শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৫, শনিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৪

ইসলামী আইনে মহানবী (সা.)-এর অবমাননার শাস্তি

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী আইনে মহানবী (সা.)-এর অবমাননার শাস্তি

যারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে গালি দেয় এবং তাঁর অবমাননা করে তাদের কোরআন, হাদিস, সাহাবায়ে কেরাম, সমগ্র মুসলিম উম্মতের ঐকমত্যে সুস্পষ্ট কাফের ঘোষণা করা হয়েছে। ইসলামের প্রথম যুগে যারা নবীকে কষ্ট দিয়েছিল, তাকে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করেছিল শাস্তিস্বরূপ তাদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।

নিম্নে ইসলামী আইনে নবী অবমাননার শাস্তির বিশদ বিবরণ তুলে ধরা হলো—

কোরআনের বেশ কয়েকটি স্থানে ‘শাতিমে রাসুল কাফের ও মুরতাদ’ এই মর্মে ইঙ্গিত রয়েছে, যার কয়েকটি নিম্নরূপ :
১. যে ব্যক্তি নবী ও ধর্মের অবমাননা করে সে কাফের ও মুরতাদ। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘তাদের (অর্থাত্ মুনাফিকদের) মধ্যে এমন লোকও আছে, যারা নবীকে কষ্ট দেয় এবং (তাঁর সম্পর্কে) বলে, সে তো আপাদমস্তক কান (কান কথা শুনে)। বলে দাও, তোমাদের পক্ষে যা মঙ্গলজনক, সে তারই জন্য কান। সে আল্লাহর প্রতি ঈমান রাখে এবং মুমিনদের কথা বিশ্বাস  করে।  তোমাদের  মধ্যে যারা (বাহ্যিকভাবে) ঈমান এনেছে, তাদের জন্য সে রহমত (সুলভ আচরণকারী)। যারা আল্লাহর রাসূলকে কষ্ট দেয়, তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত আছে।’ (সুরা তাওবা, আয়াত : ৬১)

২. অন্য আয়াতে এসেছে : ‘তারা কি জানে না, কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরোধিতা করলে তার জন্য রয়েছে জাহান্নামের আগুন, যাতে সে সর্বদা থাকবে? এটা তো চরম লাঞ্ছনা!’ (সুরা তাওবা, আয়াত : ৬৩)

৩. আরেক আয়াতে এসেছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাদের প্রতি ইহকালে ও পরকালে অভিসম্পাত করেন এবং তাদের জন্যে প্রস্তুত রেখেছেন অবমাননাকর শাস্তি।’ (সুরা আহজাব, আয়াত : ৫৬)

উপরিউক্ত আয়াত দ্বারা প্রতীয়মান হয়, যে ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে কষ্ট দেয় বা অবমাননা করে সে যেন আল্লাহকেই কষ্ট দেয় বা অবমাননা করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে কষ্ট দেয় বা অবমাননা করে সে কাফের। (আস সারিমুল মাসলুল, পৃষ্ঠা ৩৩-৩৪; আস সাইফুল মাসলুল, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৩৭০) 

হাদীসের আলোকে শাতিমে রাসুলকে হত্যার নির্দেশ

যে ব্যক্তি মহানবী (সা.)-কে অসম্মান করে, নবীর সম্মানহানি করে এবং অবমাননাকর মনোভাব পোষণ করে সেও কাফের। জারির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, নবী (সা.) একবার বলেন, ‘কে আছ যে কাব ইবনু আশরাফ-এর (হত্যার) দায়িত্ব নিবে? কেননা সে আল্লাহ তাআলা ও তাঁর রাসুল (সা.)-কে কষ্ট দিয়েছে।’ মুহাম্মাদ ইবনু মাসলামা (রা.) বলেন, ‘হ্যাঁ।’ অতঃপর তিনি তাকে হত্যা করে ফেলেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৫১০- ৩০৩১)

আলী (রা.) বলেন : এক ইহুদি নারী নবী (সা.)-কে গালাগালি করতো এবং তাঁর সম্পর্কে মন্দ কথা বলতো। একদা জনৈক ব্যক্তি তাকে গলা টিপে হত্যা করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) তার রক্তপণ বাতিল বলে ঘোষণা করেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৩৬২)
উলামায়ে কেরাম বলেছেন, শাতিমে রাসুলকে হত্যা করার ব্যাপারে এটি সুস্পষ্ট প্রমাণ। (আকদিয়াতু রাসুলুল্লাহ (সা.), খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ২৭)

ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন : যে ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে গালি দেয় তাকে হত্যা করার বিধান রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের পরও বলবত্ আছে। বরং আগের চেয়ে অধিক গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। (আস সারিমুল মাসলুল, পৃষ্ঠা ৯৪) 

ইতিহাসবেত্তারা লিখেছেন, নবী (সা.) আবদুল্লাহ ইবনে খাতালের দুই নারী ক্রীতদাসীকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন; যারা নবী করিম (সা.)-কে তিরস্কার করে লেখা ইবনে খাতলের কবিতা গাইতেন। তাদের একজনের নাম ফারতানা এবং অন্যজনের নাম কারিনা বা অর্ণিব। আর তাদের মধ্যে একজনকে হত্যা করা হয়েছিল এবং ফারতানা ঈমান এনেছিল, সেজন্য তার ওপর থেকে হত্যার আদেশ শিথিল করা হয়েছিল এবং সে উসমান (রা.) শাসনামল পর্যন্ত জীবিত ছিল। 

এই দুই দাসীকে হত্যার আদেশ একটি সুস্পষ্ট প্রমাণ যে নবী অবমাননার অপরাধের কারণে তাদের হত্যার আদেশ দেওয়া হয়েছিল। (আস সারিমুল মাসলুল, পৃষ্ঠা ১১০)

মুসআব ইবনে সাদ (রা.) বলেন, মক্কা বিজয়ের দিন রাসুলুল্লাহ (সা.) সবাইকে নিরাপত্তা দান করেন কিন্তু চারজন পুরুষ এবং দুজন নারী ছাড়া। তিনি তাদের সম্পর্কে বলেন, তাদের যেখানেই পাবে হত্যা করবে; যদিও তারা কাবার পর্দা ধরে থাকে। তারা হলো ইকরিমা ইবন আবু জাহল, আবদুল্লাহ ইবনে খাতাল, মিকয়াস ইবন সুবাবা, আবদুল্লাহ ইবনে সাদ ইবনে আবু সারাহ। আবদুল্লাহ ইবনে খাতালকে কাবার গিলাফের সাথে লটকে থাকা অবস্থায় পাওয়া গেল এবং তাকে হত্যা করার জন্য দুই ব্যক্তি ছুটে গেল। একজন হলো সাঈদ ইবনে হুরায়স, অন্যজন আম্মার ইবনে ইয়াসির (রা.)। সাঈদ ছিলেন জাওয়ান, তিনি আগে গিয়ে তাকে হত্যা করলেন। আর মিকয়াস ইবনে সুবাবাকে লোকেরা বাজারে পেল এবং তারা তাকে হত্যা করলো..। (নাসাঈ, হাদিস : ৪০৬৭)

সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেয়িনদের ঐকমত্য

নবী অবমাননার শাস্তি হত্যা এবং এ বিষয়ে সাহাবায়ে কেরাম একমত এবং বহু ঘটনা দ্বারা এ ঐকমত্য প্রমাণিত। ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেন : কোনো মাসআলায় এর চেয়ে বেশি সুস্পষ্ট ঐক্যমতের প্রমাণ করা সম্ভব নয় এবং কোনো একজন সাহাবায়ে কেরাম বা তাবেয়িদের কেউ এই ইস্যুতে সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেয়িনদের ঐক্যমতের সাথে দ্বিমত পোষণ করেছেন এমন কোনো প্রমাণ নেই। (আস সারিমুল মাসলুল, পৃষ্ঠা ২০০) 

শাতিমে রাসুলের ব্যাপারে ইসলামী আইনশাস্ত্রের চিন্তাধারা

শাতিমে রাসুলকে হত্যার ব্যাপারে ইসলামী আইনশাস্ত্রের বিজ্ঞ আইনবিদদের দৃষ্টিভঙ্গি নিম্নে তুলে ধরা হলো—
আবু বকর আল জাসসাজ (রহ.) বলেন, মুসলমানদের মধ্যে এ বিষয়ে কোন বিরোধ নেই যে যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে নবী (সা.)-কে গালি দেয় সে মুরতাদ এবং তাকে হত্যা করা ওয়াজিব। (আহকামুল কোরআন, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা ৮৬)

ইমাম ইবনে নুজাইম (রহ.) বলেন, মাতাল বা পাগল ব্যক্তির ধর্মত্যাগ বৈধ নয়, তবে নবীকে গালি দেওয়ার কারণে সে মুরতাদ হয়ে যায়। তাই তাকে (মুরতাদ হিসেবে) হত্যা করা ওয়াজিব এবং তার এ অপরাধ (কখনোই) ক্ষমাযোগ্য নয়। (আল আশবাহ ওয়া আন নাজায়ির, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১৯১)

ইবনে আবেদীন আশ শামী (রহ.) বলেন, মাতাল বা পাগল ব্যক্তির ধর্মত্যাগ বৈধ নয়, তবে নবীকে গালি দেওয়ার কারণে সে মুরতাদ হয়ে যায়। তাই তাকে (মুরতাদ হিসেবে) হত্যা করা ওয়াজিব এবং তার এ অপরাধ (কখনোই) ক্ষমাযোগ্য নয়। (ফাতওয়ায়ে শামী, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ২২৪)

ইমাম মালেক (রহ.) এবং মদিনার সব আলেমদের আকিদা এই যে যদি কোনো অমুসলিম নবী (সা.)-কে অপমান করে, গালি দেয় বা অবমাননা করে তবে তাকেও হত্যা করা ওয়াজিব। (আস সারিমুল মাসলুল, পৃষ্ঠা- ৪)

ইমাম ইবনে মুনজির এবং ইমাম আল-খাত্তাবি (রহ.) ইমাম শাফেঈ (রহ.) সম্পর্কে লিখেছেন যে শাতিমে রাসুলকে হত্যা করা হবে। (আস সারিমুল মাসলুল, পৃষ্ঠা ৮)

ইবনে কাসির (রহ.) বলেন : যে ব্যক্তি রাসুল (সা.)-কে গালি দেয় তার শাস্তি হলো তাকে হত্যা করা । অনুরূপভাবে যে ব্যক্তি ইসলামকে অবমাননা করে এবং তা অবজ্ঞার সাথে উল্লেখ করে তারও শাস্তি হত্যা। (তাফসিরে ইবনে কাসির, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৪৭)
ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ.) বলেন : যদি কেউ নবী (সা.)-কে গালি দেয় বা তাঁর শানে বেয়াদবি কিংবা কটূক্তি করে তাহলে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, সে মুসলিম হোক বা কাফের।  আর আমার অভিমত হলো তাকে হত্যা করা ওয়াজিব, তার তাওবা গ্রহণযোগ্য নয়। (আস সাইফুল মাসলুল আলা মান শাব্বার রাসুল, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৩৩৮)

যে ব্যক্তি রাসুল (সা.)-এর সম্মানের অবমাননা করে, গালি দেয় বা তাঁর শানে বেয়াদবি ও কটুক্তি করে কিংবা ইসলাম ধর্মের অবমাননা করে সে কাফের এবং তাকে হত্যা করা মুসলিম উম্মাহ ও ইসলামী রাষ্ট্রের ওপর আবশ্যক। আল্লাহ তাআলা আমাদের তাওফিক দান করুন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা