শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৫, মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২২

জামায়াতকে রাজনীতির সুযোগ দিয়ে দেশের ক্ষতি করে গেছেন জিয়াউর রহমান : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জামায়াতকে রাজনীতির সুযোগ দিয়ে দেশের ক্ষতি করে গেছেন জিয়াউর রহমান : হানিফ

জামায়াতে ইসলামীকে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়ে জিয়াউর রহমান দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ক্ষতি করে গেছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

তিনি আরও বলেন, জিয়াউর রহমান নামে মুক্তিযোদ্ধা-চেতনায় পাকিস্তানি ছিলেন। তাই দালাল আইন বাতিল করে সাড়ে ১১ হাজার রাজাকারকে মুক্ত করে দিয়েছিলেন। কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে এনেছিলেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত জামায়াত ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়ে সমাজের মধ্যে বিভাজন তৈরি করে গেছেন।

মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর ফার্মগেট আনন্দ সিনেমা হলের সম্মুখে এক নাগরিক সমাবেশে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন হানিফ।

সাজাপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধীদের স্ত্রী-সন্তানদের রাজনীতি নিষিদ্ধ, বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসী নৈরাজ্যমূলক কর্মকাণ্ড, জঙ্গী মদদ ও নাশকতার প্রতিবাদে নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করে ‘অপরাজেয় বাংলা’ ঢাকা মহানগর উত্তর।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদেরকে সকল ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে একটি উন্নত ও আত্মমর্যাদাসম্পন্ন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে আমাদের সেই স্বপ্নকে হত্যা করা হয়েছিল। এরপর ৪৭ বছর পার করেছে। অনেকে উত্থান-পতন হয়েছে। পৃথিবীর কোনো দেশে যুদ্ধাপরাধীদের স্বাধীনতার পরে সেই দেশে রাজনীতি করার সুযোগ নেই, দেখা যায় না। কিন্তু বাংলাদেশে এখনেও স্বাধীনতা বিরোধীরা রাজনীতি করে যাচ্ছে। এই সুযোগ কে করে দিয়েছে? জিয়াউর রহমান জামায়াতকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়ে বাংলাদেশের সমাজকে দুটি ভাগে বিভক্ত করে গেছেন। এক পক্ষে জাতির পিতার হাতে গড়া দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ, আরেক দিকে বিএনপির নেতৃত্বে স্বাধীনতার বিরোধী পক্ষ।

জামায়াতে ইসলামী একাত্তর সালে রাজাকার ছিল, এখনো রাজাকার আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা এখনও এ দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। ২০১৩ সালে তাদের শীর্ষ পর্যায়ের নেতা কসাই কাদের মোল্লা, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুজাহিদের ফাঁসিতে দেশের মানুষ খুশি হয়েছিল। কিন্তু পাকিস্তানের পার্লামেন্টে নিন্দা প্রস্তাব পাস হয়েছিল। পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চৌধুরী নিসার আলী বলেছিলেন-কাদের মোল্লা, নিজামী, মুজাহিদ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পাকিস্তানের অকুতোভয় সৈনিক ছিলেন। স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর তারা কিভাবে পাকিস্তানের সৈনিক থাকে? মতিউর রহমান নিজামীকে বেসামরিক সর্বোচ্চ নেসার-ই পাকিস্তান উপাধি দেয়ার মধ্য দিয়ে প্রমাণ করেছে তারা পাকিস্তানের পক্ষের রাজনীতিক। এদেশে তাদের রাজনীতি করার অধিকার থাকতে পারে না। আমরা আশা করি, সর্বোচ্চ আদালত থেকে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি চিরতরে নিষিদ্ধ হবে। 

আওয়ামী লীগের এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, পাকিস্তানের দোসর বিএনপি-জামায়াত সরকারে বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে। তাদের নেতা লন্ডনে বসে বলেছে-টেক ব্যাক বাংলাদেশ। টেক ব্যাক বাংলাদেশ মানে তো দেশকে পেছনের দিকে নিয়ে যাওয়া। মির্জা ফখরুল সাহেবের কাছে জানতে চাই আপনারা দেশকে কোন পিছনে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান? ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল, নাকি একাত্তরের আগের পাকিস্তান? কোথায় নিয়ে যেতে চান, এটা আগে জাতির কাছে পরিস্কার করুন। আপনারা এখনো মনে-প্রাণে পাকিস্তানি আদর্শ ধারণ করেন। বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্ন দেখলে তা আপনাদের জন্য হবে দুঃস্বপ্ন। আমরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি ধ্বংস করার জন্য নয়। এমন কোনো শক্তি নেই বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানাতে পারে। আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তা প্রমাণ করেছি, আবারো করব।

তিনি বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে নিয়ে যেতে চান! এদেশের মানুষ ২০০১ থেকে ২০০৬ দেখেছে। কি ছিল? কি করেছিলেন আপনারা? বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। দুর্নীতিতে বাংলাদেশকে পরপর ৫ বার চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন। দেশে ৬০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি ছিল, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকত, শিক্ষা ব্যবস্থা, কৃষি খাতকে ধ্বংস করেছিলেন। সেই বাংলাদেশে নিয়ে যেতে চান?

হানিফ বলেন, হাওয়া ভবন বানিয়ে আপনাদের নেতা তারেক রহমান কমিশন বাণিজ্য করেছে, আর সন্ত্রাসীদের দিয়ে গণহত্যা চালিয়েছে। আপনাদের ৩/৪ জন যুবদল নেতা মারা গেছে আন্দোলন করেন অথচ আপনাদের হাতে আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতাকর্মী প্রাণ হারিয়েছিল। তখন কোথায় ছিল মানবাধিকার, কোথায় ছিল গণতন্ত্র, আইনের শাসন? উগ্রবাদী, জঙ্গী বাংলা ভাই পুলিশ পাহারায় সশস্ত্র মিছিল করেছিল। আপনারা ওই বাংলাদেশে ফিরে যেতে চান? সেই বাংলাদেশ এ দেশের মানুষ দেখতে চায় না।

নাগরিক সমাবেশে অংশ নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যখন ঘুরে দাঁড়িয়েছে বিএনপি সেই সময়ে আন্দোলন শুরু করেছে। তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়ার জন্য নীলনকশা করে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ যতদিন থাকবে ততদিন আলোকিত থাকবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই।

অপরাজেয় বাংলা’র প্রধান উপদেষ্টা সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, দেশ স্বাধীনের ৫০ বছর পরে কুখ্যাত রাজাকারের ছেলেদের এতো বড় স্পর্ধা কোথা থেকে এসেছে? খুনি জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর এদেরকে রাজনৈতিক, আর্থিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। যার কারণে তারা আবার ধর্মীয় রাজনীতি শুরু করেছে। রাজাকারপুত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছে-পাকিস্তান ভালো ছিল। তোরা কেউ বাংলাদেশ চাসনি, তোরা পাকিস্তান চলে যা।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে বলেন, হুমকি দিবেন না। আপনারা গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলেন, আমাদের ভালো লাগে কারণ আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। কিন্তু আপনাদের দেউলিয়াপনা এতো দূর গেছে যুদ্ধাপরাধীদের বাচ্চাকে মঞ্চে তুলে ‘নারায়ে তাকবির’ স্লোগান দেন। এটা মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বিরুদ্ধে যারা গিয়েছে তাদের নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার চিন্তাও করবেন না, চোখ উপড়ে ফেলব।

আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ‘অপরাজেয় বাংলা’ ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক ফরিদুর রহমান খান ইরান এর সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অপরাজেয় বাংলা’র যুগ্ম আহ্বায়ক শিল্পী মনিরুজ্জামান মুনির, অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির সদস্য রাশেক রহমান, যুবলীগের নির্বাহী সদস্য ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ব্যারিস্টার নিঝুম মজুমদার ও মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন।

এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ‘অপরাজেয় বাংলা’র সদস্য সচিব এইচ রহমান মিলু।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ
প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ
কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত
কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত
জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল
জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল
মির্জা ফখরুলের চোখের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন
মির্জা ফখরুলের চোখের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন
অসীম-অপুর ১৪ ফ্ল্যাট ও ৫ দোকান দেখভালে রিসিভার নিয়োগ
অসীম-অপুর ১৪ ফ্ল্যাট ও ৫ দোকান দেখভালে রিসিভার নিয়োগ
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতির সঙ্গে আরএফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতির সঙ্গে আরএফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের জমির দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের জমির দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা
আয়নাঘর পরিদর্শনে কেরি কেনেডি, দুঃসহ স্মৃতির বর্ণনা দিলেন মীর আহমাদ
আয়নাঘর পরিদর্শনে কেরি কেনেডি, দুঃসহ স্মৃতির বর্ণনা দিলেন মীর আহমাদ
সাবেক সাত মন্ত্রী-এমপি নতুন মামলায় গ্রেফতার
সাবেক সাত মন্ত্রী-এমপি নতুন মামলায় গ্রেফতার
জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি নাগরিক আটক
ঠাকুরগাঁওয়ে ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি নাগরিক আটক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

'২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ পৌরসভায় সম্পন্ন হবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ'
'২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ পৌরসভায় সম্পন্ন হবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ'

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশব্যাক বিএসএফের
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশব্যাক বিএসএফের

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ
প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত
কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল
জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক জিয়া পরিষদ গঠন
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক জিয়া পরিষদ গঠন

১০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদারীপুর জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে আলোচনা সভা
মাদারীপুর জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে আলোচনা সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
হত্যা মামলায় চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ বিভিন্ন দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ বিভিন্ন দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাম্য হত্যা : ঢাবিতে বৃহস্পতিবার শোক, অর্ধদিবস ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
সাম্য হত্যা : ঢাবিতে বৃহস্পতিবার শোক, অর্ধদিবস ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জন্মদিনে অতিথিদের সামনে স্ত্রীর পরকীয়ার ভিডিও প্রচার, অতঃপর..!
জন্মদিনে অতিথিদের সামনে স্ত্রীর পরকীয়ার ভিডিও প্রচার, অতঃপর..!

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রোনালদো জুনিয়রের দিকে নজর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের
রোনালদো জুনিয়রের দিকে নজর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক শিক্ষায় ২০ বছরের অর্জন, জেএসপি৩ সমাপ্তিতে জাইকা ও ডিপিইর সেমিনার
প্রাথমিক শিক্ষায় ২০ বছরের অর্জন, জেএসপি৩ সমাপ্তিতে জাইকা ও ডিপিইর সেমিনার

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কর্মশালা
মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নগ্রাফি ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করছে যুক্তরাষ্ট্র?
পর্নগ্রাফি ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করছে যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনারোধ ও দুর্ঘটনার সাথে জড়িতদের
 শাস্তির দাবিতে দিনাজপুরে মানববন্ধন
সড়ক দুর্ঘটনারোধ ও দুর্ঘটনার সাথে জড়িতদের  শাস্তির দাবিতে দিনাজপুরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
ময়মনসিংহে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোহায় ট্রাম্প ও কাতারের আমিরের সাথে দেখা করবেন মুকেশ আম্বানি
দোহায় ট্রাম্প ও কাতারের আমিরের সাথে দেখা করবেন মুকেশ আম্বানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলনবিলে ধানের বাম্পার ফলন, দামও ভালো
চলনবিলে ধানের বাম্পার ফলন, দামও ভালো

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জয়পুরের মানসিংহ স্টেডিয়ামে বারবার বোমা হামলার হুমকি
জয়পুরের মানসিংহ স্টেডিয়ামে বারবার বোমা হামলার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাদ থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
ছাদ থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত
গাইবান্ধায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা
পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে