শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫৩, শনিবার, ২৫ জুন, ২০২২

পদ্মা সেতু নতুন বাংলাদেশের অহংকারের প্রতীক

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
পদ্মা সেতু নতুন বাংলাদেশের অহংকারের প্রতীক

দেশের মানুষের জন্য পদ্মা সেতু নিছক একটি বড় সেতু নয়, এটি দুঃসাহসী একটি স্বপ্নের নাম। পরাক্রমশালী বিশ্বব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেছিলেন, ‘নিজেদের টাকায়ই আমরা পদ্মা সেতু গড়ব।’ স্বল্পোন্নত একটি দেশের জন্য বিদেশি কোনো সাহায্য ছাড়াই ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা খরচ করে সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা একটি দুঃসাহসিক পদক্ষেপই ছিল। নিজেদের অর্থায়নে সেতু নির্মাণে প্রধানমন্ত্রী যে আত্মবিশ্বাসী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তার স্বপ্ন আজ পূরণ হচ্ছে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমবঙ্গের মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্নপূরণ হচ্ছে। এখন আর কোনো অসুস্থ মানুষকে ফেরিঘাটে এসে লাশ হয়ে ফিরতে হবে না, আর কোনো চাকরি প্রত্যাশী পরীক্ষা দিতে পারবে না, এমনটা আর হবে না। বিশেষ করে আমার নিজ জন্মস্থান সাতক্ষীরার মানুষ এই পদ্মা সেতুর কারণে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবেন। সাতক্ষীরাবাসীর পক্ষ থেকে আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য তনয়া, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।  

পদ্মা সেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের একটি প্রকল্প। পদ্মা সেতু বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের স্বপ্ন। বছরের পর বছর বিচার ও কষ্টের পর এই সুন্দর স্বপ্ন এখন বাস্তবায়নের কাছাকাছি বলা যায়, কাজ প্রায় শেষের দিকে। টেন্ডার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার পর, সেতু কর্তৃপক্ষ মূল সেতু, নদী ব্যবস্থাপনা এবং তদারকি কনসালটেন্সি ঠিকাদারদের কাজের আদেশ জারি করে। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী সেতুর নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। ২০১৬ সালে নদীর উপর সেতুর প্রথম স্প্যান বসানো হয়। বাণিজ্য, আঞ্চলিক বাণিজ্য, দক্ষিণ এশিয়ায় সংযোগ, শিল্পাঞ্চল গড়ে ওঠা, কৃষি সম্প্রসারণ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখবে পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতু বাঙালির আত্মমর্যাদা এবং আত্মনির্ভরতার এক অনন্য সোপান বলেই মনে করি। দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন ও বহু কাঙ্খিত পদ্মা সেতু আজ আর স্বপ্ন নয়। খরস্রোতা পদ্মার বুকে ৬ দশমিক ১৫ দৈর্ঘ্য নির্মিত সেতু আজ বাস্তবতা। এটা আমাদের অহংকার।

২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী, পদ্মা নদীর যেখান দিয়ে প্রতিদিন ১২ হাজার যানবাহন চলাচল করে সেখানে সেতুটি চালু হলে যান চলাচল দ্বিগুণ হতে পারে এবং প্রতি বছর যানবাহনের সংখ্যা ৬-৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৬ হাজার যানবাহন চলাচল করবে। প্রতিদিন চলাচলের এই সংখ্যা বাড়তে পারে। কারণ যমুনা বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণের আগে সেতুর ওপর দিয়ে আনুমানিক যানবাহন চলাচলের হিসাব থাকলেও এখন প্রায় ২৩ বছর পর সেখানে যানবাহন বেশি হচ্ছে। অর্থনৈতিক প্রভাবও প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয়েছে। সেতুতে চলাচলকারী যানবাহন থেকে টোল আদায় দিন দিন বাড়ছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের সাহসী সিদ্ধান্ত উন্নয়ন সহযোগী ও দেশগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিতেও ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে। বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন সহযোগীরা বুঝতে পেরেছে পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে সরে এসে ভুল করেছে। এখন উন্নয়ন সহযোগীরা বাংলাদেশে মেগা প্রকল্পে বিনিয়োগ করছে। মেট্রোরেল, মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতো মেগা প্রকল্পে ঋণ দিচ্ছে জাপান। পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতা বাংলাদেশ সরকার, বিশেষজ্ঞ এবং প্রকৌশলীদের মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নে আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে। বর্তমানে দেশে ১০-১২টি মেগা প্রকল্প চলছে যার পথিকৃৎ পদ্মা সেতু প্রকল্প। ‘পদ্মা সেতু’ উদ্বোধন উপলক্ষে শুক্রবার দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘দেশপ্রেমিক জনগণের আস্থা ও সমর্থনের ফলেই আজকে উন্নয়নের এ নতুন অধ্যায় উন্মোচিত হয়েছে। আগামী দিনেও গণমানুষের আশা-আকাঙ্খা ও স্বপ্ন পূরণে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করে যাব। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-সমৃদ্ধ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন লালিত স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ গড়ে তুলতে সক্ষম হব, ইনশাআল্লাহ।’ এটাই সত্য। স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণে দৃঢ়-সাহসী নেতৃত্বের জন্য সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ-কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সরকার ও বিরোধী দলের জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী-নেতারা বলেছেন, পদ্মা সেতু আমাদের আত্মমর্যাদা, দৃঢ়তা ও অর্থনৈতিক শক্তিমত্তার প্রতীক। সকল অসত্য ও ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে। 
তারা আরো বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনার সততা, দৃঢ়তা, প্রজ্ঞা ও সাহসিকতার কাছে পরাজিত হয়েছে ষড়যন্ত্রকারীরা। যতদিন পদ্মা সেতু থাকবে, ততদিন ইতিহাসের পাতা থেকে শেখ হাসিনার নাম কেউ মুছে ফেলতে পারবে না। সারাবিশ্বকে শেখ হাসিনা দেখিয়ে দিয়েছেন-বাঙালি জাতিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারে না, পারবেও না। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, পদ্মা সেতু বাংলাদেশের জনগণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার। তিনি দেশকে ভালোবাসেন, মানুষকে ভালোবাসেন, দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। তিনি প্রজ্ঞাবান, যৌবনের প্রতীক, সে জন্য খেলাধুলার জন্যও অসাধারণ কর্মসূচি নিয়েছেন। যতদূর মনে করি, তিনি প্রমত্তা পদ্মার ওপারের মানুষকে দেশের মূলধারার সাথে সম্পৃক্ত করার মানসেই এই সেতু নির্মাণ করেছেন। পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষণা দিয়ে তিনি পদ্মাপারের মানুষকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। স্বপ্ন দেখালেই হয় না এর বাস্তবতা হল মূল কাজ। দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা না থাকলে এত বড় কাজ তিনি করতে পারতেন না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী সিদ্ধান্ত আর অপরাজেয় মনোবল ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে পদ্মা সেতু নির্মাণ করা সম্ভব হয়েছে। পদ্মা সেতু আমাদের গৌরবের প্রতিচ্ছবি, আমাদের সক্ষমতা এবং জাতির মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শ্রেষ্ঠ উপহার। পদ্মা সেতু নিয়ে ষড়যন্ত্র না হলে বহু পূর্বেই এ সেতু নির্মিত হতো। বাংলাদেশের মানুষ জানতে পারে সেই ষড়যন্ত্র ভিত্তিহীন, ষড়যন্ত্রের অভিযোগ কানাডার আদালতের এক রায়ে ভিত্তিহীন বলে প্রমাণিত হয়, ষড়যন্ত্রও নস্যাৎ হয়, সত্যের জয় হয়, সত্যই শক্তি, সত্যই প্রগতি। বিশ্বব্যাংকের অনুদান বন্ধ হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ অর্থায়নের সেতু নির্মাণের ঘোষণা দেন। সেই ঘোষণা জাতির অস্তিত্বকে দৃঢ় করে, মনোবলকে প্রদীপ্ত করে। পৃথিবী আবার দেখলো শৌর্যবীর্যে, দানে অনুদানে, ত্যাগে-তিতিক্ষায় বাঙালি জাতি একটি শক্তিশালী জাতি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেখিয়ে দিলেন আমরাও পারি। আমরা সৎ কাজের মাধ্যমে অন্যায়ের প্রতিশোধ নিতে পারি প্রধানমন্ত্রী অপমানের প্রতিশোধ নিতে পারি। প্রধানমন্ত্রী অপমানের প্রতিশোধ নিয়েছেন। বাঙালি যে সাহসী জাতি সেটার প্রমাণ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন আর বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম। এতে বাঙালি মাতৃভূমির মর্যাদা রক্ষার প্রাণ দিয়েছেন, তবুও মাথানত করেনি। জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম তার কবিতায় লিখেছেন ‘মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণ তূর্য’। এ কথাতো আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাজের মাধ্যমে প্রমাণিত।

পদ্মা সেতু আমাদের অহংকার, আমাদের গৌরব আমাদের সক্ষমতার প্রতীক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি আপনাদের জনপ্রিয় নেত্রী, আপনি বাংলাদেশের অহংকার, আপনার যশ ও গৌরব দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়ুক। আপনাকে অভিনন্দন জানাই, আপনার নিরাময় দীর্ঘ জীবন কামনা করি। আপনার সুখ ও কল্যাণ হোক। প্রধানমন্ত্রীকে যারা কাছে থেকে দেখেছেন তারা নিশ্চয়ই অনুধাবন করতে পেরেছেন যে, তিনি কত বড় মাপের মানুষ। তার সততা, আন্তরিকতা ও চারিত্রিক দৃঢ়তা অনুকরণীয়, তার হৃদয়বত্তার পরিধি ব্যাপক। আপনার জয় হোক। পদ্মা সেতুর বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নের সেতু। এই সেতুর মাধ্যমে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের ২১টি জেলার তিন কোটি মানুষের ভাগ্যের চাকা খুলে যাবে। তাদের বহুদিনের স্বপ্ন আজ বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেড়ে যাবে। সেতুর দুই পাড়ে বহু শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে, তৈরি হবে পর্যটনকেন্দ্র, এতে বহু মানুষের চাকরি হবে। সেতুর সন্নিকটে বহু ব্যবসায়িক স্থাপনাও তৈরি হবে। পায়রা বন্দরের সাথে চট্টগ্রাম বন্দরে যোগাযোগ সহজ হবে, সাথে সাথে ব্যস্ততা বেড়ে যাবে। ওদিকে বেনাপোল পর্যন্ত যাতায়াত আরো সহজ হবে। কৃষকেরা লাভবান হবে, কৃষিপণ্য বিপণনের সহজ হবে। উন্নত হবে মানুষের জীবন প্রধানমন্ত্রী সফল রাষ্ট্রনায়ক, দেশের দায়িত্বভার গ্রহণ করে বিভিন্ন দিকে দেশকে উন্নত করেছেন। কমিউনিটি ক্লিনিক, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, গৃহহীনদের জন্য গৃহ, প্রতিবন্ধীদের জন্য সহায়তা প্রদান, দেশে শতভাগ বিদ্যুতের ব্যবস্থা, কৃষির উন্নতি ইত্যাদি জনকল্যাণমূলক প্রকল্প গ্রহণ করে দেশকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করেছেন। এ বছরের মধ্যে আমরা পাব কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল।

ঢাকা শহরে মেট্রোরেলসহ অনেক সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে। আমরা লন্ডনের টেমস নদীর তলদেশে সুরঙ্গ এবং সুয়েজ টানেলের কথা জানি, আজ বাংলাদেশও তাদের পাশে স্থান করে নিল। পদ্মা সেতু আজ বাস্তবতা, বাংলাদেশের মানচিত্রে এক অবিস্মরণীয় পরিচিতি। এই সেতু নির্মাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহস ও অপরাজেয় মনোবল, দৃঢ়তা, দেশপ্রেম এবং বাংলাদেশের জনগণের সমর্থন বিরাট ভূমিকা পালন করেছে। এটা সম্ভব হয়েছে তার দীর্ঘদিন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকার কারণে। এছাড়াও দারিদ্র্য বিমোচন, ক্রীড়া ও সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষণা, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদিও সম্ভব হয়েছে দীর্ঘদিন তার সীমাহীন বিচক্ষণতার কারণে। দেশ এখন উন্নয়নশীল, একদিন উন্নত দেশ হবে। সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকার প্রয়োজন। আমাদের আশা তিনি আবারও প্রধানমন্ত্রী হবেন। এ দেশকে সমৃদ্ধির স্বর্ণশিখরে অধিষ্ঠিত করবেন। সেজন্য আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে তার হাতকে সুদৃঢ় করা, তার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা স্থাপন করা। আমাদের সৎ ও চরিত্রবান হতে হবে, দুর্নীতিকে জয় করতে হবে। সকল স্তরের মানুষকে নিষ্ঠাবান হতে হবে, অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়তে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্দীপ্ত হতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রত্যয়ী হতে হবে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক : সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা, সদস্য, কেন্দ্রীয় শিল্প-বাণিজ্য উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও পরিচালক, এফবিসিসিআই।

বিডি-প্রতিদিন/বিএইচ

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়