শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৮, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আত্মোৎসর্গকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
আত্মোৎসর্গকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা

জীবনকালে ভালো কাজের প্রশংসা করার জন্য সবসময়ই সাধারণ লোকের প্রবল আগ্রহ আমি লক্ষ্য করেছি। এই আগ্রহের প্রধান কারণ হচ্ছে এই ভালো মানুষগুলো যারা নিজেদেরকে নি:স্বার্থভাবে অন্যের কল্যাণে উৎসর্গ করেন ও বিনিময়ে নূন্যতম প্রশংসাও প্রত্যাশা করেন না। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে জীবন মৃত্যুতে কোনদিনও তাদের পরসেবার মনোবৃত্তি মানুষ ও অন্য সকল প্রাণীর মন থেকে মুছে যায় না। 

সারাবিশ্বে যাদের কল্যাণমূলক কর্ম, তাদেরকে প্রশংসার বানে জর্জরিত করেছে তারা সকলেই জীবদ্দশায় সমাজের একশ্রেণীর মানুষের হীনমন্যতার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন ও বিব্রত হয়েছেন। কিন্তু পরোপকারের মহান ব্রত থেকে কখনই সামান্যতম বিচ্যুত হননি। গত শতাব্দীতেও মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার নিকটাত্মীয়রা জীবনদান করেছেন কিন্তু সত্য থেকে বিচ্যুত হননি। বিশ্বব্যাপী মার্টিন লুথার কিং, জন এফ কেনিডি, ঘানার কোয়ামে নক্রুমা, মহামতি লেনিন, ন্যালসন ম্যান্ডেলা, মহাত্মা গান্ধী, মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীদের নাম আজও শ্রদ্ধাভরে সকলে স্মরণ করে ও তাদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিনিয়ত লক্ষ কোটি মানুষ অন্যের কল্যাণে নিয়োজিত থাকেন। আমাদের এই মহাবিশ্বের উন্নতি এবং প্রগতির যে দৃষ্টান্ত তারা সৃষ্টি করে গেছেন তা দ্বারাই অনুপ্রাণিত হয়ে কোটি, কোটি মানুষ সমাজ উন্নয়নে অপূরণীয় দৃষ্টান্ত রেখে যাচ্ছেন। এই কথা গুলো যখন লিখছি তখন, আমার দৃষ্টিপটে ভেসে উঠেছে বাংলার দুঃখী মানুষের এই শতকের ত্রাতা, সার্বিক কল্যাণের কাজে নিয়োজিত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কথা। 

বাংলার ভূখা-নাঙ্গা, দুঃখী হাজার বছরের অত্যাচার নির্যাতনের শিকার মানুষগুলো জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে, জীবন জীবিকার সকল মায়া ত্যাগ করে, লক্ষ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে, এই ভূখন্ডকে স্বাধীন করেছিল ১৯৭১ সালে। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনকালে একটি পূর্ণ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে, জাতির জনক আমাদেরকে রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় ও জীবনের মুক্তির স্বাদ এনে দিয়েছিলেন। আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের নিকৃষ্ট অনুচর পাকিস্তানের দৃর্বৃত্ত শাসক ও বাংলাদেশের কুলাঙ্গার মোস্তাক জিয়া চক্র যখন আমার জাতির জনককে ও জাতীয় নেতাদেরকে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত স্বাধীন এই দেশকে আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদীদের ক্রীড়ানকে পরিণত করেছিল, তখনই ভাগ্যক্রমে বেঁচে থাকা বঙ্গবন্ধুর দুই জীবিত কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পিতার আরোধ্য মুক্তির সংগ্রামকে জীবনে পরিণত করে আমাদের মাথার উপর এসে দাঁড়িয়েছিলেন ও দিকনির্দেশনা দিতে শুরু করেছিলেন। এটা ১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসের নৃশংস হত্যাকান্ডের পরের কথা।  

গত ১৯ বছরে বাংলার প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে রাষ্ট্রের সমস্ত শক্তি ব্যবহার করে জনগণের কাছে পৌঁছে শেখ হাসিনা বাঙালির জীবনে নিয়ে এসেছেন ক্ষুধাহীন দিন, আবাসস্থলের ব্যবস্থা, শিক্ষা উপযোগী পাঠাগার, স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য গ্রামে গ্রামে স্বাস্থ্য কেন্দ্র, দরিদ্র অভাবী বৃদ্ধ-বৃদ্ধাসহ সকল অনগ্রসর মানুষের খুন্নী-বৃত্তি নিবারনের ব্যবস্থা। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের আজ যে সম্মান ও মর্যাদা এত দ্রুত সেখানে পৌঁছার জন্য যে পরিমাণ শ্রম ও সাধনা দিতে হয় তা এই দুই বোন দিয়েছেন অকাতরে। জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিনে আমাদের পরম সৌভাগ্য প্রায় শতবার তাঁর জীবন বিনাশ করার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলার জনগণ তাঁর সেবাকে আজো নিশ্চিত করেছেন। 

বাংলাদেশে আজ দারিদ্রসীমা সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। শিশুদের খাদ্যের পুষ্টি নিশ্চিত করা হয়েছে। গরীব, দুঃখী ভূমিহীন মানুষের আবাসস্থলের ব্যবস্থা এরইমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে শূন্য বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ দিয়ে আরম্ভ করা বাংলাদেশ আজ নিজ অর্থে পদ্মা সেতুর মতো একটি বিশ্বমানের সেতু নির্মাণ করেছে। এর ফলে সকল অঞ্চলের বাংলাদেশের সমস্ত মানুষকে স্থলপথে যাতায়াতের ব্যবস্থা নিশ্চিত হয়েছে। আমরা স্যাটেলাইট যুগে প্রবেশ করেছি যেটা কল্পনারও একসময় বাইরে ছিলো। ইন্টারনেট ব্যবস্থার উন্নতি করে বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে আমাদের মা ভাই-বোনদের টেলি যোগাযোগের মাধ্যমে দেখতে পারি এবং তাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে পারি। যার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকারের।

আমাদের বাল্যকালে হাজী মোহাম্মদ মহসিনের দয়া ও দাক্ষিণ্য বইয়ের পাতায় পড়ে আমরা পুলকিত হতাম এবং শ্রদ্ধা অবনতচিত্তে তাকে স্মরণ করতাম। গত কদিন আগের সাফ গেইমে জয়ী আমাদের মেয়েদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওয়াদা করা আবাসস্থলের নিশ্চয়তা আমাদেরকে আনন্দে উদ্বেলিত করেছে। শেখ হাসিনার পূণ্যবতী মাতা ও পিতা বাহাত্তর সালের জানুয়ারী মাসে পাকিস্তানীদের দ্বারা অত্যাচারিত নারীদের নিজেদের সন্তানের মর্যাদা দিয়ে যেভাবে তাদের স্বস্তি এনে দিয়েছিলেন, সেই একইভাবে দেশের দুঃখী এবং অভাবী মানুষের সামান্যতম কষ্ট জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ব্যথিত করে এবং কাঁদায়। তাই তিনি যখনই এদেশের মানুষের ব্যক্তিগতও গোষ্ঠীগত বিপদ আসে তখনই তাদের পাশে এসে দাঁড়ান। এবং দেশবাসীকে তাদের সাহায্যে আসার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন। গত কয়েকদিন আগে সিলেটের বিস্তির্ণ এলাকায় যে বন্যা ও প্লাবন এসেছিল তার থেকে ঐসব এলাকার মানুষকে এবং অন্যসকল প্রাণীকে বাঁচানোর জন্য প্রশাসনসহ রাষ্ট্রের সকল যন্ত্রকে ব্যবহার করে ও সমাজের সকল দয়াবান মানুষকে একত্রিত করে, তাদেরকে বন্যা এবং বন্যা পরবর্তী অবস্থা থেকে উত্তোরণের কাজে সম্পৃক্ত করেছেন এবং এর ফলে বানভাসী মানুষের জীবনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।    

আমাদের সকলেরই পূর্বপুরুষদের বহি:শত্রুর প্রতিনিয়ত অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়ে অভাব অনটনের মধ্যেই জীবন কাটাতে হয়েছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পঁচাত্তর পরবর্তী ২৯টি বছর দেশটি লুটেরাদের হাতে ছিল এবং তাদের অত্যাচারের  ফলে সকল সামাজিক এবং মানবিক অধিকার থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছিলাম। ১৯৯৬ সালে একবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে পরবর্তী ৫ বছরে যদিও শাসনতন্ত্রকে পুনস্থাপন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিয়েছিল, কিন্তু তদানীন্তন আমেরিকান রাষ্ট্রপ্রধান বিল ক্লিনটন, ভারতের তখনকার শাসকরা এবং বিএনপির চক্রান্তের ফলে সেই নির্বাচনে ব্যাপক ভোট চুরি করে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। ২০০৯ সাল পর্যন্ত তাদের দেশবিরোধী কার্যকলাপের শিকার হয় বাংলার জনগণ। দেশের উন্নতি ও প্রগতি স্থিমিত হয়ে যায়।

২০০৯ সালে  জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে স্বাধীনভাবে তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা আসার ফলেই এবং সরকারের প্রচেষ্টায়, নিরন্ন কৃষকেরও কৃষি ঝণ এর সুবিধা ভোগ করার সুযোগ আসায়, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষ ব্যাংক ঝণের সুযোগ গ্রহণ করতে সক্ষম হয়। ফলে নিজের অথবা অন্যের জায়গা জমিতে আজকাল ৫টি পর্যন্ত ফসল ফলিয়ে, তার আর্থিক অবস্থার উন্নতি নিয়ে এসেছে। খাদ্যাভাবের কষ্ট থেকে বাংলাদেশ আজ মুক্ত, আমরা এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। জননেত্রী শেখ হাসিনার 'গ্রামকে শহর' পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সারাদেশে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি হওয়ার ফলে দেশের মানুষ এখন তাদের উৎপাদিত পণ্য সহজেই নগরে বন্দরে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে। 

এরকমের হাজারো উদাহরণ দেওয়া যাবে, এতো অর্জন স্বল্পপরিসরে বিস্তৃতভাবে বলা সম্ভব নয়। আমাদের কৃতজ্ঞতার ভান্ডার প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে পাশ্ববর্তী দেশে সিঙ্গাপুরে লি কুয়ান ইউ'র বৈপ্লবিক নেতৃত্বে এবং তার বংশধরদের রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনার মাধ্যমে। মালেয়শিয়ার কালজয়ী পুরুষ মাহাথির মোহাম্মদ আজও নব্বই উর্ধ বয়সে ওই দেশের ভরসাস্থল ও দিকনির্দেশক হিসেবে তার দেশবাসীর আস্থার আসনটি দখল করে আছেন। আমাদের প্রিয় নেত্রী বাংলাদেশের মানুষের ভরসা এবং আশারস্থল জননেত্রী শেখ হাসিনা দিবানিশি বাংলার জনগণের এবং বিশ্ব মানবতার উন্নয়নে অকুতোভয় কাজ করে যাচ্ছেন। তার হাত দিয়েই বাংলা ভাষা বিশ্ববাসীর স্বীকৃতি অর্জন করেছে বলেই জাতিসংঘ ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। 

বাংলাদেশে সকল ভাষাভাষী মানুষের নিজ ভাষা ও ডায়ালগ চর্চার জন্য রাজধানী ঢাকায় একটি কেন্দ্রীয় ইন্সটিটিউট গঠন করে, সকলের মাতৃভাষা উন্নতির প্রাথমিক সোপানটি ঐ ইন্সটিটিউটের মাধ্যমে শুরু করেছেন।    
            
বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই থেকে আজ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে প্রতিবছর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষনটি বাংলায় দেন। বিশ্ব দরবারে বাংলা ভাষার সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধির এই প্রয়াসটির জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভের পর থেকে বঙ্গবন্ধুর অনুসৃ:ত নীতি 'পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত, শোষক ও শোষিত, আমি শোষিতের পক্ষে।' সেই নীতি অনুসরণ করে যেখানে যে কোন বিপদ ও রাষ্ট্রীয় বা সামাজিক সন্ত্রাস দ্বারা জনগণ নির্যাতিত হয় , জননেত্রী শেখ হাসিনা বিনা দ্বিধায় তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। এমনকি যে পাকিস্তান ১৯৭১ সালে আমাদের সমস্ত বাঙালিদের সীমাহীন নির্যাতন করেছে তারাও এবার যখন বন্যা কবলিত হয়ে তাদের সাধারণ মানুষের আশ্রয় ও দুর্ভোগ নিবারনের জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্য চেয়েছে , তখন বাংলাদেশ তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ১২ লক্ষ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা 'মানবতার মা' - মাদার অব হিউমিনিটি হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে আদৃত হয়েছেন। সেই ধারাবাহিকতায় তিনি শত্রু মিত্র বিবেচনা না করে, পাকিস্তানের বানভাসী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। 

বাংলাদেশের ভেতরে ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট জননেত্রীকে যারা হত্যা করার চেষ্টা করেছিল, তাদের মদদদাতা বেগম খালেদা জিয়াকে ফৌজদারী অপরাধের শাস্তি চলাকালেও প্যারোলে মুক্তি দিয়ে ও সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত করে দিয়ে অপরিসীম মানবতার স্বাক্ষর রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কালজয়ী জীবন বাজি রেখে বাংলার মানুষের মুক্তির সংগ্রাম চিরস্থায়ী করার জন্য বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার আত্মত্যাগ বাঙালি জাতি অনন্তকাল গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখবে। আজ শেখ হাসিনার জন্মদিনে তার দীর্ঘায়ু কামনা করি এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ তাঁর জ্যেষ্ঠ কন্যার নেতৃত্বে সারাবিশ্বের মানুষের কাছে আরও মর্যাদার আসনে উপস্থাপিত হোক এই প্রত্যাশা বিশ্ব বাঙালির। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু। শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবি হোন।    

লেখক: বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়