শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৬, শনিবার, ২৭ জুন, ২০২০ আপডেট:

চীনকে কোণঠাসা করতে ভারতকে যেভাবে সাহায্য করবে আমেরিকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনকে কোণঠাসা করতে ভারতকে যেভাবে সাহায্য করবে আমেরিকা

ভারত-চীন সীমান্ত সংঘাতকে কেন্দ্র করে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যাওয়া বিচিত্র নয়। চীনের অনমনীয় আগ্রাসন নীতির কারণে ঘটনার গতিপ্রকৃতি কিন্তু সেদিকেই এগোচ্ছে। পূর্ব লাদাখে ভারত-চীন দু’পক্ষই সেনা বাড়ানোয় এমনিতেই উত্তেজনা চরমে রয়েছে। এরপর যদি আমেরিকা ভারতের পাশে দাঁড়ায়, তাহলে অবধারিতভাবেই কিন্তু তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যাবে।

গলওয়ান সংঘাত পরবর্তী পরিস্থিতিতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের যে সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে, তা বিশ্বের অন্যান্য শক্তিধর দেশগুলোও বুঝছে। কিন্তু, কেউ-ই প্রকাশ্যে চীনকে তার আগ্রাসন নিয়ে কিছু বলছে না। রাশিয়া এখনও পর্যন্ত মুখ বন্ধই খেখেছে। 

গলওয়ান সংঘাতের পর ভারত-চীন দু’পক্ষকে নিয়ে বসার চেষ্টা করেও শেষ পর্যন্ত পিছিয়ে যায় রাশিয়া। কারণ, না ভারত, না চীন কেউই তৃতীয়পক্ষের হস্তক্ষেপে রাজি হয়নি। বর্তমান পরিস্থিতিতে রাশিয়া কাকে শেষ পর্যন্ত সমর্থন করবে, কার পাশে গিয়ে দাঁড়াবে, তা নিয়ে ধোঁয়াশায় রয়েছে গোটা বিশ্ব। এমনকি রাশিয়া নিজেও চিন্তায় রয়েছে। তার কারণ ভারত তার পুরনো বন্ধু। অন্যদিকে, চীনের সঙ্গেও রাশিয়ার সম্পর্ক এখন ভাল। তাই রাশিয়া পুরনো মিত্র নাকি নয়া মিত্রের পাশে দাঁড়াবে তা এখনও ঠিক করে উঠতে পারেনি।

ভারতের পাশে আমেরিকা দাঁড়ালে সেক্ষেত্রে পাকিস্তান ও উত্তর কোরিয়া দাঁড়াবে চীনের পিছনে। ভারত-চীন যুদ্ধ যদি শেষ পর্যন্ত বেধেই যায় সেক্ষেত্রে শুধু আমেরিকা নয়, জাপান, অস্ট্রেলিয়াও ভারতের পক্ষ নিয়ে যুদ্ধের ময়দানে নেমে পড়বে। এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি তাতে ভারত-চীন যুদ্ধ এড়ানো কিন্তু এবার মুশকিল। কৃটনৈতিক ও সামরিক স্তরে আলোচনার মাধ্যমে ভারত মীমাংসায় আগ্রহ দেখালেও চীন কিন্তু ভারতের জমি আঁকড়ে বসে রয়েছে। গলওয়ান উপত্যকায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে তারা ৮০০ মিটার দূরে রয়েছে বলে দাবি করলেও উপগ্রহ চিত্র কিন্তু সে কথা বলছে না। ভারতীয় ভূ-খণ্ডের যে অংশ চীন অবৈধভাবে দখল করে স্থায়ী কাঠোমো গড়ে তুলেছে, সেখান থেকে সরার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

ভারত যে চীনের এই দখলদারি এবার মানবে না, তা লাদাখ সীমান্তে যুদ্ধের প্রস্তুতিতেই পরিষ্কার। শুধু গলওয়ানের জমি নয়, লাদাখ থেকে কেড়ে নেওয়া আকসাই চীনের জমিও ভারত এবার বুঝে নিতে চায়। ১৯৬২ সালের যুদ্ধের পর থেকেই আকসাই চীন তাদের দখলে রেখেছে বেইজিং। বিশেষত, এমন একটা পরিস্থিতিতে যখন আমেরিকার মতো শক্তিধর বন্ধু পাশে রয়েছে।

তবে, আমেরিকার শক্তিতে ভরসা করেই যে ভারত যুদ্ধে নামবে, তা কিন্তু নয়। চীনকে মোকাবিলায় ভারতের শক্তি কিন্ত কম নেই। লাদাখে ইতিমধ্যে তিন বাহিনীর ১৫ হাজারেরও বিশে সৈন্য মোতায়েন রয়েছে। পার্বত্য এলাকায় ভারতের এই ১৫ হাজার সৈন্যের মোকাবিলায় চীনের অন্তত ৫ লাখ সেনা লাগবে। এমনটাই মনে করেন সমর বিশেষজ্ঞরা।

চীনের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে ভারতের অত্যন্ত শক্তিধর ভীষ্ম ট্যাংকও লাদাখে অপেক্ষা করছে। লাদাখ সীমান্তের অবহ চাক্ষুষ করতে ভারতের সেনাপ্রধান নিজে কয়েক দিন আগে ঘুরে গেছেন। ফিল্ড কম্যান্ডারদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এখন উপরতলা থেকে খালি নির্দেশের অপেক্ষা।

এর মধ্যে চীন আর একবার কোনওভাবে প্ররোচানা দিলে তা বারুদে আগুন পড়ার মতোই হবে। সেনাকে ফ্রি-হ্যান্ড দিয়েই রেখেছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা সেনার হাতেই ছাড়া রয়েছে।

 

এরপর তো আমেরিকা রইলই। চীনকে বারবার সতর্ক করে থেমে নেই আমেরিকা। মার্কিন সেনা কিন্তু ইউরোপ ছেড়ে এদিকেই আসছে। আর কয়েক দিনের মধ্যে বড় সংখ্যক মার্কিন সেনা চলে আসবে বলে নিশ্চিত করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী মাইক পম্পেও। আমেরিকার মাথায় শুধু ভারত নয়। একইসঙ্গে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনও রয়েছে। ভারতের মতো এই দেশগুলোও কিন্তু চীনা সেনার অবিরাম হুমকির শিকার। ফলে, চীনকে শায়েস্তা করতে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনকেও সুরক্ষা দেবে আমেরিকা।

চীনের পিপল’স লিবারেশন আর্মির (PLA) মোকাবিলায় কতসংখ্যক মার্কিন সেনা এশিয়ায় মোতায়েন করা হবে, সে হিসাব কষতে বসেছে আমেরিকা। বছরের পর বছর ধরে রাশিয়ার আগ্রাসন সামাল দিতে ইউরোপের একাধিক দেশে সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলেছে আমেরিকা। এখন রাশিয়া নয়, চীন ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টিকেই বিশ্বের জন্য হুমকি স্বরূপ মনে হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রর। তাই জার্মানিতে মার্কিন ফোর্স ৫২ হাজার থেকে কমিয়ে ২৫ হাজারে নামিয়ে আনবে আমেরিকা। বাকি ২৭ হাজার মার্কিন সেনা আসছে এশিয়ায়। জার্মানির সঙ্গে এ নিয়ে আমেরিকার কথাও হয়েছে।

 

বর্তমানে দক্ষিণ চীন সাগর এবং পূর্ব চীন সাগর উভয়ক্ষেত্রেই আঞ্চলিক বিরোধে জড়িয়ে রয়েছে চীন। সীমান্ত নিয়েও ভারতের মতো একাধিক দেশের সঙ্গে চীনের সংঘাত রয়েছে। বেশ কয়েকটি দ্বীপপুঞ্জ বেআইনিভাবে চীনের নিয়ন্ত্রণাধীন রয়েছে।

গলওয়ানে চীনা সেনা ভারতের বিরুদ্ধে হিংসাত্মক সামরিক সংঘাতে জড়ানোর পরই আমেরিকার কিন্তু ধৈর্যের বাধ ভেঙেছে। ১৫ জুন রাতে ওই সংঘর্ষে বিহার রেজিমেন্টের এক অফিসারসহ ২০ ভারতীয় সেনা নিহত হয়। দক্ষিণ চীন সাগরে ক্রমাগত চীনাসেনার আগ্রাসনও চটিয়েছে আমেরিকাকে। তাই শুধু সেনা নয়, তিন তিনটি মার্কিন রণতরীও চলে এল বলে মনেকরা হচ্ছে।


প্রশ্ন উঠছে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মতো এমন একটা পরিস্থিতি এল কেন? কেন, গোটা বিশ্ব এক হয়ে চীনের সম্প্রসারণবাদী নীতি এবং সামরিক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে প্রশ্ন করছে না? যদি সত্যিই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যায়, তার প্রভাব কিন্তু ভারত-চীন গণ্ডি বা শুধু এশিয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না। চীনকে চারপাশ থেকে ঘিরে রাখাই যে আমেরিকার কৌশল, মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী মাইক পম্পেও সে ইঙ্গিত আগেই দিয়েছেন। পম্পেওর আভাস থেকেই পরিষ্কার, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকেই চীন আসল অবরোধের মুখে পড়তে চলেছে। ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ফিলিপাইনের মতো দেশগুলো দক্ষিণ চিন সাগরে বারবার চিনের সামরিক আগ্রাসনের মুখোমুখি হচ্ছে।

আমেরিকা যে তা মানবে না, স্পষ্ট করে দেন পম্পেও। ১৯৮৮ সাল থেকেই ফিলিপাইনের সঙ্গে আমেরিকার চুক্তি রয়েছে। চীনের ক্রমাগত হুমকির প্রেক্ষিতে ভিয়েতনামও আমেরিকার ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। উপকূলরেখার সুরক্ষায় মার্কিন নৌসেনা ভিয়েতনামকে সাহায্য পাচ্ছে। ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার সঙ্গেও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বাড়িয়েছে আমেরিকা। সিঙ্গাপুরের বিমান ও নৌঘাঁটি ব্যবহারেও আমেরিকা চুক্তি করে রেখেছে। এই দেশগুলোতে মার্কিন সেনা সমারোহ বাড়লে চীন চারদিক থেকে ঘেরাটোপের মধ্যে পড়বে।

এছাড়া সরাসরি যুদ্ধবিমান পাঠিয়ে, তাইওয়ানকেও হুমকি দিয়েছে চীন। তাইওয়ানে মার্কিন সেনার পাকাপাকি কোনও ঘাঁটি না-থাকলেও প্রশিক্ষণ ও নজরদারি চালাতে প্রায়শই যাতায়াত রয়েছে। তিন মার্কিন বিমানবাহী ক্যারিয়ার তাইওয়ানের কাছেই অপেক্ষায় রয়েছ।

চীন এবং তার দোসর উত্তর কোরিয়ার মোকাবিলায় এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিগুলো রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানে। শুধু দক্ষিণ কোরিয়ায় তিন বাহিনী মিলিয়ে ২৮ হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে। জাপানে ছোট-বড় মিলিয়ে ২৩ ঘাঁটি রয়েছে আমেরিকার। রয়েছে ৫৪ হাজার সৈন্য। সেখানে ৫০টি মার্কিন যুদ্ধজাহাজ এবং ২০ হাজার মার্কিন নৌসেনা সবসময় তৈরি রয়েছে। এছাড়া গুয়াম নামে ছোট্ট একটা দ্বীপে আরও ৫ হাজার সৈন্য রয়েছে আমেরিকার। সূত্র: এই সময়

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
সার্কের বিকল্প জোট গঠনে একসঙ্গে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান
সার্কের বিকল্প জোট গঠনে একসঙ্গে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান
ট্রাম্পের কর-ব্যয়ের বিল নিয়ে ফের ক্ষোভ ঝাড়লেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের কর-ব্যয়ের বিল নিয়ে ফের ক্ষোভ ঝাড়লেন ইলন মাস্ক
সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১
সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোনাশ কলেজের গ্র্যাজুয়েশন কনভোকেশন আয়োজন করলো ইউসিবিডি
মোনাশ কলেজের গ্র্যাজুয়েশন কনভোকেশন আয়োজন করলো ইউসিবিডি

৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশন ডিরেক্টর হিসেবে ঢাকায় যোগ দিলেন জঁ পেসমে
বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশন ডিরেক্টর হিসেবে ঢাকায় যোগ দিলেন জঁ পেসমে

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

এনটিআরসিএ কার্যালয়ের সামনে চাকরিপ্রত্যাশীদের অবস্থান
এনটিআরসিএ কার্যালয়ের সামনে চাকরিপ্রত্যাশীদের অবস্থান

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাসব্যাপী গণসংযোগ ও ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি জাগপার
মাসব্যাপী গণসংযোগ ও ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি জাগপার

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাবু ভাইয়া ফিরছেন! ‘হেরা ফেরি থ্রি’-তে থাকছেন পরেশ রাওয়াল
বাবু ভাইয়া ফিরছেন! ‘হেরা ফেরি থ্রি’-তে থাকছেন পরেশ রাওয়াল

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

হাতিরঝিলে শিশু ধর্ষণচেষ্টা: আসামির ১০ বছর কারাদণ্ড
হাতিরঝিলে শিশু ধর্ষণচেষ্টা: আসামির ১০ বছর কারাদণ্ড

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

কক্সবাজারে অপহরণ মামলার আসামি গ্রেফতার
কক্সবাজারে অপহরণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সার্কের বিকল্প জোট গঠনে একসঙ্গে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান
সার্কের বিকল্প জোট গঠনে একসঙ্গে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের সহায়তাকারী উদ্যোক্তা ও কম্পিউটার কর্মীদের প্রশিক্ষণ
জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের সহায়তাকারী উদ্যোক্তা ও কম্পিউটার কর্মীদের প্রশিক্ষণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনা পরিচয়ে বিয়ে, শেষ রক্ষা হলো না যুবকের
সেনা পরিচয়ে বিয়ে, শেষ রক্ষা হলো না যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম রোবট ফুটবল ম্যাচ: এআই প্রযুক্তির নতুন ইতিহাস চীনে
বিশ্বের প্রথম রোবট ফুটবল ম্যাচ: এআই প্রযুক্তির নতুন ইতিহাস চীনে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
মোংলায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু সচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় ডেঙ্গু সচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের ২ দিনের রিমান্ড
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের ২ দিনের রিমান্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্যালকের হাতে দুলাভাই খুন
শ্যালকের হাতে দুলাভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাস্টমস আন্দোলনের কোনও প্রভাব পড়েনি মোংলা বন্দরে
কাস্টমস আন্দোলনের কোনও প্রভাব পড়েনি মোংলা বন্দরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ৮ দিন আটকে রাখা ব্যক্তিকে উদ্ধার, একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গায় ৮ দিন আটকে রাখা ব্যক্তিকে উদ্ধার, একজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
তিন হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বিতর্ক, পাকিস্তানে হিট : দিলজিতের ‘সর্দারজি থ্রি’ ঝড় তুলেছে
ভারতে বিতর্ক, পাকিস্তানে হিট : দিলজিতের ‘সর্দারজি থ্রি’ ঝড় তুলেছে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের কর-ব্যয়ের বিল নিয়ে ফের ক্ষোভ ঝাড়লেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের কর-ব্যয়ের বিল নিয়ে ফের ক্ষোভ ঝাড়লেন ইলন মাস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস
ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাব মানার ধারণা থেকে বের হতে হবে’
‘ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাব মানার ধারণা থেকে বের হতে হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম