শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৮, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আত্মোৎসর্গকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
আত্মোৎসর্গকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা

জীবনকালে ভালো কাজের প্রশংসা করার জন্য সবসময়ই সাধারণ লোকের প্রবল আগ্রহ আমি লক্ষ্য করেছি। এই আগ্রহের প্রধান কারণ হচ্ছে এই ভালো মানুষগুলো যারা নিজেদেরকে নি:স্বার্থভাবে অন্যের কল্যাণে উৎসর্গ করেন ও বিনিময়ে নূন্যতম প্রশংসাও প্রত্যাশা করেন না। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে জীবন মৃত্যুতে কোনদিনও তাদের পরসেবার মনোবৃত্তি মানুষ ও অন্য সকল প্রাণীর মন থেকে মুছে যায় না। 

সারাবিশ্বে যাদের কল্যাণমূলক কর্ম, তাদেরকে প্রশংসার বানে জর্জরিত করেছে তারা সকলেই জীবদ্দশায় সমাজের একশ্রেণীর মানুষের হীনমন্যতার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন ও বিব্রত হয়েছেন। কিন্তু পরোপকারের মহান ব্রত থেকে কখনই সামান্যতম বিচ্যুত হননি। গত শতাব্দীতেও মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার নিকটাত্মীয়রা জীবনদান করেছেন কিন্তু সত্য থেকে বিচ্যুত হননি। বিশ্বব্যাপী মার্টিন লুথার কিং, জন এফ কেনিডি, ঘানার কোয়ামে নক্রুমা, মহামতি লেনিন, ন্যালসন ম্যান্ডেলা, মহাত্মা গান্ধী, মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীদের নাম আজও শ্রদ্ধাভরে সকলে স্মরণ করে ও তাদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিনিয়ত লক্ষ কোটি মানুষ অন্যের কল্যাণে নিয়োজিত থাকেন। আমাদের এই মহাবিশ্বের উন্নতি এবং প্রগতির যে দৃষ্টান্ত তারা সৃষ্টি করে গেছেন তা দ্বারাই অনুপ্রাণিত হয়ে কোটি, কোটি মানুষ সমাজ উন্নয়নে অপূরণীয় দৃষ্টান্ত রেখে যাচ্ছেন। এই কথা গুলো যখন লিখছি তখন, আমার দৃষ্টিপটে ভেসে উঠেছে বাংলার দুঃখী মানুষের এই শতকের ত্রাতা, সার্বিক কল্যাণের কাজে নিয়োজিত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কথা। 

বাংলার ভূখা-নাঙ্গা, দুঃখী হাজার বছরের অত্যাচার নির্যাতনের শিকার মানুষগুলো জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে, জীবন জীবিকার সকল মায়া ত্যাগ করে, লক্ষ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে, এই ভূখন্ডকে স্বাধীন করেছিল ১৯৭১ সালে। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনকালে একটি পূর্ণ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে, জাতির জনক আমাদেরকে রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় ও জীবনের মুক্তির স্বাদ এনে দিয়েছিলেন। আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের নিকৃষ্ট অনুচর পাকিস্তানের দৃর্বৃত্ত শাসক ও বাংলাদেশের কুলাঙ্গার মোস্তাক জিয়া চক্র যখন আমার জাতির জনককে ও জাতীয় নেতাদেরকে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত স্বাধীন এই দেশকে আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদীদের ক্রীড়ানকে পরিণত করেছিল, তখনই ভাগ্যক্রমে বেঁচে থাকা বঙ্গবন্ধুর দুই জীবিত কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পিতার আরোধ্য মুক্তির সংগ্রামকে জীবনে পরিণত করে আমাদের মাথার উপর এসে দাঁড়িয়েছিলেন ও দিকনির্দেশনা দিতে শুরু করেছিলেন। এটা ১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসের নৃশংস হত্যাকান্ডের পরের কথা।  

গত ১৯ বছরে বাংলার প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে রাষ্ট্রের সমস্ত শক্তি ব্যবহার করে জনগণের কাছে পৌঁছে শেখ হাসিনা বাঙালির জীবনে নিয়ে এসেছেন ক্ষুধাহীন দিন, আবাসস্থলের ব্যবস্থা, শিক্ষা উপযোগী পাঠাগার, স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য গ্রামে গ্রামে স্বাস্থ্য কেন্দ্র, দরিদ্র অভাবী বৃদ্ধ-বৃদ্ধাসহ সকল অনগ্রসর মানুষের খুন্নী-বৃত্তি নিবারনের ব্যবস্থা। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের আজ যে সম্মান ও মর্যাদা এত দ্রুত সেখানে পৌঁছার জন্য যে পরিমাণ শ্রম ও সাধনা দিতে হয় তা এই দুই বোন দিয়েছেন অকাতরে। জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিনে আমাদের পরম সৌভাগ্য প্রায় শতবার তাঁর জীবন বিনাশ করার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলার জনগণ তাঁর সেবাকে আজো নিশ্চিত করেছেন। 

বাংলাদেশে আজ দারিদ্রসীমা সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। শিশুদের খাদ্যের পুষ্টি নিশ্চিত করা হয়েছে। গরীব, দুঃখী ভূমিহীন মানুষের আবাসস্থলের ব্যবস্থা এরইমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে শূন্য বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ দিয়ে আরম্ভ করা বাংলাদেশ আজ নিজ অর্থে পদ্মা সেতুর মতো একটি বিশ্বমানের সেতু নির্মাণ করেছে। এর ফলে সকল অঞ্চলের বাংলাদেশের সমস্ত মানুষকে স্থলপথে যাতায়াতের ব্যবস্থা নিশ্চিত হয়েছে। আমরা স্যাটেলাইট যুগে প্রবেশ করেছি যেটা কল্পনারও একসময় বাইরে ছিলো। ইন্টারনেট ব্যবস্থার উন্নতি করে বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে আমাদের মা ভাই-বোনদের টেলি যোগাযোগের মাধ্যমে দেখতে পারি এবং তাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে পারি। যার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকারের।

আমাদের বাল্যকালে হাজী মোহাম্মদ মহসিনের দয়া ও দাক্ষিণ্য বইয়ের পাতায় পড়ে আমরা পুলকিত হতাম এবং শ্রদ্ধা অবনতচিত্তে তাকে স্মরণ করতাম। গত কদিন আগের সাফ গেইমে জয়ী আমাদের মেয়েদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওয়াদা করা আবাসস্থলের নিশ্চয়তা আমাদেরকে আনন্দে উদ্বেলিত করেছে। শেখ হাসিনার পূণ্যবতী মাতা ও পিতা বাহাত্তর সালের জানুয়ারী মাসে পাকিস্তানীদের দ্বারা অত্যাচারিত নারীদের নিজেদের সন্তানের মর্যাদা দিয়ে যেভাবে তাদের স্বস্তি এনে দিয়েছিলেন, সেই একইভাবে দেশের দুঃখী এবং অভাবী মানুষের সামান্যতম কষ্ট জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ব্যথিত করে এবং কাঁদায়। তাই তিনি যখনই এদেশের মানুষের ব্যক্তিগতও গোষ্ঠীগত বিপদ আসে তখনই তাদের পাশে এসে দাঁড়ান। এবং দেশবাসীকে তাদের সাহায্যে আসার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন। গত কয়েকদিন আগে সিলেটের বিস্তির্ণ এলাকায় যে বন্যা ও প্লাবন এসেছিল তার থেকে ঐসব এলাকার মানুষকে এবং অন্যসকল প্রাণীকে বাঁচানোর জন্য প্রশাসনসহ রাষ্ট্রের সকল যন্ত্রকে ব্যবহার করে ও সমাজের সকল দয়াবান মানুষকে একত্রিত করে, তাদেরকে বন্যা এবং বন্যা পরবর্তী অবস্থা থেকে উত্তোরণের কাজে সম্পৃক্ত করেছেন এবং এর ফলে বানভাসী মানুষের জীবনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।    

আমাদের সকলেরই পূর্বপুরুষদের বহি:শত্রুর প্রতিনিয়ত অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়ে অভাব অনটনের মধ্যেই জীবন কাটাতে হয়েছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পঁচাত্তর পরবর্তী ২৯টি বছর দেশটি লুটেরাদের হাতে ছিল এবং তাদের অত্যাচারের  ফলে সকল সামাজিক এবং মানবিক অধিকার থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছিলাম। ১৯৯৬ সালে একবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে পরবর্তী ৫ বছরে যদিও শাসনতন্ত্রকে পুনস্থাপন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিয়েছিল, কিন্তু তদানীন্তন আমেরিকান রাষ্ট্রপ্রধান বিল ক্লিনটন, ভারতের তখনকার শাসকরা এবং বিএনপির চক্রান্তের ফলে সেই নির্বাচনে ব্যাপক ভোট চুরি করে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। ২০০৯ সাল পর্যন্ত তাদের দেশবিরোধী কার্যকলাপের শিকার হয় বাংলার জনগণ। দেশের উন্নতি ও প্রগতি স্থিমিত হয়ে যায়।

২০০৯ সালে  জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে স্বাধীনভাবে তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা আসার ফলেই এবং সরকারের প্রচেষ্টায়, নিরন্ন কৃষকেরও কৃষি ঝণ এর সুবিধা ভোগ করার সুযোগ আসায়, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষ ব্যাংক ঝণের সুযোগ গ্রহণ করতে সক্ষম হয়। ফলে নিজের অথবা অন্যের জায়গা জমিতে আজকাল ৫টি পর্যন্ত ফসল ফলিয়ে, তার আর্থিক অবস্থার উন্নতি নিয়ে এসেছে। খাদ্যাভাবের কষ্ট থেকে বাংলাদেশ আজ মুক্ত, আমরা এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। জননেত্রী শেখ হাসিনার 'গ্রামকে শহর' পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সারাদেশে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি হওয়ার ফলে দেশের মানুষ এখন তাদের উৎপাদিত পণ্য সহজেই নগরে বন্দরে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে। 

এরকমের হাজারো উদাহরণ দেওয়া যাবে, এতো অর্জন স্বল্পপরিসরে বিস্তৃতভাবে বলা সম্ভব নয়। আমাদের কৃতজ্ঞতার ভান্ডার প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে পাশ্ববর্তী দেশে সিঙ্গাপুরে লি কুয়ান ইউ'র বৈপ্লবিক নেতৃত্বে এবং তার বংশধরদের রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনার মাধ্যমে। মালেয়শিয়ার কালজয়ী পুরুষ মাহাথির মোহাম্মদ আজও নব্বই উর্ধ বয়সে ওই দেশের ভরসাস্থল ও দিকনির্দেশক হিসেবে তার দেশবাসীর আস্থার আসনটি দখল করে আছেন। আমাদের প্রিয় নেত্রী বাংলাদেশের মানুষের ভরসা এবং আশারস্থল জননেত্রী শেখ হাসিনা দিবানিশি বাংলার জনগণের এবং বিশ্ব মানবতার উন্নয়নে অকুতোভয় কাজ করে যাচ্ছেন। তার হাত দিয়েই বাংলা ভাষা বিশ্ববাসীর স্বীকৃতি অর্জন করেছে বলেই জাতিসংঘ ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। 

বাংলাদেশে সকল ভাষাভাষী মানুষের নিজ ভাষা ও ডায়ালগ চর্চার জন্য রাজধানী ঢাকায় একটি কেন্দ্রীয় ইন্সটিটিউট গঠন করে, সকলের মাতৃভাষা উন্নতির প্রাথমিক সোপানটি ঐ ইন্সটিটিউটের মাধ্যমে শুরু করেছেন।    
            
বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই থেকে আজ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে প্রতিবছর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষনটি বাংলায় দেন। বিশ্ব দরবারে বাংলা ভাষার সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধির এই প্রয়াসটির জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভের পর থেকে বঙ্গবন্ধুর অনুসৃ:ত নীতি 'পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত, শোষক ও শোষিত, আমি শোষিতের পক্ষে।' সেই নীতি অনুসরণ করে যেখানে যে কোন বিপদ ও রাষ্ট্রীয় বা সামাজিক সন্ত্রাস দ্বারা জনগণ নির্যাতিত হয় , জননেত্রী শেখ হাসিনা বিনা দ্বিধায় তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। এমনকি যে পাকিস্তান ১৯৭১ সালে আমাদের সমস্ত বাঙালিদের সীমাহীন নির্যাতন করেছে তারাও এবার যখন বন্যা কবলিত হয়ে তাদের সাধারণ মানুষের আশ্রয় ও দুর্ভোগ নিবারনের জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্য চেয়েছে , তখন বাংলাদেশ তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ১২ লক্ষ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা 'মানবতার মা' - মাদার অব হিউমিনিটি হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে আদৃত হয়েছেন। সেই ধারাবাহিকতায় তিনি শত্রু মিত্র বিবেচনা না করে, পাকিস্তানের বানভাসী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। 

বাংলাদেশের ভেতরে ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট জননেত্রীকে যারা হত্যা করার চেষ্টা করেছিল, তাদের মদদদাতা বেগম খালেদা জিয়াকে ফৌজদারী অপরাধের শাস্তি চলাকালেও প্যারোলে মুক্তি দিয়ে ও সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত করে দিয়ে অপরিসীম মানবতার স্বাক্ষর রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কালজয়ী জীবন বাজি রেখে বাংলার মানুষের মুক্তির সংগ্রাম চিরস্থায়ী করার জন্য বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার আত্মত্যাগ বাঙালি জাতি অনন্তকাল গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখবে। আজ শেখ হাসিনার জন্মদিনে তার দীর্ঘায়ু কামনা করি এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ তাঁর জ্যেষ্ঠ কন্যার নেতৃত্বে সারাবিশ্বের মানুষের কাছে আরও মর্যাদার আসনে উপস্থাপিত হোক এই প্রত্যাশা বিশ্ব বাঙালির। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু। শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবি হোন।    

লেখক: বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা