শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪৪, শনিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২১

ছুটির দিনে বই

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
ছুটির দিনে বই

গতকাল সকালে বরেণ্য কবি আসাদ মান্নান সেলফোনে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, কেমন আছি, কী করছি? জানতে চাইলেন, আজ 'ছুটির দিনে বই' নামে কিছু লিখছি কিনা। বললাম, ভাবছি কিছু একটা লিখবো হয়তো। সঙ্গে সঙ্গে তিনি আমাকে বঙ্গবন্ধু'র 'আমার দেখা নয়াচীন ' বইটির ওপর রিভিউ করতে অনুরোধ করলেন। আরও বললেন, তোমার গদ্য লেখাটা আমাকে বেশ আকৃষ্ট করে এবং খানিকটা আনন্দও দেয় বটে। আমিও তাঁকে যথাযথ বিনয়াশ্বস্ত করি। উল্লেখ্য, তিনি ইতোপূর্বে বঙ্গবন্ধুর 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী'র ওপর আমার রিভিউ বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত হলে পড়েছিলেন। 
কোন বিলম্ব না করে শেলফ্ থেকে বইটি বের করে হাতে নিই। দেখি আমার হাতেই লিখা 'পাঠক সমাবেশ কেন্দ্র, তারিখ ২২ মার্চ ২০২০ খৃষ্টাব্দ'। অর্থাৎ চলমান করোনাকালের দুঃসহ কালো দিনলিপির শুরুতেই বইটি ক্রয় করে ঘরে নিয়ে এসেছিলাম।

'আমার দেখা নয়াচীন' বইটির প্রথম প্রকাশ ১৮ মাঘ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ খৃষ্টাব্দ। প্রকাশক বাংলা একাডেমি, ঢাকা। ১২০ পৃষ্ঠার বই, সঙ্গে খাতার খসড়ানোটস্, সফরের দুর্লভসব ফটোগ্রাফস্, বঙ্গবন্ধু'র জীবনপঞ্জি, টীকা ও নির্ঘন্টসহ মোট ১৯৯ পৃষ্ঠা। 

বঙ্গবন্ধু দু'বার নয়াচীন সফর করেছিলেন। প্রথমবার ১৯৫২ সালে ০২ থেকে ১২অক্টোবর পর্যন্ত পিকিংয়ে অনুষ্ঠিত এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক শান্তি সম্মেলনে (peace conference of the Asian and Pacific Regions) তিনি আওয়ামী লীগের একজন তরুণনেতা হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন। 
ভাষা আন্দোলনের অব্যবহিত পরে এই সফরে গিয়ে বঙ্গবন্ধু মাতৃভাষা বাংলায় বক্তৃতা করেছিলেন। এতে ভারতের শিক্ষাবিদ মনোজ বসু ভীষণ আনন্দিত হয়ে বঙ্গবন্ধুকে আলিঙ্গনাবদ্ধ করে প্রশংসা করেছিলেন। সম্মেলনে ৩৭টি দেশের প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেছিলেন। সমগ্র পাকিস্তান থেকে ত্রিশজন আমন্ত্রিত হয়েছিলেন। পূর্ববাংলার ভাগে মাত্র পাঁচজন নেতার মধ্যে বঙ্গবন্ধু ছিলেন অন্যতম একজন। এর দলপতি তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের একজন বিখ্যাত নেতা পীর মানকী শরীফ। 

উল্লেখ্য, এতে তুরস্কের বিপ্লবী কবি নাজিম হিকমতও অংশ নিয়ে বক্তব্য দিয়েছিলেন। এখানে বলে রাখা ভালো যে, বঙ্গবন্ধু '৫২ সালের এ সফরের ঘটনাবলী লিখে রাখেন ১৯৫৪ সালে কারাগারে থাকাবস্থায়। 
দ্বিতীয়বার বঙ্গবন্ধু চীন সফর করেন পাকিস্তান সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য বা পূর্ববাংলার শ্রমমন্ত্রী থাকাকালে। পাকিস্তান সংসদীয় দলের নেতা হিসেবে সেটি ছিল সরকারি সফর। ১৯৫৭ সালের ২৪ জুন থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত সময়ে এ সফরকাল ছিল। তাঁর উভয় সফরই হয় চীনের আলোচিত সামরিকজান্তা চিয়াং কাইশেক পরবর্তী নয়াচীনের প্রবক্তা, বিপ্লবী ও তাত্বিক, মাওবাদের জনক তথা কমিউনিস্ট নেতা মাও সে তুং এর সময়। যাঁর নেতৃত্বে সাংস্কৃতিক বিপ্লবের ভেতর দিয়ে ১৯৪৯ সালের ০১ অক্টোবর নয়াচীন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যা ছিল দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে চলা গৃহযুদ্ধের চুড়ান্ত পরিণতির প্রত্যাশিত ফল। 
বঙ্গবন্ধু বিপ্লবোওর গনচীনের শাসনব্যবস্থা ও মানুষের জীবন জীবিকার বাস্তব চিত্র স্বচক্ষে অবলোকন করেন। যা তিনি পরবর্তীতে অসাধারণ মানবিকতা ও সংবেদনশীলতার দরদী ভাষায় তুলে ধরেছেন। এতে তিনি কখনো কখনো সাম্রাজ্যবাদ, ঔপনিবেশবাদ বিরোধী মনোভাবও ব্যক্ত করেছেন। বলেছেন, "আমি কমিউনিস্ট নই তবে গণমানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে সবসময় বিশ্বাসী। এমনকি সমাজতন্ত্রেও আমার আস্থা আছে"। একজন তরুণ মেধাবী রাজনীতিকের মন-মানসিকতা, চিন্তা-চেতনা, স্বপ্ন-সাধনা, দেশপ্রেমবোধ, মানবজাতির ইতিহাস ও সমাজ সংস্কৃতিতে মুগ্ধ দৃষ্টিপাত সবই প্রগাঢ় অনুভূতিতে প্রতিভাত হয়ে উঠে আসে তাঁর এই ভ্রমণকাহিনিতে। বঙ্গবন্ধু তাঁর বইয়ের এক জায়গায় লিখেছেন, "ট্রেন থেকে আমি বাহিরের দিকে চেয়ে দেশটাকে ভালো করে দেখতে লাগলাম। মনে হলো এ তো আমার পূর্ব বাংলার মতো সকল কিছু। সবুজ ধানের ক্ষেত, চারদিকে বড় বড় গাছ। মাঝে মাঝে মাটির ঘরের গ্রাম, ছোট ছোট নদী, ট্রেনটা পার হয়ে যাচ্ছে। অনেকে আবার কোদাল দিয়া জমি ঠিক করছে। বেশ লাগছে দেশটাকে "। 
ভ্রমণে বৃক্ষ, পুস্প, তরুলতা, বিহঙ্গ কোন কিছুই যেন তাঁর দৃষ্টি এড়ায়নি। নয়াচীন বিপ্লবের পূর্বে সমগ্র জাতি যেন নেশায় বুদ হয়ে ছিল। বঙ্গবন্ধু এদের আফিমখোরের জাত বলেছেন। তিনি মানুষের আফিম খাওয়ার বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে দেখলেন, সরকার এ আফিম খাওয়া নিষিদ্ধ করেছে তথাপি লুকিয়ে কেউ কেউ তা খাচ্ছে। তারা জানে, ধরা পড়লে শাস্তি পেতে হবে। তবু  দু 'একজন খেয়েই চলেছে। তবে তিনি আশা করেছেন, শতকরা আশি ভাগ মানুষ যেহেতু ছেড়ে দিয়েছে বছর তিনের মধ্যে বাকিরাও এটি ত্যাগ করবে। তিনি নয়াচীনে গিয়ে মুসলমানসহ বিভিন্ন জাতির জীবন-যাত্রা সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং গ্রামের অভ্যন্তরের একেবারে প্রান্তিক জঙ্গিগোষ্ঠীর সাথে গিয়ে সাক্ষাৎ করেছেন। আজকের মাও সে তুং এর কমিউনিস্ট সরকার আর পূর্বের চিয়াং কাইশেক সরকারের মধ্যে গুনগত বা নীতিমালায় পার্থক্য কোথায় তাও তিনি সযত্নে পরখ করে দেখার প্রয়াস করেন। চীনেও সাধারণ মানুষ কুসংস্কার আচ্ছন্ন ছিল, ধর্মব্যবসা ছিল, পীর ধরার প্রথা ছিল এসব তাঁর লেখায় জীবন্ত হয়ে উঠে এসেছে। বঙ্গবন্ধু'র লেখায় তথ্য, "তখন চীনের লোক সংখ্যা ৬০ কোটি, তিন সম্প্রদায় প্রধান, ৮০% বৌদ্ধ, প্রায় ৫ কোটি মুসলমান আর কিছুসংখ্যক খৃষ্টান। কিছু প্রদেশে প্রায় ৯০% মুসলিম ছিল"। 
১৯৫২ সালে নয়াচীন সফরে পূর্ব বাংলা থেকে বঙ্গবন্ধু'র সাথে সফরসঙ্গী ছিলেন আতাউর রহমান খান, তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, খোন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াস ও লেখক ইউসুফ হাসান। বঙ্গবন্ধু তাঁদের কিছু ব্যক্তিগত যোগ্যতা ও গুণের কথাও মাঝে মধ্যে রসিকতার ভাষায় উল্লেখ করেছেন। সফরকালে তিনি হংকং, সাংহাই, পিকিং (বর্তমান বেইজিং), তিয়ানজিং, ক্যান্টন, নানকিং ইত্যাদি শহর ঘুরেছেন এবং নানাবিধ বিষয়ে বিচিত্র বর্ণনা দিয়েছেন। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য কোথায় কেমন এমনকি পাকিস্তানের সাথে তুলনামূলক হারও বর্ণনা করেছেন। 
এ বইয়ে বঙ্গবন্ধু তাঁর লেখায় যেসব নাম বার বার উল্লেখ করেছেন এর মধ্যে, চা, ইংরেজ, কমিউনিস্ট, বার্মাদেশ, চিয়াং কাইশেক, চৌ এন লাই, নয়াচীন, মাও সে তুং, মুসলমান, সাংহাই, হংকং,ম্যাডাম সান ইয়াৎ সেন।  
'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' বা 'কারাগারের রোজনামচা'র মতো 'আমার দেখা নয়াচীন'ও  অনেক সুখপাঠ্য এবং তথ্যে- উপাত্তে সমৃদ্ধ এক অনন্য ঐতিহাসিক দলিল। বলা যায়, ভবিষ্যতের নির্ভরশীল রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব, মননশীলতা এবং মাটি ও মানুষের জীবনভাবনায় নিবেদিত হতে যুদ্ধোওর নয়াচীন ভ্রমণ ছিল বঙ্গবন্ধু'র জন্য এক অনুপম রাজনৈতিক সোপান। 
২৫ পৌষ, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে