শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৩, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০১৪

বিয়ে করবেন, ডাক্তার দেখিয়েছেন তো?

অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন
বিয়ে করবেন, ডাক্তার দেখিয়েছেন তো?
বিয়ে এমন একটি সম্পর্ক যার মাধ্যমে দুটি পরিচিত বা অপিরিচিত নারী-পুরুষ একসঙ্গে বসবাসের বৈধতা পায়। বলতে পারেন একসাথে সারাটা জীবন কাটানোর লাইসেন্স পায়। বিয়ে শব্দটির সঙ্গে জড়িয়ে থাকে রোমাঞ্চকর সুখানুভূতি। কিন্তু বিয়ে শুধু দুটি মানুষের মধ্যে মিলনই নয়; বরং এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাদের পরিবার এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা এই আনন্দকে ম্লান করে দিতে পারে। তাই বিয়ের আগে নারী ও পুরুষ উভয়েরই স্বাস্থ পরীক্ষা করানো উচিৎ। সই সঙ্গে জটিল কোনও সমস্যা থাকলে তা বিয়ের আগেই উভয়পক্ষকে জানানো উচিৎ।
 
চিকিৎসাবিজ্ঞানের অগ্রগতি আমাদের সুযোগ করে দিয়েছে হবু স্বামী-স্ত্রী এবং তাদের পরিবারের স্বাস্থ্যসম্পর্কিত তথ্য যাচাই করে এমন একটি পরিবার তৈরি করার, যাতে তারা উপভোগ করবেন নির্ভার-নিশ্চিন্ত জীবন। আবার তাদের ভবিষ্যৎ বংশধররাও হবে অনেক রোগ থেকে মুক্ত ও স্বাস্থ্যবান। চলুন তবে জেনে নিই বিয়ের আগে আপনি নিজের এবং সঙ্গীর ব্যাপারে কি কি তথ্য জেনে নিবেন।
 
 
 
সাধারণ স্বাস্থ্য পরীক্ষা
 
ছেলে-মেয়ের বয়স বেশি না কম, শারীরিক উচ্চতা, ওজন, রক্তচাপ, মেয়েদের ক্ষেত্রে মাসিকের কোনও সমস্যা, হেপাটাইটিসসহ সব টিকা দেওয়া আছে কি না, বিড়ি-সিগারেট, মদ-গাঁজা বা অন্য কোনো নেশা করে কি না, মানসিক অবস্থা ঠিক আছে কি না জেনে নিতে হবে।
 
 
 
বয়স
 
বিয়ের ক্ষেত্রে বয়স খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ছেলেদের ক্ষেত্রে বেশি বয়সে বিয়ে হলে ইনফার্টিলিটি বা বন্ধ্যত্ব হতে পারে। বিদেশে পরিচালিত কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি বয়সী বাবাদের সন্তানদের বেশ কিছু সমস্যা হতে পারে। মেয়েদের বেশি বয়সে বিয়ে হলে সন্তান শারীরিক-মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়াসহ জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্ম নিতে পারে। মেয়েদের ক্ষেত্রে বলা হয়, ৩০-এর পরে প্রথম বাচ্চা নেওয়াটা খুবই ঝুঁকির ব্যাপার। তাই যাদের বেশি বয়সে বিয়ে হবে তাদের এই ঝুঁকির মধ্যে থাকতে হবে। যেটা শুধু তার নিজের নয়, সন্তানের জন্যও বিপদের কারণ হতে পারে।
 
আবার মেয়েদের অল্প বয়সে বিয়ে হলেও বেশ কিছু স্বাস্থ্যঝুঁকি হতে পারে। অল্পবয়সী মেয়েদের ক্ষেত্রে গর্ভধারণ খুব ঝুঁকির ব্যাপার। আমাদের দেশে মাতৃমৃত্যুর অন্যতম বড় কারণ অল্প বয়সে সন্তান ধারণ। তাই বিয়ের জন্য বয়স বিবেচনা করাটা খুব জরুরি। এ ক্ষেত্রে ছেলেমেয়ের বয়সের পার্থক্যের দিকটিও লক্ষ রাখতে হবে। বিয়ে শারীরিক ও মানসিক সফলতার জন্য পাত্রপাত্রীর বয়সের পার্থক্য ১০ বছরের মধ্যে থাকাটা ভালো।
 
 
 
বংশগত রোগ
 
সাধারণত যে ধরনের বংশগত রোগ বেশি দেখা যায় সেগুলো হলো থ্যালাসেমিয়া, মাসকুলার ডিসট্রফি (মাংসপেশিতে একধরনের দুর্বলতা), নার্ভের বিশেষ কয়েকটি অসুখ, এপিলেপ্টিক ডিজঅর্ডার (মৃগী রোগ), মানসিক অসুস্থতা। যেমন- সিজোফ্রেনিয়া, ডিপ্রেশন, সিস্টিক ফাইব্রোসিস, বিশেষ কয়েক ধরনের ক্যান্সার, যেমন ব্রেস্ট ক্যান্সার, ফুসফুসের ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ (উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোক), ডায়াবেটিস, অস্টিওপোরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ওবেসিটি, অ্যাজমা, গ্লুকোমা ইত্যাদি।
 
সন্তানদের মধ্যে সংক্রমিত হয় এমন কিছু বংশগত রোগ রয়েছে, যা শারীরিকভাবে প্রকাশিত না-ও হতে পারে। মূলত শারীরিকভাবে প্রকাশিত হয় না এমন রোগের জন্য পরীক্ষা করা প্রয়োজন। বিশেষ করে বিয়ে আত্মীয়দের মধ্যে হলে বা একই গোত্রভুক্ত হলে বিয়ের আগেই এ ধরনের পরীক্ষা করা জরুরি। বংশগত রোগের ক্ষেত্রে যেমন মা-বাবা দুজনের জিন থেকে অসুখ দেখা দেয়, আবার অনেক সময় মা-বাবা কোনো একজনের জিন থেকেও অসুখ হতে পারে। ছেলেমেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই বংশগত বা হেরিডিটারি ডিজিজের সমস্যা হতে পারে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে যেমন হিমোফেলিয়ার (রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা) সমস্যা, কালার ব্লাইন্ডনেসের মতো সমস্যা অনেক সময় মায়ের থেকে ছেলের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এ ক্ষেত্রে সাধারণত মেয়েসন্তানরা আক্রান্ত হয় না। এমন অনেক ক্ষেত্রে জেনেটিক রোগ মহিলাদের মাধ্যমে পরিবাহিত হয় যেগুলো তারা বহন করে, কিন্তু রোগটি তার ক্ষেত্রে প্রকাশ পায় না। এটা ছেলেসন্তানদের মধ্যে সংক্রমিত হলে ক্ষতিকর হতে পারে। শরীর থেকে রক্ত বা টিস্যু নিয়ে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে এ রোগগুলো নির্ণয় করা হয়।
 
 
 
বন্ধ্যত্ব
 
যৌন অক্ষমতা বা ধ্বজভঙ্গ, অ্যাজোসপারমিয়া এবং সন্তান ধারণে অক্ষমতার মতো সমস্যা থাকলে দম্পতির ভবিষ্যৎ পরিণতি ভালো হয় না। হরমোন ও সিমেন (শুক্র-ধারক বীর্য) অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে এর একটি সমাধান পাওয়া সম্ভব। আশার কথা, ৯৮ শতাংশ তরুণেরই কোনো শারীরিক সমস্যা পাওয়া যায় না। মাত্র ২ শতাংশ তরুণের অ্যাজোসপারমিয়া বা সন্তান ধারণের অক্ষমতা ধরা পড়ে। বিয়ের মাধ্যমে মানুষ তার সন্তান কামনা করে এবং বংশগতি রক্ষা করে। বন্ধ্যত্ব হতে পারে পুরুষ-নারী উভয়ের। তেমনি বন্ধ্যত্ব হতে পারে পারিবারিক জীবনে চরম অশান্তির বড় কারণও। তাই আপাতদৃষ্টিতে এ-সংক্রান্ত পরীক্ষা নিষ্প্রয়োজন মনে হলেও চিকিৎসা দৃষ্টিকোণ থেকে গুরুত্বপূর্ণ।
 
 
 
যৌন রোগ
 
বিয়ে বা শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে এমন কিছু রোগ ছড়ায়, যা সঙ্গীকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ইদানীং সিফিলিস, গনোরিয়া, জেনিটাল হারপিস, স্যানক্রয়েডসহ নানা যৌন রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এসব রোগে আক্রান্ত হলে চিকিৎসা করা যায়। তাই বিয়ের আগে সম্ভব হলে ভিডিআরএল, প্যাপস্মেয়ার ইত্যাদি পরীক্ষা করে (রোগ থাকলে) তার চিকিৎসা করে নিলে নিজের পরিবারটিই রোগমুক্ত থাকবে। তাই নিজ উদ্যোগে এ-জাতীয় পরীক্ষা করা দরকার।
 
এ ছাড়া এইডসের মতো রোগের ঝুঁকি তো আছেই। এখন আর চোখ বন্ধ করে বলে দেওয়ার সময় নেই যে এ-জাতীয় রোগ থেকে একজন মানুষ মুক্ত। তা ছাড়া বিজ্ঞানের এই যুগে সেটা ভাবাও বোকামি। তাই পরীক্ষা করে নিন।
 
 
 
রক্তরোগ
 
বিয়ের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হলো রক্তের রোগ নির্ণয়, রক্তের গ্রুপ নির্ণয়। রক্তের গ্রুপের ভিন্নতার কারণে পারিবারিক জীবনে কিছু জটিলতা হতে পারে। যাঁদের রক্তে আরএইচ ফ্যাক্টর নেই তাঁদের রক্তের গ্রুপ 'নেগেটিভ' বলা হয়, যেমন এ নেগেটিভ, বি নেগেটিভ ইত্যাদি। নেগেটিভ গ্রুপধারী কোনো নারীর সঙ্গে পজিটিভ গ্রুপধারী পুরুষের বিয়ে হলে তাঁদের সন্তান জন্মদানের সময় জটিলতা হতে পারে। এমন ক্ষেত্রে গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে। শিশুর মৃত্যু হতে পারে। এর পাশাপাশি থ্যালাসেমিয়া, হিমোফিলিয়া, রক্তের কোনো অসুখ আছে কি না পরীক্ষা করে জেনে নিতে হবে।
 
 
পরীক্ষায় খারাপ কিছু পাওয়া গেলে
 
এ ক্ষেত্রে নেগেটিভ চিন্তা বাদ দিয়ে আমাদের ভালো দিকটিকেই বেছে নিতে হবে। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই চিকিৎসা করে ভালো হওয়া সম্ভব।
 
তবে এইডস বা এমন কোনো প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত হলে তা গোপন না রেখে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থাকুন। যার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছে বা যাকে জীবনসঙ্গী ঠিক করছেন তাঁকে বিষয়টি জানান। গোপন করবেন না।
 
সূত্র: ইহেল্থ
এই বিভাগের আরও খবর
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা
চুল ধোয়ার ক্ষেত্রে যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে
চুল ধোয়ার ক্ষেত্রে যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে
গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত
গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
খাসির মাংসের মজাদার দুই রেসিপি
খাসির মাংসের মজাদার দুই রেসিপি
মজাদার রেসিপি : লেবু পাতা দিয়ে গরুর মাংস
মজাদার রেসিপি : লেবু পাতা দিয়ে গরুর মাংস
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ঈদের দিনে গরুর মাংসের ভুনা খিচুড়ি
ঈদের দিনে গরুর মাংসের ভুনা খিচুড়ি
যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ
যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ
সর্বশেষ খবর
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন