শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৯, শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আসুন, আশায় বুক বাঁধি

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
আসুন, আশায় বুক বাঁধি

১৯৫০ সাল, বঙ্গবন্ধু তদানীন্তন সরকারের বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা দাবির সমর্থনের অপরাধে কারারুদ্ধ হয়ে খুলনার জেলখানায়। সেখানকার পুলিশ সুপার একদিন বঙ্গবন্ধুকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ''শেখ সাহেব, আপনি কেন জেল খাটছেন?'' বঙ্গবন্ধু উত্তর দিলেন, "ক্ষমতা দখল করার জন্য।" জেল সুপার আবারও প্রশ্ন করলেন, 'ক্ষমতা দখল করে কী করবেন।'' এর উত্তর ছিল, "যদি পারি দেশের জনগণের জন্য কিছু করব।" আজকে বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যখন এই কাজটিই করছেন অর্থাৎ, "যদি পারি দেশের জনগণের জন্য কিছু করব"। সেই সময়েই এই কোভিড-১৯ এর বিশ্ব মন্দার মধ্যেও, দেশটাকে অশান্ত করার জন্য কিছু দুষ্টুচক্র নানা সমাজবিরোধী কাজে লিপ্ত হয়ে দেশের মধ্যে একটি আস্থার সংকট সৃষ্টির প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। প্রায় ১৮ কোটি লোকের এই দেশে যখনই কোন অধম, কোন সামাজিক অথবা এলাকাভিত্তিক কোন অন্যায় সাধন করে তার পুরো দোষটা রাষ্ট্রপ্রধান-এর উপর দিয়ে সরকারকে অকার্যকর প্রমাণ করার জন্য আদাজল খেয়ে এরা লেগে যায়।

স্বাধীন বাংলাদেশের বয়স ৫০ বছর ছঁইছুঁই। এই বয়সকালের মধ্যে ২৯টি বছর দেশের শাসনতন্ত্রকে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দেশটিকে যথেচ্ছাচারভাবে লুটপাট চালিয়ে গেছে, পাকিস্তানের অনুদাস ও বিএনপি-জামাত, জাতীয় পার্টি ও মোশতাকের ডেমোক্রেটিক ফোরাম এর রাজনৈতিক নামধারীরা। পাকিস্তান থেকে যেদিন বেরিয়ে এসেছিলাম সেই ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে দেশটি একটি ধ্বংসস্তুপে পরিণত ভূখণ্ড ছাড়া আর কিছুই ছিলো না। সেদিন অনেকেই ভবিষ্যৎবানী করছিলো, এদেশকে বাঁচানো যাবে না, কমপক্ষে তখনকার সাড়ে সাত কোটি লোকের ৩ কোটি লোক অর্ধাহার-অনাহারে মৃত্যুবরণ করবে।

তখন আমাদের না ছিলো যানবাহন, না ছিলো রাস্তাঘাট, না ছিল চিকিৎসার ব্যবস্থা, রেলসংযোগ, সেতু, কালভার্ট এমনকি হার্ডিঞ্জ সেতুসহ প্রত্যেকটি সেতুকে, যুদ্ধবন্দী হওয়ার আগে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধ্বংস করে দিয়েছিল। দেশের মানুষ একাত্তর সালের সেই বছরে ফসল ফলাতে পারেনি, কারণ সারাদেশে যুদ্ধের ধ্বংসের তাণ্ডবলীলা চলছিল। ফলে দেশ যেদিন স্বাধীন হলো, সেদিন প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্যের তিন ভাগের এক ভাগও আমাদের মজুদ ছিলো না। সামরিক বাহিনীর আত্মসমর্পণের আগের দিনগুলোতে অর্থাৎ যখন অক্টোবর, নভেম্বর এবং ডিসেম্বর একাত্তরে মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় আসন্ন, পাকিস্তানিরা যখন বুঝতে পারল যে, এই দেশকে আর দখলে রাখা যাবে না, তখন তারা জাহাজ ও উড়োজাহাজ ভর্তি করে দেশের যতো সম্পদ পাকিস্তানে নিয়ে যেতে পারা সম্ভব ছিল তা সবই নিয়ে গেল। যেসব খাদ্য শস্য এবং অন্যান্য সামগ্রী নিতে পারলো না, সেগুলো জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দিলো। তারা এই নয় মাসে তিরিশ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে। লক্ষ, লক্ষ বাড়ি ঘর ধ্বংস করেছে। হিন্দু, মুসলমান, উপজাতি নির্বিশেষে সকল মানুষকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে, দেশ থেকে বিতাড়িত করে ভারতবর্ষে আশ্রয় নিতে বাধ্য করেছে। ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের একমাত্র বড় শহর ঢাকাকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে, চট্টগ্রাম বন্দরকে আর যখন ব্যবহার করতে পারছিল না, তখন মাইন পুতে পুতে এই সমুদ্রবন্দরটিকে অকার্যকর করে রেখে গিয়েছিল। পরবর্তীকালে রাশিয়ার সাহায্য নিয়ে প্রায় ২ বছর চেষ্টা করে এই সমুদ্র বন্দরটিকে ব্যবহার উপযোগী করা সম্ভব হয়েছিলো।

তখন দেশের কোন বৈদেশিক মুদ্রা ছিলো না, যা ব্যবহার করে বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য বা প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে মানুষের দৈনন্দিন অভাব পূরণ করা যায়। ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়ন, সুইজারল্যান্ড, সুইডেনসহ কিছু বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রের জনগণ ও সরকার বাংলাদেশের বৈদেশিক আয়ের অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে, সোনার বার এবং হীরা উপহার হিসেবে দিয়েছিল ও বিনা সিকিউরিটিতে বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় মালামাল সরবরাহ করে আমাদেরকে বাঁচিয়ে রেখেছিল। কেউ কেউ আমাদের টাকা, যার তখনও কোন আন্তর্জাতিক মূল্য নির্ধারণ করা হয় নাই সেই টাকাকেও ডিপোজিট রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ কছিলো। একদিকে যারাই বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিচ্ছিলো, তাদের সাথে পাকিস্তান সম্পর্ক ছিন্ন করছিলো, অন্যদিকে পাকিস্তান, চীন, সৌদি আরব ও আমেরিকার নিক্সন সরকার জন্মলগ্ন থেকেই বাংলাদেশকে হত্যা করার প্রচেষ্টা হিসাবে সবরকমের সাহায্য বন্ধ করার জন্য তদবির করে যাচ্ছিলো সারা পৃথিবীব্যাপী। যদিও আমেরিকার জনগণ ও জাতিসংঘ, আমাদের জীবন বাঁচানোর সংগ্রামকে সাহায্য করছিলো ও সমর্থন দিয়ে যাচ্ছিলো। এই অস্বাভাবিক অবস্থার মধ্য থেকে বঙ্গবন্ধুর সুষ্ঠু পরিকল্পনার ফলে ও জনগণের সার্বিক সমর্থনের মাধ্যমে, এক কোটি দেশত্যাগী মানুষকে ফিরিয়ে এনে, দুই কোটি আশ্রয়হীন মানুষকে আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে স্বাধীন বাংলাদেশ তার যাত্রা শুরু করে।

বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের শাসনকালে আমরা বিশ্বের প্রায় সকল দেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম হই। সোভিয়েত ই্উনিয়নের সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় আমাদের স্কুল, কলেজের ছাত্রদের একটি বিরাট অংশ সোভিয়েত ইউনিয়নে পাঠিয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম হই। দেশের স্কুল, কলেজ এমনকি প্রাইমারী স্কুল পাকিস্তানী দস্যুরা ধ্বংস করে রেখে যায়। স্বাধীনতার পরে সরকারের অক্লান্ত পরিশ্রমে সমস্ত স্কুল-কলেজগুলো পুনঃনির্মাণ করে শিক্ষা ও পাঠদান করা সম্ভব হয়। কৃষিক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা দানের জন্য বিশ্বব্যাংকের সাথে বোঝাপড়া যখন হলো না, তারপরও দেশের কৃষকদের অর্থ সাহায্য দিয়ে ফসলের উৎপাদন অনেকগুণ বৃদ্ধি করার ফলে, খাদ্যশস্যের বিশেষ করে ধান-চালের অভাব অনেকাংশে পূরণ করা হয়। যা ছিলো আমাদের কাছে সেই সময় স্বপ্নাতীত। বঙ্গবন্ধুর যোগ্য নেতৃত্বে দেশে চালের দাম পাঁচ টাকা সেরে নেমে এসেছিলো, প্রবৃদ্ধি ৮.৫% এ উন্নীত হয়েছিল। এ অবস্থার মধ্যেই ১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে পাকিস্তানের অনুচরেরা আমেরিকার প্ররোচণায় বাংলাদেশকে অকার্যকর করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয়।

২৯ বছর বহু ত্যাগ, লক্ষ, লক্ষ জীবন দান, অমানুষিক নির্যাতন সহ্য করেই পাকিস্তানি দস্যু, অনুদাসদের বিতাড়িত করে জনগণের সরকার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয়। আজও নানাছলে এবং কৌশলে এই স্বাধীন দেশটিকে অকার্যকর করার প্রচেষ্টায় একশ্রেনির মানুষ লিপ্ত আছে। তারা প্রতিদিন নতুন, নতুন সমস্যা সৃষ্টি করে দেশকে অশান্ত দেখানোর চেষ্টা করছে। তাদের সন্ত্রাস, খুন, জ্বালাও-পোড়াও, এমনকি ধর্মকে ব্যবহার করে মানুষে মানুষে হিংসা বিদ্বেষ ছড়ানোর স্থানীয় ও সার্বিক প্রচেষ্টা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু "এদের অভ্যাস যায় না মরলে" তাই তারা আজও প্রত্যেকটি ঘটনাকে তিল থেকে তাল করে একটি অশান্ত দেশ হিসাবে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে পরিচয় করানোর ব্যর্থ প্রচেষ্টায় লিপ্ত আছে।

যেভাবে আমরা ধর্মীয় মৌলবাদকে, সন্ত্রাসকে, জ্বালাও-পোড়াওকে ও ধর্মে ধর্মে বিভেদ সৃষ্টিকারীদেরকে সম্মিলিতভাবে পরাভূত করেছি একইভাবে আমাদের মানুষকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে গিয়ে আমাদের সন্তান-সন্ততির নিশ্চিত উন্নত ভবিষ্যতের প্রত্যাশাকে বাস্তবায়ন করতে কাজ করে যেতে হবে। এদেশের মানুষ হাজার, হাজার বছর ধরে যে বঞ্চনা এবং লাঞ্চনার শিকার হয়েছে। এ বঞ্চনা এবং লাঞ্চনা থেকে মুক্তি দিতে আজকে আমাদের মাঝে যে সার্বিক ঐক্য জননেত্রী শেখ হাসিনা নিয়ে এসেছেন তাকে দৃঢ় করতে হবে, তাহলেই আমাদের জীবন শান্তিময় হবে, সুখের দিনের আশায় ভবিষ্যৎ বংশধরকে আমরা অনুপ্রাণিত করতে পারব ও বিশ্ব সমাজে সম্মানের আসন পাওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল হবে। এই হোক আজকের দিনে আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ                       

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
সর্বশেষ খবর
উত্তরবঙ্গে দুর্ভোগ নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ
উত্তরবঙ্গে দুর্ভোগ নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেইউসির সভাপতি হেলালী, সাধারণ সম্পাদক জাফর
জেইউসির সভাপতি হেলালী, সাধারণ সম্পাদক জাফর

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগের জেরে ভিডিও ফাঁস, বাদীর সাবেক স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগের জেরে ভিডিও ফাঁস, বাদীর সাবেক স্ত্রী গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে নিহত যুবকের
লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে নিহত যুবকের লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাছ চুরি ঠেকাতে পুকুরপাড়ে বিদ্যুৎ, প্রাণ গেল পাহারাদারের
মাছ চুরি ঠেকাতে পুকুরপাড়ে বিদ্যুৎ, প্রাণ গেল পাহারাদারের

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ৬
মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ৬

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৮ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ফিরল মাছধরা ট্রলার
৫৮ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ফিরল মাছধরা ট্রলার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নয় পরমাণু বিজ্ঞানী নিহতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের নয় পরমাণু বিজ্ঞানী নিহতের দাবি ইসরায়েলের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাট সীমান্তে পুশইন ৩, শূন্যরেখায় ৯
লালমনিরহাট সীমান্তে পুশইন ৩, শূন্যরেখায় ৯

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রুট
টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রুট

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাতিরঝিল এলাকা পরিদর্শন রাজউক চেয়ারম্যানের
হাতিরঝিল এলাকা পরিদর্শন রাজউক চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগুনের ঝুঁকি, ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নিচ্ছে অ্যাংকার
আগুনের ঝুঁকি, ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নিচ্ছে অ্যাংকার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত
দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকামুখী মহাসড়কে ভোগান্তি, যমুনা সেতুর দুই পাড়ে দীর্ঘ যানজট
ঢাকামুখী মহাসড়কে ভোগান্তি, যমুনা সেতুর দুই পাড়ে দীর্ঘ যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার
চাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ১৭ কি.মি ধীরগতির যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ১৭ কি.মি ধীরগতির যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত
সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন সেনাপ্রধান আমির হাতেমি
ইরানের নতুন সেনাপ্রধান আমির হাতেমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর পর ঘুচল ‘চোকার্স’ তকমা
২৭ বছর পর ঘুচল ‘চোকার্স’ তকমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় গণহত্যা ও ইরানে হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যা ও ইরানে হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে টেস্ট চ‍্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা
ইতিহাস গড়ে টেস্ট চ‍্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের ছুটিতেও সচল ছিলো বগুড়া পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ
ঈদের ছুটিতেও সচল ছিলো বগুড়া পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা