শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৯, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০২০

মানুষ ও মানবিকতা খুব তুচ্ছ আর ঠুনকো এখানে

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
মানুষ ও মানবিকতা খুব তুচ্ছ আর ঠুনকো এখানে

পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে আপনজনেরা। প্রায়ই কথা হয় বিভিন্ন ইস্যুতে। গত কয়েকদিন ধরে নানা সংকট নিয়ে কথা হচ্ছে। আমার প্রিয়জনেরা প্রায় সবাই-ই অসুমলিম দেশে থাকেন। একটা ব্যাপার বিশেষ ভাবে লক্ষণীয় যে ঐসব দেশে রমজানে জিনিসপত্রের দাম কমানো হয় এবং সুপারশপগুলোতে বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা থাকে। এখন প্রশ্ন হলো আমাদের মত একটা মুসলিম ‌অধ্যুষিত দেশে রমজানের দুই সপ্তাহ আগে থেকেই দ্রব্যমূল্যের যে লাগামহীন উর্ধ্বগতি এটা নিয়ে চেতনাবাজ বা ধর্মের নামে যারা সারাদিন আস্ফালন করে তাদের কেউ কি কোন বক্তব্য, কর্মসূচী বা প্রতিবাদ করেছে? এদেশের ৯৫ ভাগ মানুষ খুব কষ্ট করে হিসেবের টাকায় সংসার চালায়। মাস শেষে ৫০০ টাকা অতিরিক্ত খরচও যাদের কাছে বোঝা বলে মনে হয়। ফেসবুকে ইফতার আর সেহরিতে নিত্য নতুন চেক ইন আমার আসল বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করে না। যারা কথায় কথায় ফতোয়া দেয় আর ইসলাম গেলো গেলো বলে রব তোলে তাদের মুখেও এ বিষয়ে কোন প্রতিবাদ নেই।

সাধারণত সুপার শপগুলোর উপর আমি খুব ভরসা করি। যদিও দুই দিন পর পরই আগোরা থেকে উল্টাপাল্টা জিনিস কিনে আনি। গত বছর প্রথম রোজায় আগোরা থেকে একটা তরমুজ কিনি। কেনার আগে বলি কেটে দেখান। সেলসম্যান বললো- কাটতে হবে না ম্যাম, একদম ফ্রেশ, আজই আসছে। কড়া মিষ্টি হবে। আরো কিছু কেনাকাটা করে বাসায় ফিরলাম। ইফতারের আগে তরমুজ কেটে দেখি পুরো সাদা। মেজাজ ভয়াবহ খারাপ হলো। অনেকটা জিদ করেই ইফতারের পরপরই তরমুজ টা নিয়ে আগোরায় গেলাম। ব্যাটাকে পাকড়ালাম। প্রথমে অস্বীকার করলো প্রডাক্টটি নাকি তাদের না। আমার হৈচৈ এ অন্য ক্রেতারাও জড় হলো। তরমুজের গায়ে তাদের সীল এবং আমার কাছে থাকা রিসিট মিলিয়ে এক ক্রেতা বললেন আরে এটা তো কিছুক্ষণ আগে আপনাদের এখান থেকেই কেনা। তাদের জোচ্চুরি হাতে নাতে ধরা পড়ায় সবাই মিলে স্যরি বলতে লাগলো।

আমার বাসার পাশে মিঠাই। আমি প্রায়ই ওখান থেকে খাবার-দাবার কিনি। দইয়ে মাঝে মাঝেই মাছি আর তেলাপোকার ঠ্যাং পাই। আমার আগের বাসায় তেলাপোকা ছিল। ভাবতাম বাসা থেকেই হয়তো গেছে। কিন্তু নতুন বাসাটাতে আমরাই প্রথম ভাড়াটে। কোন মাছি বা তেলাপোকা নেই। কিন্তু মিঠাইয়ের দইয়ে সেদিনও তেলাপোকার ঠ্যাং পেলাম। লাখ লাখ টাকার চটকদারী বিজ্ঞাপনের ভিড়ে পণ্যের মান তলানিতে গিয়ে ঠেকে। এই ভেজালের কারবারিরা ইয়াবা ব্যবসায়ীর চেয়ে কোন অংশেই কম অপরাধী না।

আন্তঃজেলা ও দূরপাল্লায় চলাচলকারী (ঢাকা মহানগর ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকা এবং চট্টগ্রাম মহানগর) বাস ও মিনিবাসের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রবিবার সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের বিআরটিএ সংস্থাপন শাখা থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আন্তঃজেলা ও দূরপাল্লা রুটে চলাচলকারী বাস/মিনিবাস, ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে চলাচলকারী বাস/মিনিবাস এবং ঢাকা ট্রান্সপোর্ট কো-অর্ডিনেশন অথরিটির (ডিটিএ) আওতাধীন জেলার (নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ ও ঢাকা জেলা) অভ্যন্তরে চলাচলকারী বাস ও মিনিবাসের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে, যা ১ জুন সোমবার থেকে কার্যকর হয়েছে।

তবে বর্ধিত ভাড়া নেওয়ার ক্ষেত্রে কয়েকটি শর্তের কথা উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, একজন যাত্রীকে বাস/মিনিবাসের পাশাপাশি দুইটি আসনের একটি আসনে বসিয়ে অপর আসনটি অবশ্যই ফাঁকা রাখতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি অনুসারে শারীরিক ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কোনোভাবেই সংশ্লিষ্ট মোটরযানের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটে উল্লেখিত মোট আসন সংখ্যার অর্ধেকের বেশি যাত্রী বহন করা যাবে না এবং দাঁড়িয়ে কোনো যাত্রী বহন করা যাবে না।

এ ছাড়া অনুমোদিত এই ভাড়ার হার করোনাভাইরাসজনিত সংকটকালের জন্য প্রযোজ্য হবে উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এ সংকট দূর হলে আগের ভাড়া প্রযোজ্য হবে। কিন্তু বাস্তবতা কি বলে? পাশের সিট খালি রাখা তো দূরের কথা রীতিমত যুদ্ধ করে যাত্রীরা বাস-মিনিবাসে জায়গা করে নিচ্ছে। বসার জায়গা তো বাদ; দাঁড়ানোর জায়গায়ও নেই অধিকাংশ বাসে। আজকের রাজধানীর চিত্র এটি। আর এদেশে কোনকিছু একবার বাড়লে সেটা সাধারণত আর কমে না। করোনা পরবর্তী স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে এই বর্ধিত বাস ভাড়া কমবে বলে বিশ্বাস হয় না।

করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার খবর প্রকাশের পর থেকেই দেশের ওষুধের দোকানগুলোয় হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হ্যান্ডওয়াশ, সকল প্রকার জীবাণুনাশক এবং মাস্কের সংকট দেয়া দিয়েছে। অনেক জায়গায় কয়েকগুণ চড়া দামে মাস্ক বিক্রি হচ্ছে বলে ক্রেতারা অভিযোগ করেছেন। করোনা মোকাবেলায় কার্যত লকডাউন হয়ে থাকা দেশে কর্মহীন মানুষ দিশেহারা। এ অবস্থায়ও এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে চলেছে। অথচ গণপরিবহনে সংকট থাকলেও বাজারে পণ্য সরবরাহ প্রায় স্বাভাবিকই আছে।

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)-এর দেওয়া তথ্যমতে, গত সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে প্রতিকেজি মশুরের ডালে দাম বেড়েছে ২৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ। সাত দিনে কেজিতে পিয়াজের ‍দাম ২১ শতাংশ এবং রসুনের দাম ২০ শতাংশ বেড়েছে। চিনির দাম প্রতি কেজিতে ৪ শতাংশ, টিসিবি আদার দাম কেজিতে ১৮ দশমিক ১৮ শতাংশ বাড়ার তথ্য দিলেও আদতে ঔষধি গুণ সম্পন্ন এই পণ্যটির দাম আকাশ ছুঁয়েছে। রাজধানীর বাজারে প্রতি কেজি আদা এখন ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা। লেবুর দাম বেড়েছে কয়েকগুণ।

পৃথিবীর সব দেশে যেকোন দুর্যোগে বা বিশেষ অবস্থায় পণ্য এবং সেবার দাম কমে। ক্ষতিগ্রস্তদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য এবং জরুরি সেবা রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয়। আমাদের প্রিয় দেশটা সবসময় যেন উল্টো পথেই হাঁটে। সব জায়গায় রমজানে নিত্যপণ্যের দাম কমলেও; আমাদের এখানে বাড়ে। এই করোনা কালেও আমরা দেখছি বাজারে আগুন। বেসরকারি হাসপাতালগুলো সরকার নির্ধারিত ফি’র চেয়ে বেশি টাকা আদায় করছে কোভিভ-১৯ এর টেস্টে। আবার কোন কোন হাসপাতাল শুধু তাদের ভর্তি রোগীর টেস্ট করছে। তাই টেস্ট করাতে কেউ কেউ হাসপাতালে ভর্তি হতে বাধ্য হচ্ছে।

জীবনটা অনেক ছোট কিন্তু সুন্দর। তবে সেই সুন্দর জীবনটাকে উপভোগ করার জন্য প্রাচুর্য নয়, দরকার একটা মানবিক মন। আমার আপনার আশেপাশে কত মানুষ না খেয়ে আছে। সেটা আমরা নিচু হয়ে তাকিয়ে দেখি না। কারণ সবার চোখ উপরে। আমাদের যা আছে আরও চাই। আজ আপনি আমি মারা গেলে একখণ্ড সাদা কাফনের কাপড় ছাড়া সাথে করে কিছুই নিয়ে যেতে পারবো না। তারপরও শুধু চাই আর চাই। আমাদের চাহিদার শেষ নেই। শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটি।

আমার মা বলতেন, আজ মরলে কাল দুইদিন। আসলে জীবন সব সময়ই অনিশ্চিত। এই করোনা কালে সেই অনিশ্চিয়তা আরও বেড়েছে। কিন্তু আমাদের লোভ একটুও কমেনি। বাড়েনি একে অন্যের প্রতি সহমর্মিতা। যে যেভাবে পারছি শুধু ব্যবসাটাই করছি। মানুষ ও মানবিকতা খুব তুচ্ছ আর ঠুনকো এখানে।

লেখক : সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৩৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে