শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৫, বুধবার, ১১ মে, ২০২২ আপডেট:

ফিলিপাইন-শ্রীলংকা : এশিয়ার গণতন্ত্র ও সাপ-লুডু খেলা

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
ফিলিপাইন-শ্রীলংকা : এশিয়ার গণতন্ত্র ও সাপ-লুডু খেলা

এশিয়ার গণতন্ত্র মসৃন পথে এগুচ্ছে না। কোথাও গণতন্ত্রের নামে সর্বাত্মক-এককেন্দ্রীক শাসক ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করে রাখছে। কোথায়ও যে গণতন্ত্র আছে তা হুমকি ও ষড়যন্ত্রের মুখে পড়ছে। কোথাও গোষ্ঠী ও সর্বাত্মক শাসকের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণবিক্ষোভ তৈরি হচ্ছে ও তার পতন ঘটছে। কোথাও কয়েক যুগ আগে গণবিক্ষোভে ক্ষমতা থেকে বিদায় নেয়ার পর তদের পোষ্যরা আবার ক্ষমতায় আসছেন। কয়েক দশকের রাজনৈতিক ইতিহাসে এ চড়াই-উৎড়াই একটি ধারাবাহিক বিষয়। তা কখনো সম্মুখ ও বিপরীতমূখী।      

১৯৮৬ সালে ফিলিপাইনে এক ব্যাপক গণবিক্ষোভে তৎকালীন সামরিক স্বৈরশাসক ফার্দিনান্দ মার্কোসের পতন হয়। মার্কোস যখন ক্ষমতাচ্যুত হন তখন বাংলাদেশে ক্ষমতায় ছিলেন আরেক সামরিক স্বৈরশাসক জেনারেল এরশাদ। আমরাও বাংলাদেশে তার পতনের লক্ষ্যে ব্যাপক আন্দোলন করছি। ফিলিপাইনে মার্কোসের পতন আমাদের ব্যাপক উদীপ্ত ও উৎসাহিত করেছিল। সে সময় আমরা স্লোগান দিয়েছি, মার্কোস গেছে যে পথে এরাশাদ যাবে সে পথে। এরশাদ গেছেন সেই পথে কিন্তু যে আকাঙ্খা নিয়ে আমরা সংগ্রাম করেছি তা এখনো অর্জন হয়নি।    

৯ মে ফিলিপাইনের নির্বাচন হয়ে গেল। সে নির্বাচনের অনানুষ্ঠানিক ফলাফলে ১৯৮৬তে জনবিক্ষোভ ও গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক ফার্দিনান্দ মার্কোসের পুত্র জুনিয়র ফার্দিনান্দ বং বং রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছেন। শুধু নির্বাচিতই হননি তিনি তার প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধান নির্বাচিত হয়েছেন। মার্কোস জুনিয়র তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী যিনি বর্তমানে ফিলিপাইনের ভাইস-প্রেসিডেন্ট লেনি রোব্রেডো’র চেয়ে প্রায় দুই কোটির বেশি ভোট পেয়ে জিতেছেন। এবং পেয়েছেন ৩ কোট ৬০ লাখ লেনি পেয়েছেন ১ কোটি ৪৬ লাখ।  

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই এমন একটি কথা প্রচলিত আছে। তারই প্রকাশ দেখা গেল ফিলিপাইনের এই রাজনৈতিক পরিবর্তনে। মার্কোস কেমন শাসক ছিলেন? এ প্রশ্নের এক কথার উত্তর হচ্ছে, বিশ্বে সামরিক স্বৈরাচাররা যেমন হন তিনিও তার ব্যতিক্রম ছিলেন না। গণতন্ত্রের সকল প্রতিষ্ঠান ধ্বংস-নষ্ট পদদলিত করে তিনিও ক্ষমতায় টিকেছিলেন। ক্ষমতা ধরে রাখতে সকল প্রকার নিষ্ঠুরতার আশ্রয়ই তিনি নিয়েছেন।  

তার সময়ে প্রায় এক হাজার নাগরিক গুম হয়েছে। প্রায় হাজার তিনেক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। হাজার-হাজার রাজনৈতিক নেতাকর্মীকে জেলে পুরেছেন, পঙ্গু করেছেন, দেশ ছাড়া করেছেন। তার পরিবারের দুর্নীতি-লুটপাট বিশ্ব সংবাদে পরিণত হয়। সে সময়ে তাকে বলা হতো বিশ্বের ধনী ও সম্পদশালী শাসকদের একজন। তার শাসনকালে ২ বিলিয়ন বৈদেশিক ঋণ গিয়ে দাড়ায় ৩০ বিলিয়ন ডলারে। (বর্তমানে শ্রীলংকার যে ঋণের পরিমান ৪৫ বিলিয়ন ডলার) মার্কোসের শাসনের কথা মনে হলে মনে পড়ে তার স্ত্রীর বিত্তবৈভব, প্রাচুর্যের কথা। সে সময় পত্রিকায় পড়েছি তার স্ত্রী ইমেলদা মার্কোসের ৩ হাজার জোড়া জুতাই ছিল। স্বর্ণালংকার ও অন্যান্য প্রাচুর্যের কথা বলাই বাহুল্য। সময়ের ব্যবধানে মানুষ সব ভুলে যায়। 

ভুলে যাবার কারণ, স্বৈরাচার পরবর্তী তথাকথিত নির্বাচিত গণতান্ত্রিক শাসকরা এই সব পতিত খলনায়কদের চেয়ে ভাল কোন শাসন উপহার দিতে পারেনি। তারাও তাদের ফেলে যাওয়া বুটের মধ্যে পা রেখেই দেশ শাসন করেছে। এ সবই পরবর্তি শাসকদের ব্যর্থতার ফলাফল। তারাই আজ এই কথিত নির্বাচিত গণতান্ত্রিকদের চেয়ে- ভালোর লেবাসে উত্তম শাসক ও ত্রাণকর্তা হয়ে ফিরে আসছেন। সেটা কি দুঃখজনক নয়? এর জন্য দায়ী কে? আমাদের দেশও এই উদাহরণের বাইরে নয়?

ফিলিপাইনে মার্কোস পরিবার ক্ষমতায় ফিরে আসায় অনেককে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখছি। কিন্তু যারা এ নিয়ে আক্ষেপ করছেন, তারা কি বাংলাদেশে স্বৈরাচারের পূর্ণবাসনের বিষয়টি ভেবেছেন? ৯০ সালে পতিত সামরিক স্বৈরাচার পতনের মাত্র ৫ বছরের মাথায় ক্ষমতার অংশীদার হয়েছেন। তার অবশ্য ফিলিপাইনের মার্কোস পরিবারের মত ৩৬ বছর অপেক্ষা করতে হয়নি। তার জন্য কোন সংগ্রাম-সংঘাত করতে হয়নি। কয়েক দশক ক্ষমতার বাইরে থাকতে হয়নি। বাংলাদেশে যে শাসকই ক্ষমতায় এসেছে জে. এরাশাদ ক্ষমতার অংশীদার ছিলেন ও আছেন।  

একই সময়ে ঘটনা এশিয়ার একটি দেশে ৩৬ বছর পর এক স্বৈরাচার পরিবার রাষ্ট্রক্ষমতায় ফিরে আসছেন। অন্যদিকে আরেকপ্রান্তে- জনতার ব্যাপক বিক্ষোভে শ্রীলংকায় সর্বাত্মক কর্তৃত্ববাদী এক শাসক রাজা পাকসের পতন ঘটেছে। তার পদত্যাগ করার পর জনতা এমপি-মন্ত্রী, রাজনীতিক, আমলাদের বাড়ি-গাড়ি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিচ্ছে, তাদের উপর হামলা করেছে। যানবাহন ভাঙ্গচুড় করছে, নদীতে ফেলে দিচ্ছে। এমপিসহ ডজনখানেক মানুষকে পিটিয়ে মেরেছে।   

লুটপাট, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, গোষ্ঠীশাসন ও অদূরদর্শী নীতি একটি দেশের কি ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে শ্রীলংকা তার জলন্ত উদাহরণ। তারা বৈদেশিক মুদ্রা ও রিজার্ভের সংকটে বিদেশ থেকে পণ্য আমদানী করতে পারছে না। যে কারণে, সেখানে খাদ্য ও পণ্য সংকট, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি জনজীবনে চরম নৈরাজ্য ও অনিশ্চয়তার সৃষ্টি করেছে। মাসাধিককাল ধরে এই আন্দোলন চলছে। শাসক পদত্যাগ করলেও তার দলীয় লোকজনকে লেলিয়ে দিয়েছে আন্দোলনকারীদের মোকাবেলা করতে। তারা তাদের তাবুতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে, তাদের উপর হামলা আক্রোমন করছে। সরকার বিরোধী আন্দোলন এতদিন শান্তিপূর্ণ থাকলেও এখন আর সেটা নেই। তা এখন সহিংশতায় রুপ নিয়েছে।
 
শ্রীলংকার সরকার বিরোধী দলগুলোও পরবর্তি সরকার গঠন ও পরিচালনার কোন রুপরেখা প্রকাশ করতে পারেনি। তারা এখনো পর্যন্ত কোন যৌথ বক্তব্য-বিবৃতি প্রদান করেনি। রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতার ভাগা ও ক্ষমতায় থাকাকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে গণতান্ত্রিক প্রাতিষ্ঠানকে দূর্বল ও অকার্যকর করে ফেলে। তখন সংকট আরো দীর্ঘস্থায়ী ও প্রকট হয় এবং ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটে। গণতন্ত্রের যতটুকু অর্জন থাকে তা আবার প্রথম থেকে শুরু করতে হয়। এশিয়ার দেশে-দেশে গণতন্ত্র ও রাজনীতি যেন ছেলেবেলার শাপ-লুডু খেলারই এক নির্মম চিত্র ও চরিত্র।      

লেখক : গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

১০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা