শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৫, শুক্রবার, ০৫ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

তামিলনাড়ুর পন্ডিচেরী ভ্রমণ

ফারজানা আফরিন
অনলাইন ভার্সন
তামিলনাড়ুর পন্ডিচেরী ভ্রমণ
নরওয়ের অসলো ইউনিভার্সিটির অধীনে একটি পেশাগত কোর্সে স্বামী তিনমাসের জন্য পন্ডিচেরীতে। তো ঠিক করলাম এই তিনমাসের মধ্যে একবার ঘুরে আসি দক্ষিণ ভারতের ফ্রেঞ্চ কলোনি নামে বিখ্যাত পন্ডিচেরী থেকে। অফিস থেকে ১০ দিনের ছুটি নিয়ে নির্দিষ্ট দিনে শুরু হলো যাত্রা। ভারতের ভিসা আগে থেকেই করা ছিল। তবে সেটি ছিল সাংবাদিক ভিসা, সফরের উদ্দেশ্য ভ্রমণ। সমস্যা হবার কথা ছিল না, তাও কিছু জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হতে হলো। ঢাকা থেকে সস্তায় পেয়েছিলাম রিজেন্ট এয়ারলাইনসের টিকেট, ১০ হাজার টাকায় রিটার্ন, ঢাকা-কোলকাতা-ঢাকা। এই প্লেনের শিডিউলের সাথে মিলিয়ে জেট এয়ারওয়েজে কোলকাতা-চেন্নাই-কোলকাতা রিটার্ন করেছিলাম, দাম একটু বেশিই পড়েছিল, বেশি আগে থেকে কাটতে পারিনি বলে। ১৭ হাজার পড়েছিল আসা-যাওয়া।
 
একা যাত্রা, কলকাতায় সাড়ে তিন ঘণ্টার ট্রানজিট ছিল। এতো সময় কীভাবে কাটাবো একটু চিন্তায় ছিলাম একঘেয়েমি লাগতে পারে ভেবে। তাই কলকাতায় পরিচিত এক দাদা আর দিদি যাদের বাসার এয়ারপোর্টের পাশেই, তাদের বলে রেখেছিলাম, উনারাও স্বাচ্ছন্দ্যে আসবেন জানালেন। কিন্তু দেখা গেল ফ্লাইট ঠিক টাইমে ছেড়ে ইমিগ্রেশান পার হয়ে বের হয়ে লাগেজ নিতে নিতে পরের ফ্লাইটের সময় হয়ে গেল কিভাবে যেন। এর মধ্যেও অবশ্য তাদের সাথে বিমান বন্দরের বাইরে চা-কফি খেয়েছি।
 
এখন আসি ইমিগ্রেশানের কথা। এর আগে ৭/৮ বার ভারত গিয়েছি সাংবাদিক ভিসা নিয়েই। কখনো কোন সমস্যা হয়নি, কিন্তু এবার অভিবাসন কর্মকর্তা আমাকে খুব জেরা করতে থাকলেন। কেন J ভিসা নিয়ে ট্যুর করতে এলাম। T ভিসায় কেন নয়। অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে তাকে বুঝিয়ে বললাম বাংলাদেশে তাদের ভারতীয় ভিসা অফিসে সাংবাদিক ভিসা পেতে সহজ আমাদের জন্য এবং ভারতীয় দূতাবাসের পরামর্শেই এই ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করি আমি। যাই হোক, তিনি কনভিন্সড হলেন না, বোর্ডিং পাসে লেখা কন্টাক্ট নম্বরে ফোন দিতে বললেন, এয়ারপোর্টে বাইরে দাঁড়ানো সেই দাদা-দিদির ফোন নম্বরই দেয়া ছিল। তাদের সাথে কথা বলল। তারপর বলল পন্ডিচেরি কেন যাবেন, সেখানকার হোটেলের নম্বরে কথা বলতে চাইলেন। বললাম স্বামী কোর্স করছেন, কিন্তু জানা গেল তিনি জীবনে নরওয়ের অসলো ইউনিভার্সিটির নাম শোনেননি। ফোন যে দেবো বর তখন ক্লাসে, ফোন ধরবে না জানি। ঠাণ্ডা মাথায় তাকে বললাম বাংলাদেশে ভারতীয় দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কোন কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে তাহলে আইনটি সম্পর্কে জানতে পারবেন উনি। কিন্তু দেখা গেল তিনি না শোনার ভান ধরে এদিক-সেদিক ঘুরছেন, বুঝলাম কথা বলতে চাইছেন না।
 
কিছুক্ষণ পর আরেক কর্মকর্তা এলেন, এভাবে তিন-চারজন কথা বললেন। ওদিকে আমি মনেমনে অসহিষ্ণু হয়ে উঠলাম, তারপর তাকে সরাসরি জিজ্ঞেস করলাম ‘আপনার ঝুঁকির জায়গাটা বলুন। আমাকে ছাড়তে আপনি কি ঝুঁকিবোধ করছেন?’
 
তিনি হেসে বললেন ‘ম্যাডাম, যেমনটি ভাবছেন তেমনটি নয়, আমাদের রুটিন ওয়ার্ক করছি।'
 
বললাম ‘না, বহুবার ভারত ভ্রমণ করা, প্রপার তথ্য দেয়া বাংলাদেশের একজন সম্মানিত নাগরিককে কোন গ্রাউন্ড ছাড়া (যেহেতু সাংবাদিক ভিসায় ঘুরতে আসা তাদের আইনে অনুমোদিত এবং এই ভিসা তাদের দেশের অফিসই দিয়েছে, বাংলাদেশ দেয়নি) আটকে রাখা রুটিন কাজ নয়।
কিছুক্ষণ পর আরেকজন কর্মকর্তা এসে জিজ্ঞাসাবাদ রুমে নিয়ে আমার পেশা, কাজের ধরণ, বাংলাদেশের রাজনীতির হাল-চাল, শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা ইত্যাদি করে দুঃখ প্রকাশপূর্বক আমাকে ছাড়লেন এবং পাসপোর্টে সিল দিলেন।
 
তারপর জেট এয়ারওয়েজের ভ্রমণ, বড় বিমান... আচরণে রুঢ় কিন্তু ভীষণ পেশাদার সব কেবিন ক্রু…মন ভাল হয়ে গেল। কম টাকায় টিকেট কেটেছিলাম তাই জানি নো মিল ফ্লাইট এগুলো, খিদে পেলে খাবার কিনে খেতে হবে। বিমানে উঠে থিতু হয়ে বসতেই দেখি আমার চারদিকে প্রায় সব সিটেই একজন করে ‘রজনীকান্ত’ বসে আছেন। অর্থ্যাৎ সফেদ লুঙ্গি, ফতুয়া/শার্ট, গোঁফওয়ালা তামাটে বর্ণের পুরুষ, গলায়-সোনার মোটা চেইন-বালা।
 
যাক গে, প্লেন ভর্তি রজনীকান্ত ও একেবারে ভীনভাষী একদল সহযাত্রীর সাথে যাত্রা হলো শুরু। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর পৌছুলাম চেন্নাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। উপর থেকেই চোখে পড়লো বিস্তৃত সমুদ্রের জলরাশি। সে এক অন্যরকম অনুভূতি।
 
প্লেনে খিদে লেগেছিল, ডলার খরচ করে বিরানী নামক পরিচিত কিন্তু অতি অখাদ্য খাবার খেলাম। ডমেস্টিকে কোন ঝামেলা নেই, অতি সুন্দর-পরিপাটি বিমানবন্দর…মন ভাল হয়ে গেল। সাথে ছিল কোলকাতার দাদা-দিদির কাছে থেকে ধার নেয়া সিমকার্ড। জামাইকে ফোন দিয়ে শুনি তার আসতে আরো ঘণ্টাখানেক সময় লাগবে। মেজাজ খারাপ করা উচিত কিনা ভাবতে ভাবতে মনে হলো খুব ভাতের খিদে পেয়েছে। এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে লোকজনকে জিজ্ঞেস করে (হিন্দি-ইংরেজি কিছুই বোঝে না, ইশারায় বুঝিয়েছি) একটা অটো নিয়ে বাস স্ট্যান্ড গেলাম, কোয়েম্বেডু বাস স্ট্যান্ড, বরের কাছ থেকে শুনেছি ওখান থেকেই বাসে উঠতে হবে আমাদের পন্ডিচেরী যাবার জন্য। আর সে এসে নামবেও এখানেই খুব সম্ভব-এই ভেবে চলে আসা। বাস স্ট্যান্ডের পাশে একেবারে সাধারণ মানের, ছাপড়া ঘর টাইপের অনেকগুলো খাবার হোটেল দেখে একটায় বসে পড়লাম খেতে, সাথে একটা ছোট হ্যান্ড লাগেজ আর একটা ট্রলি ছিল। খুব বেশি সমস্যা হয়নি। রাস্তার পাশের ধাবা হলেও পরিস্কার ছিল হোটেল। মাত্র ৮০ রুপিতে ভাতসহ নানানপদের খাবার খেলাম। ডাল আর পাপড়টা ছিল সেই মজা। আসলে কলাপাতার উপর ধোয়া উঠা ধবধবে সাদা ভাত দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গিয়েছিল।
 
বলতে ভুলে গিয়েছিলাম আমার কাছে বাসায় রাখা আগের অল্প কিছু রুপি ছিল, ওগুলো সাথে নিয়েছিলাম কাজ চালানোর জন্য। আর চেন্নাই এসে চা খাওয়ার পর ডলার ভাঙিয়ে নিয়েছিলাম, কারণ শুনেছি পন্ডিতে রেট অত ভাল না। পরে গিয়ে অবশ্য দেখেছি চেন্নাই এ যা রেট ডলারের, পন্ডিতেও তাই-ই।
 
মাটির ভাড়ে এক কাপ চা খেতে খেতে জামাইকে ফোন দিয়ে বললাম কোয়েম্বেডু বাস স্ট্যান্ডে আছি, সে যেন এয়ারপোর্টে না যায়। মিনিট দশেকের ভেতরই দেখা হয়ে গেল আমাদের। ওখান থেকে এসি বাসে পন্ডিচেরীর টিকেট কাটা হলো, দাম পড়েছিল খুব সম্ভবত ১৪০ রুপি করে। সময় লাগবে চার ঘণ্টা। আরামদায়ক, সুন্দর বাস, সব অপরিচিত যাত্রী, সহজ-সাদামাটা সাধারণ মানুষজন। বরকে কলকাতা বিমানবন্দরের ঘটনা বলতে বলতে হঠাৎ দেখি প্রায় সন্ধ্যে যাওয়া বিকেলে রাস্তার একপাশে কী দারুণ নীল সমুদ্র, আরেক পাশে পাহাড়-লোকালয়। এই পথ পুরোটাই এতো সুন্দর, এতো মসৃণ, এতো দারুণ ল্যান্ডস্কেপ। আমার খুব ভাল লেগেছিল।
 
পন্ডিচেরী পৌঁছে অটো নিয়ে চলে যাই মিশন রোডে, ওখানের ডর্মে একগাদা ইউরোপীয়ান কোর্সমেটের সাথে বরের বসবাস। যেহেতু স্ত্রী এসেছে তাই ডর্মের সাথে লাগানো একটি হোটেলে ২০০০ রুপিতে এসি রুম নেয়া হয়েছিল। পরিস্কার-ঝকঝকে রুম তবে বেশ আগের দিনের বিল্ডিং, অত হাই-ফাই কিছু না। দুটি রুম একসাথে, ডাইনিং এর মতো রুমে ইলেক্ট্রিক, চুলা, ফ্রিজ ছিল। যদিও আমরা একবেলাও রেঁধে খাইনি।
 
এবার আসি পরের রুটিনে। যাওয়া আসা দুইদিন বাদ দিয়ে ৮ দিনে সম্ভাব্য ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশান ঠিক করে নিয়েছিলাম। শনি-রবিবার বাদে বাকি দিনগুলো সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত বরের ক্লাস-ওয়ার্কশপ। এর মাঝে একটা সেশান শেষ হওয়া উপলক্ষ্যে দুইদিনের অফ যুক্ত হলো, সাথে তাদের কোর্সমেটদের নাইট পার্টি ছিল বোনাস পাওয়া।
 
যে দিনগুলোতে তার ক্লাস ছিল সে দিনগুলো আমি একা সকালের দিকে বেরিয়ে পড়তাম, পুরো পন্ডিচেরি শহরের আনাচে-কানাচে বিভিন্ন মন্দির-মল-সী বিচ-স্ট্রিটহোটেল এক্সপ্লোর করতাম।
 
এই শহরকে ভারতের কোন শহর মনে হয় না, এখনো প্রচুর ফ্রেঞ্চ লোকের বসবাস, বিল্ডিংগুলো ফ্রেঞ্চ আদলে করা, পরিস্কার ছিমছাম শহর। অটোতে যাওয়া যায় এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়। আমি বেশিরভাগ জায়গায় গিয়েছি পায়ে হেঁটে, কারণ তাতে সেখানকার লোকালয়-পথ-ঘাট সম্পর্কে জানা যায়। এরকম পথে একা ঘুরতে ঘুরতে স্থানীয় অনেকের সাথেই সখ্যতা হয়েছিল, শহরের ভেতরে অরবিন্দ আশ্রমে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সময় মেনে সাধারণ মানুষদের আহার করানো হয় নামমাত্র মূল্যে। সেখানে খেয়েছি কয়েকবেলা, প্রথমে গিয়েছিলাম কৌতূহল থেকে, পরে খাবারটা ভাল লেগে গিয়েছিল।
 
ওদের সাধারণ হোটেলে খাওয়া বেশ কষ্টকর। যদিও আমি যেকোন নতুন জায়গায় গেলে তাদের লোকাল খাবার খাওয়ার চেষ্টা করি, টেস্ট বুঝতে চাই, নতুন স্বাদ নিতে চাই। কিন্তু ট্যালট্যালে ঝোলে কারি পাতা দেয়া 'সাম্ভার' একইরকম স্বাদের খাবার আর ভাল্লাগছিল না। এমনকি ডমিনাস পিজার পিজাতেও ছিল কারিপাতা, কী আর বলবো। তাদের বিখ্যাত ইডলিও মন কাড়তে পারেনি।
 
এর মধ্যে ঠিক হলো আমরা মহাবলীপুরম পঞ্চরাথোর, শোর টেম্পল যাব। পন্ডিচেরী থেকে এর দূরত্ব ৯৫ কিলোমিটার, চেন্নাই থেকে ৫৫ কিলোমিটার। আমরা জেএন স্ট্রিট পন্ডিচেরি সেন্ট্রাল বাস স্ট্যান্ড থেকে বাসে চড়ে বসলাম। ফেরার পথে কথা ছিল পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাব, ওখানে বৃত্তি নিয়ে পড়ছে ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছোট ভাই-ব্রাদার আছে, আছে বাংলাদেশি আরো শিক্ষার্থী। তাদের সাথে সাক্ষাৎ -আড্ডা।
মামাল্লাপুরাম তামিলনাড়ুর বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত একটি জেলা শহর। একদিকে সমুদ্র আরেক দিকে পাথরের নয়নাভিরাম ঐতিহাসিক স্থাপনা। গুগলে ছবি দেখে ভাল লেগেছিল আগেই কিন্তু যাবার পর বুঝলাম আসলেই অসাধারণ সুন্দর জায়গা। সপ্তম ও অষ্টম শতকে পল্লব রাজার তৈরি মন্দির-স্থাপনায় প্রসিদ্ধ এই জায়গা। এখানকার এন্ট্রি ফি বিদেশীদের জন্য ৫০০ রুপি। এক টিকেটে পুরো এলাকা ঘুরে দেখা যাবে। ঘুরাঘুরি শেষ করে সমুদ্রে দাপিয়ে ওখানকার স্থানীয় হোটেলে খাবার খেয়ে আমরা আবার বাসে উঠলাম। পন্ডিতে যাবার আগেই পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানে প্রাণবন্ত আড্ডা দিয়ে ফিরলাম শহরে।
 
এরপর আরেকদিন আমরা গিয়েছি অরোভিলে মাতৃ মন্দিরে। শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিশ্ব বিখ্যাত ট্যুরিস্ট স্পট। এখানে সারা বছরই বিদেশীদের আসা-যাওয়া। এটি ভারতের চিরাচরিত কোন মন্দির বা আশ্রম নয়। শ্রী অরবিন্দের শিষ্য শ্রীমা এক অখণ্ড মানবতা সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে মানবধর্ম প্রচারে এই আশ্রম প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। এটি শান্ত-সুনিবির একটি স্থান, জোরে কথা বলা-উচ্চ শব্দ নিষেধ। সেখানকার সংগ্রহশালাটি মনোমুগ্ধকর, রয়েছে কেনাকাটার জন্য অভিজাত দোকান-পাট। 'কলকা' নামের দোকানের সব জিনিসপত্রেই মুগ্ধ ছিলাম, কিছু কেনাকাটাও করি। অরোভিলে মাতৃ মন্দিরে প্রবেশের আগে একটি মিলনায়তনে এই আশ্রম সম্পর্কে ট্যুরিস্টদের জানানোর জন্য একটি চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন রয়েছে।
 
দুপরের খাবার আমরা ওখানেই খাই। দাম পন্ডিচেরির চেয়ে একটু বেশি তবে খাবারের মান ভাল ও বৈচিত্র্য রয়েছে। সারাদিন ঘুরে ফেরার পথে আরো কয়েকটি জায়গায় থেমে ঘুরে দেখি।
 
এই ভ্রমণে আরো যে কয়টি জায়গা আমরা ঘুরে দেখি সেগুলো হলো ভেলাংগনে, প্যারাডাইজ বীচ (শুধু বিদেশিরা যেতে পারে), পুদুচ্চেরী বোটানিক্যাল গার্ডেন, ফ্রেঞ্চ ওয়ার মেমোরিয়াল, ক্যাথলিক গির্জা সিক্রেট হার্ট অফ জিসাস, জিএনজি ফোর্ট। আর প্রায় প্রতিদিন বিকেলেই যেতাম রক বিচ।
 
পন্ডিচেরি ছিম-ছাম নীরব শহর। প্রকাশ্যে ধূমপান এখানে নিষেধ। কেউ করে না, তাই আপনি করতে গেলেও আইন প্রয়োগের আগে আশেপাশের লোকজনের অদ্ভুত চাহনির সম্মুখীন হতে হবে। এখানে বাইক ভাড়া করে সারাদিন ঘুরতে পারবেন, ৩০০ রুপি দিনপ্রতি, তেল নিজের। যদিও হেঁটে ঘুরে দেখা যায় পুরো শহর, তাও অটো রয়েছে হাঁটতে না পারলে। নারীরা হরদম শাড়ি পরে স্কুটি-বাইক চালাচ্ছে পেছনে শাশুড়ি-বাচ্চা-মা-স্বামী নিয়ে।
 
ফল সস্তা ও সুস্বাদু। প্রতিটা রাস্তায় মোড়ে মোড়ে নানান ফলের ভ্যান-দোকান। কেটেও খাওয়া যায়, জুস করেও খাওয়া যায়। রয়েছে অসংখ্য পাব-বার। এখানে এলকোহলে কোন ট্যাক্স নেই, তাই দেশী-বিদেশী সব ধরনের মদ সস্তা। তবে ক্যারি করা যাবে না প্রদেশের বাইরে। এখানকার মানুষজন শান্তিপ্রিয়, কথা কম বলে, মাতলামি নেই, অসভ্যতা নেই, মধ্যরাতেও নিরাপদ শহর, এমনকি নারীর জন্যও। পথে-পথে ইউরোপ-আমেরিকার সলো নারী ট্যুরিস্টরা ঘুরে বেড়ায় নির্বিঘ্নে-নিরাপদে। পুরো দক্ষিণই শাড়ির জন্য বিখ্যাত। অত্যন্ত সস্তায় দারুণ দারুণ সিল্ক-কাতান শাড়ি পাওয়া যায়। উপহারের জন্য দেদারসে কিনতে পারেন, এয়ারপোর্টেও বাধা নেই কোন।
 
পুরো তামিলনাড়ুতেই কেউ পথেঘাটে ময়লা ফেলে না। কারোরই ফেলা উচিত নয়। ভ্রমণপিপাসুদের উদ্দেশ্যে বলবো যেখানে যাবেন সেখানকার আইন মেনে চলার চেষ্টা করুন, পরিবেশ পরিস্কার রাখুন, সুন্দর পৃথিবী দরকার আমাদের নিজের জন্যই।
 
লেখক: সাংবাদিক
 
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা থাকার পর জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা থাকার পর জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা
ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির
কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬
কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন
তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন