শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৫, শুক্রবার, ০৫ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

তামিলনাড়ুর পন্ডিচেরী ভ্রমণ

ফারজানা আফরিন
অনলাইন ভার্সন
তামিলনাড়ুর পন্ডিচেরী ভ্রমণ
নরওয়ের অসলো ইউনিভার্সিটির অধীনে একটি পেশাগত কোর্সে স্বামী তিনমাসের জন্য পন্ডিচেরীতে। তো ঠিক করলাম এই তিনমাসের মধ্যে একবার ঘুরে আসি দক্ষিণ ভারতের ফ্রেঞ্চ কলোনি নামে বিখ্যাত পন্ডিচেরী থেকে। অফিস থেকে ১০ দিনের ছুটি নিয়ে নির্দিষ্ট দিনে শুরু হলো যাত্রা। ভারতের ভিসা আগে থেকেই করা ছিল। তবে সেটি ছিল সাংবাদিক ভিসা, সফরের উদ্দেশ্য ভ্রমণ। সমস্যা হবার কথা ছিল না, তাও কিছু জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হতে হলো। ঢাকা থেকে সস্তায় পেয়েছিলাম রিজেন্ট এয়ারলাইনসের টিকেট, ১০ হাজার টাকায় রিটার্ন, ঢাকা-কোলকাতা-ঢাকা। এই প্লেনের শিডিউলের সাথে মিলিয়ে জেট এয়ারওয়েজে কোলকাতা-চেন্নাই-কোলকাতা রিটার্ন করেছিলাম, দাম একটু বেশিই পড়েছিল, বেশি আগে থেকে কাটতে পারিনি বলে। ১৭ হাজার পড়েছিল আসা-যাওয়া।
 
একা যাত্রা, কলকাতায় সাড়ে তিন ঘণ্টার ট্রানজিট ছিল। এতো সময় কীভাবে কাটাবো একটু চিন্তায় ছিলাম একঘেয়েমি লাগতে পারে ভেবে। তাই কলকাতায় পরিচিত এক দাদা আর দিদি যাদের বাসার এয়ারপোর্টের পাশেই, তাদের বলে রেখেছিলাম, উনারাও স্বাচ্ছন্দ্যে আসবেন জানালেন। কিন্তু দেখা গেল ফ্লাইট ঠিক টাইমে ছেড়ে ইমিগ্রেশান পার হয়ে বের হয়ে লাগেজ নিতে নিতে পরের ফ্লাইটের সময় হয়ে গেল কিভাবে যেন। এর মধ্যেও অবশ্য তাদের সাথে বিমান বন্দরের বাইরে চা-কফি খেয়েছি।
 
এখন আসি ইমিগ্রেশানের কথা। এর আগে ৭/৮ বার ভারত গিয়েছি সাংবাদিক ভিসা নিয়েই। কখনো কোন সমস্যা হয়নি, কিন্তু এবার অভিবাসন কর্মকর্তা আমাকে খুব জেরা করতে থাকলেন। কেন J ভিসা নিয়ে ট্যুর করতে এলাম। T ভিসায় কেন নয়। অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে তাকে বুঝিয়ে বললাম বাংলাদেশে তাদের ভারতীয় ভিসা অফিসে সাংবাদিক ভিসা পেতে সহজ আমাদের জন্য এবং ভারতীয় দূতাবাসের পরামর্শেই এই ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করি আমি। যাই হোক, তিনি কনভিন্সড হলেন না, বোর্ডিং পাসে লেখা কন্টাক্ট নম্বরে ফোন দিতে বললেন, এয়ারপোর্টে বাইরে দাঁড়ানো সেই দাদা-দিদির ফোন নম্বরই দেয়া ছিল। তাদের সাথে কথা বলল। তারপর বলল পন্ডিচেরি কেন যাবেন, সেখানকার হোটেলের নম্বরে কথা বলতে চাইলেন। বললাম স্বামী কোর্স করছেন, কিন্তু জানা গেল তিনি জীবনে নরওয়ের অসলো ইউনিভার্সিটির নাম শোনেননি। ফোন যে দেবো বর তখন ক্লাসে, ফোন ধরবে না জানি। ঠাণ্ডা মাথায় তাকে বললাম বাংলাদেশে ভারতীয় দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কোন কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে তাহলে আইনটি সম্পর্কে জানতে পারবেন উনি। কিন্তু দেখা গেল তিনি না শোনার ভান ধরে এদিক-সেদিক ঘুরছেন, বুঝলাম কথা বলতে চাইছেন না।
 
কিছুক্ষণ পর আরেক কর্মকর্তা এলেন, এভাবে তিন-চারজন কথা বললেন। ওদিকে আমি মনেমনে অসহিষ্ণু হয়ে উঠলাম, তারপর তাকে সরাসরি জিজ্ঞেস করলাম ‘আপনার ঝুঁকির জায়গাটা বলুন। আমাকে ছাড়তে আপনি কি ঝুঁকিবোধ করছেন?’
 
তিনি হেসে বললেন ‘ম্যাডাম, যেমনটি ভাবছেন তেমনটি নয়, আমাদের রুটিন ওয়ার্ক করছি।'
 
বললাম ‘না, বহুবার ভারত ভ্রমণ করা, প্রপার তথ্য দেয়া বাংলাদেশের একজন সম্মানিত নাগরিককে কোন গ্রাউন্ড ছাড়া (যেহেতু সাংবাদিক ভিসায় ঘুরতে আসা তাদের আইনে অনুমোদিত এবং এই ভিসা তাদের দেশের অফিসই দিয়েছে, বাংলাদেশ দেয়নি) আটকে রাখা রুটিন কাজ নয়।
কিছুক্ষণ পর আরেকজন কর্মকর্তা এসে জিজ্ঞাসাবাদ রুমে নিয়ে আমার পেশা, কাজের ধরণ, বাংলাদেশের রাজনীতির হাল-চাল, শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা ইত্যাদি করে দুঃখ প্রকাশপূর্বক আমাকে ছাড়লেন এবং পাসপোর্টে সিল দিলেন।
 
তারপর জেট এয়ারওয়েজের ভ্রমণ, বড় বিমান... আচরণে রুঢ় কিন্তু ভীষণ পেশাদার সব কেবিন ক্রু…মন ভাল হয়ে গেল। কম টাকায় টিকেট কেটেছিলাম তাই জানি নো মিল ফ্লাইট এগুলো, খিদে পেলে খাবার কিনে খেতে হবে। বিমানে উঠে থিতু হয়ে বসতেই দেখি আমার চারদিকে প্রায় সব সিটেই একজন করে ‘রজনীকান্ত’ বসে আছেন। অর্থ্যাৎ সফেদ লুঙ্গি, ফতুয়া/শার্ট, গোঁফওয়ালা তামাটে বর্ণের পুরুষ, গলায়-সোনার মোটা চেইন-বালা।
 
যাক গে, প্লেন ভর্তি রজনীকান্ত ও একেবারে ভীনভাষী একদল সহযাত্রীর সাথে যাত্রা হলো শুরু। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর পৌছুলাম চেন্নাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। উপর থেকেই চোখে পড়লো বিস্তৃত সমুদ্রের জলরাশি। সে এক অন্যরকম অনুভূতি।
 
প্লেনে খিদে লেগেছিল, ডলার খরচ করে বিরানী নামক পরিচিত কিন্তু অতি অখাদ্য খাবার খেলাম। ডমেস্টিকে কোন ঝামেলা নেই, অতি সুন্দর-পরিপাটি বিমানবন্দর…মন ভাল হয়ে গেল। সাথে ছিল কোলকাতার দাদা-দিদির কাছে থেকে ধার নেয়া সিমকার্ড। জামাইকে ফোন দিয়ে শুনি তার আসতে আরো ঘণ্টাখানেক সময় লাগবে। মেজাজ খারাপ করা উচিত কিনা ভাবতে ভাবতে মনে হলো খুব ভাতের খিদে পেয়েছে। এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে লোকজনকে জিজ্ঞেস করে (হিন্দি-ইংরেজি কিছুই বোঝে না, ইশারায় বুঝিয়েছি) একটা অটো নিয়ে বাস স্ট্যান্ড গেলাম, কোয়েম্বেডু বাস স্ট্যান্ড, বরের কাছ থেকে শুনেছি ওখান থেকেই বাসে উঠতে হবে আমাদের পন্ডিচেরী যাবার জন্য। আর সে এসে নামবেও এখানেই খুব সম্ভব-এই ভেবে চলে আসা। বাস স্ট্যান্ডের পাশে একেবারে সাধারণ মানের, ছাপড়া ঘর টাইপের অনেকগুলো খাবার হোটেল দেখে একটায় বসে পড়লাম খেতে, সাথে একটা ছোট হ্যান্ড লাগেজ আর একটা ট্রলি ছিল। খুব বেশি সমস্যা হয়নি। রাস্তার পাশের ধাবা হলেও পরিস্কার ছিল হোটেল। মাত্র ৮০ রুপিতে ভাতসহ নানানপদের খাবার খেলাম। ডাল আর পাপড়টা ছিল সেই মজা। আসলে কলাপাতার উপর ধোয়া উঠা ধবধবে সাদা ভাত দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গিয়েছিল।
 
বলতে ভুলে গিয়েছিলাম আমার কাছে বাসায় রাখা আগের অল্প কিছু রুপি ছিল, ওগুলো সাথে নিয়েছিলাম কাজ চালানোর জন্য। আর চেন্নাই এসে চা খাওয়ার পর ডলার ভাঙিয়ে নিয়েছিলাম, কারণ শুনেছি পন্ডিতে রেট অত ভাল না। পরে গিয়ে অবশ্য দেখেছি চেন্নাই এ যা রেট ডলারের, পন্ডিতেও তাই-ই।
 
মাটির ভাড়ে এক কাপ চা খেতে খেতে জামাইকে ফোন দিয়ে বললাম কোয়েম্বেডু বাস স্ট্যান্ডে আছি, সে যেন এয়ারপোর্টে না যায়। মিনিট দশেকের ভেতরই দেখা হয়ে গেল আমাদের। ওখান থেকে এসি বাসে পন্ডিচেরীর টিকেট কাটা হলো, দাম পড়েছিল খুব সম্ভবত ১৪০ রুপি করে। সময় লাগবে চার ঘণ্টা। আরামদায়ক, সুন্দর বাস, সব অপরিচিত যাত্রী, সহজ-সাদামাটা সাধারণ মানুষজন। বরকে কলকাতা বিমানবন্দরের ঘটনা বলতে বলতে হঠাৎ দেখি প্রায় সন্ধ্যে যাওয়া বিকেলে রাস্তার একপাশে কী দারুণ নীল সমুদ্র, আরেক পাশে পাহাড়-লোকালয়। এই পথ পুরোটাই এতো সুন্দর, এতো মসৃণ, এতো দারুণ ল্যান্ডস্কেপ। আমার খুব ভাল লেগেছিল।
 
পন্ডিচেরী পৌঁছে অটো নিয়ে চলে যাই মিশন রোডে, ওখানের ডর্মে একগাদা ইউরোপীয়ান কোর্সমেটের সাথে বরের বসবাস। যেহেতু স্ত্রী এসেছে তাই ডর্মের সাথে লাগানো একটি হোটেলে ২০০০ রুপিতে এসি রুম নেয়া হয়েছিল। পরিস্কার-ঝকঝকে রুম তবে বেশ আগের দিনের বিল্ডিং, অত হাই-ফাই কিছু না। দুটি রুম একসাথে, ডাইনিং এর মতো রুমে ইলেক্ট্রিক, চুলা, ফ্রিজ ছিল। যদিও আমরা একবেলাও রেঁধে খাইনি।
 
এবার আসি পরের রুটিনে। যাওয়া আসা দুইদিন বাদ দিয়ে ৮ দিনে সম্ভাব্য ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশান ঠিক করে নিয়েছিলাম। শনি-রবিবার বাদে বাকি দিনগুলো সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত বরের ক্লাস-ওয়ার্কশপ। এর মাঝে একটা সেশান শেষ হওয়া উপলক্ষ্যে দুইদিনের অফ যুক্ত হলো, সাথে তাদের কোর্সমেটদের নাইট পার্টি ছিল বোনাস পাওয়া।
 
যে দিনগুলোতে তার ক্লাস ছিল সে দিনগুলো আমি একা সকালের দিকে বেরিয়ে পড়তাম, পুরো পন্ডিচেরি শহরের আনাচে-কানাচে বিভিন্ন মন্দির-মল-সী বিচ-স্ট্রিটহোটেল এক্সপ্লোর করতাম।
 
এই শহরকে ভারতের কোন শহর মনে হয় না, এখনো প্রচুর ফ্রেঞ্চ লোকের বসবাস, বিল্ডিংগুলো ফ্রেঞ্চ আদলে করা, পরিস্কার ছিমছাম শহর। অটোতে যাওয়া যায় এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়। আমি বেশিরভাগ জায়গায় গিয়েছি পায়ে হেঁটে, কারণ তাতে সেখানকার লোকালয়-পথ-ঘাট সম্পর্কে জানা যায়। এরকম পথে একা ঘুরতে ঘুরতে স্থানীয় অনেকের সাথেই সখ্যতা হয়েছিল, শহরের ভেতরে অরবিন্দ আশ্রমে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সময় মেনে সাধারণ মানুষদের আহার করানো হয় নামমাত্র মূল্যে। সেখানে খেয়েছি কয়েকবেলা, প্রথমে গিয়েছিলাম কৌতূহল থেকে, পরে খাবারটা ভাল লেগে গিয়েছিল।
 
ওদের সাধারণ হোটেলে খাওয়া বেশ কষ্টকর। যদিও আমি যেকোন নতুন জায়গায় গেলে তাদের লোকাল খাবার খাওয়ার চেষ্টা করি, টেস্ট বুঝতে চাই, নতুন স্বাদ নিতে চাই। কিন্তু ট্যালট্যালে ঝোলে কারি পাতা দেয়া 'সাম্ভার' একইরকম স্বাদের খাবার আর ভাল্লাগছিল না। এমনকি ডমিনাস পিজার পিজাতেও ছিল কারিপাতা, কী আর বলবো। তাদের বিখ্যাত ইডলিও মন কাড়তে পারেনি।
 
এর মধ্যে ঠিক হলো আমরা মহাবলীপুরম পঞ্চরাথোর, শোর টেম্পল যাব। পন্ডিচেরী থেকে এর দূরত্ব ৯৫ কিলোমিটার, চেন্নাই থেকে ৫৫ কিলোমিটার। আমরা জেএন স্ট্রিট পন্ডিচেরি সেন্ট্রাল বাস স্ট্যান্ড থেকে বাসে চড়ে বসলাম। ফেরার পথে কথা ছিল পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাব, ওখানে বৃত্তি নিয়ে পড়ছে ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছোট ভাই-ব্রাদার আছে, আছে বাংলাদেশি আরো শিক্ষার্থী। তাদের সাথে সাক্ষাৎ -আড্ডা।
মামাল্লাপুরাম তামিলনাড়ুর বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত একটি জেলা শহর। একদিকে সমুদ্র আরেক দিকে পাথরের নয়নাভিরাম ঐতিহাসিক স্থাপনা। গুগলে ছবি দেখে ভাল লেগেছিল আগেই কিন্তু যাবার পর বুঝলাম আসলেই অসাধারণ সুন্দর জায়গা। সপ্তম ও অষ্টম শতকে পল্লব রাজার তৈরি মন্দির-স্থাপনায় প্রসিদ্ধ এই জায়গা। এখানকার এন্ট্রি ফি বিদেশীদের জন্য ৫০০ রুপি। এক টিকেটে পুরো এলাকা ঘুরে দেখা যাবে। ঘুরাঘুরি শেষ করে সমুদ্রে দাপিয়ে ওখানকার স্থানীয় হোটেলে খাবার খেয়ে আমরা আবার বাসে উঠলাম। পন্ডিতে যাবার আগেই পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানে প্রাণবন্ত আড্ডা দিয়ে ফিরলাম শহরে।
 
এরপর আরেকদিন আমরা গিয়েছি অরোভিলে মাতৃ মন্দিরে। শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিশ্ব বিখ্যাত ট্যুরিস্ট স্পট। এখানে সারা বছরই বিদেশীদের আসা-যাওয়া। এটি ভারতের চিরাচরিত কোন মন্দির বা আশ্রম নয়। শ্রী অরবিন্দের শিষ্য শ্রীমা এক অখণ্ড মানবতা সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে মানবধর্ম প্রচারে এই আশ্রম প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। এটি শান্ত-সুনিবির একটি স্থান, জোরে কথা বলা-উচ্চ শব্দ নিষেধ। সেখানকার সংগ্রহশালাটি মনোমুগ্ধকর, রয়েছে কেনাকাটার জন্য অভিজাত দোকান-পাট। 'কলকা' নামের দোকানের সব জিনিসপত্রেই মুগ্ধ ছিলাম, কিছু কেনাকাটাও করি। অরোভিলে মাতৃ মন্দিরে প্রবেশের আগে একটি মিলনায়তনে এই আশ্রম সম্পর্কে ট্যুরিস্টদের জানানোর জন্য একটি চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন রয়েছে।
 
দুপরের খাবার আমরা ওখানেই খাই। দাম পন্ডিচেরির চেয়ে একটু বেশি তবে খাবারের মান ভাল ও বৈচিত্র্য রয়েছে। সারাদিন ঘুরে ফেরার পথে আরো কয়েকটি জায়গায় থেমে ঘুরে দেখি।
 
এই ভ্রমণে আরো যে কয়টি জায়গা আমরা ঘুরে দেখি সেগুলো হলো ভেলাংগনে, প্যারাডাইজ বীচ (শুধু বিদেশিরা যেতে পারে), পুদুচ্চেরী বোটানিক্যাল গার্ডেন, ফ্রেঞ্চ ওয়ার মেমোরিয়াল, ক্যাথলিক গির্জা সিক্রেট হার্ট অফ জিসাস, জিএনজি ফোর্ট। আর প্রায় প্রতিদিন বিকেলেই যেতাম রক বিচ।
 
পন্ডিচেরি ছিম-ছাম নীরব শহর। প্রকাশ্যে ধূমপান এখানে নিষেধ। কেউ করে না, তাই আপনি করতে গেলেও আইন প্রয়োগের আগে আশেপাশের লোকজনের অদ্ভুত চাহনির সম্মুখীন হতে হবে। এখানে বাইক ভাড়া করে সারাদিন ঘুরতে পারবেন, ৩০০ রুপি দিনপ্রতি, তেল নিজের। যদিও হেঁটে ঘুরে দেখা যায় পুরো শহর, তাও অটো রয়েছে হাঁটতে না পারলে। নারীরা হরদম শাড়ি পরে স্কুটি-বাইক চালাচ্ছে পেছনে শাশুড়ি-বাচ্চা-মা-স্বামী নিয়ে।
 
ফল সস্তা ও সুস্বাদু। প্রতিটা রাস্তায় মোড়ে মোড়ে নানান ফলের ভ্যান-দোকান। কেটেও খাওয়া যায়, জুস করেও খাওয়া যায়। রয়েছে অসংখ্য পাব-বার। এখানে এলকোহলে কোন ট্যাক্স নেই, তাই দেশী-বিদেশী সব ধরনের মদ সস্তা। তবে ক্যারি করা যাবে না প্রদেশের বাইরে। এখানকার মানুষজন শান্তিপ্রিয়, কথা কম বলে, মাতলামি নেই, অসভ্যতা নেই, মধ্যরাতেও নিরাপদ শহর, এমনকি নারীর জন্যও। পথে-পথে ইউরোপ-আমেরিকার সলো নারী ট্যুরিস্টরা ঘুরে বেড়ায় নির্বিঘ্নে-নিরাপদে। পুরো দক্ষিণই শাড়ির জন্য বিখ্যাত। অত্যন্ত সস্তায় দারুণ দারুণ সিল্ক-কাতান শাড়ি পাওয়া যায়। উপহারের জন্য দেদারসে কিনতে পারেন, এয়ারপোর্টেও বাধা নেই কোন।
 
পুরো তামিলনাড়ুতেই কেউ পথেঘাটে ময়লা ফেলে না। কারোরই ফেলা উচিত নয়। ভ্রমণপিপাসুদের উদ্দেশ্যে বলবো যেখানে যাবেন সেখানকার আইন মেনে চলার চেষ্টা করুন, পরিবেশ পরিস্কার রাখুন, সুন্দর পৃথিবী দরকার আমাদের নিজের জন্যই।
 
লেখক: সাংবাদিক
 
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন
গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর
মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান
গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?
ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে