শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫১, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শেষ পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে নিয়ে কী হবে?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
শেষ পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে নিয়ে কী হবে?

সেদিন সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘রাজনীতির জোয়ার-ভাটা’ শিরোনামে এক অসাধারণ লেখা পড়লাম। লেখাটি আমাকে খুবই উৎসাহিত করেছে। ১৯৬৯-এর পয়লা ফেব্রুয়ারি আইয়ুব খান ছাত্রদের মাথার মুকুট, প্রাণের ধন, দেশের ভবিষ্যৎ- এ-জাতীয় নানা বিশেষণে বিশেষিত করে জাতির উদ্দেশে তার মাসিক বেতার ভাষণ দিয়েছিলেন। আমি সেদিন ময়মনসিংহ জেলে গিয়েছিলাম বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে মুড়ি, পিঠা ও অন্যান্য বাড়ির খাবার পৌঁছে দিতে। ফিরেছিলাম বেশ রাত করে। একেবারে কাক-ভোরে দরজায় টোকা পড়েছিল। আমি থাকতাম বাইরের ঘরে, মানে বৈঠকখানায়। দরজা খুলেই দেখি পুলিশ। কী ব্যাপার? ‘না তেমন কিছু না, থানায় যেতে হবে।’ তখন টাঙ্গাইল থানার ওসি ছিলেন খোরশেজ্জা, বিহারের মানুষ। তার স্কুল-কলেজে পড়া ছেলেমেয়েরা আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে থাকত, আইয়ুববিরোধী সেøাগান দিত। দরজা খুলতেই খোরশেজ্জা বলেছিলেন, ‘চাচা মিয়া থানায় যেতে হবে।’ আমার জানা ছিল না ওই রাতে তারা ছাত্রনেতাদের গ্রেফতার অভিযানে বেরিয়েছেন। থানায় গিয়ে দেখি জনাব আল মুজাহিদীর ছোট ভাই শামীম আল মামুন, একটু পরেই এলেন আনোয়ার বক্স। মনে হয় ১৫-২০ জনকে গ্রেফতারের কথা, কিন্তু আমাদের তিনজনের বাইরে আর কাউকে ধরতে পারেনি। আগের রাতে আইয়ুব খান বলেছিলেন প্রাণের ধন, পরের রাতেই গ্রেফতার! এই হলো সরকার। মনে হয় তার দু-তিন দিন পর টাঙ্গাইলে বিশ্বনাথ নামে এক ছাত্র গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হয়। সারা দেশে আন্দোলনের গতি আরও বেড়ে যায়। আসাদের মৃত্যু সারা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। মাস শেষ হতে পারেনি, ফেব্রুয়ারির ২২ অত দাপুটে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান যিনি উন্নয়নের দশক পালন করছিলেন তিনি সব রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার করে নেন। ২২ ফেব্রুয়ারি আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করে ১০ বছরে যত রাজনৈতিক বন্দী ছিলেন তাঁদের সবাইকে মুক্তি দেওয়া হয়। আইয়ুব খান গোলটেবিল ডাকেন। বঙ্গবন্ধু মুক্ত স্বাধীন মানুষের মতো সেই গোলটেবিলে যোগদান করেন। কিন্তু গোলটেবিল ব্যর্থ হয়। ২৪ মার্চ ’৬৯ আইয়ুব খান পদত্যাগ করে প্রধান সেনাপতি ইয়াহিয়া খানের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দেন।

ইয়াহিয়া খান তার প্রথম বেতার ভাষণে ঘোষণা করেন, তার ক্ষমতার লোভ নেই। দুই বছরের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে তিনি ব্যারাকে ফিরে যাবেন। ইয়াহিয়া কথা রাখেননি। ’৭০-এর ভোটের ফলাফলকে তিনি স্বীকার করেননি। বরং পূর্ব পাকিস্তানের বুকে দানবের মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। এমন ধ্বংসযজ্ঞ পৃথিবীর কোথাও হয়নি। বাঙালি রুখে দাঁড়িয়েছিল। কোটি মানুষ ভিটেমাটি ছেড়ে প্রতিবেশী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। মহীয়সী নারী ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শুধু ইন্দিরা গান্ধী নন, সমগ্র ভারতই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাশে দাঁড়িয়েছিল। আমরা রক্ত দিয়ে মুক্ত ও স্বাধীন হয়েছি। বঙ্গবন্ধু বীরের বেশে দেশে ফিরে বিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব হাতে নিয়েছিলেন। এখন আরামে বসে তখনকার কথা ভাবা যাবে না। মাত্র ৫০০ কোটি টাকার বার্ষিক বাজেট হাতে নিয়ে বঙ্গবন্ধু যাত্রা করেছিলেন। ৫০০ কোটির সে বাজেট শেষ পর্যন্ত ১১০০-১৪০০ কোটিতে পৌঁছে। আর এখন ৪-৫ লাখ কোটি টাকার বাজেট। তাই সে সময়ের কথা ভাবা অসম্ভব। ইয়াহিয়া খানের দস্যি ঘাতক হানাদার বাহিনীর ওভাবে পতন হবে তিনি ভুলেও ভাবেননি। অথচ আমরা তাকে ১৬ ডিসেম্বর ’৭১-এ পদানত করেছিলাম।

১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নির্মমভাবে নিহত হওয়া সে-ও ছিল আমাদের জন্য এক অকল্পনীয় ঘটনা। তারপর অনেকে এসেছেন অনেকে গেছেন। ক্ষমতাধররা অনেকে আগের রাতেও বুঝতে পারেননি পরের দিন কী হবে। মোশতাকের ক্ষমতা ছিল ৮৩ দিন। তারপর আসেন সেনাবাহিনীর লোকজন। ধীরে ধীরে প্রধান হয়ে দাঁড়ান মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ওভাবে নিহত হবেন তা অনেকে ভাবতেও পারেননি। জিয়াউর রহমান খুব উত্তপ্ত সময় ক্ষমতায় এসেছিলেন। তার সময় সেনাবাহিনীতে নানা গোলমাল হয়। অনেকেই বলেন ১৯টি ক্যু হয়েছিল। ন্যায়-অন্যায় কোনো বিচার না করে কয়েক হাজার সেনা সদস্যকে ফাঁসি দেওয়া হয়। সেখানে আমার বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ভূঞাপুরের বামনহাটার হাবিবও ছিল। কত ভুল করে অন্য মানুষকে ফাঁসিতে চড়ানো হয়েছে তার কোনো ইয়ত্তা ছিল না। বামনহাটার হাবিবেরও বাবার নাম, গ্রাম ঠিক ছিল না। আল্লাহ বাঁচনেওয়ালা তাই শেষ মুহূর্তে বেঁচে গিয়েছিল। এখন অসুস্থ বিছানায় পড়া। আল্লাহকে হাজার শুকর তবু সে জিয়াউর রহমানের ফাঁসির হাত থেকে বেঁচে গিয়েছিল। জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে নিহত হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুস সাত্তার ক্ষমতা গ্রহণ করেন। যিনি বিছানা থেকে উঠতে পারতেন না, প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা পেয়ে নিজ পায়ে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন। তারপর আস্তে আস্তে পাদপ্রদীপের নিচে আসেন বেগম খালেদা জিয়া। অন্যরা কে কী বলবেন জানি না, জিয়াউর রহমান বিএনপি তৈরি করেছিলেন, কিন্তু বিএনপিকে সারা দেশব্যাপী একটা ভিত্তি দিয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। জিয়াউর রহমানের পরে ধীরে ধীরে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় আসেন। তিনি নির্বিবাদে নয় বছর ক্ষমতা ভোগ করেন। ৪ ডিসেম্বর ’৯০ তার ক্ষমতা ছাড়ার আগে ফরিদপুরের টেকেরহাটে এক বিরাট বেইলি ব্রিজের উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন। সেখানে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে না হলেও দেড়-দুই লাখ মানুষ হয়েছিল। ও রকম অজপাড়াগাঁয়ে ১০ হাজার মানুষ একত্র করা মারাত্মক ব্যাপার। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অত লোক দেখে মনে হয় এরশাদ আরও ১০ বছর ক্ষমতায় থাকবেন এমনটা ভেবেছিলেন। কিন্তু ঢাকা এসেই ৬ তারিখ পদত্যাগ করেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পদত্যাগে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছিলেন তাদের কারও সঙ্গে আলাপ না করে তিনি পদত্যাগ করেছিলেন। এর জবাবে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তার জীবনের শ্রেষ্ঠ বক্তব্য দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘একটি মাত্র কাজ করতে কারও সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করতে হয় না। সেটা হচ্ছে পদত্যাগ।’

এরপর অনেকেই ধারণা করেছিলেন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জিতবে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাবে। ’৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে বিএনপি আওয়ামী লীগের চাইতে বেশি আসন পায়। ২০ লাখ ভোট কম পেয়েও বিএনপি আসন পায় ১৪০, আওয়ামী লীগ বিএনপির চাইতে ২০ লাখ ভোট বেশি পেয়েও ৮৮ আসন পায়। বিএনপি সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ তীব্র বিরোধিতা করতে থাকে ভোটে সূক্ষ্ম কারচুপির কথা বলে। এরপর ’৯৬-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৬ আসন পায়। যেখানে বিএনপি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার কথা, সেখানে তারাও ১১৬ আসন পেয়ে এক শক্তিশালী বিরোধী দলে পরিণত হয়। তারা কখনো সংসদে যায় আবার কখনো যায় না। এভাবেই চলতে থাকে। তবে নেত্রীকে কে যেন বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে বিরোধী দলের সবাই মিলে সরকার গঠন করে ফেলতে পারে। এরশাদের জাতীয় পার্টি বিএনপির সঙ্গে যোগ দিলে মাত্র এক সিটের ব্যবধান থাকবে। তাই বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলক জেএসডি নেতা আ স ম আবদুর রবকে হারানো গরু খোঁজার মতো খুঁজে মন্ত্রিত্বের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁর সমর্থন আদায় করা হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত সব মন্ত্রিত্বের আশ্বাস পেয়েও বিএনপির সঙ্গে জাতীয় পার্টি হাত মেলায়নি। বরং ঐকমত্যের সরকারের নামে আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু যোগাযোগমন্ত্রীর পদ নিয়েছিলেন। ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে মোটামুটি ভালোই করেছিল। ’৯৬ সালের নির্বাচনে সখীপুর-বাসাইল থেকে লাখো ভোটে আমি নির্বাচিত হই। ’৯৬ থেকে ’৯৯ খুব বেশি দিন নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন এক কোটি বেকারের চাকরি হবে, সারের দাম কমবে, পাটের দাম বাড়ানো হবে, আটিয়া বন অধ্যাদেশ বাতিল করা হবে। তিন বছরেও যখন এর কোনো কিছু হলো না তখন আমি পদত্যাগ করেছিলাম।

এরপর আবার বিএনপি বিপুল ভোটে ক্ষমতায় আসে। আওয়ামী লীগের আসন নেমে আসে ৫৮-তে। বিএনপি মনে করে ক্ষমতা তাদের জন্য চিরস্থায়ী। কিন্তু পরবর্র্তী নির্বাচনে তারা শোচনীয়ভাবে ক্ষমতা হারায়। এমনকি বিরোধী দলের নেতা হওয়ার মতো ভোট পেতেও তাদের কষ্ট হয়। জাতীয় পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগ জোট করে নির্বাচন করেছিল। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ যদি মনে করত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে বিরোধী দলের নেতা বানাবে খুব সহজেই পারত। তিন-চার জন যে স্বতন্ত্র সদস্য পাস করেছিলেন তাদের সমর্থন জাতীয় পার্টিকে দিলেই আর কোনো অসুবিধা হতো না। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে যাত্রায় ওই ধরনের কোনো কৌশল না করায় বেগম খালেদা জিয়া সে যাত্রায় বিরোধী দলের নেতা হতে পেরেছিলেন। তার পরের ইতিহাস সবার জানা। একটানা ১৩ বছর যেভাবেই হোক আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়।

ক্ষমতায় থাকলে অনেকেই রাস্তাঘাটের কথা ভাবেন না, মানুষের মনের কথা শুনতে চান না। বর্তমানে সবচাইতে বড় খবর বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি। যে যতই বলুন সরকারের সদিচ্ছা ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই। হ্যাঁ, মানবিক কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন সে এক কথা নতুবা আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে যদি বাধ্য করতে পারেন বা বাধ্য করেন সেটা ভিন্ন কথা। এ ছাড়া বিকল্প কিছু নেই। বেগম খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তার চিকিৎসা নিয়ে নানান লুকোচুরি হচ্ছে, নানান জন নানা কথা বলছেন। রাজনীতিক, সাহিত্যিক, সাংবাদিকরা তার চিকিৎসা নিয়ে কথা বললে প্রশ্ন তো কিছু উঠবেই, তেমন বিশ্বাসযোগ্যতাও পাবে না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উচিত ঘণ্টায় ঘণ্টায় বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য বুলেটিন বোর্ডে টাঙিয়ে দেওয়া, গণমাধ্যমের অফিসগুলোয় পৌঁছে দেওয়া। সেদিন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদের কথা যথাযথ যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ডাক্তাররা কিছু না বলে বাইরের লোক কথা বললে সেটা নিয়ে প্রশ্ন তো জাগবেই। তাই এভারকেয়ার হাসপাতালের উচিত সুনির্দিষ্ট মুখপাত্র ঠিক করা, যিনি খালেদা জিয়ার শরীরের অবস্থা ক্ষণে ক্ষণে বলতে পারতেন। তা করা হয়নি। সেজন্যই এত উল্টাপাল্টা।’ খালেদা জিয়ার পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণ হচ্ছে এটা থামাতে পারছে না। তাহলে আমাদের দেশে কোটি কোটি মানুষ তারা কোন ভরসায় দেশে চিকিৎসা নেয়? যে সিদ্ধান্তই হোক দ্রুত নেওয়া দরকার। না হলে পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে। সরকারের যেমন কাজ সরকারে টিকে থাকার জন্য চোখ-কান খোলা রাখা, ঠিক তেমনি বিরোধী দলের প্রধান কাজই হচ্ছে যে কোনোভাবে সরকারকে অপ্রিয় করা। বিএনপি তেমন কিছু করতে পারছে না কারণ তারা মানুষের আস্থা হারিয়েছে। সে আস্থা এখনো ফিরে আসেনি। তাই শুধু দলীয় কর্মী দিয়ে তারা            আন্দোলনের চেষ্টা করছে। শুধু কর্মীনির্ভর আন্দোলন তেমন দানা বাঁধতে না পারলেও সরকারের কোনো ছোটখাটো ভুলে সবকিছু আগ্নেয়গিরির মতো জ্বলে উঠতে পারে।

একবারে ডিজেল-কেরোসিনের দাম ১৫ টাকা বৃদ্ধি করা কোনোমতেই কাজের কাজ হয়নি। একে তো ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি তা নিয়ে গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ। তার ওপর আবার ছাত্রদের হাফ ভাড়া। শুধু বিআরটিসির বাস ছাত্রদের হাফ ভাড়া নিলে সমস্যার সমাধান হবে না। কারণ সরকার-চালিত বিআরটিসির বাসই-বা কটা। সাধারণ মালিকের বাসই বেশি। কোনো কোনো দরিদ্র মালিকও আছেন যাদের বাসের রোজগারে সংসার চলে। তাই তারাও নানা যুক্তি দেখিয়েছেন। সরকারকে নিশ্চয়ই এখানে একটা কিছু করতে হবে। সেটা সরকার প্রতি বাসকে বছর বছর অনুদান দিতে পারে, রেজিস্ট্রেশন ফি কমাতে পারে, কিছু না কিছু করতেই হবে। ছাত্রছাত্রীদের হাফ ভাড়া শুধু ঢাকা শহরে নয়, সারা দেশেই চালু করতে বা রাখতে হবে। মফস্বলের সব জায়গাই ছাত্রছাত্রী ভাড়া অনেক ক্ষেত্রে অর্ধেকের কম। এটা ঠিকভাবে পালন করা না হলে দেশে আরও অশান্তি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেবে।

আরেকটা বিষয় যা না বললেই নয়, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে অর্থহীন কথা বলে অনেকেই বরখাস্ত হচ্ছেন, আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার হচ্ছেন। এসবের অন্যতম প্রধান গাজীপুর সিটি কপোরেশনের মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। জাহাঙ্গীর আলম বছর কয়েক আগেও গার্মেন্টের ঝুট ব্যবসায়ী ছিলেন। ছেঁড়াফাড়া ন্যাকড়া, গার্মেন্টের কাটাছেঁড়া কাপড় বিক্রি করে গাজীপুরের সবচাইতে বেশি ট্যাক্সধারী হতে পারেন না। এতটা আঙুল ফুলে কী করে কলাগাছ হলেন? এ রকম হাইব্রিড নেতাদের সময় থাকতে উচিত শিক্ষা না দিলে সরকারের জন্য ভয়াবহ অশুভ দিন অপেক্ষা করছে। তাই সময় থাকতে এদের নিয়ন্ত্রণ করুন, জনগণের আস্থা অর্জন করুন। এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা।


লেখক : রাজনীতিক।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম