শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৫, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

আফ্রিকায় আধিপত্যের লড়াই, মুখোমুখি রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আফ্রিকায় আধিপত্যের লড়াই, মুখোমুখি রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

আফ্রিকায় ধীরে ধীরে প্রভাব বাড়াচ্ছে রাশিয়া। এই কাজে ভাড়াটে সেনা ‘ওয়াগনার গ্রুপ’কে কাজে লাগাচ্ছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। মধ্য আফ্রিকায় বড় আকারের সেনাছাউনি গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে মস্কোর। বিপরীতে আফ্রিকায় দিনে দিনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব কমছে।

মার্কিন গোয়েন্দাদের দাবি, ২০১৭ সাল থেকে আফ্রিকায় আক্রমণাত্মক বিদেশনীতি অনুসরণ করছে রাশিয়া। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাদেশটির অন্তত ছয়টি দেশকে সামরিক সহায়তা দিচ্ছে মস্কো। সেখানকার রাজনৈতিক নেতাদের নিরাপত্তার দায়িত্ব রয়েছে রুশ ভাড়াটে সেনা ‘ওয়াগনার।

বর্তমানে মধ্য আফ্রিকার একাধিক দেশ ক্রমাগত বিদ্রোহী এবং চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজে সেখানকার সরকারকে সাহায্য করছে ‘ওয়াগনার গ্রুপ’। এভাবেই ধীরে ধীরে মধ্য আফ্রিকার দেশগুলোর সরকার থেকে শুরু করে আমজনতার ‘নয়নের মণি’ হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে রাশিয়া।

আফ্রিকায় ‘ওয়াগনার গ্রুপ’-এর জয়যাত্রা শুরু হয়েছে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকান দিয়ে। ২০১৩ সালে থেকে সেখানে একরকম গৃহযুদ্ধের মতো পরিস্থিতি রয়েছে। ওই বছর ক্ষমতা দখল করে বিদ্রোহী গোষ্ঠী। ফলে মসনদ ছাড়তে হয় প্রেসিডেন্টকে। ২০১৯ সালে ১৪টি সশস্ত্র গোষ্ঠী শান্তি চুক্তিতে সই করে। কিন্তু কিছু দিন পরেই ছয়টি দল সেই চুক্তি ভেঙে বেরিয়ে যায়। ফলে ফের শুরু হয় রাজনৈতিক অস্থিরতা।

স্থানীয়দের দাবি, এর পরই মাঠে নামে রুশ ভাড়াটে বাহিনী ওয়াগনারের যোদ্ধারা। তাদের সঙ্গে যুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহীরা পেরে উঠতে পারেনি। ফলে ২০২১ সালে রাজধানী বাঙ্গুই ছেড়ে পালায় তারা। এতে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকানে ফেরে শান্তি। আর এর ষোলো আনা কৃতিত্ব ‘ওয়াগনার গ্রুপ’কেই দিয়ে থাকেন মধ্য আফ্রিকার দেশটির বাসিন্দারা।

সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকানের পাশাপাশি নাইজার, মালি এবং বুরকিনা ফাসোয় রুশ ভাড়াটে বাহিনীর সাহায্যে ধীরে ধীরে নিজের অবস্থান মজবুত করেছে মস্কো। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাদেশটির অন্যান্য রাষ্ট্রেও এই একই পদ্ধতিতে প্রভাব বৃদ্ধির চেষ্টা চালাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। পাশাপাশি ধীরে ধীরে সেখানকার দেশগুলিতে সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলছেন তিনি।
 
২০২৪ সালে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকানের রাজধানী বাঙ্গুই থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরে একটি সেনা ছাউনি নির্মাণের কাজ শেষ করে রাশিয়া। ২০৩০ সালের মধ্যে মস্কো সেখানে ১০ হাজার বাহিনী মোতায়েন করবে বলে জানা গেছে। মধ্য আফ্রিকার দেশটির রুশ রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার বিকান্তোভ জানিয়েছেন, ‘‘এখানকার নিরাপত্তার উন্নতির জন্য এই ধরনের একটি ঘাঁটির খুবই প্রয়োজন ছিল।’’

আফ্রিকায় রুশ প্রভাব বৃদ্ধির বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই সংবাদমাধ্যমের কাছে মুখ খুলেছেন প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের সদস্য স্যামুয়েল রামানি। তার কথায়, ‘‘বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশটিতে লাগাতার আমেরিকা-বিরোধী প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে মস্কো। কারণ আফ্রিকায় জমি হারালে আর্থিক এবং রাজনৈতিক দিক থেকে বড় লোকসানের মুখে পড়বেন প্রেসিডেন্ট পুতিন।’’

রামানির দাবি, সেই কারণেই সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকানে নিজেদের অবস্থান দিন দিন আরও মজবুত করছে রাশিয়া। সেখানে পায়ের তলার মাটি সরে গেলে আফ্রিকার অন্য দেশগুলিতেও মস্কোর চাল মুখ থুবড়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

আফ্রিকায় রুশ ভাড়াটে সেনা ‘ওয়াগনার গ্রুপ’-এর বিরুদ্ধে যে কোনও অভিযোগ নেই, তা ভাবলে ভুল হবে। ২০২২ সালে মালিতে প্রায় ৩০০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয় সেখানকার সেনা। তাদের সঙ্গে ছিলেন ওয়াগনার যোদ্ধারা। সাজাপ্রাপ্তদের নিরপরাধ সাধারণ মালিবাসীও ছিলেন বলে অভিযোগ।

রুশ ভাড়াটে সেনা ‘ওয়াগনার গ্রুপ’কে অনেকেই প্রেসিডেন্ট পুতিনের নিজস্ব বাহিনী হিসাবে চিহ্নিত করে থাকেন। একটা সময়ে এর প্রধান ছিলেন তাঁর রাঁধুনি অলিগার্চ ইয়েভজেনি প্রিগোঝিন। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ইউক্রেনে ‘বিশেষ সেনা অভিযান’ (স্পেশাল মিলিটারি অপারেশন) চালাচ্ছে মস্কো। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ডনবাস এলাকার একাধিক গুরুত্বপূর্ণ এলাকা কব্জা করতে এই ওয়াগনারকে কাজে লাগিয়েছিলেন পুতিন।

ইউক্রেন যুদ্ধের আগে লিবিয়া, সিরিয়া, মোজাম্বিক, সুদানের মতো দেশে গৃহযুদ্ধে জড়িয়েছিল এই রুশ ভাড়াটে বাহিনী। কিন্তু ২০২৩ সালে হঠাৎ করেই বিদ্রোহী হন প্রিগোঝিন। রণক্ষেত্র ছেড়ে মস্কোর দিকে বাহিনী নিয়ে এগোতে শুরু করেন তিনি। যদিও সেই ‘বিদ্রোহ’ সফল ভাবে মোকাবিলা করেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। এর পর ওই বছরের অগস্ট মাসে বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ওয়াগনার প্রধান।

মারা যাওয়ার আগে অবশ্য একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছিলেন প্রিগোঝিন। সেখানে হাতে অ্যাসল্ট রাইফেল তাকে সাহারা মরুভূমির বুকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল। আফ্রিকার মানুষকে মুক্তি এবং আনন্দের স্বাদ দিতে এবং তাদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ‘ওয়াগনার গ্রুপ’ কাজ করবে বলে জানিয়েছিলেন তিনি। সূত্রের খবর, প্রিগোঝিনের মৃত্যুর সময়ে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকানে রুশ ভাড়াটে সেনার সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় হাজার।

রুশ ভাড়াটে বাহিনীর প্রধান প্রিগোঝিনের মৃত্যুর পর আফ্রিকায় মস্কো জমি হারাবে বলে মনে করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। ২০২২ সালে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকানের সরকারকে ‘ওয়াগনার গ্রুপ’-এর বিকল্প খুঁজতে চাপ দেয় আমেরিকা। কিন্তু তাতেও তেমন কাজ হয়নি।

২০২৩ সালে আমেরিকার বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থা ‘ব্যানক্রফ্‌ট গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট’-এর সঙ্গে বৈঠক করে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকান সরকার। ওই বছরই তাঁদের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও হয়। তার পরও মধ্য আফ্রিকার দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা সংস্থাটি ‘ওয়াগনার বাহিনী’র বিকল্প হয়ে উঠেছে, তা বলা যাবে না।

ওয়াশিংটনের সংস্থা ‘ব্যানক্রফ্‌ট গ্লোবাল’-এর জন্ম হয় ১৯৯৯ সালে। শুরু দিকে এর নাম ছিল ‘ল্যান্ডমাইন ক্লিয়ারেন্স ইন্টারন্যাশনাল’। ২০১১ সালে নিজেদের নাম বদল করে ওই সংস্থা। বর্তমানে মোট ন’টি দেশে মোতায়েন রয়েছেন এর রক্ষীরা। এর মধ্যে পাঁচটি রাষ্ট্র আফ্রিকার। বাঙ্গুইতেও পা পড়েছে তাদের।

আফ্রিকায় প্রভাব বিস্তারের লড়াইয়ে রয়েছে চিন এবং তুরস্কও। বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশটিতে একাধিক সেনাঘাঁটি তৈরি করেছে বেইজিং। 
 
অন্য দিকে বিবদমান আফ্রিকার দেশগুলির মধ্যে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে সেখানে প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে তুরস্ক। সম্প্রতি এই মহাদেশটিতে বেড়েছে ইউরোপের দেশটির পণ্যের চাহিদা। এ ছাড়া সেখানকার খনি এবং নির্মাণ-সহ বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করছে আঙ্কারার একাধিক সংস্থা।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
সর্বশেষ খবর
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩০ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক