শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:০০, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

কামাল আতাতুর্কের চোখে মৌলবাদীরা অন্ধকারের জীব, দমন করেন যেভাবে!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
কামাল আতাতুর্কের চোখে মৌলবাদীরা অন্ধকারের জীব, দমন করেন যেভাবে!

তুরস্কের জাতির পিতা মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক যেখানে হাত বাড়িয়েছিলেন, সেখানেই পেয়েছিলেন অন্ধকারের জীব মৌলবাদীদের বিরোধিতা। কিন্তু তিনি কুসংস্কার, নৃশংসতা ও গোঁড়ামীর বিরুদ্ধে এগিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিলেন আধুনিকায়নের মহারথের নির্বান স্বর্গে। সংস্কার কাজে অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য মৌলবাদীদের শক্তহাতে দমন করতেও কুণ্ঠিত হননি। সমালোচনার মুখে পড়েও তাঁর ভাষায়- "এসব অসুর দমন না করে তুরস্ককে সুন্দর সমৃদ্ধশালী করবার কোন বিকল্প ছিল না। মানুষের পশুবৃত্তিকে ধ্বংস করে নানন্দিক সৌকর্ষে ঋদ্ধ করার ক্ষেত্রে সংস্কৃতির কোন বিকল্প নেই। সংস্কৃতি সংস্কারের বাহন।" সংস্কৃতিকে আদর্শ জাতিগঠনে অপরিহার্য উপাদান বলে বিশ্বাস করতেন কামাল আতাতুর্ক। 

আধুনিক তুরস্ক তাঁরই অবদান। ১৯২৩ সালের ২৯ অক্টোবর তুরস্কের স্বাধীন রাষ্ট্র অভ্যুদয় ঘটে। তিনি তুরস্কের জাতির পিতা। "ইসলাম ধর্মে নারীদের স্থান পুরুষের নিচে- এমন প্রাচীন ধ্যান-ধারণার বিলুপ্ত করে নারী-পুরুষের সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠা করেন কামাল আতাতুর্ক।"

নারীদের জন্য বাধ্যতামূলক বোরকা প্রথা বিলুপ্তির মাধ্যমে নারীদের বঞ্চনা হতে মুক্ত করে ঘোষণা করেন যে, "লিঙ্গ বৈষম্য স্বীকার করি না, সমাজের উন্নয়নের জন্য উভয়ের অংশগ্রহণ ও অবদান একান্ত অনস্বীকার্য। স্বাধীনতার পূর্বে তুরস্ক ছিল খেলাফতের অধীন একটি ধর্মীয় গোঁড়া রাষ্ট্র। জনগণ ছিল ধর্মান্ধ, গোঁড়া। মানবিক মূল্যবোধ এবং আধুনিক চেতনার অস্তিত্ব ছিল না।

সেই তুরস্ককে একটি আদর্শ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে গিয়ে কতটা ডিক্টেটর হয়ে উঠেছিলেন সেই দিকটার সঙ্গে পাঠকের পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের রাজনীতির মৌলিক নীতি ছিল তুরস্কের পরিপূর্ণ স্বাধীনতা। দেশের পূর্বতন কুসংস্কারমূলক ব্যবস্থা আমূল পরিবর্তন করতে হলে একদলীয় শাসন ছাড়া বিকল্প কোন পথ কামাল আতাতুর্কের সামনে ছিল না। 

রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েই কতগুলো স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তা কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করেন। ধর্মীয় লেবাস পড়ে লোকেরা জনগণের মনে ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টির চেষ্টা করছিল, তার বিরুদ্ধে ১৯২৩ সালে তিনি পোশাক পরিবর্তন সম্পর্কিত আইন জারি করলেন। ১৯২৫ সালে টুপি আইন প্রনয়ণ করে ফেজ টুপির পরিবর্তে পশ্চিমা ধাঁচের টুপি প্রচলন করলেন। পোশাক নিষিদ্ধকরণ আইন ১৯৩৪ এর মাধ্যমে ধর্মভিত্তিক পোশাক তথা ঘোমটা ও টারবানের পরিবর্তে স্যুটের প্রচলন করেন। ছাত্রছাত্রীদের জন্যও প্রাচীন কষ্টকর পোশাকের পরিবর্তে প্রচলন করলেন আধুনিক পোশাক। ১৯২৫ সালে তুরস্কের সবচেয়ে রক্ষনশীল এলাকা কাস্তামনুতে এক জনসভায় পানামা হ্যাট পরিধান করে বক্তৃতা করেন। খেলাফত যুগের অবৈজ্ঞানিক ও কষ্টকর পোশাক ছুঁড়ে দিয়ে প্রবর্তন করেন নতুন ধাঁচের পোশাক। কামাল আতাতুর্ক সেই দশকের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নারীদের আধুনিক ও নতুন পোশাকে তাদের ইচ্ছা অনুসারে সজ্জিত হবার ধারণায় বিশ্বাসী ছিলেন। নিজের স্ত্রী লতিফি উসাকলিগিল ইসলামিক প্রথা অনুযায়ী তাঁর মস্তক আবৃত রাখলেও হিজাব ফেলে দেন। স্ত্রী বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নারীদের জন্য নির্ধারিত আধুনিক পোশাকে সজ্জিত হয়ে ছবি তুলতেন। পরবর্তীতে আতাতুর্কের পালিত কন্যা সাবিহা গোকেন ও আফেত ইনানের পোশাক পরিচ্ছদ ও চালচলন আধুনিক তুরস্কের নারীদের অনুসরণীয় আদর্শ হয়ে ওঠে। নারীদের সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা ও ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে কামাল আতাতুর্কের উদ্যোগ ও সফলতা ছিল ঈর্ষনীয়। সমাজের সর্বস্তরে যাবতীয় অধিকার সুসংহত করে নারীদের প্রকৃত মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করেন। সুইস মানবাধিকার নীতির অনুসরণে দেওয়ানি কার্যবিধি প্রণয়ন করে নারী-পুরুষের বৈষম্য দূর করা হয়। 

১৯২৬ সালের মার্চে ইতালিয়ান দণ্ডবিধি অনুসরণে তুর্কী দণ্ডবিধি আইন পাশ করা হয়। ওই বছরের ৪ অক্টোবর থেকে ইসলামি আদালত বন্ধ করে ইসলামি কানুন আইনের পরিবর্তে সুইস দেওয়ানি কার্যবিধি অনুসরণে ধর্মনিরপেক্ষ দেওয়ানি আইন প্রচলন করেন কামাল আতাতুর্ক।  

১৯৩০ সালে কামাল আতাতুর্ক একটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সূচনা করতে মোল্লাতন্ত্রমুক্ত একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক দল রিপাবলিকান পার্টি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিলে কুসংস্কার জগতের প্রাচীন দলগুলো ধর্মীয় অনুভূতির আড়ালে প্রচণ্ড বিরোধিতা শুরু করে। মৌলবাদীরা ইসলাম গেল - গেল চিৎকারে রীতিমতো বিদ্রোহ শুরু করে। তারা সর্বস্তরে শরিয়াহ আইন প্রচলনের দাবি তুলে। সংস্কার কাজে অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে বিরোধীদের কামাল আতাতুর্ক শক্ত হাতে তখন দমন করতে কুণ্ঠিত হননি। তিনি মনে করতেন অনেকে সমালোচনা করলেও অসুর দমন না করে তুরস্ককে সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী করার কোন বিকল্প নেই। আরবি ও পার্সি পড়তো পারতো দশভাগ লোক। ১৯৩১ সালে তিনি তুর্কী ভাষা এসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৩৩ সালে ইস্তাম্বুল ইউনিভার্সিটিকে আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর আদেশ জারি করেন। রাজধানীতে প্রতিষ্ঠা করেন আঙ্কারা ইউনিভার্সিটি। আধুনিক সাহিত্য, সংস্কৃতি, বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এতোই ঋদ্ধ করে গড়ে তোলা হয় যে, তুরস্ক সত্যিকার অর্থেই আধুনিক হয়ে ওঠার পথ খুঁজে পায়।  

আতাতুর্ক সংস্কৃতিকে একটি আদর্শ জাতি গঠনে অপরিহার্য উপাদান বলে মনে করতেন। তাঁর ভাষায় -"Culture is the foundation of the Turkish Republic." মোট কথা তিনি বিশ্বাস করতেন, সংস্কৃতি সংস্কারের বাহন। মানুষের পশুবৃত্তিকে ধ্বংস করে নান্দনিক সৌকর্যে ঋদ্ধ করতে সংস্কৃতির কোন বিকল্প নেই। তুরস্কের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে তুলে ধরে জাতিকে গৌরবময় ও উদ্বুদ্ধ করার জন্য আদনার সাইগানকে দিয়ে ওজসয় (Ozsoy) লেখান এবং সেমিহা বারকোসিকে দিয়ে তুরস্কের ইতিহাসের প্রথম অপেরা আঙ্কারা হাউজে প্রদর্শন করেন। ক্লাসিকাল ওয়েস্টার্ন মিউজিক, অপেরা, থিয়েটার, নাট্যশালা গড়ে তোলেন তুরস্কের আনাচে-কানাচেতে। দেশীয় নৃত্যের উন্নয়নে বিশেষ ভুমিকা রাখেন। কামাল আতাতুর্কের মধ্যে কোন দ্বৈততা বা লুকোচুরি কিংবা প্রতারণা ছিল না। তিনি যা বিশ্বাস করতেন তাই বলতেন, আর যা বলতেন তাই করতেন। এ বিশ্বাস প্রতিষ্ঠার জন্য নিজের সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করতেন। তিনি কোরআনকে তুর্কী ভাষায় অনুবাদ করে ১৯৩২ সালে জনসমক্ষে পাঠ করেন।

কামাল আতাতুর্ক ছিলেন কুসংস্কারের উর্ধ্বে মানবিক মূল্যবোধ ও বাস্তবতার নিরিখে প্রজ্জ্বলিত একজন বিশ্ব মানব। তাঁর ভাষায়, দেশ ও বিশ্ব উভয়ের শান্তিই প্রকৃত শান্তি। ১৯৩৮ সালে Yalova ভ্রমণকালে আতাতুর্ক অসুস্থ হয়ে পড়েন। লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। ইস্তাম্বুলে নেয়া হয় তাঁকে। ১৯৩৮ সালের ১০ নভেম্বর মাত্র ৫৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। আঙ্কারার এথনোগ্রাফি মিউজিয়ামে সমাহিত করা হয় তাঁকে। তাঁর সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি রিপাবলিকান পার্টির অনুকূলে দান করে যান। আতাতুর্কের নাম ও ছবি তুরস্কের সর্বত্র স্থাপিত। তুরস্কের সকল ব্যাংক নোটে ( মুদ্রা) জাতির পিতা হিসেবে কামাল আতাতুর্কের ছবি রয়েছে। স্কুল কলেজ অফিস আদালতে তাঁর ছবিই প্রদর্শিত। অধিকাংশ ইস্তাম্বুলসহ তুরস্কের বিভিন্ন শহরে বিশালাকৃতির আতাতুর্ক স্টাচুগুলো নেতার স্মৃতিকে প্রোজ্জ্বল করে তুলে। ১৯৮১ সালে তুরস্ক পার্লামেন্ট কামাল আতাতুর্কের স্মৃতি বা অনুরূপ কোন কিছুকে অপমান বা অবহেলা প্রদর্শনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ১৯৮১ সাল ছিল আতাতুর্কের জন্মশতবর্ষ। তুরস্ক মহাসমারোহে পালিত হয়। জাতিসংঘ ও ইউনেস্কো আতাতুর্ক বর্ষ ঘোষণা করে তাঁর জন্মশত বার্ষিকীর উপর রেজুলেশন গ্রহণ করে। 

নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটনে আতাতুর্ক মেমোরিয়াল, অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরাতেও অনুরূপ মেমোরিয়াল রয়েছে। ইসরায়েলে আতাতুর্ক ফরেস্ট, ইতালির রোমে আতাতুর্ক স্কোয়ার। ভারতের নয়া দিল্লি ও পাকিস্তানের ইসলামাবাদ ও বাংলাদেশের ঢাকায় কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ রয়েছে। লন্ডনের বিখ্যাত মাদার তুসো মিউজিয়ামে কামাল আতাতুর্কের স্টাচু রয়েছে।

ইস্তাম্বুল আতাতুর্ক আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর শুধু নয়, গোল্ডেন হর্ণের আতাতুর্ক সেতু, আতাতুর্ক ড্যাম, আতাতুর্ক স্টেডিয়াম এবং তাঁর জৌলসময় সমাধি অনিতকবির (Anitkabir) কামাল আতাতুর্ককে প্রত্যহ স্মরণের মনিকোঠা হতে প্রকাশে নিয়ে আসে। 

কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ দিয়ে গতকাল যাচ্ছিলাম বসুন্ধরার দিকে। হঠাৎ করেই মনে উদিত হলো তার রাজনৈতিক দর্শনের কথা। ১৯৮১ সালে তুরস্কের জাতির পিতা আতাতুর্কের জন্মশতবর্ষ উদযাপিত হয়েছিল। আর আমাদের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ২০২১ সালে। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী আর মুজিব শতবর্ষ এই সময় আবির্ভূত হওয়ায় এনিয়ে উচ্ছ্বাস উদ্দীপনায় একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছিল। করোনার কারণে বিশ্বনেতৃবৃন্দের সমাগম না ঘটলেও বিখ্যাত সব রাষ্ট্রনায়কদের স্বাগত মূলক বানী আমাদের সুমহান মর্যাদাকে আরও প্রোজ্জ্বল করেছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর ঠেকাতে না পারলেও মৌলবাদীরা দেশের বিভিন্ন স্থানে যে তাণ্ডব ও সন্ত্রাস চালিয়েছে তা বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের দেশের ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। প্রাণ চলেছে অনেকের। ওদের হাত থেকে রেহাই পায়নি সংবাদকর্মীরা এমনকি বহনকারী যানবাহনও। নিত্য এখন টক অব দ্য ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশের হেফাজত। 

তুরস্কের মতো বাংলাদেশও একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। মহান মুক্তিযুদ্ধের চার মূলনীতি জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র আমাদের রাষ্ট্রের মূলনীতি। কুসংস্কার, ধর্মীয় গোঁড়ামী, মানবাধিকার বিরোধী কর্মকাণ্ড, প্রাগৈতিহাসিক আইন ইত্যাদি সম্পূর্ণ দূরীভূত করে বাংলাদেশকেও আধুনিক, গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে। এক্ষেত্রে কামাল আতাতুর্কের ন্যায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাকেও কঠোর থেকে কঠোর হতে হবে। সংস্কৃতির মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে সামাজিক মূল্যবোধ - যা বঙ্গবন্ধু হত্যার মধ্য দিয়ে ধুলিৎসাত হয়ে গেছে। 

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
সর্বশেষ খবর
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ