শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৯, শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আসুন, আশায় বুক বাঁধি

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
আসুন, আশায় বুক বাঁধি

১৯৫০ সাল, বঙ্গবন্ধু তদানীন্তন সরকারের বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা দাবির সমর্থনের অপরাধে কারারুদ্ধ হয়ে খুলনার জেলখানায়। সেখানকার পুলিশ সুপার একদিন বঙ্গবন্ধুকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ''শেখ সাহেব, আপনি কেন জেল খাটছেন?'' বঙ্গবন্ধু উত্তর দিলেন, "ক্ষমতা দখল করার জন্য।" জেল সুপার আবারও প্রশ্ন করলেন, 'ক্ষমতা দখল করে কী করবেন।'' এর উত্তর ছিল, "যদি পারি দেশের জনগণের জন্য কিছু করব।" আজকে বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যখন এই কাজটিই করছেন অর্থাৎ, "যদি পারি দেশের জনগণের জন্য কিছু করব"। সেই সময়েই এই কোভিড-১৯ এর বিশ্ব মন্দার মধ্যেও, দেশটাকে অশান্ত করার জন্য কিছু দুষ্টুচক্র নানা সমাজবিরোধী কাজে লিপ্ত হয়ে দেশের মধ্যে একটি আস্থার সংকট সৃষ্টির প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। প্রায় ১৮ কোটি লোকের এই দেশে যখনই কোন অধম, কোন সামাজিক অথবা এলাকাভিত্তিক কোন অন্যায় সাধন করে তার পুরো দোষটা রাষ্ট্রপ্রধান-এর উপর দিয়ে সরকারকে অকার্যকর প্রমাণ করার জন্য আদাজল খেয়ে এরা লেগে যায়।

স্বাধীন বাংলাদেশের বয়স ৫০ বছর ছঁইছুঁই। এই বয়সকালের মধ্যে ২৯টি বছর দেশের শাসনতন্ত্রকে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দেশটিকে যথেচ্ছাচারভাবে লুটপাট চালিয়ে গেছে, পাকিস্তানের অনুদাস ও বিএনপি-জামাত, জাতীয় পার্টি ও মোশতাকের ডেমোক্রেটিক ফোরাম এর রাজনৈতিক নামধারীরা। পাকিস্তান থেকে যেদিন বেরিয়ে এসেছিলাম সেই ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে দেশটি একটি ধ্বংসস্তুপে পরিণত ভূখণ্ড ছাড়া আর কিছুই ছিলো না। সেদিন অনেকেই ভবিষ্যৎবানী করছিলো, এদেশকে বাঁচানো যাবে না, কমপক্ষে তখনকার সাড়ে সাত কোটি লোকের ৩ কোটি লোক অর্ধাহার-অনাহারে মৃত্যুবরণ করবে।

তখন আমাদের না ছিলো যানবাহন, না ছিলো রাস্তাঘাট, না ছিল চিকিৎসার ব্যবস্থা, রেলসংযোগ, সেতু, কালভার্ট এমনকি হার্ডিঞ্জ সেতুসহ প্রত্যেকটি সেতুকে, যুদ্ধবন্দী হওয়ার আগে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধ্বংস করে দিয়েছিল। দেশের মানুষ একাত্তর সালের সেই বছরে ফসল ফলাতে পারেনি, কারণ সারাদেশে যুদ্ধের ধ্বংসের তাণ্ডবলীলা চলছিল। ফলে দেশ যেদিন স্বাধীন হলো, সেদিন প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্যের তিন ভাগের এক ভাগও আমাদের মজুদ ছিলো না। সামরিক বাহিনীর আত্মসমর্পণের আগের দিনগুলোতে অর্থাৎ যখন অক্টোবর, নভেম্বর এবং ডিসেম্বর একাত্তরে মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় আসন্ন, পাকিস্তানিরা যখন বুঝতে পারল যে, এই দেশকে আর দখলে রাখা যাবে না, তখন তারা জাহাজ ও উড়োজাহাজ ভর্তি করে দেশের যতো সম্পদ পাকিস্তানে নিয়ে যেতে পারা সম্ভব ছিল তা সবই নিয়ে গেল। যেসব খাদ্য শস্য এবং অন্যান্য সামগ্রী নিতে পারলো না, সেগুলো জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দিলো। তারা এই নয় মাসে তিরিশ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে। লক্ষ, লক্ষ বাড়ি ঘর ধ্বংস করেছে। হিন্দু, মুসলমান, উপজাতি নির্বিশেষে সকল মানুষকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে, দেশ থেকে বিতাড়িত করে ভারতবর্ষে আশ্রয় নিতে বাধ্য করেছে। ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের একমাত্র বড় শহর ঢাকাকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে, চট্টগ্রাম বন্দরকে আর যখন ব্যবহার করতে পারছিল না, তখন মাইন পুতে পুতে এই সমুদ্রবন্দরটিকে অকার্যকর করে রেখে গিয়েছিল। পরবর্তীকালে রাশিয়ার সাহায্য নিয়ে প্রায় ২ বছর চেষ্টা করে এই সমুদ্র বন্দরটিকে ব্যবহার উপযোগী করা সম্ভব হয়েছিলো।

তখন দেশের কোন বৈদেশিক মুদ্রা ছিলো না, যা ব্যবহার করে বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য বা প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে মানুষের দৈনন্দিন অভাব পূরণ করা যায়। ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়ন, সুইজারল্যান্ড, সুইডেনসহ কিছু বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রের জনগণ ও সরকার বাংলাদেশের বৈদেশিক আয়ের অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে, সোনার বার এবং হীরা উপহার হিসেবে দিয়েছিল ও বিনা সিকিউরিটিতে বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় মালামাল সরবরাহ করে আমাদেরকে বাঁচিয়ে রেখেছিল। কেউ কেউ আমাদের টাকা, যার তখনও কোন আন্তর্জাতিক মূল্য নির্ধারণ করা হয় নাই সেই টাকাকেও ডিপোজিট রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ কছিলো। একদিকে যারাই বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিচ্ছিলো, তাদের সাথে পাকিস্তান সম্পর্ক ছিন্ন করছিলো, অন্যদিকে পাকিস্তান, চীন, সৌদি আরব ও আমেরিকার নিক্সন সরকার জন্মলগ্ন থেকেই বাংলাদেশকে হত্যা করার প্রচেষ্টা হিসাবে সবরকমের সাহায্য বন্ধ করার জন্য তদবির করে যাচ্ছিলো সারা পৃথিবীব্যাপী। যদিও আমেরিকার জনগণ ও জাতিসংঘ, আমাদের জীবন বাঁচানোর সংগ্রামকে সাহায্য করছিলো ও সমর্থন দিয়ে যাচ্ছিলো। এই অস্বাভাবিক অবস্থার মধ্য থেকে বঙ্গবন্ধুর সুষ্ঠু পরিকল্পনার ফলে ও জনগণের সার্বিক সমর্থনের মাধ্যমে, এক কোটি দেশত্যাগী মানুষকে ফিরিয়ে এনে, দুই কোটি আশ্রয়হীন মানুষকে আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে স্বাধীন বাংলাদেশ তার যাত্রা শুরু করে।

বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের শাসনকালে আমরা বিশ্বের প্রায় সকল দেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম হই। সোভিয়েত ই্উনিয়নের সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় আমাদের স্কুল, কলেজের ছাত্রদের একটি বিরাট অংশ সোভিয়েত ইউনিয়নে পাঠিয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম হই। দেশের স্কুল, কলেজ এমনকি প্রাইমারী স্কুল পাকিস্তানী দস্যুরা ধ্বংস করে রেখে যায়। স্বাধীনতার পরে সরকারের অক্লান্ত পরিশ্রমে সমস্ত স্কুল-কলেজগুলো পুনঃনির্মাণ করে শিক্ষা ও পাঠদান করা সম্ভব হয়। কৃষিক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা দানের জন্য বিশ্বব্যাংকের সাথে বোঝাপড়া যখন হলো না, তারপরও দেশের কৃষকদের অর্থ সাহায্য দিয়ে ফসলের উৎপাদন অনেকগুণ বৃদ্ধি করার ফলে, খাদ্যশস্যের বিশেষ করে ধান-চালের অভাব অনেকাংশে পূরণ করা হয়। যা ছিলো আমাদের কাছে সেই সময় স্বপ্নাতীত। বঙ্গবন্ধুর যোগ্য নেতৃত্বে দেশে চালের দাম পাঁচ টাকা সেরে নেমে এসেছিলো, প্রবৃদ্ধি ৮.৫% এ উন্নীত হয়েছিল। এ অবস্থার মধ্যেই ১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে পাকিস্তানের অনুচরেরা আমেরিকার প্ররোচণায় বাংলাদেশকে অকার্যকর করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয়।

২৯ বছর বহু ত্যাগ, লক্ষ, লক্ষ জীবন দান, অমানুষিক নির্যাতন সহ্য করেই পাকিস্তানি দস্যু, অনুদাসদের বিতাড়িত করে জনগণের সরকার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয়। আজও নানাছলে এবং কৌশলে এই স্বাধীন দেশটিকে অকার্যকর করার প্রচেষ্টায় একশ্রেনির মানুষ লিপ্ত আছে। তারা প্রতিদিন নতুন, নতুন সমস্যা সৃষ্টি করে দেশকে অশান্ত দেখানোর চেষ্টা করছে। তাদের সন্ত্রাস, খুন, জ্বালাও-পোড়াও, এমনকি ধর্মকে ব্যবহার করে মানুষে মানুষে হিংসা বিদ্বেষ ছড়ানোর স্থানীয় ও সার্বিক প্রচেষ্টা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু "এদের অভ্যাস যায় না মরলে" তাই তারা আজও প্রত্যেকটি ঘটনাকে তিল থেকে তাল করে একটি অশান্ত দেশ হিসাবে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে পরিচয় করানোর ব্যর্থ প্রচেষ্টায় লিপ্ত আছে।

যেভাবে আমরা ধর্মীয় মৌলবাদকে, সন্ত্রাসকে, জ্বালাও-পোড়াওকে ও ধর্মে ধর্মে বিভেদ সৃষ্টিকারীদেরকে সম্মিলিতভাবে পরাভূত করেছি একইভাবে আমাদের মানুষকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে গিয়ে আমাদের সন্তান-সন্ততির নিশ্চিত উন্নত ভবিষ্যতের প্রত্যাশাকে বাস্তবায়ন করতে কাজ করে যেতে হবে। এদেশের মানুষ হাজার, হাজার বছর ধরে যে বঞ্চনা এবং লাঞ্চনার শিকার হয়েছে। এ বঞ্চনা এবং লাঞ্চনা থেকে মুক্তি দিতে আজকে আমাদের মাঝে যে সার্বিক ঐক্য জননেত্রী শেখ হাসিনা নিয়ে এসেছেন তাকে দৃঢ় করতে হবে, তাহলেই আমাদের জীবন শান্তিময় হবে, সুখের দিনের আশায় ভবিষ্যৎ বংশধরকে আমরা অনুপ্রাণিত করতে পারব ও বিশ্ব সমাজে সম্মানের আসন পাওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল হবে। এই হোক আজকের দিনে আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ                       

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম