শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৯, শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আসুন, আশায় বুক বাঁধি

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
আসুন, আশায় বুক বাঁধি

১৯৫০ সাল, বঙ্গবন্ধু তদানীন্তন সরকারের বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা দাবির সমর্থনের অপরাধে কারারুদ্ধ হয়ে খুলনার জেলখানায়। সেখানকার পুলিশ সুপার একদিন বঙ্গবন্ধুকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ''শেখ সাহেব, আপনি কেন জেল খাটছেন?'' বঙ্গবন্ধু উত্তর দিলেন, "ক্ষমতা দখল করার জন্য।" জেল সুপার আবারও প্রশ্ন করলেন, 'ক্ষমতা দখল করে কী করবেন।'' এর উত্তর ছিল, "যদি পারি দেশের জনগণের জন্য কিছু করব।" আজকে বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যখন এই কাজটিই করছেন অর্থাৎ, "যদি পারি দেশের জনগণের জন্য কিছু করব"। সেই সময়েই এই কোভিড-১৯ এর বিশ্ব মন্দার মধ্যেও, দেশটাকে অশান্ত করার জন্য কিছু দুষ্টুচক্র নানা সমাজবিরোধী কাজে লিপ্ত হয়ে দেশের মধ্যে একটি আস্থার সংকট সৃষ্টির প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। প্রায় ১৮ কোটি লোকের এই দেশে যখনই কোন অধম, কোন সামাজিক অথবা এলাকাভিত্তিক কোন অন্যায় সাধন করে তার পুরো দোষটা রাষ্ট্রপ্রধান-এর উপর দিয়ে সরকারকে অকার্যকর প্রমাণ করার জন্য আদাজল খেয়ে এরা লেগে যায়।

স্বাধীন বাংলাদেশের বয়স ৫০ বছর ছঁইছুঁই। এই বয়সকালের মধ্যে ২৯টি বছর দেশের শাসনতন্ত্রকে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দেশটিকে যথেচ্ছাচারভাবে লুটপাট চালিয়ে গেছে, পাকিস্তানের অনুদাস ও বিএনপি-জামাত, জাতীয় পার্টি ও মোশতাকের ডেমোক্রেটিক ফোরাম এর রাজনৈতিক নামধারীরা। পাকিস্তান থেকে যেদিন বেরিয়ে এসেছিলাম সেই ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে দেশটি একটি ধ্বংসস্তুপে পরিণত ভূখণ্ড ছাড়া আর কিছুই ছিলো না। সেদিন অনেকেই ভবিষ্যৎবানী করছিলো, এদেশকে বাঁচানো যাবে না, কমপক্ষে তখনকার সাড়ে সাত কোটি লোকের ৩ কোটি লোক অর্ধাহার-অনাহারে মৃত্যুবরণ করবে।

তখন আমাদের না ছিলো যানবাহন, না ছিলো রাস্তাঘাট, না ছিল চিকিৎসার ব্যবস্থা, রেলসংযোগ, সেতু, কালভার্ট এমনকি হার্ডিঞ্জ সেতুসহ প্রত্যেকটি সেতুকে, যুদ্ধবন্দী হওয়ার আগে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধ্বংস করে দিয়েছিল। দেশের মানুষ একাত্তর সালের সেই বছরে ফসল ফলাতে পারেনি, কারণ সারাদেশে যুদ্ধের ধ্বংসের তাণ্ডবলীলা চলছিল। ফলে দেশ যেদিন স্বাধীন হলো, সেদিন প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্যের তিন ভাগের এক ভাগও আমাদের মজুদ ছিলো না। সামরিক বাহিনীর আত্মসমর্পণের আগের দিনগুলোতে অর্থাৎ যখন অক্টোবর, নভেম্বর এবং ডিসেম্বর একাত্তরে মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় আসন্ন, পাকিস্তানিরা যখন বুঝতে পারল যে, এই দেশকে আর দখলে রাখা যাবে না, তখন তারা জাহাজ ও উড়োজাহাজ ভর্তি করে দেশের যতো সম্পদ পাকিস্তানে নিয়ে যেতে পারা সম্ভব ছিল তা সবই নিয়ে গেল। যেসব খাদ্য শস্য এবং অন্যান্য সামগ্রী নিতে পারলো না, সেগুলো জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দিলো। তারা এই নয় মাসে তিরিশ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে। লক্ষ, লক্ষ বাড়ি ঘর ধ্বংস করেছে। হিন্দু, মুসলমান, উপজাতি নির্বিশেষে সকল মানুষকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে, দেশ থেকে বিতাড়িত করে ভারতবর্ষে আশ্রয় নিতে বাধ্য করেছে। ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের একমাত্র বড় শহর ঢাকাকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে, চট্টগ্রাম বন্দরকে আর যখন ব্যবহার করতে পারছিল না, তখন মাইন পুতে পুতে এই সমুদ্রবন্দরটিকে অকার্যকর করে রেখে গিয়েছিল। পরবর্তীকালে রাশিয়ার সাহায্য নিয়ে প্রায় ২ বছর চেষ্টা করে এই সমুদ্র বন্দরটিকে ব্যবহার উপযোগী করা সম্ভব হয়েছিলো।

তখন দেশের কোন বৈদেশিক মুদ্রা ছিলো না, যা ব্যবহার করে বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য বা প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে মানুষের দৈনন্দিন অভাব পূরণ করা যায়। ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়ন, সুইজারল্যান্ড, সুইডেনসহ কিছু বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রের জনগণ ও সরকার বাংলাদেশের বৈদেশিক আয়ের অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে, সোনার বার এবং হীরা উপহার হিসেবে দিয়েছিল ও বিনা সিকিউরিটিতে বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় মালামাল সরবরাহ করে আমাদেরকে বাঁচিয়ে রেখেছিল। কেউ কেউ আমাদের টাকা, যার তখনও কোন আন্তর্জাতিক মূল্য নির্ধারণ করা হয় নাই সেই টাকাকেও ডিপোজিট রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ কছিলো। একদিকে যারাই বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিচ্ছিলো, তাদের সাথে পাকিস্তান সম্পর্ক ছিন্ন করছিলো, অন্যদিকে পাকিস্তান, চীন, সৌদি আরব ও আমেরিকার নিক্সন সরকার জন্মলগ্ন থেকেই বাংলাদেশকে হত্যা করার প্রচেষ্টা হিসাবে সবরকমের সাহায্য বন্ধ করার জন্য তদবির করে যাচ্ছিলো সারা পৃথিবীব্যাপী। যদিও আমেরিকার জনগণ ও জাতিসংঘ, আমাদের জীবন বাঁচানোর সংগ্রামকে সাহায্য করছিলো ও সমর্থন দিয়ে যাচ্ছিলো। এই অস্বাভাবিক অবস্থার মধ্য থেকে বঙ্গবন্ধুর সুষ্ঠু পরিকল্পনার ফলে ও জনগণের সার্বিক সমর্থনের মাধ্যমে, এক কোটি দেশত্যাগী মানুষকে ফিরিয়ে এনে, দুই কোটি আশ্রয়হীন মানুষকে আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে স্বাধীন বাংলাদেশ তার যাত্রা শুরু করে।

বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের শাসনকালে আমরা বিশ্বের প্রায় সকল দেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম হই। সোভিয়েত ই্উনিয়নের সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় আমাদের স্কুল, কলেজের ছাত্রদের একটি বিরাট অংশ সোভিয়েত ইউনিয়নে পাঠিয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম হই। দেশের স্কুল, কলেজ এমনকি প্রাইমারী স্কুল পাকিস্তানী দস্যুরা ধ্বংস করে রেখে যায়। স্বাধীনতার পরে সরকারের অক্লান্ত পরিশ্রমে সমস্ত স্কুল-কলেজগুলো পুনঃনির্মাণ করে শিক্ষা ও পাঠদান করা সম্ভব হয়। কৃষিক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা দানের জন্য বিশ্বব্যাংকের সাথে বোঝাপড়া যখন হলো না, তারপরও দেশের কৃষকদের অর্থ সাহায্য দিয়ে ফসলের উৎপাদন অনেকগুণ বৃদ্ধি করার ফলে, খাদ্যশস্যের বিশেষ করে ধান-চালের অভাব অনেকাংশে পূরণ করা হয়। যা ছিলো আমাদের কাছে সেই সময় স্বপ্নাতীত। বঙ্গবন্ধুর যোগ্য নেতৃত্বে দেশে চালের দাম পাঁচ টাকা সেরে নেমে এসেছিলো, প্রবৃদ্ধি ৮.৫% এ উন্নীত হয়েছিল। এ অবস্থার মধ্যেই ১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে পাকিস্তানের অনুচরেরা আমেরিকার প্ররোচণায় বাংলাদেশকে অকার্যকর করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয়।

২৯ বছর বহু ত্যাগ, লক্ষ, লক্ষ জীবন দান, অমানুষিক নির্যাতন সহ্য করেই পাকিস্তানি দস্যু, অনুদাসদের বিতাড়িত করে জনগণের সরকার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয়। আজও নানাছলে এবং কৌশলে এই স্বাধীন দেশটিকে অকার্যকর করার প্রচেষ্টায় একশ্রেনির মানুষ লিপ্ত আছে। তারা প্রতিদিন নতুন, নতুন সমস্যা সৃষ্টি করে দেশকে অশান্ত দেখানোর চেষ্টা করছে। তাদের সন্ত্রাস, খুন, জ্বালাও-পোড়াও, এমনকি ধর্মকে ব্যবহার করে মানুষে মানুষে হিংসা বিদ্বেষ ছড়ানোর স্থানীয় ও সার্বিক প্রচেষ্টা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু "এদের অভ্যাস যায় না মরলে" তাই তারা আজও প্রত্যেকটি ঘটনাকে তিল থেকে তাল করে একটি অশান্ত দেশ হিসাবে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে পরিচয় করানোর ব্যর্থ প্রচেষ্টায় লিপ্ত আছে।

যেভাবে আমরা ধর্মীয় মৌলবাদকে, সন্ত্রাসকে, জ্বালাও-পোড়াওকে ও ধর্মে ধর্মে বিভেদ সৃষ্টিকারীদেরকে সম্মিলিতভাবে পরাভূত করেছি একইভাবে আমাদের মানুষকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে গিয়ে আমাদের সন্তান-সন্ততির নিশ্চিত উন্নত ভবিষ্যতের প্রত্যাশাকে বাস্তবায়ন করতে কাজ করে যেতে হবে। এদেশের মানুষ হাজার, হাজার বছর ধরে যে বঞ্চনা এবং লাঞ্চনার শিকার হয়েছে। এ বঞ্চনা এবং লাঞ্চনা থেকে মুক্তি দিতে আজকে আমাদের মাঝে যে সার্বিক ঐক্য জননেত্রী শেখ হাসিনা নিয়ে এসেছেন তাকে দৃঢ় করতে হবে, তাহলেই আমাদের জীবন শান্তিময় হবে, সুখের দিনের আশায় ভবিষ্যৎ বংশধরকে আমরা অনুপ্রাণিত করতে পারব ও বিশ্ব সমাজে সম্মানের আসন পাওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল হবে। এই হোক আজকের দিনে আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ                       

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
সর্বশেষ খবর
সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত
সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত

৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ

১৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভয় নেই, মাথা উঁচু করেই যাব’
সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভয় নেই, মাথা উঁচু করেই যাব’

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন
অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের
গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ