শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৭, শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২১

মানুষকে চিনতে পারাটাই একটা জয়, একটা নতুন আবিষ্কার

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মানুষকে চিনতে পারাটাই একটা জয়, একটা নতুন আবিষ্কার

মানুষকে চিনতে পারাটাও একটা জয়, একটা অভিজ্ঞতা, একটা নতুন আবিষ্কার। কথাটা খুব সাধাসিধা মনে হলেও এর গভীরতা অনেক বেশি। এতটা  গভীর যা মহাসমুদ্রের গভীরতাকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে। গভীর অরণ্যের গভীরতাকেও হার মানাতে পারে। টমাস আলভা এডিসন বৈদ্যুতিক বাতি তৈরি করতে গিয়ে এর ফিলামেন্ট মেটেরিয়াল কি হবে তা নিয়ে ভাবনায় পড়ে গেলেন। একটার পর একটা করে ২০০০ মেটেরিয়াল ফিলামেন্ট হিসেবে ব্যবহার করার পরও আলো তেমন একটা পেলেন না। এডিসনের সহযোগী বিজ্ঞানীরা খুব মুষড়ে পড়লেন। অনেকটা ভেঙে পড়া নদীর মতো। অনেকটা কঠিন শীতে ভেঙে পড়া অসহায় মানুষের মতো। একটা বিষন্ন মন নিয়ে তারা বললেন এডিসন আমরা গবেষণায় ব্যর্থ হয়েছি। এডিসন কথাটি শুনে হাসলেন। হতাশায় ক্লান্ত মুখগুলোকে তিনি নতুন করে চিনলেন। বুঝলেন ওদের আত্মবিশ্বাস আর চিন্তায় অনেক নেতিবাচক প্রাচীর মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। এডিসন সেই সহযোগী বিজ্ঞানীদের অনুপ্রেরণায় ভাটা পড়া স্বপ্নগুলোকে ইতিবাচক ভাবে চিনতে চাইলেন। তিনি তাদের বললেন, কি বলছো তোমরা। আমরা তো আমাদের গবেষণায় সফল হয়েছি। বিজ্ঞানের অসাধ্যকে জয় করার পথে আরো একধাপ এগিয়ে গেছি। সহযোগী বিজ্ঞানীরা যেন নতুন করে চিনছেন এডিসনকে। একি কথা বলছে মানুষটা। তবে কি সে পাগল হয়ে গেলো। অনেকটা সংকোচিত হয়ে সহযোগী গবেষকরা বললেন, এডিসন তুমি কি করে বলছো আমরা গবেষণায় সফল হয়েছি। যেখানে আমরা দেখছি আমাদের গবেষণা ব্যর্থ হয়েছে। এডিসন কপালে মৃদু ভাঁজ টেনে বললেন, আরে তোমরা কি দেখতে পারছোনা আমরা কি অসম্ভবকে সম্ভব করেছি। আমরা ২০০০ মেটেরিয়াল পরীক্ষা করে দেখেছি তা ভালো আলো দেয় না। এর মানেটা বুঝো। এর মানে হচ্ছে আগামীদিনের বিজ্ঞানীদের আমরা একটা বার্তা দিতে পারবো তা হলো তোমরা এই ২০০০ মেটেরিয়াল ব্যবহার করে সময় নষ্ট করো না। বরং এই ২০০০ মেটেরিয়াল বাদ দিয়ে তোমরা এমন কোনো মেটেরিয়াল আবিষ্কার করো যা অনেক বেশি আলো দিবে। সহযোগী বিজ্ঞানীরা চিনলো এক নতুন এডিসনকে। যে পরাজয়কে জয়ে পরিবর্তন করতে পারে। যে ব্যর্থতার অভিজ্ঞতাকে সফলতার রং মাখাতে পারে। সহযোগী বিজ্ঞানীরা যেটাকে পণ্ডশ্রম ভেবেছিলো এডিসন সেখানে তাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো সেটাও একটা নতুন আবিষ্কার হতে পারে।  বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসনের তখন শিশুকাল। একদিন এডিসন ঘরে এসে তার মাকে একটি খামবন্দি চিঠি  দিলেন। তিনি তাকে বললেন, ‘আমার শিক্ষক আমাকে কাগজটি দিয়েছেন এবং শুধু তোমাকেই দিতে বলেছেন।’ মা চিঠিটি জোরে পড়া শুরু করলেন এবং তাঁর চোখ ভর্তি পানি, ‘আপনার পুত্র মেধাবী। এই স্কুলটি তার জন্য অনেক ছোট এবং এখানে তাকে শেখানোর মতো যথেষ্ট প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক নেই।

দয়া করে আপনি নিজেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করুন।’ তার মা মারা যাওয়ার অনেক বছর পরের কথা। এডিসন তখন শতাব্দীর সেরা আবিষ্কারক। এক দিন তাঁর পারিবারিক পুরনো জিনিসপত্র দেখছিলেন। একটি ডেস্কের ড্রয়ারের কোনায় হঠাৎ তিনি একটি ভাঁজ করা কাগজ পেলেন। তিনি সেটি খুললেন। কাগজে লেখা ছিল—‘আপনার সন্তান খুব বোকা আর অমেধাবী। আমরা তাকে আমাদের স্কুলে আর আসতে দিতে পারি না।’ এডিসন কয়েক ঘণ্টা ধরে কাঁদলেন। কারণ এডিসন বুঝতে পারলেন তার মা সেদিন বড় কিছু ভাবেননি। বরং এডিসনকে তার মা নিজের প্রাণের আকুতি দিয়ে চিনেছেন। একটা পরাজয়ের জায়গা থেকে চিনেছেন। মা তার নাড়ি ছেঁড়া ধনকে নতুন করে আবিষ্কার করতে চেয়েছেন। নিজের একটু একটু অভিজ্ঞতা দিয়ে কাদামাটির নরম দোলাকে গড়ার লড়াইটা নিজের মতো করে লড়েছেন। তিনি টমাস আলভা এডিসনকে গড়ার আগেই ভেঙে দেননি বরং তার মধ্যে এমন ধারণা সৃষ্টি করেছিলেন যে তার  মতো মেধাবী যেন আর পৃথিবীতে কেউ নেই। সন্তানের পরাজিত মুখটাকে ঢেকে রেখে ক'টা  ইতিবাচক শব্দের নিষ্পাপ উচ্চারণে মা সেদিন এডিসনের জীবন বদলানোর ইতিহাসটা চিঠির মতো করেই লিখেছিলেন। এডিসনের মা মানুষ এডিসনের ভিতরের ঘুমন্ত শক্তিকে শিক্ষকের মতো করে চিনতে পারলেও স্কুলের শিক্ষকদের কাছে সে চেনাটা অচেনায় থেকে গিয়েছিলো। সবাই মানুষকে চিনতে পারে না, কেউ কেউ পারে। 

রবীন্দ্রনাথ ও আইনস্টাইনের মধ্যে যখন প্রথম যোগাযোগ ঘটল তখন রবীন্দ্রনাথ সাক্ষাৎ শেষে বেরিয়ে আসার পর সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করলেন, ‘এইমাত্র আপনি একজন বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীর সঙ্গে কথা বললেন, আপনার প্রতিক্রিয়া কী?’ রবীন্দ্রনাথ উত্তর দিলেন, ‘আমি তো একজন বিশ্বখ্যাত কবির সঙ্গে কথা বললাম।’ 

এরপর সাংবাদিকরা আইনস্টাইনের সঙ্গে আলাপ প্রসঙ্গে বললেন, ‘আপনি একজন বিশ্বকবির সঙ্গে কথা বললেন, আপনার প্রতিক্রিয়া কী?’ আইনস্টাইন উত্তর দিলেন, ‘আমি কবির সঙ্গে কথা বলিনি, আমি একজন বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীর সঙ্গে কথা বলেছি।’ এ যেন আলোর সাথে আলোর মেলবন্ধন যেখানে কোনো বিরোধ নেই। আছে একজন আরেকজনকে অন্যভাবে চেনার অলৌকিক আনন্দ। 

আইনেস্টাইন রবীন্দ্রনাথকে প্রশ্ন করেন, পৃথিবীর অভূতপূর্ব ঘটে যাওয়া ঐশ্বরিক সম্পর্ককে আপনি কিভাবে দেখেন। রবীন্দ্রনাথ সেখানে বিজ্ঞানকে টেনে আনেন। তিনি মানুষকে প্রোটন এবং ইলেকট্রনের সাথে তুলনা করেন। প্রোটন ও ইলেকট্রনের মধ্যে যে ফাঁকটুকু থাকে সেখানে তিনি মানুষের বিশুদ্ধ সত্তাকে দেখতে পান। সে সত্তা কখনো অমিতশক্তি নিয়ে একা দাঁড়িয়ে যায়। পৃথিবী বদলে দেয়। আবার কখনো সেখানে মানুষের সাথে মানুষের আন্তসম্পর্ক গড়ে উঠে। সেটা মানুষকে বাঁচার স্বপ্ন দেখায়, পুলকিত করে। সে জায়গা থেকেই হয়তো মানুষ অদেখা পৃথিবীকে চিনতে পারে। সে চেনাটা বিজ্ঞানকে সাহিত্য, কখনো সাহিত্যকে বিজ্ঞান বানিয়ে দেয়। সেখানে বিজ্ঞান, সাহিত্য, দর্শন ও মনস্তত্ব একসাথে হাত ধরাধরি করে এগিয়ে চলে কোনো অচেনাকে চেনার পরশপাথর মুখে বুলিয়ে।

আলোচনা শেষে আইনস্টাইন বেহালা বাজিয়ে কবিগুরুকে শোনান। বেহালার জাদুকরী সুর রবীন্দ্রনাথকে মোহিত করে তোলে। রবীন্দ্রনাথ দেখেন এক বিস্ময়কর কবিকে যিনি বেহালার সুর থেকে কবিতার ছন্দপতন ঘটাতে পারেন। একটা চেনার জয়, একটা অভিজ্ঞতার মুগ্ধতা আর নতুন সৃষ্টির আবিষ্কার যেন দুটো প্রাণকে একসুতোয় বেঁধে আকাশের নীল থেকে নীলিমায় হারিয়ে যায়। 

রবীন্দ্রনাথ তার সাহিত্যের এক অংশে বলেছেন, "গেটে উদ্ভিদ্তত্ত্ব সম্বন্ধে বই লিখেছেন। তাতে উদ্ভিদরহস্য প্রকাশ পেয়েছে, কিন্তু গেটের কিছুই প্রকাশ পায়নি অথবা সামান্য এক অংশ প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু গেটে যে-সমস্ত সাহিত্য রচনা করেছেন তার মধ্যে মূল মানবটি প্রকাশ পেয়েছেন।" গেটেকে রবীন্দ্রনাথ চিনেছেন এভাবেই। তবে সম্রাট নেপোলিয়ান গেটেকে চিনেছেন ফরাসি ভাষার জাদুকরী শক্তিতে এভাবেই "ভুজেত আঁনম!" যার বাংলা ভাবানুবাদ, "হে মহামানব, আপনি তাহলে মানুষ!" যার বাংলা অনুবাদ অনেকটা "হে মহামানব, আপনিও তবে কি মানুষ"। মানুষ যে তার কর্মের মাধ্যমে মানব থেকে মহামানব হয়ে উঠতে পারে তার একটা নিবিড় দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ এখানে রয়েছে। মানুষের চোখে একেকটা মানুষ একেকরকম। যে মানুষটা অন্যের কাছে নিজের ভিন্নতটা চেনাতে পারে সে মানুষটা সব সময় সফল হয়। যেটা তাকে অন্যদের থেকে ব্যতিক্রম করে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যায়। একটা চেনা সময়ের আয়না ভেঙে পড়া অচেনা শহরকে ডেকে বলে বিজ্ঞান বানায় "পর্যবেক্ষণকারী' মানুষ। দর্শন বানায় 'চিন্তাশীল' মানুষ। সঙ্গীত ও সাহিত্য বানায় 'সমগ্র' মানুষ।"

মানুষ চেনাটা যতটা ইতিবাচক ততটাই নেতিবাচক। এমন একটা চেনা বোধের চেতনাটা কোথায় যেন পুকুরে পড়ে থাকা কচুরিপানায় গড়াগড়ি খায়। যেমন চেনা মুখটা যখন বিশ্বাসঘাতক হয় তখন বুকটা কম্পিত হয়। যখন সেটা সুবিধাবাদী হয় তখন ছেঁড়া কাঁথার কষ্টগুলো কাব্য হয়ে যায়। সেটা বাস্তব না নাটক বোঝাটা খুব কঠিন হয়ে যায়। সেই নষ্ট মানুষেরা নিজেদের কপালে অদৃশ্য কলংক একে নাকানি-চুবানি খায়। সব যেন নিস্তন্ধ হয়ে যায়।যেমন নিস্তব্ধ হয় চেনা চেনা মুখ, অচেনা সময়। 

জীবনানন্দের অদ্ভুত আঁধার এক কবিতাটির কথা মনে পড়ে গেলো। তিনি বলেছেন, 
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ,
যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা;
যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই – প্রীতি নেই – করুণার আলোড়ন নেই
পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।

এটা কোনো কবিতা নয়।  মায়াহীন পৃথিবীতে মানুষ নামের অসংখ্য কীটপতঙ্গের খুব চেনা মানুষের মুখ। মুখোশ। 

একটা লেখায় পেলাম :
"বাইবেলের ‘দ্য লাস্ট সাপার’ অংশটুকুর একটি মুহূর্ত। যিশুখ্রিষ্ট তাঁর বারোজন শিষ্যকে নিয়ে মৃত্যুর আগে যে শেষ নৈশভোজ সারেন তাই দ্য লাস্ট সাপার নামে এই ভোজে যিশু তাঁর বারোজন শিষ্যকে নিয়ে রুটি ভাগ করে খান আর পান করেন সোমরস। নৈশভোজে যিশু ঘোষণা করেন এই শিষ্যদেরই একজন তাঁর সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে। তাঁকে ধরিয়ে দেবে। এই ঘোষণার মুহূর্তে যিশু আর তার সঙ্গীদের অভিব্যক্তির আবহই ফুটিয়ে তুলেছেন লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি তাঁর ‘দ্য লাস্ট সাপার’ চিত্রকর্মে। কারো মুখে বিস্ময়, উদ্বেগ, কারো মুখে ভয়, কারো মুখে ছিলো বেদনা আর কারো মুখে সন্দেহ।"

খুব মর্মস্পর্শী। খুব নির্মমতা। মানুষের চারপাশেই এমন অনেক বিশ্বাসঘাতক চেনামুখ থাকে। খুব কাছের, খুবই কাছের সেটা বোঝা যায়। সে বোঝাটা  বোঝা হয়। তবে সে বোঝার বোধটা প্রকাশ করা যায় না। বুকের কোনো একটা আবেগের জায়গায় তা বুলেটবিদ্ধ হয়ে ঠাঁই দাঁড়িয়ে যায়।

বিডি প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে