শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪২, শনিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২২

পার্বত্য শান্তিচুক্তির তিন দশক

কর্নেল মেসবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, বিএসপি
অনলাইন ভার্সন
পার্বত্য শান্তিচুক্তির তিন দশক

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এমএন লারমা এর নেতৃত্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) গঠিত হয়। পিসিজেএসএস এর সশস্ত্র সংগঠন হিসেবে শান্তিবাহিনী প্রতিষ্ঠা হয়। পঁচাত্তর পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশের এই জটিল বিষয়টি রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। এরপর থেকে দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তবর্তী এই তিন পার্বত্য জেলায় কার্যত শান্তি স্থাপন করা যায়নি। ফলে সেখানে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপ। দেশের আয়তনের প্রায় এক-দশমাংশ এলাকা নিয়ে বিস্তৃত পাহাড়ি অঞ্চলে সৃষ্টি হয় অস্থিতিশীলতা। ১৯৯৬ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি স্থাপনের জন্য কার্যকর উদ্যোগ নেয়া হয় যার অংশ হিসেবে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে গঠন করা হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি। পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) এর মধ্যে দীর্ঘ আলোচনার প্রেক্ষিতে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি। তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ছাড়াই দুই যুগ ধরে চলা সশস্ত্র বিদ্রোহের অবসান ঘটিয়ে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক সমাধান হয়। শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি শান্তিবাহিনীর একটি দল সন্তুু লারমার নেতৃত্বে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অস্ত্র সমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। পার্বত্য অঞ্চলের বসবাসরত জনগণের অধিকার এ চুক্তির মাধ্যমে দলিলে প্রণীত হয়। শান্তিচুক্তির পূর্বে এ অঞ্চলটি এতটাই অস্থিতিশীল ছিল যে, শুধু ১৯৮০ থেকে ১৯৯১ সালের মধ্যেই ১,১৮০ জন ব্যক্তি শান্তিবাহিনীর হাতে প্রাণ হারায়। 

আঞ্চলিক সংঘাত কোন দেশেই কাম্য নয়। পার্বত্য শান্তিচুক্তি ছিল বাংলাদেশের অখণ্ডতা রক্ষায় জন্য গুরুত্বপূর্ণ। দেশের মোট ১৩,১৪৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত দক্ষিণ পূর্বাংশের তিনটি পার্বত্য জেলায় হাজার বছরের সংস্কৃতিকে ধারণ করে বাঙালি-উপজাতি গোষ্ঠী একসাথে বসবাস করে আসছে। পার্বত্য অঞ্চলটির পাশেই রয়েছে ভারতের মিজোরাম, ত্রিপুরা ও মিয়ানমার সীমান্ত। সম্ভাবনাময় বিপুল পরিমাণ প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদ, গুরুত্বপূর্ণ নদীপ্রবাহ, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ, পর্যটন স্থান, অদূরে অবস্থিত চট্টগ্রাম বন্দর ও কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকাটিকে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। সঙ্গত কারণেই শান্তিচুক্তি করে এখানকার স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা জরুরি ছিল।
শান্তিচুক্তি পূর্ববর্তী ২৫ বছরে পার্বত্য অঞ্চলটি সাধারণ মানুষের কাছে ছিল এক আতঙ্কের নাম। সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলটি এ সময়ে উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নয়নের ছোঁয়া পায়নি। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির (ঘ) অংশে বলা হয়েছে, শান্তিবাহিনীর সদস্যরা ৪৫ দিনের মধ্যে অস্ত্র সমর্পণ করবেন এবং সরকার সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করবেন। কিন্ত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অস্ত্র জমাদানে ব্যর্থ হলে সরকার আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে। পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পূর্বমুহূর্ত পর্যন্ত শান্তিচুক্তি না হওয়ার পেছনেও অশুভ শক্তি সক্রিয় ছিল। তারপরও শান্তিপূর্ণভাবে সরকার সহনশীলতা ও দক্ষতার সাথে শান্তিচুক্তি সম্পাদন করতে সমর্থ হয়। শান্তিচুক্তি প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ী এলাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হতে পারেনি। কিন্তু  সেনা, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন সহযোগী বাহিনীর সহায়তায় দেশের স্বাধীনতা ও ভূখণ্ডের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার চলমান প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।

চুক্তির মোট ৭২টি ধারার মধ্যে ইতোমধ্যে ৪৮টি বাস্তবায়ন করা হয়েছে ও ১৫টি ধারা আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে, বাকিগুলো বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতার কোন ঘাটতি নেই। ইতোমধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনসহ আঞ্চলিক পরিষদ গঠন করা হয়েছে, যার চেয়ারম্যানসহ সদস্য সংখ্যা নির্ধারণে পাহাড়ীদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম সংক্রান্ত আইন প্রণয়নের ক্ষমতাও পরিষদকে দেওয়া হয়েছে। উপজাতিদের ভূমির মালিকানা নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা শান্তিচুক্তির মাধ্যমে নির্বিঘ্ন করা হয়। পার্বত্য অঞ্চলের বিদ্যমান সবচেয়ে বড় সমস্যা ভূমি বিরোধ, যা নিষ্পত্তি করতে ইতোমধ্যে গঠিত হয়েছে আলাদা ভূমি কমিশন। ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন দলটির অস্ত্র জমাদানের দিনেই সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে সরকার। পার্বত্য এলাকার দুই শতাধিক সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছে। পার্বত্য অঞ্চলের সংস্কৃতি যাতে নষ্ট হয়ে না যায় এজন্য তিন পার্বত্য জেলায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সরকারি চাকুরিতে উপজাতি কোটার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড আইন ২০১৪ জাতীয় সংসদে পাস করা হয়েছে, যেখানে বৃহৎ একটি পরিকল্পনা নিয়ে আগামীতে পার্বত্য অঞ্চলকে দেশের উন্নয়নের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে কাজে লাগাতে চায় সরকার। পার্বত্য অঞ্চলের যোগাযোগের ক্ষেত্রেও নেয়া হয়েছে নানাবিধ পরিকল্পনা। ১৯৯৮ সালের পর প্রায় ৩৪৪০ কিঃমিঃ পাকা রাস্তা ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সর্বশেষ গত ৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে যে ১০০ টি সেতু উদ্বোধন করেন তার ৪২টি খাগড়াছড়িতে ও তিন পার্বত্য জেলা মিলে মোট ৪৬ টি সেতু রয়েছে। নির্মিত সেতুর ফলে দুর্গম পাহাড়ী অঞ্চলের সড়ক যোগাযোগ সহজতর হবে, যা পণ্য পরিবহন, পর্যটন ও সার্বিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় এক যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। 

দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের তিনটি পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে প্রায় ১৬ লাখ মানুষের বসবাস। জনসংখ্যার বিচারে মাত্র ১ শতাংশ লোক এ এলাকায় বসবাস করলেও আয়তনে দেশের মোট ভূখণ্ডের ১০ শতাংশ জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। দেশের মূলধারার উন্নয়নের সাথে প্রতিনিয়ত এ পাহাড়ী অঞ্চল যুক্ত হচ্ছে। চলমান জ্বালানি সংকটের সময় সরকার তেল, গ্যাস, কয়লার মতো প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের উৎস অনুসন্ধানের জন্য পাহাড়ী অঞ্চলকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। ভারতের ত্রিপুরা ও মিয়ানমারের সীমান্ত ঘেঁষা একই রকম পার্বত্য অঞ্চলে গ্যাসের বিপুল মজুদসহ খনির সন্ধান পাওয়া গেছে-যা থেকে প্রতিবেশী দেশ দুটি গ্যাস উত্তোলন করছে। শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে পাহাড়ীদের নিজস্ব ভাষা, শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চার উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যায়। তাদের নিজ ভাষায় প্রধানত চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা (ককবরক), গারো ও ওঁরাও (সাদরি)দের জন্য প্রাক-প্রাথমিকের পাঠ্যপুস্তক প্রণীত হয়েছে, যার ফলে স্ব স্ব মাতৃভাষার বর্ণমালার সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে পাহাড়ী শিশুরা। এতে পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বাড়ার পাশাপাশি উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে তাদের মাঝে। এ অঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য প্রায় ৫,০০০ পাড়া সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে এবং সেখানে মৌলিক সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে ইউনিসেফসহ বিভিন্ন সেবাধর্মী সংগঠন। 

পাহাড়ে শান্তি বজায় রাখা এবং উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার প্রয়াসে ২৪ ঘণ্টা সজাগ দৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা। করোনা ভাইরাসের সময় পাহাড়ী দুর্গম অঞ্চলে সরকারি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়। পাহাড়ী জনগোষ্ঠী যেনো শিক্ষায় পিছিয়ে না পড়ে সেজন্য পূর্বের তুলনায় নতুন অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করে দিয়েছে সেনাবাহিনীর নিজস্ব ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিট, শিক্ষার পাশাপাশি কাজ করছে পিছিয়ে পড়া এ এলাকার ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে। সরকার জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার সাথে সংগতি রেখে ২০১৯-২০২১ মেয়াদে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্প শীর্ষক দীর্ঘমেয়াদী এক প্রকল্প নিয়েছে। যেখানে মোট সুবিধাভোগীর সংখ্যা ১০,৭১,২০০ জন বা ২,০৬,০০০টি পরিবার। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন যার মাধ্যমে মৌলিক সেবার সুযোগ বৃদ্ধিকরণ, মা ও শিশুদের জীবন রক্ষাকারী বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবহারিক জ্ঞান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এ লক্ষ্যে পাড়াকেন্দ্র, প্রশিক্ষণ ভবন ও গুদাম সংস্কার, ২৫টি মডেল পাড়াকেন্দ্রসহ ১০০০ নতুন পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ, টিকাদান, গর্ভ ও প্রসবকালীন পরামর্শ, রেফারেল ব্যবস্থার মাধ্যমে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবাদান, শিশু বিকাশ, প্রাক- প্রাথমিক শিক্ষা ও শিশু লালনপালনের জন্য অভিভাবকদের সচেতন করা, ১২০০ শিক্ষার্থীর খাদ্য, পোশাক, শিক্ষা উপকরণ, বৃত্তিমূলক কোর্স ও শিক্ষককর্মচারীর বেতনভাতা ইত্যাদি সম্বলিত কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। 

সরকারি তথ্যমতে, এ প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি অনেকটাই সম্পন্ন হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রাণালয়ের হিসেবে, ৪০০০ পাড়াকর্মী, ৪০০ জন মাঠ সংগঠক ও ৩০৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। ৪৮,০০০ শিশুর শিশুবিকাশ ও প্রাক শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। আধুনিক সুবিধা সম্বলিত ২৫টি মডেল পাড়াকেন্দ্রে অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে টেকসই পাড়াকেন্দ্র স্থাপন, ১০০০ পাড়াকর্মী ও মাঠ সংগঠক এবং ৫০ জন কর্মকর্তার শিশু লালন পালনের উপর প্রশিক্ষণ, ১৩৪৮টি পাড়াকেন্দ্র মেরামতের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। 

পাহাড়ীরা বিভিন্ন সময় দাবি জানিয়ে আসছে, মন্দির, মঠ-গির্জা, উপসানালয়, শশ্মানকে দখলদারমুক্ত করতে হবে। ঐতিহ্য, ভাষা-সংস্কৃতি সংরক্ষণের জন্য প্রতিটি জেলায় জাদুঘর তৈরি করে দিতে হবে যা সরকার পূরণ করে চলেছে। বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ ছাড়া এমন শান্তিচুক্তি বিরল। এ বিরল দৃষ্টান্ত অসীম সাহসের সাথে স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ও বিচক্ষণ নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক প্রজ্ঞার ফলস্বরূপ এ চুক্তির কারণেই পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের মূলধারার সকল কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। শান্তিচুক্তির মাধ্যমে পাহাড়ি ও বাঙালিদের একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলার পথ তৈরি হয়। এটি সাধারণ কোন চুক্তি নয় বরং আন্তরিকতা ও পারস্পরিক বিশ্বাসের সাথে সম্পর্কিত, যা বাংলাদেশের জন্য অন্যন অর্জন। স্বাধীন সার্বভৌম দেশে বৈষম্যহীন, টেকসই, উন্নত, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল সমাজ গঠনে মূখ্য ভূমিকা রাখবে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা