রি-হ্যান্ড দিয়েই রেখেছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা সেনার হাতেই ছাড়া রয়েছে।

 

এরপর তো আমেরিকা রইলই। চীনকে বারবার সতর্ক করে থেমে নেই আমেরিকা। মার্কিন সেনা কিন্তু ইউরোপ ছেড়ে এদিকেই আসছে। আর কয়েক দিনের মধ্যে বড় সংখ্যক মার্কিন সেনা চলে আসবে বলে নিশ্চিত করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী মাইক পম্পেও। আমেরিকার মাথায় শুধু ভারত নয়। একইসঙ্গে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনও রয়েছে। ভারতের মতো এই দেশগুলোও কিন্তু চীনা সেনার অবিরাম হুমকির শিকার। ফলে, চীনকে শায়েস্তা করতে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনকেও সুরক্ষা দেবে আমেরিকা।

চীনের পিপল’স লিবারেশন আর্মির (PLA) মোকাবিলায় কতসংখ্যক মার্কিন সেনা এশিয়ায় মোতায়েন করা হবে, সে হিসাব কষতে বসেছে আমেরিকা। বছরের পর বছর ধরে রাশিয়ার আগ্রাসন সামাল দিতে ইউরোপের একাধিক দেশে সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলেছে আমেরিকা। এখন রাশিয়া নয়, চীন ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টিকেই বিশ্বের জন্য হুমকি স্বরূপ মনে হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রর। তাই জার্মানিতে মার্কিন ফোর্স ৫২ হাজার থেকে কমিয়ে ২৫ হাজারে নামিয়ে আনবে আমেরিকা। বাকি ২৭ হাজার মার্কিন সেনা আসছে এশিয়ায়। জার্মানির সঙ্গে এ নিয়ে আমেরিকার কথাও হয়েছে।

 

বর্তমানে দক্ষিণ চীন সাগর এবং পূর্ব চীন সাগর উভয়ক্ষেত্রেই আঞ্চলিক বিরোধে জড়িয়ে রয়েছে চীন। সীমান্ত নিয়েও ভারতের মতো একাধিক দেশের সঙ্গে চীনের সংঘাত রয়েছে। বেশ কয়েকটি দ্বীপপুঞ্জ বেআইনিভাবে চীনের নিয়ন্ত্রণাধীন রয়েছে।

গলওয়ানে চীনা সেনা ভারতের বিরুদ্ধে হিংসাত্মক সামরিক সংঘাতে জড়ানোর পরই আমেরিকার কিন্তু ধৈর্যের বাধ ভেঙেছে। ১৫ জুন রাতে ওই সংঘর্ষে বিহার রেজিমেন্টের এক অফিসারসহ ২০ ভারতীয় সেনা নিহত হয়। দক্ষিণ চীন সাগরে ক্রমাগত চীনাসেনার আগ্রাসনও চটিয়েছে আমেরিকাকে। তাই শুধু সেনা নয়, তিন তিনটি মার্কিন রণতরীও চলে এল বলে মনেকরা হচ্ছে।


প্রশ্ন উঠছে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মতো এমন একটা পরিস্থিতি এল কেন? কেন, গোটা বিশ্ব এক হয়ে চীনের সম্প্রসারণবাদী নীতি এবং সামরিক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে প্রশ্ন করছে না? যদি সত্যিই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যায়, তার প্রভাব কিন্তু ভারত-চীন গণ্ডি বা শুধু এশিয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না। চীনকে চারপাশ থেকে ঘিরে রাখাই যে আমেরিকার কৌশল, মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী মাইক পম্পেও সে ইঙ্গিত আগেই দিয়েছেন। পম্পেওর আভাস থেকেই পরিষ্কার, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকেই চীন আসল অবরোধের মুখে পড়তে চলেছে। ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ফিলিপাইনের মতো দেশগুলো দক্ষিণ চিন সাগরে বারবার চিনের সামরিক আগ্রাসনের মুখোমুখি হচ্ছে।

আমেরিকা যে তা মানবে না, স্পষ্ট করে দেন পম্পেও। ১৯৮৮ সাল থেকেই ফিলিপাইনের সঙ্গে আমেরিকার চুক্তি রয়েছে। চীনের ক্রমাগত হুমকির প্রেক্ষিতে ভিয়েতনামও আমেরিকার ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। উপকূলরেখার সুরক্ষায় মার্কিন নৌসেনা ভিয়েতনামকে সাহায্য পাচ্ছে। ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার সঙ্গেও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বাড়িয়েছে আমেরিকা। সিঙ্গাপুরের বিমান ও নৌঘাঁটি ব্যবহারেও আমেরিকা চুক্তি করে রেখেছে। এই দেশগুলোতে মার্কিন সেনা সমারোহ বাড়লে চীন চারদিক থেকে ঘেরাটোপের মধ্যে পড়বে।

এছাড়া সরাসরি যুদ্ধবিমান পাঠিয়ে, তাইওয়ানকেও হুমকি দিয়েছে চীন। তাইওয়ানে মার্কিন সেনার পাকাপাকি কোনও ঘাঁটি না-থাকলেও প্রশিক্ষণ ও নজরদারি চালাতে প্রায়শই যাতায়াত রয়েছে। তিন মার্কিন বিমানবাহী ক্যারিয়ার তাইওয়ানের কাছেই অপেক্ষায় রয়েছ।

চীন এবং তার দোসর উত্তর কোরিয়ার মোকাবিলায় এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিগুলো রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানে। শুধু দক্ষিণ কোরিয়ায় তিন বাহিনী মিলিয়ে ২৮ হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে। জাপানে ছোট-বড় মিলিয়ে ২৩ ঘাঁটি রয়েছে আমেরিকার। রয়েছে ৫৪ হাজার সৈন্য। সেখানে ৫০টি মার্কিন যুদ্ধজাহাজ এবং ২০ হাজার মার্কিন নৌসেনা সবসময় তৈরি রয়েছে। এছাড়া গুয়াম নামে ছোট্ট একটা দ্বীপে আরও ৫ হাজার সৈন্য রয়েছে আমেরিকার। সূত্র: এই সময়

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩
ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম

২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক
২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক

দেশগ্রাম

রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি

সম্পাদকীয়

চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন
চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন

দেশগ্রাম

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়