শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৫, সোমবার, ০৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

চেনা ছন্দে ফিরবেই ভূস্বর্গ কাশ্মীর

মোজাম্মিল হিকমত
অনলাইন ভার্সন
চেনা ছন্দে ফিরবেই ভূস্বর্গ কাশ্মীর

ভূস্বর্গ ফিরে পেতে চলেছে তার প্রাচীন গরিমা। ভারত সরকারের সঠিক পদক্ষেপ আর কাশ্মীরের জনগণের স্বতঃস্ফুর্ত ইচ্ছাশক্তি পাহাড়ের কোলে আবার ফিরিয়ে আনতে মরিয়া সেই চিরশান্তির ঠিকানা। প্রকৃতির অপরূপ শোভায় শোভিত কাশ্মীর ভারতের বর্তমান সরকারের সদিচ্ছা আর সঠিক নেতৃত্বের গুণে আত্মঘাতী সর্বনাশা হিংসার পথ ছেড়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চায়। বিভাজনের রাজনীতি ভুলে উপত্যকা এখন ফের ডানা মেলতে চায় নিজের চিরাচরিত সম্প্রীতির আবহাওয়ায়। 

প্ররোচনা ছিল। আছেও। কিন্তু পাকিস্তানের শত প্ররোচনাতেও আজ আর কাজ হচ্ছে না কাশ্মীরে। সেখানকার মানুষ বুঝতে পেরেছে ভারত সরকার কতটা আন্তরিক তাদের সমস্যার সমাধান ঘটিয়ে প্রকৃত উন্নয়নে। বিভেদের বদলে তাই ফের বাজতে শুরু করেছে মিলনের সুর। গোটা দেশের সঙ্গে কাশ্মীরও এখন উন্নয়নের মহাসড়কে সওয়ার। উপত্যকার উন্নয়নে প্রশংসিত হচ্ছে কেন্দ্রের এক গুচ্ছ কর্মসূচি।

ছেলে ভোলানো কোনো প্রতিশ্রুতি দিয়ে নয়, কাশ্মীরের বাস্তবসম্মত উন্নয়নকেই গুরুত্ব দিচ্ছে ভারত সরকার। দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপত্যকা কাশ্মীরে ব নার তো কোনো প্রশ্নই নেই। উল্টো সবচেয়ে বেশি গুরুত্বই পাচ্ছে উপত্যকার মানুষ। সরকারের সবচেয়ে বেশি মনোযোগ থাকলেও বোধহয় কাশ্মীর নিয়ে ধোঁয়াশাও বেশি রয়েছে দেশ-বিদেশে। অনেক কিছু আজও অজানা রয়ে গেছে কাশ্মীর সম্পর্কে। 

সন্ত্রাসবাদীদের কার্যকলাপে ঢাকা পড়ে যাচ্ছিল কাশ্মীরের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। সময় এসেছে সে গৌরবময় অতীতের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপের। কাশ্মীরের মানুষ এখন সে ইতিহাসকেই তুলে ধরতে চায় সাধারণ মানুষের কাছে। কিন্তু পাকিস্তানি কুচক্রে চাপা পড়ে যাচ্ছে কাশ্মীরিদের আকাক্সক্ষা। আক্ষরিক অর্থেই বোধহয় কাশ্মীর ভূস্বর্গ। 
প্রকৃতির সৌন্দর্যই শুধু নয়, কাশ্মীরের ইতিহাসও বেশ গৌরবময়। ভারতীয় সংস্কৃতির অন্যতম পীঠস্থান কাশ্মীরে রয়েছে বিভেদের মাঝে মিলনের মহান ঐতিহ্য। অথচ সে ঐতিহ্যের কথা চাপা পড়ে গেছে আজ। ভারতের বর্তমান সরকার তাই স্বায়ত্তশাসনের মোড়কে কাশ্মীরি জনগণকে নিয়ে মানুষের ধোঁয়াশা কাটাতে বদ্ধপরিকর।

খুব কম লোকই জানে কাশ্মীরের সঙ্গে বৌদ্ধধর্মাবলম্বীদের ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা। মহামতি অশোকের আমলে বৌদ্ধধর্ম প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ স্থান হয়ে ওঠে কাশ্মীর। বৌদ্ধধর্মের দুটি প্রধান সম্প্রদায় মহাযান ও হীনযান (গ্রেট হুইল ও লেসার হুইল)। রাজা কণিষ্কের সময় বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এখান থেকেই মধ্য এশিয়ায় যাত্রা করেছিলেন। 
কাশ্মীর থেকেই চীন, তিব্বত হয়ে বিভিন্ন দেশে প্রসার ঘটানো হয়েছে বৌদ্ধধর্মের। অহিংসার শাশ্বত বাণীর সঙ্গে প্রচারিত হলো ভারতের প্রাচীন সংস্কৃতি। এখানকার ঐতিহ্য, কৃষ্টি, সংস্কৃতি সবকিছুই বিস্তৃত হলো গোটা বিশ্বে। আজ অনেকেই ভুলে গেছেন, একসময় কাশ্মীর ছিল বৌদ্ধদের অন্যতম বিচরণ ভূমি। বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা সবার সঙ্গে মিলেমিশে শান্তিতে বসবাস করতেন কাশ্মীরে। এখান থেকেই তাঁরা চীন হয়ে দূরদূরান্তে বিস্তার ঘটান বৌদ্ধধর্মের।

পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত কাশ্মীর ছিল হিন্দুদের অন্যতম বিচরণ ভূমি। হিন্দুধর্মের শৈবদের কাছে এটি ছিল শিবের উপাসনাস্থল। বৌদ্ধ ও শিবভক্ত হিন্দুরা মিলেমিশে কাশ্মীরে তৈরি করেছিলেন এক নৈসর্গিক পরিবেশ। দুই ধর্মের মানুষই একে অন্যের সঙ্গে মিলেমিশে একসঙ্গে থাকতেন। তাদের উপাসনার ধরন আলাদা হলেও কোথাও কোনো বিভেদ ছিল না। কাশ্মীরের মানুষ সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করতেন। পরে সুফিদের হাত ধরে মহান ইসলাম ধর্ম কাশ্মীর উপত্যকায় প্রবেশ করে। সুফিরা মানবকল্যাণের কথা বলে সম্প্রীতির আবহাওয়ায় অক্লান্ত পরিশ্রম করে কাশ্মীরে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ইসলাম ধর্মকে। কোথাও কোনো বিরোধ ছিল না। 

ধর্ম ও চিন্তার বৈচিত্র্য থাকা সত্ত্বেও অশান্তিকে কেউই ঢুকতে দেননি উপত্যকায়। অসহিষ্ণুতা ও ধর্মান্ধ উগ্রবাদের বিপরীতে হিন্দু, মুসলিম ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষ এখানে খুব শান্তিতেই বসবাস করতেন। একে অন্যের বিপদে পাশে দাঁড়াতেন। হিন্দুদের শৈব সাধক লালদেদ ও মুসলিম ধর্মগুরু শেখ নুর-উদ-দীনের মধ্যে ছিল খুব সখ্য। এই যুগল একসঙ্গে হিন্দুধর্মের সঙ্গে সঙ্গে ইসলামেরও প্রচার করেন। কাশ্মীরিদের চেতনায় তারা ফুটিয়ে তোলেন নৈতিকতা ও সামাজিকতার নতুন অধ্যায়। বিকশিত হতে থাকে কাশ্মীরি সভ্যতা। লালিত হয় তাঁদের ঐতিহ্যপূর্ণ লোকসংস্কৃতি।

কাশ্মীরের পঞ্চদশ শতাব্দীর মহান রাজা সুলতান জয়ন-উল-আবিদীনের শাসনকালে সে ঐতিহ্য আরও বিকশিত হয়। প্রজাদের কাছে তিনি ছিলেন বুদ শাহ বা মহান রাজা নামে পরিচিত। হিন্দু পন্ডিরাও তাঁকে ভট্ট শাহ বা পন্ডিতদের রাজা বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। ধর্ম নয়, কাশ্মীরের নিজস্ব ঘরানাকেই তাঁরা বেশি শুরুত্ব দিয়েছিলেন। সেই সংস্কৃতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পায় ধর্মীয় সহনশীলতা। কাশ্মীরে ধর্মীয় সহনশীলতা ও সুশাসনের এক অভূতপূর্ব যুগের সূচনা করেছিলেন তিনি। 

মুসলিম রাজা হয়েও তিনি হিন্দু মন্দির পুনর্গঠন করেছিলেন। হিন্দু উৎসবেরও আয়োজন করা হয়েছিল তার আমলে। মুঘল সম্রাট আকবরের সময়ও সেই পরম্পরা বজায় ছিল। জিজিয়ার মতো বৈষম্যমূলক কর তুলে দিয়েছিলেন তিনি। ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে ধর্মের ভিত্তিতে আলাদা করব্যবস্থা বাতিল করা হয় আকবরের আমলে। সকল প্রজার ধর্মবিশ্বাসের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিলেন আকবর। এই একই যুগ ছিল যখন ইউরোপে ধর্মবিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তোলা হলে পুরুষ ও মহিলাদের হত্যা করা অস্বাভাবিক ছিল না। 

সে সময় পাশ্চাত্যে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বললে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে অনেককেই শিকার হতে হয়েছে বর্বরতার। মানুষের রক্তে হোলি খেলেছে তথাকথিত সভ্য দেশের মানুষ। কিন্তু মুঘল আমলেও কাশ্মীর ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতায় বিশ্বাসীদের বিচরণ ভূমি। মানুষের বিশ্বাসের ওপর কেউই আঘাত করতে চাননি।

কাশ্মীরকে নিজেদের কব্জায় আনার চেষ্টা করেছে অনেকেই। মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের শাসনকাল থেকেই কাশ্মীরিদের ওপর নেমে আসতে শুরু করে অত্যাচার। শিখরাও দখল করতে চেয়েছে কাশ্মীরের শাসনক্ষমতা। কিন্তু তখনো পরিস্থিতি ছিল শান্ত। ভারতে ব্রিটিশ যুগের অবসান এবং ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি রাষ্ট্র গঠনের পরই শুরু হয় কাশ্মীরকে ধ্বংস করার প্রক্রিয়া। শুরু থেকেই কাশ্মীরকে অস্থির করে তোলার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত পাকিস্তান। কাশ্মীরিদের আবেগকে নিয়ে তারা শুরু করে ছিনমিনি খেলা। 

সম্প্রীতির বাতাবরণ ধ্বংস করতে সব ধরনের চেষ্টা করে পাকিস্তান। নিজেদের অভ্যন্তরীণ সমস্যা থেকে নাগরিকদের দৃষ্টি এড়াতে কাশ্মীর নিয়ে অপপ্রচারকেই হাতিয়ার করে তারা। অসম্ভব জেনেও কাশ্মীরের যুবকদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে পাকিস্তান। কাশ্মীরকে স্বাধীন করার স্বপ্ন দেখিয়ে বহু যুবককে আত্মঘাতী পথে ঠেলে দেয় ইসলামাবাদ। অশান্তির আগুনে থমকে দাঁড়ায় ভূস্বর্গের উন্নয়ন। ভারতকে টুকরো টুকরো করার অবাস্তব চিন্তাধারা থেকে কাশ্মীরের মাটিতে ধ্বংসাত্মক রাজনীতিতে পাকিস্তানকে মদদ দিতেও কার্পণ্য করেনি দু-একটি দেশ। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল সেখানকার উন্নয়ন। ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে মার খায় কাশ্মীরের চিরাচরিত শান্তির পরিবেশ। সুফির সুর থমকে দাঁড়ায় বন্দুকের নলের সামনে। বহু মেধা হারিয়ে যায় কালের গর্ভে। সবই পাকিস্তানের ধ্বংসাত্মক রাজনীতির কুফল।

আশার কথা, পাকিস্তানের সমস্ত প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কাশ্মীরিদের বড় অংশ এ আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়নি। ভারতের জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীও চেয়েছিলেন কাশ্মীর হয়ে উঠুক হিন্দু-মুসলিমের মিলনভূমি। বিভাজন নয়, বৈচিত্র্যের মধ্যে মিলনই ভারতের সংস্কৃতি। কাশ্মীরও তার ব্যতিক্রম নয়। ধর্ম নয়, নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি দিয়েই তো প্রতিটি কাশ্মীরি একসূত্রে বাঁধা। ধর্মাচরণ আলাদা হতেই পারে। কিন্তু নিজেদের মধ্যে বিভেদ বা অশান্তি কাশ্মীরের ঐতিহ্য বা পরম্পরাবিরোধী। বহুত্ববাদ উপত্যকার ঐতিহ্য। বহুকাল ধরেই তো সেটাই হয়ে এসেছে।

কাশ্মীরিরা সেটা ভালোই বুঝেছেন। ভাষা ও সংস্কৃতিকেই তারা আগলে ধরতে চান সম্প্রীতি পুনরুদ্ধারে। কাশ্মীরকে দূরে সরিয়ে রেখে নয়, কেন্দ্রশাসিত অ লের মর্যাদা দিয়ে ভারতীয় মূল ভূখন্ডের সঙ্গে আরও শক্তপোক্তভাবে আগলে রাখতে চায় ভারত। ভারতের গর্ব কাশ্মীরে তাই নতুন করে শুরু হয়েছে হাজারো কর্মকাণ্ড। স্থানীয় স্তর থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে দেশের সবচেয়ে সুন্দর জনপদকে। কাশ্মীরিদের উন্নয়নে ভারত সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। 

অতীতের মিশ্র সংস্কৃতি, বহুত্ববাদ, সৌভ্রাতৃত্ব কাশ্মীরিদের অহংকার। তাই সেই কাশ্মীরকে আরও সুন্দর করে সাজিয়ে তুলতে বদ্ধপরিকর ভারত সরকার। সেখানকার মানুষের কল্যাণকে দেওয়া হচ্ছে অগ্রাধিকার। বন্দুকের নল দিয়ে নয়, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দিয়েই আবার সুফির সুরে ভাসতে চলেছে উপত্যকা। ভারত সরকার সে চেষ্টাই চালাচ্ছে আন্তরিকতার সঙ্গে। বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও গঠনমূলক কর্মসূচির হাত ধরে কাশ্মীর ফের ভুস্বর্গের মর্যাদা ফিরিয়ে আনতে বদ্ধপরিকর।

যেখানে একটি ভাষা এবং একটি সংস্কৃতি সব কাশ্মীরিকে এক করে দেয়। আজ স্থানীয় রাজনৈতিক কান্ড এবং শক্তিশালী ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জাতীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কাশ্মীরিদের কল্যাণ নিশ্চিত করতে যা কিছু করার জন্য প্রস্তুত, সেখানে প্রতিশ্রুতি রয়েছে যে বহুত্ববাদ, সহিষ্ণুতা ও কাশ্মীরিয়তের উত্তরাধিকার- কাশ্মীরের বৈশিষ্ট্য, যা খুব সুন্দরভাবে তৈরি করা হয়েছে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে। তাই, চেনা ছন্দে ফিরবেই অতীতের কাশ্মীর। এটাই অঙ্গীকার ভারত সরকারের। সেই অঙ্গীকার পালনে চেষ্টা চলছে পুরোদমে। চলছে কর্মযজ্ঞও।

 

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়