শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৫, বৃহস্পতিবার, ০২ জুলাই, ২০২০

মানবিক শক্তি দিয়ে করোনাভাইরাসের মোকাবেলা করতে হবে

আবু তাহের খোকন
অনলাইন ভার্সন
মানবিক শক্তি দিয়ে করোনাভাইরাসের মোকাবেলা করতে হবে

গণতান্ত্রিক দেশে শাসকরা সব কিছু রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখেন, সব সময় রাজনৈতিক ভাষায় কথা বলেন এবং রাজনৈতিক ভাবেই সবকিছুর সমাধান করতে চান। ধীরে ধীরে এটাতেই অভ্যস্ত হয়ে যায়। তবে সেখানে গঠনমূলক সমালোচনা চলে, বিরোধী পক্ষগুলো এবং সাধারণ জনগণের কাছ থেকে সুপরামর্শ এলে সেটাকে আমলে নেওয়া হয়। আমাদের গণতন্ত্র সমস্যার কথা সবাই জানেন। সেখানে সমালোচনা বা পরামর্শ কোনোটাই গ্রহনযোগ্য হয় না। এমনকি যৌক্তিক বক্তব্যগুলোকেও প্রতিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। সরকার প্রধান কখনো 'না' শব্দ শুনতে চান না। মন্ত্রী মহোদয়রা 'ইয়েস স্যার' আর 'নো স্যার' এর বাইরে কোন কথা বলার সাহস রাখেন না। আমরা প্রস্তুত আছি, সব ঠিক আছে। যা হচ্ছে প্রোপাগান্ডা, গুজব ও অপপ্রচার। অতএব, এইগুলো বন্ধ করতে হবে। মাইর লাগাও, মুখ বন্ধ কর। কিন্তু যেসব বক্তব্য গুজব বলে উড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সেসব বক্তব্য সত্যও তো হতে পারে। কিন্তু যাচাইবাছাইয়ের সময় নাই কারও। করোনাভাইরাসের বেলাতেও তাই হলো। কোন ব্যতিক্রম নাই। প্রধানমন্ত্রীকে বলা হলে আমরা প্রস্তুত। সব ঠিক আছে। কানাডা-আমেরিকা থেকেও আমাদের প্রস্তুতি ভাল।

দুইদিন পর যখন মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হতে শুরু করলো। এমন কি মানুষ মারা যাচ্ছে, তখনও এমপি-মন্ত্রীরা বলেছেন এসব প্রোপাগান্ডা, গুজব। সুতরাং, সেসব প্রোপাগান্ডা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনকে লাগিয়ে দেওয়া হলো। গ্রেফতার করা হলো সত্য উচ্চারণকারীদের। ডাক্তার, জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিদের দিয়ে প্রচার করা হলো, করোনাভাইরাস আমাদের দেশের জ্বর, সর্দি, কাশির মত একটা অসুখ। ভয় পাবার কিছু নাই। জনগণ সচেতন থাকলেই হবে।

মার্চ মাসে বাংলাদেশে প্রথম প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তিন জন রোগী শনাক্ত হল। তাদের মধ্যে দুইজন ইতালি ফেরত বাংলাদেশি। তখনো গুরুত্ব দেওয়া হলো না। প্রতিদিন ইতালি থেকে করোনা রোগী আসছে। বিমানবন্দরে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ব্যবস্থায় গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। তাদেরকে ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে রাখার দরকার ছিল তা করা হয়নি।

‘গুজবের করোনাভাইরাস’ যখন পুরোদমে শুরু হয়ে গেল। সাধারণ মানুষকে সময় না দিয়ে হঠাৎ করেই লকডাউন আরোপিত হলো। অফিস আদালত বন্ধ। মিল-কারখানা বন্ধ। একটা হ-য-ব-র-ল অবস্থা। একদল ছুটলো বাজারে। বাড়ি যাবার জন্য কেউ কাপড়-চোপড় গোছাতে শুরু করলো। বাজার, বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, ফেরিঘাট লোকে লোকারণ্য হলো। নেই করোনাভাইরাসের ভয়। নেই সামাজিক দূরত্ব। দিনমজুর, দিন এনে দিন খাওয়া মানুষগুলো পড়ে গেলেন বিপদে। রাস্তায় নেমে পড়লো তারা। ফুটে উঠতে লাগলো দেশের মানুষের খাদ্যের ও অর্থনীতির চিত্র। পরবর্তীতে অর্থনীতির চিন্তায় ব্যবসায়ীদের চাপে পড়ে গার্মেন্টস খুলতে সন্মতি দেয় সরকার। গার্মেন্টস শ্রমিকদের ঢাকায় ডাকা হলো। চাকরি বাঁচাতে পেটের টানে করোনাভাইরাসের ভয় বাদ দিয়ে তারা ছুটতে শুরু করলো ঢাকায়। আবার লঞ্চঘাট, ফেরিঘাটে একই দৃশ্য। চারদিক লোকে লোকারণ্য। করোনাভাইরাস ছড়াতে লাগল নিয়ন্ত্রণহীনভাবে। অপ্রতিরোধ্য গতিতে। আসলে কোথাও তো কোনো প্রতিরোধই ছিল না! এভাবে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে লাগল।  করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর সংখ্যাও সমানতালে বাড়তে থাকলো। পাশাপাশি বাড়তে থাকল সমালোচনা।

করোনাভাইরাস যখন ভয়ানক আকার ধারণ করলো, সরকার তখন অর্থনীতি এবং জীবন দুটো নিয়ে ভাবতে গিয়ে সব তালগোল পাকিয়ে ফেললো। করোনাভাইরাসের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে ভাববার সময় পার হয়ে গেল। আমরা ভয়াবহ পরিণতির দারপ্রান্তে পৌঁছে গেলাম। সুরক্ষা সরঞ্জাম ছাড়াই করোনা যুদ্ধে নামিয়ে দিলাম ডাক্তার, পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে।

অর্থনীতি ও জীবন দুটো এক সাথে বাঁচাতে যেয়ে আমরা না পারছি অর্থনীতিকে বাঁচাতে, না পারছি জীবন বাঁচাতে। হারাচ্ছি সাধারণ মানুষের সাথে দেশের বড় সম্পদ 'মানব সম্পদ'। হারিয়েছি মন্ত্রী, এমপি, সচিব, ভাষা সৈনিক, পুলিশ, সাংবাদিক, ব্যাংকার ও ব্যবসায়ীসহ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বগণকে।

করোনাভাইরাসের চিকিৎসা দিতে গিয়ে বাংলাদেশে ৫০ জন চিকিৎসক মারা গেছেন। এদের বেশ কয়েকজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রয়েছেন। যাদের সমমানের ডাক্তার তৈরি করা ভবিষ্যতে সম্ভব হবে কিনা জানি না। ভেঙে পড়েছে দেশের সামগ্রিক চিকিৎসা ব্যবস্থা। বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা, বাড়ছে মৃত্যু। বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক প্রতিষ্ঠান। কর্মস্থল কমে যাচ্ছে, কর্মহীন হয়ে পড়ছে মানুষ। করোনার সর্বগ্রাসী আঘাতে বাড়ছে হতাশা, দারিদ্র্য আর বেকারত্ব। করোনার কারণে নতুন করে ১৩ শতাংশ মানুষ বেকার হয়েছে দেশে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে শুধু দুই মাসের ক্ষতিই প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকা। কীভাবে এসব ক্ষতি পোষাবে মানুষ? কীভাবে তারা টিকে থাকবে? বর্তমানের মতোই ভবিষ্যৎ তাদের চরম অনিশ্চয়তায় ভরা। অর্থনীতি নিয়ে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা না থাকায় মানুষ কেবল অন্ধকারই দেখছে। বাড়ছে হতাশা, একক ভাবে-পারিবারিক বাড়ছে আত্মহত্যা। বাড়ছে চুরি ডাকাতি, হতে পারে আইনশৃঙ্খলার অবনতি। এখন পরিবার নিয়ে যুদ্ধকালীন সময়ের মতই শহর ছেড়ে গ্রামে পালাচ্ছে মানুষ।

সৃষ্টির সেরা জীব মানুষকে বলা হয় কারণ তার মধ্যে মানবিকতা আছে, বোধ-বিবেক আছে, হিতাহিত জ্ঞান আছে, ভালো-মন্দ যাচাই করার সক্ষমতা আছে।করোনাভাইরাস ধনী-গরীব সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।

এই অর্থনীতি মন্দা কাটিয়ে উঠা কোন একক দেশের পক্ষে সম্ভব না। বিশ্বকে একসাথে মোকাবিলা করতে হবে। তেমনি মানবজাতি একে অপরের পাশে দাঁড়াতে হবে বিশেষ করে হতোদরিদ্রদের পাশে, বেকারকর্মহীন মানুষের পাশে। একে অপরের সহযোগিতা ছাড়া এই সংকট মোকাবেলা সম্ভব না। মানুষকে মানবিক হতে হবে। মানুষ হয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে করোনাকালীন বেকারত্ব অভাব-অনটন দুর্ভিক্ষ থেকে মানুষকে বাঁচাতে হবে। কেননা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না করোনাভাইরাসের শেষ কোথায়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সর্বশেষ খবর
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল
ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক