শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৬, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

রমজানে উপহার বিনিময়ে ভিন্ন মাত্রা

তানজিদ শুভ্র
অনলাইন ভার্সন
রমজানে উপহার বিনিময়ে ভিন্ন মাত্রা

রমজান শুধু আত্মসংযমের মাস নয়, এটি আত্মশুদ্ধি ও ইবাদত করার অনন্য সুযোগ। উপহার বিনিময় ইসলামী সংস্কৃতিরই এক সুন্দর অংশ, যা সম্পর্কের উষ্ণতা বাড়ায় এবং হৃদয়ের বন্ধন দৃঢ় করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা একে অন্যকে উপহার দাও, এটি পারস্পরিক ভালোবাসা বাড়ায় এবং মন থেকে শত্রুতা দূর করে দেয়।’ (তিরমিজি)

আর যদি সেই উপহার হয় ইসলামী মূল্যবোধে সমৃদ্ধ, তাহলে তা শুধু ভালোবাসার প্রতীক নয়, বরং প্রিয়জনের আত্মিক উন্নতির পথেও হতে পারে দারুণ অনুপ্রেরণা।


প্রিয়জনের রমজান ও আসন্ন ঈদকে আরো বেশি অর্থবহ করতে পারে নিচে এমন কয়েকটি উপহার তুলে ধরা হলো—
কোরআন ও ইসলামিক বই

পবিত্র কোরআন সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মীয় গ্রন্থ। একটি সুন্দর কোরআন শরিফ উপহার দেওয়া মানে প্রিয়জনকে আল্লাহর বাণীর সঙ্গী করে দেওয়া। এটি শুধু একটি বই নয়, বরং জীবনের পথপ্রদর্শক, আলোর দিশারি। বাংলা অনুবাদ, ব্যাখ্যাসহ কোরআন উপহার দিতে পারেন, যা সহজবোধ্য হবে।


রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা কোরআন তিলাওয়াত করো, কারণ কোরআন কিয়ামতের দিন তিলাওয়াতকারীর জন্য সুপারিশ করবে।’ (মুসলিম)
এ ছাড়া ইসলামী বইও হতে পারে জ্ঞান অর্জন ও আত্মশুদ্ধির পথচলায় অনন্য সঙ্গী। হাদিসের বই, রাসুল (সা.)-এর জীবনী, সাহাবিদের গল্প, দোয়ার বই, ইসলামী আদর্শ বা রমজানের বিশেষ আমল নিয়ে লেখা বইগুলো প্রিয়জনের জন্য হতে পারে এক চমৎকার উপহার।

জায়নামাজ ও তসবিহ

একটি নরম, আরামদায়ক, কুশনযুক্ত এবং সুন্দর ডিজাইনের জায়নামাজ উপহার দেওয়া মানে প্রিয়জনকে নামাজের প্রতি আরো মনোযোগী হতে অনুপ্রাণিত করা।


রমজানে তারাবি, তাহাজ্জুদ, নফল নামাজ ও অন্য ইবাদতের পরিমাণ বাড়ে; তাই একটি ভালো মানের জায়নামাজ ইবাদতের আরাম ও খুশুখুজু বাড়িয়ে দিতে পারে। আজকাল নানা ধরনের ভাঁজযোগ্য, ভ্রমণ উপযোগী জায়নামাজ পাওয়া যায়, যা উপহার হিসেবে হবে দারুণ অর্থবহ।
তসবিহ শুধু জিকিরের হাতিয়ার নয়, বরং অন্তরের প্রশান্তির প্রতীকও বটে। সুন্দর পাথরের বা কাঠের তৈরি মসৃণ তসবিহ হাতে নিলে জিকিরে মনোযোগ বাড়ে। ‘সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার’—এই পবিত্র বাক্যগুলো উচ্চারণে তসবিহ যেন মনে করিয়ে দেয়, আল্লাহর স্মরণেই রয়েছে অন্তরের প্রশান্তি।


রমজানে প্রিয়জনকে এমন একটি তসবিহ উপহার দিতে পারেন, যা দেখতে নান্দনিক, হাতে রাখলে আরামদায়ক এবং প্রতিবার ব্যবহার করার সময় আপনার ভালোবাসার কথাও মনে করিয়ে দেবে।
সুবাসে মোড়ানো আতর

আতর শুধু সুগন্ধ নয়, বরং সুন্নাহর অনুসরণও। রাসুলুল্লাহ (সা.) আতর ব্যবহার করতেন এবং উম্মতকেও উৎসাহিত করেছেন।

নামাজের আগে আতর লাগানো বা ইফতারের সময় একটুখানি সুগন্ধ নেওয়া—এটি শুধু মনকে সতেজ করে না, বরং ইবাদতের প্রতি এক ধরনের ইতিবাচক অনুভূতিও তৈরি করে। আজকাল অ্যালকোহলমুক্ত, মৃদু ও দীর্ঘস্থায়ী সুগন্ধিযুক্ত নানা ধরনের আতর পাওয়া যায়—মেশক, ওউদ, রোজ প্রভৃতি সুগন্ধির আতর জনপ্রিয়। প্রিয়জনের পছন্দ অনুযায়ী কোনো বিশেষ সুগন্ধির আতর বেছে নিতে পারেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যাকে সুগন্ধি দান করা হয়, সে যেন তা ফিরিয়ে না দেয়। কেননা এটি হালকা জিনিস, কিন্তু সুগন্ধযুক্ত।’ (মুসলিম)

ইসলামিক ওয়াল আর্ট ও ক্যালিগ্রাফি

রমজানে প্রিয়জনকে উপহার দিতে চাইলে ইসলামিক ওয়াল আর্ট ও ক্যালিগ্রাফি হতে পারে একটি চমৎকার অর্থবহ উপহার। এটি শুধু ঘরের সৌন্দর্য বাড়াবে না, বরং প্রতিবার তাকালে আল্লাহর স্মরণ ও আত্মিক প্রশান্তির অনুভূতিও জাগিয়ে তুলবে।

আধুনিক ও ক্লাসিক ডিজাইনের ইসলামিক ওয়াল আর্ট আজকাল বেশ জনপ্রিয়। কোরআনের আয়াত, আল্লার ৯৯ নাম বা রাসুল (সা.)-এর নাম নিয়ে তৈরি করা দৃষ্টিনন্দন ক্যালিগ্রাফি আর্টপিস সত্যিই অনন্য।

দোয়া বোর্ড ও ইসলামিক নোটবুক

দোয়া বোর্ড ও ইসলামিক নোটবুক দৈনন্দিন জীবনে সহায়ক হবে এবং ইবাদতের প্রতি অনুপ্রাণিত করবে। সকাল-সন্ধ্যার দোয়া, খাওয়ার আগে-পরে দোয়া, ঘুমানোর দোয়া, ঘর থেকে বের হওয়া ও ঘরে প্রবেশের দোয়া, ইস্তিগফার বা বিশেষ প্রয়োজনের দোয়া প্রভৃতি দেয়ালে টাঙানো কিংবা ডেস্কে রাখার উপযোগী দোয়া বোর্ড শুধু ঘরের সৌন্দর্য বাড়াবে না, বরং প্রতিদিনের ইবাদত ও আমলকে সহজ এবং অর্থবহ করে তুলবে।

হাতঘড়ি

রমজান এমন এক মাস, যেখানে সময়ের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। সাহরি, ইফতার, নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত—প্রতিটি আমলেই সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হয়। তাই প্রিয়জনকে একটি সুন্দর, মার্জিত হাতঘড়ি উপহার দেওয়া যেতে পারে।

রমজানে এমন একটি হাতঘড়ি উপহার দিন, যা প্রিয়জনকে প্রতিটি মুহূর্তের মূল্য বুঝতে সাহায্য করবে। ইবাদত, কাজ, বিশ্রাম—সব কিছুর জন্য সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে অনুপ্রাণিত করবে। সময়ের প্রতি দায়িত্ববোধ আর ইবাদতের প্রতি আন্তরিকতা জাগিয়ে তুলুক আপনার ভালোবাসায় মোড়ানো এই উপহার!

টুপি ও হিজাব : শালীনতার প্রতীক, ইবাদতের সঙ্গী

টুপি ও হিজাব দুটিই রমজানের জন্য চমৎকার ইসলামী উপহার হতে পারে। এগুলো কেবল পোশাকের অংশ নয়, বরং ইবাদতের অনুষঙ্গ, যা শালীনতা ও ধর্মীয় চেতনাকে ফুটিয়ে তোলে।

মুসলিম পুরুষদের জন্য টুপি পরা শুধু ঐতিহ্য নয়, এটি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহর অনুসরণও বটে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত, কবর জিয়ারত এবং বিভিন্ন ধর্মীয় আয়োজনে টুপি পরা ইসলামী সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বর্তমানে বিভিন্ন ডিজাইন ও কাপড়ে তৈরি টুপি পাওয়া যায়। যেমন—তুর্কি টুপি, আরবি টুপি, কিংবা হাতে এমব্রয়ডারি করা নান্দনিক টুপি। সহজে বহনযোগ্য ও প্রতিদিনের জন্য আরামদায়ক টুপি প্রিয়জনের জন্য হতে পারে সওয়াবের সুন্দর উপহার।

নারীদের জন্য হিজাব শুধু শালীনতার প্রতীক নয়, বরং এটি আত্মমর্যাদা ও ইসলামী পর্দার সৌন্দর্যও প্রকাশ করে। রমজান এমনিতেই আত্মশুদ্ধি ও ইবাদতের মাস, এই সময় প্রিয়জনকে একটি আরামদায়ক ও মানানসই হিজাব উপহার দেওয়া হতে পারে দারুণ ব্যাপার। সফট ক্রেপ, শিফন, প্রিমিয়াম কটন—এমন আরামদায়ক কাপড়ে তৈরি হিজাবগুলো আধুনিকতার সঙ্গে ধর্মীয় শালীনতাকে সুন্দরভাবে মেলাতে পারে।

টুপি ও হিজাব—এগুলো কেবল সৌন্দর্যবর্ধক উপহার নয়, বরং ইবাদতের প্রতি ভালোবাসা ও শালীনতার নিদর্শন। রমজানে প্রিয়জনের জন্য এমন উপহার দিন, যা তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্যের সঙ্গে সঙ্গে অন্তরের ঈমানকেও জাগিয়ে তুলবে।

পারস্পরিক সুসম্পর্ক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে হাদিয়ার আদান-প্রদান খুবই কার্যকর। এতে হৃদ্যতা ও ভালোবাসা সৃষ্টি হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা হাদিয়া আদান-প্রদান করো। এর মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে হৃদ্যতা সৃষ্টি হবে।’ (বুখারি)

উপহার বিনিময় শুধু সামাজিক শিষ্টাচার নয়, এটি ভালোবাসা, সম্প্রীতি ও আন্তরিকতার নিদর্শন। ইসলামের দৃষ্টিতে উপহার দেওয়া যেমন প্রশংসনীয়, তেমনই তা সম্পর্ককে মজবুত করে এবং হৃদয়ের দূরত্ব কমিয়ে আনে, বিশেষত রমজানে ইসলামী ভাবধারায় অনুপ্রাণিত উপহার প্রিয়জনের জন্য হয়ে উঠতে পারে আত্মিক সমৃদ্ধির সোপান। তাই এবারের রমজানে উপহার হোক এমন কিছু, যা শুধু মুহূর্তের আনন্দ নয়, বরং তার ঈমান, আমল ও মনোবলকে জাগিয়ে তুলবে, জীবনকে করবে আরো অর্থবহ। উপহার হোক ভালোবাসায় মোড়ানো, কল্যাণে ভরা আর সওয়াবের উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত!

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
অহেতুক অনুমান ক্ষতিকর
অহেতুক অনুমান ক্ষতিকর
দেনমোহর পরিশোধে মুদ্রাস্ফীতি প্রসঙ্গ
দেনমোহর পরিশোধে মুদ্রাস্ফীতি প্রসঙ্গ
ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য
ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
রাত ৮টার মধ্যে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ
রাত ৮টার মধ্যে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ
১৪৩২ বঙ্গাব্দ হোক শান্তি, সহাবস্থান ও উন্নয়নের বছর
১৪৩২ বঙ্গাব্দ হোক শান্তি, সহাবস্থান ও উন্নয়নের বছর
সর্বশেষ খবর
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চালু
কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চালু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য সংস্কার প্রয়োজন: গোলাম পরওয়ার
নির্বাচনের জন্য সংস্কার প্রয়োজন: গোলাম পরওয়ার

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল
বরিশালে আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যশোরের অগ্নিকাণ্ডে ৫০ হাজার মুরগিসহ মেশিনারীজ ভস্মীভূত
যশোরের অগ্নিকাণ্ডে ৫০ হাজার মুরগিসহ মেশিনারীজ ভস্মীভূত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জ-বিক্রমপুর সমিতির নতুন আহ্বায়ক কমিটি
মুন্সিগঞ্জ-বিক্রমপুর সমিতির নতুন আহ্বায়ক কমিটি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে
রংপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পরে নির্বাচনের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ কর্মসূচি
সংস্কারের পরে নির্বাচনের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকা থেকে ৩১
কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার
সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকা থেকে ৩১ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে যুবককে গাছে বেঁধে নির্যাতন
চুরির অপবাদে যুবককে গাছে বেঁধে নির্যাতন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি বস্ত্রের প্রসারে কাজ করতে হবে : রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি বস্ত্রের প্রসারে কাজ করতে হবে : রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা
সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে মিষ্টি আলুর বাম্পার ফলন
নবীনগরে মিষ্টি আলুর বাম্পার ফলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের অর্থায়নে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালটি পঞ্চগড়ে স্থাপনের দাবি
চীনের অর্থায়নে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালটি পঞ্চগড়ে স্থাপনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে দুটি অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন, 
আগুন প্রতিরোধে সুপারিশ
সুন্দরবনে দুটি অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন,  আগুন প্রতিরোধে সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামান্থার আক্ষেপ!
সামান্থার আক্ষেপ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’
‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ি থেকে ডেকে নেওয়ার পর মৃত্যু নিয়ে নানা গুঞ্জন
বাড়ি থেকে ডেকে নেওয়ার পর মৃত্যু নিয়ে নানা গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া
তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএসএফের গুলিতে নিহত হাসিবুলের লাশ ফেরত দিয়েছে ভারত
বিএসএফের গুলিতে নিহত হাসিবুলের লাশ ফেরত দিয়েছে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে
যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দেশে চলছে চিকিৎসা
তিন দেশে চলছে চিকিৎসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

সম্পাদকীয়

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক

সাহিত্য

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ