শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩০, সোমবার, ০৭ জুন, ২০২১ আপডেট:

৬ দফা আন্দোলনে প্রবাসীদের সহযোগিতা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
৬ দফা আন্দোলনে প্রবাসীদের সহযোগিতা

১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় বিভক্ত হিন্দু-মুসলমানদের জন্য পৃথক পৃথক রাষ্ট্র পাকিস্তান ও হিন্দুস্তান সৃষ্টি হলো। হিন্দুস্তানকে নাম পরিবর্তন করে তারা ভারত নাম দিলো। ভারত ভাগের অনেক আগে ১৯০৬ সালে ঢাকায় নবাব স্যার সলিমুল্লাহর তত্ত্বাবধানে মুসলিম লীগ সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়।  ১৯৪০ সালের ২৩শে মার্চ লাহোরে মুসলিম লীগ সম্মেলনে পাকিস্তান প্রস্তাব গৃহীত হয়। এটি ইতিহাসে লাহোর প্রস্তাব নামে খ্যাত। এই প্রস্তাব উপস্থাপন করেন তখনকার বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা শেরে বাংলা এ. কে ফজলুল হক। যে প্রস্তাব গৃহীত হয় তাতে বলা হয়েছিলো যে ভারতের যে যে অংশে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা আছে সেখানে ওইসব এলাকা নিয়ে একেকটি পৃথক রাষ্ট্র হবে। ভারতের পশ্চিমাঞ্চলে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ এবং পূর্বাঞ্চলে সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ দুটি পৃথক স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে বিবেচিত হবে এবং এদের প্রত্যেকটিই সার্বভৌম রাষ্ট্র হবে।

পাকিস্তান সত্য সত্যই যখন হলো তখন পাঞ্জাব, সিন্ধু, বেলুচিস্তান ও উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ নিয়ে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশকে নিয়ে নিজ নিজ নাম রক্ষা করে পশ্চিম পাকিস্তান হিসেবে নাম দেওয়া হলো এবং পূর্বাঞ্চলের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকাকে পূর্ব বাংলা নাম দেয়া হলো যা পরে পরিবর্তন করে পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিণত করা হলো। কিন্তু লাহোর প্রস্তাবের মূল প্রতিপাদ্যকে অবজ্ঞা করে দুইটি পৃথক রাষ্ট্র না হয়ে এক রাষ্ট্র হিসেবে এই নতুন রাষ্ট্রটি শাসকরা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বে প্রথম থেকেই পরিচালিত করলো। সেই থেকেই অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, বিভেদে জড়িয়ে পড়লো পাকিস্তান। রাষ্ট্র ক্ষমতা পশ্চিম পাকিস্তানি মূলত পাঞ্জাবিদের হাতে চলে গেলো। এর ফলে পূর্ব বাংলার সমস্ত সম্পদ লুট করা শুরু হলো,  আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা পশ্চিম পাকিস্তানের প্রয়োজনে ব্যবহৃত হতে লাগলো। রাষ্ট্র পরিচালনায়, সরকারি চাকরিতে, সামরিক বাহিনীতে বাঙালিদের যদিও ৫৮ ভাগ অংশীদারিত্ব থাকার কথা ছিলো প্রথমদিন থেকেই, সেখানে ৩-৪% থেকে আরম্ভ করে সর্বাধিক কোথাও কোথাও ১৫% এর উপরে কোন অংশীদারিত্ব রইলো না। কিন্তু রাষ্ট্রের সমস্ত ব্যয়ের খরচের সিংহভাগ পূর্ব বাংলাকে বহন করতে হলো। দিনে দিনে বাংলার মানুষ দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর হতে লাগলো। আর বাংলার সম্পদ লুট করে পশ্চিম পাকিস্তানিরা ধনী থেকে আরো ধনী হতে লাগলো। এই প্রেক্ষাপটেই ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান ও ভারত একে অন্যকে আক্রমণ করে উপমহাদেশে অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি করলো। এই যুদ্ধ চলাকালে পূর্ব বাংলা সম্পূর্ণরূপে অরক্ষিত রয়ে গেলো। কারণ এখানে না ছিলো সেনাবাহিনী, না ছিলো অস্ত্রশস্ত্র, না ছিলো প্রশিক্ষিত জনবল, না ছিলো বহির্বিশ্বের হাত থেকে প্রতিরক্ষার কোনো ব্যবস্থা।

এই অবস্থার মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বাঙালির স্বাধিকার রক্ষার তাগিদেই আমাদের বাঁচার দাবি সম্বলিত ৬ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে ১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, লাহোরে। যুদ্ধ পরবর্তী অবস্থায় পাকিস্তানের সকল রাজনৈতিক দলের উদ্যোগে ১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লাহোরে একটি সর্বদলীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পূর্ব বাংলার বাঁচার দাবি সম্বলিত ৬ দফা প্রস্তাব পেশ করা হয়।  সম্মেলনের আয়োজকরা এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলে আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান কনফারেন্স স্থল সদলবলে ত্যাগ করেন ও পূর্ব বাংলায় ফিরে এসে ২০ মে, ১৯৬৬ সালে আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং ডেকে এই ছয় দফা প্রস্তাব পাস করিয়ে নেন।

পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন আইয়ুব সরকার এই আন্দোলনের বিরোধিতা করে শেখ মুজিবুর রহমানকে বারবার নানা অজুহাতে জেলে নিক্ষেপ করতে থাকে। এই সময় বাংলার জনগণের সাথে মিলে বাংলা দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকা জোরালোভাবে ৬ দফার পক্ষে প্রচারণা শুরু করে। যার ফলে ছয় দফা প্রকৃতপক্ষেই বাঙালির বাঁচার দাবিতে পরিণত হয়।  ১৯৬৬ সালের ১৮ থেকে ২০ মার্চ আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কাউন্সিলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও তাজ উদ্দীন আহমদকে সাধারণ সম্পাদক করে নতুন কমিটি গঠন করা হয়। ঐ কনফারেন্সেই ৬ দফার ভিত্তিতে দলীয় গঠনতন্ত্র সংশোধন করা হয়। পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ এই পর্যায়ে ৬ দফা বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন শুরু করে। ৭ই জুনের হরতাল চলাকালে পুলিশের গুলিতে ঢাকার তেজগাঁও, নারায়ণগঞ্জ ও খালিশপুরে বিক্ষোভরত শ্রমিকদের উপর গুলিবর্ষণের ফলে ১১ জন শ্রমিক শহীদ হন এবং প্রায় ৮০০ শ্রমিক কর্মচারীকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রবাসে ৬ দফা দাবির সমর্থনে ব্রিটেনের বিভিন্ন শহরে অবস্থানরত বাঙালিরা সভা সমাবেশ ও বিক্ষোভ শুরু করে। তারা ৬ দফা বাস্তবায়নের জন্য সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করতে, পাকিস্তান দূতাবাসে প্রতিনিয়ত বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকে। ব্রিটেনের পাকিস্তান ছাত্র ফেডারেশন ৬ দফার পক্ষে প্রস্তাব এনে পাকিস্তান দূতাবাসে স্মারকলিপি প্রদান করে। ৬৬'র ৭ ই জুনের হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদ করে বারবার মিছিল সহকারে দূতাবাসে গিয়ে এই অত্যাচার বন্ধ করার দাবি জানানো হয়। এই আন্দোলনের এক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রধান আসামি করে ‍"আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা" নাম দিয়ে পাকিস্তান সরকার ' ডিফেন্স অব পাকিস্তান এ্যাক্ট ' এর আওতায় একটি দেশদ্রোহ মামলা রুজু করে।  আসামি করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ৩৫ জন বাঙালি সামরিক ও বেসামরিক ঊর্দ্ধতন এবং নেতৃস্থানীয় কর্মকর্তাদের। এই মামলা পরিচালনার জন্য তারা একটি স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল করে বিচারকার্য শুরু করে। প্রবাসী বাঙালিরা একদিকে এই হঠকারী মামলার বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করার দাবি জানায়। অন্যদিকে প্রবাসী বাঙালিদেরকে একত্রিত করে বিশ্ব জনমত সৃষ্টি করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয় এবং ছয় দফার ই্ংরেজি সংস্করণ  ছাপিয়ে  বিলি করতে শুরু করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিচার শুরু হলে লন্ডন থেকে আইনজীবী পাঠিয়ে তার পক্ষ সমর্থন করার আয়োজন করে। শেখ মুজিব ডিফেন্স ফান্ড গঠন করে মামলার খরচ বহন করার জন্য চাঁদা আদায় করা শুরু করে এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজীবী স্যার থমাস উইলিয়াম এমপিকে বাংলাদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এই প্রচেষ্টার প্রথম পর্যায়ে স্যার থমাসকে পাকিস্তানে যাওয়ার ভিসা দিতে সরকারের অনীহা ও অবশেষে প্রত্যাখ্যান, প্রবাসীদের বিচলিত করে তোলে। বারবার পাকিস্তান দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ করেও যখন পাকিস্তান সরকারকে স্যার থমাস উইলিয়ামের যাওয়া ও আগরতলা মামলার আসামিদের পক্ষ সমর্থন করে এই মিথ্যা মামলায় আইনি পরামর্শ দেয়ার সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়, তখন প্রবাসে অবস্থানরত পূর্ব বাংলার ছাত্রজনতার উদ্যোগে এক পর্যায়ে আমরা বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণের প্রচেষ্টায় পাকিস্তান দূতাবাস জোরপূর্বক দখল করি। এর ফলে সেদিনের ব্রিটেনের সবচেয়ে প্রভাবশালী পত্রিকা টাইমসের প্রথম পৃষ্ঠায় ব্যানার হেডলাইনে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বন্দী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অন্যায় বিচারের প্রচেষ্টা ও বাংলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার দাবিয়ে রাখার আইয়ুবের সামরিক জান্তার অগণতান্ত্রিক প্রচেষ্টার খবর ঐ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। বিশ্ববাসী সেইদিন থেকে বিশদভাবে জানতে পারে যে বাংলার মানুষের উপর কি অপরিসীম নির্যাতন হচ্ছে এবং বাংলাদেশ কার্যত একটি কারাগারে পরিণত হয়েছে। এই খবর প্রচারিত হওয়ার পর পাকিস্তান সরকার স্যার থমাস উইলিয়ামকে ঢাকায় গিয়ে ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত থেকে এই বিচার প্রক্রিয়া প্রত্যক্ষ করার ছাড়পত্র প্রদান করে।   

স্যার থমাস ঢাকায় গিয়ে স্থানীয় আইনজীবীদের নিয়ে, এই মামলার সামরিক আদালতে অথবা বিশেষ কোন সামরিক আদালতে, বেসামরিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোন মামলা করার অধিকার পাকিস্তানের শাসনতন্ত্রে কাউকেই দেয়ার দেয় নাই বলে দাবি করেন। যে বিশেষ ট্রাইবুনালে এই বিচারকার্য পরিচালিত হচ্ছিলো সেই আদালতের বিচার করার অধিকার আইনানুগভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেন। দেশব্যাপী আইয়ুববিরোধী আন্দোলন ও হঠকারী মামলার বিরুদ্ধে গণ আন্দোলন বিস্ফোরক আকার ধারণ করে। মামলার প্রধান বিচারপতি রাতের অন্ধকারে পালিয়ে পাকিস্তানে চলে যায় এবং মামলাটি  তখন মুখ থুবড়ে পড়ে যায়।

শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রধান করে "আগরতলা মামলা"র কার্যক্রম শুরু হলে সারা বাংলাদেশ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী , খুলনা, বরিশালকে কেন্দ্র করে সারা বাংলাদেশের ছাত্র সমাজ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নেতৃত্বে ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয়। পাকিস্তান সরকার ও মুসলিম লীগের পেটোয়া বাহিনী আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে এই আন্দোলন ব্যর্থ করার চেষ্টা করে, কিন্তু লক্ষ লক্ষ জনগণ প্রতিবাদে রাস্তায় বেরিয়ে আসে। প্রতিদিন অগণিত ছাত্র, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষ অত্যাচারিত, নিগৃহীত ও বর্বরোচিত হত্যার শিকার হন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার সহযোগী সকল আসামিদেরকে আইয়ুব সরকার বিনাশর্তে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। আইয়ুব শাসনের অবসান ঘটে ও আরেক সামরিক অফিসার ইয়াহিয়া খান রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে। এর ফলেই ১৯৭০ সালে ইয়াহিয়া খানের তত্ত্বাবধানে পাকিস্তানের প্রথম অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে সারা পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে নির্বাচিত হয়। পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রায় সকল আসন দখল করে।

ইয়াহিয়া খান জনপ্রতিনিধিদের কাছে রাষ্ট্রক্ষমতা হস্তান্তরে সর্বপ্রকার বাধার সৃষ্টি করে। জুলফিকার আলীর ভুট্টোর সহযোগিতা নিয়ে বাংলাদেশকে সামরিক বাহিনীর পুরোপুরি আয়ত্তে নিয়ে আসার জন্য ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ সন্ধ্যা থেকে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। ২৫, ২৬ ও ২৭ মার্চের মধ্যে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে লক্ষাধিক নারী, শিশু ও সাধারণ মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করে। ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলার জনগণকে ডাক দেন পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে এবং একইসাথে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। সে রাতেই তার ধানমন্ডির বাড়ি থেকে বন্দী করে বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি কারাগারে নিয়ে যায়। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে বাংলার জনগণ দেশকে মুক্ত করার মরণপণ সংগ্রামে লিপ্ত হয়। এই দীর্ঘ সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই আমরা দেশকে স্বাধীন করি। ছয় দফা আন্দোলন এবং এর যৌক্তিকতা এমনভাবে বিশ্ববাসীকে ও বাংলার মানুষকে একত্রিত করেছিল যে আমরা পৃথিবীর সকল ন্যায়বান মানুষের সাহায্য সহযোগিতা ও সমর্থন নিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে পাকিস্তানকে পরাজিত করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলাম। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জোর্তিময় পুরুষ বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত করিয়ে বাংলার জনগণ দেশে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়। এরপর বঙ্গবন্ধুকে প্রধান করে নতুন স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয় ও অবশেষে বিদেশি শত্রুমুক্ত হয়। বাঙালির নিজেদের একটি দেশ তখন থেকেই হলো।   

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা