শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১

‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ বনাম অপপ্রচার!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ বনাম অপপ্রচার!

"এতদিন আপনাদের যা বলে এসেছি আজ আর তা বলতে পারছি না। বাংলাদেশে তিনজন শনাক্ত হয়েছে। এদের মধ্যে দুইজন পুরুষ, একজন নারী"।

মার্চের ৮ তারিখে আইইডিসিআর এর তৎকালীন পরিচালক সেব্রিনা ফ্লোরার এই বক্তব্যে মুহুর্তেই পাল্টে যায় বাংলাদেশের দৃশ্যপট। সরকার দ্রুতই সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে, বন্ধ করে দেয়া হয় সব ধরণের পরিবহন ব্যবস্থা। বাংলাদেশেও ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে, বেশি সংক্রমিত এলাকায় সরকার কর্তৃক জারি করা হয় লকডাউন। বাস্তবিক অর্থে প্রাথমিক সময়টায় গোটা দেশই এই লকডাউনের আওতায় ছিলো। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারীতে মানুষের মৃত্যু চক্রবৃদ্ধিহারে বাড়তে শুরু করলে মানুষের মাঝেও ভয় আতংকের এক পরিবেশ সৃষ্টি হয়, এই ভাইরাস নিয়ে নানা বিভ্রান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। মানুষের কাছে সাবধান থাকার জন্য বার বার হাত ধোয়া, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা আর মুখে মাস্ক পরা সম্পর্কিত করণীয় বিষয়সমূহ প্রচার করা হয়েছে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে। 

এরপর দফায় দফায় পরিবেশ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে সরকারের তরফ থেকে করণীয় সম্পর্কে ঘোষণা এসেছে। গোটা বিশ্ব বুঝি তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষায় ছিলো করোনা ভ্যাকসিনের। অবশেষে সেই অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় এবং টিকা আবিস্কারের সুসংবাদ আসে।  

করোনাভাইরাসের মহামারি মোকাবিলায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন দিতে তিনটি টিকার কথা উল্লেখ করেছে। এই টিকাগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফাইজার ও মডার্না এবং যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথভাবে উদ্ভাবিত টিকা। এ বছরের শুরুতেই জরুরি ব্যবহারে উল্লেখিত টিকার অনুমোদন দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তারপর দ্রুততার সাথেই বিশ্বের প্রভাবশালী এবং টিকা আবিস্কৃত রাষ্ট্রসমূহের নাগরিকেরা সেই টিকা কর্মসূচিতে অংশ নিতে শুরু করে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ টিকা পাওয়ার বিষয়টা নিয়ে অনেকটা অনিশ্চিত ছিলো, আদৌ টিকা পাবে কিনা তা নিয়েও ছিলো নানা জল্পনা কল্পনা। কিন্তু অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা যেনো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদনের সাথে সাথেই পাওয়া যায় সে ব্যবস্থা আগেই করে রেখেছিলো বাংলাদেশ। আমাদের এই উপমহাদেশে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট অক্সফোর্ডের টিকাটি উৎপাদন করার দায়িত্ব পেয়েছে। গত নভেম্বরে সেই সেরাম ইন্সটিটিউটের সাথে বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মা একটি সমঝোতা চুক্তি সই করে। সেই চুক্তি মোতাবেক যে দেশগুলো এই ভ্যাকসিন প্রথম পাবে বাংলাদেশ হবে তার মধ্যে একটি। আর সে সূত্র ধরে  প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ ৩ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন সেরাম ইন্সটিটিউট থেকে কেনার ঘোষণাও দিয়ে রেখেছে। স্বাভাবিক নিয়মেই এই ৩ কোটি ডোজ এ মাসের শেষের দিকে বা ফেব্রুয়ারির শুরুতে বাংলাদেশ পাবার কথা। কিন্তু এর আগেই আজ বাংলাদেশ ২০ লাখ ভ্যাকসিন ভারতের কাছ থেকে উপহার হিসেবে পেয়েছে। 

ভারত ভ্যাকসিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস বাংলাদেশকে দেবে উপহার হিসেবে আর সেটা বিতর্ক ছাড়াই চুপিসারে চলে আসবে তা হতেই পারে না! সাম্প্রতিক সময়ে ভ্যাকসিন নিয়ে নানামুখী অপপ্রচার বা ভারত-বাংলাদেশ এর যেকোন দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে সার্বিক যে অপপ্রচার হয় সে অভিজ্ঞতা থেকে এটা প্রত্যাশিতই ছিলো! আর তাই করোনা ভ্যাকসিনের শুরু থেকেই নানামুখী গুজব চলমান ছিলো, যা শুনে মানুষ অনেকটা বিভ্রান্তও হয়েছে। 

শুরুতে বলা হলো, এই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ বিনা কারণে ভারতের কাছ থেকে বেশি দামে কিনছে। এরপর বলা হলো, ভ্যাকসিন কিনলেও সঠিক সময়ে পাবেনা বাংলাদেশ। কিন্তু যখনি দেখা গেলো নির্দিষ্ট কম দামে সঠিক সময়েই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ পাচ্ছে এবং বন্ধুরাষ্ট্র ভারত উল্টো উপহার হিসেবে বাংলাদেশকে ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দিচ্ছে, তখন অপপ্রচারকারীরা বলতে শুরু করলো এটা ভারতের তৈরি নিম্নমানের অপরীক্ষিত ভ্যাকসিন! এই ভ্যাকসিন প্রয়োগে ভারতেই অনেক মানুষ অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। তাই এই ভ্যাকসিন নিলে নিশ্চিত শরীর খারাপের দিকে যাবে! 

এই প্রশ্নের উত্তরে প্রথমেই বলা দরকার, ভারতের যে ভ্যাকসিনটি কার্যকর নয় বলে বিতর্ক তৈরি হয়েছে সেটি ভারত বায়োটেকের ভ্যাকসিন। ভারতীয় এই ভ্যাকসিন কোভ্যাকসিন (Covaxin) হিসেবে পরিচিত। কোভ্যাকসিন ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এন্ড ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি একসঙ্গে এই ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করেছে। আর ভ্যাকসিনটি প্রস্তুত করেছে ভারত বায়োটেক। ভারতের নিজেদের আবিস্কৃত এই কোভ্যাকসিন এর কার্যকরীতা সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছে খোদ ভারতীয় বহু মিডিয়াই। 

অপরদিকে বাংলাদেশ যেটি আমদানি করছে এবং আজ যে ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন বাংলাদেশ উপহার হিসেবে পেয়েছে সেটি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট অক্সফোর্ডের টিকার পেটেন্ট নিয়ে সেটি কেবল উৎপাদন করবে, তাও ব্রিটিশ সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ সমন্বয়ে। অক্সফোর্ডের এই ভ্যাকসিনটি কোভিশিল্ড (Covishield) নামে পরিচিত। অর্থাৎ, বাংলাদেশ পাচ্ছে কোভিশিল্ড, কোভ্যাকসিন না। একটি হলো অক্সফোর্ডের আবিষ্কৃত আরেকটি হলো ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এন্ড ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি'র আবিষ্কৃত। একটি উৎপাদন করছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ সমন্বয়ে সেরাম ইনস্টিটিউট, অন্যদিকে আরেকটি উৎপাদন করছে ভারতীয় বায়োটেক। তাই যারা ভ্যাকসিন নিয়ে এই অপপ্রচার করছেন তা যে সম্পূর্ণরুপে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তা স্পষ্ট। 

ভ্যাকসিনের দাম নিয়ে একটা অপপ্রচার ক’দিন আগে ফেসবুকে খুব দেখেছি। সোশাল মিডিয়ায় গন্ডি পেড়িয়ে এই প্রোপাগান্ডা যখন মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে আসলো তখন এক পর্যায়ে দাম সংক্রান্ত গুজব ঠেকাতে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের বিবৃতি পর্যন্ত দিতে হয়েছে। 

গত ১৮ ডিসেম্বর দ্যা গার্ডিয়ান পত্রিকার এক রিপোর্টে দেখা যায় অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্ভাবিত টিকা প্রতিডোজ আমেরিকা কিনছে ৪ ডলারে এবং ইউরোপ কিনছে তার চেয়েও একটু কমে। আর বাংলাদেশ সেই টিকা কিনছে প্রতিডোজ ৫ ডলার বা ৪২৫ টাকায়। বাংলাদেশকে কেনো এক ডলার বেশি দিয়ে এই টিকা কিনতে হচ্ছে তার কারণ না জেনেই সোশাল মিডিয়ায় শুরু হলো তুমুল সমালোচনা। আর এই সমালোচনার লাইন সেই একই আর তা হলো, বাংলাদেশ সরকার ভারতের কোম্পানিকে অযথা বেশি টাকা দিচ্ছে মানে ভারতকে সব দিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশ! কিন্তু কেনো এক ডলার বেশি দাম পড়েছে বা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট থেকে এই টিকা না এনে যদি অন্য কোন দেশের কোম্পানি থেকে আনা হতো তাহলে যে আরো তিনগুণ বেশি দাম পড়তো সেব্যাপারে আমরা দৃষ্টিই দিচ্ছিনা বা জানিও না! ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং আমেরিকাতে যেকোন দেশের তুলনায় এই টিকা কম দামে পাওয়া যাবার পেছনে যে একটা বড় কারণ রয়েছে সে বিষয়টাও আমরা জানার দরকার মনে করছি না। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অক্সফোর্ড- অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার জন্য আলাদা তহবিল গঠন করেছে এবং তারা বিনিয়োগও করেছে। বিভিন্ন দেশের সরকার ও দাতারা টিকা তৈরি এবং তার পরীক্ষার প্রকল্পগুলোতে কোটি কোটি পাউণ্ড পরিমাণ অর্থ ঢেলেছে। ভ্যাকসিন-উৎপাদক কোম্পানি আমেরিকার মডার্না তাদের টিকার পেছনে ৫৯ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড অর্থ ব্যয় করেছে, জার্মানির বায়োএনটেক এবং তাদের অংশীদার বৃহৎ আমেরিকান কোম্পানি ফাইজার যৌথভাবে  প্রায় ৪০ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড এবং অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার পেছনে সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার ও দাতা প্রায় ১৬৫ কোটি পাউন্ড অর্থ ব্যয় করেছে। এখানে দাতারা ঝুঁকি নিয়েছে এবং ভ্যাকসিন ব্যর্থ হলে তারা তাদের সম্পূর্ণ বিনিয়োগ কিন্তু হারাতো। তাই ইইউ, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং উদ্ভাবিত সফল টিকার সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্র ও দাতা প্রতিষ্ঠান তুলনামূলক কম দামেই ভ্যাকসিন পাবে। এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখ করা দরকার, টিকা উৎপাদনকালীন ট্রায়াল যদি অন্যদেশে হয় তবে টিকা দ্রুত এবং স্বল্পমূল্যে পাবার ক্ষেত্রে সেই দেশও অগ্রাধিকার পায়। যেমন সফল টিকার কোন একটির ট্রায়াল যদি বাংলাদেশে হতো তবে বাংলাদেশও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো কম দামেই এই টিকা পেতো। তাই ইউরোপ আমেরিকার চেয়ে বাংলাদেশ বেশি দামে টিকা কিনছে বা অযথা বেশি টাকা ভারতীয় কোম্পানিকে বাংলাদেশ সরকার দিচ্ছে এই বক্তব্যগুলো স্রেফ গুজব। বাস্তবের সাথে এসব ঘটনার কোন মিল নেই। উপরোক্ত বিষয়ের সাপেক্ষেই ভ্যাকসিনের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে এবং ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী রাষ্ট্র ও দাতা সংস্থা বাদে বাকিসব রাষ্ট্রকেই একটু বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।

বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতবিরোধী একটা অংশের মূল সমস্যা হলো বাংলাদেশ কেনো ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউটের সাথেই চুক্তিবদ্ধ হলো। অথচ আমরা অনেকেই জানিনা বিশ্বের বৃহত্তম টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট। গোটা পৃথিবীর বৃহত্তম একটি টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থার সাথে চুক্তিবদ্ধ নাহয়ে যদি অন্যকোন দেশের কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হতো তবে কি হতো বা বর্তমানের চেয়ে আরো কতো বেশিগুণ দামে এই টিকা পেতাম তা একটু হিসেব করা যাক। ভারত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ সাতটি দেশ অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনের অ্যাডভান্সড ট্রায়াল শুরুর অনুমতি পেয়েছিলো। সহজ ভাষায় যদি বলি, ভারতসহ বিভিন্ন দেশকে অক্সফোর্ড এই টিকা উৎপাদনের অনুমোদন দিয়েছে। অক্সফোর্ড যদি ভারতকে অনুমোদন দেয় বিক্রি করতে, তাহলে তারা বাংলাদেশের কাছে বিক্রি করবে। আর অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ উদ্যোগে তৈরি ভ্যাকসিনের সেই পেটেন্ট পেয়েছে ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট এবং ইতোমধ্যে তারা ভ্যাকসিন উৎপাদন শুরু করছে। তাই বাংলাদেশের কাছে সবচেয়ে সহজ এবং নিকটবর্তী হিসেবে ভারতকেই বেছে নেয়া হয়েছে। কারণ একটি ভ্যাকসিন উৎপাদনই কিন্তু শেষ কথা নয় বরং এই ভ্যাকসিন সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের মাধ্যমে অন্যদেশে আনয়নও একটি বড় ঝুঁকির কাজ। তাই সবচেয়ে নিকটবর্তী বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে ভারতের সেরাম ইন্সটিউটকেই বেছে নিয়েছে বাংলাদেশ। অথচ যারা আজকে প্রশ্ন উত্থাপন করছেন, কেন বেশি ডলার খরচ করে টিকা আনা হচ্ছে তারা ভাবতেও পারছেন না এই টিকার জন্য ইংল্যান্ড, আমেরিকা বা জার্মানির কোন কোম্পানির সাথে চুক্তি করলে খরচ তখন দ্বিগুণ হয়ে যেতো! দীর্ঘ সময় সংরক্ষণের ব্যয়ভার, পরিবহন খরচসহ এই ভ্যাকসিনের দাম তখন কত ডলারে গিয়ে ঠেকতো কে জানে!

ভ্যাকসিন মৈত্রীর আওতায় ভার‍ত সরকার বাংলাদেশসহ বন্ধুপ্রতীম ৬ দেশকে টিকা উপহার দিয়েছে। ভ্যাকসিন কূটনীতির অংশ হিসেবে ভারত প্রতিবেশী বন্ধু দেশগুলোতে বিনা পয়সায় অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাঠানোর যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, তার আওতায় বাংলাদেশ সরকার আজ উপহার হিসেবে ২০ লাখ ডোজ টিকা পেয়েছে। এই উপহার ভারতের ''নেইবারহুড ফার্স্ট'' নীতির বহিঃপ্রকাশ। করোনা মহামারীর এই বিপর্যস্ত সময়েও ভারত নিজের দেশের পূর্ণাংগ চাহিদা না মিটিয়ে পাশের বন্ধুরাষ্ট্রদের টিকা উপহার দেয়াটা নিঃসন্দেহে সেই বন্ধুত্বের সম্পর্ককে আরো গভীরে প্রোথিত করবে। ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে ভারত যে তাদের একটা কর্তব্য হিসেবেই দেখছে এই উপহার তার বড় প্রমাণ। 

উল্লেখ্য, ভারত তার বন্ধুরাষ্ট্রের মাঝে সবচেয়ে বেশি ২০ লক্ষ ডোজ টিকা দিয়েছে একমাত্র বাংলাদেশকেই। তাই সবার প্রতি আহ্বান থাকবে, বিশ্ব মহামারীর সময়েও যারা করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন। করোনা ভ্যাকসিন ইস্যুতেও যারা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হোন। 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা