শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪৪, শনিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২১

ছুটির দিনে বই

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
ছুটির দিনে বই

গতকাল সকালে বরেণ্য কবি আসাদ মান্নান সেলফোনে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, কেমন আছি, কী করছি? জানতে চাইলেন, আজ 'ছুটির দিনে বই' নামে কিছু লিখছি কিনা। বললাম, ভাবছি কিছু একটা লিখবো হয়তো। সঙ্গে সঙ্গে তিনি আমাকে বঙ্গবন্ধু'র 'আমার দেখা নয়াচীন ' বইটির ওপর রিভিউ করতে অনুরোধ করলেন। আরও বললেন, তোমার গদ্য লেখাটা আমাকে বেশ আকৃষ্ট করে এবং খানিকটা আনন্দও দেয় বটে। আমিও তাঁকে যথাযথ বিনয়াশ্বস্ত করি। উল্লেখ্য, তিনি ইতোপূর্বে বঙ্গবন্ধুর 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী'র ওপর আমার রিভিউ বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত হলে পড়েছিলেন। 
কোন বিলম্ব না করে শেলফ্ থেকে বইটি বের করে হাতে নিই। দেখি আমার হাতেই লিখা 'পাঠক সমাবেশ কেন্দ্র, তারিখ ২২ মার্চ ২০২০ খৃষ্টাব্দ'। অর্থাৎ চলমান করোনাকালের দুঃসহ কালো দিনলিপির শুরুতেই বইটি ক্রয় করে ঘরে নিয়ে এসেছিলাম।

'আমার দেখা নয়াচীন' বইটির প্রথম প্রকাশ ১৮ মাঘ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ খৃষ্টাব্দ। প্রকাশক বাংলা একাডেমি, ঢাকা। ১২০ পৃষ্ঠার বই, সঙ্গে খাতার খসড়ানোটস্, সফরের দুর্লভসব ফটোগ্রাফস্, বঙ্গবন্ধু'র জীবনপঞ্জি, টীকা ও নির্ঘন্টসহ মোট ১৯৯ পৃষ্ঠা। 

বঙ্গবন্ধু দু'বার নয়াচীন সফর করেছিলেন। প্রথমবার ১৯৫২ সালে ০২ থেকে ১২অক্টোবর পর্যন্ত পিকিংয়ে অনুষ্ঠিত এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক শান্তি সম্মেলনে (peace conference of the Asian and Pacific Regions) তিনি আওয়ামী লীগের একজন তরুণনেতা হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন। 
ভাষা আন্দোলনের অব্যবহিত পরে এই সফরে গিয়ে বঙ্গবন্ধু মাতৃভাষা বাংলায় বক্তৃতা করেছিলেন। এতে ভারতের শিক্ষাবিদ মনোজ বসু ভীষণ আনন্দিত হয়ে বঙ্গবন্ধুকে আলিঙ্গনাবদ্ধ করে প্রশংসা করেছিলেন। সম্মেলনে ৩৭টি দেশের প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেছিলেন। সমগ্র পাকিস্তান থেকে ত্রিশজন আমন্ত্রিত হয়েছিলেন। পূর্ববাংলার ভাগে মাত্র পাঁচজন নেতার মধ্যে বঙ্গবন্ধু ছিলেন অন্যতম একজন। এর দলপতি তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের একজন বিখ্যাত নেতা পীর মানকী শরীফ। 

উল্লেখ্য, এতে তুরস্কের বিপ্লবী কবি নাজিম হিকমতও অংশ নিয়ে বক্তব্য দিয়েছিলেন। এখানে বলে রাখা ভালো যে, বঙ্গবন্ধু '৫২ সালের এ সফরের ঘটনাবলী লিখে রাখেন ১৯৫৪ সালে কারাগারে থাকাবস্থায়। 
দ্বিতীয়বার বঙ্গবন্ধু চীন সফর করেন পাকিস্তান সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য বা পূর্ববাংলার শ্রমমন্ত্রী থাকাকালে। পাকিস্তান সংসদীয় দলের নেতা হিসেবে সেটি ছিল সরকারি সফর। ১৯৫৭ সালের ২৪ জুন থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত সময়ে এ সফরকাল ছিল। তাঁর উভয় সফরই হয় চীনের আলোচিত সামরিকজান্তা চিয়াং কাইশেক পরবর্তী নয়াচীনের প্রবক্তা, বিপ্লবী ও তাত্বিক, মাওবাদের জনক তথা কমিউনিস্ট নেতা মাও সে তুং এর সময়। যাঁর নেতৃত্বে সাংস্কৃতিক বিপ্লবের ভেতর দিয়ে ১৯৪৯ সালের ০১ অক্টোবর নয়াচীন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যা ছিল দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে চলা গৃহযুদ্ধের চুড়ান্ত পরিণতির প্রত্যাশিত ফল। 
বঙ্গবন্ধু বিপ্লবোওর গনচীনের শাসনব্যবস্থা ও মানুষের জীবন জীবিকার বাস্তব চিত্র স্বচক্ষে অবলোকন করেন। যা তিনি পরবর্তীতে অসাধারণ মানবিকতা ও সংবেদনশীলতার দরদী ভাষায় তুলে ধরেছেন। এতে তিনি কখনো কখনো সাম্রাজ্যবাদ, ঔপনিবেশবাদ বিরোধী মনোভাবও ব্যক্ত করেছেন। বলেছেন, "আমি কমিউনিস্ট নই তবে গণমানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে সবসময় বিশ্বাসী। এমনকি সমাজতন্ত্রেও আমার আস্থা আছে"। একজন তরুণ মেধাবী রাজনীতিকের মন-মানসিকতা, চিন্তা-চেতনা, স্বপ্ন-সাধনা, দেশপ্রেমবোধ, মানবজাতির ইতিহাস ও সমাজ সংস্কৃতিতে মুগ্ধ দৃষ্টিপাত সবই প্রগাঢ় অনুভূতিতে প্রতিভাত হয়ে উঠে আসে তাঁর এই ভ্রমণকাহিনিতে। বঙ্গবন্ধু তাঁর বইয়ের এক জায়গায় লিখেছেন, "ট্রেন থেকে আমি বাহিরের দিকে চেয়ে দেশটাকে ভালো করে দেখতে লাগলাম। মনে হলো এ তো আমার পূর্ব বাংলার মতো সকল কিছু। সবুজ ধানের ক্ষেত, চারদিকে বড় বড় গাছ। মাঝে মাঝে মাটির ঘরের গ্রাম, ছোট ছোট নদী, ট্রেনটা পার হয়ে যাচ্ছে। অনেকে আবার কোদাল দিয়া জমি ঠিক করছে। বেশ লাগছে দেশটাকে "। 
ভ্রমণে বৃক্ষ, পুস্প, তরুলতা, বিহঙ্গ কোন কিছুই যেন তাঁর দৃষ্টি এড়ায়নি। নয়াচীন বিপ্লবের পূর্বে সমগ্র জাতি যেন নেশায় বুদ হয়ে ছিল। বঙ্গবন্ধু এদের আফিমখোরের জাত বলেছেন। তিনি মানুষের আফিম খাওয়ার বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে দেখলেন, সরকার এ আফিম খাওয়া নিষিদ্ধ করেছে তথাপি লুকিয়ে কেউ কেউ তা খাচ্ছে। তারা জানে, ধরা পড়লে শাস্তি পেতে হবে। তবু  দু 'একজন খেয়েই চলেছে। তবে তিনি আশা করেছেন, শতকরা আশি ভাগ মানুষ যেহেতু ছেড়ে দিয়েছে বছর তিনের মধ্যে বাকিরাও এটি ত্যাগ করবে। তিনি নয়াচীনে গিয়ে মুসলমানসহ বিভিন্ন জাতির জীবন-যাত্রা সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং গ্রামের অভ্যন্তরের একেবারে প্রান্তিক জঙ্গিগোষ্ঠীর সাথে গিয়ে সাক্ষাৎ করেছেন। আজকের মাও সে তুং এর কমিউনিস্ট সরকার আর পূর্বের চিয়াং কাইশেক সরকারের মধ্যে গুনগত বা নীতিমালায় পার্থক্য কোথায় তাও তিনি সযত্নে পরখ করে দেখার প্রয়াস করেন। চীনেও সাধারণ মানুষ কুসংস্কার আচ্ছন্ন ছিল, ধর্মব্যবসা ছিল, পীর ধরার প্রথা ছিল এসব তাঁর লেখায় জীবন্ত হয়ে উঠে এসেছে। বঙ্গবন্ধু'র লেখায় তথ্য, "তখন চীনের লোক সংখ্যা ৬০ কোটি, তিন সম্প্রদায় প্রধান, ৮০% বৌদ্ধ, প্রায় ৫ কোটি মুসলমান আর কিছুসংখ্যক খৃষ্টান। কিছু প্রদেশে প্রায় ৯০% মুসলিম ছিল"। 
১৯৫২ সালে নয়াচীন সফরে পূর্ব বাংলা থেকে বঙ্গবন্ধু'র সাথে সফরসঙ্গী ছিলেন আতাউর রহমান খান, তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, খোন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াস ও লেখক ইউসুফ হাসান। বঙ্গবন্ধু তাঁদের কিছু ব্যক্তিগত যোগ্যতা ও গুণের কথাও মাঝে মধ্যে রসিকতার ভাষায় উল্লেখ করেছেন। সফরকালে তিনি হংকং, সাংহাই, পিকিং (বর্তমান বেইজিং), তিয়ানজিং, ক্যান্টন, নানকিং ইত্যাদি শহর ঘুরেছেন এবং নানাবিধ বিষয়ে বিচিত্র বর্ণনা দিয়েছেন। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য কোথায় কেমন এমনকি পাকিস্তানের সাথে তুলনামূলক হারও বর্ণনা করেছেন। 
এ বইয়ে বঙ্গবন্ধু তাঁর লেখায় যেসব নাম বার বার উল্লেখ করেছেন এর মধ্যে, চা, ইংরেজ, কমিউনিস্ট, বার্মাদেশ, চিয়াং কাইশেক, চৌ এন লাই, নয়াচীন, মাও সে তুং, মুসলমান, সাংহাই, হংকং,ম্যাডাম সান ইয়াৎ সেন।  
'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' বা 'কারাগারের রোজনামচা'র মতো 'আমার দেখা নয়াচীন'ও  অনেক সুখপাঠ্য এবং তথ্যে- উপাত্তে সমৃদ্ধ এক অনন্য ঐতিহাসিক দলিল। বলা যায়, ভবিষ্যতের নির্ভরশীল রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব, মননশীলতা এবং মাটি ও মানুষের জীবনভাবনায় নিবেদিত হতে যুদ্ধোওর নয়াচীন ভ্রমণ ছিল বঙ্গবন্ধু'র জন্য এক অনুপম রাজনৈতিক সোপান। 
২৫ পৌষ, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
সর্বশেষ খবর
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া
ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা
যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী
প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স
নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ
তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা
শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনা যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনা যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৯ রানে অলআউট নিগাররা
৪৯ রানে অলআউট নিগাররা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন, ৭৪০ প্রার্থী
৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন, ৭৪০ প্রার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

ন্যায়বিচারের দাবিতে ডিসিকে রায়হানের মায়ের স্মারকলিপি
ন্যায়বিচারের দাবিতে ডিসিকে রায়হানের মায়ের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা