শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০১, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ২২:৩৬, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

সংকট উত্তরণে জাতীয় সংসদ নির্বাচনই একমাত্র পথ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সংকট উত্তরণে জাতীয় সংসদ নির্বাচনই একমাত্র পথ

দেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ দ্রুত সময়ের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সংস্কার সময়ের প্রয়োজনে ভিন্ন ভিন্নভাবে করা প্রয়োজন। তাই সংস্কারের অজুহাত দিয়ে নির্বাচন বিলম্বিত করা দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে না।

মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে ‘সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বিশিষ্টজনেরা এসব কথা বলেন। বেসরকারি টেলিভিশন ‘নিউজ টোয়েন্টিফোর’ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক কালের কণ্ঠের সম্পাদক কবি হাসান হাফিজ, ডেইলি সানের সম্পাদক রেজাউল করিম লোটাস, বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক মনজুরুল ইসলাম, অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডা. জাহেদ উর রহমান, এবি পার্টির সভাপতি মুজিবুর রহমান মঞ্জু, এনসিপির যুগ্ম-আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদ। বৈঠক সঞ্চালনা করেন নিউজটোয়েন্টিফোরের হেড অব নিউজ শরিফুল ইসলাম খান।

‘সংকট এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণাও দেয়’

ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, আমাদের রাষ্ট্র কী অবস্থায় আছে সেটা বোঝার জন্য গতকালের (সোমবারের) ঘটনা যথেষ্ট। এই রাষ্ট্র ভেতর থেকে যেমন দুর্বল-ভঙ্গুর, সঙ্গে সঙ্গে এই ভঙ্গুর রাষ্ট্র আরও অনেক কিছুকে ভঙ্গুর করে দিচ্ছে। ভঙ্গুর করে দিচ্ছে সেই মাইলস্টোনের মতো একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে। ভঙ্গুর করে দিচ্ছে কয়েকডজন পরিবারকে, ভঙ্গুর করে দিচ্ছে আমাদের বিশ্বাসকে, আমাদের আস্থাকে। কাজেই আমরা একটা সংকটের মধ্যে আছি এবং এই সংকট সর্বগ্রাসী সংকট।

সংকট কালে কালে নতুন রূপে আত্মপ্রকাশ করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যুগে যুগে আমাদের সামনে নতুন করে চ্যালেঞ্জ আসবে। সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। এভাবেই কিন্তু ইতিহাস এগিয়ে চলবে। আবার বিপ্লবের পরেও যে সংকট থাকবে না, কন্ট্রাডিকশন (বৈপরীত্য) থাকবে না তা নয়। কন্ট্রাডিকশন যদি না থাকে তাহলে সমাজের অগ্রগতি সম্ভব হবে না। কাজেই সংকট আমাদেরকে যেমন বিপদে ফেলে, কষ্ট দেয়; সংকট আবার আমাদের কিন্তু এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণাও দেয়।

ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, তিন তিনটি নির্বাচন হয়েছিল শেখ হাসিনার সময়। এই তিনটি নির্বাচনে যে ভয়াবহ ধরনের ঘটনা ঘটেছে... কাজেই যে নির্বাচনহীন একটা অবস্থা, এই অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য সমাধান হচ্ছে নির্বাচন এবং একটা সুষ্ঠু, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক, নির্ভরযোগ্য এবং যেটাকে ক্রেডিবল (বিশ্বাসযোগ্য) বলা হয়—যে ধরনের একটা সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে কোনও প্রশ্ন উঠবে না, কোনও সন্দেহ থাকবে না, এই ধরনের একটা নির্বাচন যদি আমরা করতে পারি, আমার মনে হয় আমরা যে সংকটের মধ্যে আছি, সেই সংকটের অন্তত অর্ধেক সমাধান আমরা করতে পারি।

এই অর্থনীতিবিদ বলেন, আমাদের সার্বভৌমত্বের সংকট রয়েছে। আরেকটা হচ্ছে আমাদের গণতন্ত্রের সংকট। সার্বভৌমত্বের সংকটটা কীভাবে এসেছে? আপনারা জানেন, শেখ হাসিনার ১৫-১৬ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশের স্বার্থ ভারতীয় আধিপত্যবাদের কাছে যেভাবে বিসর্জন দেওয়া হয়েছিল এবং যেভাবে বাংলাদেশকে একেবারে কুমড়ো টুকরোর মতো ফালিফালি করে দিল্লির শাসকদের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছিল, তার মধ্য দিয়ে আমাদের একটা সার্বভৌমত্বের সংকট সৃষ্টি হয়েছে। জুলাই-আগস্টের যে অভ্যুত্থান, সেই অভ্যুত্থান আমাদের বুঝতে সাহায্য করেছে যে, আমরা কত বড় বিপদের মধ্যে ছিলাম। আমরা স্বাধীন হয়েও পরাধীন হয়ে পড়েছিলাম। আমি মনে করি গত বছরের অভ্যুত্থানের একটা বড় অর্জন হচ্ছে আমাদের মধ্যে সার্বভৌমত্বের চেতনাটা জাগ্রত হয়েছে, জোরদার হয়েছে, তীক্ষ্ণ হয়েছে। আগামী দিনে এই সার্বভৌমত্ব নিয়ে যদি কোনও খেলা হয়, তাহলে এই জাতি যে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে, এ ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই।

‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সম্ভব নয়’

অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, আমরা সবাই নির্বাচনের পক্ষে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। জনগণের সরকার বা নির্বাচিত সরকার ছাড়া জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সম্ভব নয়। আমরা সবাই জানি যে, ড. ইউনূস সরকার যদি নির্বাচন না দিতে পারে, তাহলে বাংলাদেশে কী রকম সমস্যা হবে। নির্বাচনটা কিন্তু আপনাদের ওনার কাছ থেকে আদায় করে নিতে হবে। সুতরাং আমরা যখন ওনার সরকার নিয়ে কথা বলব, আমাদের সাবধানতার সঙ্গে ওনাকে আমাদের মেসেজটাও দিতে হবে।

তিনি বলেন, সবার একটাই ভাবনা নির্বাচন আমরা কীভাবে করব, যে নির্বাচনটা শুধু একটা ইলেকশন হবে না, নির্বাচনটা বাংলাদেশে একটা স্থিতিশীল রাজনৈতিক ব্যবস্থার দিকে নিয়ে যাবে। সেই স্থিতিশীল ব্যবস্থার দিকে নিতে যে নির্বাচনের দরকার সেই নির্বাচনের জন্য আমি বলি সংস্কার হওয়া দরকার। সংস্কার একটা চলমান প্রক্রিয়া। পরবর্তী যে নির্বাচিত সরকার আসবে তারা এটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। যেখানে সাতশ’ বছরের গণতান্ত্রিক ইতিহাস আছে সেখানেও কিন্তু এখন সংস্কার হচ্ছে। সামাজিক পরিবর্তনের সঙ্গে নানা রকম সংস্কার জাতির সামনে আসে।

‘অর্থনৈতিক সংকটও আছে’

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, সংকট উত্তরণের একটি পথ নির্বাচন। রাজনৈতিক সংকটটা দৃশ্যমান, সেটা বেশি আলোচিত হচ্ছে। কিন্তু অর্থনৈতিক সংকটও হচ্ছে। এইটার ভেতরে যে অর্থনৈতিক সংকট আছে সেটা খুব বেশি আলোচিত না। বৈষম্যবিরোধী প্রয়াসকে দৃশ্যমান এবং কার্যকর করার জন্য আলোচনার দরকার। রাজনৈতিক দলের বড় বিতর্ক হলো সংস্কার। সংস্কার দুই রকম হতে পারে। সামনের দিকেও হতে পারে, পেছন দিকেও হতে পারে। খুব সতর্ক থাকতে হবে, আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সংস্কার করতে গিয়ে যেন পেছন দিকে ফিরিয়ে না নিই।

‘অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ব্যর্থ হলে দেশ আবার পিছিয়ে যাবে’

বিএনপি নেতা শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এই সরকার নিজেই সংকট তৈরি করেছে বলে আমার ধারণা। তারা যদি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফেরার জন্য উদ্যোগী হতো, তাহলে গত এক বছরে অনেক দৃষ্টান্ত রাখতে পারতো। নির্বাচনকে ঠেকানোর জন্য অথবা বিলম্বিত করার জন্য কাজ করছে তারা। এই জায়গা থেকে যদি আমরা বের হতে পারি তাহলে সংকট উত্তরণের পথ বের হবে।

তিনি বলেন, ইতিহাসখ্যাত জুলাই অভ্যুত্থান শুধু ৩৬ দিনের কোনও ঘটনা নয়। এর পেছনের পূর্ববর্তী ঘটনা, আন্দোলন, জেল- জুলুম, ত্যাগ-তীতিক্ষা রয়েছে। নির্বাচন করতে সুদীর্ঘকাল লাগবে বিষয়টি এমন নয়। এখনও নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য নানা ধরনের তৎপরতা চালানো হচ্ছে।

সরকারের সংস্কার করার ইচ্ছা থাকলে বিএনপির দেওয়া ৩১ দফা যথেষ্ট ছিল মন্তব্য করে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, আমরা যদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ব্যর্থ হই, তাহলে দেশ আবারও পিছিয়ে যাবে।

হানাহানিতে সরকারের ব্যর্থতা বেশি

হাসান হাফিজ বলেন, আমাদের দেশে এর আগে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭১-এর স্বাধীনতাযুদ্ধ, ’৯০-এর আন্দোলন হয়েছে। সর্বশেষ ’২৪-এর অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে ছাত্ররা। তারা রাজনৈতিক দল গঠন করেছে। দল গঠন করে নির্বাচন অংশ নিলে সেটি হবে তাদের জন্য একটি পরীক্ষা। ছাত্ররা ক্ষমতাধর হয়েছে, এটা আমাদের জন্য কতটুকু সঠিক হবে সেটি ভাববার বিষয়।  

তিনি বলেন, এখন একটি নতুন সংস্কৃতি সৃষ্টি হয়েছে ‘মব জাস্টিস’। প্রতিনিয়ত মারামারি হানাহানি হচ্ছে, এর জন্য রাজনৈতিক দল ও সরকারের ব্যর্থতা রয়েছে। তবে আমি বলব সরকারের ব্যর্থতাই বেশি।

‘নিজেদের দোষ ঢাকতে বিদেশিদের দোষ দিই’

রেজাউল করিম লোটাস বলেন, আমাদের মধ্যে এক ধরনের প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে নিজেদের দোষকে ঢাকার জন্য বিদেশিদের দোষ দিই। কখনও দিল্লিকে দিই, কখনও পিন্ডিকে দিই, আবার কখনও আমেরিকাকে দোষারোপ করি। আমাদের যে সংস্কার কমিশন করা হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ সদস্যই বিদেশ থেকে এসেছেন। আর সংস্কারের যে প্রক্রিয়া দেখছি তাতে মনে হচ্ছে ১০-১৫ বছর আগে এক ধরনের পরীক্ষার পদ্ধতি ছিল ‘টিক’ দেওয়া। এখন সংস্কারও ঠিক একই পদ্ধতিতে হচ্ছে। এভাবে সংস্কার হতে পারে না।

সংস্কার ও নির্বাচন একইসঙ্গে চলতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংস্কার তার মতো করে এগিয়ে যাবে, একইসঙ্গে নির্বাচনের প্রক্রিয়াও এগিয়ে যাবে। আর এখন পর্যন্ত সংস্কার ও নির্বাচনের বিষয় দৃশ্যমান কোনও অগ্রগতি নেই। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ইস্যু নিয়ে সংস্কার ও নির্বাচনকে বিলম্বিত করা হচ্ছে। এ কারণে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছে। কোনও কাজের অগ্রগতি হচ্ছে না। তাই সংস্কার হওয়া উচিত ছিল একটি রোডম্যাপ অনুযায়ী। কত দিনে সংস্কার হবে এবং কী কী বিষয় হবে তা নির্দিষ্ট থাকা দরকার।

সংকট উত্তরণের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন

মনজুরুল ইসলাম বলেন, এখন বর্তমান সরকারই সংকট তৈরি করেছে। কারণ যারা সরকারের সমালোচনা করবে তাদের সরকার বিভিন্ন সংস্কার কমিশনে ঢুকিয়েছে। কিন্তু এসব কমিশনের ব্যয় কত হচ্ছে তা বলছে না সরকার।  

তিনি আরও বলেন, সংকট উত্তরণের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন। সরকার কে গঠন করবে তা জনগণই ঠিক করবে।

সংস্কারকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনটা গুরুত্বহীন করা হচ্ছে

তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু বলেন, সংকট আসলে কী সে বিষয়ে সবার আগে জানা প্রয়োজন। ৫ আগস্টের আগে সংকট ছিল ফ্যাসিবাদের পতন এবং শেখ হাসিনাকে উৎখাত করতে হবে। সেই সংকটের সমাধান হয়ে গেছে। এখন গত এক বছরের মধ্যে যেসব সংকট তৈরি হয়েছে তার মধ্যে আমার মনে হয়েছে আইন-শৃঙ্খলা সংকট, অর্থনৈতিক সংকট। অভ্যুত্থানের সময় রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে ঐক্য ছিল সেখানে এখন বিভাজন তৈরি হয়েছে। আর এই বিভাজনের মূল জায়গা হচ্ছে সংস্কার। সংস্কার আগে হবে নাকি নির্বাচন আগে হবে, আবার কেউ বলছে নির্বাচন আগে না সংস্কার আগে, এই বিষয়টাকে বারবার সামনে আনা হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমাদের দেশের কিছু কিছু বুদ্ধিজীবী সংস্কারকে এত বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন যাতে নির্বাচনটা গুরুত্বহীন হয়ে যাচ্ছে। একইসঙ্গে বিএনপি শুধু নির্বাচন চাচ্ছে, সংস্কার চাচ্ছে না এমনটিও বলা হচ্ছে। আমরা দেখলাম, ১৩ জুন লন্ডনে বৈঠকের পর সরকার নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু আমরা দেখছি, সেই জায়গা থেকেও সরে এসে সামনে আনা হচ্ছে, আগে নির্বাচন না সংস্কার। আমাদের দরকার একটি সমঝোতা। আর এই সমঝোতার জন্য আমরা আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার জনগণের কাছে উপস্থাপন করব। জনগণ যেটি পছন্দ করবে সেটিই সংস্কার হবে। এজন্য জাতীয় নির্বাচনটা সবার আগে গুরুত্বপূর্ণ।

সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

জোনায়েদ সাকি বলেন, সংকট উত্তরণে সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটা সংকট ছিল ৫ আগস্টের আগে, যে ফ্যাসিবাদকে উৎখাত করতে হবে। এই সংকট সমাধান হয়ে গেছে। এখন এই এক বছরের মাথায় যেসব সংকট তৈরি হয়েছে তার মধ্যে আমার কাছে মনে হয় যে অর্থনৈতিক সংকট, আইনশৃঙ্খলা সংকট। মূল জায়গাটাই তৈরি হচ্ছে যে, সংস্কার আগে না পরে।

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি দাবি ছিল দেশকে স্বাধীন করতে হবে, পাকিস্তানকে দেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে। কিন্তু এর কিছুদিন পরে দেখা গেল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে-বিপক্ষে ভিন্ন ভিন্ন চেতনা সৃষ্টি হলো। ঠিক একইভাবে ’২৪-এর আন্দোলনের আগে শেখ হাসিনার পতনের বিষয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধ হলেও এখন সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য দেখা দিয়েছে। সংস্কারের বিষয়ে আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার জনগণের সামনে উপস্থাপন করব। সেটি জনগণ কতটি গ্রহণ করবে সেটি দেখার বিষয়। সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়, আমি মনে করি এই দাবিটিও সঠিক নয়।

দেশ বিভিন্ন বিষয়ে বৈশ্বিক চাপে পড়েছে

ডা. জাহেদ উর রহমান বলেন, ৫ আগস্টের পর মনে হয়েছে আমরা একটা জায়গায় পৌঁছাতে পারব। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে সেই জায়গা থেকে দূরে সরে এসেছি। বর্তমানে দেশ বিভিন্ন বিষয়ে বৈশ্বিক চাপে পড়েছে যা এখন দৃশ্যমান।

তিনি বলেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নানা ধরনের খারাপ অবস্থা বিরাজ করছে। বিনিয়োগকারীরা স্থায়ী সরকার ব্যবস্থা না থাকলে এগোতে চায় না। একই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্ন ‘মব’ সৃষ্টি করে।

মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সবার আগে নির্ধারণ করতে হবে কোন কোন বিষয় সংকট সৃষ্টি করছে। আমাদের সবচেয়ে বড় সংকট ছিল আমাদের মাথার ওপর যে জগদ্দল পাথর ছিল, আমরা সেটা সরাতে পেরেছি। কিন্তু কিছু কিছু সংকট দৃশ্যমান হয়েছে। বিশেষ করে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য থাকায় বেশি দিন এই সরকারের ক্ষমতায় থাকা ঠিক হবে না।

ড. আতিক মুজাহিদ বলেন, দেশের সংকটের মূল কারণ শেখ হাসিনা। এই হাসিনা বিদ্যমান নির্বাচন ব্যবস্থা তৈরি করে গেছে। বিদ্যমান প্রশাসন-পুলিশসহ সবই তার তৈরি। এখন এগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক সমঝোতায় আসতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআরসহ ৫ দাবিতে জামায়াতের সমাবেশ-বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা
পিআরসহ ৫ দাবিতে জামায়াতের সমাবেশ-বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা
মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন
তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান
ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার
এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য
আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে
‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ
গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : মির্জা ফখরুল
এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ৯ বছর পর শিবচর বিএনপির ১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
দীর্ঘ ৯ বছর পর শিবচর বিএনপির ১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা
কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ
চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ
গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু
বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা