শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৮, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আত্মোৎসর্গকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
আত্মোৎসর্গকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা

জীবনকালে ভালো কাজের প্রশংসা করার জন্য সবসময়ই সাধারণ লোকের প্রবল আগ্রহ আমি লক্ষ্য করেছি। এই আগ্রহের প্রধান কারণ হচ্ছে এই ভালো মানুষগুলো যারা নিজেদেরকে নি:স্বার্থভাবে অন্যের কল্যাণে উৎসর্গ করেন ও বিনিময়ে নূন্যতম প্রশংসাও প্রত্যাশা করেন না। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে জীবন মৃত্যুতে কোনদিনও তাদের পরসেবার মনোবৃত্তি মানুষ ও অন্য সকল প্রাণীর মন থেকে মুছে যায় না। 

সারাবিশ্বে যাদের কল্যাণমূলক কর্ম, তাদেরকে প্রশংসার বানে জর্জরিত করেছে তারা সকলেই জীবদ্দশায় সমাজের একশ্রেণীর মানুষের হীনমন্যতার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন ও বিব্রত হয়েছেন। কিন্তু পরোপকারের মহান ব্রত থেকে কখনই সামান্যতম বিচ্যুত হননি। গত শতাব্দীতেও মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার নিকটাত্মীয়রা জীবনদান করেছেন কিন্তু সত্য থেকে বিচ্যুত হননি। বিশ্বব্যাপী মার্টিন লুথার কিং, জন এফ কেনিডি, ঘানার কোয়ামে নক্রুমা, মহামতি লেনিন, ন্যালসন ম্যান্ডেলা, মহাত্মা গান্ধী, মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীদের নাম আজও শ্রদ্ধাভরে সকলে স্মরণ করে ও তাদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিনিয়ত লক্ষ কোটি মানুষ অন্যের কল্যাণে নিয়োজিত থাকেন। আমাদের এই মহাবিশ্বের উন্নতি এবং প্রগতির যে দৃষ্টান্ত তারা সৃষ্টি করে গেছেন তা দ্বারাই অনুপ্রাণিত হয়ে কোটি, কোটি মানুষ সমাজ উন্নয়নে অপূরণীয় দৃষ্টান্ত রেখে যাচ্ছেন। এই কথা গুলো যখন লিখছি তখন, আমার দৃষ্টিপটে ভেসে উঠেছে বাংলার দুঃখী মানুষের এই শতকের ত্রাতা, সার্বিক কল্যাণের কাজে নিয়োজিত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কথা। 

বাংলার ভূখা-নাঙ্গা, দুঃখী হাজার বছরের অত্যাচার নির্যাতনের শিকার মানুষগুলো জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে, জীবন জীবিকার সকল মায়া ত্যাগ করে, লক্ষ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে, এই ভূখন্ডকে স্বাধীন করেছিল ১৯৭১ সালে। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনকালে একটি পূর্ণ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে, জাতির জনক আমাদেরকে রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় ও জীবনের মুক্তির স্বাদ এনে দিয়েছিলেন। আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের নিকৃষ্ট অনুচর পাকিস্তানের দৃর্বৃত্ত শাসক ও বাংলাদেশের কুলাঙ্গার মোস্তাক জিয়া চক্র যখন আমার জাতির জনককে ও জাতীয় নেতাদেরকে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত স্বাধীন এই দেশকে আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদীদের ক্রীড়ানকে পরিণত করেছিল, তখনই ভাগ্যক্রমে বেঁচে থাকা বঙ্গবন্ধুর দুই জীবিত কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পিতার আরোধ্য মুক্তির সংগ্রামকে জীবনে পরিণত করে আমাদের মাথার উপর এসে দাঁড়িয়েছিলেন ও দিকনির্দেশনা দিতে শুরু করেছিলেন। এটা ১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসের নৃশংস হত্যাকান্ডের পরের কথা।  

গত ১৯ বছরে বাংলার প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে রাষ্ট্রের সমস্ত শক্তি ব্যবহার করে জনগণের কাছে পৌঁছে শেখ হাসিনা বাঙালির জীবনে নিয়ে এসেছেন ক্ষুধাহীন দিন, আবাসস্থলের ব্যবস্থা, শিক্ষা উপযোগী পাঠাগার, স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য গ্রামে গ্রামে স্বাস্থ্য কেন্দ্র, দরিদ্র অভাবী বৃদ্ধ-বৃদ্ধাসহ সকল অনগ্রসর মানুষের খুন্নী-বৃত্তি নিবারনের ব্যবস্থা। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের আজ যে সম্মান ও মর্যাদা এত দ্রুত সেখানে পৌঁছার জন্য যে পরিমাণ শ্রম ও সাধনা দিতে হয় তা এই দুই বোন দিয়েছেন অকাতরে। জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিনে আমাদের পরম সৌভাগ্য প্রায় শতবার তাঁর জীবন বিনাশ করার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলার জনগণ তাঁর সেবাকে আজো নিশ্চিত করেছেন। 

বাংলাদেশে আজ দারিদ্রসীমা সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। শিশুদের খাদ্যের পুষ্টি নিশ্চিত করা হয়েছে। গরীব, দুঃখী ভূমিহীন মানুষের আবাসস্থলের ব্যবস্থা এরইমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে শূন্য বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ দিয়ে আরম্ভ করা বাংলাদেশ আজ নিজ অর্থে পদ্মা সেতুর মতো একটি বিশ্বমানের সেতু নির্মাণ করেছে। এর ফলে সকল অঞ্চলের বাংলাদেশের সমস্ত মানুষকে স্থলপথে যাতায়াতের ব্যবস্থা নিশ্চিত হয়েছে। আমরা স্যাটেলাইট যুগে প্রবেশ করেছি যেটা কল্পনারও একসময় বাইরে ছিলো। ইন্টারনেট ব্যবস্থার উন্নতি করে বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে আমাদের মা ভাই-বোনদের টেলি যোগাযোগের মাধ্যমে দেখতে পারি এবং তাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে পারি। যার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকারের।

আমাদের বাল্যকালে হাজী মোহাম্মদ মহসিনের দয়া ও দাক্ষিণ্য বইয়ের পাতায় পড়ে আমরা পুলকিত হতাম এবং শ্রদ্ধা অবনতচিত্তে তাকে স্মরণ করতাম। গত কদিন আগের সাফ গেইমে জয়ী আমাদের মেয়েদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওয়াদা করা আবাসস্থলের নিশ্চয়তা আমাদেরকে আনন্দে উদ্বেলিত করেছে। শেখ হাসিনার পূণ্যবতী মাতা ও পিতা বাহাত্তর সালের জানুয়ারী মাসে পাকিস্তানীদের দ্বারা অত্যাচারিত নারীদের নিজেদের সন্তানের মর্যাদা দিয়ে যেভাবে তাদের স্বস্তি এনে দিয়েছিলেন, সেই একইভাবে দেশের দুঃখী এবং অভাবী মানুষের সামান্যতম কষ্ট জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ব্যথিত করে এবং কাঁদায়। তাই তিনি যখনই এদেশের মানুষের ব্যক্তিগতও গোষ্ঠীগত বিপদ আসে তখনই তাদের পাশে এসে দাঁড়ান। এবং দেশবাসীকে তাদের সাহায্যে আসার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন। গত কয়েকদিন আগে সিলেটের বিস্তির্ণ এলাকায় যে বন্যা ও প্লাবন এসেছিল তার থেকে ঐসব এলাকার মানুষকে এবং অন্যসকল প্রাণীকে বাঁচানোর জন্য প্রশাসনসহ রাষ্ট্রের সকল যন্ত্রকে ব্যবহার করে ও সমাজের সকল দয়াবান মানুষকে একত্রিত করে, তাদেরকে বন্যা এবং বন্যা পরবর্তী অবস্থা থেকে উত্তোরণের কাজে সম্পৃক্ত করেছেন এবং এর ফলে বানভাসী মানুষের জীবনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।    

আমাদের সকলেরই পূর্বপুরুষদের বহি:শত্রুর প্রতিনিয়ত অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়ে অভাব অনটনের মধ্যেই জীবন কাটাতে হয়েছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পঁচাত্তর পরবর্তী ২৯টি বছর দেশটি লুটেরাদের হাতে ছিল এবং তাদের অত্যাচারের  ফলে সকল সামাজিক এবং মানবিক অধিকার থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছিলাম। ১৯৯৬ সালে একবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে পরবর্তী ৫ বছরে যদিও শাসনতন্ত্রকে পুনস্থাপন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিয়েছিল, কিন্তু তদানীন্তন আমেরিকান রাষ্ট্রপ্রধান বিল ক্লিনটন, ভারতের তখনকার শাসকরা এবং বিএনপির চক্রান্তের ফলে সেই নির্বাচনে ব্যাপক ভোট চুরি করে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। ২০০৯ সাল পর্যন্ত তাদের দেশবিরোধী কার্যকলাপের শিকার হয় বাংলার জনগণ। দেশের উন্নতি ও প্রগতি স্থিমিত হয়ে যায়।

২০০৯ সালে  জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে স্বাধীনভাবে তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা আসার ফলেই এবং সরকারের প্রচেষ্টায়, নিরন্ন কৃষকেরও কৃষি ঝণ এর সুবিধা ভোগ করার সুযোগ আসায়, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষ ব্যাংক ঝণের সুযোগ গ্রহণ করতে সক্ষম হয়। ফলে নিজের অথবা অন্যের জায়গা জমিতে আজকাল ৫টি পর্যন্ত ফসল ফলিয়ে, তার আর্থিক অবস্থার উন্নতি নিয়ে এসেছে। খাদ্যাভাবের কষ্ট থেকে বাংলাদেশ আজ মুক্ত, আমরা এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। জননেত্রী শেখ হাসিনার 'গ্রামকে শহর' পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সারাদেশে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি হওয়ার ফলে দেশের মানুষ এখন তাদের উৎপাদিত পণ্য সহজেই নগরে বন্দরে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে। 

এরকমের হাজারো উদাহরণ দেওয়া যাবে, এতো অর্জন স্বল্পপরিসরে বিস্তৃতভাবে বলা সম্ভব নয়। আমাদের কৃতজ্ঞতার ভান্ডার প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে পাশ্ববর্তী দেশে সিঙ্গাপুরে লি কুয়ান ইউ'র বৈপ্লবিক নেতৃত্বে এবং তার বংশধরদের রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনার মাধ্যমে। মালেয়শিয়ার কালজয়ী পুরুষ মাহাথির মোহাম্মদ আজও নব্বই উর্ধ বয়সে ওই দেশের ভরসাস্থল ও দিকনির্দেশক হিসেবে তার দেশবাসীর আস্থার আসনটি দখল করে আছেন। আমাদের প্রিয় নেত্রী বাংলাদেশের মানুষের ভরসা এবং আশারস্থল জননেত্রী শেখ হাসিনা দিবানিশি বাংলার জনগণের এবং বিশ্ব মানবতার উন্নয়নে অকুতোভয় কাজ করে যাচ্ছেন। তার হাত দিয়েই বাংলা ভাষা বিশ্ববাসীর স্বীকৃতি অর্জন করেছে বলেই জাতিসংঘ ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। 

বাংলাদেশে সকল ভাষাভাষী মানুষের নিজ ভাষা ও ডায়ালগ চর্চার জন্য রাজধানী ঢাকায় একটি কেন্দ্রীয় ইন্সটিটিউট গঠন করে, সকলের মাতৃভাষা উন্নতির প্রাথমিক সোপানটি ঐ ইন্সটিটিউটের মাধ্যমে শুরু করেছেন।    
            
বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই থেকে আজ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে প্রতিবছর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষনটি বাংলায় দেন। বিশ্ব দরবারে বাংলা ভাষার সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধির এই প্রয়াসটির জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভের পর থেকে বঙ্গবন্ধুর অনুসৃ:ত নীতি 'পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত, শোষক ও শোষিত, আমি শোষিতের পক্ষে।' সেই নীতি অনুসরণ করে যেখানে যে কোন বিপদ ও রাষ্ট্রীয় বা সামাজিক সন্ত্রাস দ্বারা জনগণ নির্যাতিত হয় , জননেত্রী শেখ হাসিনা বিনা দ্বিধায় তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। এমনকি যে পাকিস্তান ১৯৭১ সালে আমাদের সমস্ত বাঙালিদের সীমাহীন নির্যাতন করেছে তারাও এবার যখন বন্যা কবলিত হয়ে তাদের সাধারণ মানুষের আশ্রয় ও দুর্ভোগ নিবারনের জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্য চেয়েছে , তখন বাংলাদেশ তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ১২ লক্ষ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা 'মানবতার মা' - মাদার অব হিউমিনিটি হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে আদৃত হয়েছেন। সেই ধারাবাহিকতায় তিনি শত্রু মিত্র বিবেচনা না করে, পাকিস্তানের বানভাসী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। 

বাংলাদেশের ভেতরে ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট জননেত্রীকে যারা হত্যা করার চেষ্টা করেছিল, তাদের মদদদাতা বেগম খালেদা জিয়াকে ফৌজদারী অপরাধের শাস্তি চলাকালেও প্যারোলে মুক্তি দিয়ে ও সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত করে দিয়ে অপরিসীম মানবতার স্বাক্ষর রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কালজয়ী জীবন বাজি রেখে বাংলার মানুষের মুক্তির সংগ্রাম চিরস্থায়ী করার জন্য বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার আত্মত্যাগ বাঙালি জাতি অনন্তকাল গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখবে। আজ শেখ হাসিনার জন্মদিনে তার দীর্ঘায়ু কামনা করি এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ তাঁর জ্যেষ্ঠ কন্যার নেতৃত্বে সারাবিশ্বের মানুষের কাছে আরও মর্যাদার আসনে উপস্থাপিত হোক এই প্রত্যাশা বিশ্ব বাঙালির। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু। শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবি হোন।    

লেখক: বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন