শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

এবিজি বসুন্ধরার পৃষ্ঠপোষকতায় নারী ফুটবল দলের নতুন অধ্যায়

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
এবিজি বসুন্ধরার পৃষ্ঠপোষকতায় নারী ফুটবল দলের নতুন অধ্যায়

স্বাধীনতার আগের দিনগুলোতে কখনো ভাবতে পারিনি বাঙালি মেয়েরা মাঠে ছেলেদের পাশাপাশি ফুটবল খেলবেন। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা শুধু খেলবেন না—তাঁরা দেশকে প্রতিনিধিত্ব করবেন আন্তর্জাতিক ফুটবল চত্বরে এবং সেখান থেকে অসাধারণ নৈপুণ্যের মাধ্যমে জাতির জন্য সম্মান বহন করে আনবেন। দেশের পতাকা ওপরে তুলে ধরতে সক্ষম হবেন। বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছে বলেই মেয়েরা তাঁদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পেয়েছেন—শুধু ফুটবল খেলা নয়, অন্যান্য খেলায়ও মেয়েরা এগিয়ে চলেছেন।

ক্রীড়াঙ্গনের দিকে যখন তাকাই লক্ষ করি, নতুন প্রজন্মের মেয়ে ও ছেলেরা কী প্রচণ্ড আগ্রহ ও উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে আসছেন। তাঁরাই আমাদের ভরসা। বিশ্বাস করি, ক্রীড়াঙ্গনে তাঁরা বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা রুখতে দেবেন না। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বড় ক্রীড়াঙ্গনে এই মেয়েরা যথাযথ সহযোগিতা এবং প্রটেকশন পাচ্ছেন না। এটা যখন বাস্তবতা, ঠিক এ সময়েই এগিয়ে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। গত বৃহস্পতিবার বাফুফে ও এবিজি বসুন্ধরার মধ্যে নারী ফুটবলের জন্য স্পন্সরশিপ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের নারী ফুটবলে আগামী তিন বছর পৃষ্ঠপোষণা দেবে এবিজি বসুন্ধরা। এবিজি বসুন্ধরার পক্ষে বসুন্ধরা গ্রুপ ও এবিজি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষে নারী ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। বসুন্ধরা গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসান চুক্তির বিষয়ে বলেছেন, ‘নারী লিগ, মেয়েদের আন্তর্জাতিক ম্যাচসহ বাফুফের ক্যাম্পে যারা থাকে তাদের সব খরচ বহন করব। আমরা প্রচারের জন্য স্পন্সরশিপ দিচ্ছি না।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘আমরা দেশের ফুটবলের উন্নয়নের জন্য এই স্পন্সরশিপ দিচ্ছি। ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের সাফল্য বেশি। তাই এই মেয়েদের সহযোগিতা করা যায়, তবে আমার মনে হয় তারা আরো সফলতা এনে দিতে পারবে।’ শুধু নারী ফুটবল নয়, এই মুহূর্তে বসুন্ধরা গ্রুপ পৃষ্ঠপোষকতা করছে বাফুফে আয়োজিত প্রতিটি প্রতিযোগিতায়।

দেশের ক্রীড়াঙ্গনের ইতিবাচক দিক হলো, তারুণ্যে-যৌবনে শ্রেণি চরিত্র ও শ্রেণি স্বার্থকে অতিক্রম করেছে। সমাজের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সবাই ক্রীড়াঙ্গনে আসছেন। ক্রীড়াঙ্গনে ভূমিকা রাখছেন, কিছু করতে চাচ্ছেন—এই ইচ্ছাটাই ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। ক্রীড়াঙ্গন পাবে নতুন স্বপ্নের রং।

বাংলাদেশে বাঙালি নারীদের মাঠে ফুটবল খেলার চর্চার বয়স তিন যুগেরও কম। অন্যদিকে পাশের দেশ ভারতে এই ফুটবলচর্চার বয়স আট যুগেরও বেশি। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি মেয়েরা বাংলাদেশের মেয়েদের মতো ১১ জন বাঙালি খেলোয়াড়ের দল হয়ে কখনো প্রতিনিধিত্ব করেছেন—এমন তথ্য ফুটবল নিয়ে কাজ করতে গিয়ে খুঁজে পাইনি। এদিক থেকে বাংলাদেশের মেয়েরা ভাগ্যবতী, তাঁরা একটি জাতিকে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁরা মাঠে জাতি চরিত্রের প্রতিফলন ঘটাতে সক্ষম হচ্ছেন। মানুষ নারী দলের লড়াইয়ে দেশকে খুঁজে পাচ্ছে।

বাংলাদেশের সিনিয়র নারী দল সাউথ এশিয়ান ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গত বছর। এটি নারী ফুটবলের ইতিহাসে ‘মাইলফলক’ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। নারী দলের এই বিজয় শুধু একটি আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়নশিপে বিজয়ের স্বাদ পাওয়া নয়, এই বিজয় নিশ্চিত করেছে আগামী দিনের জন্য আত্মবিশ্বাস, সাহস, অনুপ্রেরণা এবং নির্দিষ্ট বার্তা।

নারী ফুটবলে মৌলিক পরিবর্তন বড্ড প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। পরিমাণগত কাজ হয়েছে কমবেশি গত কয়েক বছরে, কিন্তু গুণগত কাজে একটা ঘাটতি রয়েছে। নারীদের ফুটবল নিয়ে সব চিন্তা-ভাবনা ফুটবল ফেডারেশনের। এ ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু কেন? দেশে দেশে তো ক্লাবগুলো ফুটবলকে লালন-পালন করে। প্রিমিয়ার ফুটবল যারা খেলে, তাদের জন্য তো পুরুষ দলের পাশাপাশি নারী দল রাখা বাধ্যতামূলক। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল খেলে অথচ নারী দল রেখে তাদের ফুটবলকে পৃষ্ঠপোষকতা করার ক্ষেত্রে ক্লাবগুলোর উৎসাহ নেই বললেই চলে। তারা নারী দল গঠন করাকে বাড়তি বোঝা মনে করে। ব্যতিক্রম শুধু প্রিমিয়ার ফুটবলে গত তিন বছরের চ্যাম্পিয়ন ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। এরা গত তিন বছর শুধু লীগে খেলার জন্য নারী দল গঠন করেনি, নারী খেলোয়াড়দের ক্যাম্পে রেখে পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষক টিমের অধীনে নিয়মিতভাবে প্রশিক্ষণ করিয়ে প্রত্যক্ষভাবে দেশের নারী ফুটবলের অগ্রযাত্রায় অবদান রেখেছে। বাস্তবতায় নারী ফুটবলারদের যেটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, আর্থিক সাপোর্ট। বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসন্ধুরা কিংস সেটি দিচ্ছে নিয়মিতভাবে। আর এই সাপোর্ট বড় বেশি প্রয়োজন বেশির ভাগ নারী খেলোয়াড়ের পরিবারের জন্য।

প্রিমিয়ার লীগের আরো কয়েকটি বড় ক্লাব যদি দায়বদ্ধতা থেকে নারী দল গঠন করে নিয়মিত লীগে অংশ নিত, তাদের নিয়ে কাজ করত—এতে উপকৃত হতো নারী ফুটবলের ক্রীড়াঙ্গন। উপকৃত হতেন নারী ফুটবলাররা। তাঁদের সুযোগ বৃদ্ধি পেত। নারীরা ফুটবলকে ঘিরে আরো অনেক বেশি উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেখতেন। ফুটবল খেলার সুবাদে আর্থিকভাবে উপকৃত হতেন অনেক বেশি খেলোয়াড়।

আমরা সবাই লক্ষ করছি, বয়সভিত্তিক ফুটবলে সাফল্যের দিক থেকে নারীরা এরই মধ্যে পুরুষদের পেছনে ফেলে দিয়েছেন। নারীরা যদি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন বড় ক্লাবের অধীনে লীগ এবং অন্যান্য টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ পেতেন—এতে তাঁদের সামর্থ্য ও সম্ভাবনা কাজে লাগানো সম্ভব হতো আরো বেশি কার্যকরভাবে। দেশে যদি নারীবান্ধব ফুটবল চত্বর সর্বমহলের সহযোগিতায় সৃষ্টি করা সম্ভব হয়, তাহলে আগামী পাঁচ বছরে পরিবর্তন দেখতে পাব। আর ১০ বছর পর একটি বড় পরিবর্তন দেখব। ক্রীড়াঙ্গন তো সব সময় পরিবর্তনের সপক্ষে।

দেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের সামাজিক কার্যক্রমে প্রথম থেকেই পুরুষ-নারী সমতায় বিশ্বাসী। বসুন্ধরা গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত ক্লাব বসুন্ধরা কিংসে পুরুষ ও নারী দলকে ঘিরে বৈষম্য এবং ভেদাভেদ নেই। দুটি দল একজন প্রেসিডেন্টের অধীনে শৃঙ্খলার সঙ্গে পরিচালিত হয়। ক্লাব প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসান ন্যায়ভিত্তিক ক্রীড়াঙ্গনের বিষয়ে সদা সচেতন। সচেতন সম-অধিকারে।

কিছুদিন আগে সমতার ক্রীড়াঙ্গন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ইমরুল হাসান বলেছেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংস তো শুধু একটি ক্লাব হিসেবে পরিচিত হতে চায় না। ক্লাব চায় দেশের পুরুষ ও নারী ফুটবল তথা দেশের সার্বিক ফুটবলে কার্যকর ইতিবাচক অবদান রাখতে। আর এ লক্ষ্য নিয়েই ক্লাব কাজ করছে।’

বসুন্ধরা কিংসের আধুনিক স্টেডিয়াম তৈরি তো শুধু ক্লাবের জন্য নয়, দেশের ফুটবলের বৃহত্তর স্বার্থে। স্টেডিয়ামের পাশেই কমপ্লেক্সের মধ্যে মেয়েদের জন্য পৃথক মাঠ নির্মাণের কাজ চলছে। আশা করা যাচ্ছে, দুই মাসের মধ্যে মাঠের কাজ শেষ হয়ে যাবে। পুরুষ ও নারী ফুটবলারদের জন্য পৃথক ফুটবল একাডেমি আবাসিক সুযোগসহ একাডেমি বিল্ডিং নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথকভাবে এর ‘কার্যক্রম’ শুরু হবে। আশা করি একটি সময়ে বসুন্ধরা কিংস তার একাডেমিতে তৈরি খেলোয়াড়দের থেকেই স্থানীয় খেলোয়াড়দের চাহিদা পূরণ করতে পারবে। এ ছাড়া কিংস একাডেমির তৈরি খেলোয়াড় অন্য ক্লাবে বিক্রি করা যাবে। এসব কার্যক্রমের পেছনে কিন্তু দেশের ফুটবল। দেশের ফুটবলের মানোন্নয়ন এবং অগ্রগতি। বসুন্ধরা গ্রুপের কর্ণধাররা ক্লাবের মাধ্যমে দেশের ফুটবল নিয়ে যে স্বপ্ন দেখছেন, তাঁরা বিশ্বাস করেন সেই স্বপ্ন বাস্তবে বাস্তবায়িত হওয়া সম্ভব। গ্রুপ চায় ক্লাব চলুক শতভাগ পেশাদারি মনোভাব, সুশাসন এবং জবাবদিহির মধ্য দিয়ে।

পুরুষ দলের মতো বসুন্ধরা নারী দলও নারী লীগে পর পর তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে হ্যাটট্রিক করার গৌরব অর্জন করেছে। পুরুষ ও নারী উভয় দলের জার্সিতে এখন তিনটি করে ‘তারা’ স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসে এখন পর্যন্ত কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতায় গড়ে ওঠা ফুটবল ক্লাব এ ধরনের বিরল সাফল্যের অধিকারী হতে পারেনি। নারী দলের সাফল্য তো আরো বৈচিত্র্যময়। উপমহাদেশে কোনো নারী ক্লাব দল তার দেশের লীগে পর পর তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে হ্যাটট্রিকের গৌরব অর্জন করেছে কোনো পয়েন্ট না হারিয়ে—বসুন্ধরা নারী ফুটবল দলের এই কৃতিত্বের আর কোনো নজির নেই। কিংস নারী দল নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করেছে উপমহাদেশের ফুটবলে। নারী দলের এই কৃতিত্বে বসুন্ধরা কিংসের ‘ব্র্যান্ড ইমেজ’ বৃদ্ধির পাশাপাশি ব্র্যান্ডের গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা আরেক ধাপ বেড়ে গেল। নারী ফুটবল দলের সঙ্গে এবিজি বসুন্ধরার স্পন্সরশিপ চুক্তি দেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সহসভাপতি এআইপিএস এশিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত
যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে
শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা
ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কৃষি গবেষণার মূল লক্ষ্য হোক কৃষকের কল্যাণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কৃষি গবেষণার মূল লক্ষ্য হোক কৃষকের কল্যাণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতি
র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০
সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ
র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল
বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়নের সময় নির্ধারণ
ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়নের সময় নির্ধারণ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে শিশুধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে শিশুধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ ও পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ ও পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসি-রোনালদোর থেকে আমি অনেক দূরে: হলান্ড
মেসি-রোনালদোর থেকে আমি অনেক দূরে: হলান্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩
যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি
খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণসহ যুবক আটক
যশোরে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণসহ যুবক আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় গরু ব্যবসায়ীকে হত্যায় আটক ১
গাইবান্ধায় গরু ব্যবসায়ীকে হত্যায় আটক ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাটারদের মানসিকতার ওপর ফোকাস করতে চান আশরাফুল
ব্যাটারদের মানসিকতার ওপর ফোকাস করতে চান আশরাফুল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ, নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো যুবদল
বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ, নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো যুবদল

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫
সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা