শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

এবিজি বসুন্ধরার পৃষ্ঠপোষকতায় নারী ফুটবল দলের নতুন অধ্যায়

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
এবিজি বসুন্ধরার পৃষ্ঠপোষকতায় নারী ফুটবল দলের নতুন অধ্যায়

স্বাধীনতার আগের দিনগুলোতে কখনো ভাবতে পারিনি বাঙালি মেয়েরা মাঠে ছেলেদের পাশাপাশি ফুটবল খেলবেন। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা শুধু খেলবেন না—তাঁরা দেশকে প্রতিনিধিত্ব করবেন আন্তর্জাতিক ফুটবল চত্বরে এবং সেখান থেকে অসাধারণ নৈপুণ্যের মাধ্যমে জাতির জন্য সম্মান বহন করে আনবেন। দেশের পতাকা ওপরে তুলে ধরতে সক্ষম হবেন। বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছে বলেই মেয়েরা তাঁদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পেয়েছেন—শুধু ফুটবল খেলা নয়, অন্যান্য খেলায়ও মেয়েরা এগিয়ে চলেছেন।

ক্রীড়াঙ্গনের দিকে যখন তাকাই লক্ষ করি, নতুন প্রজন্মের মেয়ে ও ছেলেরা কী প্রচণ্ড আগ্রহ ও উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে আসছেন। তাঁরাই আমাদের ভরসা। বিশ্বাস করি, ক্রীড়াঙ্গনে তাঁরা বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা রুখতে দেবেন না। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বড় ক্রীড়াঙ্গনে এই মেয়েরা যথাযথ সহযোগিতা এবং প্রটেকশন পাচ্ছেন না। এটা যখন বাস্তবতা, ঠিক এ সময়েই এগিয়ে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। গত বৃহস্পতিবার বাফুফে ও এবিজি বসুন্ধরার মধ্যে নারী ফুটবলের জন্য স্পন্সরশিপ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের নারী ফুটবলে আগামী তিন বছর পৃষ্ঠপোষণা দেবে এবিজি বসুন্ধরা। এবিজি বসুন্ধরার পক্ষে বসুন্ধরা গ্রুপ ও এবিজি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষে নারী ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। বসুন্ধরা গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসান চুক্তির বিষয়ে বলেছেন, ‘নারী লিগ, মেয়েদের আন্তর্জাতিক ম্যাচসহ বাফুফের ক্যাম্পে যারা থাকে তাদের সব খরচ বহন করব। আমরা প্রচারের জন্য স্পন্সরশিপ দিচ্ছি না।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘আমরা দেশের ফুটবলের উন্নয়নের জন্য এই স্পন্সরশিপ দিচ্ছি। ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের সাফল্য বেশি। তাই এই মেয়েদের সহযোগিতা করা যায়, তবে আমার মনে হয় তারা আরো সফলতা এনে দিতে পারবে।’ শুধু নারী ফুটবল নয়, এই মুহূর্তে বসুন্ধরা গ্রুপ পৃষ্ঠপোষকতা করছে বাফুফে আয়োজিত প্রতিটি প্রতিযোগিতায়।

দেশের ক্রীড়াঙ্গনের ইতিবাচক দিক হলো, তারুণ্যে-যৌবনে শ্রেণি চরিত্র ও শ্রেণি স্বার্থকে অতিক্রম করেছে। সমাজের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সবাই ক্রীড়াঙ্গনে আসছেন। ক্রীড়াঙ্গনে ভূমিকা রাখছেন, কিছু করতে চাচ্ছেন—এই ইচ্ছাটাই ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। ক্রীড়াঙ্গন পাবে নতুন স্বপ্নের রং।

বাংলাদেশে বাঙালি নারীদের মাঠে ফুটবল খেলার চর্চার বয়স তিন যুগেরও কম। অন্যদিকে পাশের দেশ ভারতে এই ফুটবলচর্চার বয়স আট যুগেরও বেশি। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি মেয়েরা বাংলাদেশের মেয়েদের মতো ১১ জন বাঙালি খেলোয়াড়ের দল হয়ে কখনো প্রতিনিধিত্ব করেছেন—এমন তথ্য ফুটবল নিয়ে কাজ করতে গিয়ে খুঁজে পাইনি। এদিক থেকে বাংলাদেশের মেয়েরা ভাগ্যবতী, তাঁরা একটি জাতিকে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁরা মাঠে জাতি চরিত্রের প্রতিফলন ঘটাতে সক্ষম হচ্ছেন। মানুষ নারী দলের লড়াইয়ে দেশকে খুঁজে পাচ্ছে।

বাংলাদেশের সিনিয়র নারী দল সাউথ এশিয়ান ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গত বছর। এটি নারী ফুটবলের ইতিহাসে ‘মাইলফলক’ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। নারী দলের এই বিজয় শুধু একটি আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়নশিপে বিজয়ের স্বাদ পাওয়া নয়, এই বিজয় নিশ্চিত করেছে আগামী দিনের জন্য আত্মবিশ্বাস, সাহস, অনুপ্রেরণা এবং নির্দিষ্ট বার্তা।

নারী ফুটবলে মৌলিক পরিবর্তন বড্ড প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। পরিমাণগত কাজ হয়েছে কমবেশি গত কয়েক বছরে, কিন্তু গুণগত কাজে একটা ঘাটতি রয়েছে। নারীদের ফুটবল নিয়ে সব চিন্তা-ভাবনা ফুটবল ফেডারেশনের। এ ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু কেন? দেশে দেশে তো ক্লাবগুলো ফুটবলকে লালন-পালন করে। প্রিমিয়ার ফুটবল যারা খেলে, তাদের জন্য তো পুরুষ দলের পাশাপাশি নারী দল রাখা বাধ্যতামূলক। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল খেলে অথচ নারী দল রেখে তাদের ফুটবলকে পৃষ্ঠপোষকতা করার ক্ষেত্রে ক্লাবগুলোর উৎসাহ নেই বললেই চলে। তারা নারী দল গঠন করাকে বাড়তি বোঝা মনে করে। ব্যতিক্রম শুধু প্রিমিয়ার ফুটবলে গত তিন বছরের চ্যাম্পিয়ন ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। এরা গত তিন বছর শুধু লীগে খেলার জন্য নারী দল গঠন করেনি, নারী খেলোয়াড়দের ক্যাম্পে রেখে পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষক টিমের অধীনে নিয়মিতভাবে প্রশিক্ষণ করিয়ে প্রত্যক্ষভাবে দেশের নারী ফুটবলের অগ্রযাত্রায় অবদান রেখেছে। বাস্তবতায় নারী ফুটবলারদের যেটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, আর্থিক সাপোর্ট। বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসন্ধুরা কিংস সেটি দিচ্ছে নিয়মিতভাবে। আর এই সাপোর্ট বড় বেশি প্রয়োজন বেশির ভাগ নারী খেলোয়াড়ের পরিবারের জন্য।

প্রিমিয়ার লীগের আরো কয়েকটি বড় ক্লাব যদি দায়বদ্ধতা থেকে নারী দল গঠন করে নিয়মিত লীগে অংশ নিত, তাদের নিয়ে কাজ করত—এতে উপকৃত হতো নারী ফুটবলের ক্রীড়াঙ্গন। উপকৃত হতেন নারী ফুটবলাররা। তাঁদের সুযোগ বৃদ্ধি পেত। নারীরা ফুটবলকে ঘিরে আরো অনেক বেশি উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেখতেন। ফুটবল খেলার সুবাদে আর্থিকভাবে উপকৃত হতেন অনেক বেশি খেলোয়াড়।

আমরা সবাই লক্ষ করছি, বয়সভিত্তিক ফুটবলে সাফল্যের দিক থেকে নারীরা এরই মধ্যে পুরুষদের পেছনে ফেলে দিয়েছেন। নারীরা যদি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন বড় ক্লাবের অধীনে লীগ এবং অন্যান্য টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ পেতেন—এতে তাঁদের সামর্থ্য ও সম্ভাবনা কাজে লাগানো সম্ভব হতো আরো বেশি কার্যকরভাবে। দেশে যদি নারীবান্ধব ফুটবল চত্বর সর্বমহলের সহযোগিতায় সৃষ্টি করা সম্ভব হয়, তাহলে আগামী পাঁচ বছরে পরিবর্তন দেখতে পাব। আর ১০ বছর পর একটি বড় পরিবর্তন দেখব। ক্রীড়াঙ্গন তো সব সময় পরিবর্তনের সপক্ষে।

দেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের সামাজিক কার্যক্রমে প্রথম থেকেই পুরুষ-নারী সমতায় বিশ্বাসী। বসুন্ধরা গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত ক্লাব বসুন্ধরা কিংসে পুরুষ ও নারী দলকে ঘিরে বৈষম্য এবং ভেদাভেদ নেই। দুটি দল একজন প্রেসিডেন্টের অধীনে শৃঙ্খলার সঙ্গে পরিচালিত হয়। ক্লাব প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসান ন্যায়ভিত্তিক ক্রীড়াঙ্গনের বিষয়ে সদা সচেতন। সচেতন সম-অধিকারে।

কিছুদিন আগে সমতার ক্রীড়াঙ্গন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ইমরুল হাসান বলেছেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংস তো শুধু একটি ক্লাব হিসেবে পরিচিত হতে চায় না। ক্লাব চায় দেশের পুরুষ ও নারী ফুটবল তথা দেশের সার্বিক ফুটবলে কার্যকর ইতিবাচক অবদান রাখতে। আর এ লক্ষ্য নিয়েই ক্লাব কাজ করছে।’

বসুন্ধরা কিংসের আধুনিক স্টেডিয়াম তৈরি তো শুধু ক্লাবের জন্য নয়, দেশের ফুটবলের বৃহত্তর স্বার্থে। স্টেডিয়ামের পাশেই কমপ্লেক্সের মধ্যে মেয়েদের জন্য পৃথক মাঠ নির্মাণের কাজ চলছে। আশা করা যাচ্ছে, দুই মাসের মধ্যে মাঠের কাজ শেষ হয়ে যাবে। পুরুষ ও নারী ফুটবলারদের জন্য পৃথক ফুটবল একাডেমি আবাসিক সুযোগসহ একাডেমি বিল্ডিং নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথকভাবে এর ‘কার্যক্রম’ শুরু হবে। আশা করি একটি সময়ে বসুন্ধরা কিংস তার একাডেমিতে তৈরি খেলোয়াড়দের থেকেই স্থানীয় খেলোয়াড়দের চাহিদা পূরণ করতে পারবে। এ ছাড়া কিংস একাডেমির তৈরি খেলোয়াড় অন্য ক্লাবে বিক্রি করা যাবে। এসব কার্যক্রমের পেছনে কিন্তু দেশের ফুটবল। দেশের ফুটবলের মানোন্নয়ন এবং অগ্রগতি। বসুন্ধরা গ্রুপের কর্ণধাররা ক্লাবের মাধ্যমে দেশের ফুটবল নিয়ে যে স্বপ্ন দেখছেন, তাঁরা বিশ্বাস করেন সেই স্বপ্ন বাস্তবে বাস্তবায়িত হওয়া সম্ভব। গ্রুপ চায় ক্লাব চলুক শতভাগ পেশাদারি মনোভাব, সুশাসন এবং জবাবদিহির মধ্য দিয়ে।

পুরুষ দলের মতো বসুন্ধরা নারী দলও নারী লীগে পর পর তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে হ্যাটট্রিক করার গৌরব অর্জন করেছে। পুরুষ ও নারী উভয় দলের জার্সিতে এখন তিনটি করে ‘তারা’ স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসে এখন পর্যন্ত কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতায় গড়ে ওঠা ফুটবল ক্লাব এ ধরনের বিরল সাফল্যের অধিকারী হতে পারেনি। নারী দলের সাফল্য তো আরো বৈচিত্র্যময়। উপমহাদেশে কোনো নারী ক্লাব দল তার দেশের লীগে পর পর তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে হ্যাটট্রিকের গৌরব অর্জন করেছে কোনো পয়েন্ট না হারিয়ে—বসুন্ধরা নারী ফুটবল দলের এই কৃতিত্বের আর কোনো নজির নেই। কিংস নারী দল নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করেছে উপমহাদেশের ফুটবলে। নারী দলের এই কৃতিত্বে বসুন্ধরা কিংসের ‘ব্র্যান্ড ইমেজ’ বৃদ্ধির পাশাপাশি ব্র্যান্ডের গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা আরেক ধাপ বেড়ে গেল। নারী ফুটবল দলের সঙ্গে এবিজি বসুন্ধরার স্পন্সরশিপ চুক্তি দেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সহসভাপতি এআইপিএস এশিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে