শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪২, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শাজাহান সিরাজের স্বাধীনতার ইশতেহারের নেপথ্যে...

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
শাজাহান সিরাজের স্বাধীনতার ইশতেহারের নেপথ্যে...

'কে লইবে মোর কার্য, কহে সন্ধ্যা রবি - শুনিয়া জগৎ রহে নিরুত্তর ছবি। মাটির প্রদীপ ছিল; সে কহিল স্বামী, আমার যেটুকু সাধ্য করিব তা আমি।' এতক্ষণে মৃত্যুপুরীর দেশে চলে যাওয়া আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের খলিফাখ্যাত চার ছাত্র নেতার অন্যতম শাজাহান সিরাজের প্রতি কবিগুরুর 'কনিকা' কাব্যের 'কর্তব্য গ্রহণ' কবিতাটির পঙক্তিগুলো স্মরণ করে শোকাঞ্জলি অর্পণ করলাম। 

শাজাহান সিরাজ চলে গেছেন। তবু দূর আকাশের চাঁদটি হয়ে স্বদেশের বুকে আলো ছড়াবেন অনন্তকাল ধরে। কেননা, মৃত্যুঞ্জয়ী তিনি। ভারতীয় জেনারেল এস এস উবানের ভাষায় -  শাজাহান সিরাজ  "প্রগতিবাদী" (রেডিক্যাল) চিন্তাধারাকে লালন করতেন। যুদ্ধ করেছেন ব্যাঘ্রের মতন, কাজ করেন কবুল দাসের মত,  ছিলেন আপোষহীন।  ফ্যানটমস অব চিটাগংঃ দ্য ফিপথ্ আর্মি ইন বাংলাদেশ" গ্রন্থে  শাজাহান সিরাজ সম্পর্কে এ কথা লিখেন উবান। 

একাত্তরের পহেলা মার্চ অপরাহ্নে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান বেতার ভাষণে জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করলে মূহুর্তে ক্রোধে ফুঁসে উঠে  বাংলার মানুষ। বঙ্গবন্ধুও ঘোষণা করেন কর্মসূচি। এবং ৭ মার্চ চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণার কথাও বলেন। ছাত্রলীগ হরতাল ঘোষণা করে সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র জমায়েত ও বিকেলে পল্টন ময়দানে জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করে। 

সন্ধ্যায় একদফাপন্থী স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের দশ তরুণের একটি দুঃসাহসিক হামলা চালায় নীলক্ষেত ফাঁড়িতে। ২ মার্চ অবতারণা হল অভূতপূর্ব ঘটনার। ২ মার্চ পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ প্রতিবাদ সমাবেশ। সভামঞ্চ কলাভবনের অলিন্দের ছাদ। ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে সমাবেশের শুরু। 

বক্তৃতা করবেন চার নেতা - নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, ডাকসু ভিপি আসম আব্দুর রব ও জিএস আব্দুল কুদ্দুস মাখন। সিনিয়র সহসভাপতি স্বপন কুমার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুল হক চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি জিনাত আলী সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস, ঢাকা নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হক চৌধুরী মোশতাক কলা ভবনের পশ্চিম দিকের প্রবেশ মুখের সিঁড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করছিলেন।

আসম আব্দুর রব বক্তৃতা করছিলেন। ঠিক সেই সময় পশ্চিম দিকের গেইট থেকে ঢাকা নগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ মোহাম্মদ জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি মিছিল সমাবেশে প্রবেশ করে। তার হাতে একটি পতাকা। যে পতাকাটি ১৯৭০ সালের ৭ জুন বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দেয় 'জয়বাংলা' বাহিনী। বক্তৃতা মঞ্চের কাছে এগিয়ে যেতেই পতাকাটি তুলে নিতে হাত বাড়িয়ে ঝুঁকে পড়েন সমাবেশের সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী। একই ভাবে ঝুঁকে পড়েন আসম আব্দুর রবও। 

ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকীকে পতাকা না দিয়ে ডাকসু ভিপি আসম আব্দুর রবের হাতে পতাকাটা তুলে দেন জাহিদ হোসেন- কেননা স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের নেতা ছিলেন  আসম আব্দুর রব। 

শেখ জাহিদ হোসেনের ভাষ্যমতে, পতাকাটি নিয়ে কিছুক্ষণ সেটি কর্মীদের উদ্দেশ্যে নাড়িয়ে অলিন্দের ছাদ হতে নেমে আসেন আসম রব। তখনও সমাবেশ শেষ হয়নি। কিন্তু ছাদ থেকে নেমে পতাকা উঁচিয়ে পা বাড়াতেই মুহূর্তে মিছিল আকার ধারণ করে পেছনে পেছনে ছুটতে থাকে। ততক্ষণে সমাবেশ পন্ড। 

ওদিন বিকেলে ঢাকা নগরী সাজলো এক অপরূপ মোহনীয় সাজে। গাঢ় সবুজ জমিনে রক্তলাল সূর্যের মাঝে সোনালী রঙে আঁকা বাংলাদেশের মানচিত্র সারা অঙ্গে জড়িয়ে যেন ডাক দিল বাঙালি জাতিকে। সুউচ্চ ভবন, কানাগলির একতলা বাড়ি কিংবা টিনের চালা সে পতাকা শিরে ধারণ করে উঠে দাঁড়াল হাজার বছরের জমাট বাঁধা অব্যক্ত কান্না বুকে ধরে। ঢাকা জেগে উঠলো অযুত আকাঙ্খার বাংলাদেশ হয়ে। সূচিত হলো এক হতবাক করা ঐতিহাসিক লগ্ন। 

৩ মার্চ পল্টন ময়দানে ছাত্র-জনসভা। বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে ছাত্রলীগের পক্ষে স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করেন সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ। পরদিন ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় সিনিয়র সহ সভাপতি স্বপন কুমার চৌধুরী (স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হন) 'স্বাধীনতার প্রস্তাব' উত্থাপন করেন।

পাঁচদিন আলোচনার পর স্বপন কুমার চৌধুরীর প্রস্তাব অনুযায়ী পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীত সম্বলিত "স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র" পাস হয়। ২৩ মার্চ ছিল পাকিস্তান দিবস। ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে পল্টন ময়দানে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন ও স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। 

হাসানুল হক ইনু পল্টন ময়দানে পতাকা উত্তোলন করেন। কামরুল আলম খান খসরু একটি পয়েন্ট ২২ রাইফেল দিয়ে শূন্যে ফায়ার করে গান স্যালুট প্রদান করেন। এ সময় মাইকে জাতীয় সঙ্গীত আমার সোনার বাংলা....  বাজতে থাকে। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে দেশবরেণ্য শিল্পী কামরুল হাসানকে দিয়ে মাঝখানের সূর্যসহ সম্পূর্ণ পতাকার আনুপাতিক মাপ নিয়ে ডিজাইন করে নেয়া হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মানচিত্রটি তুলে দেয়া হয়। 

উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বত্রিশ নম্বর সড়কের বাসভবন থেকে যে ট্রাকে করে যান, সেই ট্রাকে ছিলেন শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুর রউফ, খালেদ মোহাম্মদ আলী,  তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী ও আব্দুল কুদ্দুস মাখন ও গাজী গোলাম মোস্তফা।  

পেছনের ট্রাকটিতে  আসম আব্দুর রব, শাজাহান সিরাজ, মোস্তফা মোহসীন মন্টু, কামরুল আলম খান খসরু। ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু গ্রেফতারের আগে রাত ১১ টার দিকে দেখা করে দিকনির্দেশনা চান সিরাজুল আলম খান, আসম রব ও শাজাহান সিরাজ।

৭০ এর ৭ জুন ৬ দফা দিবসের দিন বঙ্গবন্ধুকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আহসানউল্লাহ হলের ছাত্র সংসদ কক্ষে ছাত্রলীগের স্বাধীনতাপন্থীদের একটি সভা হয়। সিদ্ধান্ত হয় বঙ্গবন্ধুকে সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানানোর।

'৬৯-এ ১৫ ফেব্রুয়ারি শহীদ জহুর বাহিনীর পক্ষ থেকে। একটি পতাকা প্রদানেরও সিদ্ধান্ত হয়। প্রথমেই শাজাহান সিরাজ প্রস্তাব করেন পতাকায় উদীয়মান লাল সূর্য রাখার। এটি মেনে নিয়ে মতামত চাওয়া হয় পতাকার জমিন নিয়ে। সাদা জমিনের প্রস্তাবটি ভালো হলেও জাপানের পতাকার অনুরুপ বলে বাদ দেয়া হয়। এরপর সবুজ রং বাংলাদেশকে বোঝানোর জন্য উপযুক্ত বিবেচিত হলেও পাকিস্তানের পতাকার জমিনের কথা চিন্তা করে তাও বাদ দেয়া হয়। 

এসময় উপস্থিত ছাত্রলীগের কর্মী শিব নারায়ণ দাশ প্রস্তাব করেন পতাকার জমিন গাঢ় সবুজ রং সবচেয়ে উপযুক্ত হবে। কেননা সবুজের সাথে লাল মিশেই গাঁঢ় সবুজ হয়। এই ব্যাখ্যা মনপুত হয় সবার।  সোনার বাংলার প্রতীক বাংলাদেশের সোনালী মানচিত্র উদীয়মান সূর্যের মধ্যে এঁকে দেয়া হয়। অনেক রাত হয়ে যাওয়ায় চিন্তা আসে পতাকা তৈরির কাপড় ও দর্জি যোগাড় হবে কি করে। 

সভায় উপস্থিত আসম আব্দুর রব কাপড় ও রং কেনার দায়িত্ব নেন। কামরুল আলম খান খসরু নিউ মার্কেটে গিয়ে দোকান খুলিয়ে সবুজ ও লাল রং এর কাপড় এমনকি রং যোগাড় করে আনেন। এরপর জগন্নাথ কলেজ ছাত্রলীগ নেতা শহীদ নজরুল ইসলাম ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক একরামুল হক গিয়ে বলাকা ভবনের তয় তলায় 'পাক ফ্যাশন' নামের একটি দর্জির দোকানের কর্মচারীকে ঘুম হতে জাগিয়ে তোলেন। পতাকাটি সেলাই করা হয়। 

পতাকা তৈরির উপকরণাধি যখন শিব নারায়ণ দাশের হাতে এসে পৌঁছে লাল সূর্যের মধ্যে সোনালী মানচিত্র আঁকার জন্য। তখন চিকন তুলি পাওয়া যাচ্ছিল না।  নিজের সৃজনশীল বুদ্ধি খাটিয়ে শিব নারায়ণ দাশ ইকবাল হলের ১১৮ নম্বর কক্ষে সারা রাত জেগে রং এর কৌটায় দিয়াশলাই কাঠি ডুবিয়ে বাংলাদেশের সোনালী মানচিত্রটি আঁকেন। 

৭ জুন ওই কক্ষের জানালায় শুকাতে ঝুলিয়ে দেয়া হয়। কক্ষের মেঝেতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে সোনালী রং মাখানো অসংখ্য দিয়াশলাইয়ের কাঠি। এবং মেঝেতে জ্বল জ্বল করছিল পতাকায় কাপড় ভেদ করে আসা সোনালি মানচিত্রের ছাপ। শহীদ মিনার হতে জহুর বাহিনী পতাকা সহকারে পল্টন ময়দানে যায় মিছিলটি। আসম আব্দুর রব সামরিক কায়দায় অভিবাদন সহকারে বঙ্গবন্ধুর সামনে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে তাকে পতাকাটি উপহার দেন।  

বঙ্গবন্ধু হেসে পতাকাটি শেখ কামালের হাতে দেন। শেখ কামাল পতাকাটি শেখ জাহিদ হোসেনের কাছে দেন। সেই পতাকাটিই ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলন করা হয়। এবং ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বাসভবনে উত্তোলন করা হয়। 

স্বাধীনতাত্তোর ছাত্রলীগের মতাদর্শগত বৈপরীত্যের জের ধরে চার যুব নেতা অর্থাৎ মুজিব বাহিনীর চার অধিনায়ক শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ এবং চার ছাত্র নেতা নূরে আলম সিদ্দিকী, আসম আব্দুর রব, শাজাহান সিরাজ ও আব্দুল কুদ্দুস মাখন বিভক্ত হয়ে পড়েন। 

মূল দ্বন্দ্ব শুরু হয় দেশ "মুজিব বাদ" নাকি "বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র" এর ভিত্তিতে চলবে। ছাত্রলীগের এককালীন দুই সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলুল হক মনি ও  আব্দুর রাজ্জাক এবং তোফায়েল আহমেদ মুজিববাদ প্রতিষ্ঠার পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের খলিফা খ্যাত ছাত্রনেতার দুজন ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস মাখনও মুজিববাদের পক্ষে সক্রিয় হন। 

অপরদিকে, ছাত্রলীগের এককালীন সাধারণ সম্পাদক তাত্ত্বিক নেতা সিরাজুল আলম খান, মুক্তিযুদ্ধের খলিফা খ্যাত চার ছাত্রনেতার অপর দুই নেতা ডাকসুর ভিপি ও ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসম আব্দুর রব ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ "বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র" এর পক্ষে সুদৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেন। 

শাজাহান সিরাজকে সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বহিষ্কার করে ইসমাত কাদির গামাকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। ১৯ জুলাই ছাত্রলীগের সম্মেলন করে দুই গ্রুপই। বঙ্গবন্ধু দুটি সম্মেলনের প্রধান অতিথি হলেও তিনি মুজিববাদ পন্থী ছাত্রলীগের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সম্মেলনে যোগ দেন। 

বঙ্গবন্ধু পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীপন্থী ছাত্রলীগের সম্মেলনে যোগ না দেয়ায় ছাত্রলীগের ভাঙ্গন অনিবার্য হয়ে ওঠে। দুটি কমিটি আত্মপ্রকাশ করে মুজিববাদ পন্থী ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শহীদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক এম এ রশিদ। অপরদিকে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র পন্থী ছাত্রলীগের সভাপতি আফম মাহবুবুল হক, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান মান্না। 

এই দ্বন্দ্বের কারণে ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রলীগের দুটি প্যানেলই পরাজিত হয়। মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে ডাকসু বিজয় লাভ করে ছাত্র ইউনিয়ন। সিরাজুল আলম খানের বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র পন্থীরা ৭২ সালের ৩১ অক্টোবর প্রতিষ্ঠা করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদ। 

মুক্তিযুদ্ধের ১১ সেক্টর কমান্ডারের দুই কমান্ডার মেজর এম এ জলিল ও কর্নেল আবু তাহের জাসদে যোগ দেন। এম এ জলিল জাসদের সভাপতি, আসম আব্দুর রব সাধারণ সম্পাদক ও শাজাহান সিরাজ যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। কর্নেল আবু তাহের সেনা ছাউনীতে গড়ে তোলেন বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ও হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বে গড়ে ওঠে গণবাহিনী। 

জাসদের নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি বিপ্লবের মধ্য দিয়ে বন্দীদশা হতে সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের মুক্তি শুধু নয়, তার নেতৃত্বে উত্থান ঘটে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের। জাসদের ক্ষমতালাভের স্বপ্ন নস্যাৎ হয়ে যায়। যার নেতৃত্বে সিপাহী বিপ্লব সেই কর্নেল তাহেরকে ঝোলানো হয় ফাঁসিতে। 

সিরাজুল আলম খান, আসম আব্দুর রব, হাসানুল হক ইনু সহ শীর্ষ জাসদ নেতাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়ে জেনারেল  জিয়া ক্ষমতায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা নেতৃত্বে ১৫ দল হলে অন্যতম শরীক ছিল জাসদ। 

৮৬ নির্বাচনে শাজাহান সিরাজ টাঙ্গাইলে নিজেসহ ৩টি আসন পায়। ফলে জাসদ ভাঙ্গে। জাসদ (ইনু) গঠিত হয়। ৮১ সালে গঠিত হয় বাসদ। ৮৬ নির্বাচনে জাসদ (রব) ৪ আসন পায়। ৮৮-এ আসম রব এরশাদের নির্বাচনে গেলে আরেক দফা ভাঙ্গে জাসদ। ৯১ সালের নির্বাচনে জাসদ (সিরাজ) হতে শাজাহান সিরাজ একাই জয়ী হন। ৯৪ সালে শাজাহান সিরাজ বিএনপিতে যোগ দিয়ে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী হন। ফলে জাসদ (সিরাজ) বিএনপিতে বিলীন হয়ে যায়। 

প্রসঙ্গত, জাসদ (রব) আসম রব ৯৬- এ শেখ হাসিনার ঐকমত্যের সরকারের নৌ ও পরে মৎসপশু সম্পদ মন্ত্রী ও জাসদ (ইনু) হাসানুল হক ইনু শেখ হাসিনার মহাজোট সরকারের তথ্য মন্ত্রী হন। ৯৬-এ শাজাহান সিরাজ হেরে গেলেও ০১ সালে জয়ী হয়ে বন পরিবেশ মন্ত্রী হন। বিএনপিতে নেতৃস্থানীয় কোন পদ না পাওয়ায় রাজনীতিতে নিস্ক্রিয় হয়ে পড়েন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা