শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২১

কী অপরাধ ছিল শেখ রাসেলের?

আবু আববাস ভূঁইয়া
অনলাইন ভার্সন
কী অপরাধ ছিল শেখ রাসেলের?

শুভ জন্মদিন-শেখ রাসেল। শুভ শব্দটা বড়ই মন খারাপের বড় কারণ হয়ে যায় এই দিনে। কী অপরাধ ছিলো- ১০ বছর বয়সী শিশু রাসেলের। পাশের বাড়ির ছেলেদের নিয়ে সাইকেলে পুরো ধানমন্ডি-দাপিয়ে বেড়ানো শিশুটিকে কেনো এভাবে চলে যেতে হলো? 

কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের একটা গল্পেই চেনা যায় শিশু রাসেলকে। স্কুলে ক্লাসের বন্ধুদের ছাপিয়ে মধ্যে সেখানে তাঁর সবচেয়ে প্রিয় ছিলো- দুলাল নামের বাদামবিক্রেতা ছেলেটি। টুঙ্গিপাড়ায় গ্রামের শিশুদের নিয়ে দলবেঁধে ঘুরে বেড়ানো দুরন্ত শৈশব এভাবে থামিয়ে দেয়ার কারণটা কি? প্রশ্নের উত্তর জানে না, হয়তো ১৫ আগস্ট ভোরের কবুতরগুলোও। দিনের সূর্য উঠেনি তখনও, বত্রিশ নম্বরের বাড়িটি তখন রক্তপুরী। কী অমানবিক- কী বিভৎসভাবে শিশু রাসেলকে রক্তের ছোপ ছোপ বন্যায় পা ভিজিয়ে হাঁটানো হলো। শ্রাবণের বৃষ্টিধোয়া বাতাস রক্তাক্ত সব স্বজনদের যেনো ছুঁয়ে যাচ্ছে- এমনি সময় একটা গুলি, ছোট্ট রাসেলের বুক ঝাঁঝরা করে দিলো, উড়ে গেলো মাথার খুলি। বাড়ির কবুতরগুলো যেনো চেয়ে চেয়ে দেখলো, উত্তর পেলো কি?

বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা, শিশু শেখ রাসেলের বড় বোন ‘হাসু আপা’র প্রশ্ন- 'যাদের সান্নিধ্য স্নেহ-আদরে হেসে খেলে বড় হয়েছে তাদের নিথর দেহগুলো পড়ে থাকতে দেখে ওর মনের কী অবস্থা হযেছিলো- কী কষ্টই না ও পেয়েছিলো- কেন কেন কেন ঘাতকেরা আমার রাসেলকে এত কষ্ট দিয়ে কেড়ে নিল। আমি কি কোনদিন এই কেন’র উত্তর পাব?' (আমাদের ছোট রাসেল সোনা; শেখ হাসিনা। পৃষ্ঠা ৪১)

খুনিদের মন এতটুকু টলেনি- মায়ের কাছে যাব আর্তিটিতে বরং বাবা-মাসহ পুরো পরিবারের নিথর দেহগুলো দেখতে শেখ রাসেল আকুতি জানালেন, আমাকে মেরো না; আমাকে হাসু আপার কাছে নিয়ে যাও। এমন নির্মম ইতিহাসের পর, বাঙালী জাতির লজ্জায় মুষড়ে পড়ার দিন হওয়া উচিত- আঠারো অক্টোবর। আমাদের প্রয়োজন, এদিনে ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের মানবতাবোধ, নেতৃত্বসুলভ আচরণ, পরোপকারী মনোভাবগুলো তুলে ধরে রাসেল হত্যার অমার্জনীয় লজ্জ্বা ঘোচানোর খানিকটা প্রয়াস নেয়ার একটা দিন। এবছর থেকে ১৮ অক্টোবরকে ‘শেখ রাসেল দিবস’ ঘোষণা দিয়েছে। দেশের লাখো কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জানা উচিত- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্রের মাত্র ১১ বছরের জীবন ছিলো কত বর্ণিল; কতটা মহান।    

১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর ধানমন্ডির ঐতিহাসিক বাড়িটিতে শিশু রাসেল যখন জন্মগ্রহণ করেন, সময়টা ছিল রীতিমতো উত্তেজনাপূর্ণ। নিরন্তর অনিশ্চয়তা চারিপাশে; অমানিশার অন্ধকার; এরিমাঝেও বঙ্গ-বদ্বীপের মানুষ যখন স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখছে, ঠিক তখনই জন্ম। বঙ্গবন্ধুর প্রিয় লেখক ছিলেন বার্ট্রান্ড রাসেল। প্রায়ই বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেসাকে বিশ্বখ্যাত ব্রিটিশ দার্শনিক সাহিত্যে নোবেলজয়ী বার্ট্রান্ড রাসেলের বই বাংলায় ব্যাখ্যা করে শোনাতেন। বাট্রান্ড রাসেলের ফিলোসফি শুনে এতই ভক্ত হয়েছিলেন বঙ্গমাতা; তাই তাঁর নামের সঙ্গে মিলিয়ে পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সদস্যের নাম রাখলেন রাসেল, শেখ রাসেল। শিশু রাসেল বেঁচে থাকলে আজকের ৫৭ বছরের মানুষটিও হতেন অনন্য গুণাবলির ব্যক্তিত্ব।  

শেখ রাসেলের জন্মের পরপরই কারাগারে ছিলেন বঙ্গবন্ধু। ছোট্ট রাসেলের বাবার সান্নিধ্য খুব কমই পাওয়া হয়েছে। রাসেলের সবটুকু সময়জুড়েই ছিলেন তাঁর প্রিয় হাসুপা’ (শেখ হাসিনা)। রাসেলের হাঁটা শুরু হয়েছে হাসুপা’র হাত ধরে, তাও আবার একদিনেই। যা আসলেই বিরল ঘটনা। বস্তুত শেখ রাসেলের সবকিছুই একটু ব্যতিক্রম ছিল, আর থাকবে নাই বা কেনো? সে যে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র। সেই ছোট্ট বয়স থেকেই রাসেলের ছিল অসাধারণ নেতৃত্বসুলভ আচরণ। ঢাকায় তাঁর তেমন কোনো খেলার সঙ্গী ছিল না, তবে যখন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে টুঙ্গিপাড়ায় বেড়াতে যেতেন, সেখানে খেলার সাথীর অভাব হতো না। ঢাকা থেকে যাওয়ার সময় তাদের জন্য জামা-কাপড় কিনে নিয়ে যেতেন। সেখানে গিয়ে সবাইকে ডাকতেন। খেলনা বন্দুক বানাতেন; সঙ্গীদের প্যারেড করাতেন। শেষে থাকতো সবার জন্য খাবার ব্যবস্থা। আর বড় হয়ে তুমি কী হবে- এমন প্রশ্ন কেউ করলে তখন বলতেন ‘আর্মি অফিসার হবো’। আহা কী নিদারুণ কষ্ট- অসীম শোকগাঁথার ইতিহাস রচিত হলো ১৫ আগস্ট ভোরে। দেশীয়-আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে খুনী জিয়ার চক্রান্তে বিপথগামী আর্মি অফিসারদের হাতেই থেমে গেলো একটি দশবছর বয়সী মানবিক জীবন।

মহৎ মানুষ হিসেবে বড় হয়ে ওঠার পেছনে পরিবারের ভূমিকা একটি বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। রাসেল বাবাকে ছায়ার মতো অনুসরণ করতেন। বঙ্গবন্ধু যেদিন প্রিন্স স্যুট পরতেন সেদিন রাসেলও পরতেন। কাপড়চোপড়-সহ সব ব্যাপারেই ছোটবেলা থেকেই নিজের পছন্দকে অনেক প্রাধান্য দিতেন। ধারণ করতেন আলাদা ব্যক্তিত্ব। স্বাধীন মত নিয়ে চলতে চাইতেন। ১৯৭৫ সালের আগস্টের প্রথম দিকের কথা- বড় ভাই শেখ কামালের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান। বাসায় ছবি তোলা হচ্ছে, একপর্যায়ে আবাহনীর কয়েকজন কর্মকর্তা দাঁড়ালেন বঙ্গবন্ধুর পাশে; রাসেলও ছিলেন তাদের সাথে। এমন সময় বঙ্গবন্ধু বলেন, তোরা তো সব আবাহনী, আমিই একমাত্র ওয়ান্ডারার্স। শেখ রাসেল এ কথা শুনে খানিক অভিমানে দূরে সরে যেতে যেতে বলে, আমি ওয়ান্ডারার্সের সমর্থকদের সঙ্গে ছবি তুলবো না।

ছোট মানুষটার চরিত্রের দৃঢ়তা ছিলো অবাক করার মতন। চলাফেরায় থাকতেন বেশ সাবধানি; কিন্তু সাহসী। একদিন কালো বড় পিঁপড়া ধরতে গিয়ে কামড়ে আঙ্গুল ফুলে যাওয়ার পর, আর ধরতে যেতেন না। এরপর নিজে থেকেই ওই পিঁপড়ার নাম দিয়ে দেন- ভুট্টো।
রাসেলের জন্মের প্রথম দিন থেকেই তাঁর অনেক ছবি তোলা হতো। আলাদা ফটো অ্যালবাম ছিলো। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী লুট করে নেয় অনেক দুর্লভ ছবির সেই অ্যালবামটি। এ’কথা নিঃসন্দেহে বলাই যায়, শেখ রাসেলের মাত্র একদশকের সেই ছবিগুলি আজ হয়ে উঠতো এই দেশের তরুণ প্রজন্মের অদম্য আত্মবিশ্বাসের রসদ।

বাড়ির কাজের মানুষের সঙ্গে খেতে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করা; গৃহশিক্ষিকাকে বাড়তি মিষ্টি খাওয়ার আবদার রাখা এমনো অহমহীন সুন্দর শৈশব থামিয়ে দিলো কী অপরাধে ঘাতকেরা? অথচ এই শিশুকেই ১৯৭১ সালে বন্দিখানায় খাবারের কষ্টে ভূগতে হয়েছিলো। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসে প্রায়ই পাকিস্তান বাহিনী এসে বাসা সার্চ করতো। নানাভাবে উত্যক্ত করতো, বিষময় বাতাস যেনো ভাসতো বন্দিদিনের অহোরাত্রগুলোয়। বড় বোন প্রিয় হাসুপা’ অন্তঃসত্বা, দুই ভাই যুদ্ধে, বাবা আছেন কিনা জানেন না; প্রায়ই আড়ালে গিয়ে কাঁদতেন- কেউ দেখে ফেললে বলতেন, চোখে ময়লা। এ কেমন নোনাজল ভেজা চোখ লুকানো, কাউকে বুঝতে না দিয়ে! এরই মাঝে সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মে খানিক আনন্দের পরশ লাগে শিশু রাসেলের অবর্ণনীয় কষ্টের এই সময়ে। সারাক্ষণ জয়ের সঙ্গে খেলা করতো। এয়ার রেইডের সময় দৌড়ে এসে কানে গুঁজে দিতেন তুলা, সবসময় পকেটে রাখতেন তুলা। মাত্র ৬ বছর বয়স তখন শেখ রাসেলের। এমন অনিন্দ্য শিশু রাসেলকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু তাঁর কারাগারের রোজনামচা বইয়ে লিখেছিলেন, বাচ্চারা দেখতে চায় কোথায় থাকি আমি। বললাম, বড় হও, মানুষ হও, দেখতে পারবা।
শেখ রাসেলের আর বড় হওয়া হয়ে উঠেনি; এমন বেদনাবিধূর ইতিহাস আর রচিত না হোক বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বাংলাদেশে।  

রাসেল- যে শিশু বাড়ির সবার সঙ্গে খাবার টেবিলে বসে কখনো কবুতর খেতেন না, পাখি হত্যা হবে বলে। সেই শিশুকে এভাবে হত্যা করলো আত্মস্বীকৃত খুনিরা। ইতিহাসের কলংক এই খুনিরা শুধু জাতির পিতাকে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, তাঁর রক্তের উত্তরাধিকার চিহ্নটুকুও নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। জন্মদিনে লজ্জ্বায় অবনত অতল শ্রদ্ধা- শেখ রাসেল। (তথ্যসূত্র: আমাদের ছোট রাসেল সোনা, শেখ হাসিনা; রাসেলের গল্প, বেবী মওদুদ)

লেখক : সাবেক ছাত্রলীগ নেতা।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা
চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা

নগর জীবন

বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়

সম্পাদকীয়