শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৮, সোমবার, ০৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বঙ্গমাতা কবি নজরুলের ‘বিজয়-লক্ষ্মী’ নারী

গুলশাহানা ঊর্মি
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গমাতা কবি নজরুলের ‘বিজয়-লক্ষ্মী’ নারী

আমি মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্ম। আমার যখন জন্ম হয় তখন এই দেশে একটা কলঙ্কের দগদগে ঘা আর খুনিদের হোলিখেলা চলছিল। একদিকে ছিল সপিরবারে জাতির পিতাকে হারানোর শূন্যতা, আরেকদিকে ছিল ইতিহাস বিকৃতির ঘৃণ্য প্রচষ্টা। শৈশবের যে সময়টাতে আমার বা আমাদের প্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস, বঙ্গবন্ধু, জাতীয় চার নেতা বা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথা জানার কথা সেসময় আমরা পেয়েছি বিকৃত, খণ্ড মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, ম্লান করে দেখানো হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান। ইতিহাসের পাতায় পাতায় চাপা দেওয়া হয়েছিল এই দেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, রূপকারকে।  

কৈশোরে আমরা গল্পের বইতে পড়েছি সরোজিনি নাইডু, ফোরেন্স নাইটিঙ্গেল, মাদার তেরেসা কিংবা ইন্দিরা গান্ধী সম্পর্কে। কিশোরী মন তখন উদ্বেলিত হতো একজন সরোজিনি নাইডু, ফোরেন্স নাইটিঙ্গেল, মাদার তেরেসা কিংবা ইন্দিরা গান্ধী হতে। অথচ আমরা জানতামই না এঁদের সকলের সমন্বয়ে গঠিত একজন শ্বাশত মাতৃরূপ আমাদের নিজেদেরই আছে। তিনি হলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজন্ম সহচর, সহযোদ্ধা ও জীবনসঙ্গী ফজিলাতুন নেছা মুজিব, যাঁকে আমরা বঙ্গমাতা বলে সম্বোধন করি। 

রেণু, ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র ৩ বছর  বয়সে তিনি তার পিতাকে হারান আর ৫ বছর বয়সে হারান মাতাকে।তিনি তাঁর স্বামী শেখ মুজিবুর রহমানের চাচাতো বোন ছিলেন। শিশুকালে রেণুর বয়স যখন মাত্র ৩ বছর তখন বঙ্গবন্ধুর সাথে তাঁর বিয়ে ঠিক করেন দুই পরিবারের মুরব্বিরা। শৈশবে পিতা-মাতাকে হারানোর পর বঙ্গবন্ধু’র পিতা শেখ লুৎফর রহমান ও মাতা সায়েরা খাতুনের আদরে বঙ্গবন্ধু পরিবারের অন্য সবার সাথেই বড় হন তিনি। ১৯৩৮ সালে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন, তখন তাঁর বয়স ছিলো ৮ বছর এবং বঙ্গবন্ধু’র বয়স ছিলো ১৮ বছর।

সরাসরি রাজনীতির সাথে তিনি সম্পৃক্ত না থাকলেও অন্তরালে থেকে তিনি বঙ্গবন্ধুকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করেছেন। বঙ্গবন্ধু যখন জেলখানায় থাকতেন তখন তাঁর অবর্তমানে সংগঠন পরিচালনার গুরুদায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। একদিকে যেমন নেতা-কর্মীদের দিক নির্দেশনা দিতেন, সাহস দিতেন, পরামর্শ দিতেন। অন্যদিকে, সংগঠন চালানোর প্রয়োজনীয় অর্থও তাঁকেই জোগাড় করতে হতো। বঙ্গবন্ধু জেলে থাকলে বঙ্গমাতা তাঁকে জেলগেটে দেখতে গিয়ে নেতা-কর্মীদের খোঁজখবর দিতেন আবার জেলগেট থেকে ফিরে বঙ্গবন্ধু প্রদত্ত দিক-নির্দেশনাও নেতা-কর্মীদের পৌঁছে দিতেন। তিনি সবসময় বঙ্গবন্ধুকে উজ্জীবিত করেছেন, ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি মোকাবিলার পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁর ত্যাগ, নিষ্ঠা বঙ্গবন্ধুকে নির্ভিকচিত্তে দেশের জন্য কাজ করতে সাহায্য করেছে। ইচ্ছা করলেই তিনি তাঁর স্বামীকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে এনে সংসারে মনোযোগী করতে পারতেন, সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে সংসার করতে পারতেন। তা না করে তিনি সবসময় সংসার, ছেলে-মেয়ের সব দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে সংসারের পিছুটান থেকে দূরে রাখতেন। এতে করে বঙ্গবন্ধু’র পক্ষে শতভাগ দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নিজেকে নিয়োজিত করা সহজ হয়েছে।

কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে পড়ার সময় বিট্রিশবিরোধী আন্দোলনে যোগ দেন বঙ্গবন্ধু। তখন থেকেই সদ্য কৈশোরে উত্তীর্ণ বঙ্গমাতা তাঁর রাজনীতি ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থার সাথে জড়িয়ে পড়েন। দেশ বিভাগের পূর্বে ১৯৪৬ সালে দাঙ্গার সময় বঙ্গমাতা নিজের অসুস্থতা সত্ত্বেও স্বামীকে নিজের কাছে না রেখে কলকাতার দাঙ্গাপীড়িত মানুষকে সহায়তা করার জন্য পরামর্শ দিয়ে দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।

১৯৬৬ সালের ‘ছয় দফা’ আন্দোলনের পক্ষে জনসমর্থন আদায় ও জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে লিফলেট হাতে রাস্তায় নেমেছিলেন বঙ্গমাতা। এ সময় তিনি নিজের অলংকার বিক্রি করে সংগঠনের প্রয়োজনীয় চাহিদা মিটিয়েছিলেন। তাঁর দূরদর্শী রাজনৈতিক চিন্তার অসাধারণ দৃষ্টান্ত রেখেছিলে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় প্যারোলে মুক্তির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণে বঙ্গবন্ধুকে পরামর্শ দিয়ে। এ মামলায় বঙ্গবন্ধুকে প্রধান আসামি করে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ আনে পাকিস্তানি স্বৈরশাসকেরা এবং লাহোরে গোল টেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণের জন্য বঙ্গবন্ধুকে প্যারোলে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। 

এসময় বঙ্গমাতাকে ভয় দেখানো হয় পাকিস্তানিদের শর্ত না মানলে তিনি বিধবা হবেন। বঙ্গমাতা বিন্দুমাত্র ভয় না পেয়ে বঙ্গবন্ধুকে মাথা নত না করার সাহস জোগান এবং প্যারোলে মুক্তি নিয়ে বৈঠকে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত দেন। বঙ্গবন্ধু প্যারোলের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন এবং পরবর্তীতে গণঅভ্যুত্থানের চাপে পাকিস্তান সরকার তাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসভায় দেওয়া বঙ্গবন্ধু’র ভাষণ পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম উল্লেখযোগ্য একটি ভাষণ, যা ইউনেস্কো কর্তৃক ‘ডকুমেন্টারি হেরিটেজ’ হিসেবে স্বীকৃত। এই ঐতিহাসিক ভাষণেও বঙ্গবন্ধুকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন বঙ্গমাতা। তিনি বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন “তোমার যা মন চায়, তুমি তাই বলবে।”

২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার পরপরই পাকসেনারা বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করেন, বঙ্গমাতা তখন পাশের বাড়িতে আশ্রয় নেন। বঙ্গবন্ধু গ্রেফতারের পর থেকে পাকিস্তানিদের হাত থেকে বাঁচার জন্য বঙ্গমাতা তাঁর সন্তানদের নিয়ে এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে আশ্রয় নেন। অসীম সাহস ও ধৈর্য নিয়ে তিনি সেই সময়ের পরিস্থিতি মোকাবিলা করেন। আন্দোলন-সংগ্রামের উত্তাল সময়গুলোতে নিজ বাড়িতে পরম মমতায় নির্যাতিত নেতা-কর্মীর আত্মীয় স্বজনদের আপ্যায়ন করতেন, সুবিধা-অসুবিধা শুনে ব্যবস্থা নিতেন। আশাহত নেতাকর্মীরা তাঁর কথায় আশার আলো পেতেন। বেগম মুজিবের আশাজাগানিয়া বক্তব্য থেকে আসতো আন্দোলনের জ্বালানি।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সম্ভ্রমহারা নির্যাতিতা নারীদের জন্য ‘পুনর্বাসন কেন্দ্র’ গড়ে তোলেন তিনি। তাঁদের চিকিৎসা, পুনর্বাসন ও জীবিকার ব্যবস্থা করেন। বীরাঙ্গনাদের উদ্দেশ্যে বঙ্গমাতা বলেন “আমি তোমাদের মা।” নিজের গায়ের গয়না খুলে দিয়ে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে অনেক বীরাঙ্গনাকে বিয়ে দিয়ে সামাজিক মর্যাদাসম্পন্ন জীবনদান করেন তিনি। শহীদ পরিবার ও মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যক্তিগতভাবে অর্থ দিয়ে সাহায্য করেন তিনি।

বঙ্গমাতার উৎসাহেই বঙ্গবন্ধু তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখেছিলেন। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র শুরুতে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন ‘আমার সহধর্মিনী একদিন জেল গেটে এসে বললেন “বসেই তো আছো, লেখ তোমার জীবন কাহিনী।” বললাম “লিখতে যে পারি না, আর এমন কী করেছি যা লিখা যায়! আমার জীবনের ঘটনাগুলি জেনে সাধারণের কি কোনো কাজে লাগবে? কিছুই তো করতে পারলাম না। শুধু এইটুকু বলতে পারি, নীতি ও আদর্শের জন্য সামান্য একটু ত্যাগ স্বীকার করতে চেষ্টা করেছি।”

শৈশব থেকে মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি আগলে রেখেছিলেন প্রিয় স্বামীকে। তিনি যদি বঙ্গবন্ধুর সহযোদ্ধা, রাজনৈতিক সহকর্মী হয়ে না উঠতে পারতেন তাহলে হয়তো ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুও একজন অন্যতম নেতা হয়ে উঠতে পারতেন না। আর বঙ্গবন্ধু্’র প্রিয়কন্যা হাসু থেকে আজকের বাংলাদেশের অভিভাবক, জননেত্রী, দেশরত্ন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনায় পরিণত হওয়াও বঙ্গবন্ধু’র পাশাপাশি তিনি বঙ্গমাতার সন্তান বলেই সম্ভব হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রতিটি ধাপে বঙ্গবন্ধু’র সহধর্মিনী হিসেবে নয়, একজন নিরব দক্ষ সংগঠক হিসেবে তিনি বঙ্গবন্ধু’র পাশে থেকে বাঙালির প্রতিটি সংগ্রামে ভূমিকা রেখেছেন। বঙ্গবন্ধুকে হিমালয় সমআসনে অধিষ্ঠিত করতে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। 

বলা হয়ে থাকে, প্রতিটি সফল পুরুষের পিছনে রয়েছে একজন নারী। বঙ্গবন্ধু’র পুরোটা জীবনে সেই শৈশব থেকে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ছিলেন যে নারী তিনি হলেন রেণু। খোকা থেকে মুজিব, মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গবন্ধু থেকে জাতির পিতা হয়ে ওঠার পেছনে যে মানুষটির অবদান অনস্বীকার্য তিনি আর কেউ নন, তিনিই আমাদের বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। ব্যক্তিজীবনে সহধর্মিনী হিসেবেই নয়, বঙ্গবন্ধু’র রাজনৈতিক সহকর্মী হিসেবে আমৃত্যু ছায়ার মতো পাশে ছিলেন তিনি। জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি ইতিহাসের কালজয়ী মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অনুপ্রেরণাদায়ী ছিলেন। বঙ্গবন্ধু’র রাজনৈতিক দর্শন ও আদর্শকে বাস্তবায়ন করতেও পেছন থেকে কাজ করেছেন তিনি। বঙ্গবন্ধু, বাঙালি ও বাংলাদেশ যেমন এক সূত্রে গাঁথা, তেমনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা ফজিলাতু্ন্নেছা মুজিবও অবিচ্ছেদ্য নাম। তিনি শুধু এই সবুজ বাংলার আবহমান শ্বাশত বাঙালি মাতৃরূপই না, তিনি যেন কবি নজরুলের সেই বিজয়লক্ষ্মী নারী। যিনি শক্তি দিয়ে, সাহস দিয়ে বারবার জয়ী করে যাওয়া পুরুষের তরবারি।

লেখক: বিসিএস (তথ্য) সংযুক্তিতে- প্রেস উইং, প্রধানমন্ত্রী’র কার্যালয়

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি
অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম