শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৫, শুক্রবার, ০৫ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

তামিলনাড়ুর পন্ডিচেরী ভ্রমণ

ফারজানা আফরিন
অনলাইন ভার্সন
তামিলনাড়ুর পন্ডিচেরী ভ্রমণ
নরওয়ের অসলো ইউনিভার্সিটির অধীনে একটি পেশাগত কোর্সে স্বামী তিনমাসের জন্য পন্ডিচেরীতে। তো ঠিক করলাম এই তিনমাসের মধ্যে একবার ঘুরে আসি দক্ষিণ ভারতের ফ্রেঞ্চ কলোনি নামে বিখ্যাত পন্ডিচেরী থেকে। অফিস থেকে ১০ দিনের ছুটি নিয়ে নির্দিষ্ট দিনে শুরু হলো যাত্রা। ভারতের ভিসা আগে থেকেই করা ছিল। তবে সেটি ছিল সাংবাদিক ভিসা, সফরের উদ্দেশ্য ভ্রমণ। সমস্যা হবার কথা ছিল না, তাও কিছু জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হতে হলো। ঢাকা থেকে সস্তায় পেয়েছিলাম রিজেন্ট এয়ারলাইনসের টিকেট, ১০ হাজার টাকায় রিটার্ন, ঢাকা-কোলকাতা-ঢাকা। এই প্লেনের শিডিউলের সাথে মিলিয়ে জেট এয়ারওয়েজে কোলকাতা-চেন্নাই-কোলকাতা রিটার্ন করেছিলাম, দাম একটু বেশিই পড়েছিল, বেশি আগে থেকে কাটতে পারিনি বলে। ১৭ হাজার পড়েছিল আসা-যাওয়া।
 
একা যাত্রা, কলকাতায় সাড়ে তিন ঘণ্টার ট্রানজিট ছিল। এতো সময় কীভাবে কাটাবো একটু চিন্তায় ছিলাম একঘেয়েমি লাগতে পারে ভেবে। তাই কলকাতায় পরিচিত এক দাদা আর দিদি যাদের বাসার এয়ারপোর্টের পাশেই, তাদের বলে রেখেছিলাম, উনারাও স্বাচ্ছন্দ্যে আসবেন জানালেন। কিন্তু দেখা গেল ফ্লাইট ঠিক টাইমে ছেড়ে ইমিগ্রেশান পার হয়ে বের হয়ে লাগেজ নিতে নিতে পরের ফ্লাইটের সময় হয়ে গেল কিভাবে যেন। এর মধ্যেও অবশ্য তাদের সাথে বিমান বন্দরের বাইরে চা-কফি খেয়েছি।
 
এখন আসি ইমিগ্রেশানের কথা। এর আগে ৭/৮ বার ভারত গিয়েছি সাংবাদিক ভিসা নিয়েই। কখনো কোন সমস্যা হয়নি, কিন্তু এবার অভিবাসন কর্মকর্তা আমাকে খুব জেরা করতে থাকলেন। কেন J ভিসা নিয়ে ট্যুর করতে এলাম। T ভিসায় কেন নয়। অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে তাকে বুঝিয়ে বললাম বাংলাদেশে তাদের ভারতীয় ভিসা অফিসে সাংবাদিক ভিসা পেতে সহজ আমাদের জন্য এবং ভারতীয় দূতাবাসের পরামর্শেই এই ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করি আমি। যাই হোক, তিনি কনভিন্সড হলেন না, বোর্ডিং পাসে লেখা কন্টাক্ট নম্বরে ফোন দিতে বললেন, এয়ারপোর্টে বাইরে দাঁড়ানো সেই দাদা-দিদির ফোন নম্বরই দেয়া ছিল। তাদের সাথে কথা বলল। তারপর বলল পন্ডিচেরি কেন যাবেন, সেখানকার হোটেলের নম্বরে কথা বলতে চাইলেন। বললাম স্বামী কোর্স করছেন, কিন্তু জানা গেল তিনি জীবনে নরওয়ের অসলো ইউনিভার্সিটির নাম শোনেননি। ফোন যে দেবো বর তখন ক্লাসে, ফোন ধরবে না জানি। ঠাণ্ডা মাথায় তাকে বললাম বাংলাদেশে ভারতীয় দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কোন কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে তাহলে আইনটি সম্পর্কে জানতে পারবেন উনি। কিন্তু দেখা গেল তিনি না শোনার ভান ধরে এদিক-সেদিক ঘুরছেন, বুঝলাম কথা বলতে চাইছেন না।
 
কিছুক্ষণ পর আরেক কর্মকর্তা এলেন, এভাবে তিন-চারজন কথা বললেন। ওদিকে আমি মনেমনে অসহিষ্ণু হয়ে উঠলাম, তারপর তাকে সরাসরি জিজ্ঞেস করলাম ‘আপনার ঝুঁকির জায়গাটা বলুন। আমাকে ছাড়তে আপনি কি ঝুঁকিবোধ করছেন?’
 
তিনি হেসে বললেন ‘ম্যাডাম, যেমনটি ভাবছেন তেমনটি নয়, আমাদের রুটিন ওয়ার্ক করছি।'
 
বললাম ‘না, বহুবার ভারত ভ্রমণ করা, প্রপার তথ্য দেয়া বাংলাদেশের একজন সম্মানিত নাগরিককে কোন গ্রাউন্ড ছাড়া (যেহেতু সাংবাদিক ভিসায় ঘুরতে আসা তাদের আইনে অনুমোদিত এবং এই ভিসা তাদের দেশের অফিসই দিয়েছে, বাংলাদেশ দেয়নি) আটকে রাখা রুটিন কাজ নয়।
কিছুক্ষণ পর আরেকজন কর্মকর্তা এসে জিজ্ঞাসাবাদ রুমে নিয়ে আমার পেশা, কাজের ধরণ, বাংলাদেশের রাজনীতির হাল-চাল, শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা ইত্যাদি করে দুঃখ প্রকাশপূর্বক আমাকে ছাড়লেন এবং পাসপোর্টে সিল দিলেন।
 
তারপর জেট এয়ারওয়েজের ভ্রমণ, বড় বিমান... আচরণে রুঢ় কিন্তু ভীষণ পেশাদার সব কেবিন ক্রু…মন ভাল হয়ে গেল। কম টাকায় টিকেট কেটেছিলাম তাই জানি নো মিল ফ্লাইট এগুলো, খিদে পেলে খাবার কিনে খেতে হবে। বিমানে উঠে থিতু হয়ে বসতেই দেখি আমার চারদিকে প্রায় সব সিটেই একজন করে ‘রজনীকান্ত’ বসে আছেন। অর্থ্যাৎ সফেদ লুঙ্গি, ফতুয়া/শার্ট, গোঁফওয়ালা তামাটে বর্ণের পুরুষ, গলায়-সোনার মোটা চেইন-বালা।
 
যাক গে, প্লেন ভর্তি রজনীকান্ত ও একেবারে ভীনভাষী একদল সহযাত্রীর সাথে যাত্রা হলো শুরু। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর পৌছুলাম চেন্নাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। উপর থেকেই চোখে পড়লো বিস্তৃত সমুদ্রের জলরাশি। সে এক অন্যরকম অনুভূতি।
 
প্লেনে খিদে লেগেছিল, ডলার খরচ করে বিরানী নামক পরিচিত কিন্তু অতি অখাদ্য খাবার খেলাম। ডমেস্টিকে কোন ঝামেলা নেই, অতি সুন্দর-পরিপাটি বিমানবন্দর…মন ভাল হয়ে গেল। সাথে ছিল কোলকাতার দাদা-দিদির কাছে থেকে ধার নেয়া সিমকার্ড। জামাইকে ফোন দিয়ে শুনি তার আসতে আরো ঘণ্টাখানেক সময় লাগবে। মেজাজ খারাপ করা উচিত কিনা ভাবতে ভাবতে মনে হলো খুব ভাতের খিদে পেয়েছে। এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে লোকজনকে জিজ্ঞেস করে (হিন্দি-ইংরেজি কিছুই বোঝে না, ইশারায় বুঝিয়েছি) একটা অটো নিয়ে বাস স্ট্যান্ড গেলাম, কোয়েম্বেডু বাস স্ট্যান্ড, বরের কাছ থেকে শুনেছি ওখান থেকেই বাসে উঠতে হবে আমাদের পন্ডিচেরী যাবার জন্য। আর সে এসে নামবেও এখানেই খুব সম্ভব-এই ভেবে চলে আসা। বাস স্ট্যান্ডের পাশে একেবারে সাধারণ মানের, ছাপড়া ঘর টাইপের অনেকগুলো খাবার হোটেল দেখে একটায় বসে পড়লাম খেতে, সাথে একটা ছোট হ্যান্ড লাগেজ আর একটা ট্রলি ছিল। খুব বেশি সমস্যা হয়নি। রাস্তার পাশের ধাবা হলেও পরিস্কার ছিল হোটেল। মাত্র ৮০ রুপিতে ভাতসহ নানানপদের খাবার খেলাম। ডাল আর পাপড়টা ছিল সেই মজা। আসলে কলাপাতার উপর ধোয়া উঠা ধবধবে সাদা ভাত দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গিয়েছিল।
 
বলতে ভুলে গিয়েছিলাম আমার কাছে বাসায় রাখা আগের অল্প কিছু রুপি ছিল, ওগুলো সাথে নিয়েছিলাম কাজ চালানোর জন্য। আর চেন্নাই এসে চা খাওয়ার পর ডলার ভাঙিয়ে নিয়েছিলাম, কারণ শুনেছি পন্ডিতে রেট অত ভাল না। পরে গিয়ে অবশ্য দেখেছি চেন্নাই এ যা রেট ডলারের, পন্ডিতেও তাই-ই।
 
মাটির ভাড়ে এক কাপ চা খেতে খেতে জামাইকে ফোন দিয়ে বললাম কোয়েম্বেডু বাস স্ট্যান্ডে আছি, সে যেন এয়ারপোর্টে না যায়। মিনিট দশেকের ভেতরই দেখা হয়ে গেল আমাদের। ওখান থেকে এসি বাসে পন্ডিচেরীর টিকেট কাটা হলো, দাম পড়েছিল খুব সম্ভবত ১৪০ রুপি করে। সময় লাগবে চার ঘণ্টা। আরামদায়ক, সুন্দর বাস, সব অপরিচিত যাত্রী, সহজ-সাদামাটা সাধারণ মানুষজন। বরকে কলকাতা বিমানবন্দরের ঘটনা বলতে বলতে হঠাৎ দেখি প্রায় সন্ধ্যে যাওয়া বিকেলে রাস্তার একপাশে কী দারুণ নীল সমুদ্র, আরেক পাশে পাহাড়-লোকালয়। এই পথ পুরোটাই এতো সুন্দর, এতো মসৃণ, এতো দারুণ ল্যান্ডস্কেপ। আমার খুব ভাল লেগেছিল।
 
পন্ডিচেরী পৌঁছে অটো নিয়ে চলে যাই মিশন রোডে, ওখানের ডর্মে একগাদা ইউরোপীয়ান কোর্সমেটের সাথে বরের বসবাস। যেহেতু স্ত্রী এসেছে তাই ডর্মের সাথে লাগানো একটি হোটেলে ২০০০ রুপিতে এসি রুম নেয়া হয়েছিল। পরিস্কার-ঝকঝকে রুম তবে বেশ আগের দিনের বিল্ডিং, অত হাই-ফাই কিছু না। দুটি রুম একসাথে, ডাইনিং এর মতো রুমে ইলেক্ট্রিক, চুলা, ফ্রিজ ছিল। যদিও আমরা একবেলাও রেঁধে খাইনি।
 
এবার আসি পরের রুটিনে। যাওয়া আসা দুইদিন বাদ দিয়ে ৮ দিনে সম্ভাব্য ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশান ঠিক করে নিয়েছিলাম। শনি-রবিবার বাদে বাকি দিনগুলো সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত বরের ক্লাস-ওয়ার্কশপ। এর মাঝে একটা সেশান শেষ হওয়া উপলক্ষ্যে দুইদিনের অফ যুক্ত হলো, সাথে তাদের কোর্সমেটদের নাইট পার্টি ছিল বোনাস পাওয়া।
 
যে দিনগুলোতে তার ক্লাস ছিল সে দিনগুলো আমি একা সকালের দিকে বেরিয়ে পড়তাম, পুরো পন্ডিচেরি শহরের আনাচে-কানাচে বিভিন্ন মন্দির-মল-সী বিচ-স্ট্রিটহোটেল এক্সপ্লোর করতাম।
 
এই শহরকে ভারতের কোন শহর মনে হয় না, এখনো প্রচুর ফ্রেঞ্চ লোকের বসবাস, বিল্ডিংগুলো ফ্রেঞ্চ আদলে করা, পরিস্কার ছিমছাম শহর। অটোতে যাওয়া যায় এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়। আমি বেশিরভাগ জায়গায় গিয়েছি পায়ে হেঁটে, কারণ তাতে সেখানকার লোকালয়-পথ-ঘাট সম্পর্কে জানা যায়। এরকম পথে একা ঘুরতে ঘুরতে স্থানীয় অনেকের সাথেই সখ্যতা হয়েছিল, শহরের ভেতরে অরবিন্দ আশ্রমে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সময় মেনে সাধারণ মানুষদের আহার করানো হয় নামমাত্র মূল্যে। সেখানে খেয়েছি কয়েকবেলা, প্রথমে গিয়েছিলাম কৌতূহল থেকে, পরে খাবারটা ভাল লেগে গিয়েছিল।
 
ওদের সাধারণ হোটেলে খাওয়া বেশ কষ্টকর। যদিও আমি যেকোন নতুন জায়গায় গেলে তাদের লোকাল খাবার খাওয়ার চেষ্টা করি, টেস্ট বুঝতে চাই, নতুন স্বাদ নিতে চাই। কিন্তু ট্যালট্যালে ঝোলে কারি পাতা দেয়া 'সাম্ভার' একইরকম স্বাদের খাবার আর ভাল্লাগছিল না। এমনকি ডমিনাস পিজার পিজাতেও ছিল কারিপাতা, কী আর বলবো। তাদের বিখ্যাত ইডলিও মন কাড়তে পারেনি।
 
এর মধ্যে ঠিক হলো আমরা মহাবলীপুরম পঞ্চরাথোর, শোর টেম্পল যাব। পন্ডিচেরী থেকে এর দূরত্ব ৯৫ কিলোমিটার, চেন্নাই থেকে ৫৫ কিলোমিটার। আমরা জেএন স্ট্রিট পন্ডিচেরি সেন্ট্রাল বাস স্ট্যান্ড থেকে বাসে চড়ে বসলাম। ফেরার পথে কথা ছিল পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাব, ওখানে বৃত্তি নিয়ে পড়ছে ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছোট ভাই-ব্রাদার আছে, আছে বাংলাদেশি আরো শিক্ষার্থী। তাদের সাথে সাক্ষাৎ -আড্ডা।
মামাল্লাপুরাম তামিলনাড়ুর বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত একটি জেলা শহর। একদিকে সমুদ্র আরেক দিকে পাথরের নয়নাভিরাম ঐতিহাসিক স্থাপনা। গুগলে ছবি দেখে ভাল লেগেছিল আগেই কিন্তু যাবার পর বুঝলাম আসলেই অসাধারণ সুন্দর জায়গা। সপ্তম ও অষ্টম শতকে পল্লব রাজার তৈরি মন্দির-স্থাপনায় প্রসিদ্ধ এই জায়গা। এখানকার এন্ট্রি ফি বিদেশীদের জন্য ৫০০ রুপি। এক টিকেটে পুরো এলাকা ঘুরে দেখা যাবে। ঘুরাঘুরি শেষ করে সমুদ্রে দাপিয়ে ওখানকার স্থানীয় হোটেলে খাবার খেয়ে আমরা আবার বাসে উঠলাম। পন্ডিতে যাবার আগেই পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানে প্রাণবন্ত আড্ডা দিয়ে ফিরলাম শহরে।
 
এরপর আরেকদিন আমরা গিয়েছি অরোভিলে মাতৃ মন্দিরে। শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিশ্ব বিখ্যাত ট্যুরিস্ট স্পট। এখানে সারা বছরই বিদেশীদের আসা-যাওয়া। এটি ভারতের চিরাচরিত কোন মন্দির বা আশ্রম নয়। শ্রী অরবিন্দের শিষ্য শ্রীমা এক অখণ্ড মানবতা সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে মানবধর্ম প্রচারে এই আশ্রম প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। এটি শান্ত-সুনিবির একটি স্থান, জোরে কথা বলা-উচ্চ শব্দ নিষেধ। সেখানকার সংগ্রহশালাটি মনোমুগ্ধকর, রয়েছে কেনাকাটার জন্য অভিজাত দোকান-পাট। 'কলকা' নামের দোকানের সব জিনিসপত্রেই মুগ্ধ ছিলাম, কিছু কেনাকাটাও করি। অরোভিলে মাতৃ মন্দিরে প্রবেশের আগে একটি মিলনায়তনে এই আশ্রম সম্পর্কে ট্যুরিস্টদের জানানোর জন্য একটি চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন রয়েছে।
 
দুপরের খাবার আমরা ওখানেই খাই। দাম পন্ডিচেরির চেয়ে একটু বেশি তবে খাবারের মান ভাল ও বৈচিত্র্য রয়েছে। সারাদিন ঘুরে ফেরার পথে আরো কয়েকটি জায়গায় থেমে ঘুরে দেখি।
 
এই ভ্রমণে আরো যে কয়টি জায়গা আমরা ঘুরে দেখি সেগুলো হলো ভেলাংগনে, প্যারাডাইজ বীচ (শুধু বিদেশিরা যেতে পারে), পুদুচ্চেরী বোটানিক্যাল গার্ডেন, ফ্রেঞ্চ ওয়ার মেমোরিয়াল, ক্যাথলিক গির্জা সিক্রেট হার্ট অফ জিসাস, জিএনজি ফোর্ট। আর প্রায় প্রতিদিন বিকেলেই যেতাম রক বিচ।
 
পন্ডিচেরি ছিম-ছাম নীরব শহর। প্রকাশ্যে ধূমপান এখানে নিষেধ। কেউ করে না, তাই আপনি করতে গেলেও আইন প্রয়োগের আগে আশেপাশের লোকজনের অদ্ভুত চাহনির সম্মুখীন হতে হবে। এখানে বাইক ভাড়া করে সারাদিন ঘুরতে পারবেন, ৩০০ রুপি দিনপ্রতি, তেল নিজের। যদিও হেঁটে ঘুরে দেখা যায় পুরো শহর, তাও অটো রয়েছে হাঁটতে না পারলে। নারীরা হরদম শাড়ি পরে স্কুটি-বাইক চালাচ্ছে পেছনে শাশুড়ি-বাচ্চা-মা-স্বামী নিয়ে।
 
ফল সস্তা ও সুস্বাদু। প্রতিটা রাস্তায় মোড়ে মোড়ে নানান ফলের ভ্যান-দোকান। কেটেও খাওয়া যায়, জুস করেও খাওয়া যায়। রয়েছে অসংখ্য পাব-বার। এখানে এলকোহলে কোন ট্যাক্স নেই, তাই দেশী-বিদেশী সব ধরনের মদ সস্তা। তবে ক্যারি করা যাবে না প্রদেশের বাইরে। এখানকার মানুষজন শান্তিপ্রিয়, কথা কম বলে, মাতলামি নেই, অসভ্যতা নেই, মধ্যরাতেও নিরাপদ শহর, এমনকি নারীর জন্যও। পথে-পথে ইউরোপ-আমেরিকার সলো নারী ট্যুরিস্টরা ঘুরে বেড়ায় নির্বিঘ্নে-নিরাপদে। পুরো দক্ষিণই শাড়ির জন্য বিখ্যাত। অত্যন্ত সস্তায় দারুণ দারুণ সিল্ক-কাতান শাড়ি পাওয়া যায়। উপহারের জন্য দেদারসে কিনতে পারেন, এয়ারপোর্টেও বাধা নেই কোন।
 
পুরো তামিলনাড়ুতেই কেউ পথেঘাটে ময়লা ফেলে না। কারোরই ফেলা উচিত নয়। ভ্রমণপিপাসুদের উদ্দেশ্যে বলবো যেখানে যাবেন সেখানকার আইন মেনে চলার চেষ্টা করুন, পরিবেশ পরিস্কার রাখুন, সুন্দর পৃথিবী দরকার আমাদের নিজের জন্যই।
 
লেখক: সাংবাদিক
 
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৩৪ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা