শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩৫, সোমবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৪

মৃত্যু আসার আগেই প্রস্তুতি নেওয়া মুমিনের কর্তব্য

মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী
অনলাইন ভার্সন
মৃত্যু আসার আগেই প্রস্তুতি নেওয়া মুমিনের কর্তব্য

মৃত্যুই প্রতিটি জীবনের অমোঘ পরিণতি। নিজের মৃত্যু আমরা চাই না। উপরন্তু মৃত্যুর কথা চিন্তাও করতে চাই না। আপনজনদের মৃত্যুতে ব্যথিত হই কিন্তু শত আপত্তি, বেদনা আর অনিচ্ছা সত্ত্বেও মৃত্যুই জীবনের সবচেয়ে বড় সত্য। আরও বড় সত্য হলো- কখন মরব তা আমরা কেউই জানি না। সবচেয়ে বড় কথা হলো- যে জীবনের জন্য আমরা এত লালায়িত সে জীবনটি মৃত্যু-পরবর্তী জীবনের তুলনায় কিছুই নয়। এজন্য জীবনের বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নেওয়া দরকার। যে আগন্তুককে কোনোভাবেই ফেরানো যাবে না, তাকে অভ্যর্থনার জন্য সদা সর্বদা প্রস্তুত থাকাই তো বুদ্ধিমানের কাজ। আর মৃত্যুর অভ্যর্থনা হলো তাকে বারবার স্মরণ করে সতর্ক থাকা। দুনিয়াতে আল্লাহ পাঠিয়েছেন যে কদিন তিনি বাঁচিয়ে রাখবেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার চেষ্টা করতে হবে। 

দুনিয়ার সফলতার চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু কখনই তা আখেরাতকে নষ্ট করে নয়। যেহেতু চলেই যেতে হবে, কী হবে আর অকারণ বিবাদ করে, পরস্পরের সম্পর্ক নষ্ট করে মানুষের নিন্দা ও ধিক্কারের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়ে মহান রবের কাছেও অপরাধী হয়ে যাওয়ার। যতটুকু পারা যায় নিরিবিলি মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে চলা এবং নিজের পাথেয় সংগ্রহ করতে থাকা। যেন গুনাহটা কম হয়। অন্তত মানুষ মরার পর একবার হলেও যেন তার জন্য মাগফিরাতের দোয়া করে। অসুখে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। কারণ সব অসুস্থতা ও কষ্ট মুমিনের জন্য সওয়াব বয়ে আনে। মুখে স্বাভাবিক বেদনা বা কষ্ট প্রকাশে অসুবিধা নেই। তবে অসুস্থতার জন্য আল্লাহকে, ভাগ্যকে দোষ দেওয়া, আপত্তিকর কথা বলা অবশ্যই পরিহার করতে হবে। এতে কখনই বিপদ কাটে না। শুধু শুধু গুনাহ হয়। কোনো কষ্টেই মৃত্যু কামনা করা যাবে না। 

জীবনটা আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় নেয়ামত, একে নষ্ট করা, ক্ষতিগ্রস্ত করা, আত্মহত্যা করা তো দূরের কথা, শত কষ্টেও মৃত্যু কামনা করা যাবে না। এ কামনা মৃত্যুকে এগিয়ে আনে না, কষ্ট কমায় না, কিন্তু মুমিনের সব নেকি নষ্ট করে দেয় এবং গুনাহ অর্জনে সহায়তা করে। নবীজির চাচা হজরত আব্বাস (রা.) অসুস্থ হয়ে যখন মৃত্যু কামনা করেন, তখন রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, চাচা মৃত্যু কামনা করবেন না। আপনি যদি নেককার হন তবে জীবন বাড়লে নেকি বাড়বে। আর যদি বদকার হন তবে জীবন বাড়লে তওবা করার সুযোগ পাবেন। কাজেই কোনো অবস্থাতেই মৃত্যু কামনা করবেন না। অন্য হাদিসে তিনি বলেন, একান্তই বাধ্য হলে কেউ বলতে পারবে, হে আল্লাহ যতক্ষণ আমার জন্য জীবন কল্যাণকর, ততক্ষণ আমাকে জীবিত রাখুন। আর যখন আমার জন্য মৃত্যু অধিকতর কল্যাণকর হয় তখন আমাকে মৃত্যু দিন। (বুখারি শরিফ)। সব মুমিনেরই উচিত মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকা। বেশি বেশি নেক আমল করা। সব রকমের গুনাহ থেকে নিজেকে রক্ষা করা এবং এ প্রতিজ্ঞা করা, গুনাহ যত ছোটই হোক করব না। নেকি যত ছোটই হোক কখনই ছাড়ব না। মানুষের পাওনা থাকলে আদায় করে দেওয়া বা আদায়ের ব্যবস্থা রাখা ও অসিয়ত করা। একটি বিশেষ অসিয়ত সব মুমিনেরই করা উচিত, তা হলো তাকে যেন পরিপূর্ণ সুন্নত পদ্ধতিতে দাফন করা হয়। সাহাবি-তাবেইনগণ এরূপ অসিয়ত করে যেতেন। মানুষের আখেরাতের সফলতা নির্ভর করে তার কর্মের ওপর। কাজেই শুধু মৃত্যুকালীন অবস্থা দেখে তাকে ভালো বা মন্দ বলা যায় না। তবে কোনো কোনো মৃত্যুকে ভালো বলা যায়। 

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যার জীবনের সর্বশেষ কথা হবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ সে ব্যক্তি একসময় না একসময় গুনাহগার হলেও শাস্তি ভোগের পর জান্নাতে প্রবেশ করবে। (আবু দাউদ ইবনে হিব্বান)। অন্য হাদিসে তিনি বলেন, মুমিনের মৃত্যু হয় কপালের ঘামের মধ্য দিয়ে। অন্য হাদিসে তিনি বলেন, কোনো মুসলিম শুক্রবারের দিবসে বা রাতে মৃত্যুবরণ করলে আল্লাহ তাকে কবরের শাস্তি থেকে রক্ষা করেন। (তিরমিজি)। অর্থাৎ কর্মের হিসাব, পুরস্কার বা শাস্তি কেয়ামতের দিন হবে, তবে কেয়ামতের আগ পর্যন্ত কবরের শাস্তি থেকে আল্লাহতায়ালা তাকে রক্ষা করবেন। শাহাদাত বা শহীদি মৃত্যুর মর্যাদার কথা আমরা সবাই জানি। বিভিন্ন সহিহ হাদিসে নিম্নরূপ মৃত্যুকে শাহাদাত বা শহীদি মৃত্যু বলা হয়েছে। ১. প্লেগ বা মহামারিতে মৃত্যু। ২. পেটের পীড়ায় মৃত্যু। ৩. পানিতে ডুবে, ধ্বংসস্তূপে বা বাড়িঘর ধসে মৃত্যু। ৪. সন্তান প্রসব অবস্থায় মৃত্যু। ৫. অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু। ৬. বক্ষব্যাধিতে মৃত্যু। ৭. যক্ষ্মা রোগে মৃত্যু ৮. নিজের জীবন, পরিবার-পরিজনের সম্ভ্রম বা সম্পদ রক্ষার্থে মৃত্যু। 

এসব হাদিসের আলোকে আমরা বুঝতে পারি যেসব দুরারোগ্য বৃদ্ধির কারণে মৃত্যু, অস্বাভাবিক বা কষ্টকর মৃত্যু, নিজের অধিকার রক্ষার জন্য মৃত্যু এবং মজলুম হয়ে নিহত হওয়া মৃত্যুকে শাহাদাতের মৃত্যু বলে গণ্য হবে। মৃত্যুপথযাত্রী অসুস্থ বা মৃত ব্যক্তিকে দেখতে গেলে তার এবং তার পরিবারের জন্য ভালো দোয়া করতে হবে। এ সময়ে দোয়ায় ফেরেশতারা আমিন বলেন বলে সহিহ হাদিসে উল্লেখ রয়েছে।

লেখক : ইমাম ও খতিব কাওলারবাজার জামে মসজিদ দক্ষিণখান, ঢাকা

 


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
সর্বশেষ খবর
রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির
রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান
জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪
হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য
কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা
কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি
গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত
সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি
দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২
সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি
রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১
ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি
কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ
আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?
পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু
পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম