শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫৩, শনিবার, ২৫ জুন, ২০২২

পদ্মা সেতু নতুন বাংলাদেশের অহংকারের প্রতীক

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
পদ্মা সেতু নতুন বাংলাদেশের অহংকারের প্রতীক

দেশের মানুষের জন্য পদ্মা সেতু নিছক একটি বড় সেতু নয়, এটি দুঃসাহসী একটি স্বপ্নের নাম। পরাক্রমশালী বিশ্বব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেছিলেন, ‘নিজেদের টাকায়ই আমরা পদ্মা সেতু গড়ব।’ স্বল্পোন্নত একটি দেশের জন্য বিদেশি কোনো সাহায্য ছাড়াই ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা খরচ করে সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা একটি দুঃসাহসিক পদক্ষেপই ছিল। নিজেদের অর্থায়নে সেতু নির্মাণে প্রধানমন্ত্রী যে আত্মবিশ্বাসী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তার স্বপ্ন আজ পূরণ হচ্ছে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমবঙ্গের মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্নপূরণ হচ্ছে। এখন আর কোনো অসুস্থ মানুষকে ফেরিঘাটে এসে লাশ হয়ে ফিরতে হবে না, আর কোনো চাকরি প্রত্যাশী পরীক্ষা দিতে পারবে না, এমনটা আর হবে না। বিশেষ করে আমার নিজ জন্মস্থান সাতক্ষীরার মানুষ এই পদ্মা সেতুর কারণে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবেন। সাতক্ষীরাবাসীর পক্ষ থেকে আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য তনয়া, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।  

পদ্মা সেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের একটি প্রকল্প। পদ্মা সেতু বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের স্বপ্ন। বছরের পর বছর বিচার ও কষ্টের পর এই সুন্দর স্বপ্ন এখন বাস্তবায়নের কাছাকাছি বলা যায়, কাজ প্রায় শেষের দিকে। টেন্ডার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার পর, সেতু কর্তৃপক্ষ মূল সেতু, নদী ব্যবস্থাপনা এবং তদারকি কনসালটেন্সি ঠিকাদারদের কাজের আদেশ জারি করে। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী সেতুর নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। ২০১৬ সালে নদীর উপর সেতুর প্রথম স্প্যান বসানো হয়। বাণিজ্য, আঞ্চলিক বাণিজ্য, দক্ষিণ এশিয়ায় সংযোগ, শিল্পাঞ্চল গড়ে ওঠা, কৃষি সম্প্রসারণ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখবে পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতু বাঙালির আত্মমর্যাদা এবং আত্মনির্ভরতার এক অনন্য সোপান বলেই মনে করি। দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন ও বহু কাঙ্খিত পদ্মা সেতু আজ আর স্বপ্ন নয়। খরস্রোতা পদ্মার বুকে ৬ দশমিক ১৫ দৈর্ঘ্য নির্মিত সেতু আজ বাস্তবতা। এটা আমাদের অহংকার।

২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী, পদ্মা নদীর যেখান দিয়ে প্রতিদিন ১২ হাজার যানবাহন চলাচল করে সেখানে সেতুটি চালু হলে যান চলাচল দ্বিগুণ হতে পারে এবং প্রতি বছর যানবাহনের সংখ্যা ৬-৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৬ হাজার যানবাহন চলাচল করবে। প্রতিদিন চলাচলের এই সংখ্যা বাড়তে পারে। কারণ যমুনা বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণের আগে সেতুর ওপর দিয়ে আনুমানিক যানবাহন চলাচলের হিসাব থাকলেও এখন প্রায় ২৩ বছর পর সেখানে যানবাহন বেশি হচ্ছে। অর্থনৈতিক প্রভাবও প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয়েছে। সেতুতে চলাচলকারী যানবাহন থেকে টোল আদায় দিন দিন বাড়ছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের সাহসী সিদ্ধান্ত উন্নয়ন সহযোগী ও দেশগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিতেও ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে। বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন সহযোগীরা বুঝতে পেরেছে পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে সরে এসে ভুল করেছে। এখন উন্নয়ন সহযোগীরা বাংলাদেশে মেগা প্রকল্পে বিনিয়োগ করছে। মেট্রোরেল, মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতো মেগা প্রকল্পে ঋণ দিচ্ছে জাপান। পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতা বাংলাদেশ সরকার, বিশেষজ্ঞ এবং প্রকৌশলীদের মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নে আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে। বর্তমানে দেশে ১০-১২টি মেগা প্রকল্প চলছে যার পথিকৃৎ পদ্মা সেতু প্রকল্প। ‘পদ্মা সেতু’ উদ্বোধন উপলক্ষে শুক্রবার দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘দেশপ্রেমিক জনগণের আস্থা ও সমর্থনের ফলেই আজকে উন্নয়নের এ নতুন অধ্যায় উন্মোচিত হয়েছে। আগামী দিনেও গণমানুষের আশা-আকাঙ্খা ও স্বপ্ন পূরণে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করে যাব। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-সমৃদ্ধ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন লালিত স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ গড়ে তুলতে সক্ষম হব, ইনশাআল্লাহ।’ এটাই সত্য। স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণে দৃঢ়-সাহসী নেতৃত্বের জন্য সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ-কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সরকার ও বিরোধী দলের জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী-নেতারা বলেছেন, পদ্মা সেতু আমাদের আত্মমর্যাদা, দৃঢ়তা ও অর্থনৈতিক শক্তিমত্তার প্রতীক। সকল অসত্য ও ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে। 
তারা আরো বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনার সততা, দৃঢ়তা, প্রজ্ঞা ও সাহসিকতার কাছে পরাজিত হয়েছে ষড়যন্ত্রকারীরা। যতদিন পদ্মা সেতু থাকবে, ততদিন ইতিহাসের পাতা থেকে শেখ হাসিনার নাম কেউ মুছে ফেলতে পারবে না। সারাবিশ্বকে শেখ হাসিনা দেখিয়ে দিয়েছেন-বাঙালি জাতিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারে না, পারবেও না। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, পদ্মা সেতু বাংলাদেশের জনগণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার। তিনি দেশকে ভালোবাসেন, মানুষকে ভালোবাসেন, দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। তিনি প্রজ্ঞাবান, যৌবনের প্রতীক, সে জন্য খেলাধুলার জন্যও অসাধারণ কর্মসূচি নিয়েছেন। যতদূর মনে করি, তিনি প্রমত্তা পদ্মার ওপারের মানুষকে দেশের মূলধারার সাথে সম্পৃক্ত করার মানসেই এই সেতু নির্মাণ করেছেন। পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষণা দিয়ে তিনি পদ্মাপারের মানুষকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। স্বপ্ন দেখালেই হয় না এর বাস্তবতা হল মূল কাজ। দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা না থাকলে এত বড় কাজ তিনি করতে পারতেন না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী সিদ্ধান্ত আর অপরাজেয় মনোবল ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে পদ্মা সেতু নির্মাণ করা সম্ভব হয়েছে। পদ্মা সেতু আমাদের গৌরবের প্রতিচ্ছবি, আমাদের সক্ষমতা এবং জাতির মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শ্রেষ্ঠ উপহার। পদ্মা সেতু নিয়ে ষড়যন্ত্র না হলে বহু পূর্বেই এ সেতু নির্মিত হতো। বাংলাদেশের মানুষ জানতে পারে সেই ষড়যন্ত্র ভিত্তিহীন, ষড়যন্ত্রের অভিযোগ কানাডার আদালতের এক রায়ে ভিত্তিহীন বলে প্রমাণিত হয়, ষড়যন্ত্রও নস্যাৎ হয়, সত্যের জয় হয়, সত্যই শক্তি, সত্যই প্রগতি। বিশ্বব্যাংকের অনুদান বন্ধ হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ অর্থায়নের সেতু নির্মাণের ঘোষণা দেন। সেই ঘোষণা জাতির অস্তিত্বকে দৃঢ় করে, মনোবলকে প্রদীপ্ত করে। পৃথিবী আবার দেখলো শৌর্যবীর্যে, দানে অনুদানে, ত্যাগে-তিতিক্ষায় বাঙালি জাতি একটি শক্তিশালী জাতি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেখিয়ে দিলেন আমরাও পারি। আমরা সৎ কাজের মাধ্যমে অন্যায়ের প্রতিশোধ নিতে পারি প্রধানমন্ত্রী অপমানের প্রতিশোধ নিতে পারি। প্রধানমন্ত্রী অপমানের প্রতিশোধ নিয়েছেন। বাঙালি যে সাহসী জাতি সেটার প্রমাণ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন আর বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম। এতে বাঙালি মাতৃভূমির মর্যাদা রক্ষার প্রাণ দিয়েছেন, তবুও মাথানত করেনি। জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম তার কবিতায় লিখেছেন ‘মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণ তূর্য’। এ কথাতো আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাজের মাধ্যমে প্রমাণিত।

পদ্মা সেতু আমাদের অহংকার, আমাদের গৌরব আমাদের সক্ষমতার প্রতীক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি আপনাদের জনপ্রিয় নেত্রী, আপনি বাংলাদেশের অহংকার, আপনার যশ ও গৌরব দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়ুক। আপনাকে অভিনন্দন জানাই, আপনার নিরাময় দীর্ঘ জীবন কামনা করি। আপনার সুখ ও কল্যাণ হোক। প্রধানমন্ত্রীকে যারা কাছে থেকে দেখেছেন তারা নিশ্চয়ই অনুধাবন করতে পেরেছেন যে, তিনি কত বড় মাপের মানুষ। তার সততা, আন্তরিকতা ও চারিত্রিক দৃঢ়তা অনুকরণীয়, তার হৃদয়বত্তার পরিধি ব্যাপক। আপনার জয় হোক। পদ্মা সেতুর বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নের সেতু। এই সেতুর মাধ্যমে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের ২১টি জেলার তিন কোটি মানুষের ভাগ্যের চাকা খুলে যাবে। তাদের বহুদিনের স্বপ্ন আজ বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেড়ে যাবে। সেতুর দুই পাড়ে বহু শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে, তৈরি হবে পর্যটনকেন্দ্র, এতে বহু মানুষের চাকরি হবে। সেতুর সন্নিকটে বহু ব্যবসায়িক স্থাপনাও তৈরি হবে। পায়রা বন্দরের সাথে চট্টগ্রাম বন্দরে যোগাযোগ সহজ হবে, সাথে সাথে ব্যস্ততা বেড়ে যাবে। ওদিকে বেনাপোল পর্যন্ত যাতায়াত আরো সহজ হবে। কৃষকেরা লাভবান হবে, কৃষিপণ্য বিপণনের সহজ হবে। উন্নত হবে মানুষের জীবন প্রধানমন্ত্রী সফল রাষ্ট্রনায়ক, দেশের দায়িত্বভার গ্রহণ করে বিভিন্ন দিকে দেশকে উন্নত করেছেন। কমিউনিটি ক্লিনিক, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, গৃহহীনদের জন্য গৃহ, প্রতিবন্ধীদের জন্য সহায়তা প্রদান, দেশে শতভাগ বিদ্যুতের ব্যবস্থা, কৃষির উন্নতি ইত্যাদি জনকল্যাণমূলক প্রকল্প গ্রহণ করে দেশকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করেছেন। এ বছরের মধ্যে আমরা পাব কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল।

ঢাকা শহরে মেট্রোরেলসহ অনেক সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে। আমরা লন্ডনের টেমস নদীর তলদেশে সুরঙ্গ এবং সুয়েজ টানেলের কথা জানি, আজ বাংলাদেশও তাদের পাশে স্থান করে নিল। পদ্মা সেতু আজ বাস্তবতা, বাংলাদেশের মানচিত্রে এক অবিস্মরণীয় পরিচিতি। এই সেতু নির্মাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহস ও অপরাজেয় মনোবল, দৃঢ়তা, দেশপ্রেম এবং বাংলাদেশের জনগণের সমর্থন বিরাট ভূমিকা পালন করেছে। এটা সম্ভব হয়েছে তার দীর্ঘদিন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকার কারণে। এছাড়াও দারিদ্র্য বিমোচন, ক্রীড়া ও সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষণা, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদিও সম্ভব হয়েছে দীর্ঘদিন তার সীমাহীন বিচক্ষণতার কারণে। দেশ এখন উন্নয়নশীল, একদিন উন্নত দেশ হবে। সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকার প্রয়োজন। আমাদের আশা তিনি আবারও প্রধানমন্ত্রী হবেন। এ দেশকে সমৃদ্ধির স্বর্ণশিখরে অধিষ্ঠিত করবেন। সেজন্য আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে তার হাতকে সুদৃঢ় করা, তার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা স্থাপন করা। আমাদের সৎ ও চরিত্রবান হতে হবে, দুর্নীতিকে জয় করতে হবে। সকল স্তরের মানুষকে নিষ্ঠাবান হতে হবে, অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়তে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্দীপ্ত হতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রত্যয়ী হতে হবে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক : সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা, সদস্য, কেন্দ্রীয় শিল্প-বাণিজ্য উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও পরিচালক, এফবিসিসিআই।

বিডি-প্রতিদিন/বিএইচ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে