শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১

‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ বনাম অপপ্রচার!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ বনাম অপপ্রচার!

"এতদিন আপনাদের যা বলে এসেছি আজ আর তা বলতে পারছি না। বাংলাদেশে তিনজন শনাক্ত হয়েছে। এদের মধ্যে দুইজন পুরুষ, একজন নারী"।

মার্চের ৮ তারিখে আইইডিসিআর এর তৎকালীন পরিচালক সেব্রিনা ফ্লোরার এই বক্তব্যে মুহুর্তেই পাল্টে যায় বাংলাদেশের দৃশ্যপট। সরকার দ্রুতই সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে, বন্ধ করে দেয়া হয় সব ধরণের পরিবহন ব্যবস্থা। বাংলাদেশেও ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে, বেশি সংক্রমিত এলাকায় সরকার কর্তৃক জারি করা হয় লকডাউন। বাস্তবিক অর্থে প্রাথমিক সময়টায় গোটা দেশই এই লকডাউনের আওতায় ছিলো। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারীতে মানুষের মৃত্যু চক্রবৃদ্ধিহারে বাড়তে শুরু করলে মানুষের মাঝেও ভয় আতংকের এক পরিবেশ সৃষ্টি হয়, এই ভাইরাস নিয়ে নানা বিভ্রান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। মানুষের কাছে সাবধান থাকার জন্য বার বার হাত ধোয়া, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা আর মুখে মাস্ক পরা সম্পর্কিত করণীয় বিষয়সমূহ প্রচার করা হয়েছে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে। 

এরপর দফায় দফায় পরিবেশ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে সরকারের তরফ থেকে করণীয় সম্পর্কে ঘোষণা এসেছে। গোটা বিশ্ব বুঝি তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষায় ছিলো করোনা ভ্যাকসিনের। অবশেষে সেই অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় এবং টিকা আবিস্কারের সুসংবাদ আসে।  

করোনাভাইরাসের মহামারি মোকাবিলায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন দিতে তিনটি টিকার কথা উল্লেখ করেছে। এই টিকাগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফাইজার ও মডার্না এবং যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথভাবে উদ্ভাবিত টিকা। এ বছরের শুরুতেই জরুরি ব্যবহারে উল্লেখিত টিকার অনুমোদন দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তারপর দ্রুততার সাথেই বিশ্বের প্রভাবশালী এবং টিকা আবিস্কৃত রাষ্ট্রসমূহের নাগরিকেরা সেই টিকা কর্মসূচিতে অংশ নিতে শুরু করে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ টিকা পাওয়ার বিষয়টা নিয়ে অনেকটা অনিশ্চিত ছিলো, আদৌ টিকা পাবে কিনা তা নিয়েও ছিলো নানা জল্পনা কল্পনা। কিন্তু অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা যেনো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদনের সাথে সাথেই পাওয়া যায় সে ব্যবস্থা আগেই করে রেখেছিলো বাংলাদেশ। আমাদের এই উপমহাদেশে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট অক্সফোর্ডের টিকাটি উৎপাদন করার দায়িত্ব পেয়েছে। গত নভেম্বরে সেই সেরাম ইন্সটিটিউটের সাথে বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মা একটি সমঝোতা চুক্তি সই করে। সেই চুক্তি মোতাবেক যে দেশগুলো এই ভ্যাকসিন প্রথম পাবে বাংলাদেশ হবে তার মধ্যে একটি। আর সে সূত্র ধরে  প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ ৩ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন সেরাম ইন্সটিটিউট থেকে কেনার ঘোষণাও দিয়ে রেখেছে। স্বাভাবিক নিয়মেই এই ৩ কোটি ডোজ এ মাসের শেষের দিকে বা ফেব্রুয়ারির শুরুতে বাংলাদেশ পাবার কথা। কিন্তু এর আগেই আজ বাংলাদেশ ২০ লাখ ভ্যাকসিন ভারতের কাছ থেকে উপহার হিসেবে পেয়েছে। 

ভারত ভ্যাকসিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস বাংলাদেশকে দেবে উপহার হিসেবে আর সেটা বিতর্ক ছাড়াই চুপিসারে চলে আসবে তা হতেই পারে না! সাম্প্রতিক সময়ে ভ্যাকসিন নিয়ে নানামুখী অপপ্রচার বা ভারত-বাংলাদেশ এর যেকোন দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে সার্বিক যে অপপ্রচার হয় সে অভিজ্ঞতা থেকে এটা প্রত্যাশিতই ছিলো! আর তাই করোনা ভ্যাকসিনের শুরু থেকেই নানামুখী গুজব চলমান ছিলো, যা শুনে মানুষ অনেকটা বিভ্রান্তও হয়েছে। 

শুরুতে বলা হলো, এই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ বিনা কারণে ভারতের কাছ থেকে বেশি দামে কিনছে। এরপর বলা হলো, ভ্যাকসিন কিনলেও সঠিক সময়ে পাবেনা বাংলাদেশ। কিন্তু যখনি দেখা গেলো নির্দিষ্ট কম দামে সঠিক সময়েই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ পাচ্ছে এবং বন্ধুরাষ্ট্র ভারত উল্টো উপহার হিসেবে বাংলাদেশকে ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দিচ্ছে, তখন অপপ্রচারকারীরা বলতে শুরু করলো এটা ভারতের তৈরি নিম্নমানের অপরীক্ষিত ভ্যাকসিন! এই ভ্যাকসিন প্রয়োগে ভারতেই অনেক মানুষ অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। তাই এই ভ্যাকসিন নিলে নিশ্চিত শরীর খারাপের দিকে যাবে! 

এই প্রশ্নের উত্তরে প্রথমেই বলা দরকার, ভারতের যে ভ্যাকসিনটি কার্যকর নয় বলে বিতর্ক তৈরি হয়েছে সেটি ভারত বায়োটেকের ভ্যাকসিন। ভারতীয় এই ভ্যাকসিন কোভ্যাকসিন (Covaxin) হিসেবে পরিচিত। কোভ্যাকসিন ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এন্ড ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি একসঙ্গে এই ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করেছে। আর ভ্যাকসিনটি প্রস্তুত করেছে ভারত বায়োটেক। ভারতের নিজেদের আবিস্কৃত এই কোভ্যাকসিন এর কার্যকরীতা সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছে খোদ ভারতীয় বহু মিডিয়াই। 

অপরদিকে বাংলাদেশ যেটি আমদানি করছে এবং আজ যে ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন বাংলাদেশ উপহার হিসেবে পেয়েছে সেটি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট অক্সফোর্ডের টিকার পেটেন্ট নিয়ে সেটি কেবল উৎপাদন করবে, তাও ব্রিটিশ সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ সমন্বয়ে। অক্সফোর্ডের এই ভ্যাকসিনটি কোভিশিল্ড (Covishield) নামে পরিচিত। অর্থাৎ, বাংলাদেশ পাচ্ছে কোভিশিল্ড, কোভ্যাকসিন না। একটি হলো অক্সফোর্ডের আবিষ্কৃত আরেকটি হলো ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এন্ড ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি'র আবিষ্কৃত। একটি উৎপাদন করছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ সমন্বয়ে সেরাম ইনস্টিটিউট, অন্যদিকে আরেকটি উৎপাদন করছে ভারতীয় বায়োটেক। তাই যারা ভ্যাকসিন নিয়ে এই অপপ্রচার করছেন তা যে সম্পূর্ণরুপে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তা স্পষ্ট। 

ভ্যাকসিনের দাম নিয়ে একটা অপপ্রচার ক’দিন আগে ফেসবুকে খুব দেখেছি। সোশাল মিডিয়ায় গন্ডি পেড়িয়ে এই প্রোপাগান্ডা যখন মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে আসলো তখন এক পর্যায়ে দাম সংক্রান্ত গুজব ঠেকাতে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের বিবৃতি পর্যন্ত দিতে হয়েছে। 

গত ১৮ ডিসেম্বর দ্যা গার্ডিয়ান পত্রিকার এক রিপোর্টে দেখা যায় অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্ভাবিত টিকা প্রতিডোজ আমেরিকা কিনছে ৪ ডলারে এবং ইউরোপ কিনছে তার চেয়েও একটু কমে। আর বাংলাদেশ সেই টিকা কিনছে প্রতিডোজ ৫ ডলার বা ৪২৫ টাকায়। বাংলাদেশকে কেনো এক ডলার বেশি দিয়ে এই টিকা কিনতে হচ্ছে তার কারণ না জেনেই সোশাল মিডিয়ায় শুরু হলো তুমুল সমালোচনা। আর এই সমালোচনার লাইন সেই একই আর তা হলো, বাংলাদেশ সরকার ভারতের কোম্পানিকে অযথা বেশি টাকা দিচ্ছে মানে ভারতকে সব দিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশ! কিন্তু কেনো এক ডলার বেশি দাম পড়েছে বা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট থেকে এই টিকা না এনে যদি অন্য কোন দেশের কোম্পানি থেকে আনা হতো তাহলে যে আরো তিনগুণ বেশি দাম পড়তো সেব্যাপারে আমরা দৃষ্টিই দিচ্ছিনা বা জানিও না! ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং আমেরিকাতে যেকোন দেশের তুলনায় এই টিকা কম দামে পাওয়া যাবার পেছনে যে একটা বড় কারণ রয়েছে সে বিষয়টাও আমরা জানার দরকার মনে করছি না। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অক্সফোর্ড- অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার জন্য আলাদা তহবিল গঠন করেছে এবং তারা বিনিয়োগও করেছে। বিভিন্ন দেশের সরকার ও দাতারা টিকা তৈরি এবং তার পরীক্ষার প্রকল্পগুলোতে কোটি কোটি পাউণ্ড পরিমাণ অর্থ ঢেলেছে। ভ্যাকসিন-উৎপাদক কোম্পানি আমেরিকার মডার্না তাদের টিকার পেছনে ৫৯ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড অর্থ ব্যয় করেছে, জার্মানির বায়োএনটেক এবং তাদের অংশীদার বৃহৎ আমেরিকান কোম্পানি ফাইজার যৌথভাবে  প্রায় ৪০ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড এবং অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার পেছনে সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার ও দাতা প্রায় ১৬৫ কোটি পাউন্ড অর্থ ব্যয় করেছে। এখানে দাতারা ঝুঁকি নিয়েছে এবং ভ্যাকসিন ব্যর্থ হলে তারা তাদের সম্পূর্ণ বিনিয়োগ কিন্তু হারাতো। তাই ইইউ, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং উদ্ভাবিত সফল টিকার সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্র ও দাতা প্রতিষ্ঠান তুলনামূলক কম দামেই ভ্যাকসিন পাবে। এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখ করা দরকার, টিকা উৎপাদনকালীন ট্রায়াল যদি অন্যদেশে হয় তবে টিকা দ্রুত এবং স্বল্পমূল্যে পাবার ক্ষেত্রে সেই দেশও অগ্রাধিকার পায়। যেমন সফল টিকার কোন একটির ট্রায়াল যদি বাংলাদেশে হতো তবে বাংলাদেশও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো কম দামেই এই টিকা পেতো। তাই ইউরোপ আমেরিকার চেয়ে বাংলাদেশ বেশি দামে টিকা কিনছে বা অযথা বেশি টাকা ভারতীয় কোম্পানিকে বাংলাদেশ সরকার দিচ্ছে এই বক্তব্যগুলো স্রেফ গুজব। বাস্তবের সাথে এসব ঘটনার কোন মিল নেই। উপরোক্ত বিষয়ের সাপেক্ষেই ভ্যাকসিনের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে এবং ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী রাষ্ট্র ও দাতা সংস্থা বাদে বাকিসব রাষ্ট্রকেই একটু বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।

বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতবিরোধী একটা অংশের মূল সমস্যা হলো বাংলাদেশ কেনো ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউটের সাথেই চুক্তিবদ্ধ হলো। অথচ আমরা অনেকেই জানিনা বিশ্বের বৃহত্তম টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট। গোটা পৃথিবীর বৃহত্তম একটি টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থার সাথে চুক্তিবদ্ধ নাহয়ে যদি অন্যকোন দেশের কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হতো তবে কি হতো বা বর্তমানের চেয়ে আরো কতো বেশিগুণ দামে এই টিকা পেতাম তা একটু হিসেব করা যাক। ভারত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ সাতটি দেশ অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনের অ্যাডভান্সড ট্রায়াল শুরুর অনুমতি পেয়েছিলো। সহজ ভাষায় যদি বলি, ভারতসহ বিভিন্ন দেশকে অক্সফোর্ড এই টিকা উৎপাদনের অনুমোদন দিয়েছে। অক্সফোর্ড যদি ভারতকে অনুমোদন দেয় বিক্রি করতে, তাহলে তারা বাংলাদেশের কাছে বিক্রি করবে। আর অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ উদ্যোগে তৈরি ভ্যাকসিনের সেই পেটেন্ট পেয়েছে ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট এবং ইতোমধ্যে তারা ভ্যাকসিন উৎপাদন শুরু করছে। তাই বাংলাদেশের কাছে সবচেয়ে সহজ এবং নিকটবর্তী হিসেবে ভারতকেই বেছে নেয়া হয়েছে। কারণ একটি ভ্যাকসিন উৎপাদনই কিন্তু শেষ কথা নয় বরং এই ভ্যাকসিন সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের মাধ্যমে অন্যদেশে আনয়নও একটি বড় ঝুঁকির কাজ। তাই সবচেয়ে নিকটবর্তী বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে ভারতের সেরাম ইন্সটিউটকেই বেছে নিয়েছে বাংলাদেশ। অথচ যারা আজকে প্রশ্ন উত্থাপন করছেন, কেন বেশি ডলার খরচ করে টিকা আনা হচ্ছে তারা ভাবতেও পারছেন না এই টিকার জন্য ইংল্যান্ড, আমেরিকা বা জার্মানির কোন কোম্পানির সাথে চুক্তি করলে খরচ তখন দ্বিগুণ হয়ে যেতো! দীর্ঘ সময় সংরক্ষণের ব্যয়ভার, পরিবহন খরচসহ এই ভ্যাকসিনের দাম তখন কত ডলারে গিয়ে ঠেকতো কে জানে!

ভ্যাকসিন মৈত্রীর আওতায় ভার‍ত সরকার বাংলাদেশসহ বন্ধুপ্রতীম ৬ দেশকে টিকা উপহার দিয়েছে। ভ্যাকসিন কূটনীতির অংশ হিসেবে ভারত প্রতিবেশী বন্ধু দেশগুলোতে বিনা পয়সায় অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাঠানোর যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, তার আওতায় বাংলাদেশ সরকার আজ উপহার হিসেবে ২০ লাখ ডোজ টিকা পেয়েছে। এই উপহার ভারতের ''নেইবারহুড ফার্স্ট'' নীতির বহিঃপ্রকাশ। করোনা মহামারীর এই বিপর্যস্ত সময়েও ভারত নিজের দেশের পূর্ণাংগ চাহিদা না মিটিয়ে পাশের বন্ধুরাষ্ট্রদের টিকা উপহার দেয়াটা নিঃসন্দেহে সেই বন্ধুত্বের সম্পর্ককে আরো গভীরে প্রোথিত করবে। ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে ভারত যে তাদের একটা কর্তব্য হিসেবেই দেখছে এই উপহার তার বড় প্রমাণ। 

উল্লেখ্য, ভারত তার বন্ধুরাষ্ট্রের মাঝে সবচেয়ে বেশি ২০ লক্ষ ডোজ টিকা দিয়েছে একমাত্র বাংলাদেশকেই। তাই সবার প্রতি আহ্বান থাকবে, বিশ্ব মহামারীর সময়েও যারা করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন। করোনা ভ্যাকসিন ইস্যুতেও যারা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হোন। 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম