শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৮, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আত্মোৎসর্গকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
আত্মোৎসর্গকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা

জীবনকালে ভালো কাজের প্রশংসা করার জন্য সবসময়ই সাধারণ লোকের প্রবল আগ্রহ আমি লক্ষ্য করেছি। এই আগ্রহের প্রধান কারণ হচ্ছে এই ভালো মানুষগুলো যারা নিজেদেরকে নি:স্বার্থভাবে অন্যের কল্যাণে উৎসর্গ করেন ও বিনিময়ে নূন্যতম প্রশংসাও প্রত্যাশা করেন না। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে জীবন মৃত্যুতে কোনদিনও তাদের পরসেবার মনোবৃত্তি মানুষ ও অন্য সকল প্রাণীর মন থেকে মুছে যায় না। 

সারাবিশ্বে যাদের কল্যাণমূলক কর্ম, তাদেরকে প্রশংসার বানে জর্জরিত করেছে তারা সকলেই জীবদ্দশায় সমাজের একশ্রেণীর মানুষের হীনমন্যতার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন ও বিব্রত হয়েছেন। কিন্তু পরোপকারের মহান ব্রত থেকে কখনই সামান্যতম বিচ্যুত হননি। গত শতাব্দীতেও মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার নিকটাত্মীয়রা জীবনদান করেছেন কিন্তু সত্য থেকে বিচ্যুত হননি। বিশ্বব্যাপী মার্টিন লুথার কিং, জন এফ কেনিডি, ঘানার কোয়ামে নক্রুমা, মহামতি লেনিন, ন্যালসন ম্যান্ডেলা, মহাত্মা গান্ধী, মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীদের নাম আজও শ্রদ্ধাভরে সকলে স্মরণ করে ও তাদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিনিয়ত লক্ষ কোটি মানুষ অন্যের কল্যাণে নিয়োজিত থাকেন। আমাদের এই মহাবিশ্বের উন্নতি এবং প্রগতির যে দৃষ্টান্ত তারা সৃষ্টি করে গেছেন তা দ্বারাই অনুপ্রাণিত হয়ে কোটি, কোটি মানুষ সমাজ উন্নয়নে অপূরণীয় দৃষ্টান্ত রেখে যাচ্ছেন। এই কথা গুলো যখন লিখছি তখন, আমার দৃষ্টিপটে ভেসে উঠেছে বাংলার দুঃখী মানুষের এই শতকের ত্রাতা, সার্বিক কল্যাণের কাজে নিয়োজিত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কথা। 

বাংলার ভূখা-নাঙ্গা, দুঃখী হাজার বছরের অত্যাচার নির্যাতনের শিকার মানুষগুলো জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে, জীবন জীবিকার সকল মায়া ত্যাগ করে, লক্ষ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে, এই ভূখন্ডকে স্বাধীন করেছিল ১৯৭১ সালে। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনকালে একটি পূর্ণ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে, জাতির জনক আমাদেরকে রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় ও জীবনের মুক্তির স্বাদ এনে দিয়েছিলেন। আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের নিকৃষ্ট অনুচর পাকিস্তানের দৃর্বৃত্ত শাসক ও বাংলাদেশের কুলাঙ্গার মোস্তাক জিয়া চক্র যখন আমার জাতির জনককে ও জাতীয় নেতাদেরকে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত স্বাধীন এই দেশকে আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদীদের ক্রীড়ানকে পরিণত করেছিল, তখনই ভাগ্যক্রমে বেঁচে থাকা বঙ্গবন্ধুর দুই জীবিত কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পিতার আরোধ্য মুক্তির সংগ্রামকে জীবনে পরিণত করে আমাদের মাথার উপর এসে দাঁড়িয়েছিলেন ও দিকনির্দেশনা দিতে শুরু করেছিলেন। এটা ১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসের নৃশংস হত্যাকান্ডের পরের কথা।  

গত ১৯ বছরে বাংলার প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে রাষ্ট্রের সমস্ত শক্তি ব্যবহার করে জনগণের কাছে পৌঁছে শেখ হাসিনা বাঙালির জীবনে নিয়ে এসেছেন ক্ষুধাহীন দিন, আবাসস্থলের ব্যবস্থা, শিক্ষা উপযোগী পাঠাগার, স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য গ্রামে গ্রামে স্বাস্থ্য কেন্দ্র, দরিদ্র অভাবী বৃদ্ধ-বৃদ্ধাসহ সকল অনগ্রসর মানুষের খুন্নী-বৃত্তি নিবারনের ব্যবস্থা। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের আজ যে সম্মান ও মর্যাদা এত দ্রুত সেখানে পৌঁছার জন্য যে পরিমাণ শ্রম ও সাধনা দিতে হয় তা এই দুই বোন দিয়েছেন অকাতরে। জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিনে আমাদের পরম সৌভাগ্য প্রায় শতবার তাঁর জীবন বিনাশ করার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলার জনগণ তাঁর সেবাকে আজো নিশ্চিত করেছেন। 

বাংলাদেশে আজ দারিদ্রসীমা সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। শিশুদের খাদ্যের পুষ্টি নিশ্চিত করা হয়েছে। গরীব, দুঃখী ভূমিহীন মানুষের আবাসস্থলের ব্যবস্থা এরইমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে শূন্য বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ দিয়ে আরম্ভ করা বাংলাদেশ আজ নিজ অর্থে পদ্মা সেতুর মতো একটি বিশ্বমানের সেতু নির্মাণ করেছে। এর ফলে সকল অঞ্চলের বাংলাদেশের সমস্ত মানুষকে স্থলপথে যাতায়াতের ব্যবস্থা নিশ্চিত হয়েছে। আমরা স্যাটেলাইট যুগে প্রবেশ করেছি যেটা কল্পনারও একসময় বাইরে ছিলো। ইন্টারনেট ব্যবস্থার উন্নতি করে বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে আমাদের মা ভাই-বোনদের টেলি যোগাযোগের মাধ্যমে দেখতে পারি এবং তাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে পারি। যার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকারের।

আমাদের বাল্যকালে হাজী মোহাম্মদ মহসিনের দয়া ও দাক্ষিণ্য বইয়ের পাতায় পড়ে আমরা পুলকিত হতাম এবং শ্রদ্ধা অবনতচিত্তে তাকে স্মরণ করতাম। গত কদিন আগের সাফ গেইমে জয়ী আমাদের মেয়েদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওয়াদা করা আবাসস্থলের নিশ্চয়তা আমাদেরকে আনন্দে উদ্বেলিত করেছে। শেখ হাসিনার পূণ্যবতী মাতা ও পিতা বাহাত্তর সালের জানুয়ারী মাসে পাকিস্তানীদের দ্বারা অত্যাচারিত নারীদের নিজেদের সন্তানের মর্যাদা দিয়ে যেভাবে তাদের স্বস্তি এনে দিয়েছিলেন, সেই একইভাবে দেশের দুঃখী এবং অভাবী মানুষের সামান্যতম কষ্ট জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ব্যথিত করে এবং কাঁদায়। তাই তিনি যখনই এদেশের মানুষের ব্যক্তিগতও গোষ্ঠীগত বিপদ আসে তখনই তাদের পাশে এসে দাঁড়ান। এবং দেশবাসীকে তাদের সাহায্যে আসার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন। গত কয়েকদিন আগে সিলেটের বিস্তির্ণ এলাকায় যে বন্যা ও প্লাবন এসেছিল তার থেকে ঐসব এলাকার মানুষকে এবং অন্যসকল প্রাণীকে বাঁচানোর জন্য প্রশাসনসহ রাষ্ট্রের সকল যন্ত্রকে ব্যবহার করে ও সমাজের সকল দয়াবান মানুষকে একত্রিত করে, তাদেরকে বন্যা এবং বন্যা পরবর্তী অবস্থা থেকে উত্তোরণের কাজে সম্পৃক্ত করেছেন এবং এর ফলে বানভাসী মানুষের জীবনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।    

আমাদের সকলেরই পূর্বপুরুষদের বহি:শত্রুর প্রতিনিয়ত অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়ে অভাব অনটনের মধ্যেই জীবন কাটাতে হয়েছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পঁচাত্তর পরবর্তী ২৯টি বছর দেশটি লুটেরাদের হাতে ছিল এবং তাদের অত্যাচারের  ফলে সকল সামাজিক এবং মানবিক অধিকার থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছিলাম। ১৯৯৬ সালে একবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে পরবর্তী ৫ বছরে যদিও শাসনতন্ত্রকে পুনস্থাপন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিয়েছিল, কিন্তু তদানীন্তন আমেরিকান রাষ্ট্রপ্রধান বিল ক্লিনটন, ভারতের তখনকার শাসকরা এবং বিএনপির চক্রান্তের ফলে সেই নির্বাচনে ব্যাপক ভোট চুরি করে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। ২০০৯ সাল পর্যন্ত তাদের দেশবিরোধী কার্যকলাপের শিকার হয় বাংলার জনগণ। দেশের উন্নতি ও প্রগতি স্থিমিত হয়ে যায়।

২০০৯ সালে  জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে স্বাধীনভাবে তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা আসার ফলেই এবং সরকারের প্রচেষ্টায়, নিরন্ন কৃষকেরও কৃষি ঝণ এর সুবিধা ভোগ করার সুযোগ আসায়, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষ ব্যাংক ঝণের সুযোগ গ্রহণ করতে সক্ষম হয়। ফলে নিজের অথবা অন্যের জায়গা জমিতে আজকাল ৫টি পর্যন্ত ফসল ফলিয়ে, তার আর্থিক অবস্থার উন্নতি নিয়ে এসেছে। খাদ্যাভাবের কষ্ট থেকে বাংলাদেশ আজ মুক্ত, আমরা এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। জননেত্রী শেখ হাসিনার 'গ্রামকে শহর' পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সারাদেশে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি হওয়ার ফলে দেশের মানুষ এখন তাদের উৎপাদিত পণ্য সহজেই নগরে বন্দরে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে। 

এরকমের হাজারো উদাহরণ দেওয়া যাবে, এতো অর্জন স্বল্পপরিসরে বিস্তৃতভাবে বলা সম্ভব নয়। আমাদের কৃতজ্ঞতার ভান্ডার প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে পাশ্ববর্তী দেশে সিঙ্গাপুরে লি কুয়ান ইউ'র বৈপ্লবিক নেতৃত্বে এবং তার বংশধরদের রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনার মাধ্যমে। মালেয়শিয়ার কালজয়ী পুরুষ মাহাথির মোহাম্মদ আজও নব্বই উর্ধ বয়সে ওই দেশের ভরসাস্থল ও দিকনির্দেশক হিসেবে তার দেশবাসীর আস্থার আসনটি দখল করে আছেন। আমাদের প্রিয় নেত্রী বাংলাদেশের মানুষের ভরসা এবং আশারস্থল জননেত্রী শেখ হাসিনা দিবানিশি বাংলার জনগণের এবং বিশ্ব মানবতার উন্নয়নে অকুতোভয় কাজ করে যাচ্ছেন। তার হাত দিয়েই বাংলা ভাষা বিশ্ববাসীর স্বীকৃতি অর্জন করেছে বলেই জাতিসংঘ ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। 

বাংলাদেশে সকল ভাষাভাষী মানুষের নিজ ভাষা ও ডায়ালগ চর্চার জন্য রাজধানী ঢাকায় একটি কেন্দ্রীয় ইন্সটিটিউট গঠন করে, সকলের মাতৃভাষা উন্নতির প্রাথমিক সোপানটি ঐ ইন্সটিটিউটের মাধ্যমে শুরু করেছেন।    
            
বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই থেকে আজ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে প্রতিবছর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষনটি বাংলায় দেন। বিশ্ব দরবারে বাংলা ভাষার সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধির এই প্রয়াসটির জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভের পর থেকে বঙ্গবন্ধুর অনুসৃ:ত নীতি 'পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত, শোষক ও শোষিত, আমি শোষিতের পক্ষে।' সেই নীতি অনুসরণ করে যেখানে যে কোন বিপদ ও রাষ্ট্রীয় বা সামাজিক সন্ত্রাস দ্বারা জনগণ নির্যাতিত হয় , জননেত্রী শেখ হাসিনা বিনা দ্বিধায় তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। এমনকি যে পাকিস্তান ১৯৭১ সালে আমাদের সমস্ত বাঙালিদের সীমাহীন নির্যাতন করেছে তারাও এবার যখন বন্যা কবলিত হয়ে তাদের সাধারণ মানুষের আশ্রয় ও দুর্ভোগ নিবারনের জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্য চেয়েছে , তখন বাংলাদেশ তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ১২ লক্ষ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা 'মানবতার মা' - মাদার অব হিউমিনিটি হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে আদৃত হয়েছেন। সেই ধারাবাহিকতায় তিনি শত্রু মিত্র বিবেচনা না করে, পাকিস্তানের বানভাসী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। 

বাংলাদেশের ভেতরে ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট জননেত্রীকে যারা হত্যা করার চেষ্টা করেছিল, তাদের মদদদাতা বেগম খালেদা জিয়াকে ফৌজদারী অপরাধের শাস্তি চলাকালেও প্যারোলে মুক্তি দিয়ে ও সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত করে দিয়ে অপরিসীম মানবতার স্বাক্ষর রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কালজয়ী জীবন বাজি রেখে বাংলার মানুষের মুক্তির সংগ্রাম চিরস্থায়ী করার জন্য বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার আত্মত্যাগ বাঙালি জাতি অনন্তকাল গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখবে। আজ শেখ হাসিনার জন্মদিনে তার দীর্ঘায়ু কামনা করি এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ তাঁর জ্যেষ্ঠ কন্যার নেতৃত্বে সারাবিশ্বের মানুষের কাছে আরও মর্যাদার আসনে উপস্থাপিত হোক এই প্রত্যাশা বিশ্ব বাঙালির। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু। শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবি হোন।    

লেখক: বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে