শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:০০, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

কামাল আতাতুর্কের চোখে মৌলবাদীরা অন্ধকারের জীব, দমন করেন যেভাবে!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
কামাল আতাতুর্কের চোখে মৌলবাদীরা অন্ধকারের জীব, দমন করেন যেভাবে!

তুরস্কের জাতির পিতা মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক যেখানে হাত বাড়িয়েছিলেন, সেখানেই পেয়েছিলেন অন্ধকারের জীব মৌলবাদীদের বিরোধিতা। কিন্তু তিনি কুসংস্কার, নৃশংসতা ও গোঁড়ামীর বিরুদ্ধে এগিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিলেন আধুনিকায়নের মহারথের নির্বান স্বর্গে। সংস্কার কাজে অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য মৌলবাদীদের শক্তহাতে দমন করতেও কুণ্ঠিত হননি। সমালোচনার মুখে পড়েও তাঁর ভাষায়- "এসব অসুর দমন না করে তুরস্ককে সুন্দর সমৃদ্ধশালী করবার কোন বিকল্প ছিল না। মানুষের পশুবৃত্তিকে ধ্বংস করে নানন্দিক সৌকর্ষে ঋদ্ধ করার ক্ষেত্রে সংস্কৃতির কোন বিকল্প নেই। সংস্কৃতি সংস্কারের বাহন।" সংস্কৃতিকে আদর্শ জাতিগঠনে অপরিহার্য উপাদান বলে বিশ্বাস করতেন কামাল আতাতুর্ক। 

আধুনিক তুরস্ক তাঁরই অবদান। ১৯২৩ সালের ২৯ অক্টোবর তুরস্কের স্বাধীন রাষ্ট্র অভ্যুদয় ঘটে। তিনি তুরস্কের জাতির পিতা। "ইসলাম ধর্মে নারীদের স্থান পুরুষের নিচে- এমন প্রাচীন ধ্যান-ধারণার বিলুপ্ত করে নারী-পুরুষের সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠা করেন কামাল আতাতুর্ক।"

নারীদের জন্য বাধ্যতামূলক বোরকা প্রথা বিলুপ্তির মাধ্যমে নারীদের বঞ্চনা হতে মুক্ত করে ঘোষণা করেন যে, "লিঙ্গ বৈষম্য স্বীকার করি না, সমাজের উন্নয়নের জন্য উভয়ের অংশগ্রহণ ও অবদান একান্ত অনস্বীকার্য। স্বাধীনতার পূর্বে তুরস্ক ছিল খেলাফতের অধীন একটি ধর্মীয় গোঁড়া রাষ্ট্র। জনগণ ছিল ধর্মান্ধ, গোঁড়া। মানবিক মূল্যবোধ এবং আধুনিক চেতনার অস্তিত্ব ছিল না।

সেই তুরস্ককে একটি আদর্শ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে গিয়ে কতটা ডিক্টেটর হয়ে উঠেছিলেন সেই দিকটার সঙ্গে পাঠকের পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের রাজনীতির মৌলিক নীতি ছিল তুরস্কের পরিপূর্ণ স্বাধীনতা। দেশের পূর্বতন কুসংস্কারমূলক ব্যবস্থা আমূল পরিবর্তন করতে হলে একদলীয় শাসন ছাড়া বিকল্প কোন পথ কামাল আতাতুর্কের সামনে ছিল না। 

রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েই কতগুলো স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তা কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করেন। ধর্মীয় লেবাস পড়ে লোকেরা জনগণের মনে ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টির চেষ্টা করছিল, তার বিরুদ্ধে ১৯২৩ সালে তিনি পোশাক পরিবর্তন সম্পর্কিত আইন জারি করলেন। ১৯২৫ সালে টুপি আইন প্রনয়ণ করে ফেজ টুপির পরিবর্তে পশ্চিমা ধাঁচের টুপি প্রচলন করলেন। পোশাক নিষিদ্ধকরণ আইন ১৯৩৪ এর মাধ্যমে ধর্মভিত্তিক পোশাক তথা ঘোমটা ও টারবানের পরিবর্তে স্যুটের প্রচলন করেন। ছাত্রছাত্রীদের জন্যও প্রাচীন কষ্টকর পোশাকের পরিবর্তে প্রচলন করলেন আধুনিক পোশাক। ১৯২৫ সালে তুরস্কের সবচেয়ে রক্ষনশীল এলাকা কাস্তামনুতে এক জনসভায় পানামা হ্যাট পরিধান করে বক্তৃতা করেন। খেলাফত যুগের অবৈজ্ঞানিক ও কষ্টকর পোশাক ছুঁড়ে দিয়ে প্রবর্তন করেন নতুন ধাঁচের পোশাক। কামাল আতাতুর্ক সেই দশকের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নারীদের আধুনিক ও নতুন পোশাকে তাদের ইচ্ছা অনুসারে সজ্জিত হবার ধারণায় বিশ্বাসী ছিলেন। নিজের স্ত্রী লতিফি উসাকলিগিল ইসলামিক প্রথা অনুযায়ী তাঁর মস্তক আবৃত রাখলেও হিজাব ফেলে দেন। স্ত্রী বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নারীদের জন্য নির্ধারিত আধুনিক পোশাকে সজ্জিত হয়ে ছবি তুলতেন। পরবর্তীতে আতাতুর্কের পালিত কন্যা সাবিহা গোকেন ও আফেত ইনানের পোশাক পরিচ্ছদ ও চালচলন আধুনিক তুরস্কের নারীদের অনুসরণীয় আদর্শ হয়ে ওঠে। নারীদের সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা ও ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে কামাল আতাতুর্কের উদ্যোগ ও সফলতা ছিল ঈর্ষনীয়। সমাজের সর্বস্তরে যাবতীয় অধিকার সুসংহত করে নারীদের প্রকৃত মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করেন। সুইস মানবাধিকার নীতির অনুসরণে দেওয়ানি কার্যবিধি প্রণয়ন করে নারী-পুরুষের বৈষম্য দূর করা হয়। 

১৯২৬ সালের মার্চে ইতালিয়ান দণ্ডবিধি অনুসরণে তুর্কী দণ্ডবিধি আইন পাশ করা হয়। ওই বছরের ৪ অক্টোবর থেকে ইসলামি আদালত বন্ধ করে ইসলামি কানুন আইনের পরিবর্তে সুইস দেওয়ানি কার্যবিধি অনুসরণে ধর্মনিরপেক্ষ দেওয়ানি আইন প্রচলন করেন কামাল আতাতুর্ক।  

১৯৩০ সালে কামাল আতাতুর্ক একটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সূচনা করতে মোল্লাতন্ত্রমুক্ত একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক দল রিপাবলিকান পার্টি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিলে কুসংস্কার জগতের প্রাচীন দলগুলো ধর্মীয় অনুভূতির আড়ালে প্রচণ্ড বিরোধিতা শুরু করে। মৌলবাদীরা ইসলাম গেল - গেল চিৎকারে রীতিমতো বিদ্রোহ শুরু করে। তারা সর্বস্তরে শরিয়াহ আইন প্রচলনের দাবি তুলে। সংস্কার কাজে অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে বিরোধীদের কামাল আতাতুর্ক শক্ত হাতে তখন দমন করতে কুণ্ঠিত হননি। তিনি মনে করতেন অনেকে সমালোচনা করলেও অসুর দমন না করে তুরস্ককে সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী করার কোন বিকল্প নেই। আরবি ও পার্সি পড়তো পারতো দশভাগ লোক। ১৯৩১ সালে তিনি তুর্কী ভাষা এসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৩৩ সালে ইস্তাম্বুল ইউনিভার্সিটিকে আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর আদেশ জারি করেন। রাজধানীতে প্রতিষ্ঠা করেন আঙ্কারা ইউনিভার্সিটি। আধুনিক সাহিত্য, সংস্কৃতি, বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এতোই ঋদ্ধ করে গড়ে তোলা হয় যে, তুরস্ক সত্যিকার অর্থেই আধুনিক হয়ে ওঠার পথ খুঁজে পায়।  

আতাতুর্ক সংস্কৃতিকে একটি আদর্শ জাতি গঠনে অপরিহার্য উপাদান বলে মনে করতেন। তাঁর ভাষায় -"Culture is the foundation of the Turkish Republic." মোট কথা তিনি বিশ্বাস করতেন, সংস্কৃতি সংস্কারের বাহন। মানুষের পশুবৃত্তিকে ধ্বংস করে নান্দনিক সৌকর্যে ঋদ্ধ করতে সংস্কৃতির কোন বিকল্প নেই। তুরস্কের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে তুলে ধরে জাতিকে গৌরবময় ও উদ্বুদ্ধ করার জন্য আদনার সাইগানকে দিয়ে ওজসয় (Ozsoy) লেখান এবং সেমিহা বারকোসিকে দিয়ে তুরস্কের ইতিহাসের প্রথম অপেরা আঙ্কারা হাউজে প্রদর্শন করেন। ক্লাসিকাল ওয়েস্টার্ন মিউজিক, অপেরা, থিয়েটার, নাট্যশালা গড়ে তোলেন তুরস্কের আনাচে-কানাচেতে। দেশীয় নৃত্যের উন্নয়নে বিশেষ ভুমিকা রাখেন। কামাল আতাতুর্কের মধ্যে কোন দ্বৈততা বা লুকোচুরি কিংবা প্রতারণা ছিল না। তিনি যা বিশ্বাস করতেন তাই বলতেন, আর যা বলতেন তাই করতেন। এ বিশ্বাস প্রতিষ্ঠার জন্য নিজের সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করতেন। তিনি কোরআনকে তুর্কী ভাষায় অনুবাদ করে ১৯৩২ সালে জনসমক্ষে পাঠ করেন।

কামাল আতাতুর্ক ছিলেন কুসংস্কারের উর্ধ্বে মানবিক মূল্যবোধ ও বাস্তবতার নিরিখে প্রজ্জ্বলিত একজন বিশ্ব মানব। তাঁর ভাষায়, দেশ ও বিশ্ব উভয়ের শান্তিই প্রকৃত শান্তি। ১৯৩৮ সালে Yalova ভ্রমণকালে আতাতুর্ক অসুস্থ হয়ে পড়েন। লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। ইস্তাম্বুলে নেয়া হয় তাঁকে। ১৯৩৮ সালের ১০ নভেম্বর মাত্র ৫৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। আঙ্কারার এথনোগ্রাফি মিউজিয়ামে সমাহিত করা হয় তাঁকে। তাঁর সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি রিপাবলিকান পার্টির অনুকূলে দান করে যান। আতাতুর্কের নাম ও ছবি তুরস্কের সর্বত্র স্থাপিত। তুরস্কের সকল ব্যাংক নোটে ( মুদ্রা) জাতির পিতা হিসেবে কামাল আতাতুর্কের ছবি রয়েছে। স্কুল কলেজ অফিস আদালতে তাঁর ছবিই প্রদর্শিত। অধিকাংশ ইস্তাম্বুলসহ তুরস্কের বিভিন্ন শহরে বিশালাকৃতির আতাতুর্ক স্টাচুগুলো নেতার স্মৃতিকে প্রোজ্জ্বল করে তুলে। ১৯৮১ সালে তুরস্ক পার্লামেন্ট কামাল আতাতুর্কের স্মৃতি বা অনুরূপ কোন কিছুকে অপমান বা অবহেলা প্রদর্শনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ১৯৮১ সাল ছিল আতাতুর্কের জন্মশতবর্ষ। তুরস্ক মহাসমারোহে পালিত হয়। জাতিসংঘ ও ইউনেস্কো আতাতুর্ক বর্ষ ঘোষণা করে তাঁর জন্মশত বার্ষিকীর উপর রেজুলেশন গ্রহণ করে। 

নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটনে আতাতুর্ক মেমোরিয়াল, অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরাতেও অনুরূপ মেমোরিয়াল রয়েছে। ইসরায়েলে আতাতুর্ক ফরেস্ট, ইতালির রোমে আতাতুর্ক স্কোয়ার। ভারতের নয়া দিল্লি ও পাকিস্তানের ইসলামাবাদ ও বাংলাদেশের ঢাকায় কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ রয়েছে। লন্ডনের বিখ্যাত মাদার তুসো মিউজিয়ামে কামাল আতাতুর্কের স্টাচু রয়েছে।

ইস্তাম্বুল আতাতুর্ক আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর শুধু নয়, গোল্ডেন হর্ণের আতাতুর্ক সেতু, আতাতুর্ক ড্যাম, আতাতুর্ক স্টেডিয়াম এবং তাঁর জৌলসময় সমাধি অনিতকবির (Anitkabir) কামাল আতাতুর্ককে প্রত্যহ স্মরণের মনিকোঠা হতে প্রকাশে নিয়ে আসে। 

কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ দিয়ে গতকাল যাচ্ছিলাম বসুন্ধরার দিকে। হঠাৎ করেই মনে উদিত হলো তার রাজনৈতিক দর্শনের কথা। ১৯৮১ সালে তুরস্কের জাতির পিতা আতাতুর্কের জন্মশতবর্ষ উদযাপিত হয়েছিল। আর আমাদের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ২০২১ সালে। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী আর মুজিব শতবর্ষ এই সময় আবির্ভূত হওয়ায় এনিয়ে উচ্ছ্বাস উদ্দীপনায় একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছিল। করোনার কারণে বিশ্বনেতৃবৃন্দের সমাগম না ঘটলেও বিখ্যাত সব রাষ্ট্রনায়কদের স্বাগত মূলক বানী আমাদের সুমহান মর্যাদাকে আরও প্রোজ্জ্বল করেছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর ঠেকাতে না পারলেও মৌলবাদীরা দেশের বিভিন্ন স্থানে যে তাণ্ডব ও সন্ত্রাস চালিয়েছে তা বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের দেশের ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। প্রাণ চলেছে অনেকের। ওদের হাত থেকে রেহাই পায়নি সংবাদকর্মীরা এমনকি বহনকারী যানবাহনও। নিত্য এখন টক অব দ্য ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশের হেফাজত। 

তুরস্কের মতো বাংলাদেশও একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। মহান মুক্তিযুদ্ধের চার মূলনীতি জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র আমাদের রাষ্ট্রের মূলনীতি। কুসংস্কার, ধর্মীয় গোঁড়ামী, মানবাধিকার বিরোধী কর্মকাণ্ড, প্রাগৈতিহাসিক আইন ইত্যাদি সম্পূর্ণ দূরীভূত করে বাংলাদেশকেও আধুনিক, গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে। এক্ষেত্রে কামাল আতাতুর্কের ন্যায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাকেও কঠোর থেকে কঠোর হতে হবে। সংস্কৃতির মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে সামাজিক মূল্যবোধ - যা বঙ্গবন্ধু হত্যার মধ্য দিয়ে ধুলিৎসাত হয়ে গেছে। 

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

এই মাত্র | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা