শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২১

কী অপরাধ ছিল শেখ রাসেলের?

আবু আববাস ভূঁইয়া
অনলাইন ভার্সন
কী অপরাধ ছিল শেখ রাসেলের?

শুভ জন্মদিন-শেখ রাসেল। শুভ শব্দটা বড়ই মন খারাপের বড় কারণ হয়ে যায় এই দিনে। কী অপরাধ ছিলো- ১০ বছর বয়সী শিশু রাসেলের। পাশের বাড়ির ছেলেদের নিয়ে সাইকেলে পুরো ধানমন্ডি-দাপিয়ে বেড়ানো শিশুটিকে কেনো এভাবে চলে যেতে হলো? 

কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের একটা গল্পেই চেনা যায় শিশু রাসেলকে। স্কুলে ক্লাসের বন্ধুদের ছাপিয়ে মধ্যে সেখানে তাঁর সবচেয়ে প্রিয় ছিলো- দুলাল নামের বাদামবিক্রেতা ছেলেটি। টুঙ্গিপাড়ায় গ্রামের শিশুদের নিয়ে দলবেঁধে ঘুরে বেড়ানো দুরন্ত শৈশব এভাবে থামিয়ে দেয়ার কারণটা কি? প্রশ্নের উত্তর জানে না, হয়তো ১৫ আগস্ট ভোরের কবুতরগুলোও। দিনের সূর্য উঠেনি তখনও, বত্রিশ নম্বরের বাড়িটি তখন রক্তপুরী। কী অমানবিক- কী বিভৎসভাবে শিশু রাসেলকে রক্তের ছোপ ছোপ বন্যায় পা ভিজিয়ে হাঁটানো হলো। শ্রাবণের বৃষ্টিধোয়া বাতাস রক্তাক্ত সব স্বজনদের যেনো ছুঁয়ে যাচ্ছে- এমনি সময় একটা গুলি, ছোট্ট রাসেলের বুক ঝাঁঝরা করে দিলো, উড়ে গেলো মাথার খুলি। বাড়ির কবুতরগুলো যেনো চেয়ে চেয়ে দেখলো, উত্তর পেলো কি?

বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা, শিশু শেখ রাসেলের বড় বোন ‘হাসু আপা’র প্রশ্ন- 'যাদের সান্নিধ্য স্নেহ-আদরে হেসে খেলে বড় হয়েছে তাদের নিথর দেহগুলো পড়ে থাকতে দেখে ওর মনের কী অবস্থা হযেছিলো- কী কষ্টই না ও পেয়েছিলো- কেন কেন কেন ঘাতকেরা আমার রাসেলকে এত কষ্ট দিয়ে কেড়ে নিল। আমি কি কোনদিন এই কেন’র উত্তর পাব?' (আমাদের ছোট রাসেল সোনা; শেখ হাসিনা। পৃষ্ঠা ৪১)

খুনিদের মন এতটুকু টলেনি- মায়ের কাছে যাব আর্তিটিতে বরং বাবা-মাসহ পুরো পরিবারের নিথর দেহগুলো দেখতে শেখ রাসেল আকুতি জানালেন, আমাকে মেরো না; আমাকে হাসু আপার কাছে নিয়ে যাও। এমন নির্মম ইতিহাসের পর, বাঙালী জাতির লজ্জায় মুষড়ে পড়ার দিন হওয়া উচিত- আঠারো অক্টোবর। আমাদের প্রয়োজন, এদিনে ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের মানবতাবোধ, নেতৃত্বসুলভ আচরণ, পরোপকারী মনোভাবগুলো তুলে ধরে রাসেল হত্যার অমার্জনীয় লজ্জ্বা ঘোচানোর খানিকটা প্রয়াস নেয়ার একটা দিন। এবছর থেকে ১৮ অক্টোবরকে ‘শেখ রাসেল দিবস’ ঘোষণা দিয়েছে। দেশের লাখো কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জানা উচিত- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্রের মাত্র ১১ বছরের জীবন ছিলো কত বর্ণিল; কতটা মহান।    

১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর ধানমন্ডির ঐতিহাসিক বাড়িটিতে শিশু রাসেল যখন জন্মগ্রহণ করেন, সময়টা ছিল রীতিমতো উত্তেজনাপূর্ণ। নিরন্তর অনিশ্চয়তা চারিপাশে; অমানিশার অন্ধকার; এরিমাঝেও বঙ্গ-বদ্বীপের মানুষ যখন স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখছে, ঠিক তখনই জন্ম। বঙ্গবন্ধুর প্রিয় লেখক ছিলেন বার্ট্রান্ড রাসেল। প্রায়ই বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেসাকে বিশ্বখ্যাত ব্রিটিশ দার্শনিক সাহিত্যে নোবেলজয়ী বার্ট্রান্ড রাসেলের বই বাংলায় ব্যাখ্যা করে শোনাতেন। বাট্রান্ড রাসেলের ফিলোসফি শুনে এতই ভক্ত হয়েছিলেন বঙ্গমাতা; তাই তাঁর নামের সঙ্গে মিলিয়ে পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সদস্যের নাম রাখলেন রাসেল, শেখ রাসেল। শিশু রাসেল বেঁচে থাকলে আজকের ৫৭ বছরের মানুষটিও হতেন অনন্য গুণাবলির ব্যক্তিত্ব।  

শেখ রাসেলের জন্মের পরপরই কারাগারে ছিলেন বঙ্গবন্ধু। ছোট্ট রাসেলের বাবার সান্নিধ্য খুব কমই পাওয়া হয়েছে। রাসেলের সবটুকু সময়জুড়েই ছিলেন তাঁর প্রিয় হাসুপা’ (শেখ হাসিনা)। রাসেলের হাঁটা শুরু হয়েছে হাসুপা’র হাত ধরে, তাও আবার একদিনেই। যা আসলেই বিরল ঘটনা। বস্তুত শেখ রাসেলের সবকিছুই একটু ব্যতিক্রম ছিল, আর থাকবে নাই বা কেনো? সে যে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র। সেই ছোট্ট বয়স থেকেই রাসেলের ছিল অসাধারণ নেতৃত্বসুলভ আচরণ। ঢাকায় তাঁর তেমন কোনো খেলার সঙ্গী ছিল না, তবে যখন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে টুঙ্গিপাড়ায় বেড়াতে যেতেন, সেখানে খেলার সাথীর অভাব হতো না। ঢাকা থেকে যাওয়ার সময় তাদের জন্য জামা-কাপড় কিনে নিয়ে যেতেন। সেখানে গিয়ে সবাইকে ডাকতেন। খেলনা বন্দুক বানাতেন; সঙ্গীদের প্যারেড করাতেন। শেষে থাকতো সবার জন্য খাবার ব্যবস্থা। আর বড় হয়ে তুমি কী হবে- এমন প্রশ্ন কেউ করলে তখন বলতেন ‘আর্মি অফিসার হবো’। আহা কী নিদারুণ কষ্ট- অসীম শোকগাঁথার ইতিহাস রচিত হলো ১৫ আগস্ট ভোরে। দেশীয়-আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে খুনী জিয়ার চক্রান্তে বিপথগামী আর্মি অফিসারদের হাতেই থেমে গেলো একটি দশবছর বয়সী মানবিক জীবন।

মহৎ মানুষ হিসেবে বড় হয়ে ওঠার পেছনে পরিবারের ভূমিকা একটি বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। রাসেল বাবাকে ছায়ার মতো অনুসরণ করতেন। বঙ্গবন্ধু যেদিন প্রিন্স স্যুট পরতেন সেদিন রাসেলও পরতেন। কাপড়চোপড়-সহ সব ব্যাপারেই ছোটবেলা থেকেই নিজের পছন্দকে অনেক প্রাধান্য দিতেন। ধারণ করতেন আলাদা ব্যক্তিত্ব। স্বাধীন মত নিয়ে চলতে চাইতেন। ১৯৭৫ সালের আগস্টের প্রথম দিকের কথা- বড় ভাই শেখ কামালের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান। বাসায় ছবি তোলা হচ্ছে, একপর্যায়ে আবাহনীর কয়েকজন কর্মকর্তা দাঁড়ালেন বঙ্গবন্ধুর পাশে; রাসেলও ছিলেন তাদের সাথে। এমন সময় বঙ্গবন্ধু বলেন, তোরা তো সব আবাহনী, আমিই একমাত্র ওয়ান্ডারার্স। শেখ রাসেল এ কথা শুনে খানিক অভিমানে দূরে সরে যেতে যেতে বলে, আমি ওয়ান্ডারার্সের সমর্থকদের সঙ্গে ছবি তুলবো না।

ছোট মানুষটার চরিত্রের দৃঢ়তা ছিলো অবাক করার মতন। চলাফেরায় থাকতেন বেশ সাবধানি; কিন্তু সাহসী। একদিন কালো বড় পিঁপড়া ধরতে গিয়ে কামড়ে আঙ্গুল ফুলে যাওয়ার পর, আর ধরতে যেতেন না। এরপর নিজে থেকেই ওই পিঁপড়ার নাম দিয়ে দেন- ভুট্টো।
রাসেলের জন্মের প্রথম দিন থেকেই তাঁর অনেক ছবি তোলা হতো। আলাদা ফটো অ্যালবাম ছিলো। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী লুট করে নেয় অনেক দুর্লভ ছবির সেই অ্যালবামটি। এ’কথা নিঃসন্দেহে বলাই যায়, শেখ রাসেলের মাত্র একদশকের সেই ছবিগুলি আজ হয়ে উঠতো এই দেশের তরুণ প্রজন্মের অদম্য আত্মবিশ্বাসের রসদ।

বাড়ির কাজের মানুষের সঙ্গে খেতে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করা; গৃহশিক্ষিকাকে বাড়তি মিষ্টি খাওয়ার আবদার রাখা এমনো অহমহীন সুন্দর শৈশব থামিয়ে দিলো কী অপরাধে ঘাতকেরা? অথচ এই শিশুকেই ১৯৭১ সালে বন্দিখানায় খাবারের কষ্টে ভূগতে হয়েছিলো। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসে প্রায়ই পাকিস্তান বাহিনী এসে বাসা সার্চ করতো। নানাভাবে উত্যক্ত করতো, বিষময় বাতাস যেনো ভাসতো বন্দিদিনের অহোরাত্রগুলোয়। বড় বোন প্রিয় হাসুপা’ অন্তঃসত্বা, দুই ভাই যুদ্ধে, বাবা আছেন কিনা জানেন না; প্রায়ই আড়ালে গিয়ে কাঁদতেন- কেউ দেখে ফেললে বলতেন, চোখে ময়লা। এ কেমন নোনাজল ভেজা চোখ লুকানো, কাউকে বুঝতে না দিয়ে! এরই মাঝে সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মে খানিক আনন্দের পরশ লাগে শিশু রাসেলের অবর্ণনীয় কষ্টের এই সময়ে। সারাক্ষণ জয়ের সঙ্গে খেলা করতো। এয়ার রেইডের সময় দৌড়ে এসে কানে গুঁজে দিতেন তুলা, সবসময় পকেটে রাখতেন তুলা। মাত্র ৬ বছর বয়স তখন শেখ রাসেলের। এমন অনিন্দ্য শিশু রাসেলকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু তাঁর কারাগারের রোজনামচা বইয়ে লিখেছিলেন, বাচ্চারা দেখতে চায় কোথায় থাকি আমি। বললাম, বড় হও, মানুষ হও, দেখতে পারবা।
শেখ রাসেলের আর বড় হওয়া হয়ে উঠেনি; এমন বেদনাবিধূর ইতিহাস আর রচিত না হোক বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বাংলাদেশে।  

রাসেল- যে শিশু বাড়ির সবার সঙ্গে খাবার টেবিলে বসে কখনো কবুতর খেতেন না, পাখি হত্যা হবে বলে। সেই শিশুকে এভাবে হত্যা করলো আত্মস্বীকৃত খুনিরা। ইতিহাসের কলংক এই খুনিরা শুধু জাতির পিতাকে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, তাঁর রক্তের উত্তরাধিকার চিহ্নটুকুও নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। জন্মদিনে লজ্জ্বায় অবনত অতল শ্রদ্ধা- শেখ রাসেল। (তথ্যসূত্র: আমাদের ছোট রাসেল সোনা, শেখ হাসিনা; রাসেলের গল্প, বেবী মওদুদ)

লেখক : সাবেক ছাত্রলীগ নেতা।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
সর্বশেষ খবর
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত

৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা
নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার
আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি
প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন
শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু
জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা
ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ
৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার
দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা
ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান
গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ
বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ
৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার
ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাপানে পৌঁছেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
জাপানে পৌঁছেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির চাকরি ছাড়লেন ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি
বিসিবির চাকরি ছাড়লেন ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য আরও ভালো পরিবেশ প্রয়োজন: শিবির সভাপতি
নির্বাচনের জন্য আরও ভালো পরিবেশ প্রয়োজন: শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম