শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৬, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

আমেরিকার সাথে সংঘাতে তৈরি হচ্ছে চীন: মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকার সাথে সংঘাতে তৈরি হচ্ছে চীন: মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন সরকার ক্ষমতা নেওয়ার প্রাক্কালে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা প্রধান চীন নিয়ে তার এবং তার সংস্থার অবস্থান খোলাখুলি প্রকাশ করেছেন এবং বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে স্পর্শকাতর বেশ কিছু অভিযোগ তুলে ধরেছেন।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল পত্রিকায় দীর্ঘ এক লেখায় জন র‌্যাটক্লিফ বলেছেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর চীন “গণতন্ত্র এবং স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি” হিসাবে দেখা দিয়েছে।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি চুরি করে চীন তাদের ক্ষমতা বাড়িয়ে চলেছে এবং বিশ্ব বাজার থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোকে হটিয়ে দিচ্ছে।

এসব কথাতেই থেমে থাকেননি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক। তিনি বলেন, চীন এখন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সংঘাতের জন্য তৈরি হচ্ছে। “চীনের এখন লক্ষ্য অর্থনীতি সামরিক এবং প্রযুক্তিকে বিশ্বে তাদের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠা করা।”

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় চীন বলেছে, র‌্যাটক্লিফের কথা “মিথ্যার ফুলঝুরি”।

শুক্রবার বেইজিংয়ে তাদের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনইং বলেন “আমরা আশা করি মার্কিন রাজনীতিকরা সত্যকে মর্যাদা দেবেন, ভুয়া সংবাদ তৈরি এবং বিক্রি বন্ধ করবেন ... না হলে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা আরও প্রশ্নবিদ্ধ হবে।”

‘রাশিয়া নয়, শত্রু এখন চীন’

মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান জন র‌্যাটক্লিফ তার লেখায় বলেন, আমেরিকার প্রধান শত্রু এখন রাশিয়া নয়, বরঞ্চ চীন।

তিনি বলেন, চীন যে “অর্থনৈতিক গুপ্তচরবৃত্তিতে” লিপ্ত রয়েছে তার লক্ষ্যই হচ্ছে “চুরি, নকল এবং হুবহু পণ্য তৈরি”। উদাহরণ হিসাবে তিনি বলেন, সম্প্রতি চীনা যে প্রতিষ্ঠানকে প্রযুক্তি চুরির জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে তারা যখন সারা বিশ্বে উইন্ড টারবাইন বিক্রি করেছে, তখন চুরির শিকার মার্কিন কোম্পানি ব্যবসা হারিয়ে বহু শ্রমিক কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করতে বাধ্য হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৫০০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের মেধা-স্বত্ব চুরি হচ্ছে। প্রযুক্তি চুরির জন্য এফবিআই গোয়েন্দাদের হাতে অনেক চীনা নাগরিক আটক হচ্ছেন। “এমনকি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের প্রধান গ্রেফতার হওয়ার আগ পর্যন্ত চীনের কাছ থেকে মাসে ৫০ হাজার ডলার করে পাচ্ছিলেন।”

সামরিক শক্তি বাড়াতে চীন কতটা মরিয়া তা বলতে গিয়ে র‌্যাটক্লিফ দাবি করেন যে আমেরিকার কাছে গোয়েন্দা এমন তথ্য রয়েছে যে চীন কৃত্রিমভাবে তাদের সৈন্যদের শারীরিক এবং মানসিক ক্ষমতা বাড়াতে সৈন্যদের ওপর সরাসরি পরীক্ষা চালাচ্ছে।

র‌্যাটক্লিফ লিখেছেন শুধু আমেরিকা নয়, অন্যান্য অনেক দেশই এখন চীনের কাছ থেকে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে।

“চীন বিশ্বাস করে বিশ্ব ব্যবস্থার শীর্ষে তাদের না থাকা ঐতিহাসিকভাবে ভুল এবং অন্যায়। সেই বাস্তবতা তারা বদলাতে চায়।”

এছাড়া, তিনি বলেন, চীনারা যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেস অর্থাৎ পার্লামেন্ট সদস্যদের ওপর প্রভাব বিস্তারে ব্যাপক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। “বড় বড় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে শ্রমিক ইউনিয়নগুলোকে চীন প্রভাবিত করছে যাতে তারা যেন চীনের ব্যাপারে নমনীয় অবস্থান নিতে স্থানীয় রাজনীতিকদের ওপর চাপ সৃষ্টি করে।”

তিনি বলেন, কংগ্রেস সদস্যদের ওপর প্রভাব বিস্তারে চীনের চেষ্টা “রাশিয়ার চেয়ে ৬ গুণ এবং ইরানের চেয়ে ১২ গুণ বেশি।”

চীনের প্রতিক্রিয়া
শুক্রবার তাদের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনইং বলেন, মার্কিন গোয়েন্দা প্রধানের লেখা নেহাতই “স্পর্শকাতর একটি শিরোনাম” এবং কোনও কথারই কোনও প্রমাণ র‌্যাটক্লিফ দেননি।

“তার লেখা গাদা-খানেক মিথ্যার ফুলঝুরি যা আগেও অনেকবার শোনা গেছে। “চীনা মুখপাত্র বলেন, “আমরা আশা করি মার্কিন রাজনীতিকরা সত্যকে মর্যাদা দেবেন, ভুয়া সংবাদ তৈরি এবং বিক্রি বন্ধ করবেন। রাজনৈতিক ভাইরাস এবং মিথ্যা ছড়িয়ে চীন-মার্কিন সম্পর্ক নষ্ট করার প্রয়াস বন্ধ করবেন। না হলে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা আরো প্রশ্নবিদ্ধ হবে।”

বুধবার বেইজিংয়ের চীনা পররাষ্ট্র দপ্তরের ঐ মুখপাত্র বলেছিলেন, “চীনা একটি প্রবাদ রয়েছে যে মন যা বিশ্বাস করে, চোখ সেটাই দেখে...আমরা আশা করি সবাইকে গুপ্তচর হিসাবে বিবেচনা করার মানসিকতা থেকে আমেরিকা বেরিয়ে আসবে।”

এছাড়া, মার্কিন গোয়েন্দা প্রধানের লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার পরপরই বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রে চীনা দূতাবাসের একজন মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টর্সকে বলেন, মি র‌্যাটক্লিফের লেখায় বোঝা যায় যে “এখনও যুক্তরাষ্ট্রে কিছু মানুষের মধ্যে শীতল যুদ্ধকালীন মানসিকতা এবং আদর্শিক পক্ষপাতদুষ্টতা কতটা শক্ত।“

চীনকে আটকাতে নানা কৌশল
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গত কয়েক বছর ধরে নানা ক্ষেত্রে চীনকে কোণঠাসা করতে একের পর এক ব্যবস্থা নিয়েছেন। চীনও অবশ্য পাল্টা জবাব দিয়েছে।

দুই দেশই একে অন্যের আমদানি পণ্যের ওপর শত শত কোটি ডলারের বাড়তি শুল্ক বসিয়েছে। বেশ কতগুলো চীনা প্রযুক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

এমনকি বৃহস্পতিবারও হোয়াইট হাউজ চারটি চীনা কোম্পানিকে - চিপ নির্মাতা এসএমআইসি, চীনের জাতীয় জ্বালানি সংস্থা সিএনওওসি, চীনা নির্মাণ প্রযুক্তি তৈরির প্রতিষ্ঠান চায়না কন্স্ট্রাকশন টেকনোলজি কোম্পানি এবং চায়না ইন্টারন্যাশনাল কনসাল্টিং কর্পোরেশন - কালো তালিকাভুক্ত করেছে। অভিযোগ - এসব কোম্পানির সাথে চীনা সেনাবাহিনীর সম্পর্ক রয়েছে।

এ বছরের গোড়ার দিকে অর্থনৈতিক গুপ্তচরবৃত্তিতে যুক্ত থাকার অভিযোগে আমেরিকা হিউস্টনে চীনা কনস্যুলেট বন্ধ করে দেয়। পাল্টা জবাবে, চীন চেংডুতে মার্কিন কনস্যুলেট বন্ধ করার নির্দেশ দেয়। এমনকি দুই দেশ এক অন্যের সাংবাদিকদেরও বহিষ্কার করেছে।

নতুন এক শীতল যুদ্ধ কি অবশ্যম্ভাবী?

চীনকে প্রধান শত্রু, প্রধান হুমকি বা চ্যালেঞ্জার হিসাবে মার্কিন গোয়েন্দা প্রধানের বিবেচনায় হয়তো তেমন বিস্মিত নয় চীনা নেতৃত্ব বা অধিকাংশ বিশ্লেষক।

বেশ কবছর ধরেই বিশ্বের শীর্ষ দুই অর্থনীতির মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা, বৈরিতা দিনে দিনে বাড়ছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সময়ে এসে তা অনেকটাই প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

বেইজিং ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর চায়না অ্যান্ড গ্লোবালাইজেশনের প্রেসিডেন্ট ওয়াং হুহাইওর মতে, ১৯৭৯ সালে দুই দেশের মধ্যে পুরোমাত্রায় কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর পারস্পরিক অবিশ্বাস এত খারাপ কখনও হয়নি।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা এশিয়া সোসাইটির মার্কিন-চীন সেন্টারের পরিচালক অরভিল শেল সম্প্রতি বিজনেস ইনসাইডার পত্রিকাকে বলেন, “আমরা একটি শীতল যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে।”

সম্প্রতি কুয়ালালামপুরে মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব চায়নার অধ্যাপক ড সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, অনেকদিন ধরেই চীনকে আমেরিকা তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তির প্রতি প্রধান হুমকি হিসেবে বিবেচনা করছে।

ড. আলী বলেন, সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর ১৯৯২ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাদের যে জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল নেয়, তাতে পরিষ্কার বলা আছে যে আর কোনওদিনই বিশ্বের কোথাও তারা এমন কোনও শক্তিকে মাথাচাড়া দিতে দেবে না যারা আমেরিকাকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে।

তিনি বলেন, “অনেকদিন ধরেই চীনকে তারা ভবিষ্যতে সেই ধরণের একটি চ্যালেঞ্জ মনে করছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিষয়ক সরকারি সমস্ত নথিপত্র, দলিলে তা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে।”

ড. আলী মনে করেন, শুধু ট্রাম্প প্রশাসন, সুযোগ পেলেই চীনকে ঘায়েল করার বিষয়ে আমেরিকার রাজনৈতিক অঙ্গনে এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একধরনের ঐক্যমত্য রয়েছে।

তিনি বলেন, চীনের প্রতি বৈরিতা আমেরিকা শুধু নথিপত্রের ভেতর সীমাবদ্ধ না রেখে বেশ কিছুদিন ধরেই কার্যকরী করতে শুরু করেছে। যেমন, তিনি বলেন, চীনের প্রতিবেশী কয়েকটি দেশের সাথে, যেমন ভারত, জাপান, ভিয়েতনাম, সামরিক ও কৌশলগত সম্পর্ক জোরদার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এসব দেশগুলোর সাথে যৌথ সামরিক মহড়া করছে।যেসব ডব্লিউ টি ও বা ডব্লিউ এইচ ওর মতো যেসব আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে চীনের প্রভাব রয়েছে, যেগুলোর সুবিধা চীন নিচ্ছে সেগুলোকে খাটো করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, চীনের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একটি অভ্যন্তরীণ নথিতে দেশের শীর্ষ নেতৃত্বকে সতর্ক করা হয়েছে যে চীনের প্রতি যে বৈরি মনোভাব বিশেষ করে পশ্চিমা বিশ্বে এখন তৈরি হয়েছে, তার নজির ১৯৮৯ সালে তিয়েনানমেন স্কোয়ারের ঘটনার পর দেখা যায়নি।ওই নথিতে বলা হয়েছে, চীন এবং চীনা কম্যুনিস্ট পার্টিকে ঘায়েল করা, অপদস্থ করা, তাদেরকে বিশ্ব নিরাপত্তা এবং অর্থনীতির জন্য একটি হুমকি হিসাবে দেখানোর জন্য আমেরিকা উঠেপড়ে লেগেছে।

বাইডেন কি ভিন্ন কৌশল নেবেন?

জো বাইডেন, যিনি জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন, চীনকে মোকাবেলায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নীতিই প্রধানত অনুসরণ করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিন্তু তিনি এই লড়াইতে মিত্রদের আরও ঘনিষ্ঠভাবে পাশে রাখতে চাইবেন।

এ সপ্তাহের গোড়ার দিকে, বাইডেন বলেন, তার চীন নীতির প্রধান লক্ষ্যই হবে মিত্রদের সাথে জোটবদ্ধভাবে চীনের, তার ভাষায়, “অন্যায় বাণিজ্য নীতির মোকাবেলা করা।” তবে, জলবায়ু পরিবর্তনসহ আরও কিছু ইস্যুতে চীনের সাথে সহযোগিতার রাস্তা হয়ত বাইডেন খুঁজবেন।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা