শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪২, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শাজাহান সিরাজের স্বাধীনতার ইশতেহারের নেপথ্যে...

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
শাজাহান সিরাজের স্বাধীনতার ইশতেহারের নেপথ্যে...

'কে লইবে মোর কার্য, কহে সন্ধ্যা রবি - শুনিয়া জগৎ রহে নিরুত্তর ছবি। মাটির প্রদীপ ছিল; সে কহিল স্বামী, আমার যেটুকু সাধ্য করিব তা আমি।' এতক্ষণে মৃত্যুপুরীর দেশে চলে যাওয়া আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের খলিফাখ্যাত চার ছাত্র নেতার অন্যতম শাজাহান সিরাজের প্রতি কবিগুরুর 'কনিকা' কাব্যের 'কর্তব্য গ্রহণ' কবিতাটির পঙক্তিগুলো স্মরণ করে শোকাঞ্জলি অর্পণ করলাম। 

শাজাহান সিরাজ চলে গেছেন। তবু দূর আকাশের চাঁদটি হয়ে স্বদেশের বুকে আলো ছড়াবেন অনন্তকাল ধরে। কেননা, মৃত্যুঞ্জয়ী তিনি। ভারতীয় জেনারেল এস এস উবানের ভাষায় -  শাজাহান সিরাজ  "প্রগতিবাদী" (রেডিক্যাল) চিন্তাধারাকে লালন করতেন। যুদ্ধ করেছেন ব্যাঘ্রের মতন, কাজ করেন কবুল দাসের মত,  ছিলেন আপোষহীন।  ফ্যানটমস অব চিটাগংঃ দ্য ফিপথ্ আর্মি ইন বাংলাদেশ" গ্রন্থে  শাজাহান সিরাজ সম্পর্কে এ কথা লিখেন উবান। 

একাত্তরের পহেলা মার্চ অপরাহ্নে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান বেতার ভাষণে জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করলে মূহুর্তে ক্রোধে ফুঁসে উঠে  বাংলার মানুষ। বঙ্গবন্ধুও ঘোষণা করেন কর্মসূচি। এবং ৭ মার্চ চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণার কথাও বলেন। ছাত্রলীগ হরতাল ঘোষণা করে সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র জমায়েত ও বিকেলে পল্টন ময়দানে জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করে। 

সন্ধ্যায় একদফাপন্থী স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের দশ তরুণের একটি দুঃসাহসিক হামলা চালায় নীলক্ষেত ফাঁড়িতে। ২ মার্চ অবতারণা হল অভূতপূর্ব ঘটনার। ২ মার্চ পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ প্রতিবাদ সমাবেশ। সভামঞ্চ কলাভবনের অলিন্দের ছাদ। ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে সমাবেশের শুরু। 

বক্তৃতা করবেন চার নেতা - নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, ডাকসু ভিপি আসম আব্দুর রব ও জিএস আব্দুল কুদ্দুস মাখন। সিনিয়র সহসভাপতি স্বপন কুমার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুল হক চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি জিনাত আলী সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস, ঢাকা নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হক চৌধুরী মোশতাক কলা ভবনের পশ্চিম দিকের প্রবেশ মুখের সিঁড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করছিলেন।

আসম আব্দুর রব বক্তৃতা করছিলেন। ঠিক সেই সময় পশ্চিম দিকের গেইট থেকে ঢাকা নগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ মোহাম্মদ জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি মিছিল সমাবেশে প্রবেশ করে। তার হাতে একটি পতাকা। যে পতাকাটি ১৯৭০ সালের ৭ জুন বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দেয় 'জয়বাংলা' বাহিনী। বক্তৃতা মঞ্চের কাছে এগিয়ে যেতেই পতাকাটি তুলে নিতে হাত বাড়িয়ে ঝুঁকে পড়েন সমাবেশের সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী। একই ভাবে ঝুঁকে পড়েন আসম আব্দুর রবও। 

ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকীকে পতাকা না দিয়ে ডাকসু ভিপি আসম আব্দুর রবের হাতে পতাকাটা তুলে দেন জাহিদ হোসেন- কেননা স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের নেতা ছিলেন  আসম আব্দুর রব। 

শেখ জাহিদ হোসেনের ভাষ্যমতে, পতাকাটি নিয়ে কিছুক্ষণ সেটি কর্মীদের উদ্দেশ্যে নাড়িয়ে অলিন্দের ছাদ হতে নেমে আসেন আসম রব। তখনও সমাবেশ শেষ হয়নি। কিন্তু ছাদ থেকে নেমে পতাকা উঁচিয়ে পা বাড়াতেই মুহূর্তে মিছিল আকার ধারণ করে পেছনে পেছনে ছুটতে থাকে। ততক্ষণে সমাবেশ পন্ড। 

ওদিন বিকেলে ঢাকা নগরী সাজলো এক অপরূপ মোহনীয় সাজে। গাঢ় সবুজ জমিনে রক্তলাল সূর্যের মাঝে সোনালী রঙে আঁকা বাংলাদেশের মানচিত্র সারা অঙ্গে জড়িয়ে যেন ডাক দিল বাঙালি জাতিকে। সুউচ্চ ভবন, কানাগলির একতলা বাড়ি কিংবা টিনের চালা সে পতাকা শিরে ধারণ করে উঠে দাঁড়াল হাজার বছরের জমাট বাঁধা অব্যক্ত কান্না বুকে ধরে। ঢাকা জেগে উঠলো অযুত আকাঙ্খার বাংলাদেশ হয়ে। সূচিত হলো এক হতবাক করা ঐতিহাসিক লগ্ন। 

৩ মার্চ পল্টন ময়দানে ছাত্র-জনসভা। বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে ছাত্রলীগের পক্ষে স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করেন সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ। পরদিন ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় সিনিয়র সহ সভাপতি স্বপন কুমার চৌধুরী (স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হন) 'স্বাধীনতার প্রস্তাব' উত্থাপন করেন।

পাঁচদিন আলোচনার পর স্বপন কুমার চৌধুরীর প্রস্তাব অনুযায়ী পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীত সম্বলিত "স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র" পাস হয়। ২৩ মার্চ ছিল পাকিস্তান দিবস। ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে পল্টন ময়দানে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন ও স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। 

হাসানুল হক ইনু পল্টন ময়দানে পতাকা উত্তোলন করেন। কামরুল আলম খান খসরু একটি পয়েন্ট ২২ রাইফেল দিয়ে শূন্যে ফায়ার করে গান স্যালুট প্রদান করেন। এ সময় মাইকে জাতীয় সঙ্গীত আমার সোনার বাংলা....  বাজতে থাকে। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে দেশবরেণ্য শিল্পী কামরুল হাসানকে দিয়ে মাঝখানের সূর্যসহ সম্পূর্ণ পতাকার আনুপাতিক মাপ নিয়ে ডিজাইন করে নেয়া হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মানচিত্রটি তুলে দেয়া হয়। 

উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বত্রিশ নম্বর সড়কের বাসভবন থেকে যে ট্রাকে করে যান, সেই ট্রাকে ছিলেন শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুর রউফ, খালেদ মোহাম্মদ আলী,  তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী ও আব্দুল কুদ্দুস মাখন ও গাজী গোলাম মোস্তফা।  

পেছনের ট্রাকটিতে  আসম আব্দুর রব, শাজাহান সিরাজ, মোস্তফা মোহসীন মন্টু, কামরুল আলম খান খসরু। ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু গ্রেফতারের আগে রাত ১১ টার দিকে দেখা করে দিকনির্দেশনা চান সিরাজুল আলম খান, আসম রব ও শাজাহান সিরাজ।

৭০ এর ৭ জুন ৬ দফা দিবসের দিন বঙ্গবন্ধুকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আহসানউল্লাহ হলের ছাত্র সংসদ কক্ষে ছাত্রলীগের স্বাধীনতাপন্থীদের একটি সভা হয়। সিদ্ধান্ত হয় বঙ্গবন্ধুকে সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানানোর।

'৬৯-এ ১৫ ফেব্রুয়ারি শহীদ জহুর বাহিনীর পক্ষ থেকে। একটি পতাকা প্রদানেরও সিদ্ধান্ত হয়। প্রথমেই শাজাহান সিরাজ প্রস্তাব করেন পতাকায় উদীয়মান লাল সূর্য রাখার। এটি মেনে নিয়ে মতামত চাওয়া হয় পতাকার জমিন নিয়ে। সাদা জমিনের প্রস্তাবটি ভালো হলেও জাপানের পতাকার অনুরুপ বলে বাদ দেয়া হয়। এরপর সবুজ রং বাংলাদেশকে বোঝানোর জন্য উপযুক্ত বিবেচিত হলেও পাকিস্তানের পতাকার জমিনের কথা চিন্তা করে তাও বাদ দেয়া হয়। 

এসময় উপস্থিত ছাত্রলীগের কর্মী শিব নারায়ণ দাশ প্রস্তাব করেন পতাকার জমিন গাঢ় সবুজ রং সবচেয়ে উপযুক্ত হবে। কেননা সবুজের সাথে লাল মিশেই গাঁঢ় সবুজ হয়। এই ব্যাখ্যা মনপুত হয় সবার।  সোনার বাংলার প্রতীক বাংলাদেশের সোনালী মানচিত্র উদীয়মান সূর্যের মধ্যে এঁকে দেয়া হয়। অনেক রাত হয়ে যাওয়ায় চিন্তা আসে পতাকা তৈরির কাপড় ও দর্জি যোগাড় হবে কি করে। 

সভায় উপস্থিত আসম আব্দুর রব কাপড় ও রং কেনার দায়িত্ব নেন। কামরুল আলম খান খসরু নিউ মার্কেটে গিয়ে দোকান খুলিয়ে সবুজ ও লাল রং এর কাপড় এমনকি রং যোগাড় করে আনেন। এরপর জগন্নাথ কলেজ ছাত্রলীগ নেতা শহীদ নজরুল ইসলাম ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক একরামুল হক গিয়ে বলাকা ভবনের তয় তলায় 'পাক ফ্যাশন' নামের একটি দর্জির দোকানের কর্মচারীকে ঘুম হতে জাগিয়ে তোলেন। পতাকাটি সেলাই করা হয়। 

পতাকা তৈরির উপকরণাধি যখন শিব নারায়ণ দাশের হাতে এসে পৌঁছে লাল সূর্যের মধ্যে সোনালী মানচিত্র আঁকার জন্য। তখন চিকন তুলি পাওয়া যাচ্ছিল না।  নিজের সৃজনশীল বুদ্ধি খাটিয়ে শিব নারায়ণ দাশ ইকবাল হলের ১১৮ নম্বর কক্ষে সারা রাত জেগে রং এর কৌটায় দিয়াশলাই কাঠি ডুবিয়ে বাংলাদেশের সোনালী মানচিত্রটি আঁকেন। 

৭ জুন ওই কক্ষের জানালায় শুকাতে ঝুলিয়ে দেয়া হয়। কক্ষের মেঝেতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে সোনালী রং মাখানো অসংখ্য দিয়াশলাইয়ের কাঠি। এবং মেঝেতে জ্বল জ্বল করছিল পতাকায় কাপড় ভেদ করে আসা সোনালি মানচিত্রের ছাপ। শহীদ মিনার হতে জহুর বাহিনী পতাকা সহকারে পল্টন ময়দানে যায় মিছিলটি। আসম আব্দুর রব সামরিক কায়দায় অভিবাদন সহকারে বঙ্গবন্ধুর সামনে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে তাকে পতাকাটি উপহার দেন।  

বঙ্গবন্ধু হেসে পতাকাটি শেখ কামালের হাতে দেন। শেখ কামাল পতাকাটি শেখ জাহিদ হোসেনের কাছে দেন। সেই পতাকাটিই ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলন করা হয়। এবং ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বাসভবনে উত্তোলন করা হয়। 

স্বাধীনতাত্তোর ছাত্রলীগের মতাদর্শগত বৈপরীত্যের জের ধরে চার যুব নেতা অর্থাৎ মুজিব বাহিনীর চার অধিনায়ক শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ এবং চার ছাত্র নেতা নূরে আলম সিদ্দিকী, আসম আব্দুর রব, শাজাহান সিরাজ ও আব্দুল কুদ্দুস মাখন বিভক্ত হয়ে পড়েন। 

মূল দ্বন্দ্ব শুরু হয় দেশ "মুজিব বাদ" নাকি "বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র" এর ভিত্তিতে চলবে। ছাত্রলীগের এককালীন দুই সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলুল হক মনি ও  আব্দুর রাজ্জাক এবং তোফায়েল আহমেদ মুজিববাদ প্রতিষ্ঠার পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের খলিফা খ্যাত ছাত্রনেতার দুজন ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস মাখনও মুজিববাদের পক্ষে সক্রিয় হন। 

অপরদিকে, ছাত্রলীগের এককালীন সাধারণ সম্পাদক তাত্ত্বিক নেতা সিরাজুল আলম খান, মুক্তিযুদ্ধের খলিফা খ্যাত চার ছাত্রনেতার অপর দুই নেতা ডাকসুর ভিপি ও ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসম আব্দুর রব ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ "বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র" এর পক্ষে সুদৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেন। 

শাজাহান সিরাজকে সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বহিষ্কার করে ইসমাত কাদির গামাকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। ১৯ জুলাই ছাত্রলীগের সম্মেলন করে দুই গ্রুপই। বঙ্গবন্ধু দুটি সম্মেলনের প্রধান অতিথি হলেও তিনি মুজিববাদ পন্থী ছাত্রলীগের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সম্মেলনে যোগ দেন। 

বঙ্গবন্ধু পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীপন্থী ছাত্রলীগের সম্মেলনে যোগ না দেয়ায় ছাত্রলীগের ভাঙ্গন অনিবার্য হয়ে ওঠে। দুটি কমিটি আত্মপ্রকাশ করে মুজিববাদ পন্থী ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শহীদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক এম এ রশিদ। অপরদিকে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র পন্থী ছাত্রলীগের সভাপতি আফম মাহবুবুল হক, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান মান্না। 

এই দ্বন্দ্বের কারণে ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রলীগের দুটি প্যানেলই পরাজিত হয়। মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে ডাকসু বিজয় লাভ করে ছাত্র ইউনিয়ন। সিরাজুল আলম খানের বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র পন্থীরা ৭২ সালের ৩১ অক্টোবর প্রতিষ্ঠা করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদ। 

মুক্তিযুদ্ধের ১১ সেক্টর কমান্ডারের দুই কমান্ডার মেজর এম এ জলিল ও কর্নেল আবু তাহের জাসদে যোগ দেন। এম এ জলিল জাসদের সভাপতি, আসম আব্দুর রব সাধারণ সম্পাদক ও শাজাহান সিরাজ যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। কর্নেল আবু তাহের সেনা ছাউনীতে গড়ে তোলেন বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ও হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বে গড়ে ওঠে গণবাহিনী। 

জাসদের নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি বিপ্লবের মধ্য দিয়ে বন্দীদশা হতে সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের মুক্তি শুধু নয়, তার নেতৃত্বে উত্থান ঘটে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের। জাসদের ক্ষমতালাভের স্বপ্ন নস্যাৎ হয়ে যায়। যার নেতৃত্বে সিপাহী বিপ্লব সেই কর্নেল তাহেরকে ঝোলানো হয় ফাঁসিতে। 

সিরাজুল আলম খান, আসম আব্দুর রব, হাসানুল হক ইনু সহ শীর্ষ জাসদ নেতাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়ে জেনারেল  জিয়া ক্ষমতায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা নেতৃত্বে ১৫ দল হলে অন্যতম শরীক ছিল জাসদ। 

৮৬ নির্বাচনে শাজাহান সিরাজ টাঙ্গাইলে নিজেসহ ৩টি আসন পায়। ফলে জাসদ ভাঙ্গে। জাসদ (ইনু) গঠিত হয়। ৮১ সালে গঠিত হয় বাসদ। ৮৬ নির্বাচনে জাসদ (রব) ৪ আসন পায়। ৮৮-এ আসম রব এরশাদের নির্বাচনে গেলে আরেক দফা ভাঙ্গে জাসদ। ৯১ সালের নির্বাচনে জাসদ (সিরাজ) হতে শাজাহান সিরাজ একাই জয়ী হন। ৯৪ সালে শাজাহান সিরাজ বিএনপিতে যোগ দিয়ে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী হন। ফলে জাসদ (সিরাজ) বিএনপিতে বিলীন হয়ে যায়। 

প্রসঙ্গত, জাসদ (রব) আসম রব ৯৬- এ শেখ হাসিনার ঐকমত্যের সরকারের নৌ ও পরে মৎসপশু সম্পদ মন্ত্রী ও জাসদ (ইনু) হাসানুল হক ইনু শেখ হাসিনার মহাজোট সরকারের তথ্য মন্ত্রী হন। ৯৬-এ শাজাহান সিরাজ হেরে গেলেও ০১ সালে জয়ী হয়ে বন পরিবেশ মন্ত্রী হন। বিএনপিতে নেতৃস্থানীয় কোন পদ না পাওয়ায় রাজনীতিতে নিস্ক্রিয় হয়ে পড়েন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা