শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৩, শনিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২০

ফের দখল উত্তরের সেই জমি

সাবেক মেয়র আনিসের উচ্ছেদ করা ১৫৭ বিঘা জমি আবার দখল করে সহস্রাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান । আতিক বললেন, উদ্ধারে অচিরেই অভিযান
গোলাম রাব্বানী ও শামীম আহমেদ
অনলাইন ভার্সন

ফের দখল উত্তরের সেই জমি

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) লাভের গুড় খাচ্ছে পিঁপড়ায়! প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের উদ্ধার করা গাবতলী এলাকায় ডিএনসিসির ১৫৭ বিঘা জমি ফের চলে গেছে প্রভাবশালীদের দখলে। কেউ নিজে করছেন ইট-বালু-সুরকির ব্যবসা। অধিকাংশ দখলদার ওই জমি প্লট করে ভাড়া দিয়েছেন বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাছে। প্রায় ১১০০ কোটি টাকা বাজার মূল্যের এ জমি থেকে মাসে দেড় কোটি টাকার ভাড়া আদায় হলেও জানে না সিটি করপোরেশন। ২০১৭ সালে মেয়র থাকাকালীন আনিসুল হক এসব অবৈধ দখল উচ্ছেদে হাত দিলেও তার মৃত্যুর পর থেমে যায় এ উদ্যোগ। এরপর তার উদ্ধার করা অংশও পুনরায় দখল হয়ে যায়।

সরেজমিন দেখা গেছে, রামচন্দ্রপুর স্লুইস গেট থেকে ঢাকা-আরিচা সড়ক পর্যন্ত বেড়িবাঁধ সড়কের দুই পাশে আনিসুল হকের উদ্ধার করা জমিতে গড়ে উঠেছে শত শত অবৈধ দোকান, বাস-ট্রাক স্ট্যান্ড। বেড়িবাঁধ থেকে তুরাগ নদের ওয়াকওয়ে পর্যন্ত ডিএনসিসির পুরো জায়গা দখল করে গড়ে উঠেছে পাঁচ শতাধিক ইট-বালু-সুরকির আড়ত। রয়েছে পাথর ভাঙা কারখানা, কয়লার আড়ত, ভাতের হোটেল, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গোডাউন, জ্বালানির দোকান থেকে শুরু করে রাজনৈতিক দলের অফিসও। উদ্ধার করা জমির বিভিন্ন স্থানে এখনো উত্তর সিটির সাইনবোর্ড লাগানো রয়েছে। লেখা রয়েছে- ‘এই সম্পত্তির মালিক ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত।’ সাইন বোর্ডের পাশেই রয়েছে ইট-বালুর দোকান। কিছু সাইনবোর্ড ভেঙে ফেলা হয়েছে। এর মাঝেই আবার নতুন করে টাঙানো হয়েছে পাউবো থেকে ইজারা নেওয়ার সাইনবোর্ড। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জমি উত্তর সিটির হলেও প্রভাবশালী মহল ভাড়া দিয়ে প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, তারা নিয়মিত প্লটের মালিককে ভাড়া পরিশোধ করছেন। কেউ ভাড়া দিচ্ছেন মাসিক, কেউ বার্ষিক। উত্তর সিটি করপোরেশন বলছে, ওই ১৫৭ বিঘা বা ৫২ একর ডিএনসিসির সম্পত্তি। জমি কাউকে বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। তারা কোনো রাজস্ব পায় না, কোনো ভাড়া তোলে না। এদিকে প্লটের মালিক দাবিদার এমন কয়েকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা বলেন, এই জমি তাদের অবিভক্ত সিটি করপোরেশন থেকে ইজারা নেওয়া। প্রশ্ন উঠেছে- গাবতলীর এই ১৫৭ বিঘা জমি আসলে কার? কারা আদায় করছেন কোটি টাকা ভাড়া? টাকার ভাগ কোথায় কোথায় যাচ্ছে? এ বিষয়ে উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সিটির সব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু করেছি। গাবতলীর ৫২ একর জমিতে ডিএনসিসির অনেক কিছু করার পরিকল্পনা রয়েছে। অচিরেই ওই জমি দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে। আমি গাবতলী এলাকা পরিদর্শন করেছি। এ বিষয়ে সম্পত্তি বিভাগকে নির্দেশনাও দিয়েছি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০০৫ সালে সিটি করপোরেশনে ৩০০ প্লট বরাদ্দের জন্য যারা আবেদন করেছিলেন, তাদের দখলেই আছে ডিএনসিসির ওই ১৫৭ বিঘা সম্পত্তি। তাদের কেউ কেউ নিজেরা ব্যবসা করছেন। অধিকাংশই অন্যদের কাছে ইট-বালু-সুরকি ব্যবসার জন্য প্লট ভাড়া দিয়েছেন। যারা ভাড়া নিয়েছেন তারা আবার প্লটের আংশিক জমি একাধিক জনের কাছে ভাড়া দিয়েছেন। সব মিলে পাঁচ শতাধিক প্লটে চলছে ইট-বালু-সুরকির ব্যবসা। আকার ও অবস্থানভেদে প্রতি প্লট থেকে মাসে ভাড়া তোলা হচ্ছে ১০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। ইট, পাথর ও বালুর মূল ঘাট এলাকার প্রতিটি প্লটের মাসিক ভাড়া ৫০ হাজার টাকার বেশি। কেউ বার্ষিক ভাড়া নিচ্ছেন। মেহরাব এন্টারপ্রাইজ ইট-বালুর ব্যবসার জন্য বার্ষিক ভাড়া দিচ্ছে সাড়ে ৮ লাখ টাকা। রাস্তার পাশে উচ্ছেদ আতঙ্ক থাকায় তার পাশের প্লটটির বার্ষিক ভাড়া ৭ লাখ টাকা। মোহাম্মদ আলী এন্টারপ্রাইজ তিন কাঠার প্লটের জন্য মাসে ১০ হাজার টাকা ভাড়া দেয়। এর বাইরে ভাঙ্গাড়ির দোকান, নতুন-পুরনো টায়ারের দোকান, চায়ের দোকান, ভাতের হোটেলসহ আরও প্রায় চার থেকে পাঁচশ দোকান গড়ে উঠেছে ওই জমিতে। নদীর পাড়েও ১০-১৫ হাজার টাকা অগ্রিম নিয়ে ও মাসিক এক-দেড় হাজার টাকা ভাড়ায় চায়ের দোকান বসিয়েছেন কেউ কেউ। প্লট ভাড়া নেওয়া একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘এসব দোকান থেকে মাসে দেড় কোটি টাকার বেশি ভাড়া উঠছে। যারা আমাদের জায়গা দিয়েছেন, আমরা তাদের ভাড়া দিচ্ছি। এটা সরকারি জায়গা হলে সরকারকে ভাড়া দিতে আমাদের আপত্তি নেই। আমরা ব্যবসা করতে পারলে খুশি।’ জমির দাম : বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী ডিএনসিসির ওই এলাকায় প্রতি কাঠা জমির মূল্য প্রায় ৩৫ লাখ টাকা। সেই হিসাবে ১৫৭ বিঘা জমির দাম প্রায় ১১০০ কোটি টাকা। তবে নদীর পাড়ের বাণিজ্যিক জমি হওয়ায় দাম আরও বেশি হবে বলে মনে করেন স্থানীয়রা।

তিন বছরে রাজস্ব আসত ৫৪ কোটি টাকা : ২০১৭ সালে ওই জমি অবৈধ দখলমুক্ত করা হয়। আনিসুল হকের মৃত্যুর পর ফের তা বেদখল হয়। অথচ, ভাড়া তুললেও মাসে দেড় কোটি টাকা করে তিন বছরে ডিএনসিসি রাজস্ব পেত ৫৪ কোটি টাকা।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গাবতলীর ওই ৫২ একর জমি সিটি করপোরেশন কাউকে ভাড়া বা বরাদ্দ দেয়নি। সেখান থেকে সিটি করপোরেশন কোনো রাজস্ব পায় না। আমাদের কোনো কর্মী সেখান থেকে টাকা-পয়সা আনে না। কাদের ভাড়া দিয়ে ব্যবসায়ীরা দোকান বসিয়েছে তা তারাই জানেন। শিগগিরই এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে জমি উদ্ধার করা হবে। ওই জমিতে আধুনিক জবেহখানা, আধুনিক ওয়ার্কশপ, খেলার মাঠ তৈরিসহ বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। দখলদাররা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ওই জমি ইজারা নিয়েছে বলে যেসব কাগজপত্র দেখায় সেগুলোর কোনো ভিত্তি নেই।

এ বিষয়ে গাবতলী ইট, পাথর ও বালু ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মাহমুদুল হাসান মনির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের কাছ থেকে ২০০৫ সালে সালামির মাধ্যমে আমরা ৩০০ প্লট বরাদ্দ নিয়ে এখানে ইট-বালু-পাথরের ব্যবসা করছি। সরকারের প্রয়োজনে সরকার যদি এই জমি নেয়, তবে আমাদের ব্যবসা করার জায়গা দিক। ঢাকা শহরের উন্নয়নের জন্য ইট-বালু-পথরের একটা ঘাট থাকা দরকার। সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ, আমাদের জায়গাটার বৈধতা দেওয়া হোক। আমাদের এই ব্যবসার সঙ্গে প্রায় কয়েক লাখ মানুষের কর্মসংস্থান জড়িত। সরকারের আমাদের কথাও ভাবা উচিত। ২০১৭ সালের ৫ থেকে ৯ জুলাই পর্যন্ত ওই জমিতে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে ডিএনসিসি। তৎকালীন মেয়র প্রয়াত আনিসুল হক ওই অভিযানে নেতৃত্ব দেন। উদ্ধারের পর টিন দিয়ে সীমানা চিহ্নিত করা হয়। উচ্ছেদ অভিযান শেষে উত্তর সিটির পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড অবিভক্ত সিটি করপোরেশনকে ৫২ একর জমির মালিকানা হস্তান্তর করে। পরে যা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দখলে চলে যায়। পুরো ৫২ একর জমি উদ্ধারের পর ওই জমিতে একটি অ্যাসফল্ট প্ল্যান্ট ও কেন্দ্রীয় পরিবহন ওয়ার্কশপ নির্মাণের পরিকল্পনার কথা তখন বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। তবে আনিসুল হক মারা যাওয়ার পর সেখানে আর টেকসই সীমানাপ্রাচীর তৈরি করেনি ডিএনসিসি। আবার বরাদ্দ দিয়ে ভাড়াও আদায় করেনি। এ সুযোগে দখলদার চক্র ডিএনসিসির সাইনবোর্ড, টিনের সীমানা খুঁটি সরিয়ে আবার দখল করে নেয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
সর্বশেষ খবর
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’
আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার
ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ
পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক
গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য
হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন
২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ
বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত
প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ
হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ

নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন