শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

এবিজি বসুন্ধরার পৃষ্ঠপোষকতায় নারী ফুটবল দলের নতুন অধ্যায়

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
এবিজি বসুন্ধরার পৃষ্ঠপোষকতায় নারী ফুটবল দলের নতুন অধ্যায়

স্বাধীনতার আগের দিনগুলোতে কখনো ভাবতে পারিনি বাঙালি মেয়েরা মাঠে ছেলেদের পাশাপাশি ফুটবল খেলবেন। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা শুধু খেলবেন না—তাঁরা দেশকে প্রতিনিধিত্ব করবেন আন্তর্জাতিক ফুটবল চত্বরে এবং সেখান থেকে অসাধারণ নৈপুণ্যের মাধ্যমে জাতির জন্য সম্মান বহন করে আনবেন। দেশের পতাকা ওপরে তুলে ধরতে সক্ষম হবেন। বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছে বলেই মেয়েরা তাঁদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পেয়েছেন—শুধু ফুটবল খেলা নয়, অন্যান্য খেলায়ও মেয়েরা এগিয়ে চলেছেন।

ক্রীড়াঙ্গনের দিকে যখন তাকাই লক্ষ করি, নতুন প্রজন্মের মেয়ে ও ছেলেরা কী প্রচণ্ড আগ্রহ ও উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে আসছেন। তাঁরাই আমাদের ভরসা। বিশ্বাস করি, ক্রীড়াঙ্গনে তাঁরা বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা রুখতে দেবেন না। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বড় ক্রীড়াঙ্গনে এই মেয়েরা যথাযথ সহযোগিতা এবং প্রটেকশন পাচ্ছেন না। এটা যখন বাস্তবতা, ঠিক এ সময়েই এগিয়ে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। গত বৃহস্পতিবার বাফুফে ও এবিজি বসুন্ধরার মধ্যে নারী ফুটবলের জন্য স্পন্সরশিপ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের নারী ফুটবলে আগামী তিন বছর পৃষ্ঠপোষণা দেবে এবিজি বসুন্ধরা। এবিজি বসুন্ধরার পক্ষে বসুন্ধরা গ্রুপ ও এবিজি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষে নারী ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। বসুন্ধরা গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসান চুক্তির বিষয়ে বলেছেন, ‘নারী লিগ, মেয়েদের আন্তর্জাতিক ম্যাচসহ বাফুফের ক্যাম্পে যারা থাকে তাদের সব খরচ বহন করব। আমরা প্রচারের জন্য স্পন্সরশিপ দিচ্ছি না।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘আমরা দেশের ফুটবলের উন্নয়নের জন্য এই স্পন্সরশিপ দিচ্ছি। ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের সাফল্য বেশি। তাই এই মেয়েদের সহযোগিতা করা যায়, তবে আমার মনে হয় তারা আরো সফলতা এনে দিতে পারবে।’ শুধু নারী ফুটবল নয়, এই মুহূর্তে বসুন্ধরা গ্রুপ পৃষ্ঠপোষকতা করছে বাফুফে আয়োজিত প্রতিটি প্রতিযোগিতায়।

দেশের ক্রীড়াঙ্গনের ইতিবাচক দিক হলো, তারুণ্যে-যৌবনে শ্রেণি চরিত্র ও শ্রেণি স্বার্থকে অতিক্রম করেছে। সমাজের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সবাই ক্রীড়াঙ্গনে আসছেন। ক্রীড়াঙ্গনে ভূমিকা রাখছেন, কিছু করতে চাচ্ছেন—এই ইচ্ছাটাই ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। ক্রীড়াঙ্গন পাবে নতুন স্বপ্নের রং।

বাংলাদেশে বাঙালি নারীদের মাঠে ফুটবল খেলার চর্চার বয়স তিন যুগেরও কম। অন্যদিকে পাশের দেশ ভারতে এই ফুটবলচর্চার বয়স আট যুগেরও বেশি। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি মেয়েরা বাংলাদেশের মেয়েদের মতো ১১ জন বাঙালি খেলোয়াড়ের দল হয়ে কখনো প্রতিনিধিত্ব করেছেন—এমন তথ্য ফুটবল নিয়ে কাজ করতে গিয়ে খুঁজে পাইনি। এদিক থেকে বাংলাদেশের মেয়েরা ভাগ্যবতী, তাঁরা একটি জাতিকে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁরা মাঠে জাতি চরিত্রের প্রতিফলন ঘটাতে সক্ষম হচ্ছেন। মানুষ নারী দলের লড়াইয়ে দেশকে খুঁজে পাচ্ছে।

বাংলাদেশের সিনিয়র নারী দল সাউথ এশিয়ান ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গত বছর। এটি নারী ফুটবলের ইতিহাসে ‘মাইলফলক’ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। নারী দলের এই বিজয় শুধু একটি আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়নশিপে বিজয়ের স্বাদ পাওয়া নয়, এই বিজয় নিশ্চিত করেছে আগামী দিনের জন্য আত্মবিশ্বাস, সাহস, অনুপ্রেরণা এবং নির্দিষ্ট বার্তা।

নারী ফুটবলে মৌলিক পরিবর্তন বড্ড প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। পরিমাণগত কাজ হয়েছে কমবেশি গত কয়েক বছরে, কিন্তু গুণগত কাজে একটা ঘাটতি রয়েছে। নারীদের ফুটবল নিয়ে সব চিন্তা-ভাবনা ফুটবল ফেডারেশনের। এ ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু কেন? দেশে দেশে তো ক্লাবগুলো ফুটবলকে লালন-পালন করে। প্রিমিয়ার ফুটবল যারা খেলে, তাদের জন্য তো পুরুষ দলের পাশাপাশি নারী দল রাখা বাধ্যতামূলক। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল খেলে অথচ নারী দল রেখে তাদের ফুটবলকে পৃষ্ঠপোষকতা করার ক্ষেত্রে ক্লাবগুলোর উৎসাহ নেই বললেই চলে। তারা নারী দল গঠন করাকে বাড়তি বোঝা মনে করে। ব্যতিক্রম শুধু প্রিমিয়ার ফুটবলে গত তিন বছরের চ্যাম্পিয়ন ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। এরা গত তিন বছর শুধু লীগে খেলার জন্য নারী দল গঠন করেনি, নারী খেলোয়াড়দের ক্যাম্পে রেখে পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষক টিমের অধীনে নিয়মিতভাবে প্রশিক্ষণ করিয়ে প্রত্যক্ষভাবে দেশের নারী ফুটবলের অগ্রযাত্রায় অবদান রেখেছে। বাস্তবতায় নারী ফুটবলারদের যেটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, আর্থিক সাপোর্ট। বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসন্ধুরা কিংস সেটি দিচ্ছে নিয়মিতভাবে। আর এই সাপোর্ট বড় বেশি প্রয়োজন বেশির ভাগ নারী খেলোয়াড়ের পরিবারের জন্য।

প্রিমিয়ার লীগের আরো কয়েকটি বড় ক্লাব যদি দায়বদ্ধতা থেকে নারী দল গঠন করে নিয়মিত লীগে অংশ নিত, তাদের নিয়ে কাজ করত—এতে উপকৃত হতো নারী ফুটবলের ক্রীড়াঙ্গন। উপকৃত হতেন নারী ফুটবলাররা। তাঁদের সুযোগ বৃদ্ধি পেত। নারীরা ফুটবলকে ঘিরে আরো অনেক বেশি উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেখতেন। ফুটবল খেলার সুবাদে আর্থিকভাবে উপকৃত হতেন অনেক বেশি খেলোয়াড়।

আমরা সবাই লক্ষ করছি, বয়সভিত্তিক ফুটবলে সাফল্যের দিক থেকে নারীরা এরই মধ্যে পুরুষদের পেছনে ফেলে দিয়েছেন। নারীরা যদি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন বড় ক্লাবের অধীনে লীগ এবং অন্যান্য টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ পেতেন—এতে তাঁদের সামর্থ্য ও সম্ভাবনা কাজে লাগানো সম্ভব হতো আরো বেশি কার্যকরভাবে। দেশে যদি নারীবান্ধব ফুটবল চত্বর সর্বমহলের সহযোগিতায় সৃষ্টি করা সম্ভব হয়, তাহলে আগামী পাঁচ বছরে পরিবর্তন দেখতে পাব। আর ১০ বছর পর একটি বড় পরিবর্তন দেখব। ক্রীড়াঙ্গন তো সব সময় পরিবর্তনের সপক্ষে।

দেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের সামাজিক কার্যক্রমে প্রথম থেকেই পুরুষ-নারী সমতায় বিশ্বাসী। বসুন্ধরা গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত ক্লাব বসুন্ধরা কিংসে পুরুষ ও নারী দলকে ঘিরে বৈষম্য এবং ভেদাভেদ নেই। দুটি দল একজন প্রেসিডেন্টের অধীনে শৃঙ্খলার সঙ্গে পরিচালিত হয়। ক্লাব প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসান ন্যায়ভিত্তিক ক্রীড়াঙ্গনের বিষয়ে সদা সচেতন। সচেতন সম-অধিকারে।

কিছুদিন আগে সমতার ক্রীড়াঙ্গন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ইমরুল হাসান বলেছেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংস তো শুধু একটি ক্লাব হিসেবে পরিচিত হতে চায় না। ক্লাব চায় দেশের পুরুষ ও নারী ফুটবল তথা দেশের সার্বিক ফুটবলে কার্যকর ইতিবাচক অবদান রাখতে। আর এ লক্ষ্য নিয়েই ক্লাব কাজ করছে।’

বসুন্ধরা কিংসের আধুনিক স্টেডিয়াম তৈরি তো শুধু ক্লাবের জন্য নয়, দেশের ফুটবলের বৃহত্তর স্বার্থে। স্টেডিয়ামের পাশেই কমপ্লেক্সের মধ্যে মেয়েদের জন্য পৃথক মাঠ নির্মাণের কাজ চলছে। আশা করা যাচ্ছে, দুই মাসের মধ্যে মাঠের কাজ শেষ হয়ে যাবে। পুরুষ ও নারী ফুটবলারদের জন্য পৃথক ফুটবল একাডেমি আবাসিক সুযোগসহ একাডেমি বিল্ডিং নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথকভাবে এর ‘কার্যক্রম’ শুরু হবে। আশা করি একটি সময়ে বসুন্ধরা কিংস তার একাডেমিতে তৈরি খেলোয়াড়দের থেকেই স্থানীয় খেলোয়াড়দের চাহিদা পূরণ করতে পারবে। এ ছাড়া কিংস একাডেমির তৈরি খেলোয়াড় অন্য ক্লাবে বিক্রি করা যাবে। এসব কার্যক্রমের পেছনে কিন্তু দেশের ফুটবল। দেশের ফুটবলের মানোন্নয়ন এবং অগ্রগতি। বসুন্ধরা গ্রুপের কর্ণধাররা ক্লাবের মাধ্যমে দেশের ফুটবল নিয়ে যে স্বপ্ন দেখছেন, তাঁরা বিশ্বাস করেন সেই স্বপ্ন বাস্তবে বাস্তবায়িত হওয়া সম্ভব। গ্রুপ চায় ক্লাব চলুক শতভাগ পেশাদারি মনোভাব, সুশাসন এবং জবাবদিহির মধ্য দিয়ে।

পুরুষ দলের মতো বসুন্ধরা নারী দলও নারী লীগে পর পর তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে হ্যাটট্রিক করার গৌরব অর্জন করেছে। পুরুষ ও নারী উভয় দলের জার্সিতে এখন তিনটি করে ‘তারা’ স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসে এখন পর্যন্ত কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতায় গড়ে ওঠা ফুটবল ক্লাব এ ধরনের বিরল সাফল্যের অধিকারী হতে পারেনি। নারী দলের সাফল্য তো আরো বৈচিত্র্যময়। উপমহাদেশে কোনো নারী ক্লাব দল তার দেশের লীগে পর পর তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে হ্যাটট্রিকের গৌরব অর্জন করেছে কোনো পয়েন্ট না হারিয়ে—বসুন্ধরা নারী ফুটবল দলের এই কৃতিত্বের আর কোনো নজির নেই। কিংস নারী দল নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করেছে উপমহাদেশের ফুটবলে। নারী দলের এই কৃতিত্বে বসুন্ধরা কিংসের ‘ব্র্যান্ড ইমেজ’ বৃদ্ধির পাশাপাশি ব্র্যান্ডের গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা আরেক ধাপ বেড়ে গেল। নারী ফুটবল দলের সঙ্গে এবিজি বসুন্ধরার স্পন্সরশিপ চুক্তি দেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সহসভাপতি এআইপিএস এশিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুই কিশোরের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুই কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়