শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১

‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ বনাম অপপ্রচার!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ বনাম অপপ্রচার!

"এতদিন আপনাদের যা বলে এসেছি আজ আর তা বলতে পারছি না। বাংলাদেশে তিনজন শনাক্ত হয়েছে। এদের মধ্যে দুইজন পুরুষ, একজন নারী"।

মার্চের ৮ তারিখে আইইডিসিআর এর তৎকালীন পরিচালক সেব্রিনা ফ্লোরার এই বক্তব্যে মুহুর্তেই পাল্টে যায় বাংলাদেশের দৃশ্যপট। সরকার দ্রুতই সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে, বন্ধ করে দেয়া হয় সব ধরণের পরিবহন ব্যবস্থা। বাংলাদেশেও ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে, বেশি সংক্রমিত এলাকায় সরকার কর্তৃক জারি করা হয় লকডাউন। বাস্তবিক অর্থে প্রাথমিক সময়টায় গোটা দেশই এই লকডাউনের আওতায় ছিলো। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারীতে মানুষের মৃত্যু চক্রবৃদ্ধিহারে বাড়তে শুরু করলে মানুষের মাঝেও ভয় আতংকের এক পরিবেশ সৃষ্টি হয়, এই ভাইরাস নিয়ে নানা বিভ্রান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। মানুষের কাছে সাবধান থাকার জন্য বার বার হাত ধোয়া, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা আর মুখে মাস্ক পরা সম্পর্কিত করণীয় বিষয়সমূহ প্রচার করা হয়েছে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে। 

এরপর দফায় দফায় পরিবেশ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে সরকারের তরফ থেকে করণীয় সম্পর্কে ঘোষণা এসেছে। গোটা বিশ্ব বুঝি তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষায় ছিলো করোনা ভ্যাকসিনের। অবশেষে সেই অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় এবং টিকা আবিস্কারের সুসংবাদ আসে।  

করোনাভাইরাসের মহামারি মোকাবিলায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন দিতে তিনটি টিকার কথা উল্লেখ করেছে। এই টিকাগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফাইজার ও মডার্না এবং যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথভাবে উদ্ভাবিত টিকা। এ বছরের শুরুতেই জরুরি ব্যবহারে উল্লেখিত টিকার অনুমোদন দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তারপর দ্রুততার সাথেই বিশ্বের প্রভাবশালী এবং টিকা আবিস্কৃত রাষ্ট্রসমূহের নাগরিকেরা সেই টিকা কর্মসূচিতে অংশ নিতে শুরু করে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ টিকা পাওয়ার বিষয়টা নিয়ে অনেকটা অনিশ্চিত ছিলো, আদৌ টিকা পাবে কিনা তা নিয়েও ছিলো নানা জল্পনা কল্পনা। কিন্তু অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা যেনো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদনের সাথে সাথেই পাওয়া যায় সে ব্যবস্থা আগেই করে রেখেছিলো বাংলাদেশ। আমাদের এই উপমহাদেশে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট অক্সফোর্ডের টিকাটি উৎপাদন করার দায়িত্ব পেয়েছে। গত নভেম্বরে সেই সেরাম ইন্সটিটিউটের সাথে বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মা একটি সমঝোতা চুক্তি সই করে। সেই চুক্তি মোতাবেক যে দেশগুলো এই ভ্যাকসিন প্রথম পাবে বাংলাদেশ হবে তার মধ্যে একটি। আর সে সূত্র ধরে  প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ ৩ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন সেরাম ইন্সটিটিউট থেকে কেনার ঘোষণাও দিয়ে রেখেছে। স্বাভাবিক নিয়মেই এই ৩ কোটি ডোজ এ মাসের শেষের দিকে বা ফেব্রুয়ারির শুরুতে বাংলাদেশ পাবার কথা। কিন্তু এর আগেই আজ বাংলাদেশ ২০ লাখ ভ্যাকসিন ভারতের কাছ থেকে উপহার হিসেবে পেয়েছে। 

ভারত ভ্যাকসিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস বাংলাদেশকে দেবে উপহার হিসেবে আর সেটা বিতর্ক ছাড়াই চুপিসারে চলে আসবে তা হতেই পারে না! সাম্প্রতিক সময়ে ভ্যাকসিন নিয়ে নানামুখী অপপ্রচার বা ভারত-বাংলাদেশ এর যেকোন দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে সার্বিক যে অপপ্রচার হয় সে অভিজ্ঞতা থেকে এটা প্রত্যাশিতই ছিলো! আর তাই করোনা ভ্যাকসিনের শুরু থেকেই নানামুখী গুজব চলমান ছিলো, যা শুনে মানুষ অনেকটা বিভ্রান্তও হয়েছে। 

শুরুতে বলা হলো, এই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ বিনা কারণে ভারতের কাছ থেকে বেশি দামে কিনছে। এরপর বলা হলো, ভ্যাকসিন কিনলেও সঠিক সময়ে পাবেনা বাংলাদেশ। কিন্তু যখনি দেখা গেলো নির্দিষ্ট কম দামে সঠিক সময়েই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ পাচ্ছে এবং বন্ধুরাষ্ট্র ভারত উল্টো উপহার হিসেবে বাংলাদেশকে ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দিচ্ছে, তখন অপপ্রচারকারীরা বলতে শুরু করলো এটা ভারতের তৈরি নিম্নমানের অপরীক্ষিত ভ্যাকসিন! এই ভ্যাকসিন প্রয়োগে ভারতেই অনেক মানুষ অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। তাই এই ভ্যাকসিন নিলে নিশ্চিত শরীর খারাপের দিকে যাবে! 

এই প্রশ্নের উত্তরে প্রথমেই বলা দরকার, ভারতের যে ভ্যাকসিনটি কার্যকর নয় বলে বিতর্ক তৈরি হয়েছে সেটি ভারত বায়োটেকের ভ্যাকসিন। ভারতীয় এই ভ্যাকসিন কোভ্যাকসিন (Covaxin) হিসেবে পরিচিত। কোভ্যাকসিন ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এন্ড ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি একসঙ্গে এই ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করেছে। আর ভ্যাকসিনটি প্রস্তুত করেছে ভারত বায়োটেক। ভারতের নিজেদের আবিস্কৃত এই কোভ্যাকসিন এর কার্যকরীতা সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছে খোদ ভারতীয় বহু মিডিয়াই। 

অপরদিকে বাংলাদেশ যেটি আমদানি করছে এবং আজ যে ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন বাংলাদেশ উপহার হিসেবে পেয়েছে সেটি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট অক্সফোর্ডের টিকার পেটেন্ট নিয়ে সেটি কেবল উৎপাদন করবে, তাও ব্রিটিশ সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ সমন্বয়ে। অক্সফোর্ডের এই ভ্যাকসিনটি কোভিশিল্ড (Covishield) নামে পরিচিত। অর্থাৎ, বাংলাদেশ পাচ্ছে কোভিশিল্ড, কোভ্যাকসিন না। একটি হলো অক্সফোর্ডের আবিষ্কৃত আরেকটি হলো ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এন্ড ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি'র আবিষ্কৃত। একটি উৎপাদন করছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ সমন্বয়ে সেরাম ইনস্টিটিউট, অন্যদিকে আরেকটি উৎপাদন করছে ভারতীয় বায়োটেক। তাই যারা ভ্যাকসিন নিয়ে এই অপপ্রচার করছেন তা যে সম্পূর্ণরুপে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তা স্পষ্ট। 

ভ্যাকসিনের দাম নিয়ে একটা অপপ্রচার ক’দিন আগে ফেসবুকে খুব দেখেছি। সোশাল মিডিয়ায় গন্ডি পেড়িয়ে এই প্রোপাগান্ডা যখন মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে আসলো তখন এক পর্যায়ে দাম সংক্রান্ত গুজব ঠেকাতে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের বিবৃতি পর্যন্ত দিতে হয়েছে। 

গত ১৮ ডিসেম্বর দ্যা গার্ডিয়ান পত্রিকার এক রিপোর্টে দেখা যায় অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্ভাবিত টিকা প্রতিডোজ আমেরিকা কিনছে ৪ ডলারে এবং ইউরোপ কিনছে তার চেয়েও একটু কমে। আর বাংলাদেশ সেই টিকা কিনছে প্রতিডোজ ৫ ডলার বা ৪২৫ টাকায়। বাংলাদেশকে কেনো এক ডলার বেশি দিয়ে এই টিকা কিনতে হচ্ছে তার কারণ না জেনেই সোশাল মিডিয়ায় শুরু হলো তুমুল সমালোচনা। আর এই সমালোচনার লাইন সেই একই আর তা হলো, বাংলাদেশ সরকার ভারতের কোম্পানিকে অযথা বেশি টাকা দিচ্ছে মানে ভারতকে সব দিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশ! কিন্তু কেনো এক ডলার বেশি দাম পড়েছে বা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট থেকে এই টিকা না এনে যদি অন্য কোন দেশের কোম্পানি থেকে আনা হতো তাহলে যে আরো তিনগুণ বেশি দাম পড়তো সেব্যাপারে আমরা দৃষ্টিই দিচ্ছিনা বা জানিও না! ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং আমেরিকাতে যেকোন দেশের তুলনায় এই টিকা কম দামে পাওয়া যাবার পেছনে যে একটা বড় কারণ রয়েছে সে বিষয়টাও আমরা জানার দরকার মনে করছি না। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অক্সফোর্ড- অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার জন্য আলাদা তহবিল গঠন করেছে এবং তারা বিনিয়োগও করেছে। বিভিন্ন দেশের সরকার ও দাতারা টিকা তৈরি এবং তার পরীক্ষার প্রকল্পগুলোতে কোটি কোটি পাউণ্ড পরিমাণ অর্থ ঢেলেছে। ভ্যাকসিন-উৎপাদক কোম্পানি আমেরিকার মডার্না তাদের টিকার পেছনে ৫৯ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড অর্থ ব্যয় করেছে, জার্মানির বায়োএনটেক এবং তাদের অংশীদার বৃহৎ আমেরিকান কোম্পানি ফাইজার যৌথভাবে  প্রায় ৪০ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড এবং অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার পেছনে সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার ও দাতা প্রায় ১৬৫ কোটি পাউন্ড অর্থ ব্যয় করেছে। এখানে দাতারা ঝুঁকি নিয়েছে এবং ভ্যাকসিন ব্যর্থ হলে তারা তাদের সম্পূর্ণ বিনিয়োগ কিন্তু হারাতো। তাই ইইউ, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং উদ্ভাবিত সফল টিকার সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্র ও দাতা প্রতিষ্ঠান তুলনামূলক কম দামেই ভ্যাকসিন পাবে। এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখ করা দরকার, টিকা উৎপাদনকালীন ট্রায়াল যদি অন্যদেশে হয় তবে টিকা দ্রুত এবং স্বল্পমূল্যে পাবার ক্ষেত্রে সেই দেশও অগ্রাধিকার পায়। যেমন সফল টিকার কোন একটির ট্রায়াল যদি বাংলাদেশে হতো তবে বাংলাদেশও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো কম দামেই এই টিকা পেতো। তাই ইউরোপ আমেরিকার চেয়ে বাংলাদেশ বেশি দামে টিকা কিনছে বা অযথা বেশি টাকা ভারতীয় কোম্পানিকে বাংলাদেশ সরকার দিচ্ছে এই বক্তব্যগুলো স্রেফ গুজব। বাস্তবের সাথে এসব ঘটনার কোন মিল নেই। উপরোক্ত বিষয়ের সাপেক্ষেই ভ্যাকসিনের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে এবং ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী রাষ্ট্র ও দাতা সংস্থা বাদে বাকিসব রাষ্ট্রকেই একটু বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।

বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতবিরোধী একটা অংশের মূল সমস্যা হলো বাংলাদেশ কেনো ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউটের সাথেই চুক্তিবদ্ধ হলো। অথচ আমরা অনেকেই জানিনা বিশ্বের বৃহত্তম টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট। গোটা পৃথিবীর বৃহত্তম একটি টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থার সাথে চুক্তিবদ্ধ নাহয়ে যদি অন্যকোন দেশের কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হতো তবে কি হতো বা বর্তমানের চেয়ে আরো কতো বেশিগুণ দামে এই টিকা পেতাম তা একটু হিসেব করা যাক। ভারত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ সাতটি দেশ অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনের অ্যাডভান্সড ট্রায়াল শুরুর অনুমতি পেয়েছিলো। সহজ ভাষায় যদি বলি, ভারতসহ বিভিন্ন দেশকে অক্সফোর্ড এই টিকা উৎপাদনের অনুমোদন দিয়েছে। অক্সফোর্ড যদি ভারতকে অনুমোদন দেয় বিক্রি করতে, তাহলে তারা বাংলাদেশের কাছে বিক্রি করবে। আর অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ উদ্যোগে তৈরি ভ্যাকসিনের সেই পেটেন্ট পেয়েছে ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট এবং ইতোমধ্যে তারা ভ্যাকসিন উৎপাদন শুরু করছে। তাই বাংলাদেশের কাছে সবচেয়ে সহজ এবং নিকটবর্তী হিসেবে ভারতকেই বেছে নেয়া হয়েছে। কারণ একটি ভ্যাকসিন উৎপাদনই কিন্তু শেষ কথা নয় বরং এই ভ্যাকসিন সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের মাধ্যমে অন্যদেশে আনয়নও একটি বড় ঝুঁকির কাজ। তাই সবচেয়ে নিকটবর্তী বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে ভারতের সেরাম ইন্সটিউটকেই বেছে নিয়েছে বাংলাদেশ। অথচ যারা আজকে প্রশ্ন উত্থাপন করছেন, কেন বেশি ডলার খরচ করে টিকা আনা হচ্ছে তারা ভাবতেও পারছেন না এই টিকার জন্য ইংল্যান্ড, আমেরিকা বা জার্মানির কোন কোম্পানির সাথে চুক্তি করলে খরচ তখন দ্বিগুণ হয়ে যেতো! দীর্ঘ সময় সংরক্ষণের ব্যয়ভার, পরিবহন খরচসহ এই ভ্যাকসিনের দাম তখন কত ডলারে গিয়ে ঠেকতো কে জানে!

ভ্যাকসিন মৈত্রীর আওতায় ভার‍ত সরকার বাংলাদেশসহ বন্ধুপ্রতীম ৬ দেশকে টিকা উপহার দিয়েছে। ভ্যাকসিন কূটনীতির অংশ হিসেবে ভারত প্রতিবেশী বন্ধু দেশগুলোতে বিনা পয়সায় অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাঠানোর যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, তার আওতায় বাংলাদেশ সরকার আজ উপহার হিসেবে ২০ লাখ ডোজ টিকা পেয়েছে। এই উপহার ভারতের ''নেইবারহুড ফার্স্ট'' নীতির বহিঃপ্রকাশ। করোনা মহামারীর এই বিপর্যস্ত সময়েও ভারত নিজের দেশের পূর্ণাংগ চাহিদা না মিটিয়ে পাশের বন্ধুরাষ্ট্রদের টিকা উপহার দেয়াটা নিঃসন্দেহে সেই বন্ধুত্বের সম্পর্ককে আরো গভীরে প্রোথিত করবে। ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে ভারত যে তাদের একটা কর্তব্য হিসেবেই দেখছে এই উপহার তার বড় প্রমাণ। 

উল্লেখ্য, ভারত তার বন্ধুরাষ্ট্রের মাঝে সবচেয়ে বেশি ২০ লক্ষ ডোজ টিকা দিয়েছে একমাত্র বাংলাদেশকেই। তাই সবার প্রতি আহ্বান থাকবে, বিশ্ব মহামারীর সময়েও যারা করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন। করোনা ভ্যাকসিন ইস্যুতেও যারা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হোন। 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে