শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪২, শনিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২২

পার্বত্য শান্তিচুক্তির তিন দশক

কর্নেল মেসবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, বিএসপি
অনলাইন ভার্সন
পার্বত্য শান্তিচুক্তির তিন দশক

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এমএন লারমা এর নেতৃত্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) গঠিত হয়। পিসিজেএসএস এর সশস্ত্র সংগঠন হিসেবে শান্তিবাহিনী প্রতিষ্ঠা হয়। পঁচাত্তর পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশের এই জটিল বিষয়টি রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। এরপর থেকে দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তবর্তী এই তিন পার্বত্য জেলায় কার্যত শান্তি স্থাপন করা যায়নি। ফলে সেখানে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপ। দেশের আয়তনের প্রায় এক-দশমাংশ এলাকা নিয়ে বিস্তৃত পাহাড়ি অঞ্চলে সৃষ্টি হয় অস্থিতিশীলতা। ১৯৯৬ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি স্থাপনের জন্য কার্যকর উদ্যোগ নেয়া হয় যার অংশ হিসেবে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে গঠন করা হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি। পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) এর মধ্যে দীর্ঘ আলোচনার প্রেক্ষিতে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি। তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ছাড়াই দুই যুগ ধরে চলা সশস্ত্র বিদ্রোহের অবসান ঘটিয়ে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক সমাধান হয়। শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি শান্তিবাহিনীর একটি দল সন্তুু লারমার নেতৃত্বে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অস্ত্র সমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। পার্বত্য অঞ্চলের বসবাসরত জনগণের অধিকার এ চুক্তির মাধ্যমে দলিলে প্রণীত হয়। শান্তিচুক্তির পূর্বে এ অঞ্চলটি এতটাই অস্থিতিশীল ছিল যে, শুধু ১৯৮০ থেকে ১৯৯১ সালের মধ্যেই ১,১৮০ জন ব্যক্তি শান্তিবাহিনীর হাতে প্রাণ হারায়। 

আঞ্চলিক সংঘাত কোন দেশেই কাম্য নয়। পার্বত্য শান্তিচুক্তি ছিল বাংলাদেশের অখণ্ডতা রক্ষায় জন্য গুরুত্বপূর্ণ। দেশের মোট ১৩,১৪৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত দক্ষিণ পূর্বাংশের তিনটি পার্বত্য জেলায় হাজার বছরের সংস্কৃতিকে ধারণ করে বাঙালি-উপজাতি গোষ্ঠী একসাথে বসবাস করে আসছে। পার্বত্য অঞ্চলটির পাশেই রয়েছে ভারতের মিজোরাম, ত্রিপুরা ও মিয়ানমার সীমান্ত। সম্ভাবনাময় বিপুল পরিমাণ প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদ, গুরুত্বপূর্ণ নদীপ্রবাহ, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ, পর্যটন স্থান, অদূরে অবস্থিত চট্টগ্রাম বন্দর ও কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকাটিকে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। সঙ্গত কারণেই শান্তিচুক্তি করে এখানকার স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা জরুরি ছিল।
শান্তিচুক্তি পূর্ববর্তী ২৫ বছরে পার্বত্য অঞ্চলটি সাধারণ মানুষের কাছে ছিল এক আতঙ্কের নাম। সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলটি এ সময়ে উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নয়নের ছোঁয়া পায়নি। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির (ঘ) অংশে বলা হয়েছে, শান্তিবাহিনীর সদস্যরা ৪৫ দিনের মধ্যে অস্ত্র সমর্পণ করবেন এবং সরকার সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করবেন। কিন্ত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অস্ত্র জমাদানে ব্যর্থ হলে সরকার আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে। পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পূর্বমুহূর্ত পর্যন্ত শান্তিচুক্তি না হওয়ার পেছনেও অশুভ শক্তি সক্রিয় ছিল। তারপরও শান্তিপূর্ণভাবে সরকার সহনশীলতা ও দক্ষতার সাথে শান্তিচুক্তি সম্পাদন করতে সমর্থ হয়। শান্তিচুক্তি প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ী এলাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হতে পারেনি। কিন্তু  সেনা, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন সহযোগী বাহিনীর সহায়তায় দেশের স্বাধীনতা ও ভূখণ্ডের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার চলমান প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।

চুক্তির মোট ৭২টি ধারার মধ্যে ইতোমধ্যে ৪৮টি বাস্তবায়ন করা হয়েছে ও ১৫টি ধারা আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে, বাকিগুলো বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতার কোন ঘাটতি নেই। ইতোমধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনসহ আঞ্চলিক পরিষদ গঠন করা হয়েছে, যার চেয়ারম্যানসহ সদস্য সংখ্যা নির্ধারণে পাহাড়ীদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম সংক্রান্ত আইন প্রণয়নের ক্ষমতাও পরিষদকে দেওয়া হয়েছে। উপজাতিদের ভূমির মালিকানা নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা শান্তিচুক্তির মাধ্যমে নির্বিঘ্ন করা হয়। পার্বত্য অঞ্চলের বিদ্যমান সবচেয়ে বড় সমস্যা ভূমি বিরোধ, যা নিষ্পত্তি করতে ইতোমধ্যে গঠিত হয়েছে আলাদা ভূমি কমিশন। ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন দলটির অস্ত্র জমাদানের দিনেই সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে সরকার। পার্বত্য এলাকার দুই শতাধিক সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছে। পার্বত্য অঞ্চলের সংস্কৃতি যাতে নষ্ট হয়ে না যায় এজন্য তিন পার্বত্য জেলায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সরকারি চাকুরিতে উপজাতি কোটার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড আইন ২০১৪ জাতীয় সংসদে পাস করা হয়েছে, যেখানে বৃহৎ একটি পরিকল্পনা নিয়ে আগামীতে পার্বত্য অঞ্চলকে দেশের উন্নয়নের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে কাজে লাগাতে চায় সরকার। পার্বত্য অঞ্চলের যোগাযোগের ক্ষেত্রেও নেয়া হয়েছে নানাবিধ পরিকল্পনা। ১৯৯৮ সালের পর প্রায় ৩৪৪০ কিঃমিঃ পাকা রাস্তা ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সর্বশেষ গত ৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে যে ১০০ টি সেতু উদ্বোধন করেন তার ৪২টি খাগড়াছড়িতে ও তিন পার্বত্য জেলা মিলে মোট ৪৬ টি সেতু রয়েছে। নির্মিত সেতুর ফলে দুর্গম পাহাড়ী অঞ্চলের সড়ক যোগাযোগ সহজতর হবে, যা পণ্য পরিবহন, পর্যটন ও সার্বিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় এক যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। 

দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের তিনটি পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে প্রায় ১৬ লাখ মানুষের বসবাস। জনসংখ্যার বিচারে মাত্র ১ শতাংশ লোক এ এলাকায় বসবাস করলেও আয়তনে দেশের মোট ভূখণ্ডের ১০ শতাংশ জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। দেশের মূলধারার উন্নয়নের সাথে প্রতিনিয়ত এ পাহাড়ী অঞ্চল যুক্ত হচ্ছে। চলমান জ্বালানি সংকটের সময় সরকার তেল, গ্যাস, কয়লার মতো প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের উৎস অনুসন্ধানের জন্য পাহাড়ী অঞ্চলকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। ভারতের ত্রিপুরা ও মিয়ানমারের সীমান্ত ঘেঁষা একই রকম পার্বত্য অঞ্চলে গ্যাসের বিপুল মজুদসহ খনির সন্ধান পাওয়া গেছে-যা থেকে প্রতিবেশী দেশ দুটি গ্যাস উত্তোলন করছে। শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে পাহাড়ীদের নিজস্ব ভাষা, শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চার উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যায়। তাদের নিজ ভাষায় প্রধানত চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা (ককবরক), গারো ও ওঁরাও (সাদরি)দের জন্য প্রাক-প্রাথমিকের পাঠ্যপুস্তক প্রণীত হয়েছে, যার ফলে স্ব স্ব মাতৃভাষার বর্ণমালার সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে পাহাড়ী শিশুরা। এতে পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বাড়ার পাশাপাশি উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে তাদের মাঝে। এ অঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য প্রায় ৫,০০০ পাড়া সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে এবং সেখানে মৌলিক সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে ইউনিসেফসহ বিভিন্ন সেবাধর্মী সংগঠন। 

পাহাড়ে শান্তি বজায় রাখা এবং উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার প্রয়াসে ২৪ ঘণ্টা সজাগ দৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা। করোনা ভাইরাসের সময় পাহাড়ী দুর্গম অঞ্চলে সরকারি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়। পাহাড়ী জনগোষ্ঠী যেনো শিক্ষায় পিছিয়ে না পড়ে সেজন্য পূর্বের তুলনায় নতুন অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করে দিয়েছে সেনাবাহিনীর নিজস্ব ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিট, শিক্ষার পাশাপাশি কাজ করছে পিছিয়ে পড়া এ এলাকার ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে। সরকার জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার সাথে সংগতি রেখে ২০১৯-২০২১ মেয়াদে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্প শীর্ষক দীর্ঘমেয়াদী এক প্রকল্প নিয়েছে। যেখানে মোট সুবিধাভোগীর সংখ্যা ১০,৭১,২০০ জন বা ২,০৬,০০০টি পরিবার। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন যার মাধ্যমে মৌলিক সেবার সুযোগ বৃদ্ধিকরণ, মা ও শিশুদের জীবন রক্ষাকারী বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবহারিক জ্ঞান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এ লক্ষ্যে পাড়াকেন্দ্র, প্রশিক্ষণ ভবন ও গুদাম সংস্কার, ২৫টি মডেল পাড়াকেন্দ্রসহ ১০০০ নতুন পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ, টিকাদান, গর্ভ ও প্রসবকালীন পরামর্শ, রেফারেল ব্যবস্থার মাধ্যমে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবাদান, শিশু বিকাশ, প্রাক- প্রাথমিক শিক্ষা ও শিশু লালনপালনের জন্য অভিভাবকদের সচেতন করা, ১২০০ শিক্ষার্থীর খাদ্য, পোশাক, শিক্ষা উপকরণ, বৃত্তিমূলক কোর্স ও শিক্ষককর্মচারীর বেতনভাতা ইত্যাদি সম্বলিত কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। 

সরকারি তথ্যমতে, এ প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি অনেকটাই সম্পন্ন হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রাণালয়ের হিসেবে, ৪০০০ পাড়াকর্মী, ৪০০ জন মাঠ সংগঠক ও ৩০৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। ৪৮,০০০ শিশুর শিশুবিকাশ ও প্রাক শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। আধুনিক সুবিধা সম্বলিত ২৫টি মডেল পাড়াকেন্দ্রে অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে টেকসই পাড়াকেন্দ্র স্থাপন, ১০০০ পাড়াকর্মী ও মাঠ সংগঠক এবং ৫০ জন কর্মকর্তার শিশু লালন পালনের উপর প্রশিক্ষণ, ১৩৪৮টি পাড়াকেন্দ্র মেরামতের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। 

পাহাড়ীরা বিভিন্ন সময় দাবি জানিয়ে আসছে, মন্দির, মঠ-গির্জা, উপসানালয়, শশ্মানকে দখলদারমুক্ত করতে হবে। ঐতিহ্য, ভাষা-সংস্কৃতি সংরক্ষণের জন্য প্রতিটি জেলায় জাদুঘর তৈরি করে দিতে হবে যা সরকার পূরণ করে চলেছে। বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ ছাড়া এমন শান্তিচুক্তি বিরল। এ বিরল দৃষ্টান্ত অসীম সাহসের সাথে স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ও বিচক্ষণ নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক প্রজ্ঞার ফলস্বরূপ এ চুক্তির কারণেই পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের মূলধারার সকল কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। শান্তিচুক্তির মাধ্যমে পাহাড়ি ও বাঙালিদের একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলার পথ তৈরি হয়। এটি সাধারণ কোন চুক্তি নয় বরং আন্তরিকতা ও পারস্পরিক বিশ্বাসের সাথে সম্পর্কিত, যা বাংলাদেশের জন্য অন্যন অর্জন। স্বাধীন সার্বভৌম দেশে বৈষম্যহীন, টেকসই, উন্নত, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল সমাজ গঠনে মূখ্য ভূমিকা রাখবে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন