শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মহামারীতে বাল্যবিয়ের হিড়িক

চার গুণ বেড়েছে বাল্যবিয়ে, শিশুদের নিরাপত্তার অভাব, যৌতুক প্রথা, কুসংস্কার দারিদ্র্য, স্বল্প যৌতুকে বিয়ে, করোনার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা মূল কারণ
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
মহামারীতে বাল্যবিয়ের হিড়িক

জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার সোনামুখী উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী সাবিনা আক্তার। বয়স ১৪। ইচ্ছা ছিল পড়াশোনা করে ডাক্তার হবে। করোনা মহামারীতে তার সে স্বপ্ন লন্ডভন্ড হয়ে যায়। অল্প বয়সেই তাকে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়েছে। পিতা-মাতার অবাধ্য হয়ে বিয়ে বন্ধ করতে পারেনি সে। একই দশা কালাই উপজেলার বিয়ালা দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী আঁখির। তার পরিবারের ধারণা, স্কুল বন্ধ; মেয়ের পড়াশোনা আর হবে না তাই ভালো পাত্র পেয়ে তারা মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন। করোনাকালে এমন শত শত শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ ধুলায় মিশে গেছে। জীবন থেকে চলে গেছে উচ্ছলতা। আর বিদ্যালয়ে পা পড়বে না তাদের। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছেন তাদের বিদ্যালয়ে মোট মেয়ে শিক্ষার্থীর ৫০ শতাংশই এখন আর উপস্থিত হয় না। ধারণা করা হচ্ছে, তারা বাল্যবিয়ের শিকার।

করোনা মহামারীতে ১৮ মাস স্কুল বন্ধ থাকায় দেশব্যাপী বাল্যবিয়ের হিড়িক পড়ে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় মহামারীতে প্রায় চার গুণ বেশি বাল্যবিয়ে হয়েছে। তারা বলেন, শিশুদের নিরাপত্তার অভাব, যৌতুক প্রথা ও কুসংস্কার, দারিদ্র্য, করোনার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় পরিবারের কাছে মেয়েরা অনেকটা বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। পাশাপাশি ভালো সম্বন্ধ পাওয়ায় কম খরচে ও স্বল্প যৌতুকে বিয়ে দেওয়ার সুযোগও বাল্যবিয়ের অন্যতম কারণ। এর বাইরে স্কুল বন্ধ থাকায় মোবাইল-ইন্টারনেটের অপব্যবহারের মাধ্যমে কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে গড়ে ওঠা প্রেমের সম্পর্ক অনেক ক্ষেত্রে বিয়ে বা বাল্যবিয়েতে পরিণত হয়। সংশ্লিষ্টরা জানান, গোপনে অথবা ভুয়া জন্মনিবন্ধন তৈরি করে ১৩ থেকে ১৭ বছরের কিশোরীদের বিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আবার মহামারীতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তদারকি কম থাকার সুযোগে বাল্যবিয়ে বেড়েছে। এ ছাড়া করোনার সময় জেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে জেলা বাল্যবিয়ে নিরোধ কমিটি বাল্যবিয়ে বন্ধে পর্যাপ্ত অভিযান পরিচালনা না করা এবং অভিযানে পন্ড হয়ে যাওয়ায় বিয়েগুলোর ফলোআপ ও মনিটরিং না থাকায় বাল্যবিয়ে বেড়েছে।

বাল্যবিয়ের শিকার কয়েকজন মেয়ে শিক্ষার্থী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানায়, মত না থাকলেও পরিবারের চাপে বিয়ে করতে হয়েছে। আর স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় বিয়ের চাপ বেশি ছিল। বিয়ের পিঁড়িতে বসে অনেকেরই মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছে। করোনায় দেশব্যাপী কী পরিমাণ বাল্যবিয়ে হয়েছে তার কোনো পূর্ণাঙ্গ পরিসংখ্যান এখনো পাওয়া যায়নি। এ বিয়য়ে যোগাযোগ করা হলে মহিলাবিষয়ক অধিদফতরের উপপরিচালক (পরিবীক্ষণ সমন্বয় ও সচেতনতা) মো. আবুল কাশেম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মহামারীতে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে আমাদের কর্মকর্তাদের ডিজি কার্যালয় থেকে বাল্যবিয়ে বন্ধের বিষয়ে আরও সোচ্চার হতে নোটিস দেওয়া হয়েছে।’

কালাই উপজেলার বিয়ালা দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক তোজাম্মেল হক বলেন, ‘আমাদের প্রায় ৫০ শতাংশ ছাত্রীর বিয়ে হয়ে গেছে। দুই সপ্তাহ আগে তিনজন ছাত্রীর বিয়ে হয়েছে। তারা ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী।’ অভিভাবকরা বলছেন, সংসারে অভাব-অনটন, স্কুল বন্ধসহ পারিপার্শ্বিক কারণে অপ্রাপ্ত বয়সে সন্তানের বিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। আবার অনেক অভিভাবক বলেছেন, দীর্ঘদিন বাড়িতে থাকায় মানসিকভাবে সন্তানরা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ায় বাল্যবিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন।

এ দেড় বছরে জয়পুরহাটের পাঁচ উপজেলার মধ্যে সোনামুখী বিদ্যালয় থেকে ১৬, কাশিড়া উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২৩, ইটাখোলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২৬ জনসহ জেলার ২৮১টি বিদ্যালয়েই এভাবে আশঙ্কাজনক হারে বিয়ের শিকার হয়েছে শিক্ষার্থীরা। জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক শরিফুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ছাত্রছাত্রীরা যখন বাসায় অবস্থান করছিল তখন আমরা মেয়েদের ক্ষেত্রে বাল্যবিয়ের একটা হিড়িক লক্ষ্য করেছি। অভিভাবকরা মেয়েদের গোপনে বিয়ে দেন তাই আমরা অনেক সময় বাল্যবিয়ের ঘটনা জানতে পারিনি।’

দারিদ্র্যপীড়িত দেশের উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামেও সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। এ সময় অঞ্চলটির দরিদ্র ও অশিক্ষিত অনেক অভিভাবক কন্যাশিশুদের নিরাপত্তার অভাব, যৌতুক প্রথা ও কুসংস্কারের কারণে বিয়ে দিতে বাধ্য হন। করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ফুলবাড়ী উপজেলায় এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই ৮৫ শিক্ষার্থী বাল্যবিয়ের শিকার হয়। জানা যায়, দারিদ্র্য, যোগাযোগবিচ্ছিন্নতাসহ নানা প্রতিবন্ধকতার জন্য এ উপজেলায় বাল্যবিয়ে উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। সম্প্রতি ফুলবাড়ীর বড়ভিটা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুহা. মতিউর রহমান খন্দকার জানান, তাঁর বিদ্যালয়ে ৩৪৫ শিক্ষার্থী ছিল। কিন্তু এরই মধ্যে ৮৫ বালিকার বিয়ে হয়ে গেছে। তিনি জানান, গত দেড় বছরে তার বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণি ২, সপ্তম শ্রেণির ১১, অষ্টম শ্রেণির ১৭, নবম শ্রেণির ২৮, দশম শ্রেণির ১৪ এবং নভেম্বরে হতে যাওয়া এসএসসি পরীক্ষার্থী ১৩ জন বাল্যবিয়ের শিকার হয়। বড়ভিটা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী নাছিমা, নূপুর, আতিকা খাতুনসহ অনেকেই জানায়, ১২ সেপ্টেম্বর বিদ্যালয় খোলার দিন এসে দেখে তাদের ১৭ বান্ধবীর বিয়ে হয়ে গেছে। নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুমী আক্তার জানায়, তার ক্লাসেরও ২৮ বান্ধবীর বিয়েছে। বাল্যবিয়ের শিকার ওই প্রতিষ্ঠানের নিলুফা ইয়াসমিনের বাবা সাইকেল মেকার বাবলু মিয়া বলেন, ‘বাধ্য হয়ে মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। সাইকেল সেরে যা পাই তা দিয়েই চলে সংসার। তার পরও করোনার সময় অনেক কষ্টে চলতে হয়েছে। মেয়ের ভালো সমন্ধ পাওয়ায় আর দেরি করিনি।’

সাতক্ষীরায়ও উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে বাল্যবিয়ে। জেলা বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ কমিটির দেওয়া তথ্যমতে করোনার এই সময়ে জেলায় বাল্যবিয়ে বাড়তে বাড়তে ৭৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। জেলা বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ কমিটির প্রশাসনিক প্রধান মো. সাকিবুর রহমান জানান, মহামারীর শুরু থেকে এ পর্যন্ত সাতক্ষীরায় বাল্যবিয়ে বেড়ে ৭৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। জেলার সাত উপজেলার বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরিপ চালিয়ে বাল্যবিয়ের এ ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে। জরিপের তথ্যমতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আলীপুর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণি থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী ৫৭ ছাত্রী বিয়ের শিকার। যদিও স্কুলের প্রধান শিক্ষক আবদুল লতিফের দাবি ৫০ ছাত্রীর বিয়ে হয়েছে। এর মধ্যে শুধু জানুয়ারি থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২৭ ছাত্রীর বিয়ে হয়েছে। এ ছাড়া ঘোনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৪, তালা উপজেলার শার্শা দাখিল মাদরাসার ৪০, আশাশুনি উপজেলার শ্রীউলা ইউনিয়নের মাড়িয়ালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৫, কলারোয়া উপজেলার রায়টা দাখিল মাদরাসার ১৫ ও দেবহাটা উপজেলার বহেরা এটি বালিকা বিদ্যালয়ের ২৪ ছাত্রীর বিয়ে হয়েছে। এসব ছাত্রীর অধিকাংশই সপ্তম থেকে দশম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত। দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা এবং কর্মসংস্থান সংকটের কারণে হতদরিদ্র পরিবারগুলোয় বাল্যবিয়ে বেড়েছে। এদিকে সাতক্ষীরা বাল্যবিয়ে নিরোধ কমিটির সদস্যসচিব ও জেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্বে) এ কে এম শফিউল আযম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, গত ১৬ মাসে ১৬০ অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীর বিয়ে পন্ড করা হয়েছে। এসব কিশোরীর শতকরা ৯৫ ভাগ শিক্ষার্থী। যতসংখ্যক বাল্যবিয়ে জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ঠেকানো হচ্ছে চলমান সময়ে অভিভাবকরা তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি বাল্যবিয়ে দিয়েছেন।

বাল্যবিয়ের কারণে শিক্ষার্থী সংখ্যা কমে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নীলফামারীর বিভিন্ন বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘ সময় স্কুল বন্ধ থাকায় জেলার ছয় উপজেলায় গ্রামীণ পরিবারগুলোর মধ্যে এক ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়। দরিদ্র অনেক অভিভাবকই এ সময় মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। সদর উপজেলার টুপামারী দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মাসুদুর রহমান বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়ে গড়ে প্রায় ২৫ শিক্ষার্থীর বিয়ে হয়ে গেছে।’ খোকশাবাড়ী এম ইউ উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘করোনাকালে অনেক দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সুযোগে পরিবার মেয়ে শিক্ষার্থীদের বিয়ে দিয়েছে। আমাদের বিদ্যালয়ের ১০ থেকে ১৫ শিক্ষার্থীর বিয়ে হয়ে গেছে।’ জলঢাকা উপজেলার রশিদপুর বালিকা স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রভাষক মো. মন্জুর মোর্শেদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা পড়ালেখার মধ্যে না থাকায় অনেকের বিয়ে হয়ে যায়। করোনার কারণে উপার্জন কমে যাওয়া দরিদ্র পরিবারগুলো অনেকটা গোপনে, কোনোরকম আয়োজন ছাড়াই কিশোরীদের বিয়ে দিয়েছে।’ জেলা শিক্ষা অফিসার শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘নীলফামারীর ছয় উপজেলায় ৩১৯ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৪৫০ মাদরাসা রয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে।’ উল্লেখ্য, করোনাকালে জেলার ছয় উপজেলার ২২০ শিক্ষার্থীর বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়েছে।

সমাজসেবা অধিদফতরের আওতায় এবং ইউনিসেফের সহযোগিতায় চাইল্ড হেল্পলাইন ‘১০৯৮’ সারা দেশে বিপদে পড়া শিশুদের সাহায্য করে থাকে। চাইল্ড হেল্পলাইনের প্রতিটি উপজেলায় মোবাইল টিম আছে। ইউনিয়ন পর্যায়েও সংস্থাটির কর্মীরা কাজ করছেন। হেল্পলাইনটির ব্যবস্থাপক চৌধুরী মো. মোহাইমেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের কাছে বাল্যবিয়ের যে তথ্য আসছে প্রকৃত চিত্র তার চেয়েও ভয়াবহ। অর্থনৈতিক অসচ্ছলতার কারণে শহরের বাসিন্দাদের অনেকে গ্রামে চলে গেছেন। তারা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারেননি। আর এর প্রভাব প্রথমেই মেয়েশিশুদের ওপর পড়েছে। লক্ষ্য করে দেখেছি, গ্রামাঞ্চলের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মেয়েশিশু বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। করোনাকালে কত শিশু বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে তা এখনই বের করা না গেলেও এটি ক্রমেই স্পষ্ট হবে। তবে শুধু মেয়ে নয়, ছেলেশিশুদেরও অনুপস্থিতিও দেখা যাচ্ছে। এটি স্পষ্ট যে মহামারীতে বাল্যবিয়ে বেড়েছে। স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে চার গুণ বেড়েছে। বিষয়টির গভীরতা বুঝতে হলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর এ বিষয়ে জরিপ চালানো প্রয়োজন।’

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন কুড়িগ্রাম, সাতক্ষীরা, নীলফামারী ও জয়পুরহাট প্রতিনিধি)।

এই বিভাগের আরও খবর
রাবিতে আবারও কর্মবিরতি, ক্যাম্পাস বন্ধের আশঙ্কা
রাবিতে আবারও কর্মবিরতি, ক্যাম্পাস বন্ধের আশঙ্কা
এইচএসসি পরীক্ষা মে-জুনে, হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে
এইচএসসি পরীক্ষা মে-জুনে, হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে
বুড়িগঙ্গায় হাত-পা বাঁধা মা-ছেলেসহ চার লাশ
বুড়িগঙ্গায় হাত-পা বাঁধা মা-ছেলেসহ চার লাশ
অসচেতনতা
অসচেতনতা
থাপ্পড় দেওয়ায় শ্বাসরোধে হত্যা শ্বশুরকে
থাপ্পড় দেওয়ায় শ্বাসরোধে হত্যা শ্বশুরকে
পোষ্য কোটা ইস্যুতে ফের তিন দিনের কর্মবিরতি
পোষ্য কোটা ইস্যুতে ফের তিন দিনের কর্মবিরতি
ভারতে নিষিদ্ধ হলো অনলাইন গেম
ভারতে নিষিদ্ধ হলো অনলাইন গেম
তিনবিঘা করিডর বিএসএফের হয়রানির অভিযোগে বিক্ষোভ
তিনবিঘা করিডর বিএসএফের হয়রানির অভিযোগে বিক্ষোভ
বিমানবন্দর স্টেশনের কাছে ট্রেন লাইনচ্যুত
বিমানবন্দর স্টেশনের কাছে ট্রেন লাইনচ্যুত
ময়নাতদন্তে শরীরে আঘাতের চিহ্ন মেলেনি
ময়নাতদন্তে শরীরে আঘাতের চিহ্ন মেলেনি
ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু
খুলনায় যুবদল নেতাকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় যুবদল নেতাকে গলা কেটে হত্যা
সর্বশেষ খবর
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী
প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স
নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ
তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা
শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী
রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের
নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি
গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবরুদ্ধ জবি উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ-প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার
টানা পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবরুদ্ধ জবি উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ-প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাটা জার্নালিজম আধুনিক গণমাধ্যমের শক্তিশালী ক্ষেত্র : ইফতেখারুজ্জামান
ডাটা জার্নালিজম আধুনিক গণমাধ্যমের শক্তিশালী ক্ষেত্র : ইফতেখারুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা