শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪২, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শাজাহান সিরাজের স্বাধীনতার ইশতেহারের নেপথ্যে...

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
শাজাহান সিরাজের স্বাধীনতার ইশতেহারের নেপথ্যে...

'কে লইবে মোর কার্য, কহে সন্ধ্যা রবি - শুনিয়া জগৎ রহে নিরুত্তর ছবি। মাটির প্রদীপ ছিল; সে কহিল স্বামী, আমার যেটুকু সাধ্য করিব তা আমি।' এতক্ষণে মৃত্যুপুরীর দেশে চলে যাওয়া আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের খলিফাখ্যাত চার ছাত্র নেতার অন্যতম শাজাহান সিরাজের প্রতি কবিগুরুর 'কনিকা' কাব্যের 'কর্তব্য গ্রহণ' কবিতাটির পঙক্তিগুলো স্মরণ করে শোকাঞ্জলি অর্পণ করলাম। 

শাজাহান সিরাজ চলে গেছেন। তবু দূর আকাশের চাঁদটি হয়ে স্বদেশের বুকে আলো ছড়াবেন অনন্তকাল ধরে। কেননা, মৃত্যুঞ্জয়ী তিনি। ভারতীয় জেনারেল এস এস উবানের ভাষায় -  শাজাহান সিরাজ  "প্রগতিবাদী" (রেডিক্যাল) চিন্তাধারাকে লালন করতেন। যুদ্ধ করেছেন ব্যাঘ্রের মতন, কাজ করেন কবুল দাসের মত,  ছিলেন আপোষহীন।  ফ্যানটমস অব চিটাগংঃ দ্য ফিপথ্ আর্মি ইন বাংলাদেশ" গ্রন্থে  শাজাহান সিরাজ সম্পর্কে এ কথা লিখেন উবান। 

একাত্তরের পহেলা মার্চ অপরাহ্নে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান বেতার ভাষণে জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করলে মূহুর্তে ক্রোধে ফুঁসে উঠে  বাংলার মানুষ। বঙ্গবন্ধুও ঘোষণা করেন কর্মসূচি। এবং ৭ মার্চ চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণার কথাও বলেন। ছাত্রলীগ হরতাল ঘোষণা করে সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র জমায়েত ও বিকেলে পল্টন ময়দানে জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করে। 

সন্ধ্যায় একদফাপন্থী স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের দশ তরুণের একটি দুঃসাহসিক হামলা চালায় নীলক্ষেত ফাঁড়িতে। ২ মার্চ অবতারণা হল অভূতপূর্ব ঘটনার। ২ মার্চ পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ প্রতিবাদ সমাবেশ। সভামঞ্চ কলাভবনের অলিন্দের ছাদ। ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে সমাবেশের শুরু। 

বক্তৃতা করবেন চার নেতা - নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, ডাকসু ভিপি আসম আব্দুর রব ও জিএস আব্দুল কুদ্দুস মাখন। সিনিয়র সহসভাপতি স্বপন কুমার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুল হক চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি জিনাত আলী সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস, ঢাকা নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হক চৌধুরী মোশতাক কলা ভবনের পশ্চিম দিকের প্রবেশ মুখের সিঁড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করছিলেন।

আসম আব্দুর রব বক্তৃতা করছিলেন। ঠিক সেই সময় পশ্চিম দিকের গেইট থেকে ঢাকা নগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ মোহাম্মদ জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি মিছিল সমাবেশে প্রবেশ করে। তার হাতে একটি পতাকা। যে পতাকাটি ১৯৭০ সালের ৭ জুন বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দেয় 'জয়বাংলা' বাহিনী। বক্তৃতা মঞ্চের কাছে এগিয়ে যেতেই পতাকাটি তুলে নিতে হাত বাড়িয়ে ঝুঁকে পড়েন সমাবেশের সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী। একই ভাবে ঝুঁকে পড়েন আসম আব্দুর রবও। 

ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকীকে পতাকা না দিয়ে ডাকসু ভিপি আসম আব্দুর রবের হাতে পতাকাটা তুলে দেন জাহিদ হোসেন- কেননা স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের নেতা ছিলেন  আসম আব্দুর রব। 

শেখ জাহিদ হোসেনের ভাষ্যমতে, পতাকাটি নিয়ে কিছুক্ষণ সেটি কর্মীদের উদ্দেশ্যে নাড়িয়ে অলিন্দের ছাদ হতে নেমে আসেন আসম রব। তখনও সমাবেশ শেষ হয়নি। কিন্তু ছাদ থেকে নেমে পতাকা উঁচিয়ে পা বাড়াতেই মুহূর্তে মিছিল আকার ধারণ করে পেছনে পেছনে ছুটতে থাকে। ততক্ষণে সমাবেশ পন্ড। 

ওদিন বিকেলে ঢাকা নগরী সাজলো এক অপরূপ মোহনীয় সাজে। গাঢ় সবুজ জমিনে রক্তলাল সূর্যের মাঝে সোনালী রঙে আঁকা বাংলাদেশের মানচিত্র সারা অঙ্গে জড়িয়ে যেন ডাক দিল বাঙালি জাতিকে। সুউচ্চ ভবন, কানাগলির একতলা বাড়ি কিংবা টিনের চালা সে পতাকা শিরে ধারণ করে উঠে দাঁড়াল হাজার বছরের জমাট বাঁধা অব্যক্ত কান্না বুকে ধরে। ঢাকা জেগে উঠলো অযুত আকাঙ্খার বাংলাদেশ হয়ে। সূচিত হলো এক হতবাক করা ঐতিহাসিক লগ্ন। 

৩ মার্চ পল্টন ময়দানে ছাত্র-জনসভা। বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে ছাত্রলীগের পক্ষে স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করেন সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ। পরদিন ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় সিনিয়র সহ সভাপতি স্বপন কুমার চৌধুরী (স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হন) 'স্বাধীনতার প্রস্তাব' উত্থাপন করেন।

পাঁচদিন আলোচনার পর স্বপন কুমার চৌধুরীর প্রস্তাব অনুযায়ী পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীত সম্বলিত "স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র" পাস হয়। ২৩ মার্চ ছিল পাকিস্তান দিবস। ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে পল্টন ময়দানে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন ও স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। 

হাসানুল হক ইনু পল্টন ময়দানে পতাকা উত্তোলন করেন। কামরুল আলম খান খসরু একটি পয়েন্ট ২২ রাইফেল দিয়ে শূন্যে ফায়ার করে গান স্যালুট প্রদান করেন। এ সময় মাইকে জাতীয় সঙ্গীত আমার সোনার বাংলা....  বাজতে থাকে। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে দেশবরেণ্য শিল্পী কামরুল হাসানকে দিয়ে মাঝখানের সূর্যসহ সম্পূর্ণ পতাকার আনুপাতিক মাপ নিয়ে ডিজাইন করে নেয়া হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মানচিত্রটি তুলে দেয়া হয়। 

উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বত্রিশ নম্বর সড়কের বাসভবন থেকে যে ট্রাকে করে যান, সেই ট্রাকে ছিলেন শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুর রউফ, খালেদ মোহাম্মদ আলী,  তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী ও আব্দুল কুদ্দুস মাখন ও গাজী গোলাম মোস্তফা।  

পেছনের ট্রাকটিতে  আসম আব্দুর রব, শাজাহান সিরাজ, মোস্তফা মোহসীন মন্টু, কামরুল আলম খান খসরু। ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু গ্রেফতারের আগে রাত ১১ টার দিকে দেখা করে দিকনির্দেশনা চান সিরাজুল আলম খান, আসম রব ও শাজাহান সিরাজ।

৭০ এর ৭ জুন ৬ দফা দিবসের দিন বঙ্গবন্ধুকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আহসানউল্লাহ হলের ছাত্র সংসদ কক্ষে ছাত্রলীগের স্বাধীনতাপন্থীদের একটি সভা হয়। সিদ্ধান্ত হয় বঙ্গবন্ধুকে সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানানোর।

'৬৯-এ ১৫ ফেব্রুয়ারি শহীদ জহুর বাহিনীর পক্ষ থেকে। একটি পতাকা প্রদানেরও সিদ্ধান্ত হয়। প্রথমেই শাজাহান সিরাজ প্রস্তাব করেন পতাকায় উদীয়মান লাল সূর্য রাখার। এটি মেনে নিয়ে মতামত চাওয়া হয় পতাকার জমিন নিয়ে। সাদা জমিনের প্রস্তাবটি ভালো হলেও জাপানের পতাকার অনুরুপ বলে বাদ দেয়া হয়। এরপর সবুজ রং বাংলাদেশকে বোঝানোর জন্য উপযুক্ত বিবেচিত হলেও পাকিস্তানের পতাকার জমিনের কথা চিন্তা করে তাও বাদ দেয়া হয়। 

এসময় উপস্থিত ছাত্রলীগের কর্মী শিব নারায়ণ দাশ প্রস্তাব করেন পতাকার জমিন গাঢ় সবুজ রং সবচেয়ে উপযুক্ত হবে। কেননা সবুজের সাথে লাল মিশেই গাঁঢ় সবুজ হয়। এই ব্যাখ্যা মনপুত হয় সবার।  সোনার বাংলার প্রতীক বাংলাদেশের সোনালী মানচিত্র উদীয়মান সূর্যের মধ্যে এঁকে দেয়া হয়। অনেক রাত হয়ে যাওয়ায় চিন্তা আসে পতাকা তৈরির কাপড় ও দর্জি যোগাড় হবে কি করে। 

সভায় উপস্থিত আসম আব্দুর রব কাপড় ও রং কেনার দায়িত্ব নেন। কামরুল আলম খান খসরু নিউ মার্কেটে গিয়ে দোকান খুলিয়ে সবুজ ও লাল রং এর কাপড় এমনকি রং যোগাড় করে আনেন। এরপর জগন্নাথ কলেজ ছাত্রলীগ নেতা শহীদ নজরুল ইসলাম ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক একরামুল হক গিয়ে বলাকা ভবনের তয় তলায় 'পাক ফ্যাশন' নামের একটি দর্জির দোকানের কর্মচারীকে ঘুম হতে জাগিয়ে তোলেন। পতাকাটি সেলাই করা হয়। 

পতাকা তৈরির উপকরণাধি যখন শিব নারায়ণ দাশের হাতে এসে পৌঁছে লাল সূর্যের মধ্যে সোনালী মানচিত্র আঁকার জন্য। তখন চিকন তুলি পাওয়া যাচ্ছিল না।  নিজের সৃজনশীল বুদ্ধি খাটিয়ে শিব নারায়ণ দাশ ইকবাল হলের ১১৮ নম্বর কক্ষে সারা রাত জেগে রং এর কৌটায় দিয়াশলাই কাঠি ডুবিয়ে বাংলাদেশের সোনালী মানচিত্রটি আঁকেন। 

৭ জুন ওই কক্ষের জানালায় শুকাতে ঝুলিয়ে দেয়া হয়। কক্ষের মেঝেতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে সোনালী রং মাখানো অসংখ্য দিয়াশলাইয়ের কাঠি। এবং মেঝেতে জ্বল জ্বল করছিল পতাকায় কাপড় ভেদ করে আসা সোনালি মানচিত্রের ছাপ। শহীদ মিনার হতে জহুর বাহিনী পতাকা সহকারে পল্টন ময়দানে যায় মিছিলটি। আসম আব্দুর রব সামরিক কায়দায় অভিবাদন সহকারে বঙ্গবন্ধুর সামনে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে তাকে পতাকাটি উপহার দেন।  

বঙ্গবন্ধু হেসে পতাকাটি শেখ কামালের হাতে দেন। শেখ কামাল পতাকাটি শেখ জাহিদ হোসেনের কাছে দেন। সেই পতাকাটিই ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলন করা হয়। এবং ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বাসভবনে উত্তোলন করা হয়। 

স্বাধীনতাত্তোর ছাত্রলীগের মতাদর্শগত বৈপরীত্যের জের ধরে চার যুব নেতা অর্থাৎ মুজিব বাহিনীর চার অধিনায়ক শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ এবং চার ছাত্র নেতা নূরে আলম সিদ্দিকী, আসম আব্দুর রব, শাজাহান সিরাজ ও আব্দুল কুদ্দুস মাখন বিভক্ত হয়ে পড়েন। 

মূল দ্বন্দ্ব শুরু হয় দেশ "মুজিব বাদ" নাকি "বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র" এর ভিত্তিতে চলবে। ছাত্রলীগের এককালীন দুই সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলুল হক মনি ও  আব্দুর রাজ্জাক এবং তোফায়েল আহমেদ মুজিববাদ প্রতিষ্ঠার পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের খলিফা খ্যাত ছাত্রনেতার দুজন ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস মাখনও মুজিববাদের পক্ষে সক্রিয় হন। 

অপরদিকে, ছাত্রলীগের এককালীন সাধারণ সম্পাদক তাত্ত্বিক নেতা সিরাজুল আলম খান, মুক্তিযুদ্ধের খলিফা খ্যাত চার ছাত্রনেতার অপর দুই নেতা ডাকসুর ভিপি ও ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসম আব্দুর রব ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ "বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র" এর পক্ষে সুদৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেন। 

শাজাহান সিরাজকে সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বহিষ্কার করে ইসমাত কাদির গামাকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। ১৯ জুলাই ছাত্রলীগের সম্মেলন করে দুই গ্রুপই। বঙ্গবন্ধু দুটি সম্মেলনের প্রধান অতিথি হলেও তিনি মুজিববাদ পন্থী ছাত্রলীগের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সম্মেলনে যোগ দেন। 

বঙ্গবন্ধু পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীপন্থী ছাত্রলীগের সম্মেলনে যোগ না দেয়ায় ছাত্রলীগের ভাঙ্গন অনিবার্য হয়ে ওঠে। দুটি কমিটি আত্মপ্রকাশ করে মুজিববাদ পন্থী ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শহীদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক এম এ রশিদ। অপরদিকে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র পন্থী ছাত্রলীগের সভাপতি আফম মাহবুবুল হক, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান মান্না। 

এই দ্বন্দ্বের কারণে ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রলীগের দুটি প্যানেলই পরাজিত হয়। মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে ডাকসু বিজয় লাভ করে ছাত্র ইউনিয়ন। সিরাজুল আলম খানের বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র পন্থীরা ৭২ সালের ৩১ অক্টোবর প্রতিষ্ঠা করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদ। 

মুক্তিযুদ্ধের ১১ সেক্টর কমান্ডারের দুই কমান্ডার মেজর এম এ জলিল ও কর্নেল আবু তাহের জাসদে যোগ দেন। এম এ জলিল জাসদের সভাপতি, আসম আব্দুর রব সাধারণ সম্পাদক ও শাজাহান সিরাজ যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। কর্নেল আবু তাহের সেনা ছাউনীতে গড়ে তোলেন বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ও হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বে গড়ে ওঠে গণবাহিনী। 

জাসদের নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি বিপ্লবের মধ্য দিয়ে বন্দীদশা হতে সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের মুক্তি শুধু নয়, তার নেতৃত্বে উত্থান ঘটে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের। জাসদের ক্ষমতালাভের স্বপ্ন নস্যাৎ হয়ে যায়। যার নেতৃত্বে সিপাহী বিপ্লব সেই কর্নেল তাহেরকে ঝোলানো হয় ফাঁসিতে। 

সিরাজুল আলম খান, আসম আব্দুর রব, হাসানুল হক ইনু সহ শীর্ষ জাসদ নেতাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়ে জেনারেল  জিয়া ক্ষমতায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা নেতৃত্বে ১৫ দল হলে অন্যতম শরীক ছিল জাসদ। 

৮৬ নির্বাচনে শাজাহান সিরাজ টাঙ্গাইলে নিজেসহ ৩টি আসন পায়। ফলে জাসদ ভাঙ্গে। জাসদ (ইনু) গঠিত হয়। ৮১ সালে গঠিত হয় বাসদ। ৮৬ নির্বাচনে জাসদ (রব) ৪ আসন পায়। ৮৮-এ আসম রব এরশাদের নির্বাচনে গেলে আরেক দফা ভাঙ্গে জাসদ। ৯১ সালের নির্বাচনে জাসদ (সিরাজ) হতে শাজাহান সিরাজ একাই জয়ী হন। ৯৪ সালে শাজাহান সিরাজ বিএনপিতে যোগ দিয়ে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী হন। ফলে জাসদ (সিরাজ) বিএনপিতে বিলীন হয়ে যায়। 

প্রসঙ্গত, জাসদ (রব) আসম রব ৯৬- এ শেখ হাসিনার ঐকমত্যের সরকারের নৌ ও পরে মৎসপশু সম্পদ মন্ত্রী ও জাসদ (ইনু) হাসানুল হক ইনু শেখ হাসিনার মহাজোট সরকারের তথ্য মন্ত্রী হন। ৯৬-এ শাজাহান সিরাজ হেরে গেলেও ০১ সালে জয়ী হয়ে বন পরিবেশ মন্ত্রী হন। বিএনপিতে নেতৃস্থানীয় কোন পদ না পাওয়ায় রাজনীতিতে নিস্ক্রিয় হয়ে পড়েন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
সর্বশেষ খবর
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন