শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৭, রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

প্রযুক্তির ফাঁদে সম্ভ্রম হারাচ্ছে নারী

আপত্তিকর ছবি প্রকাশের নতুন ধরন সেক্সটোরশন, বছরে ১১ নারীর আত্মহত্যা, সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন দাবি
জিন্নাতুন নূর
অনলাইন ভার্সন
প্রযুক্তির ফাঁদে সম্ভ্রম হারাচ্ছে নারী

প্রযুক্তির অপব্যবহারের মাধ্যমে নারীদের ব্ল্যাকমেইল করে আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে। কখনো প্রেমিক, কখনোবা স্বামী তার ব্যক্তিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য ভুক্তভোগী নারীর সঙ্গে কাটানো অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ও ভিডিওগুলো ইন্টারনেটে ভাইরাল করে দিচ্ছে। আবার অনেকে ধর্ষণের ভিডিও ছড়িয়ে দিচ্ছে ইন্টারনেটে। অনেকে গোপন ক্যামেরায় বাথরুমের চিত্র ধারণ করেও অনলাইনে ছড়িয়ে দিচ্ছে। ফেসবুক ও টুইটারে নারীদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো এবং বাজে মন্তব্য করা এখন স্বাভাবিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এত কিছুর পরও আইনের ফাঁক গলে অপরাধী থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। কিন্তু লোকলজ্জায় কোনো কিছু প্রকাশ করছেন না অনেক নারী। দিশাহারা হয়ে আত্মহত্যার পথও বেছে নিচ্ছেন কেউ কেউ। আবার একটি চক্র আন্তর্জাতিক পর্নোসাইটে আপত্তিকর এই ভিডিওগুলো বিক্রি করে টাকা কামাচ্ছে। নারীকে তার গোপন মুহূর্তের তোলা ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে পরিচিত পুরুষদের কেউ কেউ তার সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্র্ক স্থাপনের জন্য চাপ দিচ্ছে। সাইবার ক্রাইমের নতুন এই ধরনকে প্রযুক্তিবিদরা ‘সেক্সটোরশন’ বলছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, জঘন্য এই অপরাধে ভুক্তভোগী ও তার পরিবারের যে ক্ষতি হয় তা অপূরণীয়। আর এই অপরাধের জন্য অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদন্ড বা মৃত্যুদন্ড করার দাবি জানান তারা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত বছর দেশে সাইবার অপরাধের যেসব মামলা হয়েছে এর অধিকাংশ (৭২ শতাংশের বেশি) মামলার বিষয় ছিল, সাবেক প্রেমিক তার ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করতে প্রেমিকার সঙ্গে কাটানো অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি অনলাইনে ভাইরাল করে দেয়। আবার অপরিচিত অনেকে ভুক্তভোগী নারীকে ধর্ষণ করে পরে ভিডিওটি অনলাইনে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে পুনরায় ধর্ষণ করে। এ অবস্থায় ভুক্তভোগীদের মধ্যে হাতে গোনা কয়েকজন আইনের সহায়তা নিলেও লোকলজ্জার ভয়ে বেশির ভাগ নারীই অপরাধীদের কুপ্রস্তাব নীরবে মেনে নিচ্ছেন। অপমানজনক এ ঘটনা সইতে না পেরে এরই মধ্যে অনেক কিশোরী ও নারী আত্মহত্যা করেছেন। কেউ কেউ ভুগছেন মানসিক যন্ত্রণায়। বিবাহিত অনেক দম্পতির সংসারে ফাটল ধরেছে। আবার যৌতুকের দাবিতে অনেক স্বামী তার স্ত্রীর আপত্তিকর ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অপরাধী যে-ই হোক না কেন, এ ধরনের অপরাধের জন্য তাকে পর্নোগ্রাফি আইন ও ডিজিটাল অ্যাক্টের মাধ্যমে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ডিজিটাল ও পর্নোগ্রাফি আইনে অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি পর্যাপ্ত নয়। এ শাস্তি আরও বৃদ্ধি করে তা মৃত্যুদন্ড বা যাবজ্জীবন করতে হবে। সাইবার ক্রাইম করে নারীর সম্ভ্রমহানি করার ফলে একজন ভিকটিম মানসিকভাবে বারবার ধর্ষিত হয়। এমনকি এ অপরাধে যারা জড়িত তা যদি প্রমাণিত হয়, তবে কোনোভাবেই অপরাধীকে ছাড় দেওয়া যাবে না। এ জন্য প্রয়োজনে পলিসি তৈরি করতে হবে। আবার আইনের সঠিক প্রয়োগ না হলে শুধু অপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দিয়ে কিছু হবে না। দেখা যাচ্ছে, পর্নোগ্রাফির শিকার ভুক্তভোগীরা পারিবারিক নির্যাতনেরও শিকার হচ্ছেন। এ জন্য শাস্তি আরও বৃদ্ধি করা দরকার। ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের যে ধারা আছে, সেগুলো পর্যালোচনা করে যদি কঠোর শাস্তির বিষয়টি উল্লেখ করে কিছু সংযোজন ও সংশোধনী আনা যায়, তাহলে অপরাধ কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের তথ্যে, ২০১৯ সালে ১৫.৩৫ শতাংশ ব্যবহারকারীর ছবি বিকৃত করে অনলাইনে প্রচার করা হয়। আর এর মধ্যে বেশির ভাগ ভুক্তভোগীই নারী এবং এদের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির দেওয়া তথ্যে, প্রতি বছর দেশে গড়ে ১১ জন নারী সাইবার অপরাধের শিকার হয়ে আত্মহত্যা করেন। দেখা যায়, ফেসবুক ব্যবহারকারী অনেক নারীর ভয়ঙ্কর এই অপরাধের শিকার হওয়ার আগে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হয়। এরপর সেই অ্যাকাউন্ট থেকে ভুক্তভোগীর আপত্তিকর ছবি হ্যাকাররা পোস্ট করে। সাধারণত ব্যক্তিহিংসা চরিতার্থ করা, জোর করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন, ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায়, মানসিকভাবে অত্যাচার করতে একজন অপরাধী নারীদের আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও অনলাইনে দিয়ে দেয়। কিশোরী, যারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন ব্যবহারকারী, তারাই এর শিকার বেশি হয়। এ জন্য ভুক্তভোগীদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবন দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এমনকি তাদের পরিবারের সদস্যরাও লোকলজ্জায় ভুগছেন। পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এর ধারা ৮(২) অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে অন্য কোনো ব্যক্তির সামাজিক বা ব্যক্তিমর্যাদার হানি করলে বা ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায় করলে বা কোনো সুবিধা আদায় করলে বা ব্যক্তিকে ধারণকৃত ভিডিও দিয়ে মানসিক নির্যাতন করলে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর সশ্রম কারাদন্ড এবং ২ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদন্ডে দন্ডিত হবে।

বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী অ্যাডভোকেট এলিনা খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ ধরনের অপরাধের জন্য অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড করা উচিত। তবে শুধু শাস্তি বৃদ্ধি করলেই হবে না। আইনের যথাযথ প্রয়োগও থাকতে হবে। যদি আইনের প্রয়োগই না হয় তবে সর্বোচ্চ শাস্তি দিয়েও কোনো লাভ হবে না। তিনি বলেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার কোনো অন্তরঙ্গ ভিডিও অনলাইনে যদি ছাড়া হয়, সেটি কিন্তু ভিডিও করার সময় দুজনের সম্মতিতেই ধারণ করা হয়েছিল। এ জন্য এই ভিডিও স্বামী ও স্ত্রী যিনিই অনলাইনে ছাড়বেন, তিনিই অপরাধী হবেন। দেখা যায়, নিজের বিয়ে বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা, পরিবারের অন্য ভাইবোনদেরও বিয়ে বন্ধ হয়ে পড়ার ভয়সহ বিভিন্ন চাপে বিষয়গুলো ভুক্তভোগী চেপে যান। আবার অপরাধীরাও ভয়ভীতি দেখিয়ে ভুক্তভোগীকে বিষয়টি চেপে যাওয়ার হুমকি দেয়। বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সালমা আলী বলেন, ‘অপরাধ যতটুকু, তার শাস্তিও ততটুকু হওয়া উচিত। আবার দেখা যায়, মামলায় জেরার ক্ষেত্রে অনেক অবান্তর প্রশ্ন করে নারীকে প্রায়ই বিব্রত করা হয়। আইন সংশোধন করে আমাদের এই বিষয়গুলোতে পরিবর্তন আনতে হবে। এ বিষয়গুলো যুগোপযোগী করতে হবে। পাশাপাশি মানবাধিকারের বিষয়গুলোও বিবেচনায় আনতে হবে। সাইবার ক্রাইমে অনেক কিছু এসেছে। দেখা যাচ্ছে স্বামী ও প্রেমিকরা প্রিয়জনের আপত্তিকর ছবি অনলাইনে দিয়ে দিচ্ছে। এগুলো পোস্ট দিয়ে একজন মেয়ের চরিত্র নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করা হচ্ছে। পর্নোগ্রাফির শিকার ভুক্তভোগীরা একই সঙ্গে পারিবারিক নির্যাতনেরও শিকার হচ্ছে। এ জন্য এই অপরাধের শাস্তি আরও বৃদ্ধি করা দরকার। একই সঙ্গে আইনে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাও রাখতে হবে।’
সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি কাজী মুস্তাফিজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নারীর আপত্তিকর ছবি পোস্ট করে তাকে ব্ল্যাকমেইল করা সাইবার ক্রাইমের নতুন একটি ধরন, যাকে বলা হয় ‘সেক্সটোরশন’। এর মাধ্যমে একজনের আপত্তিকর ছবি দিয়ে যৌন হয়রানির নামে চাঁদাবাজি করা হয়। আর টাকা না দিতে চাইলে ছবিগুলো ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করা হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কম বয়সী তরুণ-তরুণীরা এর ফাঁদে পড়ে। ইন্টারনেটে এ ধরনের অপরাধের শিকার ভুক্তভোগীদের বছর বছর মানসিক অশান্তির মধ্যে থাকতে হয়। দেখা যাচ্ছে, যৌন হয়রানি সম্পর্কিত অপরাধগুলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পর্নোগ্রাফি আইনে ফেলছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে ফেলছে না। ইন্টারনেট সম্পর্কিত হওয়ার পরও এগুলো তারা ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে ফেলছে না। এ ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের যে ধারা আছে সেগুলো পর্যালোচনা করে যদি কঠোর শাস্তির বিষয়টি উল্লেখ করে কিছু সংযোজন ও সংশোধনী আনা যায়, তাহলে অপরাধ কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
সর্বশেষ খবর
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’
আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার
ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ
পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক
গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য
হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন
২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ
বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত
প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ
হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ

নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন