শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১

খুনির বয়স ৯৪

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনির বয়স ৯৪

কুষ্টিয়ার বংশীতলায় খুন হন নূর মোহাম্মদ। দুর্বৃত্তরা তাকে গুলি করে হত্যা করে ফেলে যায়। তিনি ছিলেন একজন দিনমজুর। এলাকার ধনী পরিবারের বাসাবাড়িতে কাজ করতেন। স্থানীয় প্রভাবশালী মাজেদ আলী জোয়ার্দারের বাড়ির কথা বলে এক রাতে বাসা থেকে বের হন। পরদিন তার গুলিবিদ্ধ লাশ মেলে। বাসা থেকে বেরোনোর সময় তার সাত বছরের ছেলে আমিরুল কুপি বাতি দিয়ে এগিয়ে দেয়।

নূর মোহাম্মদের লাশ উদ্ধারের পর তার মালিক মাজেদ আলী কুষ্টিয়া সদর থানায় নিজেই বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় স্থানীয় আলতাফ মোল্লাসহ ১৩ জনকে আসামি করেন তিনি। তাদের গ্রেফতারে বারবার তাগাদা দেন মাজেদ।

কুষ্টিয়া পুলিশ খুনের মামলা তদন্ত শুরু করে। আসামিরা গা-ঢাকা দেয়। পুলিশ দুই আসামিকে গ্রেফতার করে। কিন্তু খুনের বিষয়ে কোনো তথ্য পায় না। বাকি আসামিদেরও ধরতে ব্যর্থ হয় পুলিশ। ঘটনাটি ১৯৮৭ সালের জুনের শেষ সপ্তাহের।

খুনের শিকার নূর মোহাম্মদ দিনমজুর হওয়ায় থানা পুলিশের তদন্ত গা-ছাড়া। এভাবেই দিন যায়, মাস যায়। বছর কাটে। কেন খুন হলেন নূর মোহাম্মদ, তা অজানাই থেকে যায়। তবে এজাহারভুক্ত আসামিদের দেখা যায় না এলাকায়। মামলাটি ধামাচাপা পড়ে। কুষ্টিয়া থানা পুলিশ প্রথমে মামলাটি তদন্ত করে। সদর থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) নিখিল কুমার ও পরিদর্শক আবদুস সোবহান ছিলেন মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা। কুষ্টিয়া জেলার তৎকালীন পুলিশ সুপার (এসপি) ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় ১৯৮৭ সালের ১১ জুলাই মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)-কে দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেন।

ওই বছরের ৬ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়া জেলা সিআইডির পরিদর্শক আবদুল বারেক মামলাটি তদন্ত শুরু করেন। মামলার তদন্তে আলতাফ মোল্লাদের সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে খুন করল কে এমন প্রশ্নের জবাব খুঁজতে তদন্ত জোরালো করে পুলিশ। লাভ হয় না। এ অবস্থায় নূর মোহাম্মদের দ্বিতীয় স্ত্রী তহুরুন্নেসা মামলাটির সঠিক তদন্ত হচ্ছে না উল্লেখ করে আদালতে একটি ফৌজদারি মিস মামলা করেন। ১৯৮৮ সালের ২৬ এপ্রিল আদালত উভয় পক্ষের শুনানি শেষে তহুরুন্নেসার দায়ের করা মামলাটি খারিজ করে দেয়। সিআইডি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবদুল বারেক পুনরায় মামলা তদন্ত শুরু করেন। তবে মামলার কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে নূর মোহাম্মদের দ্বিতীয় স্ত্রী হাই কোর্টে ফের মিস মামলা (মামলা নম্বর ৩১/১৯৮৮) করেন। পরবর্তীতে ২০০৪ সালের ৪ নভেম্বর শুনানি শেষে বাদীর মিস মামলাটি খারিজ করে দেয় হাই কোর্ট। তবে এই এক যুগে মামলাটির তদন্ত স্থগিত থাকে। মিস মামলা খারিজ হওয়ার পর সিআইডি পুনরায় তদন্ত শুরু করে। সিআইডির ১১ জন কর্মকর্তা এ মামলা তদন্ত করেন। সিআইডির তদন্তে স্পষ্ট হতে থাকে যে, আলতাফ মোল্লারা এ ঘটনায় জড়িত নয়। অন্য কোনো গ্রুপ জড়িত রয়েছে। সিআইডি সেই গ্রুপের সন্ধানে কাজ করে। সিআইডির সন্দেহ মামলার বাদী মাজেদ আলী নিজেই খুনি। কিন্তু কীভাবে তাকে ধরবে প্রভাবশালী ব্যক্তি তিনি। মামলার গতিপ্রকৃতি ঘুরিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা তার রয়েছে। আরেকটি মামলা করার কথা ভাবে সিআইডি। সিআইডি নূর মোহাম্মদের স্ত্রীকে আরেকটা মামলা করার অনুরোধ করে। তাই নূর মোহাম্মদের প্রথম স্ত্রীর ছেলে মো. আমিরুল ইসলামকে দিয়ে ২০০৫ সালের ৩০ জানুয়ারি জেলা ও দায়রা জজ আদালতে একটি হত্যা মামলা (মামলা নম্বর ০২/২০০৫) দায়ের করায়। আমিরুলের দায়ের করা মামলায় মাজেদ আলী জোয়ার্দার (৯৪), মোহাম্মদ কুদ্দুস জোয়ার্দার (৯০), গোলাম কিবরিয়া (৬৫) ও মোহাম্মদ কালাম (৬০)-সহ ১০ জনকে আসামি করা হয়। পরবর্তীতে সিআইডি ২০০৫ সালের ৩০ এপ্রিল মূল মামলাটি তদন্ত শেষে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। অন্যদিকে, নূর মোহাম্মদের ছেলের আদালতে দায়ের করা মামলাটিকে কুষ্টিয়া থানায় নিয়মিত মামলা (নম্বর ৪৫) হিসেবে দায়ের করানো হয়। সিআইডির এই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধেও মাজেদ আলী আদালতে নারাজি দেন। ফলে ২০১২ সালের ১৪ জুন কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত ১-এ শুনানি মঞ্জুর করে মামলার নথি নিম্ন আদালতে পাঠায়। ২০১৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মামলাটি সেখানেই আদেশের অপেক্ষায় থাকে। ওই দিনই (৭ সেপ্টেম্বর) আদালত মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কাছে পাঠায়। পিবিআই ২০১৬ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করে। তদন্ত শেষে নূর মোহাম্মদ হত্যা মামলায় অভিযোগ দাখিল করেন পিবিআই তদন্ত কর্মকর্তা। নূর মোহাম্মদের ছেলে আমিরুল ইসলামসহ আরও দুই ব্যক্তি আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। তারা হলেন- মোহাম্মদ আলী ও ইয়াকুব আলী। তাদের জবানবন্দিতেও এই হত্যার সঙ্গে মাজেদ আলীর জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে। ঘটনার সময় আমিরুলের বয়স ছিল সাত বছর। ঘটনার রাতে তার সামনে থেকেই নূর মোহাম্মদকে ডেকে নেন মাজেদ আলী। এ সময় কুপি (বাতি) দিয়ে আমিরুল তার বাবাকে এগিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু মাজেদের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস তখন ছিল না।

অভিযুক্তরা সবাই বৃদ্ধ, দুজন বেঁচে নেই : পিবিআই দায়িত্ব পাওয়ার পর নূর মোহাম্মদ হত্যায় দায়ের করা দুটি মামলার তদন্ত করে। গত বছরের ২ অক্টোবর পিবিআই মাজেদ আলী জোয়ার্দারের দায়ের করা মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। অন্যদিকে, নূর মোহাম্মদের ছেলের দায়ের করা মামলাটির তদন্ত শেষে মাজেদ আলী জোয়ার্দারসহ ১০ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। ১০ আসামির মধ্যে দুই আসামি মারা গেছেন। আর জীবিত সবাই বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছেন। আদালত ইতিমধ্যে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। মাজেদ আলী যখন খুন করেন তখন তার বয়স ছিল ৬২ বছর। এখন তিনি আসামি। বয়স তার ৯৪। পিবিআই সূত্র জানায়, আশির দশকে কুষ্টিয়ার বংশীপাড়া এলাকায় দুটি গ্রুপ ছিল। একটি মাজেদ আলী জোয়ার্দার গ্রুপ, অন্যটি আলতাফ মোল্লা গ্রুপ। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ওই সময় দুটি গ্রুপের মধ্যে রক্তাক্ত সংঘর্ষ হতো। ১৯৮৬ সালের মার্চে আলতাফ মোল্লা গ্রুপের একজন খুন হন। ওই মামলায় মাজেদ জোয়ার্দারকে আসামি করে আলতাফ মোল্লা মামলা করেন। তখন সেই মামলা থেকে রেহাই পেতে এবং প্রতিপক্ষকে চাপে ফেলতে নিজের কাজের লোক (নূর মোহাম্মদ)-কে খুন করেন মাজেদ জোয়ার্দার। বর্তমানে এলাকায় এই দুই গ্রুপের কোনো প্রভাব নেই। তারা সবাই বৃদ্ধ হয়ে গেছেন। পিবিআই তাদের তদন্তে জানতে পারে, ঘটনার পর থেকে মাজেদ আলী মামলার দেখাশোনার ভার নেন। পুলিশের সন্দেহের তীর যখন মাজেদের দিকে যায়, তখনই নূর মোহাম্মদের দ্বিতীয় স্ত্রীকে দিয়ে আদালতে পুলিশের বিরুদ্ধে নারাজি দেওয়ান। এমন করতে করতে ৩১ বছর পার করে। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, পরিস্থিতি পাল্টেছে। নূর মোহাম্মদের ছেলের বয়স এখন ৩৮। সে তখন ৭ বছরের শিশু ছিল, তার সামনে তার বাবাকে নিয়ে গেছে। ভয়ে কিছু বলতে পারেনি। এখন প্রভাবশালী মাজেদের গায়ে নেই শক্তি। আগের প্রভাব নেই। সে এখন আসামি। খুনি কখনো পার পায় না। ৩১ বছর পর হলেও তাকে শনাক্ত করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম