শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২১

কী অপরাধ ছিল শেখ রাসেলের?

আবু আববাস ভূঁইয়া
অনলাইন ভার্সন
কী অপরাধ ছিল শেখ রাসেলের?

শুভ জন্মদিন-শেখ রাসেল। শুভ শব্দটা বড়ই মন খারাপের বড় কারণ হয়ে যায় এই দিনে। কী অপরাধ ছিলো- ১০ বছর বয়সী শিশু রাসেলের। পাশের বাড়ির ছেলেদের নিয়ে সাইকেলে পুরো ধানমন্ডি-দাপিয়ে বেড়ানো শিশুটিকে কেনো এভাবে চলে যেতে হলো? 

কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের একটা গল্পেই চেনা যায় শিশু রাসেলকে। স্কুলে ক্লাসের বন্ধুদের ছাপিয়ে মধ্যে সেখানে তাঁর সবচেয়ে প্রিয় ছিলো- দুলাল নামের বাদামবিক্রেতা ছেলেটি। টুঙ্গিপাড়ায় গ্রামের শিশুদের নিয়ে দলবেঁধে ঘুরে বেড়ানো দুরন্ত শৈশব এভাবে থামিয়ে দেয়ার কারণটা কি? প্রশ্নের উত্তর জানে না, হয়তো ১৫ আগস্ট ভোরের কবুতরগুলোও। দিনের সূর্য উঠেনি তখনও, বত্রিশ নম্বরের বাড়িটি তখন রক্তপুরী। কী অমানবিক- কী বিভৎসভাবে শিশু রাসেলকে রক্তের ছোপ ছোপ বন্যায় পা ভিজিয়ে হাঁটানো হলো। শ্রাবণের বৃষ্টিধোয়া বাতাস রক্তাক্ত সব স্বজনদের যেনো ছুঁয়ে যাচ্ছে- এমনি সময় একটা গুলি, ছোট্ট রাসেলের বুক ঝাঁঝরা করে দিলো, উড়ে গেলো মাথার খুলি। বাড়ির কবুতরগুলো যেনো চেয়ে চেয়ে দেখলো, উত্তর পেলো কি?

বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা, শিশু শেখ রাসেলের বড় বোন ‘হাসু আপা’র প্রশ্ন- 'যাদের সান্নিধ্য স্নেহ-আদরে হেসে খেলে বড় হয়েছে তাদের নিথর দেহগুলো পড়ে থাকতে দেখে ওর মনের কী অবস্থা হযেছিলো- কী কষ্টই না ও পেয়েছিলো- কেন কেন কেন ঘাতকেরা আমার রাসেলকে এত কষ্ট দিয়ে কেড়ে নিল। আমি কি কোনদিন এই কেন’র উত্তর পাব?' (আমাদের ছোট রাসেল সোনা; শেখ হাসিনা। পৃষ্ঠা ৪১)

খুনিদের মন এতটুকু টলেনি- মায়ের কাছে যাব আর্তিটিতে বরং বাবা-মাসহ পুরো পরিবারের নিথর দেহগুলো দেখতে শেখ রাসেল আকুতি জানালেন, আমাকে মেরো না; আমাকে হাসু আপার কাছে নিয়ে যাও। এমন নির্মম ইতিহাসের পর, বাঙালী জাতির লজ্জায় মুষড়ে পড়ার দিন হওয়া উচিত- আঠারো অক্টোবর। আমাদের প্রয়োজন, এদিনে ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের মানবতাবোধ, নেতৃত্বসুলভ আচরণ, পরোপকারী মনোভাবগুলো তুলে ধরে রাসেল হত্যার অমার্জনীয় লজ্জ্বা ঘোচানোর খানিকটা প্রয়াস নেয়ার একটা দিন। এবছর থেকে ১৮ অক্টোবরকে ‘শেখ রাসেল দিবস’ ঘোষণা দিয়েছে। দেশের লাখো কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জানা উচিত- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্রের মাত্র ১১ বছরের জীবন ছিলো কত বর্ণিল; কতটা মহান।    

১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর ধানমন্ডির ঐতিহাসিক বাড়িটিতে শিশু রাসেল যখন জন্মগ্রহণ করেন, সময়টা ছিল রীতিমতো উত্তেজনাপূর্ণ। নিরন্তর অনিশ্চয়তা চারিপাশে; অমানিশার অন্ধকার; এরিমাঝেও বঙ্গ-বদ্বীপের মানুষ যখন স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখছে, ঠিক তখনই জন্ম। বঙ্গবন্ধুর প্রিয় লেখক ছিলেন বার্ট্রান্ড রাসেল। প্রায়ই বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেসাকে বিশ্বখ্যাত ব্রিটিশ দার্শনিক সাহিত্যে নোবেলজয়ী বার্ট্রান্ড রাসেলের বই বাংলায় ব্যাখ্যা করে শোনাতেন। বাট্রান্ড রাসেলের ফিলোসফি শুনে এতই ভক্ত হয়েছিলেন বঙ্গমাতা; তাই তাঁর নামের সঙ্গে মিলিয়ে পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সদস্যের নাম রাখলেন রাসেল, শেখ রাসেল। শিশু রাসেল বেঁচে থাকলে আজকের ৫৭ বছরের মানুষটিও হতেন অনন্য গুণাবলির ব্যক্তিত্ব।  

শেখ রাসেলের জন্মের পরপরই কারাগারে ছিলেন বঙ্গবন্ধু। ছোট্ট রাসেলের বাবার সান্নিধ্য খুব কমই পাওয়া হয়েছে। রাসেলের সবটুকু সময়জুড়েই ছিলেন তাঁর প্রিয় হাসুপা’ (শেখ হাসিনা)। রাসেলের হাঁটা শুরু হয়েছে হাসুপা’র হাত ধরে, তাও আবার একদিনেই। যা আসলেই বিরল ঘটনা। বস্তুত শেখ রাসেলের সবকিছুই একটু ব্যতিক্রম ছিল, আর থাকবে নাই বা কেনো? সে যে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র। সেই ছোট্ট বয়স থেকেই রাসেলের ছিল অসাধারণ নেতৃত্বসুলভ আচরণ। ঢাকায় তাঁর তেমন কোনো খেলার সঙ্গী ছিল না, তবে যখন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে টুঙ্গিপাড়ায় বেড়াতে যেতেন, সেখানে খেলার সাথীর অভাব হতো না। ঢাকা থেকে যাওয়ার সময় তাদের জন্য জামা-কাপড় কিনে নিয়ে যেতেন। সেখানে গিয়ে সবাইকে ডাকতেন। খেলনা বন্দুক বানাতেন; সঙ্গীদের প্যারেড করাতেন। শেষে থাকতো সবার জন্য খাবার ব্যবস্থা। আর বড় হয়ে তুমি কী হবে- এমন প্রশ্ন কেউ করলে তখন বলতেন ‘আর্মি অফিসার হবো’। আহা কী নিদারুণ কষ্ট- অসীম শোকগাঁথার ইতিহাস রচিত হলো ১৫ আগস্ট ভোরে। দেশীয়-আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে খুনী জিয়ার চক্রান্তে বিপথগামী আর্মি অফিসারদের হাতেই থেমে গেলো একটি দশবছর বয়সী মানবিক জীবন।

মহৎ মানুষ হিসেবে বড় হয়ে ওঠার পেছনে পরিবারের ভূমিকা একটি বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। রাসেল বাবাকে ছায়ার মতো অনুসরণ করতেন। বঙ্গবন্ধু যেদিন প্রিন্স স্যুট পরতেন সেদিন রাসেলও পরতেন। কাপড়চোপড়-সহ সব ব্যাপারেই ছোটবেলা থেকেই নিজের পছন্দকে অনেক প্রাধান্য দিতেন। ধারণ করতেন আলাদা ব্যক্তিত্ব। স্বাধীন মত নিয়ে চলতে চাইতেন। ১৯৭৫ সালের আগস্টের প্রথম দিকের কথা- বড় ভাই শেখ কামালের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান। বাসায় ছবি তোলা হচ্ছে, একপর্যায়ে আবাহনীর কয়েকজন কর্মকর্তা দাঁড়ালেন বঙ্গবন্ধুর পাশে; রাসেলও ছিলেন তাদের সাথে। এমন সময় বঙ্গবন্ধু বলেন, তোরা তো সব আবাহনী, আমিই একমাত্র ওয়ান্ডারার্স। শেখ রাসেল এ কথা শুনে খানিক অভিমানে দূরে সরে যেতে যেতে বলে, আমি ওয়ান্ডারার্সের সমর্থকদের সঙ্গে ছবি তুলবো না।

ছোট মানুষটার চরিত্রের দৃঢ়তা ছিলো অবাক করার মতন। চলাফেরায় থাকতেন বেশ সাবধানি; কিন্তু সাহসী। একদিন কালো বড় পিঁপড়া ধরতে গিয়ে কামড়ে আঙ্গুল ফুলে যাওয়ার পর, আর ধরতে যেতেন না। এরপর নিজে থেকেই ওই পিঁপড়ার নাম দিয়ে দেন- ভুট্টো।
রাসেলের জন্মের প্রথম দিন থেকেই তাঁর অনেক ছবি তোলা হতো। আলাদা ফটো অ্যালবাম ছিলো। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী লুট করে নেয় অনেক দুর্লভ ছবির সেই অ্যালবামটি। এ’কথা নিঃসন্দেহে বলাই যায়, শেখ রাসেলের মাত্র একদশকের সেই ছবিগুলি আজ হয়ে উঠতো এই দেশের তরুণ প্রজন্মের অদম্য আত্মবিশ্বাসের রসদ।

বাড়ির কাজের মানুষের সঙ্গে খেতে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করা; গৃহশিক্ষিকাকে বাড়তি মিষ্টি খাওয়ার আবদার রাখা এমনো অহমহীন সুন্দর শৈশব থামিয়ে দিলো কী অপরাধে ঘাতকেরা? অথচ এই শিশুকেই ১৯৭১ সালে বন্দিখানায় খাবারের কষ্টে ভূগতে হয়েছিলো। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসে প্রায়ই পাকিস্তান বাহিনী এসে বাসা সার্চ করতো। নানাভাবে উত্যক্ত করতো, বিষময় বাতাস যেনো ভাসতো বন্দিদিনের অহোরাত্রগুলোয়। বড় বোন প্রিয় হাসুপা’ অন্তঃসত্বা, দুই ভাই যুদ্ধে, বাবা আছেন কিনা জানেন না; প্রায়ই আড়ালে গিয়ে কাঁদতেন- কেউ দেখে ফেললে বলতেন, চোখে ময়লা। এ কেমন নোনাজল ভেজা চোখ লুকানো, কাউকে বুঝতে না দিয়ে! এরই মাঝে সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মে খানিক আনন্দের পরশ লাগে শিশু রাসেলের অবর্ণনীয় কষ্টের এই সময়ে। সারাক্ষণ জয়ের সঙ্গে খেলা করতো। এয়ার রেইডের সময় দৌড়ে এসে কানে গুঁজে দিতেন তুলা, সবসময় পকেটে রাখতেন তুলা। মাত্র ৬ বছর বয়স তখন শেখ রাসেলের। এমন অনিন্দ্য শিশু রাসেলকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু তাঁর কারাগারের রোজনামচা বইয়ে লিখেছিলেন, বাচ্চারা দেখতে চায় কোথায় থাকি আমি। বললাম, বড় হও, মানুষ হও, দেখতে পারবা।
শেখ রাসেলের আর বড় হওয়া হয়ে উঠেনি; এমন বেদনাবিধূর ইতিহাস আর রচিত না হোক বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বাংলাদেশে।  

রাসেল- যে শিশু বাড়ির সবার সঙ্গে খাবার টেবিলে বসে কখনো কবুতর খেতেন না, পাখি হত্যা হবে বলে। সেই শিশুকে এভাবে হত্যা করলো আত্মস্বীকৃত খুনিরা। ইতিহাসের কলংক এই খুনিরা শুধু জাতির পিতাকে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, তাঁর রক্তের উত্তরাধিকার চিহ্নটুকুও নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। জন্মদিনে লজ্জ্বায় অবনত অতল শ্রদ্ধা- শেখ রাসেল। (তথ্যসূত্র: আমাদের ছোট রাসেল সোনা, শেখ হাসিনা; রাসেলের গল্প, বেবী মওদুদ)

লেখক : সাবেক ছাত্রলীগ নেতা।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা