শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৭, বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

শাহীন রেজা নূর; মুক্তিযুদ্ধের উত্তারাধিকার ও আদর্শবান দুঃসাহসী যোদ্ধা

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
শাহীন রেজা নূর; মুক্তিযুদ্ধের উত্তারাধিকার ও আদর্শবান দুঃসাহসী যোদ্ধা

শাহীন রেজা নূর মোহগ্রস্ত মানুষদের ভিড়ে এক নির্মোহ ব্যক্তিত্ব। তিনি হৃদয় দিয়ে বাংলা, বাঙালি ও বাংলাদেশকে ধারণ করতেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ নির্মাণে শান্তির অন্বেষায় তাঁর নিরন্তর ছুটে চলার সাক্ষী আমরা অনেকেই। তার রাজনীতি ছিল মুক্তিযুদ্ধ কেন্দ্রিক। তাই স্বাধনতা বিরোধী অপশক্তির বিপক্ষে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছেন ভীষণ দুঃসসময়েও। ছিলেন প্রজন্ম একাত্তরের সভাপতি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে তিনি ছিলেন সোচ্চার কণ্ঠ। জীবনের ঝুকি নিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে ছিলেন দুঃসাহসী কলম সৈনিক ও মাঠের লড়াকু যোদ্ধা। একাত্তরের ঘাতক, মানবাধিকারবিরোধীদের বিচারে সাক্ষ্য দিয়েছেন। প্রবল প্রতিরোধের মুখেও তিনি নিষ্ঠার সঙ্গে এগিয়ে গেছেন ইতিহাসের দায় মোচনের জন্য। দেশে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের মশাল জ্বালিয়ে রাখার জন্য সম্মুখে থেকে লড়েছেন, দিয়েছেন নেতৃত্ব।  

একাত্তরের ঘাতক কসাই কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে যখন আমরা শাহবাগে জড় হয়ে অবস্থান করছি, শাহীন ভাই ছুটে এসেছেন। পরিচিত বন্ধু স্বজনদের আহ্বান করেছেন শাহবগে আসতে। আমাদের পাশে থেকে উৎসাহ অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। খবর রেখেছেন প্রতিটি মুহূর্তের। তারুণ্যকে মূল্যায়ন ও ধারণ করার যে সাহস ও ক্ষমতা তা সবার থাকে না যেখানে শাহীন রেজা নূর ব্যতিক্রম। একাত্তরের খুনি জামায়াত নেতা আলী আহসান মো. মুজাহিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে তিনি সাক্ষী ছিলেন। 

আমার মত অসংখ্য তরুণের তিনি ছিলেন অভিভাবক ও বন্ধু। যখনই তাঁর কাছে যেতাম প্রবল আনন্দ ও শক্তি নিয়ে ফিরে আসতাম। রবীন্দ্র, নজরুল,মধুসূদন কিংবা শেক্সপিয়ার কি ছিল না তাঁর ঝুলিতে, যেন বিশ্ব ইতিহাস ও সংস্কৃতির সঙ্গে গড়েছিলেন অন্যরকম সখ্য। এক নিমিষে মুগ্ধতায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা কিভাবে চলে যেত আড্ডায় তা লিখে বোঝানো সম্ভব নয়। আড্ডায় শাহীন ভাইয়ের প্রবেশ যেন সবার মধ্যে অন্যরকম সময়ে নিয়ে যেত। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাঁর আবেগ, আনন্দ- বেদনায় সিক্ত করতেন আমাদের। তাঁর স্নেহ ও ভালবাসার চাদরে যতটুকু উষ্ণতা পেয়েছি তা কখনোই ভুলে যাওয়ার না।    

কানাডায় চিকিৎসা গ্রহণের পর সবথেকে মনে হয় আমার সাথে বেশি কথা হয়েছে। দেশে ফিরে এসে একসাথে কত কাজ করারই না পরিকল্পনা ছিল তাঁর। সমকালীন রাজনীতি ও রাষ্ট্রকে নিয়ে বেশি কথা হত। দেশের কোন একটি খারাপ খবর শুনলেই ফোন করতেন। আমাদের করণীয় কি ভাবতে বলতেন। মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণদের মধ্যে তুলে ধরতে তাঁর যে নিরন্তর চেষ্টা সে কথা বলে শেষ করা যাবে না। বঙ্গবন্ধুর শতবর্ষ ও স্বাধীনতার ৫০ বছর নিয়ে আমরা কয়েকটি কর্মসূচীর পরিকল্পনা করেছিলাম কিন্তু চলে গেলেন বড় অসময়য়ে। গৌরব ’৭১ এর জন্ম থেকেই তিনি পাশে ছিলেন আমৃত্যু।       

তাঁর স্নেহের অসংখ্য মানুষের মধ্যে আমি সৌভাগ্যবান যে ১৩ ফেব্রুয়ারি শাহীন ভাইয়ের জীবনাবসান হওয়ার কয়েকদিন আগে জাগরণ টিভি আয়োজিত ‘গৌরব একাত্তর, ছয় দফা থেকে স্বাধীনতা’ একটি সংলাপ অনুষ্ঠানে দীর্ঘ ২ ঘণ্টারও বেশি সময় দিয়েছিলেন। সেদিন শাহীন ভাইয়ের চেহারা দেখে ভীষণ মুচড়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু কখনো ভাবিনি এত তারাতাড়ি শাহীন ভাই চলে যাবেন আমাদের ছেড়ে। ভাবতে কষ্ট হচ্ছে শাহীন ভাইয়ের কাছ থেকে অনর্গল রবীন্দ্র-নজরুল কাব্য আর শোনা হবে না। মুক্তি সংগ্রামের অজানা ইতিহাস আর শোনা হবে না।   

মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে ১০ ডিসেম্বর বাবা মুক্তিযুদ্ধের মহান সংগঠক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু শহীদ সাংবাদিক সিরাজউদ্দিন হোসেনকে একাত্তরের ঘাতক দালালরা গুম করে ফেললে কিশোর বয়সেই খেলাধুলা ছেড়ে মা ও ৮ ভাইয়ের সংসারের দায়িত্ব কাঁধে নিতে হয়। জীবনের সবকিছু উজাড় করে তিনি এই দায়িত্ব পালন করেছেন। জীবন যুদ্ধে শাহীন ভাই ছিলেন বিজয়ী এক বীর।

জীবন যুদ্ধে নেমে কখনোই পিতার আদর্শ থেকে সরে যাননি। বাবার দেখানো পথে বেছে নিয়েছিলেন সাংবাদিকতা পেশা। ১৯৭২ সালে ঢাকা বেতার কেন্দ্রের বার্তা বিভাগে অনুলিপিকারের চাকরি গ্রহণের মধ্য দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৭৩ সালের নভেম্বর মাসে দৈনিক ইত্তেফাকের শিক্ষানবিশ সহসম্পাদক পদে যোগ দেন। ১৯৮৮ সালে তিনি কানাডায় যান। সেখানে মন্ট্রিয়েল থেকে বাংলা সাপ্তাহিক ‘প্রবাস বাংলা’ প্রকাশের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। কানাডা থেকে দেশে ফিরে আবার দৈনিক ‘ইত্তেফাক’–এ যোগ দেন। সেখানে তিনি নির্বাহী সম্পাদক থাকা অবস্থায় চাকরি ছেড়ে দেন। বাবা শহীদ বুদ্ধিজীবী সিরাজউদ্দিন হোসেন ছিলেন দৈনিক ইত্তেফাকের বার্তা প্রধান। দেশ প্রেমিক সাংবাদিক সিরাজউদ্দিন হোসেনের কর্মস্থল দৈনিক ইত্তেফাকের যোগদান করে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ রেখে হয়েছিলেন ইত্তেফাকের নির্বাহী সম্পাদক। যদিও শেষ বেলায় ইত্তেফাক নিয়ে শাহীন ভাইয়ের বেশ আক্ষেপ ছিল। আক্ষেপ ছিল নিজের হাতে গড়া সংগঠন প্রজন্ম ’৭১ নিয়েও। তিনি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সংগঠন গৌরব ’৭১ এর উপদেষ্টা, সাবেক ছাত্রলীগ ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতি, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ, সেক্টর কমান্ডারস ফোরামসহ আরও অনেক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।  

শাহীন ভাই নির্মোহ সাংবাদিকতার পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কত বড় মাপের সংগঠক ছিলেন তা বিভিন্ন সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ততাই প্রমাণ করে। তাঁর বক্তৃতা তরুণ প্রজন্মকে যে কিভাবে আন্দোলিত করত তা লিখে শেষ করা কঠিন। ছোট বড় সবাই তাঁর কথায় মুগ্ধ হয়ে পিন পতন নিরাবতায় শুনতো একাত্তরের ঘাতকদের নির্মামতা আর মুক্তিযুদ্ধের অজানা ইতিহাস। তাঁর লেখনি কিংবা বক্তৃতায় মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলা ধরাই ছিল প্রধান লক্ষ্য ।

মহান মুক্তিযুদ্ধের উত্তারাধিকার ও আদর্শের মশাল জ্বালিয়ে রাখার এমন দুঃসাহসী যোদ্ধাকে আমরা ধারণ করতে পারিনি কিংবা চায়নি! জীবিত শাহীন রেজা নূরকে আমরা যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারিনি কিন্তু সময় এসেছে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে নিজেকে বিলিয়ে দেয়া এই মহান যোদ্ধা ও সংগঠককে মূল্যায়ন করার। আমার বিশ্বাস, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকার স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে দেশপ্রেমিক এক কর্মবীর শাহীন রেজা নূরের কর্ম ও আত্মত্যাগের সঠিক মূল্যায়ন করবেন।  

 

লেখক: সাধারণ সম্পাদক- গৌরব ‘৭১, সংগঠক-গণজাগরণ মঞ্চ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
সর্বশেষ খবর
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক