শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৫, শুক্রবার, ০৫ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

তামিলনাড়ুর পন্ডিচেরী ভ্রমণ

ফারজানা আফরিন
অনলাইন ভার্সন
তামিলনাড়ুর পন্ডিচেরী ভ্রমণ
নরওয়ের অসলো ইউনিভার্সিটির অধীনে একটি পেশাগত কোর্সে স্বামী তিনমাসের জন্য পন্ডিচেরীতে। তো ঠিক করলাম এই তিনমাসের মধ্যে একবার ঘুরে আসি দক্ষিণ ভারতের ফ্রেঞ্চ কলোনি নামে বিখ্যাত পন্ডিচেরী থেকে। অফিস থেকে ১০ দিনের ছুটি নিয়ে নির্দিষ্ট দিনে শুরু হলো যাত্রা। ভারতের ভিসা আগে থেকেই করা ছিল। তবে সেটি ছিল সাংবাদিক ভিসা, সফরের উদ্দেশ্য ভ্রমণ। সমস্যা হবার কথা ছিল না, তাও কিছু জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হতে হলো। ঢাকা থেকে সস্তায় পেয়েছিলাম রিজেন্ট এয়ারলাইনসের টিকেট, ১০ হাজার টাকায় রিটার্ন, ঢাকা-কোলকাতা-ঢাকা। এই প্লেনের শিডিউলের সাথে মিলিয়ে জেট এয়ারওয়েজে কোলকাতা-চেন্নাই-কোলকাতা রিটার্ন করেছিলাম, দাম একটু বেশিই পড়েছিল, বেশি আগে থেকে কাটতে পারিনি বলে। ১৭ হাজার পড়েছিল আসা-যাওয়া।
 
একা যাত্রা, কলকাতায় সাড়ে তিন ঘণ্টার ট্রানজিট ছিল। এতো সময় কীভাবে কাটাবো একটু চিন্তায় ছিলাম একঘেয়েমি লাগতে পারে ভেবে। তাই কলকাতায় পরিচিত এক দাদা আর দিদি যাদের বাসার এয়ারপোর্টের পাশেই, তাদের বলে রেখেছিলাম, উনারাও স্বাচ্ছন্দ্যে আসবেন জানালেন। কিন্তু দেখা গেল ফ্লাইট ঠিক টাইমে ছেড়ে ইমিগ্রেশান পার হয়ে বের হয়ে লাগেজ নিতে নিতে পরের ফ্লাইটের সময় হয়ে গেল কিভাবে যেন। এর মধ্যেও অবশ্য তাদের সাথে বিমান বন্দরের বাইরে চা-কফি খেয়েছি।
 
এখন আসি ইমিগ্রেশানের কথা। এর আগে ৭/৮ বার ভারত গিয়েছি সাংবাদিক ভিসা নিয়েই। কখনো কোন সমস্যা হয়নি, কিন্তু এবার অভিবাসন কর্মকর্তা আমাকে খুব জেরা করতে থাকলেন। কেন J ভিসা নিয়ে ট্যুর করতে এলাম। T ভিসায় কেন নয়। অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে তাকে বুঝিয়ে বললাম বাংলাদেশে তাদের ভারতীয় ভিসা অফিসে সাংবাদিক ভিসা পেতে সহজ আমাদের জন্য এবং ভারতীয় দূতাবাসের পরামর্শেই এই ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করি আমি। যাই হোক, তিনি কনভিন্সড হলেন না, বোর্ডিং পাসে লেখা কন্টাক্ট নম্বরে ফোন দিতে বললেন, এয়ারপোর্টে বাইরে দাঁড়ানো সেই দাদা-দিদির ফোন নম্বরই দেয়া ছিল। তাদের সাথে কথা বলল। তারপর বলল পন্ডিচেরি কেন যাবেন, সেখানকার হোটেলের নম্বরে কথা বলতে চাইলেন। বললাম স্বামী কোর্স করছেন, কিন্তু জানা গেল তিনি জীবনে নরওয়ের অসলো ইউনিভার্সিটির নাম শোনেননি। ফোন যে দেবো বর তখন ক্লাসে, ফোন ধরবে না জানি। ঠাণ্ডা মাথায় তাকে বললাম বাংলাদেশে ভারতীয় দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কোন কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে তাহলে আইনটি সম্পর্কে জানতে পারবেন উনি। কিন্তু দেখা গেল তিনি না শোনার ভান ধরে এদিক-সেদিক ঘুরছেন, বুঝলাম কথা বলতে চাইছেন না।
 
কিছুক্ষণ পর আরেক কর্মকর্তা এলেন, এভাবে তিন-চারজন কথা বললেন। ওদিকে আমি মনেমনে অসহিষ্ণু হয়ে উঠলাম, তারপর তাকে সরাসরি জিজ্ঞেস করলাম ‘আপনার ঝুঁকির জায়গাটা বলুন। আমাকে ছাড়তে আপনি কি ঝুঁকিবোধ করছেন?’
 
তিনি হেসে বললেন ‘ম্যাডাম, যেমনটি ভাবছেন তেমনটি নয়, আমাদের রুটিন ওয়ার্ক করছি।'
 
বললাম ‘না, বহুবার ভারত ভ্রমণ করা, প্রপার তথ্য দেয়া বাংলাদেশের একজন সম্মানিত নাগরিককে কোন গ্রাউন্ড ছাড়া (যেহেতু সাংবাদিক ভিসায় ঘুরতে আসা তাদের আইনে অনুমোদিত এবং এই ভিসা তাদের দেশের অফিসই দিয়েছে, বাংলাদেশ দেয়নি) আটকে রাখা রুটিন কাজ নয়।
কিছুক্ষণ পর আরেকজন কর্মকর্তা এসে জিজ্ঞাসাবাদ রুমে নিয়ে আমার পেশা, কাজের ধরণ, বাংলাদেশের রাজনীতির হাল-চাল, শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা ইত্যাদি করে দুঃখ প্রকাশপূর্বক আমাকে ছাড়লেন এবং পাসপোর্টে সিল দিলেন।
 
তারপর জেট এয়ারওয়েজের ভ্রমণ, বড় বিমান... আচরণে রুঢ় কিন্তু ভীষণ পেশাদার সব কেবিন ক্রু…মন ভাল হয়ে গেল। কম টাকায় টিকেট কেটেছিলাম তাই জানি নো মিল ফ্লাইট এগুলো, খিদে পেলে খাবার কিনে খেতে হবে। বিমানে উঠে থিতু হয়ে বসতেই দেখি আমার চারদিকে প্রায় সব সিটেই একজন করে ‘রজনীকান্ত’ বসে আছেন। অর্থ্যাৎ সফেদ লুঙ্গি, ফতুয়া/শার্ট, গোঁফওয়ালা তামাটে বর্ণের পুরুষ, গলায়-সোনার মোটা চেইন-বালা।
 
যাক গে, প্লেন ভর্তি রজনীকান্ত ও একেবারে ভীনভাষী একদল সহযাত্রীর সাথে যাত্রা হলো শুরু। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর পৌছুলাম চেন্নাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। উপর থেকেই চোখে পড়লো বিস্তৃত সমুদ্রের জলরাশি। সে এক অন্যরকম অনুভূতি।
 
প্লেনে খিদে লেগেছিল, ডলার খরচ করে বিরানী নামক পরিচিত কিন্তু অতি অখাদ্য খাবার খেলাম। ডমেস্টিকে কোন ঝামেলা নেই, অতি সুন্দর-পরিপাটি বিমানবন্দর…মন ভাল হয়ে গেল। সাথে ছিল কোলকাতার দাদা-দিদির কাছে থেকে ধার নেয়া সিমকার্ড। জামাইকে ফোন দিয়ে শুনি তার আসতে আরো ঘণ্টাখানেক সময় লাগবে। মেজাজ খারাপ করা উচিত কিনা ভাবতে ভাবতে মনে হলো খুব ভাতের খিদে পেয়েছে। এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে লোকজনকে জিজ্ঞেস করে (হিন্দি-ইংরেজি কিছুই বোঝে না, ইশারায় বুঝিয়েছি) একটা অটো নিয়ে বাস স্ট্যান্ড গেলাম, কোয়েম্বেডু বাস স্ট্যান্ড, বরের কাছ থেকে শুনেছি ওখান থেকেই বাসে উঠতে হবে আমাদের পন্ডিচেরী যাবার জন্য। আর সে এসে নামবেও এখানেই খুব সম্ভব-এই ভেবে চলে আসা। বাস স্ট্যান্ডের পাশে একেবারে সাধারণ মানের, ছাপড়া ঘর টাইপের অনেকগুলো খাবার হোটেল দেখে একটায় বসে পড়লাম খেতে, সাথে একটা ছোট হ্যান্ড লাগেজ আর একটা ট্রলি ছিল। খুব বেশি সমস্যা হয়নি। রাস্তার পাশের ধাবা হলেও পরিস্কার ছিল হোটেল। মাত্র ৮০ রুপিতে ভাতসহ নানানপদের খাবার খেলাম। ডাল আর পাপড়টা ছিল সেই মজা। আসলে কলাপাতার উপর ধোয়া উঠা ধবধবে সাদা ভাত দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গিয়েছিল।
 
বলতে ভুলে গিয়েছিলাম আমার কাছে বাসায় রাখা আগের অল্প কিছু রুপি ছিল, ওগুলো সাথে নিয়েছিলাম কাজ চালানোর জন্য। আর চেন্নাই এসে চা খাওয়ার পর ডলার ভাঙিয়ে নিয়েছিলাম, কারণ শুনেছি পন্ডিতে রেট অত ভাল না। পরে গিয়ে অবশ্য দেখেছি চেন্নাই এ যা রেট ডলারের, পন্ডিতেও তাই-ই।
 
মাটির ভাড়ে এক কাপ চা খেতে খেতে জামাইকে ফোন দিয়ে বললাম কোয়েম্বেডু বাস স্ট্যান্ডে আছি, সে যেন এয়ারপোর্টে না যায়। মিনিট দশেকের ভেতরই দেখা হয়ে গেল আমাদের। ওখান থেকে এসি বাসে পন্ডিচেরীর টিকেট কাটা হলো, দাম পড়েছিল খুব সম্ভবত ১৪০ রুপি করে। সময় লাগবে চার ঘণ্টা। আরামদায়ক, সুন্দর বাস, সব অপরিচিত যাত্রী, সহজ-সাদামাটা সাধারণ মানুষজন। বরকে কলকাতা বিমানবন্দরের ঘটনা বলতে বলতে হঠাৎ দেখি প্রায় সন্ধ্যে যাওয়া বিকেলে রাস্তার একপাশে কী দারুণ নীল সমুদ্র, আরেক পাশে পাহাড়-লোকালয়। এই পথ পুরোটাই এতো সুন্দর, এতো মসৃণ, এতো দারুণ ল্যান্ডস্কেপ। আমার খুব ভাল লেগেছিল।
 
পন্ডিচেরী পৌঁছে অটো নিয়ে চলে যাই মিশন রোডে, ওখানের ডর্মে একগাদা ইউরোপীয়ান কোর্সমেটের সাথে বরের বসবাস। যেহেতু স্ত্রী এসেছে তাই ডর্মের সাথে লাগানো একটি হোটেলে ২০০০ রুপিতে এসি রুম নেয়া হয়েছিল। পরিস্কার-ঝকঝকে রুম তবে বেশ আগের দিনের বিল্ডিং, অত হাই-ফাই কিছু না। দুটি রুম একসাথে, ডাইনিং এর মতো রুমে ইলেক্ট্রিক, চুলা, ফ্রিজ ছিল। যদিও আমরা একবেলাও রেঁধে খাইনি।
 
এবার আসি পরের রুটিনে। যাওয়া আসা দুইদিন বাদ দিয়ে ৮ দিনে সম্ভাব্য ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশান ঠিক করে নিয়েছিলাম। শনি-রবিবার বাদে বাকি দিনগুলো সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত বরের ক্লাস-ওয়ার্কশপ। এর মাঝে একটা সেশান শেষ হওয়া উপলক্ষ্যে দুইদিনের অফ যুক্ত হলো, সাথে তাদের কোর্সমেটদের নাইট পার্টি ছিল বোনাস পাওয়া।
 
যে দিনগুলোতে তার ক্লাস ছিল সে দিনগুলো আমি একা সকালের দিকে বেরিয়ে পড়তাম, পুরো পন্ডিচেরি শহরের আনাচে-কানাচে বিভিন্ন মন্দির-মল-সী বিচ-স্ট্রিটহোটেল এক্সপ্লোর করতাম।
 
এই শহরকে ভারতের কোন শহর মনে হয় না, এখনো প্রচুর ফ্রেঞ্চ লোকের বসবাস, বিল্ডিংগুলো ফ্রেঞ্চ আদলে করা, পরিস্কার ছিমছাম শহর। অটোতে যাওয়া যায় এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়। আমি বেশিরভাগ জায়গায় গিয়েছি পায়ে হেঁটে, কারণ তাতে সেখানকার লোকালয়-পথ-ঘাট সম্পর্কে জানা যায়। এরকম পথে একা ঘুরতে ঘুরতে স্থানীয় অনেকের সাথেই সখ্যতা হয়েছিল, শহরের ভেতরে অরবিন্দ আশ্রমে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সময় মেনে সাধারণ মানুষদের আহার করানো হয় নামমাত্র মূল্যে। সেখানে খেয়েছি কয়েকবেলা, প্রথমে গিয়েছিলাম কৌতূহল থেকে, পরে খাবারটা ভাল লেগে গিয়েছিল।
 
ওদের সাধারণ হোটেলে খাওয়া বেশ কষ্টকর। যদিও আমি যেকোন নতুন জায়গায় গেলে তাদের লোকাল খাবার খাওয়ার চেষ্টা করি, টেস্ট বুঝতে চাই, নতুন স্বাদ নিতে চাই। কিন্তু ট্যালট্যালে ঝোলে কারি পাতা দেয়া 'সাম্ভার' একইরকম স্বাদের খাবার আর ভাল্লাগছিল না। এমনকি ডমিনাস পিজার পিজাতেও ছিল কারিপাতা, কী আর বলবো। তাদের বিখ্যাত ইডলিও মন কাড়তে পারেনি।
 
এর মধ্যে ঠিক হলো আমরা মহাবলীপুরম পঞ্চরাথোর, শোর টেম্পল যাব। পন্ডিচেরী থেকে এর দূরত্ব ৯৫ কিলোমিটার, চেন্নাই থেকে ৫৫ কিলোমিটার। আমরা জেএন স্ট্রিট পন্ডিচেরি সেন্ট্রাল বাস স্ট্যান্ড থেকে বাসে চড়ে বসলাম। ফেরার পথে কথা ছিল পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাব, ওখানে বৃত্তি নিয়ে পড়ছে ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছোট ভাই-ব্রাদার আছে, আছে বাংলাদেশি আরো শিক্ষার্থী। তাদের সাথে সাক্ষাৎ -আড্ডা।
মামাল্লাপুরাম তামিলনাড়ুর বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত একটি জেলা শহর। একদিকে সমুদ্র আরেক দিকে পাথরের নয়নাভিরাম ঐতিহাসিক স্থাপনা। গুগলে ছবি দেখে ভাল লেগেছিল আগেই কিন্তু যাবার পর বুঝলাম আসলেই অসাধারণ সুন্দর জায়গা। সপ্তম ও অষ্টম শতকে পল্লব রাজার তৈরি মন্দির-স্থাপনায় প্রসিদ্ধ এই জায়গা। এখানকার এন্ট্রি ফি বিদেশীদের জন্য ৫০০ রুপি। এক টিকেটে পুরো এলাকা ঘুরে দেখা যাবে। ঘুরাঘুরি শেষ করে সমুদ্রে দাপিয়ে ওখানকার স্থানীয় হোটেলে খাবার খেয়ে আমরা আবার বাসে উঠলাম। পন্ডিতে যাবার আগেই পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানে প্রাণবন্ত আড্ডা দিয়ে ফিরলাম শহরে।
 
এরপর আরেকদিন আমরা গিয়েছি অরোভিলে মাতৃ মন্দিরে। শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিশ্ব বিখ্যাত ট্যুরিস্ট স্পট। এখানে সারা বছরই বিদেশীদের আসা-যাওয়া। এটি ভারতের চিরাচরিত কোন মন্দির বা আশ্রম নয়। শ্রী অরবিন্দের শিষ্য শ্রীমা এক অখণ্ড মানবতা সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে মানবধর্ম প্রচারে এই আশ্রম প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। এটি শান্ত-সুনিবির একটি স্থান, জোরে কথা বলা-উচ্চ শব্দ নিষেধ। সেখানকার সংগ্রহশালাটি মনোমুগ্ধকর, রয়েছে কেনাকাটার জন্য অভিজাত দোকান-পাট। 'কলকা' নামের দোকানের সব জিনিসপত্রেই মুগ্ধ ছিলাম, কিছু কেনাকাটাও করি। অরোভিলে মাতৃ মন্দিরে প্রবেশের আগে একটি মিলনায়তনে এই আশ্রম সম্পর্কে ট্যুরিস্টদের জানানোর জন্য একটি চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন রয়েছে।
 
দুপরের খাবার আমরা ওখানেই খাই। দাম পন্ডিচেরির চেয়ে একটু বেশি তবে খাবারের মান ভাল ও বৈচিত্র্য রয়েছে। সারাদিন ঘুরে ফেরার পথে আরো কয়েকটি জায়গায় থেমে ঘুরে দেখি।
 
এই ভ্রমণে আরো যে কয়টি জায়গা আমরা ঘুরে দেখি সেগুলো হলো ভেলাংগনে, প্যারাডাইজ বীচ (শুধু বিদেশিরা যেতে পারে), পুদুচ্চেরী বোটানিক্যাল গার্ডেন, ফ্রেঞ্চ ওয়ার মেমোরিয়াল, ক্যাথলিক গির্জা সিক্রেট হার্ট অফ জিসাস, জিএনজি ফোর্ট। আর প্রায় প্রতিদিন বিকেলেই যেতাম রক বিচ।
 
পন্ডিচেরি ছিম-ছাম নীরব শহর। প্রকাশ্যে ধূমপান এখানে নিষেধ। কেউ করে না, তাই আপনি করতে গেলেও আইন প্রয়োগের আগে আশেপাশের লোকজনের অদ্ভুত চাহনির সম্মুখীন হতে হবে। এখানে বাইক ভাড়া করে সারাদিন ঘুরতে পারবেন, ৩০০ রুপি দিনপ্রতি, তেল নিজের। যদিও হেঁটে ঘুরে দেখা যায় পুরো শহর, তাও অটো রয়েছে হাঁটতে না পারলে। নারীরা হরদম শাড়ি পরে স্কুটি-বাইক চালাচ্ছে পেছনে শাশুড়ি-বাচ্চা-মা-স্বামী নিয়ে।
 
ফল সস্তা ও সুস্বাদু। প্রতিটা রাস্তায় মোড়ে মোড়ে নানান ফলের ভ্যান-দোকান। কেটেও খাওয়া যায়, জুস করেও খাওয়া যায়। রয়েছে অসংখ্য পাব-বার। এখানে এলকোহলে কোন ট্যাক্স নেই, তাই দেশী-বিদেশী সব ধরনের মদ সস্তা। তবে ক্যারি করা যাবে না প্রদেশের বাইরে। এখানকার মানুষজন শান্তিপ্রিয়, কথা কম বলে, মাতলামি নেই, অসভ্যতা নেই, মধ্যরাতেও নিরাপদ শহর, এমনকি নারীর জন্যও। পথে-পথে ইউরোপ-আমেরিকার সলো নারী ট্যুরিস্টরা ঘুরে বেড়ায় নির্বিঘ্নে-নিরাপদে। পুরো দক্ষিণই শাড়ির জন্য বিখ্যাত। অত্যন্ত সস্তায় দারুণ দারুণ সিল্ক-কাতান শাড়ি পাওয়া যায়। উপহারের জন্য দেদারসে কিনতে পারেন, এয়ারপোর্টেও বাধা নেই কোন।
 
পুরো তামিলনাড়ুতেই কেউ পথেঘাটে ময়লা ফেলে না। কারোরই ফেলা উচিত নয়। ভ্রমণপিপাসুদের উদ্দেশ্যে বলবো যেখানে যাবেন সেখানকার আইন মেনে চলার চেষ্টা করুন, পরিবেশ পরিস্কার রাখুন, সুন্দর পৃথিবী দরকার আমাদের নিজের জন্যই।
 
লেখক: সাংবাদিক
 
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে