শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০১, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ২২:৩৬, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

সংকট উত্তরণে জাতীয় সংসদ নির্বাচনই একমাত্র পথ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সংকট উত্তরণে জাতীয় সংসদ নির্বাচনই একমাত্র পথ

দেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ দ্রুত সময়ের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সংস্কার সময়ের প্রয়োজনে ভিন্ন ভিন্নভাবে করা প্রয়োজন। তাই সংস্কারের অজুহাত দিয়ে নির্বাচন বিলম্বিত করা দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে না।

মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে ‘সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বিশিষ্টজনেরা এসব কথা বলেন। বেসরকারি টেলিভিশন ‘নিউজ টোয়েন্টিফোর’ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক কালের কণ্ঠের সম্পাদক কবি হাসান হাফিজ, ডেইলি সানের সম্পাদক রেজাউল করিম লোটাস, বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক মনজুরুল ইসলাম, অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডা. জাহেদ উর রহমান, এবি পার্টির সভাপতি মুজিবুর রহমান মঞ্জু, এনসিপির যুগ্ম-আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদ। বৈঠক সঞ্চালনা করেন নিউজটোয়েন্টিফোরের হেড অব নিউজ শরিফুল ইসলাম খান।

‘সংকট এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণাও দেয়’

ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, আমাদের রাষ্ট্র কী অবস্থায় আছে সেটা বোঝার জন্য গতকালের (সোমবারের) ঘটনা যথেষ্ট। এই রাষ্ট্র ভেতর থেকে যেমন দুর্বল-ভঙ্গুর, সঙ্গে সঙ্গে এই ভঙ্গুর রাষ্ট্র আরও অনেক কিছুকে ভঙ্গুর করে দিচ্ছে। ভঙ্গুর করে দিচ্ছে সেই মাইলস্টোনের মতো একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে। ভঙ্গুর করে দিচ্ছে কয়েকডজন পরিবারকে, ভঙ্গুর করে দিচ্ছে আমাদের বিশ্বাসকে, আমাদের আস্থাকে। কাজেই আমরা একটা সংকটের মধ্যে আছি এবং এই সংকট সর্বগ্রাসী সংকট।

সংকট কালে কালে নতুন রূপে আত্মপ্রকাশ করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যুগে যুগে আমাদের সামনে নতুন করে চ্যালেঞ্জ আসবে। সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। এভাবেই কিন্তু ইতিহাস এগিয়ে চলবে। আবার বিপ্লবের পরেও যে সংকট থাকবে না, কন্ট্রাডিকশন (বৈপরীত্য) থাকবে না তা নয়। কন্ট্রাডিকশন যদি না থাকে তাহলে সমাজের অগ্রগতি সম্ভব হবে না। কাজেই সংকট আমাদেরকে যেমন বিপদে ফেলে, কষ্ট দেয়; সংকট আবার আমাদের কিন্তু এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণাও দেয়।

ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, তিন তিনটি নির্বাচন হয়েছিল শেখ হাসিনার সময়। এই তিনটি নির্বাচনে যে ভয়াবহ ধরনের ঘটনা ঘটেছে... কাজেই যে নির্বাচনহীন একটা অবস্থা, এই অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য সমাধান হচ্ছে নির্বাচন এবং একটা সুষ্ঠু, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক, নির্ভরযোগ্য এবং যেটাকে ক্রেডিবল (বিশ্বাসযোগ্য) বলা হয়—যে ধরনের একটা সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে কোনও প্রশ্ন উঠবে না, কোনও সন্দেহ থাকবে না, এই ধরনের একটা নির্বাচন যদি আমরা করতে পারি, আমার মনে হয় আমরা যে সংকটের মধ্যে আছি, সেই সংকটের অন্তত অর্ধেক সমাধান আমরা করতে পারি।

এই অর্থনীতিবিদ বলেন, আমাদের সার্বভৌমত্বের সংকট রয়েছে। আরেকটা হচ্ছে আমাদের গণতন্ত্রের সংকট। সার্বভৌমত্বের সংকটটা কীভাবে এসেছে? আপনারা জানেন, শেখ হাসিনার ১৫-১৬ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশের স্বার্থ ভারতীয় আধিপত্যবাদের কাছে যেভাবে বিসর্জন দেওয়া হয়েছিল এবং যেভাবে বাংলাদেশকে একেবারে কুমড়ো টুকরোর মতো ফালিফালি করে দিল্লির শাসকদের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছিল, তার মধ্য দিয়ে আমাদের একটা সার্বভৌমত্বের সংকট সৃষ্টি হয়েছে। জুলাই-আগস্টের যে অভ্যুত্থান, সেই অভ্যুত্থান আমাদের বুঝতে সাহায্য করেছে যে, আমরা কত বড় বিপদের মধ্যে ছিলাম। আমরা স্বাধীন হয়েও পরাধীন হয়ে পড়েছিলাম। আমি মনে করি গত বছরের অভ্যুত্থানের একটা বড় অর্জন হচ্ছে আমাদের মধ্যে সার্বভৌমত্বের চেতনাটা জাগ্রত হয়েছে, জোরদার হয়েছে, তীক্ষ্ণ হয়েছে। আগামী দিনে এই সার্বভৌমত্ব নিয়ে যদি কোনও খেলা হয়, তাহলে এই জাতি যে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে, এ ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই।

‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সম্ভব নয়’

অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, আমরা সবাই নির্বাচনের পক্ষে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। জনগণের সরকার বা নির্বাচিত সরকার ছাড়া জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সম্ভব নয়। আমরা সবাই জানি যে, ড. ইউনূস সরকার যদি নির্বাচন না দিতে পারে, তাহলে বাংলাদেশে কী রকম সমস্যা হবে। নির্বাচনটা কিন্তু আপনাদের ওনার কাছ থেকে আদায় করে নিতে হবে। সুতরাং আমরা যখন ওনার সরকার নিয়ে কথা বলব, আমাদের সাবধানতার সঙ্গে ওনাকে আমাদের মেসেজটাও দিতে হবে।

তিনি বলেন, সবার একটাই ভাবনা নির্বাচন আমরা কীভাবে করব, যে নির্বাচনটা শুধু একটা ইলেকশন হবে না, নির্বাচনটা বাংলাদেশে একটা স্থিতিশীল রাজনৈতিক ব্যবস্থার দিকে নিয়ে যাবে। সেই স্থিতিশীল ব্যবস্থার দিকে নিতে যে নির্বাচনের দরকার সেই নির্বাচনের জন্য আমি বলি সংস্কার হওয়া দরকার। সংস্কার একটা চলমান প্রক্রিয়া। পরবর্তী যে নির্বাচিত সরকার আসবে তারা এটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। যেখানে সাতশ’ বছরের গণতান্ত্রিক ইতিহাস আছে সেখানেও কিন্তু এখন সংস্কার হচ্ছে। সামাজিক পরিবর্তনের সঙ্গে নানা রকম সংস্কার জাতির সামনে আসে।

‘অর্থনৈতিক সংকটও আছে’

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, সংকট উত্তরণের একটি পথ নির্বাচন। রাজনৈতিক সংকটটা দৃশ্যমান, সেটা বেশি আলোচিত হচ্ছে। কিন্তু অর্থনৈতিক সংকটও হচ্ছে। এইটার ভেতরে যে অর্থনৈতিক সংকট আছে সেটা খুব বেশি আলোচিত না। বৈষম্যবিরোধী প্রয়াসকে দৃশ্যমান এবং কার্যকর করার জন্য আলোচনার দরকার। রাজনৈতিক দলের বড় বিতর্ক হলো সংস্কার। সংস্কার দুই রকম হতে পারে। সামনের দিকেও হতে পারে, পেছন দিকেও হতে পারে। খুব সতর্ক থাকতে হবে, আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সংস্কার করতে গিয়ে যেন পেছন দিকে ফিরিয়ে না নিই।

‘অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ব্যর্থ হলে দেশ আবার পিছিয়ে যাবে’

বিএনপি নেতা শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এই সরকার নিজেই সংকট তৈরি করেছে বলে আমার ধারণা। তারা যদি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফেরার জন্য উদ্যোগী হতো, তাহলে গত এক বছরে অনেক দৃষ্টান্ত রাখতে পারতো। নির্বাচনকে ঠেকানোর জন্য অথবা বিলম্বিত করার জন্য কাজ করছে তারা। এই জায়গা থেকে যদি আমরা বের হতে পারি তাহলে সংকট উত্তরণের পথ বের হবে।

তিনি বলেন, ইতিহাসখ্যাত জুলাই অভ্যুত্থান শুধু ৩৬ দিনের কোনও ঘটনা নয়। এর পেছনের পূর্ববর্তী ঘটনা, আন্দোলন, জেল- জুলুম, ত্যাগ-তীতিক্ষা রয়েছে। নির্বাচন করতে সুদীর্ঘকাল লাগবে বিষয়টি এমন নয়। এখনও নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য নানা ধরনের তৎপরতা চালানো হচ্ছে।

সরকারের সংস্কার করার ইচ্ছা থাকলে বিএনপির দেওয়া ৩১ দফা যথেষ্ট ছিল মন্তব্য করে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, আমরা যদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ব্যর্থ হই, তাহলে দেশ আবারও পিছিয়ে যাবে।

হানাহানিতে সরকারের ব্যর্থতা বেশি

হাসান হাফিজ বলেন, আমাদের দেশে এর আগে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭১-এর স্বাধীনতাযুদ্ধ, ’৯০-এর আন্দোলন হয়েছে। সর্বশেষ ’২৪-এর অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে ছাত্ররা। তারা রাজনৈতিক দল গঠন করেছে। দল গঠন করে নির্বাচন অংশ নিলে সেটি হবে তাদের জন্য একটি পরীক্ষা। ছাত্ররা ক্ষমতাধর হয়েছে, এটা আমাদের জন্য কতটুকু সঠিক হবে সেটি ভাববার বিষয়।  

তিনি বলেন, এখন একটি নতুন সংস্কৃতি সৃষ্টি হয়েছে ‘মব জাস্টিস’। প্রতিনিয়ত মারামারি হানাহানি হচ্ছে, এর জন্য রাজনৈতিক দল ও সরকারের ব্যর্থতা রয়েছে। তবে আমি বলব সরকারের ব্যর্থতাই বেশি।

‘নিজেদের দোষ ঢাকতে বিদেশিদের দোষ দিই’

রেজাউল করিম লোটাস বলেন, আমাদের মধ্যে এক ধরনের প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে নিজেদের দোষকে ঢাকার জন্য বিদেশিদের দোষ দিই। কখনও দিল্লিকে দিই, কখনও পিন্ডিকে দিই, আবার কখনও আমেরিকাকে দোষারোপ করি। আমাদের যে সংস্কার কমিশন করা হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ সদস্যই বিদেশ থেকে এসেছেন। আর সংস্কারের যে প্রক্রিয়া দেখছি তাতে মনে হচ্ছে ১০-১৫ বছর আগে এক ধরনের পরীক্ষার পদ্ধতি ছিল ‘টিক’ দেওয়া। এখন সংস্কারও ঠিক একই পদ্ধতিতে হচ্ছে। এভাবে সংস্কার হতে পারে না।

সংস্কার ও নির্বাচন একইসঙ্গে চলতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংস্কার তার মতো করে এগিয়ে যাবে, একইসঙ্গে নির্বাচনের প্রক্রিয়াও এগিয়ে যাবে। আর এখন পর্যন্ত সংস্কার ও নির্বাচনের বিষয় দৃশ্যমান কোনও অগ্রগতি নেই। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ইস্যু নিয়ে সংস্কার ও নির্বাচনকে বিলম্বিত করা হচ্ছে। এ কারণে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছে। কোনও কাজের অগ্রগতি হচ্ছে না। তাই সংস্কার হওয়া উচিত ছিল একটি রোডম্যাপ অনুযায়ী। কত দিনে সংস্কার হবে এবং কী কী বিষয় হবে তা নির্দিষ্ট থাকা দরকার।

সংকট উত্তরণের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন

মনজুরুল ইসলাম বলেন, এখন বর্তমান সরকারই সংকট তৈরি করেছে। কারণ যারা সরকারের সমালোচনা করবে তাদের সরকার বিভিন্ন সংস্কার কমিশনে ঢুকিয়েছে। কিন্তু এসব কমিশনের ব্যয় কত হচ্ছে তা বলছে না সরকার।  

তিনি আরও বলেন, সংকট উত্তরণের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন। সরকার কে গঠন করবে তা জনগণই ঠিক করবে।

সংস্কারকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনটা গুরুত্বহীন করা হচ্ছে

তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু বলেন, সংকট আসলে কী সে বিষয়ে সবার আগে জানা প্রয়োজন। ৫ আগস্টের আগে সংকট ছিল ফ্যাসিবাদের পতন এবং শেখ হাসিনাকে উৎখাত করতে হবে। সেই সংকটের সমাধান হয়ে গেছে। এখন গত এক বছরের মধ্যে যেসব সংকট তৈরি হয়েছে তার মধ্যে আমার মনে হয়েছে আইন-শৃঙ্খলা সংকট, অর্থনৈতিক সংকট। অভ্যুত্থানের সময় রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে ঐক্য ছিল সেখানে এখন বিভাজন তৈরি হয়েছে। আর এই বিভাজনের মূল জায়গা হচ্ছে সংস্কার। সংস্কার আগে হবে নাকি নির্বাচন আগে হবে, আবার কেউ বলছে নির্বাচন আগে না সংস্কার আগে, এই বিষয়টাকে বারবার সামনে আনা হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমাদের দেশের কিছু কিছু বুদ্ধিজীবী সংস্কারকে এত বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন যাতে নির্বাচনটা গুরুত্বহীন হয়ে যাচ্ছে। একইসঙ্গে বিএনপি শুধু নির্বাচন চাচ্ছে, সংস্কার চাচ্ছে না এমনটিও বলা হচ্ছে। আমরা দেখলাম, ১৩ জুন লন্ডনে বৈঠকের পর সরকার নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু আমরা দেখছি, সেই জায়গা থেকেও সরে এসে সামনে আনা হচ্ছে, আগে নির্বাচন না সংস্কার। আমাদের দরকার একটি সমঝোতা। আর এই সমঝোতার জন্য আমরা আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার জনগণের কাছে উপস্থাপন করব। জনগণ যেটি পছন্দ করবে সেটিই সংস্কার হবে। এজন্য জাতীয় নির্বাচনটা সবার আগে গুরুত্বপূর্ণ।

সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

জোনায়েদ সাকি বলেন, সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটা সংকট ছিল ৫ আগস্টের আগে, যে ফ্যাসিবাদকে উৎখাত করতে হবে। এই সংকট সমাধান হয়ে গেছে। এখন এই এক বছরের মাথায় যেসব সংকট তৈরি হয়েছে তার মধ্যে আমার কাছে মনে হয় যে অর্থনৈতিক সংকট, আইনশৃঙ্খলা সংকট। মূল জায়গাটাই তৈরি হচ্ছে যে, সংস্কার আগে না পরে।

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি দাবি ছিল দেশকে স্বাধীন করতে হবে, পাকিস্তানকে দেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে। কিন্তু এর কিছুদিন পরে দেখা গেল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে-বিপক্ষে ভিন্ন ভিন্ন চেতনা সৃষ্টি হলো। ঠিক একইভাবে ’২৪-এর আন্দোলনের আগে শেখ হাসিনার পতনের বিষয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধ হলেও এখন সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য দেখা দিয়েছে। সংস্কারের বিষয়ে আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার জনগণের সামনে উপস্থাপন করব। সেটি জনগণ কতটি গ্রহণ করবে সেটি দেখার বিষয়। সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়, আমি মনে করি এই দাবিটিও সঠিক নয়।

দেশ বিভিন্ন বিষয়ে বৈশ্বিক চাপে পড়েছে

ডা. জাহেদ উর রহমান বলেন, ৫ আগস্টের পর মনে হয়েছে আমরা একটা জায়গায় পৌঁছাতে পারব। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে সেই জায়গা থেকে দূরে সরে এসেছি। বর্তমানে দেশ বিভিন্ন বিষয়ে বৈশ্বিক চাপে পড়েছে যা এখন দৃশ্যমান।

তিনি বলেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নানা ধরনের খারাপ অবস্থা বিরাজ করছে। বিনিয়োগকারীরা স্থায়ী সরকার ব্যবস্থা না থাকলে এগোতে চায় না। একই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্ন ‘মব’ সৃষ্টি করে।

মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সবার আগে নির্ধারণ করতে হবে কোন কোন বিষয় সংকট সৃষ্টি করছে। আমাদের সবচেয়ে বড় সংকট ছিল আমাদের মাথার ওপর যে জগদ্দল পাথর ছিল, আমরা সেটা সরাতে পেরেছি। কিন্তু কিছু কিছু সংকট দৃশ্যমান হয়েছে। বিশেষ করে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য থাকায় বেশি দিন এই সরকারের ক্ষমতায় থাকা ঠিক হবে না।

ড. আতিক মুজাহিদ বলেন, দেশের সংকটের মূল কারণ শেখ হাসিনা। এই হাসিনা বিদ্যমান নির্বাচন ব্যবস্থা তৈরি করে গেছে। বিদ্যমান প্রশাসন-পুলিশসহ সবই তার তৈরি। এখন এগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক সমঝোতায় আসতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৪২ জন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৬
বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৪২ জন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৬
কত খরচ সংস্কার কমিশনে?
কত খরচ সংস্কার কমিশনে?
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৫২
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৫২
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ
শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ
বিমান বিধ্বস্তে নিহতদের রূহের মাগফিরাত কামনায় দেশের সকল মসজিদে বাদ জুমা বিশেষ দোয়া
বিমান বিধ্বস্তে নিহতদের রূহের মাগফিরাত কামনায় দেশের সকল মসজিদে বাদ জুমা বিশেষ দোয়া
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে উত্তেজনা, বাংলাদেশিদের দূতাবাসের সতর্কবার্তা
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে উত্তেজনা, বাংলাদেশিদের দূতাবাসের সতর্কবার্তা
চীন এবং ফাও বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা
চীন এবং ফাও বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা
সর্বশেষ খবর
উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত
উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‌‘ভাষা আন্দোলনের’ ডাক দিলেন মমতা
‌‘ভাষা আন্দোলনের’ ডাক দিলেন মমতা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে বজ্রপাতে ১৫ জনের মৃত্যু
পশ্চিমবঙ্গে বজ্রপাতে ১৫ জনের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ৬৬ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ
ভারতে ৬৬ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান সফর বাতিল করলো বার্সেলোনা
জাপান সফর বাতিল করলো বার্সেলোনা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রেডিট কার্ডে খরচ কমেছে ভারতে, বেড়েছে চীনে
ক্রেডিট কার্ডে খরচ কমেছে ভারতে, বেড়েছে চীনে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি : লিটন
আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী
কুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৪২ জন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৬
বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৪২ জন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৬

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কত খরচ সংস্কার কমিশনে?
কত খরচ সংস্কার কমিশনে?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিযোগীদের কম শুল্কই বড় চ্যালেঞ্জ
প্রতিযোগীদের কম শুল্কই বড় চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ বেড়ে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৫২
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৫২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্নযাত্রী অবসর পাঠাগারে বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার
স্বপ্নযাত্রী অবসর পাঠাগারে বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার

১০ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস
শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার
সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫
যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের শঙ্কা
৪৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর
সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি
রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও রাশিয়ায় বিস্ফোরক পাঠিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি
মার্কিন হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও রাশিয়ায় বিস্ফোরক পাঠিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড সংঘাত: কার ভাণ্ডারে কী অস্ত্র আছে?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড সংঘাত: কার ভাণ্ডারে কী অস্ত্র আছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশেই প্লেনের যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, কী ঘটেছিল?
মাঝ আকাশেই প্লেনের যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, কী ঘটেছিল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন ভবিষ্যতে কোনো খায়রুল হকের জন্ম না হয়: কায়সার কামাল
এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন ভবিষ্যতে কোনো খায়রুল হকের জন্ম না হয়: কায়সার কামাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড হামলা-পাল্টা হামলা, নিহত ১২
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড হামলা-পাল্টা হামলা, নিহত ১২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব বিশ্বকে হুথির হুঁশিয়ারি
আরব বিশ্বকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ, ভারতের শিল্পপতি অনিল আম্বানির বাড়ি-অফিসে তল্লাশি
ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ, ভারতের শিল্পপতি অনিল আম্বানির বাড়ি-অফিসে তল্লাশি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট শেখ হাসিনার দপ্তরের ১৫ ড্রাইভারের নামে!
ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট শেখ হাসিনার দপ্তরের ১৫ ড্রাইভারের নামে!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা
মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হীরা গ্রেফতার
শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হীরা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ
শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলফলকের সামনে রিশাদ, ছাড়িয়ে যেতে পারেন সাকিবকে
মাইলফলকের সামনে রিশাদ, ছাড়িয়ে যেতে পারেন সাকিবকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেরিতে হলেও খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ বিএনপির
দেরিতে হলেও খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনায় সাবেক বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন
গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনায় সাবেক বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : আসিফ মাহমুদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তর শান্তিপূর্ণ হবে কিনা, সন্দেহ নুরুল হক নুরের
অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তর শান্তিপূর্ণ হবে কিনা, সন্দেহ নুরুল হক নুরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

বৃষ্টি নেই, তবু হঠাৎ বজ্রপাতে ভবন ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টি নেই, তবু হঠাৎ বজ্রপাতে ভবন ক্ষতিগ্রস্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলি-পদোন্নতি তদবিরে লাগাম টানছে সরকার
বদলি-পদোন্নতি তদবিরে লাগাম টানছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

৪১ বছরের আইনি লড়াই শেষ হলো হরেন্দ্রনাথের
৪১ বছরের আইনি লড়াই শেষ হলো হরেন্দ্রনাথের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন নামঞ্জুর
পাঁচ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন নামঞ্জুর

নগর জীবন

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ